![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।
কাশ্মীরের সামনে ৩টি উদাহরণ আছে: শিখস্তান, স্বাধীন আসাম ও বাংলাদেশ; বাংলাদেশ ৯ মাস যুদ্ধ করে স্বাধীনতা পেয়েছে; শিখস্তান বলতে কোন দেশ আর হবে না, ইন্দিরা গান্ধীর প্রাণ সংহার করাই ছিল তাদের একমাত্র প্রাপ্তি; স্বাধীন আসাম বলতে যা বুঝাবে তা হলো অসমীয়াদের দীর্ঘশ্বাস, আসামের বাংগালীদের স্বজন হারানোর মর্মান্তিক দু:খ। কাশ্মীর এখন যেভাবে আছে, এভাবে থাকবে, ৯৯ বছরেও নতুন কিছু ঘটবে না।
কাশ্মীমীদের আত্ম-ত্যাগ এই মহুর্তে তাদেরকে কিছু দেবে না; তাদের সামনে স্বর্ণ মন্দিরের উদাহরণ আছে; আছে উলফার ৭০ জন যোদ্ধার বাংলাদেশে আশ্রয়, অনুপ চেটিয়ার স্ত্রী ও বাচ্ছাদের ঢাকায় নিখোজ হওয়ার করুণ কাহিনীগুলো। এগুলোকে সামনে রেখে, সঠিক পথ খুঁজটে হবে।
১৯৪৭ সালের যুদ্ধই ছিল শেষ মীমাংসা, ভারতের হাতে যেটুকু কাশ্মীর আটকা পড়েছে, সেটা যুদ্ধ করে আর স্বাধীন হতে পারবে না; তাদেরকে স্বাধীন হতে হলে, একমাত্র শান্তিপুর্ণ উপায়ে স্বাধীন হতে হবে, ও পাকিস্তান শব্দটা ভুলে যেতে হবে।
১৯৭১ সালে বাংগালীরা নিজ দেশ স্বাধীন করার সময় কাশ্মীরের লোকদের হয়েও রক্ত দিয়েছে; পাক-ভারত শত্রুতার ১ নং কারণ হচ্ছে কাশ্মীর; কাশ্মীর সমস্যা এখন আর রাজনৈতিক নয়, এটা ভারত ও পাকিস্তানের মান-মর্যদার লড়াই; এ লড়াইয়ে কেহ হারতে চাহে না। বাংলাদেশ হওয়ার সময়, বাংলাদেশের স্বাধীনতাকে ভারতের কুটনৈতিক জয় হিসেবে ধরে নিয়ে, পাকিস্তানী জানোয়ারগুলো রাগ উড়ায়েছে বাংগালী জাতির উপর, সীমাহীন হত্যাকান্ড চালায়েছে জানোয়ারগুলো; আর এসবের শুরু ছিল কাশ্মীর থেকে।
কাশ্মীর লেখাপড়া ও উন্নয়নে ভয়ংকরভাবে পেছনে পড়ে গেছে; কাশ্মীরীদের উচিত, অস্ত্র ছেড়ে, হারিয়ে যাওয়া ৬৯ বছরকে উদ্ধার করা; নিজেদের মানুষকে ভারতের অন্য এলাকার চেয়েও বেশী শিক্ষিত করে তোলা; এতে ২০/৩০ বছর সময় লাগবে; এরপর শান্তিপুর্ণ উপায়ে স্বাধীনতা দাবী করা সম্ভব হতে পারে; এবং আগামী ৩০ বছরে বিশ্বে নতুন রাজনৈতিক চিন্তার উদ্ভব হবে, বা কমপক্ষে বর্তমান অবস্হা থেকে শান্তির দিকে অগ্রসর হবে মানুষ।
২৫ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ৯:১২
চাঁদগাজী বলেছেন:
স্বাধীনতা চাইতে হলে ভারতের অন্য মানুষদের সমান বা তাদের থেকে ভালো পজিশনে যেতে হবে।
২| ২৫ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ৯:২২
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: কাশ্মীরের শিক্ষিতরা মধ্যপ্রাচ্যে ঠিকই দাপটের সাথে চাকুরি করছে। কাশ্মীরের অনেক জনগণ ভোট দিয়ে মূখ্যমন্ত্রী, এম পি এসব নির্বাচন করে ভোটের সময়। কিন্তু হঠাৎ হঠাৎ স্বাধীনতার ভূত কেন মাথায় চাপে সেটাই বুঝতে পারি না...
২৫ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ৯:৩১
চাঁদগাজী বলেছেন:
ওটা পাকী ভুত ও ইসলাম ধর্মের শয়তানের কাজ
৩| ২৫ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ৯:২৯
আমি দুরের পাখি বলেছেন: কাশ্মির কিকরে শান্তির পথে হাঁটবে ? ভারত তাদের হাঁটতে দেবে না | ভারতের সৈন্যবাহিনী তাদেরকে খালি মারবে আর অপমানিত হয়ে তারা জঙ্গি হবে | এইই হলো কাশ্মিরীদের কপাল | বুরহান ওয়ানির কেসটাই দেখুন | বেচারা ছিল সাধারণ ছেলে | এমন মার খেল ফৌজের হাতে যে এই অপমানের বদলা নেবার জন্য জঙ্গি হয়ে গেল | আর মারা গেল ফৌজেরই হাতে |
এটা হলো একটা পাপচক্র | নির্দোষ লোকেদের জঙ্গি বানাও আর মার : এই হলো ভারতীয় ফৌজের স্ট্রাটেজি | এতে কি করে কেউ শান্তির পথে হাঁটতে পারে ?
২৫ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ৯:৩৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
ভারত থেকে কেহ যুদ্ধ করে স্বাধীনতা পাবে না; কাশ্মিরীদের দরকার পরস্পরকে সাহায্য করে ২০/৩০ বছরের মাঝে শিক্ষিত হওয়া; অন্য কোন পথ নেই; কারণ, পাকিস্তান ও ভারত এমন অবস্হানে গেছে, সেটা থেকে মুক্তি নেই; অকারণে প্রাণ দেয়া ভুল।
৪| ২৫ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ৯:৩২
জুন বলেছেন: স্বাধীনতার চেয়ে অধীনতা পাওয়াটাই বর্তমান দুনিয়ায় সহজ। আহারে আসাম। কত অহমীয়া যে মারা গেল স্বাধীনতার জন্য। এমনকি ভুটানেও তারা আশ্রয় নিয়ে প্রান দিয়েছিল। দোচুলা রিসোর্ট এর সামনেই তাদের সাথে যুদ্ধে মৃত্যুবরণকারী ভুটানি যোদ্ধাদের অজস্র সমাধি রয়েছে। আর সেই যুদ্ধে পরাজিত স্বাধীনতাকামী অহমীয়াদের লাশগুলোর কি হলো বড় জানতে ইচ্ছে করে।
২৫ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ৯:৩৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
আসামীরা কিছুটা নিস্ঠুর জাতি; তারাও নিস্ঠুরতার শিকার হয়েছে; অনুপ চেটিয়ার পরিবার হারিয়ে গেছে আমাদের ঢাকা থেকে, মগজহীন তারেক জিয়া ও খালেদা জিয়া তাদের ঢাকা নিয়ে এসেছিল; যা হবার হয়েছে, এখন ভুলে যেতে হবে।
৫| ২৫ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১০:০৫
শাহ আজিজ বলেছেন: আপাতত স্বায়ত্তশাসিত কাশ্মীর দিতে হবে । কিন্তু ভারত ও পাকিস্তান যেন সৃষ্টিই হয়েছে মাঝেমধ্যে লড়াই করার জন্য । এবার চীন পাকির পেছনে আছে । চীন নিজ দেশের মুসলিম দমন কড়া হাতেই করছে কিন্তু ইস্লামিক পাকিস্তানকে সব সাহায্য দিতে কার্পণ্য নেই । কি অদ্ভুত মানসিকতা। এবার যদি সত্যিই ত্রিপক্ষ যুদ্ধ হয় তবে তা থামবেনা এবং চীনের অর্থনীতি দুর্বল হবে , পাকিস্তান শেষ আর ভারতের স্বপ্ন মুখ থুবড়ে পড়বে । তারপরও কাশ্মীর যেন স্বর্গই থাকে রক্তে স্নাত হয়ে।
২৫ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১০:১৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
চীন সরকার এখন বিশ্বের সবচেয়ে অপরাধী মানুষের সংগ্রহ; পাকিস্তানকে স্বয়ং আল্লাহ আর সাহায্য করে কুলিয়ে উঠতে পারবে না।
কাশ্মিরে নিয়ন্তিত স্বায়ত্তশাসন আছে। কাশ্মীরীদের উচিত পাকিস্তান ও চেচনিয়া শব্দ ২টি ভুলে গিয়ে আগামী ২০/৩০ বছর পড়ালেখা করা; না হয়, অকারণে প্রাণ দেবে।
৬| ২৫ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১১:৩১
প্রণব দেবনাথ বলেছেন: ঠিকই বলেছেন ভারত এভাবে কাশ্মীর ছাড়বেনা। কাশ্মীরের এখন যে স্বাধীনতার নামে আন্দোলন চলছে সেটা মূলত পাকিস্তানের উস্কানিতে ধর্মীয় আন্দোলন। কাশ্মীর তিন ভাগে ভাগ হয়ে তিন দেশের মধ্যে আছে। ভারতের অংশে স্বাধিনতা নিয়ে আন্দোলন হলেও পাকিস্তান বা চীনের দখল করা অংশে কিন্তু এই আন্দোলন নেই। অথছ অন্য দুই ভাগের তুলনায় ভারতের কাশ্মীরের আর্থিক বা সামাজিক অবস্থান ভালো। আর একটা কথা হচ্ছে পশ্চিম পাকিস্তান যদি বাংলাদেশ না হতো পশ্চিমবঙ্গ আরেক কাশ্মীর হতো।
২৫ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১১:৪৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
ভারত কোন অবস্হয় একটা উদাহরণ সৃস্টি করবে না, সেটা বুঝা গেছে; ফলে, অকারণ প্রাণ ঝরবে। ভারতীয় অংশ বেরিয়ে গেলেও পাকিস্তানী অংশ বলতে কিছু খুঁজে পাওয়া যাবে না; চীনা অংশ ভগবান বুদ্ধ আবার জন্ম নিলেও দেবে না; ভারতের সাথে মানুষের ভাগ্য উন্নয়নে কাজ করা দরকার কাশ্মীরের নেতাদের; পাকীদের সাথে যারা যায়, তারা ক্ষতিগ্রস্ত হবেই।
কাশ্মীরের মানুষের অর্থনৈতিক অবস্হা ভালো হলে, নিয়মতান্ত্রিক পথে চেস্টা করে দেখতে পারে।
৭| ২৫ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১১:৩৭
প্রণব দেবনাথ বলেছেন: আমার একটা কথায় ভুল আছে পশ্চিম নয় ওটা পুর্ব পাকিস্তান হবে।
৮| ২৬ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ২:৩৬
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: আপনি কি ভাবছেন শিক্ষিত হওয়াই একমাত্র পথ??? তাহে কেন মুসলিমদের এ্যালাও করা হলো না?? গতকালের খবরেই প্রকাশ।।
২৬ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ২:৫৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
এই যুগে শিক্ষিতরা সব সমস্যার সমাধান করতে পারে; তাই কাশ্মীরের দরকার শিক্ষা; কাশ্মীর ভয়ংকরভাবে পেছনে পরে গেছে শিক্ষায় ও শিল্পে।
৯| ২৬ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ২:৩৯
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: আমরা '৭১রে কি পড়াশুনায় মগ্ন ছিলাম?? শ্রদ্ধা করি, কিন্তু ....।।
২৬ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ২:৫২
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমাদের ভৌগোলিক অবস্হান, রাজনৈতিক পরিস্হিতি, যু্দ্ধে জড়িত পক্ষ সবকিছুই আমাদের পক্ষে ছিল; কাশ্মীরের ভৌগোলিক অবস্হান, জনসংখ্যা, যুদ্ধে জড়িত পক্ষ ও ঐতিহাসিক ফ্যাক্টর কাশ্মীরের পক্ষে নয়; তাই, যেহেতু ৬৯ বছরে যা ঘটেনি, একই অবস্হায় থাকলে, নতুন কিছু ঘটবে না।
১০| ২৬ শে জুলাই, ২০১৬ ভোর ৬:১৫
পথে-ঘাটে বলেছেন: আমরা পাকিস্থানের সাথে থাকায় তাদের কাছ থেকে স্বাধীনতা অর্জন করাটা সহজ হয়েছে। পূর্বপুরুষরা দূরদর্শী ছিল বলতে হবে। কিন্তু দুর্ভাগ্যক্রমে আমরা মানুষের স্বাধীনতা হরণকারী বর্বর ভারতের খপ্পরের পড়তে যাচ্ছি। সরি পড়তে যাচ্ছি না ইতোমধ্যে পড়ে গেছি।
২৬ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ৭:০৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
ভারত যদি বিশ্বে কারো ভয়ে থাকে, সেটা হলো বাংলাদেশ।
১১| ২৬ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ৭:৪০
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: কাশ্মীর সমস্যাকে বোঝার জন্য কয়েকটি বিষয়ে ধারণা পরিষ্কার হওয়া প্রয়োজন। এই ধোঁয়াশা কাটলেই হয়তো ভবিষ্যতে কাশ্মীর নিয়ে ভারত এবং পাকিস্তানের মধ্যে চলতে থাকা দ্বন্দ্বের অবসান হবে। চাদ গাজী সাহেবের কাশ্মীর সমস্যা নিয়ে একজন বিশেষজ্ঞ মতামত আশা করাটা হয়তো কিছুটা বেশী হয়ে যায়, কিন্তু কাশ্মীর সমস্যার এতটা সরলীকরণও প্রত্যাশিত নয়।
মিজোরাম, মণিপুর, ত্রিপুরা, অসমের মতো কাশ্মীরীরাও ১৯৪৭ সালে ভারতকে নিজেদের দেশ হিসেবে মেনে নিয়েছিলেন। নাগারা তাও স্বাধীনতা চেয়েছিলেন, কিন্তু অন্যান্য জনজাতির মানুষরা প্রথমে ভারতকে তাঁদের দেশ হিসেবে মেনে নিলেও পরবর্তীকালে প্রত্যাশপূরণ না হওয়ায় হাতে অস্ত্র তুলে নেন। তবে অনেক রাজনৈতিক বিষেযজ্ঞই মনে করেন ভারতীয় সেনাবাহিনী নয়, কাশ্মীর সমস্যা তৈরির জন্য নেহরু এবং ইন্দিরা গাঁধীর মতো রাজনীতিকরাই দায়ী।
পাকিস্তানের মদতে কাবাইলি আদিবাসীরা ১৯৪৭-৪৮-এ প্রথমবার কাশ্মীরীদের উপরে আক্রমণ চালিয়েছিল। কাশ্মীরীদের উপরে অত্যাচার নির্যাতন সবই চালিয়েছিল তারা। এই নির্যাতনের ফলে পাকিস্তানের উপরে কাশ্মীরীরা এতটাই ক্ষুব্ধ হয়েছিল যে, ১৯৬৫ সালের যুদ্ধ অভিযান সম্পূর্ণ ভেস্তে যায়। ভেস্তে যাওয়া এই অভিযানের নাম দেওয়া হয়েছিল ‘অপারেশন জিব্রাল্টার’। একই কারণে ১৯৭১-এর মুক্তিযুদ্ধেও পাকিস্তান ব্যর্থ হয়।
১৯৭১-এর যু্দ্ধে পাকিস্তানকে দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার মুসলমানদের নিজভূমি হিসেবে তুলে ধরা হয়েছিল। কিন্তু, এই যুদ্ধে পাকিস্তানের ব্যর্থতা চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছিল যে, কাশ্মীরীদের সেই ধারণা ছিল পুরোপুরি ভুল। ১৯৭০-এর নির্বাচনে আওয়ামি লিগ পাকিস্তানে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়েছিল। পাকিস্তানের পঞ্জাবি শাসকরা নিজেদের দেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে একজন বাঙালিকে মেনে নিতে পারেননি। আট মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পরে বাংলাদেশ গঠনের পিছনে এটাও একটা মুল কারণ ছিল।
কাশ্মীর সমস্যা আসলে ভারতের সাংবিধানিক ব্যর্থতা। এই ব্যার্থতা জওহরলাল নেহরুর আমলেই শুরু হয়েছিল। নেহরু সরকারের মদতে হেনস্থা হতে হয়েছিল শেখ আবদুল্লাহকে। ভারতীয় সংবিধানে ৩৭০ ধারার মতো অস্ত্র ছিল। যে ধারার মাধ্যমে যে কোনও রাজ্যকে চূড়ান্ত স্বশাসন দেওয়া যায়। কিন্তু কাশ্মীরকে সেই ক্ষমতা দেওয়া হয়নি, কারণ ভারত সরকারের ভয় ছিল যে কাশ্মীরকে যদি এই ক্ষমতা দেওয়া হয়, সেক্ষেত্রে অন্যান্য কিছু রাজ্যও একই দাবিতে সরব হতে পারে।
২৬ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ৮:৪২
চাঁদগাজী বলেছেন:
কাশ্মীর নিয়ে ১৯৪৭ সালেই পাক-ভারত যুদ্ধ হয়, যুদ্ধে যে যতটুকু দখল করেছে, সেটাই আজীবনের দখল; পাকিস্তানের যুদ্ধের কারণে, ভারত কাশ্মীরীদের কোন কথা কোনদিনও শুনতে চায়নি; ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান যদি যুদ্ধ না করতো কি হতো বলা মুশকিল।
১২| ২৬ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ৮:৪০
ঢাকাবাসী বলেছেন: কাশ্মীর সমস্য জিয়িয়ে রাখার পেছনে তো পশ্চিমা মুরুব্বিদের হাতও খানিকটা আছে বলে শোনা যায়। হ্যাঁ সমস্যাটা ধীরে ধীরে সামধানের দিকে এগোক তাই চাই। বর্তমান কাশ্মীর আর ৭১ এর বাংলাদেশ এক নয়!
২৬ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ৮:৪৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
কাশ্মীরের মানুষ অনেকগুলো ভুল করেছে, তারা পাকী ও চেচেনদের কাশ্মীরে প্রবেশ করতে দিয়ে, ভারতের মানুষের সহানুভুতি হারায়েছে।
১৩| ২৬ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ১০:১২
পিরা বলেছেন: আপনি বলছেন যে
ভারত শুধু বাংলাদেশকে ভয় পাই
ভারত বাংলাদেশ কে ভয় পাবে
আপনা এমন কেন মনেহয়
কারণ টা যদি বলতেন
২৬ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৪:৫০
চাঁদগাজী বলেছেন:
বাংলাদেশ থেকে ৩/৪ কোটী লোক ভারতে ঢুকে যাবে; বাংগালীরা আইন ইত্যাদিকে সামান্যই তোয়াক্কা করে।
১৪| ২৬ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ১০:১৪
পিরা বলেছেন: আপনি বলছেন যে
ভারত শুধু বাংলাদেশকে ভয় পাই
ভারত বাংলাদেশ কে ভয় পাবে কেন
আপনা এমন কেন মনে হয়
কারণ টা যদি বলতেন
১৫| ২৬ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৩
কাঙ্গাল মুরশিদ বলেছেন: ভারত থেকে কেহ যুদ্ধ করে স্বাধীনতা পাবে না
যেহেতু ৬৯ বছরে যা ঘটেনি, একই অবস্হায় থাকলে, নতুন কিছু ঘটবে না।
কাশ্মীরীদের উচিত, অস্ত্র ছেড়ে, হারিয়ে যাওয়া ৬৯ বছরকে উদ্ধার করা;
'
'
'
কে জানি বলেছিল : ধর্ষণ অনিবার্য হলে উপভোগ করাই শ্রেয়!!
আপনার কথা থেকে মনে হচ্ছে: মৃত্যু অনিবার্য হলে আত্মহত্যাই শ্রেয়।
২৬ শে জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
অস্ত্র দিয়ে ভারত থেকে আলাদা হলে, শিখেরা ও আসামীরা এতদিনে বেরিয়ে যেতো।
আপনি হয়তো লজিকের ধার ধারেন না।
১৬| ২৬ শে জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৯
সুবল চন্দ্র বর্মন বলেছেন: এটা কি করে সম্ভব। স্বাধীনতা বিনা রক্তপাতে অর্জিত হয়। শিক্ষা দীক্ষায় কি স্বাধীনতা অর্জিত হয়? একটু বুঝিয়ে বলুন। এটা অর্জন করে নিতে হয়।
২৬ শে জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
পৃথিবী মানব সভ্যতার এমন স্তরে প্রবেশ করছে যখন জাতীয়তার ভিত্তিতে আলাদা হতে হলে, যুদ্ধের দরকার হবে না; কাশ্মীর পরাধীন নয়, ওরা ভারত থেকে আলাদা হয়ে নিজেদের পরিচয়ে দেশ গঠন করতে চাচ্ছে
১৭| ২৮ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ২:৪৯
জেন রসি বলেছেন: স্বাধীনতা অর্জন করাটাই ওদের মুক্তির একমাত্র পথ।
২৮ শে জুলাই, ২০১৬ ভোর ৬:৪১
চাঁদগাজী বলেছেন:
মনে হয়, পাকীদের হস্তক্ষেপের ফলে সবকিছু হারায়ে গেছে।
১৮| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ ভোর ৪:১৫
প্রজ্জলিত মেশকাত বলেছেন: আমি বিশ্বাস করিনা কাশ্মীর কখনো স্বাধীনতা পাবে।
২৭ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ২:২৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
অনেকটা অসম্ভব; তবে, ২০/২৫ বছরের প্ল্যান নিয়ে চেস্টা করে দেখটে পারে শান্তিপুর্ণ উপায়ে।
©somewhere in net ltd.
১|
২৫ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ৯:১০
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: পাকিস্তান কাশ্মীর ছেড়ে দিতে চাইলেও ভারত রাজি হয় না কেন বুঝলাম না। গণভোট করে সুদান যেমন ভাগ হয়েছে তেমন কাশ্মীরও হতে পারে। তবে কাশ্মীরীদেরও বুঝতে হবে বৃহৎ ভারতের অংশ থাকা ভালো নাকি স্বাধীন কাশ্মীর ভালো। ভারত কিন্তু পরবর্তী ২০/৩০ বছরে চীনের পর্যায়ে চলে যাবে।
আপনার শেষ ব্ক্তব্যের সাথে একমত। ভারতের আইন কানুন মেনে চলে সুনাগরিক হওয়া অন্য রাজ্যগুলোর মত।