নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রজাতন্ত্রে সংবিধান, পার্লামেন্ট, আইন ও সরকার আছে, ফতোয়ার কোন স্হান নেই

১৯ শে জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৯



১ লাখ শিক্ষিত নাগরিক একত্রিত হয়ে, দেশের বর্তমান পরিস্হিতিতে নিজেদের ভাবনা তুলে ধরতে পারেন, সরকারের কাছে প্রস্তাবনা রাখতে পারেন; কিন্তু 'ফতোয়া' নামে যা আমাদের দেশে পরিচিত, উহা কেহ দিতে পারবেন না। এই দেশে শিক্ষা ব্যবস্হার মাঝে মাদ্রাসার গ্রাজুয়েট আছেন, স্কুল, কলেজ, ইুনিভার্সিটির গ্রাজুয়েট আছেন; কেহ কোনভাবে আলাদা গ্রুপ নন, সবাই শিক্ষিত সমাজের অংশ; এখানে নাগরিক হিসেবে সবাই সমান অধিকার ভোগ করবেন। দেশে ৮/৯ কোটী শিক্ষিত মানুষ আছেন, সবার মতামত আছে; কিন্তু 'ফতোয়া' দেয়ার অধিকার কারো থাকার কথা নয়।

দেশের সংবিধান আছে, পার্লামেন্ট আছে, প্রচলিত আইন আছে, সরকার আছে; এখানে 'ফতোয়া' দেয়ার অধিকার কারো নেই। আমদের সরকারগুলো সংবিধান অনুযায়ী প্রজাতন্ত্রের সরকার; সরকারের বাহিরে অন্য কোন তন্ত্র এখানে কেহ জারি করতে পারবে না; যত নতুন তন্ত্র, যত রদবদল সবই আসবে পার্লামেন্ট হয়ে।

৪৫ বছর, দেশ ক্রমাগতভাবে বিশৃংখলার দিকে চলে যাচ্ছিল, এখনও যাচ্ছে; বর্তমানে দেশে সীমিত আকারে এনার্খীর সৃস্টি হয়েছে; দেশের কিছু মানুষ বিচার ব্যবস্হা ও আইন শৃংখলাকে পদদলিত করে চলেছে; সরকারের অবস্হান থেকে বুঝা যাচ্ছে যে, সরকার খুব একটা বিচলিত নয়। দেশের অবস্হা মোকাবেলার ভার সরকারের উপর। সরকার ছাড়া অন্য কেহ সংবিধানের বাহিরে কোনরূপ পদক্ষেপ ইত্যাদির কথা বলার অধিকার রাখে না; কাউলে দোষী সাব্যস্ত করার জন্য বিচার ব্যবস্হা আছে; দেশের পরচলিত আইন ও সংবিধানের কাঠামোর বাহিরে নতুন কোন ব্যাখ্যার স্হান প্রজাতন্ত্রে নেই; সেগুলো ছিল রাজতন্ত্রে।

মন্তব্য ৭৫ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৭৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৫

বিজন রয় বলেছেন: দেশে সংবিধান, পার্লামেন্ট, আইন ও সরকার আছফ

হ্যাঁ, আমাদের সব আছে। কিন্তু কোন কাজে লাগে না।

১৯ শে জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



কোনটাকে সঠিকভাবে কার্যকরী করতে পারছে না সরকারগুলো; তাই বলে, রাজতন্ত্রে ফেরত যাওয়ার দরকার হবে না।

২| ১৯ শে জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৬

বিজন রয় বলেছেন: নো নো, কোন রাজতন্ত্র নয়।

এখন তো অনেকেই বলা শুরু করেছে, আওয়ামীলীগ থাকাই ভাল। কারণ এমন বি এন পি'র দরকার নেই।

১৯ শে জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



জেনারেল জিয়াকে আনা হয়েছিল বাংলাদেশ যাতে সমাজতান্ত্রিক ব্লকে না যেতে পারে, ও ক্যাপিটেলিজম চালু করার জন্য; বিএনপি স্বয়ং আওয়ামী লীগকে ক্যাপিটেলিস্ট তৈরির কারখানায় কনভার্ট করেছে; ফলে, বিএনপি ট্রেড সিকরেট হারায়ে ফেলেছে; বিএনপি'র অনেক নেতাই আমেরিাকন ডলারে বিলিওনিয়ার।

৩| ১৯ শে জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪১

বিজন রয় বলেছেন: আর খবর কি?
ট্রাম্প কি জিতবে??

১৯ শে জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫০

চাঁদগাজী বলেছেন:


ডেমো ভোটারদের ৫২% হিলারীকে প্রেসিডেন্ট হিসেবে চাহে না; রিপাবদের ৫৭% ট্রাম্পকে প্রেসিডেন্ট হিসেবে চাহে না।

ট্রাম্প জয়ী হলে খারাপ হবে; তবে, হিলারী এত অদক্ষ যে, ট্রাম্পের অফিসের চেয়ার টেবলও হিলারীকে পরাজিত করতে পারবে।

৪| ১৯ শে জুন, ২০১৬ রাত ৮:০১

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: বিচার ব্যবস্থা কে পেছন থেকে নাড়াচ্ছে সেটা বুঝতে শিক্ষিত হওয়া লাগে না। খায়রুল হকের গোঁয়ার্তুমির কারণে আজকে দেশের এই অবস্থা। মওদুদের কারণে আগের সংকট(কে এম হাসান) হয়েছিল বটে, তবে তার প্রায়শ্চিত্ত হয়ে গিয়েছে বি এন পি'র। এবার কার রাজতন্ত্রের জন্য খায়রুল হকই দায়ী...

১৯ শে জুন, ২০১৬ রাত ৮:৫৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনারা কেন মনে করেন বিেনপি প্রায়চিত্ত করছে; বিএনপি ১০ম শ্রেনী পড়া মহিলাকে ৩ বার প্রাইম মিনিস্টার বানায়েছে, ২ বার বিরোধীদলের নেত্রী করেছে, উনাকে ডলারে বিলিওনিয়ার করেছে। প্রায়চিত্ত করছে মাস্টার ডিগ্রি করে যে ছেলে চাকুরী পায়নি সে, যে ছেলে ডিগ্রি পাশ করে আরবে গাড়ির ড্রাইবার হয়েছে সে।

এই মহিলা থেকে আর কি বানানো সম্ভব?

চা দোকানের পেছনে পার্ট টাইম আইন পড়ে, পার্টির লাইনে থেকে অনেকে দেশের হাইকোর্টে চলে গেছে।

৫| ১৯ শে জুন, ২০১৬ রাত ৮:৩১

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: বি এন পি যারা করে তারা মঙ্গল গ্রহ থেকে আসেনি। পুরো সিস্টেমই দায়ী। সবচেয়ে বেশী দায়ী আওয়ামী লীগ। কারণ, তারা বার বার অতীত নিয়ে ঘাপলা করে। সুন্দর ভাবে দেশ চালালে দুই দলই স্যালুট পাওয়ার যোগ্য...

১৯ শে জুন, ২০১৬ রাত ৮:৫১

চাঁদগাজী বলেছেন:



দেশের নির্বাচিত প্রেসিডেন্টকে হত্যা করে, ক্ষমতায় এসে বিএনপি করা হয়েছিল; এটার ভয়ংকর প্রভাব অনেকে গণ্য করেন না; শেখ হাসিনা যেকোন পদক্ষেপ নিয়ের আগে নিশ্চয় ১৯৭৫ ও ২০০৪ সালকে গণনা করে; ফলে, অনেকের অংক মিলে না।

আওয়ামী লীগের অতীতের একটা অংশ হচ্ছে ১৯৭৫; বিএনপি শুরু হচ্ছে ১৯৭৫; এই কনফ্লিক্টের বিল পরিশোধ করছে জাতি।

৬| ১৯ শে জুন, ২০১৬ রাত ৯:০৪

জুলহাস খান বলেছেন: চামচামির একটা লিমিড থাকা চাই। ৭৫ এর জন্য নির্বাচিত রাষ্ট্রপতি সাহেব কি কম দায়ী??? ৭৫ এর জন্য সবাই কম বেশী দায়ী। যাই হোক ৭৫ এ নির্বাচিত রাষ্ট্রপতিকে পরিবার সহকারে নৃশংস্য ভাবে হত্যা হয়েছে বলে এখন অনির্বাচিতদের চামচামি শুরু করেছেন। B-) :-/ X((

১৯ শে জুন, ২০১৬ রাত ৯:০৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমি কারো চামচামী করার চেস্টা করিনি; আমি বলছি যে, শেখ হাসিনা ক্ষমতায় আছেন এখন; যে দল উনার বাবার কবরের উপর গঠন করা হয়েছে, সেটা সম্পর্কে বাংলাদেশ ভুলে গেলেও, শেখ হাসিনা সেটাকে গণনায় রেখে পদক্ষেপ নেয়; আমি বলছি না যে, উনার সেটা করা উচিত; আমার ধারণাটুকু জানাচ্ছি মাত্র; আপনার ধারণা থাকলে জানাতে পারেন।

৭| ১৯ শে জুন, ২০১৬ রাত ১১:৫৮

মহা সমন্বয় বলেছেন: আমাদের সব আছে। কিন্তু কোন কাজে লাগে না।

২০ শে জুন, ২০১৬ রাত ১২:০৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমাদের মন্ত্রীদের অনেকে জীবনে কোন চাকুরী করেননি; প্রথম চাকুরীই মান্ত্রী: নাহিদ সাহেব, মেনন সাহেব, মতিয়া চৌধুরী, টুকু সাহ্বেব ও অনেকেই; এরা আসলে কিছু করার মত দক্ষ হওয়ার কথা নয়

৮| ২০ শে জুন, ২০১৬ রাত ১২:৩৮

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আমাদের দেশে এক সময় কিছু ফরমে পেশা হিসেবে রাজনীতি লেখা হতো!

২০ শে জুন, ২০১৬ রাত ১:০০

চাঁদগাজী বলেছেন:




এখন হয়তো ড: কামাল লিখবেন, সাহস করে; বাকীরা লিখতে পারার কথা নয়।

৯| ২০ শে জুন, ২০১৬ রাত ২:২৭

ভাবনা ২ বলেছেন: ধর্মের অপব্যাখ্যা দিয়ে চলা জঙ্গী সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে দেশে প্রথমবারের মতো লক্ষাধিক আলেমের ফতোয়া প্রকাশিত হয়েছে। জঙ্গীবাদীদের মনোবৈকল্য দূর করা এ ফতোয়া প্রকাশের উদ্দেশ্য। সন্ত্রাস ও জিহাদ যে এক জিনিস নয় এবং জঙ্গীরা ‘শহীদী মৃত্যু’ বলে যা প্রচার করছে সেটাও ঠিক নয় তা পবিত্র কোরান-হাদিসের আলোকে যুক্তি দিয়ে তুলে ধরা হয়েছে ফতোয়ায়।

বলাবাহুল্য কোন তত্ত্ব বা দর্শন সম্পর্কে সহমত পোষণ না করতে পারলে ভিন্নমত প্রতিষ্ঠার জন্য দরকার আরেকটি তত্ত্ব বা দর্শনের। কলমের বিপক্ষে দাঁড়াবে আরেকটি কলম, চাপাতি বা ছুরি নয়। ধর্ম ব্যবসায়ীরা ধর্মের দোহাই দিয়ে যেসব অধর্ম করে বেড়ায় ধর্মের যুক্তিপূর্ণ সঠিক ব্যাখ্যাই হতে পারে তার যোগ্য জবাব। শনিবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে এক লাখ মুফতি, আলেম-ওলামার স্বাক্ষর সংবলিত সন্ত্রাস ও জঙ্গীবাদবিরোধী মানবকল্যাণে শান্তির ফতোয়া প্রকাশ করা হয় যেটিতে ইসলামের নামে জঙ্গীবাদ ও আত্মঘাতী হামলাকে সুস্পষ্টভাবে হারাম বলে আখ্যা দেয়া হয়েছে।
এই ফতুয়া নীজে দাবী করেনা সে রাস্ট টরিচালনার কোন সংবিধান বরং এটা সারা বিশ্বে ধর্মের নামে চলা স্বার্থবাদীদের তথা কথিত জিহাদের বিপক্ষে একটি নীতি বা ঘোষনা এতে খারাপের কিছু নেই । এটা রাস্টের সংবিধানে যুক্ত হবেনা আর যুক্ত হতে হলে ১ লক্ষ আলেম লাগবেনা ২২০ জন পার্লামেন্ট সদস্যই যথেষ্ট । শুধু শুধু একট ভাল উদ্যোগকে বির্কিত না করাই ভাল । দেশের সকল ইসলামী এমনকি জামাতে ইসলামও প্রকাশ্যে বলে ধর্মের নামে মানুষ হত্যা ঠিকনা । তাই তাদের ও উচিত হবে এই ফতোয়াকে সমর্থন করা যদি তারা ইসলাম ও মানবতার সেবক বলে নিজেদেরকে দাবী করে ।

২০ শে জুন, ২০১৬ ভোর ৫:১০

চাঁদগাজী বলেছেন:



এটা কোন উদ্যোগের ভেতর পড়ার দরকার নেই, সন্ত্রাস করলে প্রজাতন্ত্রের আইনে বিচার হবে।

১০| ২০ শে জুন, ২০১৬ রাত ২:৪৯

কালনী নদী বলেছেন: thank you for concern about current issue!

২০ শে জুন, ২০১৬ ভোর ৫:০৮

চাঁদগাজী বলেছেন:




রাস্ট্রকে কেহ যেন নিজের অধীনে নিতে না পারে; যতটুকু সম্ভব প্রজাতন্ত্র যেন চলতে থাকে।

১১| ২০ শে জুন, ২০১৬ রাত ৩:২০

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: এই ফতোয়া রচনার পিছনের শানেনযুলটা জানা দরকার । অনেক ধন্যবাদ আলোচনার সুত্রপাত করার জন্য ।

২০ শে জুন, ২০১৬ ভোর ৫:০৬

চাঁদগাজী বলেছেন:




শানে নযুল হলো, রাজতন্ত্রে মানুষকে ভয় দেখানোর জন্য এগুলোর দরকার ছিলো।

২১ শে জুন, ২০১৬ রাত ১:১৯

চাঁদগাজী বলেছেন:




আমি অনুমান করছি, সরকার বা আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে উদ্যোগ নেয়া হয়েছে নিশ্চয়; না হয়, ১ লাখ মাদ্রাসা-গ্রাজুয়েটের মতামত পাওয়া কঠিন ব্যাপার।

১২| ২০ শে জুন, ২০১৬ সকাল ৭:০৮

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ভাবনা ২ হতে কোট করছি "ধর্ম ব্যবসায়ীরা ধর্মের দোহাই দিয়ে যেসব অধর্ম করে বেড়ায় ধর্মের যুক্তিপূর্ণ সঠিক ব্যাখ্যাই হতে পারে তার যোগ্য জবাব। শনিবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে এক লাখ মুফতি, আলেম-ওলামার স্বাক্ষর সংবলিত সন্ত্রাস ও জঙ্গীবাদবিরোধী মানবকল্যাণে শান্তির ফতোয়া প্রকাশ করা হয় যেটিতে ইসলামের নামে জঙ্গীবাদ ও আত্মঘাতী হামলাকে সুস্পষ্টভাবে হারাম বলে আখ্যা দেয়া হয়েছে।
এই ফতুয়া নীজে দাবী করেনা সে রাষ্ট্র পরিচালালনার কোন সংবিধান বরং এটা সারা বিশ্বে ধর্মের নামে চলা স্বার্থবাদীদের তথা কথিত জিহাদের বিপক্ষে একটি নীতি বা ঘোষনা এতে খারাপের কিছু নেই ।"

২০ শে জুন, ২০১৬ রাত ৯:০০

চাঁদগাজী বলেছেন:



১ লাখ মাদ্রাস গ্রাজুয়েটকে আলাদা না করে, দেশের ৯ কোটী শিক্ষিত মানুষ, কিংবা ১৭ কোটীর মাঝে যারা সন্ত্র্রাসের বিপক্ষে অবস্হান নিতে চায়, তাঁদের মতামত প্রকাশ করা হোক।

১৩| ২০ শে জুন, ২০১৬ সকাল ৯:৫৪

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: আমাদের দেশে কিছু চামচা থেকে যারা সব সময় সরকারের চামচাচি করে।
এই তথা কথিত আলেমরাও হাচু আপার চামচা।
ফতোয়া দেওয়া অধিকার ওদের মুখ থেকে কেড়ে নিয়েছে তাতে ওদের লজ্জা নেই।

অথচ আবার ওরা স্বগর্বে ফতোয়া দিয়ে যাচ্ছে।

নিশ্চয় এই ফতোয়া নাজিল হওয়ার পিছনে হাচু আবার হাত আছে।

আর,
বামপন্থীরা সব সময় এই আলেমদের ও ফতোয়াকে বিঁষের চোখে দেখত তারা এখন চুপ!
এটাও হাচু আবার মুজেজা।
তিনি বামপন্থী আর এই স্ব-ঘোষিত আলেমদের কে এক পাতে খাওয়াতে পেরেছেন।

জয় হউক হাচু আপার।
জয় হউক বামপন্থার।
জয় হউক মৌলবাদ।

২০ শে জুন, ২০১৬ রাত ৯:৪১

চাঁদগাজী বলেছেন:




আমার পোস্ট পড়ে সবার জন্য 'কয় কামনা' করলেন; অথচ আমার কথা ভুলে গেলেন!

১৪| ২০ শে জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:২৬

রায়হানুল এফ রাজ বলেছেন: প্রজাতন্ত্রে সংবিধান, পার্লামেন্ট, আইন ও সরকার আছে-মিথ্যার মধ্যে অন্যতম মিথ্যা

২১ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:৫০

চাঁদগাজী বলেছেন:



কিছু মানুষ সমাজে, রাস্ট্র ইত্যাদি বুঝতে পারে না।

১৫| ২০ শে জুন, ২০১৬ দুপুর ১:১১

চিন্তিত নিরন্তর বলেছেন: সমস্যা হল আইনের প্রয়োগ। আমরা আইনের যথাযথ প্রয়োগ পাইনা বলেই মানুষ এদিক সেদিকের প্রয়োজন মনে করে।

২১ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:



ফতোয়াটা হলো আইনের যায়গায় তাবিজের প্রয়োগ।

১৬| ২০ শে জুন, ২০১৬ দুপুর ১:১৬

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আপনার পোস্টে খুব আগ্রহ নিয়ে এসেছিলাম আলোচনা দেখার জন্য বা অংশ নেয়ার জন্য। কিন্তু আফসোস, আমাদের সব ইতিবাচক আলোচনার শেষ হয় আওয়ামীলীগ বিএনপি তর্কে। এই পোস্টেও তার ব্যতিক্রম হয় নি। যাইহোক, ফতোয়া সংক্রান্ত ব্যাপারে অনেকেই পক্ষে বিপক্ষে লিখছেন, এটা খুবই চমৎকার ব্যাপার, আলোচনা হোক, ভালো কিছু অবশ্যই বের হয়ে আসবে।

আপনি বলেছেন, প্রজাতন্ত্রে সংবিধান, পার্লামেন্ট, আইন ও সরকার আছে, ফতোয়ার কোন স্হান নেই। বাস্তবিক ক্ষেত্রে তাই হওয়া উচিত বলেই আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি। কিন্তু ভুলে গেলে চলবে না জঙ্গীবাদ বা এই জাতীয় কর্মকান্ডের উৎপত্তি ধর্মকে ভুল ব্যাখ্যা করার মাধ্যমেই শুরু হয়েছে। দেশের সাধারন ধর্ম প্রাণ মানুষের ধর্মের প্রতি ভালোবাসা বা দুর্বলতাকে কাজে লাগিয়ে এক শ্রেনীর রাজনৈতিক দলের সমর্থনে কট্টরবাদীতা, জঙ্গীবাদি মানসিকতার উৎপত্তি ঘটেছে।

ফলে ধর্ম নিয়ে প্রচলিত ভুল ধারনা, কট্টরবাদিতা, কুসংস্কার ইত্যাদি দুরীকরনে ধর্মীয় নেতাদেরই এগিয়ে আসতে হবে, ধর্মের সম্মান রক্ষার্থেই। আর এই লক্ষে, লক্ষাধিক আলেমের জঙ্গিবাদ বিরোধী ফতোয়া আরও একটি অনন্য ইতিহাস সৃষ্টি করেছে বলেই আমি ব্যক্তিগতভাবে বিশ্বাস করি। ধর্ম নিয়ে যিনি ভুল ধারনা পোষন করেন, তার সেই ভুল ধারনা সরকার, আইন আদালত, পুলিশ দুর করতে পারে না। ধর্ম নিয়ে যারা সঠিক উপযুক্ত পড়াশোনা করেন, তারাই পারেন সেই ভুল ধারনা দুর করতে। ফলে দেশের ধর্মীয় নেতাদের একটি বড় অংশের এই ব্যাপারে সহমত প্রকাশ করা, গুপ্ত হত্যা, জঙ্গীবাদ ইত্যাদি কর্মকান্ডকে ইসলামের দৃষ্টিতে নিষিদ্ধ ঘোষনা করা সত্যিকারভাবেই প্রয়োজনীয় এবং ইতিবাচক পদক্ষেপ বলে মনে করি।

বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় আইন, বিচারিক কার্যে ফতোয়া গ্রহণ করে না বা দেয়া নিষিদ্ধ কিন্তু ধর্মীয় মাসালা বা ধর্মের চোখের কোনটা সিদ্ধ আর কোনটা নিষিদ্ধ সেই ব্যাপারে বক্তব্য দেয়ার অধিকার আছে। ফলে আমার কাছে এটাকে আপাতত দৃষ্টিতে ক্ষতিকর বলে কিছু মনে হচ্ছে না।

২০ শে জুন, ২০১৬ রাত ৯:২৭

চাঁদগাজী বলেছেন:




"আপনি বলেছেন, প্রজাতন্ত্রে সংবিধান, পার্লামেন্ট, আইন ও সরকার আছে, ফতোয়ার কোন স্হান নেই। বাস্তবিক ক্ষেত্রে তাই হওয়া উচিত বলেই আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি। "

-আপনার চিন্তাধারা সঠিক।

ঐতিহাসিকভাবে পাক-ভারতে ফতোয়াকে "ইসলামিক রুলিং" হিসেবে নেয়া হয়েছে, ও হচ্ছে; প্রজাতন্ত্রে আইন ও রুলিং আসতে হবে পার্লামেন্ট ও প্রেসিডেন্ট থেকে; ধর্মীয় ব্যাপারে হলে ধর্ম মন্ত্রনালয় থেকে।

এবার ১ লাখ মাদ্রাসা গ্রাজুয়েটকে এক করে "বিজ্ঞপ্তি" নিয়েছে সরকার, কিংবা আওয়ামী লীগ; আসলে, সরকারকে যা করতে হবে, সেটা হলো: ১ লাখ মাদ্রাসা গ্রাজুয়েটকে আলাদা না করে, দেশের ৯ কোটী শিক্ষিত মানুষ, কিংবা ১৭ কোটীর মাঝে যারা সন্ত্র্রাসের বিপক্ষে অবস্হান নিতে চায়, তাঁদের মতামত নিতে হবে।

সরকার এই ১ লাখকে আলাদা করে ভুল করেছে; এই ১ লাখের কার্যক্রমের ওজন, ১ লাখ সাধারণ মানুষের কার্যক্রমের ওজন থেকে কম হবে।

১৭| ২০ শে জুন, ২০১৬ দুপুর ১:৩৯

জেন রসি বলেছেন: ধর্মীয় বিশ্বাস থেকেই ফতোয়া দেওয়া হয়ে থাকে। একটা নির্দিষ্ট ধর্মের আলোকে কোনটা ঠিক কিংবা ঠিকনা তা জাস্টিফাই করা বিপদজনক। কারন এরাই আবার কয়েকদিন পর ফতোয়া দিতে পারে যে পহেলা বৈশাখ নিষিদ্ধ করতে হবে।

২০ শে জুন, ২০১৬ রাত ১০:০৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



-সঠিক।

প্রজাতন্ত্রে মতামত জানানো যাবে; আমরা ঐতিহাসিকভাবে "ফতোয়া" শব্দের সাথে যেভাবে পরিচিত, সেই রকম কোন ফতোয়া প্রজাতন্ত্র গ্রহন করতে পারে না।

১৮| ২০ শে জুন, ২০১৬ দুপুর ২:৩৮

গেম চেঞ্জার বলেছেন: আলোচনাটা দুই দলীয় বিতর্কের দিকে চালিত হতে দেওয়াটা লেখকের ঠিক হয়নি। রাষ্ট্র ও ধর্মকে পরস্পর মুখোমুখি করতে লেখকের প্রয়াস লক্ষণীয়!
এখন কথা হচ্ছে মানুষের জীবনের সব ব্যাপার স্যাপারে কি রাষ্ট্র আইন প্রণয়ন করে রেখেছে? বিশেষ করে ব্যক্তি/গোষ্টির ধর্মীয় ব্যাপারসমুহে?
যদি তা না করে থাকে এবং সেটা মুফতী/আলেমদের কাছে ন্যস্ত থাকে তাহলে আপনার পোস্টের উদ্দেশ্য ভুল এবং ব্যর্থ। বরং রাষ্ট্রকে সহায়তা করার জন্যই আলেমশ্রেণি এক হয়ে ফতোয়া দিচ্ছেন। এটাকে নেগেটিভলি দেখার উপায় নেই।

২০ শে জুন, ২০১৬ রাত ৯:০৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



মাদ্রাসার ১ লাখ গ্রাজুয়েট সন্মিলিতভাবে সন্ত্রাসের বিপক্ষে যদি "বিজ্ঞপ্তি" দিতে চান, দিতে পারেন দেশের নাগরিক হিসেবে; কিন্তু "ফতোয়া" দেয়ার অধিকার দেয়া ঠিক হবে না; কারণ "ফতো্যা" কিছু ঐতিহাসিক করণে "ইসলামিক রুলিং" এ পরিণত হয়েছে।

২০ শে জুন, ২০১৬ রাত ৯:১২

চাঁদগাজী বলেছেন:


"এখন কথা হচ্ছে মানুষের জীবনের সব ব্যাপার স্যাপারে কি রাষ্ট্র আইন প্রণয়ন করে রেখেছে? বিশেষ করে ব্যক্তি/গোষ্টির ধর্মীয় ব্যাপারসমুহে?
যদি তা না করে থাকে এবং সেটা মুফতী/আলেমদের কাছে ন্যস্ত থাকে তাহলে আপনার পোস্টের উদ্দেশ্য ভুল এবং ব্যর্থ। "

-মুফতী/আলেমদের কাছে কোন কিছু ন্যস্ত করা হয়নি, ন্যস্ত করা আছে "ধর্ম মন্ত্রনালয়ের" উপর।

১৯| ২০ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:১৭

দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: গণতন্ত্র ভোগ করা খুব কঠিণ ।

২০ শে জুন, ২০১৬ রাত ৮:৫৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



গণতন্ত্র ভোগ করার মতো কিছু নয়, এটা একটা তত্ব, এটাকে প্রয়োগ করতে হয়; প্রয়োগের ফলে, যে ফলাফল হবে, তা মানুষের মৌলিক অধিকারগুলোর লেভেলকে উপরের দিকে নিয়ে যাবে।

২০| ২০ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:২৭

আলগা কপাল বলেছেন: একমত উইথ কমেন্ট ৯ এবং গেম চেঞ্জার। চাঁদগাজীর মাথায় কিছু গোলমাল আছে । আলেমদের এই ফতওয়া বিশ্বে ইসলাম সম্পর্কে সৃষ্ট ভুল ধারণাগুলোকে দূর করার জন্য। কোন প্রজাতন্ত্রের নতুন আইন তৈরির জন্য নয়। আর এগুলোকে ফতওয়া বলাও ঠিক হবে না (আমার ক্ষুদ্র জ্ঞানে যা বুঝি) । কারণ এগুলো কেবল মাত্র কুরআন ও হাদিস থেকে কোট করা। কোন আলেমের মনগড়া কথা না। আর ধর্মের সাথে রাষ্ট্রের কোনো সম্পর্ক নেই (বাংলাদেশের ক্ষেত্র। কারণ বাংলাদেশে ধর্মনিরপেক্ষ দেশ। যদিও কাগজে কলমে রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম)। তাই ধর্মীয় বিষয়ে সম্মিলিতভাবে ধর্মগুরুরাই যেকোনো পদক্ষেপ (কুরআন সুন্নাহর বিরোধী নয়) গ্রহণ করতে পারে । এতে রাষ্ট্রের কিছু যায় আসে না। তবু মিস্টার চাঁদগাজী এটা নিয়ে কেন বাড়াবাড়ি করছেন বোধগম্য নয়।

২০ শে জুন, ২০১৬ রাত ৮:৫৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



ঐতিহাসিকভাবে পাক-ভারতে ফতোয়াকে "ইসলামিক রুলিং" হিসেবে নেয়া হয়েছে, ও হচ্ছে! প্রজাতন্ত্রে আইন ও রুলিং আসতে হবে পার্লামেন্ট ও প্রেসিডেন্ট থেকে।

আমি পোস্ট লিখি ও মন্তব্য করি নিজের ভাবনা থেকে; আমি স্টিফেন হকিং'এর কোটেশনও ব্যবহার করি না; আপনি গেম চেঞ্জার'কে কোট করছেন?

২১| ২০ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:২৪

অপরিচিত সেই আমি বলেছেন: গনতন্ত্র জিনিটা যে কি? সেইটা দেখার জন্য বোধ হয় আমাদের একদিন জাতীয় জাদুঘরে যাওয়া লাগতে পারে! অথবা গনতন্ত্রের সংগা খুুঁজতে হয়তো লাইব্রেরির দরকার পড়বে!

২০ শে জুন, ২০১৬ রাত ৮:৪৮

চাঁদগাজী বলেছেন:




গণতন্ত্র শিখতে আমাদেরকে ইউরোপের নরওয়ে, সুইডেন বা ডেনমার্ককে অনুসরণ করলে হবে।

আওয়ামী লীগের নেতারা গণতন্ত্র শিখেছে মধুর কেন্টিনে আর বিএনপি'রগুলো শিখেছিল "মইনুল রোডে"।

২২| ২০ শে জুন, ২০১৬ রাত ৮:১৭

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:


//প্রায়চিত্ত করছে মাস্টার ডিগ্রি করে যে ছেলে চাকুরী পায়নি সে, যে ছেলে ডিগ্রি পাশ করে আরবে গাড়ির ড্রাইবার হয়েছে সে।// -সাবাস!!

লেখার চেয়ে আপনার মন্তব্যের ওজন বেশি মনে হলো.... চাঁদগাজী ভাই ;)

২০ শে জুন, ২০১৬ রাত ৮:৪০

চাঁদগাজী বলেছেন:




আসলে তো তাই, দেখছি!

২৩| ২০ শে জুন, ২০১৬ রাত ১১:৪৬

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ফতোয়া দিতে হলে একজন মুফতির নিম্মোক্ত বিয়য়ে যোগ্যতা থাকতে হয় । ফতোয়া দানকারী আমাদের ১ লক্ষ অালেম মুফতির যদি এই সমস্ত যোগ্যতা থেকে থাকে এবং তাদের সেই সমস্ত যোগ্যতার নিরীখে এই ফতোয়া রচনা বা স্বাক্ষর করে খাকেন তাহলে বিষয়টি নিয়ে আমাদের তেমন কিছু ভাবার নেই ।
Knowing Arabic,
Mastering the study of principles of jurisprudence,
Having sufficient knowledge of social realities,
Mastering the study of comparative religions,
Mastering the foundations of social sciences,
Mastering the study of Maqasid ash-Shari`ah (Objectives of Shari`ah),
Mastering the study of Hadith,
Mastering legal maxims.

২১ শে জুন, ২০১৬ রাত ১:৪১

চাঁদগাজী বলেছেন:





এত কিছু সঠিক লেভেলে জানা মাদ্রাসার গ্রাজুয়েট কমই আছে; সবচেয়ে বড় কথা হলো, প্রজাতন্ত্রে মতামত জানানোর বাহিরে কেহ কোনরূপ রুলিং দেয়ার অধিকার রাখে না।

সরকারকে সাধারণ মানুষের সাহায্য নিতে হবে; এবং সেটাই সঠিক পথ।

২৪| ২১ শে জুন, ২০১৬ রাত ২:৩৬

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ প্রতি উত্তরের জন্য । আমার মন্তব্যের ইংরেজী অংশে দেয়া ৮ টি বিষয়ে মাস্টার তথা বিশেষজ্ঞ জ্ঞান তো দুরের কথা অনেক বিষয়ের শিরনামটুকু সম্পর্কে কতজন মুফতির ধারণা আছে সে বিষয়েই সন্দেহ প্রচুর । বাংলাদেশের কোন মাদ্রাসায় কি comparative religions পড়ানো হয় , সেখানে বাইবেল, গীতা, বেদ , তওরাত কি পড়ানো হয়, মাদ্রাসা হলেই সেখানে ইসলাম ছাড়া আর কিছু পড়ানো যাবেনা তাত নয় , মাদ্রাসা মানেতো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের একটি ভিন্নবাসি নাম , সেখানে কি principles of jurisprudence এর সকল বিষয় পড়ানো হয় , সেখনে দেশের বিদ্যমান পেনাল কোড, সিভিল কোড পড়াশুনা করা হয় কি , শাসনতন্ত্র , সংবিধান কি তারা জীবনে একবার পড়ে দেখেছেন , social sciences এর সবগুলি শাখায় কি বিচরণ করেছেন, হাদিসে বিষেযজ্ঞ হয়েও বিদ্যমান হাজর হাজার জাল হাদিসের সন্ধান কি করতে পারছেন , সর্বোপরী Mastering legal maxims যদি হতো তাহলে আজ প্রজাতন্ত্রে সংবিধান, পার্লামেন্ট, আইন ও সরকার নিয়ে প্রশ্ন উঠতনা। বিষয়টিকেও ফতুয়া না বলে তারা বলতেন ইসলামের শিক্ষা ও পালনীয় বিষয়, ফতুয়া তথা রুলিং নয় ।

২১ শে জুন, ২০১৬ রাত ২:৫৬

চাঁদগাজী বলেছেন:





মাদ্রাসা আধুনিক শিক্ষা থেকে ছাত্রদের বন্ছিত করে, মোটামুটি ইসলাম ধর্মের প্রার্থনা শিক্ষা দিতো; এখন নতুন বিষয়সমুহ যোগ হয়েছে; তবে, আপনি যেসব সাবজেক্টের কথা বলেছেন, সেগুলো আমাদের বেশীর ভাগ ইউনিভার্সিটি ছাত্র জানার কথা নয়।

বৃটিশ আমলে, বৃটিশ নতুন সামাজিক আইন জারী ও জীবনধারা প্রবর্তন করলে, মুসলমানেরা সেগুলোকে খৃস্টান আচারনীতি হিসেবে ধরে নিয়ে মানতে চাহেনি; সেই সময় ভারতের মাদ্রাসাসমুহের শিক্ষকেরা বৃটিশ জীবনধারাকে উপেক্ষা করে মুসলিম জীবন যাপনের জন্য ফতোয়া দিতো; যেমন, ইংরেজী পড়লে গুনাহ হবে, বাইবেল পড়লে গুনাহ হবে, ইত্যাদি ইত্যাদি; একই ভাবে পাকিস্তানী আমলেও বড় বড় ফতোয়া দেয়া হয়েছে; ফলে, ঐতিহাসিকভাবে, এগুলো রুলিং'এর রূপ নিয়েছে।

২৫| ২১ শে জুন, ২০১৬ ভোর ৪:০৫

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ প্রতিউত্তরের জন্য । আপনি সঠিক জায়গায় দৃস্টিপাত করেছেন । গত ২ দিন ধরে ফতোয়া, ও মুফতি বিষয়টি নিয়ে একটু পড়াশুনা করতে ছিলাম । দেখলাম এই ফতোয়ার বিষয়টা জাতিসংঘ , ওআইসিসহ আরো অনেক জায়গায় গড়াবে। বিষয়টি পাশ্চাত্বের পন্ডিতদেরও দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে । লিখালিখিটা সেখানেই উপযুক্ত হবে বিবেচনায় একটু প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম ।

২১ শে জুন, ২০১৬ ভোর ৫:৫৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



ইউরোপ আরবদের প্রতি ভালো সব সময়; তবে, আরবরা ইউরোপে অশান্তির সৃস্টি করছে; ইউরোপ হয়তো ভাববে মুসলিম মৌলভীদের ফতোয়া ইত্যাদি সন্ত্রাস কমায় কিনা!

আরবেরা কম বুঝে, ওরা হিংসুক ও প্রতিশোধ পরায়ন; বাংগালী মৌলভীদের কোনভাবে সন্মান করে না আরবেরা; ফলে, বাংগালীদের ফতোয়ার কোন মুল্য থাকবে না আরবদের কাছে।

২৬| ২১ শে জুন, ২০১৬ ভোর ৬:০২

গেম চেঞ্জার বলেছেন: //মাদ্রাসার ১ লাখ গ্রাজুয়েট সন্মিলিতভাবে সন্ত্রাসের বিপক্ষে যদি "বিজ্ঞপ্তি" দিতে চান, দিতে পারেন দেশের নাগরিক হিসেবে; কিন্তু "ফতোয়া" দেয়ার অধিকার দেয়া ঠিক হবে না; কারণ "ফতো্যা" কিছু ঐতিহাসিক করণে "ইসলামিক রুলিং" এ পরিণত হয়েছে।//

ইসলামিক রুলিং হোক নাহয় মহা রুলিং হোক সেটা রাষ্ট্রীয় রুল নয়। সেটা ঐ ধর্মের রুল হয়ে গেলে রাষ্ট্রের কোন সমস্যা নেই। খামোকা ধর্ম ও রাষ্ট্রকে আপনি মুখোমুখি দাঁড় করাচ্ছেন।

নাগরিকদের নিজ ধর্মীয় ব্যাপারে রাষ্ট্র কেন নাক গলাতে যাবে? তবে ধর্মীয় নেতারা জনগণকে বিভ্রান্তি থেকে রক্ষার উদ্দেশ্যে যদি কোন পদক্ষেপ নেন এবং রাষ্ট্রীয় কার্যে কোনরুপ বাঁধা না দেন তাহলে কোনই সমস্য হবার কথা না।

২১ শে জুন, ২০১৬ ভোর ৬:০৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



মাদ্রাসার ১ লাখ গ্রাজুয়েট থেকে সাহায্য না চেয়ে সরকারের উচিত ছিল সাধারণ মানুষের সাহায্য চাওয়া; ১ লাখ সাধারণ মানুষের কার্যক্রমের ওজন মাদ্রাসার ১ লাখ গ্রাজুয়েট থেকে বেশী হবে।

২৭| ২১ শে জুন, ২০১৬ ভোর ৬:১১

গেম চেঞ্জার বলেছেন: ১ লাখ সাধারণ মানুষের কার্যক্রমের ওজন মাদ্রাসার ১ লাখ গ্রাজুয়েট থেকে বেশী হবে।

এটা আপনার ভুল ধারণা। কারণ ধর্মাশ্রয়ী জনগোষ্টির জন্য মোটেও এই বাক্যটি প্রযোজ্য নয়।

২১ শে জুন, ২০১৬ ভোর ৬:২৬

চাঁদগাজী বলেছেন:




যেই ১ লাখ স্বাক্ষর করেছে, এদের মাঝে কমপক্ষে ২০/২৫ হাজারের যুদ্ধে যাবার বয়স ছিল ১৯৭১ সালে; উনারা যাননি, গিয়েছেন দরিদ্র পারিবারের ছাত্র, কৃষকের ছেলে, কৃষক, কৃষি শ্রমিক; কারা সঠিক পদক্ষেপ নিয়ে আসছেন ঐতিহাসিকভাবে?

২৮| ২১ শে জুন, ২০১৬ ভোর ৬:৪১

গেম চেঞ্জার বলেছেন: //যেই ১ লাখ স্বাক্ষর করেছে, এদের মাঝে কমপক্ষে ২০/২৫ হাজারের যুদ্ধে যাবার বয়স ছিল ১৯৭১ সালে; উনারা যাননি, গিয়েছেন দরিদ্র পারিবারের ছাত্র, কৃষকের ছেলে, কৃষক, কৃষি শ্রমিক; কারা সঠিক পদক্ষেপ নিয়ে আসছেন ঐতিহাসিকভাবে?//


আপনি ১৭১ ডিগ্রি রোটেট করে ফেললেন এবারে। এখানে কি যুদ্ধে যাবার/স্বাধীনতার কন্ট্রিবিউশনের কথা আলোচনা করছেন? নাকি জনসাধারণের ওপর প্রভাব বিস্তার নিয়ে আলোচনা করছেন? আপনি তো গরু খুঁজতে গিয়ে পথের ধারে মাছ ধরতে নেমে গেছেন। ;)

২১ শে জুন, ২০১৬ সকাল ৭:৫৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমি ১৯৭১ সালকে এনেছি উদাহরণ দ্বারা বুঝাতে যে, যারা জাতির সবচেয়ে দরকারী সময়ে কোন কাজে লাগেনি, আজকেও তাদের দ্বারা কোন দরকারী কাজ সমাধা হবে না।

২৯| ২১ শে জুন, ২০১৬ সকাল ১১:১৭

কাশফুল মন (আহমদ) বলেছেন: ঠিক বলেছেন

২১ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমার ধারণা তাই।

৩০| ২১ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:৩১

মোঃ মঈনুদ্দিন বলেছেন: আমি অনেস্টলি ##কাল্পনিক-ভালবাসা## এবং গেম চেঞ্জার## ভাইয়ের সাথে ঐক্যমত পোষণ করছি। আরো অনেকের মন্তব্যই অত্যন্ত যুক্তিনিষ্ট ও বস্তুনিষ্ট হয়েছে। কারো মতামতকে খাটো করার উদ্যেশ্যে এই দুটি মন্তব্যকে বেঁছে নিয়েছি কারণ- তাঁদের উভয়ের মতামতেই এসেছে ১ লক্ষ আলেম যদি ইসলামের নামে সন্ত্রাস অন্যায় এবং সম্পুর্ণ বানোয়াট একটা মতাদর্শ এটা ফতোয়া দেয় তাতে আমাদের দেশের এমন কী ক্ষতি হয়ে যাবে? ফতোয়া যারা দিচ্ছে তারা ইসলামিক শিক্ষায় শিক্ষিত এবং এই বিষয়ে দক্ষ। তাহলে, বারবার তর্ক করে বিষয়টিকে উস্কে দিয়ে লেখক কী প্রমাণ করতে চাচ্ছেন?
আমি দেখলাম লেখক প্রায় প্রতিটি কমেন্টের রিপ্লাইতে বুঝাতে চাচ্ছেন ১ লক্ষ শিক্ষিত লোকের অনেক ক্ষমতার কথা!!! যদি আমাদের দেশের ঐসব শিক্ষিতদের এতোই ক্ষমতা থাকতো তবে রাষ্ট্রিয় এসব অন্যায়-অবিচার-জুলুম-নির্যাতন-সন্ত্রাস-জঙ্গিবাদ-দলিয়বাদ-সংকীর্ণতাবাদ সব বন্ধ করতে পারতো। কিন্তু, কার্যত কী হইলো? আমি মনে করি, আলেমদের ফতোয়া দিয়ে ##জঙ্গিদেরকে একটা প্ল্যাটফর্মে নেয়া গেছে## এখন ওরা বুঝবে জিহাদের নামে জঙ্গিবাদ বা মানুষ খুন করার ইহুদি-খৃষ্টান মার্কা হাদিস যারা চর্চা করে তারা কোরআন সম্পর্কে কিছুই জানেনা।
সম্পুর্ণ ভুল মতবাদের উপর ওদের চিন্তা আর দর্শন। এরকম একটা কাজ দেরীতে হলেও ভালো হয়েছে।
তবে, মাঠ গরম করার জন্যে আপনার পোস্টির জন্যে আপনাকে ধন্যবাদ দিচ্ছি।

২১ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৮

চাঁদগাজী বলেছেন:




চেয়ারম্যান ভোটে যাতে মানুষ হত্যা না করা হয়, সেটার ফতোয়া কতজন ও কাহারা দেয়া উচিত?

৩১| ২১ শে জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৪

মোঃ মঈনুদ্দিন বলেছেন: সম্মানিত লেখক মহোদয়কে আমার একটা প্রশ্ন ছিলো, সেটা হলো- এই যে দেশে "প্রজাতন্ত্রে সংবিধান, পার্লামেন্ট, আইন ও সরকার আছে" এই জিনিসগুলো যে আছে সেটা সবারই জানা কিন্তু সংবিধান কি স্বাধীন? এই সংবিধান কি সামষ্টিকের নিরাপত্তা দিতে পারছে? যদি দিতে না পারে, তাহলে বুঝতে হবে শাসন ও আইন বিভাগ সংবিধানকে কুক্ষিগত করে রেখেছে অথবা বন্দি করে রেখেছে। সরকার আছে কিন্তু এই সরকারগুলো কী সকলের জন্যে সমান না কী বিশেষ একটা দল গোষ্টিকে রক্ষা ও পালন ও অন্যান্য ভিন্নমত গুলোকে দলন-দমন করে যাচ্ছে?

***আপনি আলোকিত মানুষ হিসেবে জবাব দিন, বর্তমান সরকার আপনার দাবী পূরণ করতে পারবে কী না?

কোথায় জানি শুনেছিলাম, আপনি মুক্তিযোদ্ধা! আমি জানিনা, যেহেতু আপনার আইডিনটিটি হিডেন। আপনার চেহারা দেখলেও আপনাকে বুঝতে পারতাম।
যদি হয়ে থাকেন, প্রথমেই আমার সেলিউট তারপর প্রশ্নটার উত্তর দিবেন পাশ কাটাবেননা।
আপনি বরাবরই আমার প্রশ্নের ঘুরিয়ে উত্তর দিচ্ছেন! কাজটার জন্যে আমি বিব্রত ও বিভ্রান্ত।

পাশ কাটালে ধরে নেব আপনি জ্ঞান পাপী। আমাদের সাধারণকে অজ্ঞান করার মিশনে নেমেছেন।।
একটু ফিউরিয়াস হোলাম।সরি! আই এম রিয়েলি সরি!!

২১ শে জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনার প্রশ্নগুলোর উত্তর অনেক দীর্ঘ হওয়ার কথা।
সাড়ে ৭ কোটীর মাঝে ৬ কোটী লড়েছিল স্বাধীনতার জন্য; তার মাঝে ১ লাখ ২০ হাজার লড়েছে অস্ত্র হাতে ভলনটিয়ার মুক্তিযোদ্ধ হিসেবে; উনারাই দেশ চালনা করলে সব সঠিক হতো; কিন্তু তাজুদ্দিন সাহেব ও শেখ সাহেবের ভুলের জন্য মুক্তিযোদ্ধারা বাদ পড়ে গেছেন।

আওয়ামী লীগ ও বিএনপি কোয়ালিশন দেশকে এখানে এনছে; এখন আওয়ামী লীগ দেশ চালাচ্ছে, মাথায় যখন যা আসছে সেই বুদ্ধিতে; কোন তত্ব অনুসরণ করছে না; তারা বিএনপি-জামাতকে ঠেকানোর জন্য ব্যস্ত, মানুষ নিয়ে ব্যস্ত নন।

ফতোয়া দিয়ে সন্ত্রাস কমানোটা অনেকটা তাবিজ দিয়ে ক্যান্সারের চিকিৎসার মতো।

৩২| ২১ শে জুন, ২০১৬ রাত ১১:০৯

মোঃ মঈনুদ্দিন বলেছেন: ধন্যবাদ দিয়ে আপনাকে খাটো করবোনা কিন্তু প্রথা হচ্ছে ধন্যবাদ জ্ঞাপন। তাই, আপনাকে অন্তরের অন্তস্থল থেকে ধন্যবাদ জানাই। ১ লাখ ২০ হাজার মুক্তিযোদ্ধারা এখনো লড়ছে ক্ষুধা আর দারিদ্রতার সাথে। লড়ছে অস্তিত্ব রক্ষার জন্যেও। কিন্তু, আমাদের দেশের দিল-কানা সরকারগুলো সেদিকে দৃকপাতই করছেনা।
অথচ, মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে ব্যবসা চালাচ্ছে। সবার মুক্তির জন্যে লড়েছে প্রকারান্তরে আজ তারা ধুঁকে ধুঁকে জীবন চালাচ্ছে। কে শুনে কার কথা, আর কেইবা শুনবে।
জনাব তাজউদ্দীন সাহেব ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের মধ্যেকার ভুল বুঝাবুঝির খেসারত আমরা আজ দিচ্ছি এটা ধ্রুব সত্য।
স্বাধীনতার সপক্ষ শক্তি হিসেবে সবার আগে সঠিক ট্রেকে তাদেরকেই আসতে হবে এবং ধ্বংসাত্বক সংঘাতের পথ বাদ দিয়ে সম্প্রিতির পথে আসতে হবে।
ধন্যবাদ আপনার হৃদ্যতাপূর্ণ মতামতের জন্যে। ভালো থাকুন। হ্যাপি ব্লগিং।

৩৩| ২২ শে জুন, ২০১৬ রাত ২:১৭

ভাবনা ২ বলেছেন: এখন বাকি ১ লক্ষ জিহাদী হুজুরেরা যদি ফতুয়া দেয়
ধর্মের নামে শহীদ যাহারা আমরা সেই সে জাতি
নাস্তিক দেরে ধইরা করব ফাতি ফাতি
তখন এ দেশ বাসীর হইব কি গতি!!!

২২ শে জুন, ২০১৬ ভোর ৫:৩৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


হুজুরদের কাজ হলো ওয়াজ করা।

৩৪| ২২ শে জুন, ২০১৬ ভোর ৫:৪৬

কালনী নদী বলেছেন: wow we are getting popular!
লেনিনবাদ জিন্দাবাদ . . .

২২ শে জুন, ২০১৬ ভোর ৬:২৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



লেনিন মানুষের অধিকার, মানুষের মাঝে শান্তির জন্য কাজ করেছিলেন।

৩৫| ২২ শে জুন, ২০১৬ ভোর ৬:২৮

কালনী নদী বলেছেন: জ্বি ভাই, মার্কসবাদেরও জয় হোক। :)

২২ শে জুন, ২০১৬ সকাল ৯:০৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



-১০ বছরের কিশোরীগুলো যখন বাসায় কাজ করে, আপনার মন খারাপ হয়?

বাংলাদেশের ৮০% লোকের কোন কিছুর নিশ্চয়তা নেই; ২০% সব দখল করে বসে আছে; মার্ক্সের সুত্র অনসরণ করলে সবার কিছু না কিছু থাকতো।

৩৬| ২২ শে জুন, ২০১৬ রাত ১১:১৬

কালনী নদী বলেছেন: ১০ বছরের কিশোরীগুলো যখন বাসায় কাজ করে, আপনার মন খারাপ হয়?
জ্বি ভাই।

৩৭| ২০ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ১০:৫৬

বাকরুদ্ধ বহ্নিশিখা বলেছেন: সরকার ছাড়া অন্য কেহ সংবিধানের
বাহিরে কোনরূপ পদক্ষেপ ইত্যাদির
কথা বলার অধিকার রাখে না!
সরকার কি ইসলামিক ধর্মীয় সরকার না ধর্ম নিরপেক্ষ?
আর আলেম ওলামা বা ধর্মগুরু ব্যতীত কোরআন হাদিস সম্পর্কে কয়জন কি জানে বা বুঝে?আর পার্লামেন্টের মাধ্যমে আলেমদের কথা আসার কি কোনোও রাস্তা আছে?

৩৮| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪২

বরেন্য কবি বলেছেন: আনেক ভালো বলেছ/////..........।

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:০৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


ওকে

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.