নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

কৌশলে দরিদ্র করে রেখে, এখন ১০ টাকায় চাউল দিচ্ছ? ভালো

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:৪৫



১৯৭২ সালে যে মেয়েটির বয়স ছিল ৬ থেকে ১০ বছর, তাকে সারা বছর ২০ টাকার বিনিময়ে স্কুলে রাখা যেত; ১৯৭৩ হতে পারতো ১৯৭২ সাল থেকে ভালো; ১৯৮২ সালে মেয়েটি স্কুল শেষ করতে পারতো। সেই সময়ের ৯০ ভাগ মেয়ে একদিনের জন্যও স্কুলে যেতে পারেনি; আজ সেই মেয়েটির বয়স হয়েছে ৫২ থেকে ৫৬ বছর; উনার স্বামীর বয়স ৬০ বছরের উপরে; এই বয়সের গ্রামের মহিলারা আজ ৯০% দরিদ্র। ১৯৭২ সালে এদের পড়তে দেয়নি, আজ তাদের ১০ টাকায় চাউল দেবে।

মুহিত, সাইফুর রহমান, কিবরিয়া, মুহিতদের গলাকাটা অর্থনীতির ফলে গ্রামের 'একান্নবত্তী পরিবার' প্রথা বিলুপ্ত হয়ে হয়ে গেছে; গ্রাম থেকে দরিদ্ররা শহরে চলে গেছে, সেখানে বস্তিতে বিয়ে করেছে; ওদের মা-বাবা গ্রামে রয়ে গেছে; এসব পরিত্যক্ত বৃদ্ধ মা-বাবার কোন আয় নেই।

৬০ বছরের বুড়োদের কিছু না দেয়ার চেয়ে ১০ টাকায় কেজি চঊল একটা আশার আলো; আওয়ামী লীগ গরু মেরে জুতা হলেও দেয়ার কথা বলে; কিন্তু দেয়া হয়ে উঠে না; মাঝখান থেকে চিল-কাউয়া বেশীর ভাগ নিয়ে যায়। এবার আধা বিলিয়ন ডলারের ভর্তুকি দিয়ে ৫০ লাখ লোককে চাউল দেয়ার কথা; কিন্তু চাউলগুলো নিশ্চয় আসবে গড়ে ২ কোটী টাকা খরচ করে যেসব চেয়ারম্যান হয়েছে তাদের হাত দিয়ে; তারা প্রথমে তুলে নেবে ২ কোটী, তারপর নেবে ২ কোটীর উপর লাভ, তারপর যদি কিছু থাকে দিতে হবে ক্যাডারদের।

মানুষকে স্বাধীনতার সুফলের ভাগ দেয়ার চেস্টা করেননি শেখ সাহেব, উনি বলতেন, বলতেন, খালি কথা বলতেন। দরিদ্র বানানোর মেশিন বসায়েছিল জিয়াুর রহমান ১৯৭৬ সালে; ৬ দফা-ওয়ালারাও জিয়ার মেশিনকে পছন্দ করেছেন; ভুলে গেছেন নিজেদের ৬ দফা আর বাকশাল; জিয়ার প্রশাসন চালিয়ে যাচ্ছেন জিয়াকে দোষ দিতে দিতে।

প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি, আরবে আদম বিক্রয়, বিদেশীদের হাতে সেল ফোন, বিদ্যুত, দেশীদের হাতে ব্যাংক ইনস্যুরেন্স দিয়ে মামা-ভাগেনারা যে অর্থনীতি চালাচ্ছেন, তাতে আগামী ৪৬ বছর অবধি ১০ টাকায় চাউল দিতে পারবে; আওয়ামী লীগের ধারণা, কিছু লোক জন্মেছে শুধু চাউল খেয়ে জাতীয় সংগীত গাওয়ার জন্য।

মন্তব্য ৩৬ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (৩৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:৫৮

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: দেশের মানুষ ১০টাকা কেজি চাউল দেখার আগে সে চাউল দেশের মন্ত্রী এমপিদের পেটে ভাত হয়ে যাবে বুঝলেন চাঁদগাজী ভাই ।

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:০৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



এখন এমপি, মন্ত্রীরা মনে হয় এর থেকে বড় বড় প্রজেক্ট নিয়ে ব্যস্ত; এগুলোর বিরাট অংশ পার্টির তৃণমুলে হজম করবে।

২| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:০৮

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: চাউলগুলো নিশ্চয় আসবে গড়ে ২ কোটী টাকা খরচ করে যেসব চেয়ারম্যান হয়েছে তাদের হাত দিয়ে; তারা প্রথমে তুলে নেবে ২ কোটী, তারপর নেবে ২ কোটীর উপর লাভ, তারপর যদি কিছু থাকে দিতে হবে ক্যাডারদের

চরম বাস্তবতা ।


এত সুন্দর লেখনির জন্য অভিনন্দন।

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:১১

চাঁদগাজী বলেছেন:



সরকারের সঠিক ডিস্ট্রিবিউশান সিস্টেম নেই।

৩| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:৫৩

প্রামানিক বলেছেন: আপনার কথায় যুক্তি আছে।

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৬

চাঁদগাজী বলেছেন:




আমি দেশের সৃস্টির সময় মানুষের কস্ট দেখেছিলাম, দেখেছিলাম এদের স্বপ্ন; তারপর দেখেছি তাজুদ্দিন সাহেবদের বুদ্ধিহীনতা ও কলোনিয়েল মনোভাব।

৪| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৪৯

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: দায়িত্যটা বিজিবির হাতে অর্পিত হলে গরিব মানুষ সুফল পেতো...

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:




নাই মামার চেয়ে কানা মামা

৫| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:১০

ইফতি সৌরভ বলেছেন: মাঝখান থেকে চিল-কাউয়া বেশীর ভাগ নিয়ে যায়। এবার আধা বিলিয়ন ডলারের ভর্তুকি দিয়ে ৫০ লাখ লোককে চাউল দেয়ার কথা; কিন্তু চাউলগুলো নিশ্চয় আসবে গড়ে ২ কোটী টাকা খরচ করে যেসব চেয়ারম্যান হয়েছে তাদের হাত দিয়ে; তারা প্রথমে তুলে নেবে ২ কোটী, তারপর নেবে ২ কোটীর উপর লাভ, তারপর যদি কিছু থাকে দিতে হবে ক্যাডারদের।
কথা সত্য । আর তৃণমূলকে যদি কিছু না দেন, তাহলে চলবে কিভাবে? এরপরও কিছু গরীব মানুষ যদি শেষ পর্যন্ত কিছু পায়, এই মন্দের ভালো

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:১২

চাঁদগাজী বলেছেন:



৪৬ বছর পর, এগুলো সমাধান হতে পারে না, এর থেকে বড় সমাধান দরকার।

৬| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:১৭

কাঙ্গাল মুরশিদ বলেছেন: অভিযোগ পাওয়া যাচ্ছে এ'গুলি রিলিফের চাল যা বিনামুল্যে বিতরনের কথাছিল।
ঈদের আগে নেতাকর্মীদের বখশিষের জন্যই কেজি প্রতি ১০ টাকা নেয়া হল কী না কে জানে?

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:২১

চাঁদগাজী বলেছেন:




সরকারের কেনা খাদ্যকে সরকার খরচ হিসেবে ধরে নেয়; ফলে, উহার কোন সঠিক হিসেব থাকে না; চুরির পর, মনে হয়, অর্ধেক খাদ্যের "ব্যবহারের সময় অতিক্রান্ত" হচ্ছে।

৭| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৮

বিলুনী বলেছেন: কিছু লোক জন্মেছে শুধু চাউল খেয়ে জাতীয় সংগীত গাওয়ার জন্য।
তবে একটি কথা কিন্তু বলা হয়নি সেটা হলো :
কিছু লোক জন্মেছে অাটার রুটি ভেরার গোশ খেয়ে শুধু কথা বলার জন্য ।
গরীবের জন্য ভাল কিছু করা হলে তাকে বাকাচোখে দেখার জন্য ।

চাউল বিতরণে যেন কোন দুর্ণিতি না হয় সে বিষয়টা বিস্তারিতভাবে তুলে ধরলে খুশি হব
গরীবের জন্য চাল দেয়ার প্রকল্পটা না হলেও ২ কোটি টাকা ব্যয় করে জিতে আসা
চেয়ারম্যানেরা মুখে আঙ্গুল দিয়ে বসে থাকবেনা । তারা গরিবের পেটে অন্য যে কোন ভাবে
আঙ্গুল ঢুকিয়ে তার খরচের টাকা তুলে নিয়ে আসবে , তাতে গরীবের দুর্গতি আরো বাড়বে।
যেটা হতে যাচ্ছে সেটা ভাল উদ্যোগ । পারলে দুর্ণিতি যেন না হয় নে ব্যপারে কথা বলুন
জনমত গড়ুন , সরকারকে হুসিয়ার করুন , সুষ্টু বিতরণ মালার বিষয়ে কথা বলুন এই যেমন একজন
বলেছেন বিতরণ ব্যবস্থা বিজিবির হাতে ন্যস্ত করার জন্য । আনসারদেরকেও এ কাজে ন্যস্ত করা যেতে পারে ।
দলীয় নেতা কর্মীদেরকে এর থেকে দুরে রাখা যেতে পারে । সঠিক লোক যেন এই ১০ টাকা কেজি দরের চাল পায় তা নিশ্চিত করা যেতে পারে । এই চাল বিতরনের সাথে এদের ছেলেমেয়েদেরকে নিয়মিতভাবে স্কুলে প্রেরনের শর্ত আরোপ করা যেতে পারে । চাল গ্রহনকারীদেরকে তাদের উপার্জন বৃদ্ধির জন্য উপযুক্ত প্রশিক্ষনে যাওয়ার বিষয়ে শর্তারূপ করা যেতে পারে ।
নদীর উপর দিয়ে বহমান হাওয়াকে যোমন পাল তুলে হাওয়ার অনুকুল প্রতিকুল দু দিকেই নেয়া যায় তেমনি ১০ টাকার চাউল বিতরণ কর্মসুচীকে বিভিন্নভাবে উন্নয়নের বিশেষ করে শিক্ষা ও কারিগরী প্রশিক্ষনের বিষয়ে উদ্ভুধ করার জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে । তাই শুধু বিরোধিতার জন্যই প্রচেষ্টা না থেকে একে গঠনমুখী করার বিষয় বিবেচনা করা যায় । যারা বিষয়টিকে এক পক্ষীয়ভাবে সমর্থন করে গেলেন তারাও বিষযটিকে একটু ভিন্ন আঙ্গীকে বিবেচনা করে দেখতে পারেন ।

ধন্যবাদ বিষয়টি নিয়ে অপ্রিয়ভাবে হলেও আলোচনার সুত্রপাত করার জন্য ।

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:০২

চাঁদগাজী বলেছেন:



৬ দফার ফলে দেশ স্বাধীন হওয়ার পর, ৬ দফার মাঝে নিহিত ফাইন্যান্সের প্রয়োগ করার দরকার ছিলো; সেটা করা হয়নি; এখন, ফল দাঁড়ায়েছে, ৬ দফা কোন ফল দেয়নি।

৮| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৮

নতুন বলেছেন: কৌশলে দরিদ্র করে রেখে, এখন ১০ টাকায় চাউল দিচ্ছ? ভালো

এ্ইটা কেউই দেখে না... এখন সবাই নেত্রীর গুনগান শুরু করবে..

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:১৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



জাতিকে সোমালিয়াম, আফগান বানানো সোজা; জাতিকে সুইডিশ বানাতে মাথার দরকার হয়।

৯| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫০

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: তবুও তো দিচ্ছে...

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:১৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



যে অর্থনীতি বানায়েছে মুহিত পুহিত মিলে, এটাতে শুধু রিজার্ভ বাড়ে; চালের রিজার্ভ বেড়ে গেছে।

১০| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৫৪

ইফতি সৌরভ বলেছেন:
লেখক বলেছেন : ৪৬ বছর পর, এগুলো সমাধান হতে পারে না, এর থেকে বড় সমাধান দরকার। & জাতিকে সোমালিয়াম, আফগান বানানো সোজা; জাতিকে সুইডিশ বানাতে মাথার দরকার হয়। - সহমত ।

বিলুনী সাহেব বলেছেন : গরীবের জন্য চাল দেয়ার প্রকল্পটা না হলেও ২ কোটি টাকা ব্যয় করে জিতে আসা
চেয়ারম্যানেরা মুখে আঙ্গুল দিয়ে বসে থাকবেনা । তারা গরিবের পেটে অন্য যে কোন ভাবে
আঙ্গুল ঢুকিয়ে তার খরচের টাকা তুলে নিয়ে আসবে , তাতে গরীবের দুর্গতি আরো বাড়বে।
যেটা হতে যাচ্ছে সেটা ভাল উদ্যোগ । - ইহাকেই বলে মন্দের ভালো অথবা ন
নাই মামার চেয়ে কানা মামা।
আমার মনে হয়, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা খুব ভালো করেই জানেন, এ চাল কিভাবে লোপাট হবে। আর সরকারের সবার কাছেই প্রচুর তথ্য থাকে যা তাদের বক্তব্যে বোঝা যায় ।

বাংলাদেশে যত ভালো ভালো পদক্ষেপ নেয়া হয় তা যদি সুষ্ঠু ভাবে সম্পন্ন হত তবে দেশের চেহারা পাল্টে যেত!!!

বঙ্গবন্ধু ঠিকই বুঝতে পেরেছিলেন এবং তাঁর সেই বুঝতে পারাটাও তিনি সাহসের সাথে মোকাবিলা করতেন। স্মরণ করি তাঁর ঐতিহাসিক সেই উচ্চারণগুলো,-‘সবাই পায় তেলের খনি, সোনার খনি, -আর আমি পেয়েছি চোরের খনি’ বা দেশের সাড়ে সাত কোটি মানুষের জন্য বিদেশ থেকে ‘আট কোটি কম্বল’ আনলাম, -আমার ভাগেরটা কোথায় গেল ?’ অথবা ‘চাটার দল সব খেয়ে ফেললো,- আমার গরীব কিছুই পেল না !’ বঙ্গবন্ধুর কথিত ঐ চোরের খনির সদস্য, কম্বল চোরেরা বা চাটার দলের সদস্য কারা ছিল ? ভিন্ন দলের কোন লোক নয় কিন্তু, ওরাও সবাই সুবিধাভোগী (!) আওয়ামীলীগার।

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:১০

চাঁদগাজী বলেছেন:



শেখ হাসিনা জাতিকে চালিয়ে নিচ্ছেন, কিন্তু ১০/১৫ বছর সামনে কিছুই দেখছেন না; যেটা ঘটেছিল ১৯৭২ সালে, সেটাই ঘটছে আজকে আবারো।

১১| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:১৯

ইফতি সৌরভ বলেছেন: কথা ঠিক । এবং শেখ হাসিনা যতদিন থাকবেন আশা করি তিনি চালিয়ে নিবেন কোটি কোটি টাকা ঋণের বোঝা নিয়ে এবং হাজারো জোড়া তালিকা দিয়ে। কিন্তু তারপর আমি আর এমন কাউকেও দেখি না (সরকার দলে) যে এ দেশকে চালাতে পারবে। যতই জঙ্গি করে গলা ফাটাই না কেন, আমার মনে হয়, নেতৃত্ব শূন্যতার কারণেই দেশ শেষ হবে

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:২০

চাঁদগাজী বলেছেন:



১৯৭৫ সালের হত্যাকাণ্ড, বিএনপি'র লুন্ঠন, জামাতের সন্ত্রাসবাদ, আওয়ামীদের অবদানহীন দলবাজী, সবকিছু এক কঠিন চ্যালেন্জিং পটভুমির সৃস্টি করেছে শেখ হাসিনার জন্য, যিনি আবার এই যুগে জমিদারী চলাচ্ছেন।

১২| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:২৫

গেম চেঞ্জার বলেছেন: দেশে যারা নেতৃত্ব দেবার মতো সামর্থ্য রাখে তারা ভিন্ন ভিন্ন কমার্শিয়াল জায়গায় কাজ করছে, আমার দেখানুসারে। যারা মেধাবি ও লিডারশিপ এ সাকসেসফুল, তারা বিভিন্ন কর্পোরেট প্রতিষ্টানে চলে গেছে। যারা থার্ড ক্লাস স্টুডেন্ট ও মাঝারি মেধাবি, তারাই গেছে রাজনীতিতে।
তাই পরিবর্তন এত সহজ না। অনেক দেরি আছে!!

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৩৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



ছাত্র রাজনীতি খুবই সুন্দরভাবে দুস্টদেরকে পার্টির অফিস হয়ে এনে আমাদের মাথায় বসাচ্ছে; ওরা এত খারাপ যে, ওরা মনে করে পুরো দেশই খারাপ।

যারা কর্পোরেশনে ভালো করছে, তারা " সাধারণ মানুষের রাজনীতি করবে না", ওরা "কয়াপিটেলিজমে বিশ্বাসী", তারা মাঠে গরু দেখলে দই বিক্রয় করে বসে থাকে; আমাদের জন্য দরকার বড় মনের দক্ষ সক্রেটিস ও ব্রাজিলের লুলুর মত গরীবদের ফাইন্যান্সে বিশ্বাসী যাদুকর।

১৩| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৫৮

চাঁনপুইরা বলেছেন: @ চাঁদগাজী - একটা কাজ হতে বিরত থাকুন, তা হল বর্তমান বাংলাদেশের সরকার ব্যবস্থা বা শেখ হাসিনার জমিদারী শাসনের সমালোচনা করা। কারন কদাচিৎ শেখ হাসিনা এইটা মুখ বুজে সহ্য করলেও চামচা আর হালুয়া রুটির ভাগীদারদের এইটা সহ্যের বাইরে।
ওনাদের ভাষায় "গঠনমূলক সমালোচনা" জিনিসটা কি ? সেটা কি ভিন্ন ঢঙে তেল মারার ই আরেক নাম ? তাহলে সেটাও একমাত্র অন্ধ হাসিনা ভক্তদের দ্বারা ই সম্ভব।

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:৫০

চাঁদগাজী বলেছেন:




আওয়ামী লীগ কি চায় নিজেও জানে না; বেগম জিয়া কেক কাটা বন্ধ করায়, ভালো হয়েছে; তবে, হয়তো লীগের মতে গঠনমুলক হয়নি; কেক কাটা বন্ধ করেও বিপদ

১৪| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:৪৯

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: একটা বিষয় মাথায় ঘুরপাক খাচ্ছে । ৫০ লক্ষ পরিবারের জন্য ১০ টাকা কেজীতে চাউল দেয়া শুরু হলে খোলা বাজারে এর কিছু না কিছু প্রভাব তো পড়বেই । খোলা বাজার দরে চাউল ক্রয়ের চাহিদা কিছুটা তো কমে যাবেই। চাহিদা কমলে এর দাম ও কিছু কমবে , দাম কমলে সরবরাহ কমবে মানে উৎপাদনের উপর এর প্রভাব পরবে । এটাই চাহিদা , সরবরাহ, দাম ও উৎপাদনের পরিক্ষিত অর্থনৈতিক নিয়ম ।
আল্লা না করুন, খোলা বাজারে যদি চাউলের দাম কিছুটা কমে তাহলে ধানের দাম কমবে , দেশের গরীব কৃষকের মাথায় আবার হাত পড়বে নাত , তারা কি তখন তাদের ধানের উৎপাদন খরচটা কভার দিতে পারবে । এটা কি কৃষি মন্ত্রনালয় , বানিজ্য মন্ত্রনালয় ও অর্থমন্ত্রনালয় বিচার বিশ্লেষন করে দেখেছে । প্রশ্নটা এই তিন মন্ত্রনালয় , সে সাথে সরকারী গবেষণা প্রতিষ্ঠান বি আই ডি এস এবং বেসরকারী গবেষণা প্রতিষ্ঠান সি পি ডি র কাছে রাখা হল । এ বিষয়ে তাদের বিশেষজ্ঞ পর্যায়ের মুল্যায়ন ও মতামত দেখার অপেক্ষায় থাকলাম । এখন অপেক্ষার পালা তারা এ বিষয়ে কিছু বলেন কিনা, নাকি উপেক্ষা করে যাবেন সেটা তাদের বিষয় । শুধু দেখতে চাই এর কোন বিরোপ প্রভাব খোলা বাজারে যেন না পরে , পরলেই সর্বনাশ , কৃষকের জন্য হয়ে যেতে ফাস কিংবা বাঁশ । কিছু গবীব মানুষকে সস্তায় চাল দিতে গিয়ে এটা দেশের কোটি কোটি গরীব কৃষকের দুর্গতি ডেকে না আনে সেটাই কামনা করি । যে টাকা ভর্তুকি দিয়ে ৫০ লক্ষ পরিবারকে সস্তায় চাল দেয়া হবে তা দিয়ে তাদের কর্মসংস্থান ও আয় বৃদ্ধি করা যেত , তাদেরকে দেয়া যেত ক্রয় ক্ষমতা , আর সেটাই হতো সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট স্ট্র্যাটেজী । নীতি নির্ধারকদের মাথায় বিষয়টি কাজ করেছে কিনা তা জানতে বড় ইচ্ছে করে ।
ধন্যবাদ বিষয়টিকে আলোচনার টেবিলে আনার জন্য ।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:১৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



সবকিছু সঠিক হলে, মাত্র ৩% এর কম মানুষের চাউল কেনার প্যাটার্ণ বদলাবে; কিন্তু চাউল কেনা বন্ধ হবে না; ফলে, বাজার বুঝতেও পারবে না; আর যাদের আয় আছে, চাউল এখন সমস্যা নয়।

১৫| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১:৩৩

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ শতকরা হিসাবটা দেয়ার জন্য ।

১৬| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১:৫৬

মো: হাসানূর রহমান রিজভী বলেছেন: কিছু লোক জন্মেছে শুধু চাউল খেয়ে জাতীয় সংগীত গাওয়ার জন্য।

চলুন কিছু একটা করি।এই কথাটি বল্লেই আশপাশে আর কাউকে দেখি না।
আমি কেন সরকারের চালের আশায় বসে থাকব?? আমি কেন কিছু করতে পারছি না।আপনি যে বৃদ্ধ শ্রেনির কথা বল্লেন তাদের শুধু চাল না,সরকারের উচিৎ আরো অনেক কিছু ফ্রি দেওয়া।এটা সরকারের দায়িত্ব।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ২:০৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমরা প্রাকৃতিক কারণে আওয়ামীদের পক্ষের লোকজন; কিন্তু আমরা এখন ঘোড়া ডিংগিয়ে হয়তো কিছু করতে পারবো না, বিশেষ রাজনৈতিক পরিবেশের কারণে।

যদি ৬ দফার কথা বলি, ৬ দফার মনন নিয়ে ১৯৭২ সাল থেকে কাজ করলে আজ , ৫৬ বছরের নীচের বয়ষের কেহ অশিক্ষিত থাকার কথা ছিলো না, বা বেকার থাকার কথা ছিলো না।

১৭| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:০০

গেম চেঞ্জার বলেছেন: বাংলাদেশের সর্বনাশের মূলে রাজনীতি! আর রাজনীতির সর্বনাশ হচ্ছে অযোগ্য, লোভী লোকেরা জায়গা নেওয়াতে। এই জায়গায় উপযুক্ত লোকেরা ঠাঁই পাচ্ছে না যেসব কারণে তার অন্যতম কারণ হলো ছাত্রদের রাজনীতি করতে দেওয়া। একটি আইন করলে ভাল হতো (যদিও হবে না জানি) একটি ওয়ার্ডের/ইউনিয়নের নেতৃত্ব দিতে হলে কমপক্ষে পোস্ট গ্রাজুয়েট হতে হবে।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



প্রশাসনের মৌলিক সেল হিসেবে ইউনিয়নে খুবই দক্ষ একজন এডনিনিস্ট্রেটর দরকার; এবার যারা চেয়ারম্যান হয়েছে, এরা দেশের সেরা ডাকাত

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



ছাত্র রাজনীতি বন্ধ করার সুযোগ এসেছিল ১৯৭২ সালে; কিন্তু ষহেখ সাহেব মনের দিক থেকে নিজেই ছাত্র রাজনীতিবিদ ছিলেন।
২০১৬ সালে আবার সুযোগ এসেছে।

১৮| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৩০

মামুন ইসলাম বলেছেন: চমৎকার আপনার ভাবনা।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



চেস্টা করছি লজিক্যালী ভাবতে

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.