নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

রামপাল বিদ্যুত-কেন্দ্র এক সময় পরিত্যক্ত হবে

২০ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ৯:৫০



দেশের শিক্ষিত সমাজ বলেছেন সুন্দর বনের পাশে বিদ্যুত কেন্দ্র না করতে; সরকার কানে নিচ্ছে না। কিন্তু শিক্ষিত সমাজ একটা দরকারী কথা বলেননি, সেটা হলো, "সুন্দরবনের পাশে যদি কেদ্র হয়েই যায়, তবে সেটা মানুষের পয়সায় করা হোক; গরু হারালেও মানুষ যেন কমপক্ষে জুতাটা পান"। আমি বলতে চাই, " সুন্দরবন যদি ধ্বংসই হয়, তবে সেখান থেকে যেই কয়েক পয়সা লাভ হয়, সেটা বাংগালীদের পকেটে আসুক, উহা ভারতীয় ব্যবসায়ীদের পকেটে যাবে কেন?"

আমাদের রাজনৈতিক নেতা থাকলে আছেন একজন, শেখ হাসিনা; উনিই আমাদের পরিবেশ বিজ্ঞানী, উনিই আমাদের সন্ত্রাস-দমন স্পেশালিস্ট, উনিই আমাদের সমাজ বিজ্ঞানী; উনিই আমাদের সব, উনি আওয়ামী লীগের মাথা; ফলে, দেশের অন্য কারো মাথাকে কাজে লাগানোর দরকার হচ্ছে না, সবকিছু চলে যাচ্ছে!। পুরোদেশের শিক্ষিত লোকেরা বলছে যে, সুন্দর বনের পাশে বিদ্যুত কেন্দ্র করার দরকার নেই, কিন্তু উনি ওখানেই কেন্দ্র তৈরি করাবেন; ঠিক আছে ওখানেই যদি তৈরি করেন, তবে মানুষের পয়সায় করেন।

জাতির শিক্ষিতদের উপদেশ, অনুরোধ অমান্য করে শেখ হাসিনা এই বিদ্যুৎ কেন্দ্র করতে যাচ্ছেন, এই কাজ শেষ অবধি শেষ হবে না; আজ হোক, কাল হোক এই বিদ্যুত কেন্দ্র নিয়ে গন্ডগোল হবে; কেন্দ্র পরিত্যক্ত হবে। ভারতীয় কোম্পানী নিশ্চয় বাংগালীদের বুঝে, ওরা টাকার বেলায় রিস্ক নেবে না; ওরা কেন্দ্র নির্মাণের খরচ বাংলাদেশ সরকারের উপর চাপায়ে দেবে; যাতে, কিছু ঘটলে উহারা নিজের ডিম নিয়ে পালাতে পারে। তারা হয়তো অপারেশনে বিনিয়োগ করবে, কই মাছের তেলে কই মাছ ভাজী করে, মাছ খাবে!

মানুষের পয়সায় করতে হলে, মানুষের কথা শুনতে হবে; সেখান থেকে মানুষের মনোভাব বুঝা যাবে; বিদেশ থেকে নেয়া ঋণে এই ধরণের কাজে হাত দিলে, সরকার ও জাতি কখনো সিরিয়াসলী ভাবার সময় পায় না, দরকারও অনুভব করে না।

সময়ের সাথে, কাজ শুরু হলেও এই কেন্দ্র পরত্যক্ত হওয়ার সম্ভাবনা বাড়ছে।

মন্তব্য ২৯ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (২৯) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১০:৩৯

কল্লোল পথিক বলেছেন:






দেশে এত জায়গা থাকতে সুন্দরবনের পাশে কেন বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র করা হচ্ছে!

২০ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১১:২১

চাঁদগাজী বলেছেন:




সরকার তো কোন তথ্যই প্রকাশ করেনি; সরকার দেশে বিদ্যুৎ উদপাদন বাড়িয়েছে, এখন দেশের সাপ্লাই সহনশীলতার মাঝে আছে; তারপরও কেন সরকার চোখমুখ বন্ধ করে একমাত্র যায়গা হিসেবে সুন্দরবন এলাকা, এবং বিনিয়োগকারী হিসেবে নিজেদের লোকদের বাদ দিয়ে ভারতের লোকজনকে সুযোগ দিচ্ছে বুঝা সম্ভব নয়; মনে হচ্ছে, সুখে থাকতে ভুতে কিলায় সরকারকে!

২| ২১ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১:৩০

আহম কামাল বলেছেন: ভারত উপমহাদেশকে উপনিবেশ বানিয়ে ব্রিটিশরা শাসন করেছে দু' শ বছর |
ব্রিটিশরা ভারত উপমহাদেশ ছেড়ে আপনা আপনি যায়নি | গেছে, তাড়া খেয়ে |

আর, এই ব্রিটিশদের তাড়াতে সময় লেগেছে প্রায় দু' বছর |
এ জন্য, অবশ্য বহু দেশ প্রেমিক বিপ্লবীকে অকাতরে জীবন দিতে হয়েছে |

এরপর দ্বিজাতি তত্ত্বের ভিত্তিতে জন্ম নিলো নতুন লুটেরা রাষ্ট্র পাকিস্তান |
তাদের তাড়াতে সময় লেগেছে ২৪ বছর |
অর্থাৎ ব্রিটিশদের তাড়ানোর সময়ের তুলনায় প্রায় ৪ ভাগের একভাগ সময় লেগেছিলো |

এই হিসেবে ভারতীয় লুটেরাদের তাড়াতে সময় লাগার কথা (২৪ ভাগ ৪) প্রায় ৬ বছরেরও কম সময় ||

* আশার কথাঃ আজও এ দেশের জনপদে রাতভর প্রহরীর চিৎকার শোনা যায় | আজও কৃষক, শ্রমিক ও প্রান্তিক মানুষ দুর্যোগ, দুঃসময়ে একে অপরের পাশে দাঁড়ায় | হাতে হাত, বুকে বুক মিলায় |

অতএব, মানুষ জাগবে, আওয়াজ উঠবেঃ "জাগো বাহে কুন্ঠে সবাই "|

২১ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১:৪৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


অংকে মনে হয়, সামান্য ভুল আছে, বৃটিশ -২০০, পাকী -২৪ হলে, অনুপাত হবে ৮ মতো (৪ নয়)।
ভারতীয়রা প্রতিবেশী হিসেবে কিছু সুযোগ নিচ্ছে, তবে মারাত্মক কিছু নয়, মনে হয়; যেমন আমাদের লোকেরা অশিক্ষিত বলে ওদের থেকে চোরাই পথে বিলিয়ন ডলারের মালামাল নিয়ে আসে, যা আনার কোন দরকার নেই।

আবার, আমাদের ২ রাজনৈতিকদলের মারামারিতে আওয়ামী লীগ একা পেরে না উঠাতে ভারতের সাহায্য নিচ্ছে; ফলে, ভারত কিছু সুবিধা পাচ্ছে।

আমাদের মানুষকে অশিক্ষিত করে রেখেছে আও্য়ামী লীগ, বিএনপি, জামাত ও জাপা; এদিক থেকে আমরা টেকনোলোজী ও উৎপাদনে ও ভাবনা-শক্তিতে পেছেন পড়ে গেছি, ও 'অদক্ষ' ক্যাটেগরীতে পড়ে যাওয়ায় আমাদের মাথাপিছু আয়ের ক্ষমটা কমে গেছে। এগুলো সব ঠিক করাও সময়ের ব্যাপার।

৩| ২১ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১:৩৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

শেখ হাসিনা নিরুপায় হয়েই ভারতের মুখাপেক্ষি হয়েছেন।
হাসিনা বদ্ধপরিকর বর্তমান ক্যাপাসিটি ১০ হাজার মেগাওয়াট থেকে ৩০-৪০ হাজার মেগাওয়াটে উন্নিত করতে একুশ শতকের মধ্যে। খালেদার এইসব দরকার নেই, তার কথা - যা আছে এতেই চলবে!
টেকনোলজি কেউ বিনা স্বার্থে ছাড়তে চায় না। এছাড়াও এদেশের অবকাঠামো শক্তিশালি হলে বিদেশী কম্পানীগুলো বাংলাদেশে ছুটে আসবে কম শ্রমমুল্যের কারনে। এই কারনেই রাশিয়া চিন ভারত কেউ চাইবে না বাংলাদেশের আপরাইজিং।

এই কয়লা বিদ্যুতে হাসিনার প্রথম অপশন ছিল রাশিয়া, কিন্তু রাশিয়া শর্ত দিয়ে বসেছে!
"অস্ত্র কিনো, ফাইটার বিমান কিনো .. পয়শা লাগবে না। ৫ বছর পর থেকে ৫-১০ টাকা কইরা দিবা ৫% সুদে"! এমনিতেই হাসিনা ৩০টা ট্যাঙ্ক সহ বিপুল অস্ত্র কিনে বসে আছে, আরো অস্ত্র?

আর চীনারা দুইনম্বর মাল গছিয়ে দিবে আমলাদের ঘুশ দিয়ে, রাশিয়া সর্বচ্চ পর্যায় ছাড়া ঘুশ দেয়না বলে আমলারা কাজ ডিলে করে ইচ্ছাকৃত ভাবে।
আমার মনে হয় আপাত সামাল দিতে হাসিনা একপ্রকার নিরুপায় হয়েই হারামি ভারতের মুখাপেক্ষি হয়েছে। ঘুশ বা দুইনম্বরি মাল গছিয়ে দেয়ার উপায় নেই, কারন ভারতের রাষ্ট্রিয় বিদ্যুত কম্পানি, আর বাংলাদেশের পিডিবি, আর টাকা দিবে ও মনিটর করবে ADB. প্রাইভেট কম্পানি হলে দুইনম্বরি আর ঘুশে সয়লাব হয়ে যেত।

২১ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১:৫৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



হ্যাঁ, কারণ আছে অনেক; তবে, কোন এক যায়গায় তো নিজের পায়ের উপর দাঁড়াতে হবে; যেমন বিশ্ব ব্যাংকের খেলায় শেষে উনি বাজেটের টাকায় সেতু করা শিখলেন, না হয় আরও ২০ বছরও এ ভাবনা মাথায় আসতো না।

খালেদা জিয়া সমীকরণের বাইরে চলে গেছে এখন; আও্য়ামী লীগ হয় সেটা বুঝে না, বা মানুষকে বেকুব করার জন্য বিএনপি'র নাম জপছে; গত ৯ বছর আও্য়ামী লীগ ক্ষমতায়, তাদের দেশে ছেলেপেলেরা জংগী হচ্ছে, সেটার সমাধান বের করেনি; এখন এটা নিয়ে ২/৩ বছর কাটিয়ে দেবে; আওয়ামী লীগ নিজের দোষ অন্যের ঘাঁড়ে চাপায় সব সময়।

আওয়ামী লীগ মানুষ থেকে দুরে সরে গেছে।

৪| ২১ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ২:২০

শেয়াল বলেছেন: বিএনপি আমলে বিদ্যুতের দাবীতে কানসাটে যা হয়েছিল সেটার পুনরাবৃত্তি যদি খুলনাবাসী করতে পারে তাহলে সরকার পিছু হটতে পারে ।

২১ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ২:৩০

চাঁদগাজী বলেছেন:



বিদ্যুত-কেন্দ্র ওখানে না হওয়ার সম্ভাবনা বাড়ছে, ভারতীয় কোম্পানী বিতর্কিত স্হানে টাকা বিনিয়োগ করবে না; কাজ শুরু হলেও পরিত্যক্ত হতে পারে।

৫| ২১ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ২:২৩

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: কারো কারো মতে , তিনি ওলি আউলিয়ার পর্যায়ে চলে গিয়েছেন। হয়তো সেই চিন্তায় মনে করছেন, সুন্দরবনের কিছুই হবে না। এইতো গতকাল একজন বলেছেন, বাংলাদেশে বড় ধরনের ভূমিকম্প হওয়ার সম্ভাবনা কম। এখন তেনারা যাই বলেন, তাই সই...

২১ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ২:৩২

চাঁদগাজী বলেছেন:



শেখ হাসিনা অনেক কিছু করতে চায়, কিন্তু ছাত্রলীগের বুড়োদের মাথা খালি, কেহ কোন সঠিক দক্ষতার অধিকারী নন।

৬| ২১ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ২:৩৩

মহা সমন্বয় বলেছেন: সুন্দরবনের পাশেই কেন বিদ্যুৎ কেন্দ্র করতে হবে? দেশে কি আর জায়গা নেই? সরকার কেন সুন্দরবনকে বেছে নিলেন তা আমার বোধগম্য নয়।

২১ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ২:৪০

চাঁদগাজী বলেছেন:



বুঝা মুশকিল, ওখান থেকে ভারতীয় কপম্পানী কি পশ্চিম বংগে কিছু বিদ্যুৎ নেয়ার সম্ভাসবনা আছে? পশ্চিম বংগে বিদ্যুৎ ঘাটতি নেই বলেই মনে হয়।

কয়লা খালাসের সুবিধা কি ফ্যাক্টর ? আমি জানি না।

সরকার এই বিষয়টি পর্যন্ত মানুষকে জানায়নি; শেখ হাসিনা মানুষকে আসলে অসন্মানিত করছেন।

৭| ২১ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ৩:৫১

চাঁনপুইরা বলেছেন: "কেন সরকার চোখমুখ বন্ধ করে একমাত্র যায়গা হিসেবে সুন্দরবন এলাকা, এবং বিনিয়োগকারী হিসেবে নিজেদের লোকদের বাদ দিয়ে ভারতের লোকজনকে সুযোগ দিচ্ছে বুঝা সম্ভব নয়"

পাকনা গাজি নাকি বোঝে নাই- হা হা হা হা হা হাহ ।

২১ শে জুলাই, ২০১৬ ভোর ৫:১৮

চাঁদগাজী বলেছেন:




আপনি বুঝে থাকলে বলেন!

৮| ২১ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ৮:২২

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ১৯৬১ সনে রূপপুর পারমানবিক রিএকটর প্নান্ট প্রকল্প হাতে নেয়ার পর এটা ২০১৬ সনে এসে ৫৫ বছর ধরে এটা নিয়ে কত টাল বাহনা তা সকলেই আমরা দেখতেছি । রামপাল বিদ্যুত কেন্দ্রটিও যে সেই রকম কিছু একটা তা কেন যে মানুষের বুঝে আসতেছেন্ তা বোধ গম্য হচ্ছেন্ ।
সুন্দর বনের উপর রামপাল বিদ্যুত কেন্দ্রের প্রভাব শুধু বাংলাদেশের উপর দিয়েই যাবেনা ,এর প্রভাব ভারতীয় সুন্দরবন অংশেও পড়বে তাতে কোন সন্দেহ নেই ।
সুন্দর বন নিয়ে ভারতের লোকদের কোন মাথা ব্যথা নেই এটা কে বিশ্বাস করবে । পরিবেশ প্রকৃতি নিয়ে সে দেশের মানুষও যথেস্ট সচেতন , তবে তাদের মধ্যে কেন তেমন প্রতিক্রয়া নেই । তার একটি বড় কারণ হল তারা বিলক্ষন জানে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হবেনা । এটা যে কিছু সংখ্যক লোককে একটি ব্যর্থ কাজে মত্ত রাখার ফন্দি এটা বুঝতে পারলে সকলের জন্য ভাল । আওয়ামী লীগ এটার ফায়দা তুলে নিয়ে যাবে ঘরে বিদ্যুত কেন্দ্র না করেই ।

২১ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ৯:০৮

চাঁদগাজী বলেছেন:




আওয়ামী লীগ মানুষের সাথে কিখেলা খেলছে কে জানে, মানুষকে বিএনপি মনে করেছে নাকি?

৯| ২১ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ৮:২৩

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: বুঝতে হবে আর না বুঝলেও কিছু করার নাই ।

২১ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ৯:০৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



প্রধানমন্ত্রীর ১ কানে সমস্যা আছে

১০| ২১ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ৮:৪৫

মাদিহা মৌ বলেছেন: অন্তত ব্যাখ্যা তো দেবে, কেন সুন্দরবনেই বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপন করতে হবে!! ব্যাখ্যাটা দিলে পাল্টা প্রতিউত্তর করা যেত।

২১ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ৯:১০

চাঁদগাজী বলেছেন:




বুড়ো ছাত্রলীগারেরা রাজনীতি শিখার চেস্টা করছে।

১১| ২১ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ৯:১৩

জুন বলেছেন: আমাদের গর্ব ও প্রিয় সুন্দরবনের বিশাল ক্ষতির আগেই আপনার শিরোনামটি যেন সত্য হয় সেই কামনাই রইলো।

২১ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ৯:২৫

চাঁদগাজী বলেছেন:




মানুষের শিক্ষা, চাকুরী, চিকিৎসা, বাসস্হান কিছুই চাচ্ছে না সরকারের কাছে; সামান্য জংগলের জন্য মংগল চাচ্ছে; সরকারের ভয়ানক সমস্যা আছে মনে হচ্ছে; উহারা নিজেরা বুঝে না, বুদ্ধিমানেরা বললে শুনে না, ইহাদের কি হবে কে জানে?

১২| ২১ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৪:৪১

কাঙ্গাল মুরশিদ বলেছেন: যত দ্রুত পরিত্যাক্ত হয় ততই মঙ্গল।

২১ শে জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৩

চাঁদগাজী বলেছেন:




শীঘ্রই ঘটার সম্ভাবনা, কোন ভারতীয় রিস্ক নিয়ে টাকা বিনিয়োগ করবে না।

১৩| ২১ শে জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৫

পবন সরকার বলেছেন: বলেন কি!

২১ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ৮:৫০

চাঁদগাজী বলেছেন:




মানুষ না চাইলে কার বাবার সাধ্য আছে এদেশে কিছু করে!

১৪| ২১ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ৯:৫০

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: আমাদের রাজনৈতিক নেতা থাকলে আছেন একজন, শেখ হাসিনা; উনিই আমাদের পরিবেশ বিজ্ঞানী, উনিই আমাদের সন্ত্রাস-দমন স্পেশালিস্ট, উনিই আমাদের সমাজ বিজ্ঞানী; উনিই আমাদের সব, উনি আওয়ামী লীগের মাথা; ফলে, দেশের অন্য কারো মাথাকে কাজে লাগানোর দরকার হচ্ছে না, সবকিছু চলে যাচ্ছে!" প্রধানমন্ত্রী একাই একশো; একের ভেতর সব!
ছাগলের পালদের মতামত নেওয়ার কোন দরকার নেই, কিন্তু যাঁরা এই প্রকল্পের বিরোধীতা করছেন, তাঁরা সবাই তো মোটামুটি উচ্চ শিক্ষিত । তিনি কেন তাঁদের মতামতকে অগ্রাহ্য করছেন, বিষয়টা বোধগম্য হচ্ছেনা ।

২১ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১০:৫১

চাঁদগাজী বলেছেন:




শিক্ষিত মানুষকে বুঝা হয়তো কঠিন।

১৫| ২২ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ২:৫৯

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: আমার পর্যবেক্ষনে অসম্ভব।।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.