নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

হলের বারান্দায় ঘুমায় আগামীকালের ব্যুরোক্রেট, রুমে এমপি, মিনিস্টাররা

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৩

প্রেসিডেন্টের উচিত, সরকারী ইউনিভার্সিটি ও সরকারী কলেজগুলোর হলের ম্যানেজমেন্ট মিলিটারীর হাতে তুলে দেয়া।

গত ৩০ বছর থেকে সরকারী বিশ্ব বিদ্যালয়ের হলগুলোর মালিকানা চলে গেছে ছাত্রনেতা বা পান্ডাদের হাতে; ছাত্র জীবনেই কোটি টাকা আয় করেছে শত শত পান্ডা। আমার মনে হয়, ড: এমাজুদ্দিন সাহেব ভিসি হয়েছিলেন আমান উল্লাহ আমানের রিকমেন্ডশন নিয়ে। চট্টগ্রাম ইউনিভার্সিটি ও চট্রগ্রাম কলেজের হলগুলোর ম্যানেজমেন্ট এখনো আংশিকভাবে শিবিরের হাতে; বাকী ইউনিভার্সিটগুলোর হলের ম্যানেজমেন্ট ছাত্রলীগের হাতে; ছাত্রদলও নিশ্চয় পরোক্ষভাবে যুক্ত আছে।

এ ব্যাপারগুলো এখন প্রতিস্ঠিত, এগুলোকে সমস্যা হিসেবে আর দেখা হয় না। তার ফলাফল জাতি পাচ্ছে, হলের বারান্দায় ঘুমায়ে যিনি বড় পুলিশ অফিসার হচ্ছেন, বড় ব্যুরোক্রেট হচ্ছেন, বড় প্রশাসক হচ্ছেন, তিনি সুযোগ পেলে দেখিয়ে দিচ্ছেন জাতিকে।

একটা ইউভার্সিটির কিছু ছাত্র যখন বারান্দায় ঘুমাচ্ছে, ভিসি ও হলের সাথে যুক্ত শিক্ষকদের জন্য এর থেকে বড় সমস্যা থাকার কথা নয়; এবং একটা ইউনিভার্সিটির জন্য এ ধরণের সমস্যার সমাধান বের করা অসম্ভব নয়। সেদিন শিক্ষকেরা নিজেদের স্কেলের জন্য ক্লাশ বর্জন করলেন, অথচ বারান্দায় ঘুমানো ছাত্রদের জন্য হলের বারান্দায় দাঁড়িয়ে প্রতীকি মানব বন্ধনও করলেন না! এগুলোর একজনও শিক্ষক নন, এদের পিএইচডি'র এক পয়সাও মুল্য নেই, এরা সাদা, কালো, লাল, নীল, গোলাপী শিয়াল মাত্র; এরা প্রাইভেট ইউনিভার্সিতে পড়ায়ে নিজ ইউনিভার্সিটির কোন কিছুর খোঁজ নেয়ার সময় পায় না।

বাজেটের বাইরে সরকারের হাজার বাজেট আছে, প্রাইম মিনিস্টারের ফান্ড আছে, প্রেসিডেন্ট একদিন ফান্ড রেইজিং করলে, বারান্দার ছেলেরা অনায়াসে কোথায়ও ঘুমানোর যায়গা পাবার কথা; বংগবন্ধু পরিষদের থেকে এসে ভিসি হওয়া সহজ, সমস্যা সমাধান করা সহজ নয়; আসল ভিসি হতে হলে আইনস্টাইন পরিষদের সদস্য হওয়া দরকার।

শীতকালে বারান্দায় ঘুমায়ে, নিমোনিয়া হয়ে গরীবের ছেলেটা মারা গেলো, কারো কোন ক্ষতি হয়নি; সে পড়ালেখা করে হয়তো বেকার হতো একদিন; পরিবারটি একাই সব হারালো, নাহিদ কিছু হারায়নি, চ্যানচেলর প্রেসিডেন্ট কিছু হারায়নি; এবং এই মৃত্যু থেকে কিছু শিখার অবস্হানেও নেই হয়তো উনারা।

বাংলাদেশে এখন টাকা কোন সমস্যা নয়, সমস্যা হচ্ছে বড় চাকুরীতে ছোট মাথা।

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১০

আদমের ছেলে বলেছেন: কিছু বুঝলাম না। লিখলেন বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে, আর 'মনে হয়' নিয়ে গেছেন এমাজ উদ্দিন যুগে। আ আ আ আ আ আ আ আ আ আ আ আ আ আ আ আ সাহেব কীভাবে ভিসি হলেন সেটা বললেন না কেন?

শিক্ষক রাজনীতি বন্ধ হলে ছাত্র রাজনীতি অটোমেটিক্যালি বন্ধ হয়ে যাবে।

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২০

চাঁদগাজী বলেছেন:


আম্মুকে বলেন, আপনাকে সকাল বেলা টিউটরের কাছে নিতে।

আমান উল্লাহ আমান ছাত্রনেতা ছিলেন।

২| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৪

মাহবুবুল আজাদ বলেছেন:
একটা ইউভার্সিটির কিছু ছাত্র যখন বারান্দায় ঘুমাচ্ছে, ভিসি ও হলের সাথে যুক্ত শিক্ষকদের জন্য এর থেকে বড় সমস্যা থাকার কথা নয়; এবং একটা ইউনিভার্সিটির জন্য এ ধরণের সমস্যার সমাধান বের করা অসম্ভব নয়। আসলেই তাই
তবে
সবার আগে তো এগুলো কে সমস্যা মনে করতে হবে। সেটা করার ই টাইম নাই কারও।

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



সরকারী ইউনিভার্সিটির সব শিক্ষক প্রাইভেট ইউনিভার্সিটিতে পড়ায়; উনাদের সময় নেই!

কিন্তু বুড়ামিয়া তো ব্যানচেলর, উনার সময় কাটে কি নিয়ে? একদিন ফান্ড রেইজিং করলে ২টা হল বানাতে পারে।

৩| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:১২

আহমেদ জী এস বলেছেন: চাঁদগাজী ,




যথার্থ ।

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:২৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


চ্যানচেলর জানে না, উনার ইউনিভার্সিটির ছেলেরা বারান্দায় ঘুমায়; এর থেকে কস্টের কি হতে পারে? উনি যদি ১০০ টাকা দেয় নিজের পকেট থেকে, ১ কোটী টাকা জমা হবে ১ দিনে; ছোট মগজদের বড় যায়গা দখল জাতির জন্য দু:খ নিয়ে এসেছে।

৪| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:০৫

মেজদা বলেছেন: যুগে যুগে এসব চলবে।

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:২৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমরা এগুলো সমাধান জানি; যারা না জেনে, ইউনিভার্সিটির বড়কর্তা হয়ে বসে আছে, সেই সব ছোট ভাবনার লোকদের দিন শেষ।

৫| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৩১

হানিফঢাকা বলেছেন: অবস্থা তার চেয়েও ভায়াবাহ। নিজের অভিজ্ঞতা থেকে বলছি।

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



কতগুলো মগজহীন মানুষ পার্টি করে, ইুনিভার্সিটি চালানোর মত দায়িত্ব নিয়ে বসে আছে; টাকা বাতাসে উড়ছে, কয়কটা ছেলেমেয়ের জন্য ঘুমানোর যায়গা বের করতে পারে না; লিলিপুটিয়ানের দল।

৬| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৫৭

হানিফঢাকা বলেছেন: জায়গার অভাব ত আছেই, তারপরেও হলে অনেক সিট খালি থাকে। সুতরাং শুধুমাত্র জায়গার অভাবে ছাত্ররা বারান্দায় থাকে এইটা পুরাপুরি ঠিক না। রাজনৈতিক নেতারা একাই ৪-৫ জনের সিট সম্বলিত একটা রুম দখল করে রাখে।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:০৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


ম্যানেজমেন্ট মাফিয়াদের (তথাকথিত ছাত্রদের ) হাতে; অনেক রুমে রাতে পার্টি হয়, মেয়ে নিয়ে আসে; অস্ত্র চালনা শেখানো হয় অনেক রুমে।

হল ম্যানেজমেন্ট মিলটারীর হাতে তুলে দেয়া উচিত প্রেসিডেন্টের।

৭| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:০৭

হানিফঢাকা বলেছেন: মেয়ে মানুষ বাদে বাকি কথা গুলি সত্য। হলে মেয়ে আনার কোন অবকাশ নাই, অথবা আমি কোনদিন দেখিনি।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:০৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমি সন্ধ্যায়, মেডিক্যালের ফজলে রাব্বিতে মেয়ে দেখেছি ২০১২ সালে।

৮| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:২৭

হানিফঢাকা বলেছেন: আমার সম্পূর্ণ অভিজ্ঞতা চট্রগাম বিশ্ববিদ্যালয় কে ঘিরে। সেখানে আমি ১৯৯৮-২০০১ পর্যন্ত ছিলাম। ঐ সময়টা ছিল বিপদজনক একটা সময়। সবেমাত্র আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় এসেছে। হল নিয়ে প্রচুর মারামারি হত। এর কিছুদিন আগেই চিটাগাং এ শিবির ব্রাশ ফায়ার করে লীগের ৮ জন কে মেরে ফেলে, যার প্রেক্ষিতে শেখ হাসিনা ঘোষণা দিয়েছিলেন একটা লাশের বদলে দশটা লাশ ফেলা হবে। আমরা ৮-১০ জন খুবই অন্তরঙ্গ বন্ধু ছিলাম। বেশিরভাই ছিল স্কুল ফ্রেন্ড-সেই ক্লাস সেভেন থেকে। আমার সব বন্ধুরাই পরবর্তীতে লীগের বিখ্যাত/কুখ্যাত সন্ত্রাসীতে পরিণত হয়। সুতরাং এইসব আমি খুব কাছে থেকে দেখেছি। মানুষকে কিভাবে পশু বানাতে হয় তা আমি বিশ্ববিদ্যালয়ে থাকতেই দেখেছি। ঐ খানে আমি প্রথমে ফিজিক্স এবং পরে এক বছর গ্যাপ দিয়ে মেরিন সাইন্সে ভর্তি হয়। পড়ে গ্রাজুয়েশন না করে ঢাকাতে ব্যাক করি।

ঐ খানে একজন ছাত্রে দাম ছিল মাসে ৭৩০ টাকা। এইটা আমার ঐ সময়ের থিওরি। হলে প্রতিবেলা ৮ টাকা করে দুইবেলা ১৬ টাকা লাগত খাওয়ার জন্য। এই হিসাবে মাসে লাগে ৪৮০ টাকা। হলে না থেকে কটেজে থাকলে প্রতিমাসে সিট ভাড়া দিতে হত ২৫০ টাকা। সুতরাং ২৫০+৪৮০= ৭৩০ টাকা। রাজনীতি করলে মাসে এই ৭৩০ টাকা খরচ করা লাগত না। বড়ভাইয়েরা এই মাসে ৭৩০ টাকার বিনিময়ে ছাত্রদের মনুষত্য, বিবেক সবকিছু কিনে নিত। মানুষ কিভাবে জানোয়ার হয় তা আমি ঐ সাড়ে তিন বছর নিজের চোখে দেখেছি।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৩৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


ঐ সময় যারা আপনার সাথে ছিল, সবাই এখন রাস্ট্রযন্ত্রের ভেতরে আছে, কেহ কেহ বড় ব্যবসায়ী, রাস্ট্রদুতও থাকতে পারে; এগুলো আওয়ামী লীগের; তার আগে ও পরে যুক্ত হয়েছে একই ক্যাটেগরীর ছাত্রদল ও শিবিরের থিংক ট্যাংকরা; সবাই মিলে বাংলাদেশ চালাচ্ছে; মানুষ পায়ে হেঁটে পাকিস্তান যাচ্ছে, ট্রলারে করে মালয়েশিয়া; গরীবের ছেলে বারান্দায় ঘুমায়ে ডিগ্রী পাবার চেস্টা করছে; এইতো আজকের বাংলাদেশ।

৯| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৪৩

গেম চেঞ্জার বলেছেন: সহমত জানাচ্ছি।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৪৫

চাঁদগাজী বলেছেন:




হলের ম্যানেজমেন্ট মিলিটারীর হাতে যাক।

১০| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:০৬

হানিফঢাকা বলেছেন: আমাদের প্রথম বর্ষে থাকার সময় শিবিরের চিহ্নিত সন্ত্রাসীদের বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হতে দেখেছি। আমার বন্ধুদের কথা বললে তারা প্রায় সবাই এখন সরকারের বিভিন্ন বিভাগে চাকরি করে। বেশিরভাগই সুখী। তবে অনেকেই আছে খুব করুন জীবন যাপন করছে। আমার যে সবচেয়ে অন্তরঙ্গ বন্ধুটি ছিল যারা সাথে আমার ক্লাস সেভেন থেকে বন্ধুত্ব ছিল সে এখন নিঃসঙ্গতায় ভুগছে। মাদকের প্রভাবে (যা শুরু করেছিল বিশ্ববিদ্যালয়ের হল থেকে) সে এখন হাফ ডেড। কোনমতে জীবন চলছে। মানুষের জীবনে যে এতবড় বিপর্যয় আসতে পারে তা না দেখলে বিশ্বাস করা যায় না। সে ছিল লীগের খুবই কুখ্যাত ক্যাডার। ঐ সময়ে সে ছাত্রলীগের প্রেসিডেন্ট লিয়াকত শিকদারকে গুলি করে। গুলি গায়ে লাগেনি, পায়ের পাশ দিয়ে বেরিয়ে গিয়েছিল। এই ঘঠনার জন্য ঢাকার লীগের অফিসে তাকে ডেকে এনে ১ মিনিটের জন্য বহিষ্কার করা হয়। আমাকে ছাড়া কাউকে সে মানত বলে মনে হত না। আজ সে পুরাপুরি ধ্বংস হয়ে গেছে।
আপনার লেখা পড়ে নস্টালজিয়াতে ভুগছিলাম। অনেক কিছু বলে ফেললাম। সত্যিকার অর্থে আমাদের পরিবর্তন দরকার। আমাদের যে অবস্থা দাড়িয়েছে, আমি বিশ্বাস করিনা আমরা নিজেরা এই পরিবর্তন আনতে পারব। খুব ম্যাসিভ কোন ফোর্স ছাড়া আমাদের পরিবর্তনের কোন সম্ভাবনা নেই।
ভাল থাকবেন।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:২৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


এখন যেভাবে ইউনিভার্সিগুলো চলছে, এটাকে আদর্শ ব্যবস্হা হিসেবে নাহিদ ও সরকার তুলে ধরেছে; ফলাফল, বিশ্বের বহু শহরে আমাদের গ্রাজুয়েটেরা ট্যাক্সি চালাচ্ছে, ভারতীয় গ্রজুয়েটেরা তাতে চড়ে কাজে যাচ্ছে; আমার সামনে ঘটছে এই ধরণের ঘটনা।

আপনার যেই বন্ধুর কথা বললেন, সেই রকম কিছু ঘটনা ঘটেছে; তবে, বেশীর ভাগই কোন না কোন উপায়ে দখলবাজী করে সম্পদের মালিক হয়ে গেছে মাফিয়ারা।

১১| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৩১

মহা সমন্বয় বলেছেন: খবরটা প্রথম আলোতে দেখছিলম... এত খারাপ লেগেছিল তা আর বলার নয়.. :(

বাংলাদেশে এখন টাকা কোন সমস্যা নয়, সমস্যা হচ্ছে বড় চাকুরীতে ছোট মাথা।


পুরোপুরি একমত।
দেশে যেহেতু অর্থনৈতিক সমস্যা দুর হয়েছে এখন দরকার মেধা শুন্যতা রোধ করা আর এটি করতে পারলেই আমাদের আর পিছন ফিরে তাকাতে হবে না। :)

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৩৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



আসলে, পড়ালেখার জন্য বাংলাদেশে টাকার অভাব ১৯৭২ সালেও হওয়া উচিত ছিলো না; মেধা বাংগালী জাতির আছে কিনা, ভাবতে হবে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.