![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।
যে কোন সরকারী প্রজেক্টের প্রাথমিক বাজেট থেকে ফাইন্যাল ব্যয় সব সময় বেশী; পদ্মা হলো সরকারের মেগা প্রজেক্ট, এটার ফাইন্যাল দাম বাড়বেই; কিন্তু শতকরা কতভাগ বাড়া সম্ভব এ ধরণের মেগা প্রজেক্টে? ১০০ কোটী টাকার প্রজেক্ট, ১০০% বেড়ে যদি ২০০ কোটী হয়ে যায় ৪/৫ বছরে, সেটা মেনে নেয়া মোটামুটি সম্ভব।
কিন্তু ২০ হাজার কোটী টাকার প্রজেক্টর খরচ যদি ১ বছরের মাথায় ৮ হাজার কোটী বাড়ার কথা বলা হয়, সেখানে ভয়ংকর ভয়ংকর ধরণের সমস্যা আছে।
বিশ্বে 'ওভার ইনভয়েস' করার দেশ হচ্ছে, চীন; তারপরেই আছে রাশিয়া, ভিয়েতনাম, কোরিয়া ইত্যাদি; আপনি ৫ ডলারের কিছু কিনে ৫ মিলিয়ন ডলারের রশিদ চাইলে ওরা দেবে; সেই জাতি আমাদের পদ্মা সেতু করছে।
চীনের থেকে যে টেন্ডার পেয়েছে বাংলাদেশ সরকার, তাতে ২০ হাজার কোটী টাকার বাজেট ধরা হয়েছে; চীনে ২/৪ বছরে, কোন কিছুর দাম বাড়ার কথা নয়, সে হোক মেটেরিয়েল, বা জনশক্তি; তা'হলে, ১ বছরে ৪০% দাম বাড়ছে কেন? প্রাইম মিনিস্টার, মুহিত সাহেব ও প্ল্যানিং স্পেশালিস্ট লোটাস সাহেবের বেতন বাড়াতে?
বিশ্ব ব্যাংক দাম ধরেছিল ২৮ হাজার কোটীর মতোই; তবে, বিশ্ব ব্যাংক সেতু করলে, সেতুর কোয়ালিটি অনেক ভালো হতো: কোয়ালিটি মেটেরিয়েল ও জনশক্তি প্রয়োগ করা হতো, ও ব্রীজ হতো অনেক ভালো।
চীনা কোয়ালিটি অনুসারে দাম ধরে, কাজের শুরুতেই ৮ হাজার কোটী বাড়ালে, আগামী ২/৩ বছরে অবশ্যই আরো ৮ থেকে ১২ হাজার কোটী বাড়াবে; অর্থাৎ সেতুর দাম ৮০% থেকে ১০০% বেড়ে যেতে পারে। এটা ভয়ংকর সংখ্যা: ১ টাকার ডবল হলো ২ টাকা; কিন্তু আড়াই বিলিয়ন ডলারের ডবল ৫ বিলয়ন ডলার।
জাতির বেকারত্ব কমানোর জন্য, পড়ালেখার জন্য যেই টাকাগুলো খরচ করা যেতো, সেইগুলো বোধ হয়, এভাবেই হাত বদল হবে; উটের রাখাল, আর ১৪ বছরের চাকরাণী বাড়তেই থাকবে পদ্মাসেতুর দামের সাথে সামানুপাতিক হারে।
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:৫৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
এ ধরণের লাভের টাকাগুলো কখনো বিনিয়োগ হয় না; খুঁজে দেখেন, আব্বাস, খোকা, গিয়াসুদ্দিন মানুস, এ ধরণের লোকদের টাকা কোথায়, কেহ বলতে পারবে না; ফলে, এভাবে টাকা অলস পরে থাকে, বিদেশে নিয়ে যায়, জমি কিনে টাকাকে অলস করে ফেলে।
২| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:১৫
প্রবাসী একজন বলেছেন: আমাগো টেকা যাবে। দেশ যাবে। পদ্মা সেতু হবে । সব হবে....খালি আমাগো মত মধ্যবিত্ত আজীবন মধ্যবিত্ত থেকে যাবে। আমাগোর কপালে যেই লাউ সেই কধু। ১০ বছর এ দল লুটবো আবার ১০ বছর অন্য দল লুটবো।
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:২২
চাঁদগাজী বলেছেন:
সমাধান হলো রাজনৈতিক দল গঠন করা; আোয়ামী লীগ, বিএনপি, জাপা, জামাত এগুলো আর কোনদিন 'রাজনীতি' করবে না, এরা ষড়যন্ত্র করবে সব সময়।
৩| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:৩১
প্রবাসী একজন বলেছেন: ঠিক বলেছেন। আমাদের একজন কেজিরওয়াল চাই। সাধারন মানুষ থেকে। কিন্তু সেরকম কি কোন দল আসবে? স্বাধীনতার প্রাণ দেয়া লাখো শহিদের সোনার বাংলা গড়তে?
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:৪০
চাঁদগাজী বলেছেন:
নতুন রাজনৈতিক দল আসার ক্ষেত্র তৈরি হয়েছে; আগেরগুলো সব মুসলীম লীগের মতো হারিয়ে যাবে।
৪| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৩:৫৪
প্রবাসী ভাবুক বলেছেন: 'নতুন রাজনৈতিক দল আসার ক্ষেত্র তৈরি হয়েছে; আগেরগুলো সব মুসলীম লীগের মতো হারিয়ে যাবে।'
সেরকম সম্ভাবনা একেবারেই ক্ষীণ
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ ভোর ৬:৫২
চাঁদগাজী বলেছেন:
হয়তো ক্ষীণ; তবে, আমার মনে হচ্ছে, বর্তমানের ৪ টি দল কাঁচার মত ভেংগে পড়বে।
৫| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ ভোর ৬:৪৪
টরপিড বলেছেন: আট হাজার কোটি টাকা মাত্র! এ আর এমন কী! যাঁরা এর সাথে জড়িত আছেন, তাঁদের একটু চা-পানির দরকার আছেনা?!
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ ভোর ৬:৫৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
এটা শেষ নয়, আরো ৮ থেকে ১২ হাজার কোটী যোগ হবে। ২টা ব্রীজের টাকা চলে যাবে।
৬| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৭:১৮
রামন বলেছেন: চুরি হবেই আমরা যতই চিত্কার আর হাউমাউ করি না কেন! তারা তো আর লোকশান দেয়ার জন্য রাজনীতি করছে না৷ এখন কথা হচ্ছে সিনা চুরি না হয়ে রয়েসয়ে চুরির পর ব্রিজের কাজটা শেষ হলেই ভাল৷ দেশে আরও একটি টাওয়ার উঠুক তবুও যেন দেশের টাকা বাহিরে পাচার না হয়৷
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:৪১
চাঁদগাজী বলেছেন:
আব্বাস, খোকা, মিলন, তারেক, গিয়াসদের টাকা কি দেশে আছে? বাড়তি টাকা ভয়ে দেশের বাইরে নিয়ে যায় সবাই
৭| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:২৭
নতুন বাঙ্গাল বলেছেন: এই বিষয়টা নিয়ে একটা পোস্ট দেয়ার কথা ভাবছিলাম কালকে। আমার কাছে মনে হচ্ছে নিজের টাকায় সেতু হচ্ছে এই ব্যপারটা পজেটিভলি হাইলাইট হওয়ার কারনে , চোর বাটপাররা এই ব্রীজটাকে আখের গোছানোর মওকা হিসাবে নিয়েছে। আপনি দেইখেন এই ব্রীজ ৫০ হাজার কোটিতেও শেষ হবে না। কারন রাজনীতিবিদ থেকে আমলা সবাই এইটা থেকে সর তুলে খাবে।
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:১৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
আওয়ামী লীগ দেশকে নিজেদের রাজ্য হিসেবে ব্যবহার করছে; এত বিরাট পরিমাণ টাকা ( ১ বিলিয়ন ডলার) বাড়াতে পার্লামেন্টে ও সংসদ কমিটিতে ব্যাপারটি তোলার দরকার ছিল।
টাকাটা পুরো জাতির বাজেটের ৩৫ ভাগের ১ ভাগ।
৮| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৪০
সৈয়দ মোজাদ্দাদ আল হাসানাত বলেছেন: মোবাইল এর প্রতিটা কলের জন্য ট্যাক্স । একটা বিস্কুট এর প্যাকেট কিনলেও ভ্যাট । একজন ভিক্ষুক ও ভ্যাট দিচ্ছে । এই ভ্যাট ট্যাক্স এর টাকা কোথায় যাচ্ছে ? নামে বেনামে ক্ষমতাশীলদের বিলাশ বহুল বাড়ি গাড়ি কেনাতে ।
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:২৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
সরকারের আয় থেকে দেশ চলছে, সাথে সরকার, প্রশাসন ও পার্টির লোকেরা টাকা নিচ্ছে দুর্নীতি করে।
৯| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৫
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: চা পানি, ইলিশ বোয়ালের খরচ এগুলি। সামনে আরও বাড়বে দেখেন।
১০| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:০০
ঢাকাবাসী বলেছেন: আপনি কয়েক জায়গাতে আব্বাস খোকাদের কথা এনেছেন যা মনে হয় সঠিক না। একটা প্রজেক্টের খরচ তিনগুন বাড়াবার চেস্টা মনে হয় ওরাও করেনি! ভাগীদার বেড়ে যাওয়াতে প্রতি বছরই মনে করেন হাজার দশেক কোটি করে বাড়বে, লিখে নিন। আগামী ডিসেম্বরে খোজ নেব, যদি বাঁচি। ২০০৭/২০০৮ এ কত বাজেট ছিল?
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৩৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমি আব্বাস ফাব্বাসদের নাম বেশী উচ্চারণ করি, কারণ ঐ ডাকাতগুলো এখন ক্ষমতায় নেই; ক্ষমতাসীনদের নাম নিতে ভাবতে হয়।
১১| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:০৫
ভোরের সূর্য বলেছেন: সমাধান হলো রাজনৈতিক দল গঠন করা; আোয়ামী লীগ, বিএনপি, জাপা, জামাত এগুলো আর কোনদিন 'রাজনীতি' করবে না, এরা ষড়যন্ত্র করবে সব সময়।
আপনার এই কথায় ১০০% সহ মত। সাধারণত আমি আপনার রাজনৈতিক লেখাগুলোর মন্তব্য করিনা। আজকে করলাম করলাম কারণ মনে হয় কিছুটা বোধদয় হয়েছে আপনার। দেখা যায় কিছুটা হলেও আপনি সরকারের তথা আওয়ামীলীগের পক্ষ নিয়ে কথা বলেন কিন্তু এর বিপক্ষে কথা বল্লেই হয়তো আমি বিএনপি সাপোর্টার কিংবা রাজাকার হয়ে যেতাম কিন্তু বিরোধী মন্তব্য করা মানেই যে বিএনপি না এটা আমি বিশ্বাস করি। কিছু মনে করবেন না ভাই।
ধন্যবাদ।
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:২১
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমি ক্ষমতাসীন আোয়ামী লীগকে সাপোর্ট করি, কারণ তারা হয়তো বিএনপি'কে ধ্বংস করতে পারবে; মানুষ বিএনপি'কে ধ্বংস করবে না; কারণ, মানুষ নিজ পায়ে কুড়াল মেরে খালেদা জিয়াকে ও ফালুকে বিলিওনিয়ার বানায়েছে; মানুষের কাজটা আওয়ামী লীগকে করতে হবে। এরপর বাকী থাকবে আওয়ামী লীগ, তখন ১ পার্টির বিপক্ষে মানুষ হয়তো জয়ী হতে পারে; বর্তমান জনতা ২ পার্টির সাথে পারার মতো জনতা নয়।
১২| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:১১
ভোরের সূর্য বলেছেন: আমিতো লেখার সময় পাই না। আপনি একটূ চেষ্টা করুন। এখনই ১লাখ কোটি টাকার বাজেটে রুপপুর পরমানু বিদ্যুৎ কেন্দ্রের চুক্তি হয়েছে। শেষ পর্যন্ত এটা কোথায় যেয়ে দাঁড়াবে ঠিক নাই। এটা করছে রাশিয়া। আর এটা দিয়ে আমরা কতটা উপকৃত হব বা এটার জন্য দরকার পানি যা কিনা টারবাইন কে কুল করবে সেটা পদ্মা থেকে পাওয়া যাবে কিনা বা আসলেই শেষ পর্যন্ত কম দামে বিদ্যুতের কথা বলা হলেও আসলেই কম দামে পাব কিনা এটা নিয়ে আলোচনার দরকার আছে। একটু তথ্যবহুল পোষ্ট লেখেন এটা নিয়ে।
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:১৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
ঠিক আছে, আমি এ ব্যাপারে বুঝার চেস্টা করি।
আপনিও লেখেন, এগুলো পুরো জাতির জন্য বিরাট বিষয়; বিভিন্ন কোণ থেকে আলাপ দরকার, কমপক্ষে ব্লগারেরা বুঝুক।
১৩| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:২৬
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: জাতির বেকারত্ব কমানোর জন্য, পড়ালেখার জন্য যেই টাকাগুলো খরচ করা যেতো, সেইগুলো বোধ হয়, এভাবেই হাত বদল হবে; উটের রাখাল, আর ১৪ বছরের চাকরাণী বাড়তেই থাকবে পদ্মাসেতুর দামের সাথে সামানুপাতিক হারে।
চমৎকার বিশ্লেষন।
শতভাগ সহমত..............জয়তূ জেড ফোর্স।
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৩২
চাঁদগাজী বলেছেন:
এ ধরণের মেগা প্রজেক্ট এ 'চেন্জ ম্যানেজমেন্টে' বিদেশী বড় প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানীকে রাখলে, দাম এক লাফে ১ বিলিয়হন বাড়তো না; মানুষ খুশী হবে যে, সেতু হচ্ছে; তবে, বিরাট দুর্নীতি হবে, শুরুতেই দেখা যাচ্ছে।
১৪| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৩৭
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
আমাদের অফিসের জন্য একটি ভবন নির্মাণের কাজ চলছে। সরকারের বিভিন্ন কর্তৃপক্ষের অনুমতি পেয়ে শুরু হতে হতেই ১৭% খরচ বেড়ে গেছে। এই হলো বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের পরিস্থিতি। এখানে কোন স্বার্থলোভী নেই। সরকারি প্রতিষ্ঠানে থাকে নানান কিছিমের সুবিধাবাদি। সেখানে সরকার সৎ থাকলেও নির্মাণ কাজের ব্যয় নিয়ন্ত্রণে রাখা যায় না।
পদ্মাসেতু একটি মেগা প্রকল্প... চলছে নিজস্ব অর্থায়নে। এটি বাংলাদেশের ইতিহাসে নজিরবিহীন। নিজস্ব অর্থায়নে এসব প্রকল্পে শুরুতে কস্ট-ইফেকটিভ করার চেষ্টা থাকে স্বাভাবিকভাবেই। আন্ডার বাজেট হতেই পারে।
আমি শুধু নিজের কমন সেন্স শেয়ার করলাম। একটি রাজনৈতিক সরকারের মধ্যে যে ফাঁকফোকর থাকবে না, তা কে বলতে পারে।
তবু চাই সেতুটি শেষ হোক। দক্ষিণাঞ্চলের মানুষগুলোর স্বপ্ন পূরণ হোক।
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:২২
চাঁদগাজী বলেছেন:
২০১২ সালে বিশ্ব ব্যাংকের সাথে গন্ডগোল হওয়ার পর, আমি অনেকগুলো পোস্টে বলেছিলাম যে, বাংলাদেশ নিজের পয়সায় করার মতো পজিশনে আছে; এবং করতে বাধ্য হবে।
১ সেতুটে ২ সেতুর পয়সা হারালে জাতি, সেতুর উপর দিয়ে খালি পায়ে হাঁটতে হবে অনেক মানুষকে
১৫| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৩৮
ভোরের সূর্য বলেছেন: কিন্তু ক্ষমতার ভারসাম্য শেষ হয়ে গেলে তখন এক পক্ষ মনস্টার হয়ে উঠবে আরো বেশী ক্ষমতাশালী হবে। তখন সেটা আরো বেশী ক্ষতিকর। ক্ষমতার যখন পালাবদল হয় তখনই সাধারণ মানুষ কে আসল কাজ টা করতে হবে। সেটাই কিন্তু আমাদের আসল শক্তি। কিন্তু সে সুযোগই আমরা হারিয়ে ফেলি তাহলে সেই সুযোগ তৈরির জন্য অনন্তকাল অপেক্ষা করতে হবে। আর বর্তমানে আমাদের সে সুযোগ নাই। ধরুন নিরপেক্ষ নির্বাচন হল সেখানে আওয়ামীলীগ বিএনপি উভয় প্রার্থী আছে কিন্তু এর সাথে কিছু স্বতন্ত্র প্রার্থীও আছে যারা মানুষ হিসেবে ভাল কিন্তু ভোটের বা রাজনৈতিক হিসেবে কিছুই না। আমরা তাদেরকেই ভোট দিয়ে জিতিয়ে আনলাম।
এবারের দিল্লীর ভোট দেখেছিলেন?ভোটের আগাম হিসাব এবং সাধারন হিসেবে ৭৫টি সিটের মধ্যে আমআদমি পার্টিকে কেউ ৩৫টি সিটের বেশী কেউ দেয়নি এবং বিজেপি সরকার গঠন না করলেও তাদের বেশী সিট পাবার আশা ছিল কিন্তু সব হিসাব গুড়ীয়ে দিয়ে এএপি পেল ৭২টি সিট আর বিজেপি মাত্র ৩টি!!!!!
ধরলাম বিএনপি শেষ হয়ে গেল কিন্তু এবিসিডি নামে আরেকি পার্টি তৈরি হল কিন্তু সেই নতুন বোতলে পুরাতন মদ। তাতে লাভ কি? আওয়ামীলীগতো তাকেও শেষ করে দিবে। আর আমরা এটা জানি যে সঠিক নেতা না থাকলে আন্দোলন সম্ভব নয়। সেই রকম কেউ এখনও আমাদের নাই। তাই ভারসাম্য থাকা অবস্থায় আমাদের কে আসল কাজটা করে ফেলতে হবে।
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:২৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
বিএনপি ডাকাতির ভারসাম্য রক্ষা করছিল এতদিন।
১৬| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৩৮
রাফা বলেছেন: পদ্মাসেতুর কি দরকার চলেন আন্দোলন করি।পদ্মা সেতু চাইনা-নৌকা আর কাঠের ভেলা বানিয়ে দিলেই সব সমস্যার সমাধান।
পৃথিবির কোন দেশে দেখছেন আজকের দাম এক বছর পরে সমানই থাকে।উন্নত দেশে তারা আইন করে নিয়েছে ধারাবাহিকভাবে প্রতি বছর সব কিছুর দাম বাড়বে।সেটা আমাদের কাছে স্বাভাবিক মনে হয়।কারন তাদের সার্টিফিকেট ছাড়া আমাদের চলেনা।ইউরোপ আমেরিকা তাদের প্রেক্ষাপটেই মূল্যবাদ্ধি পায় আর এশিয়াতে তাদের হিসেবে।আর হটাৎ করে সবাই ফেরস্তা হয়ে গেছে এটা ভাবার কোন কারন নেই।বিদ্যুত -এ এত অনিয়ম হলো কিছু কি করতে পারলাম আমরা কিছুইনা।কিন্তু দিন শেষে কিছুটা হোলেও উপকৃত আমি সেটা থেকে।আমাদের প্রতিবাদ অব্যাহত রাখতে হবে দুর্ণিতি ও অন্যায়ের বিরুদ্ধে।কিন্তু উন্নয়নের বিরুদ্ধে দাড়ালে কিন্তু নিজের বিরুদ্ধেই দাড়ালেন।
ধন্যবাদ,চাঁদগাজী।
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:২৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
২০১২ সালে বিশ্ব ব্যাংকের সাথে গন্ডগোল হওয়ার পর, আমি অনেকগুলো পোস্টে বলেছিলাম যে, বাংলাদেশ নিজের পয়সায় করার মতো পজিশনে আছে; এবং করতে বাধ্য হবে। সেটাই ঘটেছে।
সেতুর দাম বাড়বে যদি মেটেরিয়েলের দাম, বাড়ে, নতুন কোন মডিউল যোগ হয়, আর্কিটেকচার বদলে; সেগুলো মানুষকে না জানিয়ে ১ বিলিয়ন ডলারের মউল্য বাড়ানো ভয়ংকর সমস্যা।
উন্নয়ন এভাবে শ্লো হয়ে গেছে ১৯৭২ সাল থেকেই;।
উন্নয়ন হচ্ছে, তবে, জন সংখ্যাবৃদ্ধি, দারিদ্রতার হার, অধিক মুনাফার সাথে তাল মিলিয়ে হচ্ছে না।
১৭| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৪১
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
যারা ডেভলপার/নির্মান প্রতিষ্ঠানে আছে এদের কে জিজ্ঞেস করে দেখুন।
পেশাদার অভিজ্ঞ ডেভলপার আপ্রাণ চেষ্টা করে নির্মান খরচ সিমিত রাখার জন্য, ভাল ব্যাবসা করার জন্য। এরপরও কাজ সুরু করা হলে দেখা যায় নির্মান ব্যয় বেড়ে যাচ্ছে।
কাজ শেষে দেখা যায় ব্যায় অনেকটাই ২০-৪০% বেড়ে গেছে।
তবে দেশটি দুর্নিতিবাজ চাইনিজদের খপ্পরে পরা দুর্ভাগ্যজনক। এর জন্য সুধু আম্লিগকে দায়ী করা ঠিক হবে না।
তুচ্ছ দলীয় ও ব্যক্তিগত কারনে প্রভাবশালি এক মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী, মিলিয়ন ডলারে একটি রাজনৈতিক অপশক্তির ভাড়াকরা লবিষ্ট ও একজন নোবেল বিজয়ীর পরিকল্পিত চক্রান্তেই এই পরিনতির কারন। নিষ্ঠুর আক্রোশে পরিকল্পিত ভাবে এরা রাষ্ট্রের এত বড় ক্ষতি করলো। সাম্রাজ্যবাদিদের দিয়ে সেতু ও জিএসপি বাতিল করালো, এরাও দায় এড়াতে পারেনা।
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৩০
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমি চাই যে, আওয়ামী লীগ বিএনপি'কে তার ব্যবসা থেকে বের করে দেক; এবং আমি শেখ হাসিনার অনেক পদক্ষেপকে ভালো মনে করি।
তবে, ড: ইউনুসের কোন ক্ষমতা ছিল না যে, বিশ্ব ব্যাংকে প্রভাবিত করে; আর যদি করে থাকে খুবই খুবই খুবই ভালো করেছে; কারণ, সেতু তৈরি করার দরকার ছিল নিজ টাকায়; না হয়, ৩ বিলিয়ন ডলার চুরি হতো; এখন অনেক কম চুরি হবে।
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:৪৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
ফেলা বছর ৪০% বেড়েছে, সামনে আরো ৪/৫ বছর।
১৮| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:১৩
অন্যসময় ঢাবি বলেছেন: এই আন্দাজ আগেই করেছিলাম; কি আর করা- আমরা দেখে হাসি আর আখি জলে ভাসি/ এই আছে মোদের ঘটে;
১৯| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৩:৩৮
রুদ্র জাহেদ বলেছেন:
জাতির বেকারত্ব কমানোর জন্য, পড়ালেখার জন্য যেই টাকাগুলো খরচ করা যেতো,
সেইগুলো বোধ হয়, এভাবেই হাত বদল হবে; উটের রাখাল, আর ১৪ বছরের চাকরাণী
বাড়তেই থাকবে পদ্মাসেতুর দামের সাথে সামানুপাতিক হারে।
ম
...সহমত।কখন শেষ হবে জানা নেই।তবে এই বাড়বে বাড়তে থাকবে!!!
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ ভোর ৪:০৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
খালেদা জিয়া, তারেক, কোকোর মতো অবস্হা হবে অনেকের; আবার অনেকের হবে খোকা ও মির্জা আব্বাসের মতো।
২০| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৪
অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: তৃতীয় বিশ্বে এভাবেই হয়। খারাপ কিছুর মধ্য দিয়ে ভাল কিছুর অর্জন। পদ্মাসেতু হোক। দেশের আত্মবিশ্বাসের পালে জোর হাওয়া লাগাতে এর চেয়ে ভাল সুযোগ আর ছিল না।
আর বাংলাদেশের বর্তমান সব দল খেদিয়ে নতুন কোনো কল্যাণকামী দলের আগমন আপনার মতো আমারও কাম্য।
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৫৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
পাকিস্তান এভাবেই চলছে, মানুষ প্রাণ দিয়েছিলেন ভালো জীবনের আশায়
২১| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:২৬
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: সহমত
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:২৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমাদের আরো মেগা প্রজেক্ট রয়ে গেছে, ফ্রি পড়ালেখা ও সবার জন্য চাকুরী।
২২| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:৪৭
আবু শাকিল বলেছেন: মেঘা প্রজেক্ট ।খরচ বাড়বে ।তাদের পকেটেও টাকা যাবে । শুরু যেহেতু হয়েছে । কাজটা কিছুটা আগাই যাইতে দেন-
সামনের বছর খোঁজ খবর নিব ।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৩:০৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
সেতুর কাজ আর বন্ধ হবে না; আসলে সরকারের সবাই চায় যে, ব্রীজ হোক।
২৩| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
১৯৭১ সালের আগস্ট মাসের শেষ সপ্তাহ, স্কুল শিক্ষক সীতানাথ চক্রবর্তী নিজ স্ত্রী মালতী চক্রবর্তী ও মেয়ে যামিনী চক্রবর্তীকে নিয়ে, চট্টগ্রামের পটিয়া থেকে, কখনো পায়ে হেঁটে, কখনো রিকসায়, কখনো নৌকায় করে নোয়াখালীর ফাজিলপুরের মুরাদ নগর গ্রামে এসে পৌঁছেছেন; উদ্দেশ্য ত্রিপুরার শ্রীনগর পৌঁছা; পরে সেখান থেকে কলিকাতা, ওখানে ছোটভাই প্রিয়নাথ থাকে। এই গ্রামে আজ তিনদিন আটকা পড়ে আছেন; সামনে মাত্র আধা কিলোমিটারের পথ, গ্রামের পুর্ব পাশের বিলটার পর ঢাকা ট্রাংকরোড, সেটা পাকিস্তানী বাহিনী ও রাজাকারদের দখলে; ট্রাংকরোডের একশত মিটার পরেই ত্রিপুরার বর্ডার।
©somewhere in net ltd.
১|
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:৪৩
নতুন বলেছেন: জনগন সবাই তো লাভ করতে চায়। সেতুর সাথে যারা যুক্ত তারা সবাই লাভ করতে চায়।
তাহলে খরচা কমবে কিভাবে??
এই দাম বাড়াতে তারা সবাই খুশি। পয়সাতো জনগনের পকেট থেকেই যাবে। সমস্যা তো নাই।
কয়েক দিন আগে একটা খবর দেখেছিলাম যে ভারতের আমআদমী দলের সরকার বাজেটের চেয়েও কম খরচে একটা প্রযেক্ট শেষ করেছে যেটা অন্য দেশের চেয়েও কম খরচ হয়েছে।
চেষ্টা থাকলে হয়তো খরচা কমানো যেতো কিন্তু যারা রাজনিতি করে, টেন্ডারবাজী করে, মাল সরবরাহ করে, সবাই তো চায় খরচা বাড়ুক...