নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমি সুন্দরবনের থেকে বিদ্যুৎ কেন্দ্রের মালিকানা নিয়ে বেশী রাগান্বিত

৩১ শে আগস্ট, ২০১৬ ভোর ৬:৩৪



রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র যদি শেষমেষ হয়েও যায়, বছর দশেক চলেও, এবং সুন্দরবন যদি মোটামুটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়, তারপরও প্রকৃতি ফিরে আসবে; রামপাল একদিন বন্ধ হবে, সুন্দর বন আবার হবে; হয়তো ১০ বছর সময় লাগবে। কিন্তু এই ২০ বছরে ১০/১৫ লাখ মানুষ স্বদেশের অর্থনৈতিক সুনিধা থেকে বন্চিত হবে, সেই সুবিধাটা ভোগ করবে ভারতীয় ধনী ব্যক্তিরা।

রামপালের মোটমুলধনের ৭০% ঋণ হিসেবে নেয়া হবে ভারতের এক্সিম ব্যাংক থেকে, গ্যারান্টর হচ্ছে বাংলাদেশ; বাকী ৩০% দেবে বাংলাদেশের পিডিপি ও ভারতীয় ইলেকট্রিক কোম্পানী; ঋণের দায়ও ২ কোম্পানী বহন করবে। ঋণের টাকা শোধ হবে আয় থেকে। আয় থেকে যদি শোধই হয়, এবং গ্যারান্টর যদি বাংলাদেশ সরকার হয়, ঋণের বিপরিতে লাভের অংশ ভারতীয় কোম্পানীকে কেন দেয়া হবে?

তাদেরকে ঋণের ভেতর কেন আনা হচ্ছে? তারা যে অংশ ক্যাশ দেবে সেটার মালিক হওয়ার কথা; আসলে, তাদের থেকে টাকা নেয়টাই অন্যায়; কারণ, ৭০% যদি ঋণই থাকে, এবং সেটা যদি আয় থেকে দেয়া হয়; তা'হলে সে অংশ তো বাংলাদেশের মানুষকে দেয়া উচিত, সাথে শর্তানুসারে ১৫% ক্যাশও বাংগালীরা দিতে পারতো। আমি যদি কোন কিছু মিস করে থাকি আপনারা জানাবেন।

ভারতের বিদ্যুৎ কোম্পানীকে কি কারণে নেয়া হয়েছে, তা আমার কাছে পরিস্কার নয়; ফাইন্যান্সের প্যাটার্ণ দেখলে মনে হচ্ছে যে, পুরোটাই বাংলাদেশ নিজেই করতে পারতো, বা সাথে সাধারণ মানুষের কনসোর্টিয়মা গঠন করে ক্যাশ ১৫% সহজেই যোগাড় করা যেতো। ১৫% ক্যাশ দিয়ে যদি আরো ৩৫% ঋণের অংশের মালিকানা নেয়া যায়, আমার মনে হয়, বাংলার মানুষের জন্য এটা ছিল বিশাল লাভজনক প্রজেক্ট!

দরিদ্র মানুষের শান্তির যায়গা হলো বনজংগল, বড়লোকদের জন্য হোটেল সোনার গাঁ, প্যারিস, আমেরিকা; সেই শান্তির শেষ যায়গা যখন বিপদের সন্মুখীন, সেখানে থেকে সামান্য খুদ-কুটা এলেও তো পেট ভরতো!

মন্তব্য ২৩ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২৩) মন্তব্য লিখুন

১| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৭:১৮

মো: হাসানূর রহমান রিজভী বলেছেন: সম্ভবত কয়লার যোগান এর উপর নির্ভর করে।কয়লা ভারত থেকে না এনে অন্য কোন দেশ থেকে আনলে খরচ অনেক বেশি পরবে।বাট সরকার এ পথে হাটে নাই।শোনা কথা, বিদ্যুৎ কেন্দ্রটা ভারতে করতে না পেরে বাংলাদেশের ওপর গছিয়ে দিয়েছে।তাদের কয়লাও বিক্রয় করতে হবে,ব্যাবসায় মুনাফাও করতে হবে।ওদের দেশপ্রেম আমাদের চেয়ে বেশি।ব্যাবসা টাও ভাল বোঝে।

৩১ শে আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৭:৩৩

চাঁদগাজী বলেছেন:




আমার মনে হয়, সময় বয়ে যাচ্ছে, প্রধানমন্ত্রীর দরকার মানুষের কথা ভাবার।

২| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৮:১৩

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আমার মাথা চুলকায় :(

৩১ শে আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৮:২৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



হালকা কুম কুম গরম পানিতে শ্যাম্পু দিয়ে গোসল করবেন।

আমাদের সীমিত সম্পদ, আমাদের সীমিত সুযোগ শুধু ধনীদের আরো ধনী হতে ব্যবহৃত হচ্ছে; লোভীদের কবর দিতে ফেরাউনাদের মত টাকা পয়সা সাথে দিয়ে কবর দেয়া হবে।

৩| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৮:৩৬

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: এই যাহ্ আবার শ্যাম্পু কেনার টাকা পামু কই :(

৪| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৮:৪১

চাঁনপুইরা বলেছেন: "ভারতের বিদ্যুৎ কোম্পানীকে কি কারণে নেয়া হয়েছে, তা আমার কাছে পরিস্কার নয়"
হাসাইলেন।
"আমার মনে হয়, সময় বয়ে যাচ্ছে, প্রধানমন্ত্রীর দরকার মানুষের কথা ভাবার"
আপনার কাছে কোন প্রমান আছে যে - উনি মানুষের কথা ভাবার জন্য প্রধানমন্ত্রী হইছেন ?

৩১ শে আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



শেখ সাহের লিস্টে শেখ হাসিনার নাম রাজনীতিতে ছিলো না, উনাকে রাজনীতিতে এনেছেনজেনারেল জিয়ার হত্যাকান্ড, এটার ফলাফল আছে।
উনার বড় যুদ্ধ ছিল বিএনপি'কে থামানো।
আপনি তাস খেলা বুঝেন না, আপনি ভালো কার্ড পেলেও খেলা সব সময় আপনার উপর নোর্ভর করে না, অ্ন্যেরাও খেলছে।

৫| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৯:১৪

নিরাপদ দেশ চাই বলেছেন: @ চানপুইরা, ব্লগে বিনোদনেরও দরকার আছে।

৩১ শে আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



ব্লগে বিনোদনের ব্যবস্হা আমি করছি, কিন্তু শেখ হাসিনা যেসব বিনোদন দিচ্ছে সেগুলো একটু নেয়ার চেস্টা করেন।

৬| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১১:৫০

হানিফঢাকা বলেছেন: রামপালের মোটমুলধনের ৭০% ঋণ হিসেবে নেয়া হবে ভারতের এক্সিম ব্যাংক থেকে, গ্যারান্টর হচ্ছে বাংলাদেশ; বাকী ৩০% দেবে বাংলাদেশের পিডিপি ও ভারতীয় ইলেকট্রিক কোম্পানী; ঋণের দায়ও ২ কোম্পানী বহন করবে। ঋণের টাকা শোধ হবে আয় থেকে। আয় থেকে যদি শোধই হয়, এবং গ্যারান্টর যদি বাংলাদেশ সরকার হয়, ঋণের বিপরিতে লাভের অংশ ভারতীয় কোম্পানীকে কেন দেয়া হবে?

এইটা মোটামুটি ঠিকই আছে। মুলত পাওয়ার প্লান্ট একটা বড় প্রজেক্ট। এই ধরনের প্রজেক্টে ইনভেস্টমেন্ট করতে হলে ইনভেস্টররা তাঁদের ইনভেস্টমেন্টের গ্যারান্টি চায়। এইটা সব দেশেই আছে। পাওয়ার প্লান্ট নিয়ে আমার কিছু অভিজ্ঞতা আছে সেই আলোকে বলছি:

পাওয়ার প্লান্টের রিস্ক বেশী বিধায় এই রিস্ক কে নিউট্রাল করতে কিছু পদক্ষেপ নেওয়া হয়, যা পিপিএ (পাওয়ার পারচেজ এগ্রিমেন্ট) দ্বারা প্রটেক্টেড। এই জন্য সাধারণত যা করা হয়ঃ

১। সরকার কোম্পানির সাথে একটা পিপিএ করে। এই পিপিএ দ্বারা সরকার কোম্পানির কাছ থেকে পাওয়ার কিনতে বাধ্য, এবং এর সাথে ফুয়েল পারচেজ এগ্রিমেন্ট হয়ে থাকে যার ফলে সরকার পাওয়ার জেনারেশনের জন্য ফুয়েল (গ্যাস/তেল/ কয়লা) অবিরাম সরবরাহ নিশ্চিত করে। এর ব্যত্যয় ঘটলে- অর্থাৎ সরকার যদি পাওয়ার কিনতে অথবা ফুয়েল সাপ্লাই করতে ব্যার্থ হ্য় তবে সেইখেত্রে কি হবে তা এগ্রিমেন্টে পরিষ্কার বলা থাকে।

২। এই জন্য যে পাওয়ার কিনবে সেই গ্যারন্টি দিবে। বাংলাদেশ সরকার রামপালের কাছ থেকে পাওয়ার কিনবে, সেই ক্ষেত্রে বাংলাদেশ সরকারকেই এর গ্যারান্টি দিতে হবে।

৩। পাওয়ার কেনার বিপরীতে পেমেন্ট দুইভাগে ভাগ করা হয়ঃ

ক। ক্যাপাসিটি পেমেন্টঃ
এইটা হচ্ছে প্লান্টের ক্যাপাসিটি এভেইলেভেইল রখার জন্য সরকার কোম্পানি কে দেবে। এই পেমেন্ট শুধুমাত্র ক্যাপাসিটির জন্য। এক ফোটা বিদ্যুৎ উৎপন্ন না করলেও এই পেমেন্ট সরকারকে দিতে হবে। এই পেমেন্টের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত থাকবে মুলতঃ
এই ক্ষেত্রে সব ফিক্সড কসট, ফিক্সড ওভার হেড কসট, ইন্টারেস্ট এবং প্রিন্সিপাল পেমেন্ট, রিটার্ন অন ইক্যুইটি (সাধারণত একটা প্রফিট %)

খ। এনার্জি পেমেন্টঃ
এইটা বিদ্যুৎ উৎপন্ন করতে যে খরচ হ্য়, সেটার জন্য। অর্থাৎ বিদ্যুৎ উৎপন্ন করলেই আপনি এই পেমেন্টের অংশ পাবেন। না করলে পাবেন না। এর মধ্য থাকবে ফুয়েল কসট, ভেরিয়েবল ওভারহেড, আর যা কিছু ভেরিয়েবল আছে।

সুতরাং সরকার কোম্পানিকে পেমেন্ট করবেঃ

ক। যদি কোম্পানি ইলেক্ট্রিসিটি জেনারেট করেঃ

ইলেক্ট্রিসিটি কসট= ক্যাপাসিটি পেমেন্ট+ এনার্জি পেমেন্ট।

খ। যদি কোম্পানি ইলেক্ট্রিসিটি জেনারেট না করেঃ

ইলেক্ট্রিসিটি কসট= ক্যপাসিটি পেমেন্ট

এই পেমেন্টের ভিতরে অনেক জটিলতা এবং বিষয় আছে যেমনঃ ইনফ্লাশন, টার্মস কন্ডিশন সংক্রান্ত বিষয়- এইখানে এই গুলির উল্লেখ করছি না।

মুলত এই কথা গুলি বলার উদ্দেশ্য হচ্ছে, যে কোম্পানি সরকারের সাথে একটা পিপিএ করে, এবং সেই পিপিএ নিয়ে ব্যাঙ্কের কাছে যায় লোণের জন্য। ব্যাঙ্ক পিপিএ দেখে লোণ দেয়। যেহেতু এই ধরনের প্রজেক্ট করতে প্রচুর ইনভেস্টমেন্ট দরকার, সেহতু সব দেশেই এই ধরনের প্রজেক্ট কে ৭০-৮০% লোন নিতে অনুমতি দেয়। এবং যেহেতু এই পিপিএ একটা সভরিন গ্যারান্টি, সেহেতু ব্যাঙ্ক কম রেটে কোম্পানিকে লোণ দেয়।

সুতরাং যে পাওয়ার কিনবে, তার সাথেই পিপিএ হবে, এবং তাকেই লোণের গ্যারান্টি দিতে হবে। এইটাই সারা বিশ্বে কমন প্র্যাকটিস। এর ব্যাতিক্রম করা যায়, যেমন যদি ব্যাঙ্ক কোন দেশের সভরিন গ্যারন্টিতে ভরসা না পায়, তবে সেইখেত্রে ব্যাঙ্ক ঐ দেশকে রিকোয়েস্ট করতে পারে অন্য আরেকটা দেশ থেকে গ্যারন্টি এনে দেওয়ার জন্য। এই রকম ঘটনার উদাহরণ বাংলাদেশেই আছে, অন্যভাবে। যেমন সম্ভবত ২০০৮-৯ এর দিকে, বাইরে থেকে তেল আমদানীর সময়, তেল রপ্তানিকারক দেশ একবার সোনালী ব্যাঙ্কের গ্যারন্টি গ্রহণ না করে আন্তর্জাতিক ব্যাঙ্কের গ্যারান্টি চেয়েছিল। বাংলাদেশ সরকার তখন স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাঙ্ক থেকে গ্যারান্টি নিয়েছিল। এইটা ডিফারেন্ট সাবজেক্ট।



৩১ শে আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৪:২৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



ধরে নিয়েছি, আপনার ডিটেইলস সবে ঠিক, ঋণ প্রক্রিয়া ঠিক, পিপিএ ঠিক; তারপরও ভারতের বিদ্যুত কোম্পানীর থাকাটার লজিক নেই।

৭| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৩

হানিফঢাকা বলেছেন: সাধারণত গ্যাস ভিত্তিক পাওয়ায় প্লান্টের ক্ষেত্রে থাম্ব রুল হচ্ছে ১ মেগাওয়াট= ১ মিলিয়ন ডলার। কয়লা ভিত্তিক পাওয়ার প্লান্টের ক্ষেত্রে এইটা কি বলতে পারছি না। এই প্রজেক্টের সত্যিকার ইনভেস্টমেন্ট রিকয়ারমেন্ট কত? সেইটা জানতে পারলে বুঝা যেত আভ্যান্তরীন সোর্স থেকে এইটাকা জোগান দেওয়া সম্ভব কি না। টাকা ছাড়াও এইখানে অনেক বিষয় আছে।

তবে আমার বিশ্বাস বাংলাদেশেই সরকার ২-৩ বিলিয়ন ডলার শুধুমাত্র শরিয়াহ ভিত্তিক ব্যাঙ্ক গুলির কাছ থেকে অনেক কম রেটে সংগ্রহ করতে পারে। এই জন্য জাস্ট একটু মাথা খাটালেই হয়।

৩১ শে আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৮

চাঁদগাজী বলেছেন:




এই প্রজেক্টের থেকে বেশী টাকা মানুষের বালিশের নীচে পড়ে আছে; সরকারের মগজ নেই

৮| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৪

হানিফঢাকা বলেছেন: ধরে নিয়েছি, আপনার ডিটেইলস সবে ঠিক, ঋণ প্রক্রিয়া ঠিক, পিপিএ ঠিক; তারপরও ভারতের বিদ্যুত কোম্পানীর থাকাটার লজিক নেই। - এই বিষয়ে আমি সম্পূর্ণ একমত। আমার মনে হয় এই বিষয়ে কারো কোন দ্বিমত নাই।

৩১ শে আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১০

চাঁদগাজী বলেছেন:




ম্যাও প্যাও আনু মোহাম্মেদ কি ম্যাও প্যাও আন্দোলন করছে?

৯| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৯

হানিফঢাকা বলেছেন: ঠিক বলতে পারবনা। উনার নাম এখনো কানে আসে নাই। উনাদের সঙ্ঘটনটির নাম সম্ভবত "তেল, গ্যাস, বন্দর রক্ষা কমিটি"- এর মধ্যে পরিবেশ অন্তর্ভুক্ত না।

৩১ শে আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৮

চাঁদগাজী বলেছেন:




উনাদের সংগঠনই ইহাতে মুল আন্দোলনকারী; এরা মানুষের অর্থনৈতিক দিকটা বুঝে না, সেকেন্ডারী বিষয় নিয়ে আন্দোলন করে।

১০| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১০:২২

বিজন রয় বলেছেন: শেষ পরিণতি কি দাঁড়াচ্ছে তাহলে?

ট্রাম্প সাহেবের শেষ খবর কি?

৩১ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১১:৩৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


শেখ হাসিনা হয়তো সরে দাঁড়াতো, এখন নতুন সমস্যা, পোড়া আলুর আশায় বেগম জিয়া এসে শেখ হাসিনার মেজাজ খারাপ করে দিয়েছে।

তবে, বর্তমান আন্দোলনটা সেকেন্ডারী, মানুষের জীবনের সাথে খুব একটা জড়িত নয়।

১১| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১১:২৯

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: তাদের ইশারায় এখন অনেক কিছু চলে ।

৩১ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১১:৩৪

চাঁদগাজী বলেছেন:





ছাত্ররাজনীতির ফলাফল, সমান্য কিছুও ভাবতে পারে না, সামনে দেখে না।

১২| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১:৩৪

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: অংশীদার ভারত হওয়াতে যত কথা উঠছে, আবার 'উনি'ও বা কেন ভারতকেই জোর করে রাখতে চাইছেন সেটাও বোধগম্য নয়...

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১:৫৯

চাঁদগাজী বলেছেন:




বাংলাদেশের মানুষ ক্রীতদাসী করে ২/৪ টাকা জমায়ে বালিশের নীচে রাখছে, আর অন্যেরা এসে টাকা আয় করছে বাংলাদেশে ব্যাংক লোনের উপর; দেশে ১৭ কোটী ইডিয়ট বসবাস করছে!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.