নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

বর্তমান অরাজকতা, বিশৃংখলা, দখলবাজী, দুষণ, ক্রীতদাস ব্যবসা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫১


সোহাগী তনু'র মৃত্যুতে দারিদ্রতা একটা ভুমিকা রেখেছে, খুব ছোট ভুমিকা; ড: কামাল হোসেনের মেয়ে বিরাট ব্যারিস্টার, শেখ হাসিনার মেয়ে পুতুল প্রতিবন্দ্ধীদের মুখপাত্র, কোকোর বড় মেয়েটি মালয়েশিয়া পড়ে; এরা জীবনে 'টিউসানী' করেনি, ঘরে ঘরে গিয়ে টিউসানী করেনি কোনদিন; কিন্তু হাজার হাজার তনুকে ঘরে ঘরে গিয়ে টিউশানী করতে হয়েছে, হচ্ছে। তনু ব্যতিত, ঢাকায় ৩/৪ বছর আগে আরেকটা মেয়েকে টিউশানী থেকে ফেরার পথে একই ভাবে, ধর্ষিত হয়েছিল; ওকে মেরে, পোড়ায়ে ফেলেছিল। ১৭ কোটীর মাঝে এই রকম ২টি ঘটনা বিরাট কিছু নয়; কিন্তু এটা জাতির অবস্হানের একটা 'ইনডিকেটর'।

আলম গ্রুপ ৩ বিলিয়ন ডলারের বিদ্যুৎ কেন্দ্র করছে মানুষের ঘরের সামনে; প্রতিবাদ করতে গিয়ে মানুষ মরেছে নিজের উঠানে; মানুষের বসত-ভিটার পাশে যদি বিদ্যুত কেন্দ্র করতে হয়, মানুষ নিজে করলে মনে কস্ট পাবে না; কিন্তু তারা যদি দেখে, তাদের বসত বাড়ী ধংস করে, চীনাদের হাতে টাকা তুলে দিয়ে, আলম গ্রুপ লাভ করতে চায়, মানুষ তা মানতে পারে না; পুলিশ দিয়ে পিটায়ে, মেরে, সাময়িকভাবে জয়ী হলেও, জাতি তা মেনে নেবে না।

বেসিক ব্যাংক থেকে টাকা গেছে, শিল্প ব্যাংক থেকে টাকা গেছে, সোনালী ব্যাংক থেকে টাকা গেছে, রিজার্ভ থেকে টাকা গেছে দস্যুদের হাতে; জাতি যখন জেনেছে, জাতি হতাশ হয়েছে; জানেনি যে, সেই রকম ঘটনা অনেক অনেক। কিন্তু এই পরিমাণ টাকা কি সরকার তনুদের স্কলারশীপ হিসেবে দিতো? দিতো না।

আমাদের দরিদ্র মেয়েদের সৌদীসহ অন্য আরবদেশে পাঠাচ্ছে কাজে; ভারত, পাকিস্তান ও দুবাইর পতিতালয়ে বিক্রি করা হচ্ছে কাজের নামে আইনীভাবে।

৪০ লাখ টাকা দিয়ে, দালালদের হাতে জীবন সপে মানুষ আমেরিকা যাচ্ছে; ৩ লাখ দিয়ে মালয়েশিয়ার পথে ট্রলারে উঠছে; ৭ লাখ টাকা দিয়ে ভুমধ্য-সাগর নৌকায় পাড়ি দিয়ে মানুষ ইউরোপে প্রবেশ করছে; ইউরোপ বলছে, আর নয়, যা আছে, সেই ৮০ হাজার ফেরত নাও; ওরা টাকা দিয়ে ফেরত দিতে চাচ্ছে, আর রাতে ভুমধ্য-সাগর পাড়ি দিয়ে নতুন বাংগালী ওখানে যাচ্ছে; এগুলোর ভবিষ্যত কি?

পলুশানে দেশকে গ্রাস করে ফেলেছে; সিলেট, চট্রগ্রাম, নোয়াখালী, কুমিল্লায় ধানের জমিতে বাড়ী আর বাড়ী; ঢাকা শহর বাড়ছেই বাড়ছে; নদীর পানিতে বজ্য, বাতাসে ইটের ভাটার ধুয়া; দেশ ক্যানসারের রাজধানী; ওদিকে গ্লোবেল ওয়ার্মিং সময়ের সাথে গ্রাস করার জন্য প্রস্তুত, ভুমির অভ্যন্তরে পানির স্তর ভয়ংকর নীচে।

এতগুলো অর্থনৈতিক সমস্যার সমাধান কি আছে? অবশ্যই আছে; সেটা 'সামজিক অর্থনীতি'; দেশের প্রতিটি মানুষকে রাস্ট্রের অর্থনীতির সাথে, রাস্ট্রের ব্যবসার সাথে, রাস্ট্রের প্ল্যানের সাথে সংযুক্ত করতে হবে। এখন ১৭ কোটীর বদলে আছে শুধু আলম গ্রুপ, সামিট গ্রুপ, বসুন্ধরা গ্রুপ, জহুরুল ইসলাম গ্রুপ, ফালু গ্রুপ, সালমান গ্রুপ, কর্ণেল ফারুক গ্রুপ, মেজের মান্নান গ্রুপ, নোমান গ্রুপ, মির্জা আব্বাস গ্রুপ, ওরিয়ন গ্রুপ, আওয়ামী গ্রুপ; কিন্তু এদের অর্থনৈতিক ভাবনা কখনো ১৭ কোটীর সমান নয়; ১৭ কোটীর সংযুক্তিকরণ হবে 'সামাজিক অর্থনীতির' প্রয়োগ; ১৭ কোটী মানুষের শ্রম ও অর্থকে ফাইন্যান্সের নিয়মের অধীনে আনলে, এটা হবে বিশাল এক শক্তি; এই শক্তি আমাদিগকে অরাজকতা, দারিদ্রতা থেকে মুক্ত করবে?

মন্তব্য ২৪ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৮

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: আনা যাবে? সেখানেও ঘাপলা করার জন্য রেডি হয়ে আছে, কয়েকজন

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:০২

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমাদের প্রচেস্টা হবে লক্ষ্যে পৌঁছা, পথ কন্টকময়

২| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:৪৫

ঢাকাবাসী বলেছেন: মনে হয়না কুনু পথ আছে। বড়ই নৈরাশ্যবাদী আমি। এভাবেই শ্যাষ হবে। আমরা কীট পতঙ্গগুলান শ্যাষ হপ!

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:৫৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমাদের চোখের সামনে দিয়ে নাক বোচা চীনারা বড় হলো, মালয়েশিয়া বড় হলো, ব্রাজিল ও ভিয়েতনাম পথে আছে; আমরাও পারবো; শুধু দুস্টদের রিটায়ারমেন্টে পাঠাতে হবে; একজন গেছে, বাকীরাও যাবে

৩| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:১৮

মিজানুর রহমান মিরান বলেছেন: এভাবেই দেশ চলতে থাকবে! আমাদের কিছুই করার নাই।
করার থাকলে বলেন?

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমাদের সবার কিছু করার আছে; কারণ, ৭০% মানুষ রাস্ট্র কর্তৃক বন্চনার শিকার হচ্ছে; যেই ৩০% সুবিধা নিচ্ছে, তারাও অপরাধী মন নিয়ে কাজ করছে; তাদেরও মুক্ত হওয়ার দরকার।

আমরা 'সামাজিক অর্থনীতির' বেলায় এক মত হলে, আমরা নিজেদের ভাগ্য নিজেরা গড়ার চেস্টা করবো; আমরা যদি ঐক্যবদ্ধ হই, আমরা পরস্পরকে বুঝতে পারবো।

৪| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১:৪৬

কালনী নদী বলেছেন: how to overcome from mental slavery?

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ২:৩৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


বিশ্ব আমাদের সামনে, তাদের সাথে যদি আমরা তাল মিলায়ে চলি, আমরা ওদের মত ভালো অবস্হায় যেতে পারবো; নতুন করে চাকাক আবিস্কারের দরকার হবে না।

৫| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৯:৩০

মনস্বিনী বলেছেন: শুধুই অন্ধকার।

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


৭০% মানুষের প্রচেস্টায়, পুরো জাতি শৃংখলায় ফিরে আসবে, কোন অন্ধকার থাকবে না।

৬| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:২৫

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: উত্তরণের কোন পথ নেই!

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:৫০

চাঁদগাজী বলেছেন:


মানুষ সবকিছু করেছে, গরুর গাড়ীর বদলে ট্রেন, ট্রাকটর; সবকিছুর সমাধান আছে।

৭| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:৫৯

সফদার মামা বলেছেন: ভাল লেখছেন, প্লাস।

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


সামাজিক অর্থনীতি আমাদের সাধারণ মানুষকে নিজ পায়ে দাঁড়াতে সাহায্য করবে।

৮| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৯

হাসান নাঈম বলেছেন: "দেশের প্রতিটি মানুষকে রাস্ট্রের অর্থনীতির সাথে, রাস্ট্রের ব্যবসার সাথে, রাস্ট্রের প্ল্যানের সাথে সংযুক্ত করতে হবে। "

তারপর সেই রাস্ট্র চালাবে কে?
কয়েকজন শীর্ষস্থানীয় নেতা।
তাহলে ঘুরে ফিরে সেই কয়েক জনের হাতেই মানুষ আবার বন্দী হবে।
এখন যদি কয়েক লাখ ব্যাবসায়ীর হাতে বন্দি থাকে, তখন তাকবে কয়েক শ নেতার হাতে।
সেটা হবে আরো ভয়ংকর ব্যাপার।
রাশিয়া এবং চিনে সেই পরীক্ষা করা হয়েছে এবং ফলাফল মোটেই ভাল হয় নি। তাই দুটি দেশই ঐ ব্যবস্থা বাতিল করতে বাধ্য হয়েছে।
মানুষের ব্যাক্তি স্বাধীনতা হরণ করে সকল ক্ষমতা, অর্থনীতি, ব্যাবসা, উৎপাদন, পরিকল্পনা - সবকিছু রাস্ট্রের হাতে তুলে দেয়া মোটেই নিরাপদ নয়। বিশেষ করে আমাদেরমত দেশে যেখানে কিছুদিন পর পরই এক একজন শৈরাচার(সামরিক বা রাজনৈতিক) ক্ষমতা দখল করে। ঐরকম কেন্দ্রীভুত ব্যাবস্থা যদি কোন শৈরাচারের হাতে পরে তাহলে সে অনায়াসে দেশের মানুষের ব্যাপক ক্ষতি করতে পারবে। তার চেয়ে ডিসেন্ট্রালাইজড ব্যাক্তি স্বাধীন ব্যাবস্থা অনেক নিরাপদ।

সবকিছু রাস্ট্রের হাতে কেন্দ্রীভুত না করে পুজিবাদের ফলে উদ্ভুত সমস্যা অন্যকোন উপায়ে সমাধানের চিন্তা করুন।

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


ভারত, পাকিস্তান ও দুবাই'র পতিতালয়ে ৩/৪ লাখ বাংগালী মেয়ে আছে; ওখানে চীনা মেয়ে নেই; এই বাংগালীমেয়েগুলো আপনার মতো গণতন্ত্র চাহে না।

আপনাদের পড়ালেখা ও ভাবনা অনেক অতীতের; চীন ও রাশিয়া আজ যেখানে, সেখানে এনেছে এই ধরণের অর্থনীতি।

৯| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:০৯

হাসান নাঈম বলেছেন: মাথায় শুধু রাশিয়া আর চীনের ইতিহাস চিন্তা ঘুরলে পরিনতিও ওদের মতই হবে।
ওরা যেমন সমাজতন্ত্রের যাতাকলে পিস্ট হয়ে, কোটি মানুষের জীবন নস্ট করে তারপর মুক্তির পথে ফিরেছে - আপনারাও কি তাই চান?
আচ্ছা - ভারত পাকিস্তান আর দুবাই এর পতিতালয়ে, আমেরিকা, জাপান, ব্রিটেন, ফ্রান্স, জার্মানি . . . সহ উন্নত বিশ্বের কতজন মেয়ে আছে?
তারা যদি রাশিয়া চীনেরমত রাস্ট্রীয় সন্ত্রাসের পথে না গিয়েও বিশ্বের নেতৃত্বে থাকতে পারে, সাম্প্রতিক কালে চীন ও রাশিয়াও যদি মুক্তবাজার ব্যাবস্থার ভিত্তিতেই উন্নত হতে পারে - তাহলে আপনাদের মাথায় কেবল ঐ পরিত্যাক্ত সমাজতন্ত্রের চেতনা ঘোরে কেন??

জাতিকে কয়েকজন রাজনীতিকের হাতে বন্দি করার বাসনা ছেড়ে মানুষের চিন্তা ও কর্মের স্বাধীনতা অক্ষুন্ন রেখে নতুন কিছু চিন্তা করুন - সেটাই মঙ্গল জনক হবে।

২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:৩২

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি ( মানে ১ জন বাংগালী) কি একজন চীনা, রাশিয়ান, জাপানীর মতো ভাবতে পারেন, কাজ করতে পারেন?

পুরো জাপানে খালেদা জিয়া, শেখ হাসিনা ও শফিক রহমানের মত দুস্ট ও কম বুদ্ধিমান লোক নেই।

এসব কারণে আমাদের একটা বুস্টের দরকার, যেটা আমাদেরকে ঐক্য, মুলধন দেবে ও শৃংখলায় নিয়ে আসবে।

আমি রাশিয়ান, চীনা সোস্যালিজমের কথা বলছিনা, বলছি 'সোস্যাল অর্থনীতির' কথা।

১০| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৯

হাসান নাঈম বলেছেন: "আমি রাশিয়ান, চীনা সোস্যালিজমের কথা বলছিনা, বলছি 'সোস্যাল অর্থনীতির' কথা"

সোস্যাল অর্থনীতির কথা বলতে গিয়ে ঘুরেফিরেতো সেই রাস্ট্রীয়করনের কথাই বলছেন। রাস্ট্রের সাথে সবকিছুকে কেন্দ্রীভুত করে তারপর সেটার দ্বায়িত্ব তুলে দেয়া হবে কিছু রাজনীতিকের হাতে - তাহলে আর সোস্যালিজমের বাকি থাকল কি?

২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:৫০

চাঁদগাজী বলেছেন:



দেখি, আগামী কয়েকমাসের মাঝে ১০ পাতার একটা ছোট ব্রোসিউর তৈরি করতে পারি কিনা; সেটাতে সোস্যাল অর্থনীতি নিয়ে লেখার চেস্টা করবো।

১১| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:৪২

হাসান নাঈম বলেছেন: সেটা খুবই ভাল কাজ হবে।
তবে লক্ষ রাখবেন সামাজিক বিষয় মাত্রই রাস্ট্রীয় নয়। রাস্ট্র হচ্ছে সমাজের একটা উপাদান/সংগঠন।
আপত দৃস্টিতে তাকে যত শক্তিশালিই মনে হোক, তার কার্যক্রম যত ব্যাপক বিস্তৃতই হোক - সে কখনই মানুষ ও সমাজের নিয়ন্ত্রক হতে পারে না। মানুষের কল্যানেই রাস্ট্রের উদ্ভব যার মুল কাজ হচ্ছে মানুষ ও সমাজের সেবা করা - নিয়ন্ত্রন করা নয়।

ড. ইউনুসের 'সোস্যাল বিজনেস' মডেলটা এই দিক দিয়ে ভাল যে সেখানে রাস্ট্রকে টেনে আনা হয় নি। সেটা হয়ত আপনাদের পছন্দ হবে না কারণ ব্যাক্তি ড.ইউনুস আপনাদের পক্ষের লোক নন! আপনাদের নেত্রী ওনাকে সহ্যই করতে পারেন না। তবে আপনি যদি বৃত্তের বাইরে গিয়ে ওনার এই মডেলটা বিবেচনায় নিতে পারেন তাহলে হয়ত সোস্যাল অর্থনীতির ব্যাপারে ভাল ধারনা পাবেন।

২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:৩৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমি ১৯৭৮ সাল থেকে ড: ইউনুসের ফলোয়ার।
তবে, ড: ইউনুস সম্প্রতি কিছু ভুল করেছেন, যেগুলো উনাকে ইতিহাস থেকে মুছে দেবে; একটা হলো রাজনীতি করার ঘোষনা দিয়ে, না করা; অন্যটা হলো, বিদেশীদের থেকে প্রায় বিনা সুদে টাকা এনে উহাকে বেশি সুদে দেয়া ও প্রামীন ব্যাংকে বেশী সময় থাকার পর, নীরবে সরে না যাওয়া

১২| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:১৮

দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: ভাল্লুকের হামলা না ধর্ষকের হামলায় মৃত্যু????

২২ শে এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



তনুর' মৃত্যুর কারণ এলাকাবাসী জেনে গেছে, তারা ঘাতকদের চিনে ফেলেছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.