নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিদেশে বাংগালী সার্ভিস

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৭

চাকুরীর কারনে বিদেশেও কাজ করতে হয়; নিউইয়র্কের লং-আইল্যান্ডে কাজ করছিলাম; অফিসে চা-কফি ফ্রি; লান্চের পর, বাহিরে হাঁটার সময়, বাহিরের দোকান থেকে ১ কাপ কফি কেনার ইচ্ছে হলো; গেলাম পাশের ডাংকিন ডোনাটে; দুপুর বেলায় লম্বা লাইন; বেশীর ভাগই বয়স্ক লোকজন, সিনিয়র সিটিজেন এলাকা; সার্ভিসে সবাই বাংলাদেশী, ৪ জন তরুণী, ১ জন একটু বয়স্ক মহিলা, ১ জন তরুণ, আরেকজন মধ্য বয়সী পুরুষ, এবং ইনি ম্যানেজার। ক্যাশে ২ জন অর্ডার নিচ্ছেন, কিন্তু লাইন নড়ছে না; সার্ভিসের এক তরুণী ডোনাট ইত্যাদি সাজাচ্ছে, এবং কোন আরেক তরুণীর হানীমুনের আধা-পর্ণ জাতীয় গল্প পুরো গ্রাফিকসহ বলছেন, সবাই সেটাতে মত্ত।

অনেকক্ষণ পর, ক্যাশের কাছে আসলাম; সামনের মহিলা, প্রায় ৮০ বছর বয়স হবে, ২টি ডোনাট ও মিডিয়াম কফির অর্ডার দিলেন; দাম দেয়ার সময় কুফন দিলেন ক্যাসিয়ারকে; ৪ ডলার থেকে সামান্য বেশী বিল আসলো, মহিলা ৫ ডলারের বিল দিয়ে বিল দিয়ে খাবার নিয়ে টেবিলে গিয়ে বসলেন। এক ক্যাসিয়ার বাংলায় আমাকে বললেন,

-কিভাবে সাহায্য করবো আপনাকে?
অকারণ দেরী ও হৈ চৈ'তে মেজাজ ভালো ছিল না; ইংরেজীতে অর্ডার দিলাম,
-দুধসহ ছোট ডি-কাফ, ফ্যাট-ফ্রি মিলক, চিনি লাগবে না।

পয়সা দিচ্ছি, সেই সময় ঐ বয়স্ক মহিলা ফেরত এলেন ক্যাশে, বললেন,
-আমি কুফন দিয়েছিলাম, আমার থেকে বেশী পয়সা নেয়া হয়েছে!

ক্যাশের তরুণী অগ্নিমুর্তি ধারণ করে বললেন, "এই কুপন আমরা নিচ্ছি না"।
মহিলা হতাশ হয়ে ফিরে যাচ্ছেন; আমি ক্যাশিয়ারকে বললাম,
-কুপনটা আমাকে দেখাবেন?

-তুমি আবার কে? ক্যাশিয়ার আমাকে ধমক দিলো; ভেতরে গল্প হঠাৎ করে বন্ধ হয়ে গেলো, সবাই আমাকে দেখছে; আমি বললাম,
-আমি কেহ নই; তবে, বড় যায়গায় নালিশ করবো।
-যাও, করগে, উঁচু গলায় বললো ক্যাশিয়ার; এরপর মাহিলাকে ডেকে তার পুরো ৫ ডালারের নোট ফেরত দিলো; আমি কফি নিলাম, দোকানে ভয়ংকর নীরবতা।

দুইদিন পর, বাড়ী ফেরার পথে সেই দোকানে গেলাম, লাইন ছিল না; ক্যাশে ছিল ঠিক আগের দিনের মেয়েটি; ভেতরে হইচই করে গল্প চলছিল; আমি অর্ডার টেবিলের দিকে এগিয়ে যেতে মেয়েটা ঘোষনা করলো:
-গন্ডগোলটা এসেছে, গন্ডগোলটা এসেছে।
সে ক্যাশ থেকে সরে দাঁড়ালো, সবাই চুপ; বয়স্ক মহিলাটি ক্যাশে এলো; আমি অর্ডার দিলাম, বাটারসহ টোস্টেড খোয়াসঁ ও এক বোতল সোডা। পয়সা দেয়ার সময় মহিলা বললেন:
-কফি?
-না, আমি বললাম।
-ফ্রি।
আমি না করলাম। আমি টোস্টেড খোয়াসঁ'র জন্য অপেক্ষা করছি, ম্যানেজার বললো, "এই লোক বাংগালী"। ক্যাশের মহিলা বললো,
-না, বাংগালী নয়; আমি ফ্রি কফি দিতে চেয়েছিলাম, নেয়নি তো।

ট্রেনে উঠে প্যাকেট খুলে দেখি, টোস্টেড খোয়াসঁ'র যায়গায় ব্যাগল; আমি ব্যাগল পছন্দ করিনা, একবার খেলে সহজে ক্ষুধা লগে না; তবুও খেলাম।
পরেরদিন, কাজে যেতে থামলাম দোকানে, তরুণী ক্যাশিয়ার আমাকে দেখেই জোরেই ঘোযনা করলো,
-মাসী, গন্ডগোলটা এসেছে।
-গতকাল আমাকে টোস্টেড খোয়াসঁ'র যায়গায় ব্যাগল দেয়া হয়েছিল, বয়স্ক মহিলাকে বললাম।
-তাই নাকি? ঠিক আছে, ভবিষ্যতে যাতে ভুল না হয় সেদিকে খেয়াল রাখবো; আজ কি দেবো?
-আমি আমার টোস্টেড খোয়াসঁ চাই।
মহিলা গ্রিলের ছেলেটাকে অর্ডার দিয়ে আমার কাছে পয়সা চেলো। আমি বললাম:
-পয়সা তো গতকাল দিলাম।
-আপনাকে তো ব্যাগল দেয়া হয়েছিলো।
-ওটা আমার অর্ডার ছিলো না।
দোকানে সবাই চুপ, ম্যানেজার সামনে এলো, বললো:
-ব্যাগল তো আপনি ফেরত আনেননি।
-আপনি চান, আমি ট্রেন থেকে এসে ব্যাগল দিয়ে যাবো? গন্ডগোল ছেড়ে দেন।
মহিলা আমাকে খোয়াসঁ'র প্যাকেট দিলো; আমি বেরিয়ে যাচ্ছি, শুনলাম, ম্যানেজার মহিলাকে বলছে, বিনা পয়সায় দেয়া ঠিক হয়নি তোমার; লোকটা মাথায় উঠবে।

শুক্রবারে কাজের থেকে আগে বাড়ী ফিরছি, কফির জন্য থামলাম, লোকজন তেমন নেই; ক্যাসিয়ার মেয়েটি ঘোষনা করলো,
-গন্ডগোল, গন্ডগোল।
সবাই কাজ কর্ম বন্ধ করে আমাকে দেখছিল; গ্রিলের ছেলেটা বললো, "তুমি যে গন্ডগোল, গন্ডোগল বলছ, লোটা এক সময় বুঝতে পারবে"
"আজ এই লোকের অর্ডার আমি নিচ্ছি", বলে ম্যানেজার ক্যাশে এসে দাঁড়ালো।
আমি অর্ডার দিলাম, "মিডিয়াম ডি-কাফ, ফ্যাট-ফ্রি মিলক, চিনি লাগবে না"

লোকটা নিজেই কফি বানাতে গেলো, ডি-কাফের পটে সামান্য তলানী পড়ে ছিল, সেটুকু ঢাললো, বাকীটুকু দিলো রেগুলার থেকে; আমি জানালা দিয়ে বাহিরের দিকে তাকানোর ভান করে দেখছিলাম; পুরো ক্রু ম্যানেজারের দিকে তাকিয়ে আছে; আমি কফি নিয়ে পয়সা দিয়ে, এক চুমুক খেয়ে বললাম:
-আমি ডি-কাফের অর্ডার দিয়েছিলাম?
ম্যানেজার বললো, "এটা ডি-কাফ"।

বয়স্ক মহিলা এগিয়ে এলেন, "একটু অপেক্ষা করুন, নতুন ডি-কাফ তৈরি করে দিচ্ছি"; উনি নিজেই কফি বসালেন, মিনিট চারেকের মাঝ কফি হয়ে গেছে; মহিলাটি আরেকটি অর্ডার নিচ্ছে; ম্যানেজার আমার জন্য কফি বানালো; দেখা যাচ্ছে সে রাগান্বিত; সে ফ্যট-ফ্রি দুধের যায়গায় রেগুলার দুধ দিলো দেখলাম। আমি কফিটা হাতে নিয়ে এক চুমুক খেয়ে মহিলাকে বললাম:
-আমি ফ্যাট ফ্রি দুধ চেয়েছিলাম।
মহিলা ম্যানেজারের দিকে তাকালো; দোকানের এক পাশে ম্যানেজারের টেবিল, সে সেখানে গিয়ে বসে পড়লো। মহিলা নতুন করে কফি বানিয়ে দিলো; বললেন,
-ফ্রি খোয়াসঁ দেবো আপনাকে।
-না, ধন্যবাদ।
আমি দোকান থেকে বের হচ্ছি, তরুণীটি বললো:
-গন্ডগোল গেলো।

মন্তব্য ৩০ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৩০) মন্তব্য লিখুন

১| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৮

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: তাদের কাজই তো সার্ভিস দেয়া।

তা বার বার এত ভুল করে কেন বুঝলাম না।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:০০

চাঁদগাজী বলেছেন:



যেসব যায়গায় শুধু বাংগালীরা কাজ করেন, সেখানে মোটামুটি বাংলাদেশ; বাংগালী গ্রোসারীগুলো সবদিক থেকে ঠকায়।

২| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:১৭

আনোয়ার ভাই বলেছেন: আমি লজ্জিত !

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৩৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


যে সব উন্নত দেশে বাংগালীরা কাজ করছেন, তাদেরকে সেই দেশের স্টান্ডার্ড বজায় রাখতে হবে, বা আরো ভালো করতে হবে; মেক্সীকান, বা চীনাদের মতো সবকিছুকে টেনে নীচে নামানোর অভ্যাস ছাড়তে হবে।

৩| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:১৯

এ কে এম রেজাউল করিম বলেছেন:
এসমস্ত বিদেশে (অ্যামেরিকায়) বাংলাদেশিদের গুরতর সমস্যা, সেইসাথে দুরনিতীতো আছেই।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৩৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমেরিকা, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া ও ইউরোপে জীবনকে উন্নত করা, সার্ভিসে ভালো করা, খুবই দরকারী।

৪| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:২৯

এহসান সাবির বলেছেন: তাহলে তো আপনার নতুন নাম 'গন্ডগোল' :)
(জাস্ট জোকিং.....)

আপনার কাছে থেকে এই রকম আরো লেখা আশা করতে পারি।

শুভেচ্ছা।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৩৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



মেয়েটা আমাকে 'গন্ডগোল' বানাতে চাচ্ছিল।

৫| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৫৩

মারুফ তারেক বলেছেন: কসায় একটা থাপ্পড় দিলে ঠিক হইত। এদের জন্যই হয়ত শেখ মুজিবুর রহমান বলেছিলেন,
সবাই পায় সোনার দেশ, আর আমি পাইছি চোরের দেশ।



সুযোগ পেলেই চুরি করে।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:২১

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমেরিকাকে স্পেনিশ ও চীনারা টেনে নীচে নামাচ্ছে; বাংগালীদের উচিত পশ্চিমের সুযোগ নিয়ে বড় মনের হওয়ার।

৬| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৫০

দিশেহারা আমি বলেছেন: হুম।
এটা অবশ্যই বাজে এক্সপেরিয়েন্স ছিল।
তবে বিদেশে বাঙ্গালিদের মেন্টালিটি গ্রো আপ হয়।অন্তত বাংলাদেশের বাঙ্গালিদের তুলনায় প্রবাসী বাঙ্গালীদের মন মানুষিকতা হাজার গুন ভালো।
একবার দেশ থেকে ঘুরে আসলেই বুঝবেন।

বাই দ্যা ওয়ে, শেখ হাসিনা আর খালেদা জিয়া বাদ দিয়ে মাঝে মাঝে জীবনমুখী কিছু লিখুন।ভাল লাগে।
ভালো থাকবেন।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:১৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


ওকে

৭| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৩৮

ঢাকাবাসী বলেছেন: জাতি হিসেবে আমরা বড়ই নীচু স্তরের।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:২৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



বড় বড় কর্পোরেশনে সেসব বাংগালী সার্ভিসে আছেন, তাদের জন্য বড় হৃদয় দেখানো কোন সমস্যাই নয়; এটুকু এরা সহজে বুঝে না।

৮| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৫১

পথে-ঘাটে বলেছেন: তারা কি বুঝে নাই আপনি যে বাংগালী?


আপনার রসবোধ ভাল, একরাশ ভাললাগা চাঁদগাজী আপনার জন্য।

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ ভোর ৬:২৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


নিউইয়র্কে বসবাসরত অনেক জা্তির লোকেরা দেখতে বাংগালীদের মতো; যেমন গায়ানা, নেপালী, ভারতীয়।

৯| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:৫৬

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: "এই লোক বাংগালী"। ক্যাশের মহিলা বললো,
-না, বাংগালী নয়; আমি ফ্রি কফি দিতে চেয়েছিলাম, নেয়নি তো।

বাঙালি কি খালি ফ্রি খায় নাকি?
ভাই, দোহাই লাগে বানানের দিকে একটু খেয়াল করুন!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ ভোর ৬:২২

চাঁদগাজী বলেছেন:


মনে হচ্ছে, প্রবাসী বাংগালীরা ফ্রি নেয়ার চেস্টা করে।

বানানের দিককে নজর দেবো।

১০| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৭

টরপিড বলেছেন: 'গন্ডগোল' নাম নিয়েও আপনি যেভাবে নিয়মিত ওখানে গিয়ে তাদের বিনোদিত করার চাইতে নিজে বেশি বিনোদিত হচ্ছেন, দেখে মজা পেলাম :D

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমেরিকার সার্ভিস এক সময়ে খুবই উঁচুতে ছিল; নিউইয়রখের অবস্হা খারাপ ক্রমেই খারাপের দিকে যাচ্ছে।

১১| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:০৭

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: আপনার অভিজ্ঞতা জানা হলো। আমেরিকা থেকে কবে ফিরেছেন গাজী ভাই ?

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


এ বছরের মাঝামাঝি

১২| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৫১

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: সাথে কয়টা ছবি দিতেন, আমাদের আমেরিকা ভ্রমণও হয়ে যেতো :)

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



স্যরি, ছবি তোলা হয়নি তেমন; সামনে কন একদিন দেবো।

১৩| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৭

গোল্ডেন গ্লাইডার বলেছেন: কইল্কাত্তাইয়া দাদারা সুদ্ধা আমরা বাঙ্গালীরা ্খুবই খ্রাপ, হেইটা দ্যাশেই হঊক আর বিদ্যশেই । এইঠা নিজের অভিজ্ঞতা থিকা কইলাম চাদ্গাজী ভাই ।

গন্ডগোল গেলো =p~ ++++্

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমি প্রবাসী বাংগালীদের নতুন সংস্কৃতি শিখার ব্যাপারে উৎসাহী; কিন্তু কিছু মানুষ উঁচু সভ্যতাকে নীচে নীয়ে আসতে ব্যস্ত।

১৪| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৩

জুন বলেছেন: আমার অবশ্য বিদেশে বাংলাদেশীদের নিয়ে কোন অভিযোগ নেই চাঁদগাজী । কত মানবেতর জীপন যাপন করছে তারা মাঝে মাঝে চিন্তা করলেও খারাপ লাগে । আনুষ্ঠানিক এবং অনানুষ্ঠাঠিক শিক্ষার ঘাটতিও একটা বিশাল ক্রাইটেরিয়া । তবে আপনার সাথে এদের আচরন টি গ্রহনযোগ্য নয় । রীতিমত প্রতারনা /

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৪৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমি খুব একটা রেগে টেগে যাইনি; আমেরিকায়, সার্ভিসে চাকুরী করে, বড় মনের পরিচয় দেয়া স হজ; কারণ, আমেরিকা সার্ভিসের জন্য বিখ্যাত ও কোম্পানীগুলোতে কাস্টমার সেটিসফেকশনের জন্য চেস্টা করতে বলে।

১৫| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:১১

জ্বি হুজুর বলেছেন: আপনার এই লেখাটা অন্য সব লেখা থেকে টোন আলাদা ।আমি প্রথমে চিনতে পারিনি। বিদেশে গিয়ে পাল্টে গেলেন? যা হোক আমাদের ভুলবেননা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.