নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

৬ দফা থেকে রামপাল,সব আন্দোলনই হচ্ছে \'সেকেন্ডারী বিষয়\'কে নিয়ে

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:৩১



৬ দফার থেকে বড় আর কোন দফা বাংলায় কেহ কোনদিন চাহেনি, এত বড় আন্দোলনও আর হয়নি; ৬ দফা পাকিস্তান ভেংগে দিয়েছিল, মুক্তিযুদ্ধ সংগঠিত করেছিল, স্বাধীনতা এনেছিল; তারপর নিজেই বিলীন হয়ে গেছে, হাও্য়া হয়ে গেছে; বিলীন হওয়ার কারণ, সে ছিল 'সেকেন্ডারী বিষয়'; তাই, এই বিশাল আন্দোলনকে পেছনে ফেলে মানুষ, তাদের জীবনের 'প্রাইমারী বিষয়ে' ফিরে এসেছিল, বেঁচে থাকার যুদ্ধে।

৬ দফায় চাওয়া হয়েছিল, আরো বেশী বেশী স্বায়ত্ব শাসন, নিজেদের মুদ্রা, নিজেদের বাহিনী; স্বায়ত্ব শাসন চেয়ে, পেয়ে গেছি স্বাধীনতা: পিন্টু, ফালু, জয়নাল হাজারীরা পার্লামেন্টভবনে খেয়ে দেয়ে, পায়খানা করে করে জাতির ১৪ গোস্ঠীকে উদ্ধার করেছে। নিজেদের বাহিনী এমন শক্তিশালী হয়েছিল যে, ৬ দফার রচয়িতার দফা রফা করে দিয়েছিল; আর মুদ্রা? এই মুদ্রা পেতে বাংগালী মেয়েও বিক্রয় হচ্ছে ভারতে , পাকিস্তানে; দুপুরের খর-তাপে ৭০ বছরের মহিলা রাস্তায় দাঁড়ায়ে ভিক্ষা চাচ্ছে!

৬ দফার প্রাইমারী বিষয় হওয়ার দরকার ছিল ফ্রি শিক্ষা, চাকুরী সৃস্টি, বাংগালীকে কল-কারখানা বানানোর ক্যাপিটেল দেয়া, ফ্রি চিকিৎসা দেয়ার; কিন্তু চাওয়া হয়েছিল, আরো স্বায়ত্ব শাসন, যাতে করে রাজনীতিবিদেরা আরো সুযোগ পায়; যাক উনারা সেটাই পেয়েছে, সব দখল করে নিয়ে টাকশালের ভেতরে ঘুমাচ্ছে, আর মানুষ ট্রলারে চড়ে মালয়েশিয়া যাচ্ছে!

এবার রামপাল নিয়ে শুরু হয়েছে, এবারের বিষয় 'স্হান'; স্হান বদলাও, কিন্তু হাজার কোটীর লাভ তোমরা খাও; আমরা বনের গোলক পাতা এনে ঘরের ছাল দেবো, মধু খুজবো, আর তোমরা বিলিয়ন ডলার আয় করে, প্যারিসে ঈদ করো; আমরা শুধু চাই, একটু নড়ে চড়ে বিদ্যুৎ কেন্দ্র বানাও, মালিক হোক ভারত, পাকিস্তান কিংবা চীন; আমরা মালিক হতে চাই না, মালিক তোমরা থাক, শুধু নড়েচড়ে বসো।

এগুলো আন্দোলন নয়, এগুলো ছাত্র রাজনীতির মগজের প্রোডাক্ট! আন্দোলন করতে হবে মৌলিক অধিকারের জন্য, মালিকানার জন্য, আমি মালিক হলে আমি ঠিক করবো কোথায় বিদ্যুত কেন্দ্র হবে, আর কোথায় এটোমিক পাওয়ার স্টেশন হবে, কোথায় সোনালী, রূপালী, তামালী ব্যাংক হবে! প্রাইমারী বিষয়ে আন্দোলন কর, বাদ দাও সেকেন্ডারী বিষয়।

মন্তব্য ২৭ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (২৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:৫৭

মো: হাসানূর রহমান রিজভী বলেছেন: আমাদের মালিক হওয়ার মানসিকতা ইংরেজরাই নষ্ট করে দিয়েছে।এখন আমাদের ভৃত্য হতেই বেশি আনন্দ।স্যুট টাই পড়ে অফিস করলেই আমরা খুশি।বেতন যেমনই হোক,অথবা না হোক।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:০৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



এগুলো ভুল ভাবনা, ইংরেজরা ভারতকে অনেক এগিয়ে নিয়েছে ভাবনার দিক থেকে; না হয় সতী দাহ, গংগায় সন্তান নিক্ষেপ এখনো চলতো; আফগান/মোগল তুর্কিরা ভারত চালাতো।

আমাদেরকে পেছনে টেনেছে বাংগালীরা, আজকেও টানছে, আগামী কালও টানার ব্যবস্হা করে রেখেছে।

২| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৩০

অন্তু নীল বলেছেন: ইহাই রাজনীতি নামক পলিটিকস........

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:১০

চাঁদগাজী বলেছেন:

মধুসুদন দত্তের কবিতা বুঝতে লাল নীল সুতা বেরুছ্ছে, রাজনীতি বুঝার জন্য অনেক পড়ালেখার দরকার, অর্ধেক এখনো নামও লিখতে পারে না; নাম না লিখতে পারা এবং না জেনে কিছু করাই হয়তো রাজনীতি হিসেবে চালু হয়েছে বাংলায়।

৩| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৪

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: ৫০ বছর আগের চিন্তাধারা এমন ছিল না। তখন দুনিয়াতে এত প্রতিযোগীতা ছিল না। তবে হ্যাঁ দুনিয়া পরিবর্তন হওয়ার পরও আমাদের মানসিকতার পরিবর্তন হয়নি। এর জন্য দায়ী হয়তো বা আমাদের কলোনিয়াল মেন্টালিটি আর জঘন্য রাজনীতিবিদরা...

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৭

চাঁদগাজী বলেছেন:




৫০ বছর আগে আমরা ২০০ বছর পেছনে ছিলাম, এখন ১০০ বছর পেছনে; মুল ভাবনাই দুস্ট ভাবনা, অথর্ব ভাবনা।

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ২:২৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



মানুষের শিক্ষা, দক্ষতা, সামজিক ও আন্তর্জাতিক অবস্হা মিলে, মানব সভ্যতার প্রতিটি বছর ছিল চ্যালেন্জিং, ১০০০ সাল ছিল ঠিকই ২০০০ সালের মতো চ্যালেন্জিং!

৪| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:১১

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: নিজে নিজে করার মত টেকা-টুকা কি সরকারের আছে?

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৩৯

চাঁদগাজী বলেছেন:




আপনারা গরীব মনের হয়েছেন, কারণ সরকার টাকা লুকিয়ে রেখেছে; ২০১২ সালে কয়জন ভেবেছিল পদ্মা সেতু নিজের টাকায় করার কথা?

আমি ২০১২ সালের মে মাস থেকে পোস্ট দিয়ে এসেছিলাম যে, পদ্মা নিজের টাকায় করা সম্ভব; এটা নিয়ে আমাকে গালাগালি করে আসছিল আমাকে সুশান্ত দাস, অমি পিয়াল মিয়ালসহ যত বিয়াল।

৫| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৪২

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ভারত টেকা-টুকা দেওয়া বন্ধ করে দিলে হাসুপা নিজের টাকা দিয়েই করবেন ।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:৫৬

চাঁদগাজী বলেছেন:




৭০% ঋণ, ১৫% ক্যাশ দিচ্ছে ভারতীয় ইলেকট্রিক কোম্পানী; অত টাকা মির্জা আব্বাসের বালিশের নীচে আছে।

৬| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:১২

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: চমৎকার লেখনি।

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ২:২১

চাঁদগাজী বলেছেন:





আমার মনে হয়, আমাদের অনেক পাঠকের জন্য কঠিন হয়ে যাচ্ছে!

৭| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ২:২৮

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, এবার আসল কথায় আসার জন্য । রামপাল থেকে এটাকে অন্য জায়গায় সরিয়ে নেয়া এমন কোন বিষয় নয় সরকারের কাছে । মুল ধান্ধাবাঝি চলছে এর মোট বিনিয়োগ ব্যয় কিভাবে আরো বাড়ানো যায়, পরিবেশ গেল পরিবেশ গেল বলে চিল্লায়ে , কিছু স্বার্থান্বেষী মহল কিভাবে এর থেকে আরো একটু বেশী ফায়দা নিতে পারে সেটাই হতে পারে একটি লক্ষ্য !!! প্রকল্প ব্যয়টা আরো একটু বাড়লে এটাকে কপ করে ধরে নিতে পারে চীন বা জাপান , তার পরে তারা এটা হাতে নিয়ে ব্যয় বাড়াবে আরো কয়েক দফা, সাথে রাস্ট্রীয় গ্যরান্টিতো আছেই । এটা চীন বা জাপানের হাতে গেলে তখন হয়তবা এর বিরোদ্ধে অনেকে্ই তেমন আর সোচ্চার হবেন না এ কথাটা এ প্রকল্পের পিছনের লোকজন ভাল করেই জানেন । যতদুর খবরের কাগজে দেখেছি প্রথম নাকি এই প্রকল্পের মোট ব্যয় ছিল ১৪৫-৮৪ বিলিয়ন টাকা । সেসময় পরিবেশ বাদীদের কিছু হৈ চৈ করার কারণে পরিবেশ সংক্রান্ত সুপার কমপোনেন্ট যোগ করে এর মোট প্রকল্প ব্যয় মার্চ ২০১৫ তে এসে দাঁড়ায় ১৭৭-৭৯ বিলিয়ন টাকায় । এখন যদি একে রামপাল থেকে সরায়ে অন্য কোথাও করার জন্য প্রকল্প রিভাইস করা হয় তাহলে এর মোট প্রকল্প ব্যয় আনায়াসে ২০০ বিলিয়ন টাকা ছাড়িয়ে যাবে বলে মনে হয়।
তাই মুল প্রসংগেই ফিরে আসা যাক । যে পরিমাণ টাকা বাংলাদেশের ব্যাংকিং খাতে ও বাংলাদেশ ব্যাংকে রিজার্ভ হিসাবে অলস পড়ে আছে সেই টাকার কিয়দংশ কিংবা এ প্রকল্পের অনুকুলে সর্ব সাধারণের কাছে বাজারে শেয়ার ছেড়ে অনায়াসেই এ ধরনের প্রকল্পের জন্য মুলধন যোগান দেয়া খুবই সম্ভব । শুনেছি বাংলাদেশের অনেক বানিজ্যিক ব্যাংক যথাযথ রিরাপত্তা ও গ্যারান্টির অভাবে লাভজনক অনেক বেসরকারী প্রকল্পে অর্থ লগ্নি করতে পারছেনা , সে ক্ষেত্রে বিদেশী ব্যাংককে যদি রাস্ট্রীয় গ্যরান্টি দেয়া যায় তাহলে দেশী ব্যাংককে কেন দেয়া যাবেনা , একটা ব্যাংকের মুরুদে না কুলালে কনসরটিয়াম অফ ব্যাংক এর বিষয় বিবেচনা করা যায় , মোদ্দা কথা, ইচ্ছে থাকলে উপায় একটা হবেই । তবে প্রশ্ন থেকে যায় প্রযুক্তি , এটার সমাধান এখন কি হতে পারে তা নিয়ে সামুর পাতায় বিজ্ঞজনদের মতামত চাওয়া যেতে পারে ।
এ পোস্টের লিখক যতার্থই বলেছেন, এর মালিকানা জনগনের হাতে ন্যস্ত করা গেলে এর সঠিক ও উপযুক্ত স্থান জনতাই নির্বাচন করে দিতে পারতো, কারো কোন প্রভাব এতে তেমন জোড়ালো ভুমিকা পালন করতে পারতোনা ।
তাই পোস্টের লিখকের সাথে সুর মিলিয়ে বলছি, জনতার দাবী হওয়া উচিত প্রকল্পের মালিকানা যে কোন ত্যগের বিনিময়ে , মালিকানা পেলে প্রকল্পের স্থান নির্বাচন করে নিব নীজেরাই কারু কোন মুরুব্বিয়ানা তখন চলবেনা ।

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:০৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



মানুষের সমর্থন নিয়ে নেতারা ভুল রাজনৈতিক বিষয়ে আন্দোলন করছে; মানুষ যাতে এসব বড় বড় প্রজেক্ট থেকে লাভবান হতে পারে, সেটার আন্দোলন না করে গাধারা কি স্হান নিয়ে ম্যাও প্যাও করছে, স্হান মানুষের লাভ ধনীদের!

৮| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৫৬

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন:
বাঙালী অন্ধকারে অভ্যস্ত। হাতড়ে হাতড়ে আর কতদূর।

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:১৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



সর্বাধিক আরবদের বা মালয়েশিয়ানদের ক্রীতদাস হওয়া অবধি

৯| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৫৬

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন:
বাঙালী অন্ধকারে অভ্যস্ত। হাতড়ে হাতড়ে আর কতদূর।

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:১৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



২০১৬ সালের প্রতিটি দিন ১০৭২ সালের ১ বছরের মতো সুযোগ দিচ্ছে আজকে টেকনোলোজোক্যাল বিশ্বের মানুষকে; সেই সুযোগ থেকে মানুষকে বন্চিত করা হচ্ছে, মানুষও সুযোগ নেয়ার অবস্হানে নেই; ১৯৭২ সালে মাতাপিতাহীন, পিতাহীন শিশু ছিলো যুদ্ধের কারণ, সরকার তাদের জন্য কিছু করেনি; আজ, ২০১৬ সালে রাস্তায়, 'টোকাই' নামে শিশুরা আছে, সরকার কিছু করছে না ওদের জন্য, এটা একটা উদাহরণ মাত্র।

১০| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:২৮

পবন সরকার বলেছেন: সুন্দর কথা বলেছেন।

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমি এক এমপি নির্বাচনের ঘরোয়া মিটিং এ ছিলাম, আমাদের গ্রামের একজন অশিক্ষিত মানুষ আমাদের গ্রামে ১টি 'গার্লস প্রাইমারী' স্কুল চেয়েছিলেন; গ্রামে প্রাইমারী স্কুল ছিল; এমপি ক্যান্ডিডেট বলে উঠলেন, "এটা খুবই ভালো প্রস্তাব"; এভাবেই চলছে আমরা চাওয়া পাওয়া

১১| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৯

মোঃ মঈনুদ্দিন বলেছেন: প্রিয় ব্লগার, সেকেন্ডারী আর প্রাইমারী যাই হোক। আন্দোলনে আর কাজ হবে না। যা হবার তাই হবে।আন্দোলনে কিছু বদলাবে সেই দিন আর নেই।আর, আমরা কোনদিনই মালিক হতে পারবোনা।মালিক হতে গেলে বিদেশী মালিকানা কে বানাবে?
আমাদের আজকের অবস্থা অনেক আগেই একজন বুঝেছিলেন। তিনি বংগবন্ধু-
কারণ, বংঙ্গবন্ধু এটা বুঝে গিয়েছিলেন যে, আমরা হলাম চোর। সুতরাং চোরায় না শুনে ধর্মের কথা।

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



শেখ সাহেব আমারও নেতা, আমাদের ছাত্রনেতা; আজকে দু:খের সাথে বলতে হয় যে, যারা অনেক আশা নিয়ে রেসকোর্স, পল্টন, লালদীঘি, পোলো-গ্রাউন্ডে উনার সাথী হয়েছিলেন, তাঁদের জন্য নেতা কিছু করে যাননি।

যুদ্ধে যাঁরা প্রাণ দিয়েছিলেন, তাঁদের সন্তান, তাঁদের পরিবারের খোঁজ নেননি নেতা, সেইসব পরিবারের সাথে দেখা করে সামান্য সান্ত্বনাও দেননি; উনার প্রতিটি পদক্ষেপ ছিলো ভুলে ভরা।

১২| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪১

বিজন রয় বলেছেন: তাহলে আর কিছু করার নেই।
এখন অঙুলি চুষুক।

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:১০

চাঁদগাজী বলেছেন:




লিলিপুটিয়ানরা আন্দোলনের ডাক দিচ্ছে; আন্দোলনের ডাক আসতে হবে গুনী মানুষদের থেকে

১৩| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:২৫

গিলগামেশের দরবার বলেছেন: পোস্টটা অনেক পড়লাম।

ব্যাপারটা হলো, প্রাইমারি ইস্যু গুলো টারশিয়ারি ইস্যুতে চাপা পড়ে গেছে। লুটের মাল গোপন করাই এখন প্রাইমারি এবং বেসিক ইস্যু। তাই আসেন স্রোতে গা ভাসাই নইলে চুপ থাকি। শুনেছি, নোংরা জিনিষ ঘাটাঘটি করলে গন্ধ কমে যায়। এমন কি সুঘ্রানও নাকি পাওয়া যায়। কথা কি সত্যি নাকি গাজি ভাই?

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:৩৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


যেই ৩০% বাংগালী উচ্চ-শিক্ষা পেয়েছি, ৭০% মানুষকে আমাদের টানা উচিত; ফলে, আমাদেরকে আসল ইস্যুকে বুঝতে হবে; আওয়ামী, বিএনপি-জামাতের সবচেয়ে উন্নয়নমুলক কাজটিও জাতির জন্য ক্ষতিকর হতে পারে, কারণ, ওরা প্রাইমারী ইস্যু বুঝে না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.