নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।
১৯৬০ সালের ভারতীয় নেতারা, ব্যুরোক্রেটরা জানতো যে, ভারতে মানুষ বাড়বে, তাদের জন্য খাদ্য, শিক্ষা, চাকুরীর দরকার হবে; তখন থেকে তারা নদীতে বাঁধ দিয়ে বিদ্যুত উৎপাদন, সেঁচের জন্য ফিডার খাল ডিজাইন করছিল। ১৯৭৫ সালে যখন বাংগালীরা তাদের নেতার রক্তে ঢাকা ভাসাচ্ছিল, তখন ভারতীয়রা ফারাক্কাতে পরীক্ষামুলক পানি নিয়ন্ত্রন শুরু করেছেিল।
আজকের শীতের দিনে, ফারাক্কার ওপাশে শত-মাইল লম্বা এক টুই টুম্বুর হ্রদ, এক নীল সাগর, জীবনের সমারোহ; একই সময়ে, ফারাক্কার এই পাশে, মানুষের হতাশার, দুর্ভাগ্যের এক বেদনার বালু চর।
পানি আসছে, কম পানি আসছে, যা আসছে নীচের দিকে চলে যচ্ছে; পানি তো জমছে না; ফলে হ্রদ হচ্ছে না; যদি প্রাকৃতিকভাবে, বিনা বাধায় পানি আসতো, তা'হলে শুধু চলমান স্রোতে নদীকে নদী মনে হতো; কিন্তু ভারতে যেভাবে মানুষ বাড়ছে, তারা কি নদীতে বাঁধ না দিয়ে থাকবে?
গংগা ও পদ্মার পানি, নদীর ২ তীরের মানুষের চাহিদা মিটায়ে বেশী হলে, দুরের মানুষ তা ভোগ করবে; পদ্মার তীরের মানুষকে বন্চিত করে, সেই পানিকে কলিকাতার মানুষকে দেয়া অপরাধ; শীতে পদ্মাকে জমিয়ে হ্রদ বানায়ে, পানির লেভেল উপরে তুলে, সেই পানিকে মরা হুগলীতে নেয়া পুরোপুরি অপরাধ। পদ্মার নিজস্ব লোকালয় আছে; পদ্মার পানি দিয়ে হুগলীর মানুষকে পালন করা ভয়ংকর অপরাধ।
শীতকালে ওপাশে পানির লেভেল উপরে রাখলে, বর্ষার শুরুতে এই পানি ছেড়ে দিতে হবে; তখন এপারের কারো পানির দরকার নই।
ভারতের ব্যুরোক্রটরা শিক্ষা ও দক্ষতার দিক থেকে আমাদের ব্যুরোক্রটদের থেকে উপরে; ভারতের রাজনৈতিক স্হিতিশীলতার কারণে, ব্যুরোক্রটরা জনতার নিকট জবাবদিহী; আইনের কারণে, ও রাজনৈতিক কারণে, ব্যুরোক্রটরা সৎ; ফলে, ভারতের ব্যুরোক্রটরা মানুষের জন্য কাজ করছে। আমাদের অর্ধেক ব্যুরোক্রেট ইংরাজীও জানে না, অর্ধেক ওএসডি; ওএসডি'দের কাজ হলো দেশের ক্ষতি করা; আমাদের ব্যুরোক্রেটরা অসৎভাবে আয় করতে চাকুরীর বিরাট সময় ব্যয় করে; ফলে, ভারতের থেকে পানি আনা সম্ভব হয়নি; দক্ষতা নেই, সময় নেই; কেহ লেগে থাকেনি।
এখন পথ খুজতে হবে; সুস্হ প্রতিবেশীর নিয়ম, ইন্জিনিয়ারিং ও টেকনোলোজী প্রয়োগ করে, ও পানি সংরক্ষণ করে ফারাক্কার সমাধান আমাদের করতে হবে; সরকারের সাথে মিলে, শিক্ষিতদের একটি অর্গেনাইজেশনকে পানি বন্টনের জন্য উদ্যোগ নিতে হবে।
ভারতকে চাপ দিতে হবে যে, পদ্মার পানি হুগলীতে নেয়া যাবে না; এবং দরকার হলে, কলিকাতার পোর্টকে ৪০/৫০ মাইল দক্ষিণে নিতে সাহায্য করা হবে কলিকাতাকে; গংগা ও পদ্মার মানুষের অধিকার রক্ষণের জন্য আমাদেরকে শক্তিশালী একটি অর্গেনাইজেশন গড়ে তুলতে হবে।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৩০
চাঁদগাজী বলেছেন:
ইরির জন্য আমাদের দেশ ভুগর্ভস্হ পানি তুলে, জাতিকে ভয়ংকর সমস্যার মাঝে ফেলছে; যেখানে নদীর পানি ব্যব হার হওয়ার কথা, সেখানে ভুগর্ভস্হ পানি তোলা হচ্ছে। পানি নিচে যেতে শত বছরের দরকার হয়।
অকারণে বিশুদ্ধ পানি ব্যয় করা অপরাধ; পানির জন্য যুদ্ধ হবে।
২| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:২৬
অগ্নি কল্লোল বলেছেন: পানি চাই,পানি চাই।।।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৩১
চাঁদগাজী বলেছেন:
পানি তো আছে বুড়িগংগায়; খেয়ে দেখেন।
৩| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৩৯
অগ্নি কল্লোল বলেছেন: ধন্যবাদ।।
ওই পানি যারা ঢাকায় আছে তারা খাক।।
আমাদের বাড়ি তিস্তার কাছে।এটাই যথেষ্ট।
লেখার জন্য ধন্যবাদ জানবেন।।
৪| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:১৫
বাবু>বাবুয়া>বাবুই বলেছেন: ১৯৭৫ সালে বাংগালীরা তাদের নেতার রক্তে ঢাকা না ভাসালে আজ এই দুর্দিন দেখতে হতো না। ফারাক্কা একটা শো-পিস এ পরিনত হতো। এ পারেও নীল সাগর থাকত।
আজ নেতা নেই বলে, তিস্তার অবস্থা ট্রাকের রাস্তা সুরমার ঘাড়ে দীর্ঘশ্বাস ফেলছে টিপাই মুখ।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৭:৫১
চাঁদগাজী বলেছেন:
কিছু মিলিটারীর বাচ্ছা ২ পয়সায় বিক্রয় হয়ে, জাতিকে ভুল পথে নিয়ে গেছে
৫| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:০৫
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: গাজীভাই
অপরাধী বললেন হুগলীতে পানি চুরি করে নিয়ে যাওয়ায়। কিন্তু বর্তমান সমাজ ব্যবস্থায় অপরাধ করলেই তো অপরাধী হয় না। পাওনা দাবি জানালেই অপরাধী হয়। যেমন আপনি আমি আমরা সাধারণ বাঙালি। অসাধারণ বাঙালিরা চিরকাল ধরাছোঁয়ার বাইরে।
পোস্টের জন্য ধন্যবাদ।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:০৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
আসলেই সাধারণ মানুষেরা অসাধারণ; আমরা সরকার ও ব্যুরোক্রেটদের মুখের দিকে তাকিয়ে আছি; সাধরণ মানুষের একটি অর্গেনাইজেশনকে পানি সমস্যার সমাধান করতে হবে; সরকার বিএনপি সাথে মারামারি করুক; ব্যুরোক্রেটরা ঘুষ ও প্রজেক্টের টাকার জন্য অফিসে যাক।
৬| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:১৪
প্রামানিক বলেছেন: ফারাক্কার ওপার এপারে অনেক তফাৎ
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:০৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
পড়ালেখা, অর্থনীতি, পানির লেভেল সব কিছুতেই তফাৎ
৭| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৪২
গোধুলী রঙ বলেছেন: কেন যে আমাদের পানির সারফেস রিজারভেশনের ব্যবস্থা নেই কে জানে, বর্ষাকালের পানি সংরক্ষন করা যায়, বন্যার পানি ধরে রেখে ইরি বোরো চাষ করা যায় সাথে ফ্লাড ম্যানেজমেন্টটাও হয়।
কারন ঐ যে বললাম, আমাদের ৯০ ভাগ জনগন মনে করে আমাদের পানি কোন সমস্যা না।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:১২
চাঁদগাজী বলেছেন:
৯৫% মানুষ বুঝতেছে না যে, গভীর টিউব অয়েল থেকে আসা পানি জাতিকে ভয়ংকর বিপর্ষয়ের দিকে নিচ্ছে; শহরের দরিদ্র শ্রেণী পানির মুল্য বুঝে; গোসল করতে পারে না, মুখ ধুতে পারে না।
৮| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৪২
অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: বর্ষাকালে কিভাবে পানি সংরক্ষণ করা হবে, তখন তো খালে-বিলে, নদীনালায়, মাঠেমাঠে পানি আর পানি।
বরং এক কাজ করা যায় ফারাক্কার ভাটিতে বিকল্প এক বাঁধ দেয়া যায় যাতে বর্ষায় ফারাক্কা ছেড়ে দিয়ে আমাদেরকে চুবিয়ে মারতে না পারে।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:১৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
ফারাক্কার নীচে বাঁধের কথা উঠেছিল, সম্পদ নেই
৯| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫০
আহা রুবন বলেছেন: প্রকৃতির সাথে মাতব্বরি করা পাপ। ফারাক্কার ফলে আমরা তো ভুক্তভোগী আছিই ভারতের অংশ বিশেষও বাদ যাচ্ছে না। ভারতীয় এক সংবাদে পড়েছিলাম, ওদের কিছু কিছু অঞ্চলে বাধের ফলে পানি না ঢোকায় উঁইসহ কিছু ক্ষতিকর পোকার আক্রমণ বেড়ে গেছে, ফসল ফলাতে পারছে না।তবে তারা নিম্ন পর্যায়ের মানুষ তাই মাথা ব্যথা নেই। পাপ কাউকেই ছাড়ে না।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৩২
চাঁদগাজী বলেছেন:
তথ্য তেমন সঠিক নয়, এক সময় পশ্চিম বাংলায় তেম ফসল হোত না, এখন চাষীরা ভালো করছে; তবে, নদী মেরে কেহ ভালো থাকবে, আর ভাটির লোকেরা নদী হারাবে, সেটা প্রকৃতির আইন ভংগ।
হুগলীতে বেশী পানি নিয়ে যাচ্ছে, যা আসলে দরকার নেই।
১০| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩০
পথে-ঘাটে বলেছেন: ভারতের বর্তমান যে মনোভাব তা পরির্বতনে আন্দোলন ছাড়া বিকল্প নেই।
সামুতে জাতীয় স্বার্থ বিষয়ক লেখা খুব বেশি পাইনা বললেই চলে।
ভাল লাগা রইল চাঁদগাজী ভাই।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৩৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
আন্দোলন মানে, সঠিক পদক্ষেপ নেয়া, ও ইন্জিনিয়ারিং সমাধান বের করা; হুগলীতে বেশী পানি নেয়া ঠেকানো
১১| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৬
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: ভাল লিখেছো । ভারতের রাজনৈতিক মতোভেদের জন্য এই নায্য হিস্সাটা বাংলাদেশ পাচ্ছে না । আমরা আশা করি বাংলাদেশ তার নায্য হিস্সাটা পাক । ছিটমহল দেরিতে হলেও যেমন সমাধান হল । আশা করি জলের সমাধানটাও হবে ।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:২৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
ঠিক আছে, আমাদের দাদারা যদি আমাদের সাথে থাকে, সব ঠিক হয়ে যাবে।
১২| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৫১
শেষ বেলা বলেছেন: পদ্মা পাড়ের মানুষ আমি। আমি জানি পানির জন্য এই অঞ্চলের মানুষেরা কি করে। শুস্ক মৌসুমে এখানকার মানুষ বিশেষ করে চরের মানুষগুলো খাবারের পানির জন্য মাইলের পর মাইল হাটতে হচ্ছে। দেখার কেউ নাই। সেই দিন দূরে না, পানি জন্য যুদ্ধ। উত্তরাঞ্চলে গেলে দেখবেন যমুনা, পদ্মা শুকিয়ে এখন ধু-ধু বালুচর। বিশেষকরে ঈশ্বরদী-পাবনার হাডিং ব্লিজের নিচ দিয়ে একসময় জাহাজ চলতে ফারাক্কার বাঁধের কারণে এখন পদ্মা মরা খালে পরিণত হয়েছে, সেখান দিয়ে হেঁটে পাড়াপাড় হচ্ছে মানুষ। দুঃখজনক। নদী বাঁচলে আমরা বাঁচবো। বিষয়টি সবারই নজরে আনা দরকার। ধন্যবাদ।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:২২
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমাদের সরকারের লোকেরা গত শতাব্দীর মানুষ; ভারত আমাদের থেকে অনেক সামনে চলে গেছে; আমাদের সরকারের লোকেরা আমাদের অধিকার রক্ষা করতে পারছে না; তাই সরকারকে সাহাযয় করতে হবে, বা সরকার ব্যতিত মানুষকে নিজেই চেস্টা করতে হবে।
১৩| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৫৯
কাউন্টার নিশাচর বলেছেন: ভারতপ্রেমী হাম্বা সরকার কিছু করতে পারছে না কেন?
ইন্ডিয়ান সরকার চাল্লু মাল, হাড়মাংস সবই খায়, হাড্ডিটাও মুফতে দেয় না আপনাদের আওয়ামীলীগ সরকারকে।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:০৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
একা আওয়ামী লীগকে দোষ দিয়ে কি হবে? স্বয়ং ঢাকা ইউনিভার্সিটি পেছনে পরে আছে, ঝাটি পেছেন; বেকুবের উপর সবাই কমান্ডিং করে বেড়ায়।
ধরেন, রিজভী, ফিজভী বা মোল্লা শফি কি কাজে লাগবে?
ড: এমাজুদ্দিনও ঘোড়ার ডিম শেখ হাসিনার সাথে পারে না, উহা মমতার সাথে ইংরেজী বলেও পারবে না।
১৪| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৩:০৮
কানতালা বলেছেন: পানি পানি পানি চাই।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
পানিকে মানুষ ও ভাটির গুরুত্ব দিয়ে ভাগ করতে হবে।
১৫| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৩৫
রাফা বলেছেন: পানি আটকে ভারত আমাদের সাথে যে আচরন করতেছে সেই পানিতে ডুবিয়ে ওদেরকে উচিত শিক্ষা দিতে হবে।আমরা যেহেতু জোড় করে আদায় করতে পারতেছিনা বিকল্প ভাবতে হবে আমাদের কিছু রিজার্ভার তৈরি করে বর্ষার পানি ধরে রাখতে হবে।ফারাক্কার বিপরীতে বাধ দিয়ে ভারত'কে সেই পানিতে ডুবিয়ে শিক্ষা দিতে হবে।
ভালো প্রতিবেশি না হলে যে যেমন খেলতে চাইবে তার সাথে তেমনি খেলতে হবে.
ধন্যবদ,চাঁদগাজী।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
ইন্জিনিয়ারিং সমাধান আমাদের বের করটে হবে, রিজারভার তার মাঝে থাকবে।
পদ্মার ব্যাপারে, ভারত ভাগিরথী/হুগলীতে বেশী পানি নিচ্ছে নাব্যতা বাড়াতে, সেটা কাজ করেনি; তাই তাদিগকে সেটা থেকে সরাতে হবে।
১৬| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:০২
ঢাকাবাসী বলেছেন: কর্তারা ওয়াসার জন্য ডীপ টিউবওয়েল দিয়ে পানি তুলতেই স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন, কারণ কমিশন বা মাল বেশী!
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
সরকারের উচ্চ পদে যারা আছেন, তারা দক্ষতার জন্য কেহই নাম করতে পারেননি; কমিশন ফমিশন খেয়ে চোর হয়েছে মাত্র।
১৭| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:০৬
জুন বলেছেন: পানির ন্যায্য হিস্যা আদায়ের আন্দোলনে সবাই সোচ্চার হোক চাঁদ্গাজী
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৪১
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমার মনে হয়, সবাই আলাদাভাবে সোচ্চার আছেন, যেটার কোন মুল্য নেই; আমাদেরকে সরকারের সাথে ইউনিয়ন করে, ভারতের সাথে নেগোশিয়েট করতে হবে; সরকারের মাঝে দক্ষ লোক নেই।
১৮| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:২৪
সিয়াম বিল্লাহ বলেছেন: পানি ও পানি
তোর লাইগা কয়েক বছর ধরে
কাদছে আমার নানি।
স্বপ্নের নীলাচল
এখন আমাদর তিস্তা
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
মোদী থাকাকালীন সরকারের চেস্টা করার দরকার এই সমস্যার সমাধান বের করতে
১৯| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:১২
শেষ বেলা বলেছেন: সমাধান হিসেবে এক কাজ করা যেতে পারে, আমরা বর্ষা মৌসুমের পানিগুলো সরাসরি বঙ্গসাগরে না ফেলে নদীগুলোর মুখে বাঁধ দিয়ে, নদীগুলো আরো খনন এবং বড় বড় বিলগুলোতে (চলন বিল, ধামাচিং বিল) পানি সংরক্ষণ করা যেতে পারে। যেমন- ভারত হিমালয় পবর্তের মুখে বাঁধ দিয়ে বড় বড় ক্যানালের মাধ্যমে বিশেষ করে গুজরাট, মনিপুর, মধ্যপ্রদেশে পানি স্থানন্তর করছে। ফলে এই অঞ্চলে কৃষি পণ্য উৎপাদন বাড়ছে।
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:১৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
সবই সম্ভব; কিন্তু যারা সরকার ছালাচ্ছে, তাদের মাথায় এগুলো আসছে না; উনারা বিএনপি বধে ও নিজের পেিবারের সম্পত্তি বাড়ানোর জন্য সময় ব্যয় করছে।
চলন বিল প্রায় মরে যাচ্ছে, সেদিকে কারো নজর নেই।
২০| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:০৩
তৌফিক মাসুদ বলেছেন: নদীই আমাদের আসল প্রকৃতি। এটা মরে গেলে আমরা শেষ হয়ে যাব। আমাদের ধনী শ্রেনী ব্যপারটা ভালই বুঝেছে। তাই তারা ভবিষ্যৎ প্রজম্মকে বিদেশে পাঠিয়ে দিচ্ছে।
ফারাক্কা বন্ধ করার বিকল্প রাস্তা নেই। কারন আমরা ওদের কাছে পুটি মাছ। কিন্তু পানি জমিয়ে রাখার বিকল্প ব্যবস্থা নেয়া যেতে পারে।
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:২৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
বিদেশে বাংগালী টিকে না; ওরা অন্যদেশী হয়ে যায়। বিদেশে ভারতীয়রা ও চীনারা কয়েক জেনারেশন টিকে।
ফারাক্কা বন্ধ করার দরকার নেই, ওদের পানির দরকার আছে; পদ্মাকে জীবিত রাখার জন্য প্রয়োজনীয় পানি দিতেই হবে; ওরা প্রকৃতিকে হত্যা করছে; ওরা হুগলীতে ব্যর্থ হয়েছে; হুগলীতে অধিক পানি নেয়া অবিচার, সেটার সমাধান দরকার।
©somewhere in net ltd.
১| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:২২
গোধুলী রঙ বলেছেন: আমাদের দেশে পানি নাই, কিন্তু এদেশের ৯০% জনগন জানে আমাদের কোনদিন পানির অভাব হবে না। প্রমান ওয়াসা যেভাবে পানির অপচয় করে, আমার এক শালী আছে সে শুধু একবার মুখ ধুইতে মোটামুটি ১৫-২০ লিটার পানি ব্যয় করে, ঠিক ওয়াসার মতন চরিত্র।