নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

উৎসব, যা দরিদ্র পরিবারের লোকদের নিজের কাছেই নিজকে ছোট করছে!

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১:২৫



এমন কিছু উৎসব আছে, যাতে ধনীরা বেশী উৎসব মুখর হতে পারে, এবং দরিদ্র জনসংখ্যা দারিদ্রতার কারণে এসব উৎসব থেকে বাদ পড়ে, নিজেদের কাছে নিজেই ছোট হয়ে যায়; কিছু বিনিয়োগ ছাড়া উৎসবে অংশ নেয়া হয় না। কোরবানী সেই ধরণের একটা উৎসব, যাতে বেশ বড় অংকের টাকা খরচ করতে হয়; যারা এই বিনিয়োগটা করতে পারে না, সেই সব পরিনবারের শিশু, কিশোর-কিশোরী, তরুণ-তরুণীরা নিজেদের পরিবারের অক্ষমতায় বেশ হতাশ হয়।

দেশের অর্থনৈতিক অবস্হানের তুলায় বাংলাদেশে এখন সবচেয়ে বেশী পশু কোরবাণী দেয়া হয়; যাদের হাতে বেশী টাকা আছে, তারা কয়েকটা গরু ছাগল কোরবাণী করে থেকে; তারা এটাকে বেশীর ভাগ ক্ষেত্রে সামাজিক প্রতিপত্তির প্রতীক হিসেবে ব্যবহার করে; মেয়র খোকা ও মেয়র মহিউদ্দিন কয়েকটা গরু কোরবাণী করতেন; এখন মেয়র খোকা মাঠে নেই, মেয়র মহিউদ্দিন বড় উৎসব চালিয়ে যাচ্ছেন; মেয়র খোকা নিউইয়র্কে হয়তো কারো সাথে, বা কোন বাংগালী প্রসারীতে ১ ভাগ কোরবানীর অর্ডার দিয়েছেন, হতে পারে একেবারেই আউট!

কোরবাণীর মাংস দরিদ্রদের দেয়ার জন্য অনেক নিয়ম কানুন চালু আছে; তবে, সেই মাংস দরিদ্রদের কখনো স্বাবলম্বী করে না; বরং সেটা তাদের হেয় করে মাত্র; কিন্তু বেশীর ভাগ দরিদ্র অশিক্ষিত হওয়ায়, তারা নিজেদের আত্মসন্মান কম বুঝতে পারেন। যারা দরিদ্রদের মাংস দেয়ার ব্যাপারে যারা বিভিন্ন নিয়ম কানুনের কথা বলেন, তারা নিজেরাই মোটামুটি কম-শিক্ষিত, আত্ম-মর্যদাহীন মানুষ।

দেশের তরুণরা আগের দিনের থেকে বেশী স্কুল কলেজে পড়ার সুযোগ পাচ্ছে, তাদের একাংশ সঠিক শিক্ষিত হয়ে উঠছেন, তারা সমাজকে বুঝতে পারেন; তারা তাদের সমবয়স্ক গরীব পরিবারের তরুণ তরুণীদের বুঝতে পারেন; তারা এই ধরণের উৎসবে খুব একটা আনন্দ পাচ্ছেন না আজকাল।

সার্বজনীন উৎসব হলো যেখানে প্রতিটি মানুষ, প্রতিটি পরিবার অংশ নিতে পারে, যেখানে পারিবারিক অর্থনীতি কোনভাবে উৎসবের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে না উঠে। কোরবান দরিদ্র পরিবারের শিশু কিশোর ও তরুণদের মাঝে বড় ধরণের হতাশার সৃস্টি করছে।

এ ধরণের অসর্বজনীন উৎসব হঠাৎ করেই উধাও হয়ে যাবে; মানুষ শিক্ষিত হয়ে উঠছে, অসার্বজনীন কিছুই থাকবে না।

মন্তব্য ৩৩ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৩৩) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৩:৩১

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: এট‌া সার্বজনিন উৎসব নয়। ব্য‌ক্তিগত আচার। বেশী মুসলমানের অংশ নেয়ার কার‌ণে আপনার কা‌ছে উৎসব ম‌নে হ‌চ্ছে।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:৫০

চাঁদগাজী বলেছেন:



সব আচার, সব অনাচার, সব উৎসব, সব মহোৎসবকে সার্বজনীন হতে হবে আজ; এমন কি ধর্মকেও; না'হলে পটাশ; আগামী ২০ বছরের ভেতরে, ধর্মের প্রভাব ভয়ংকরভাবে কমে যাবে।

২| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৩:৩২

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: আল্লার বিধান মুসলমানদের জন্য প্রতিপালণীয় । এর মাঝে ইহলৌকিক ও পারলৌকিক মাঝেজা তো কিছু একটা আছেই । পাকৃতিক ভারসাম্য বজায় রাখার জন্যেও হয়তবা এর প্রয়োজন আছে । সে আলোচনার জন্য আরো অনেক বড় পরিসর প্রয়োজন , মন্তব্যের ঘর তেমন সুবিধার জায়গা নয় ।
তবে গরীবকে এক বেলা খাওয়ার জন্য কোরবানীর মাংস দেয়ার পাশাপাশী যদি তাকে পরের বছর নীজেই কোরবানীর সামর্থ দেয়ার উদ্যোগ নেয়া হয় তাহলে কতই না ভাল হত ।
লিখাটির মুল তাৎপর্য অসুধাবন করতে পারলে কোরবানীর তথা প্রকৃত ত্যাগের মহিমা বরং আরো বাড়বে বই কমবেনা ।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ ভোর ৬:২৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



আল্লাহকে মানুষ যত বড় করেছেন, যত ক্ষমতাশালী করেছেন, তাঁর রাজত্ব এমন অসমতা বিরাজ করা কোন লজিক দ্বারা ব্যাখ্যা করা অসম্ভব।

৩| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ ভোর ৬:৫২

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: দিন কয়েক আগে কোন এক মন্তব্যে বলেছিলেন তাল এক অদ্ভুত ফল । একই তাল জাতীয় গাছ কত উচু নীচু হয় তা নিশ্চয়ই আপনার জানা আছে । আল্লা তাঁর সৃস্টিতে অসমতা করে রেখেছেন ভারসাম্য রক্ষা করার জন্য । ভারসাম্য একটি ব্যপক ও বিস্তৃত বিষয় । ভুপৃস্টে কোন কিছুকে স্থিত করে রাখার জন্য রয়েছে দ্বিবিধ ব্যাবস্থা কোনটা ভারটিকেলী ডীপ রুটেট আর কোনটা হরাইজনটালী সাপোর্টেড । তাই অাল্লার সৃস্ট জগতে অসমতার জন্য লজিকের কোন অন্ত নেই ।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:৪২

চাঁদগাজী বলেছেন:



আধুনিক মেথামেটিক্যাল লজিকের শুরু হয়েছে সক্রেটিস থেকে; এটাই মানুষের বিশুদ্ধ ভাবনার ভিত্তি; মানুষ অনেক প্রাকৃতিক বিষয়কে ব্যাখ্যা করার মত বুদ্ধিমান হয়তো কখনো হবে না; তবে, সবকিছুই মানজুষের ভাবনার ভেতরে আসবে একদিন।

৪| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:১২

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: আপনি ঠিকই বলেছেন প্রাকৃতিক বিষয়কে ব্যাখ্যা করার মত বুদ্ধিমান হয়তো কখনো হবে না; তবে, সবকিছুই মানষের ভাবনার ভেতরে আসবে একদিন, তবে সে যে কত দিন লাগবে তা কল্পনাও করা যাচ্ছেন। আমাদের মস্তিষ্ক এর অনেক ক্ষমতা? আমরা সবাই জানি মস্তিষ্কের ধারণ ক্ষমতা অনেক বেশি কিন্তু পরিমান কত তা আমরা অনেকেই জানি না। আমাদের মস্তিষ্কটা তিন পাউন্ডের একটি জিনিস যার ক্ষমতা শুনলে মানুষ বিশ্বাসই করতে চাইবে না ,ডক্টর ওয়াল্টারের মতে যদি মানুষের মস্তিষ্কের সমমানের একটি বৈদ্যুতিক ব্রেইন তৈরী করা যায় তাহলে তার খরচের টাকা গুনলে ১৫০০,০০০০০০০,০০০০০০০ (১৬ টি শূন্য) টাকা পরবে সেই পরিমান টাকা দিয়ে বর্তমান সময়ে প্রায় অত্যাধুনিক দশ কোটি কম্পিউটার কেনা সম্ভব আর এই যান্ত্রিক মস্তিষ্কের আয়তন হবে আটারটি এক’শ তলা বিল্ডিং এর সমান আর এটা চালাতে এক হাজার কোটি কিলোওয়াট বিদ্যুৎ এর প্রয়োজন হবে তাহলে দেখুন তার কত ক্ষমতা।
এবার দেখুন তার ব্যবহার …….আমরা আমাদের মস্তিষ্ককে ভালভাবে ব্যবহার করি না, বা বলতে গেলে করতে পারি না, বললে বিশ্বাস হবে কিনা জানি না মানুষে মস্তিষ্ক সেকেন্ডে ১০-১৫ টি শব্দ ধারণ করতে পারে বিজ্ঞানীরা বলে মানুষের মস্তিষ্কে ২২ লক্ষ সেল আছে সাধারণ মানুষ তার থেকে মাত্র ৩% সেল ব্যবহার করে বাকী গুলো বেকার হয়ে পড়ে থাকে আর বিজ্ঞানী বুদ্ধিজীবি শ্রেণীর মানুষ ব্যবহার করে ১০ থেকে ১১% !!
এমতাবস্থায় মানুষ যখন আল্লাহ প্রদত্ত মস্তিকের পুর্ণ ব্যবহার করতে পারবে তখন অাল্লার বিধান ও তার সৃস্টি সম্পর্কে কিছুটা সঠিকভাবে ভাবতে পারবে , এর আগে ভাবনাটা অসম্পুর্ণ থাকবে বিধায় তার জানাটাও হবে যতসামান্য মাত্র ।

ধন্যবাদ সুন্দর প্রতি উত্তরের জন্য ।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:২৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


মানুষের মস্তিস্কের যে বর্ণনা করেছেন, সেটা সঠিক।
তবে, একজন অশিক্ষিত মানুষের মস্তিকের কোন মুল্যই নেই।

আবার মস্তিকের মুল্য হবে, কি ডাটা আপনি প্রসেষিং করছেন সেটার উপর, যেমন একটা মানুষ যদি ঠেলা গাড়ী ঠেলে ও তার কাস্টমার নিয়ে ব্যস্ত থাকে, সে ডাটা প্রসেসিং মানব সভ্যতাকে কোথায়ও নেবে না। একমাত্র অংক, লজিক, ও সায়েন্টিফিক ও টেকনোলোজিক্যাল ভাবনা ও প্রসেসিং ফল দেবে; বাকীগুলো ফলহীন কর্ম

৫| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:৩৩

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: বিধাতা প্রদত্ত এই মুল্যবান অলস মস্তিককে কাজে লাগাবার একমাত্র উপাই হল মানুষকে উপযুক্ত শিক্ষায় শিক্ষিত করা , যে আন্দোলনটা আপনি করতেছেন । মানুষের এই শিক্ষাদানের আন্দোলনটাকে আরো বেগমান করতে হবে ।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:১৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমি আন্দোলনে নামতে পারিনি, একটা সমস্যা আমাকে আটকায়ে রেখেছে; তবে, প্রতিট শিক্ষিত মানুষের দায়িত্ব বিশ্বের অন্যদের শিক্ষার নিশ্চয়তা করা।

৬| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:০৯

মো: হাসানূর রহমান রিজভী বলেছেন: দূর্বল চিত্তের আমি,হত্যা নির্যাতন দেখলে দূরে পালিয়ে যাই।কুরবানির সময় পালাতে পারি না।এটা আসলেই উচ্চবিত্ত এবং মধ্যবিত্ত দের অনুষ্ঠান হয়ে দাড়িয়েছে।আস্ত একটা গরু কুরবানি না দেওয়াটা লজ্জার ব্যাপার।
আর গরীবেরা এক দিন আনলিমিটেড গোস পেয়েই সুখে থাকতে চায়!

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:১৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



বাংলাদেশে কুরবাণীর প্যাটার্ণ বলছে, এই জাতি সুস্ঠুভাবে চলার কথা ভাবে না; অশিক্ষা এদেরকে পেছনে টেনে ধরে রেখেছে।

৭| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:০৯

বিলুনী বলেছেন: শুধু দরিদ্রই কেন অনেক সময় অনেক সচ্ছল মানুষও তাদের ম্ত্রী পুত্র পরিজনসহ লজ্জায় পরে যান যদি কোন বছর বিশেষ কোন কারণে আর্থিকভাবে অসচ্ছল হয়ে পরেন । সে বছর তিনি কোরবানী দিতে পারেন না , তখন না পারেন তার নীজের আর্থিক দুরাবস্থার কথা কাওকে বলতে না পারেন সইতে ।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:০০

চাঁদগাজী বলেছেন:



তা'হলে, এটা কিসের আবার উৎসব, এটা হলো অর্থনৈতিক ও সামাজিক অবস্হান মাত্র

৮| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:০১

বিজন রয় বলেছেন: উৎসব, যা দরিদ্র পরিবারের লোকদের নিজের কাছেই নিজকে ছোট করছে!

এটা পৃথিবীর চিরন্তন দৃশ্য।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:১০

চাঁদগাজী বলেছেন:



সব সময় কিছু মানুষ অন্যদের সুযোগ ও সম্পদ কেড়ে নিচ্ছে সরকারের সাহায্য নিয়ে।

৯| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:২৫

গুলিস্তানের হকার বলেছেন: আপনি বলেছেন ,আগামী ২০ বছরের ভেতরে, ধর্মের প্রভাব ভয়ংকরভাবে কমে যাবে।।

ধর্মের ধর্মীই হচ্ছে ,সবযুগে নিজের প্রভাব বিস্তার করা ।ধর্ম সমতা বিরাজ করে ।অবশ্যই আরো একটি ধর্মীয় বিপ্লব আসছে ।এবং সেটি আপনার এই ২০ বছরের ভিতরেই ।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:




সভ্যতার এই স্টরে, ধর্ম মানুষকে শান্তি দিতে অক্ষম

১০| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:২১

আহমেদ জী এস বলেছেন: চাঁদগাজী ,



তলিয়ে দেখার মতো নিরেট সত্য । সহমত ।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ২:৫৫

চাঁদগাজী বলেছেন:




বিরাট হতাশা চাপিয়ে দেয়া হয়েছে দরিদ্রদের উপর।

১১| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:৪৩

গুলিস্তানের হকার বলেছেন: আসলে ইসলামী নিয়ম-কানুন সবই হাস্যকর ।এরা খাদ্যকে অমর্যাদা করে রোজা রাখে! গরীবদের ছোট করার জন্য যাকাত দেয়! আবার কোরবানী করে!

আমাদের ঘড়ে ঘড়ে ডঃ ইউনুস দরকার ।গরীবের দরজায় দরজায় সুদের বাণী পৌছে দিবে ।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:১৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



ইসলাম করা হয়েছিল ততকালীন আরবদের এক করে, ভালো থাকার জন্য; তা ঘটেছে; আজকে সেই পাথেরে বালির যুগ নেই; আপনি পড়ালেখা করেননি, তাই পাথরের যুগে রয়ে গেছেন!

১২| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:৪০

স্ণরণ শেখ বলেছেন: সময়ের প্রয়োজনে ধর্মকে তাল মিলিয়ে চলতে হয় সময়ের সাথে, যে ইসলাম নারীকে বাইরে বের হতে নিষেধ করেছে, এখন বের হতে দিচ্ছে। যদি না দিতো, ধর্ম গ্রহণযোগ্যতা হারাতো। যে চার্চ সৌরমন্ডল এর ভুল ব্যাখ্যা করেছিলো, সময়ের প্রয়োজনে তা বদলেছে, গ্রহণযোগ্যতা ধরে রাখতেই বদলেছে।
ধর্মীয় গ্রন্থ ধর্মের বিধান নির্ধারণ করে না, ধর্মের কর্তা দের নিজস্ব ব্যাখ্যাই সবকিছু পালটে দেয়, নাহয় ৮৯% মুসলিমের দেশে নারীর শাসন বৈধ হতো না।
আজ থেকে ২০ বছর পর ইসলাম থাকবে ঠিকই, কিন্তু কর্তারা বলবেন ২০১৬ সালে যা হয়েছে তা নিন্দনীয়।

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ২:০৮

চাঁদগাজী বলেছেন:




এখন থ্কে প্রতি বছরেই অনেকগুলো ধর্মের মাঝে বড় বড় পরিবর্তন আসবে।

১৩| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৪

বিষাদ সময় বলেছেন: বাংলাদেশে কুরবানীর এই হিড়িক আমার মনে হয় নিম্নোক্ত কযেকটি কারনে হয়ে থাকেঃ
১। প্রতিপত্তি জাহির
২। মানমর্য়াদা রক্ষা
৩। প্রথা বা অভ্যাস
৪। ধর্মীয়

প্রশ্ন আসতে পারে ধর্মীয় কারনটি সবার পরে বললাম কেন। কারন আমারা সবাই জানি কুরবনী হচ্ছে সামর্খবানদের উপর ওয়জিব বা মতভেদে সুন্নাত। সুন্নাত বা ওয়াজিবের উপরে ফরজের স্থান। নামাজ, রোজা, যাকাত দেওয়া হচ্ছে ফরয ইবাদত অপরদিকে সুদ, ঘুষ না খাওয়া ইন্ডিয়ান অর্ধ উলঙ্গ ছবি না দেথাও মুসলিমদের জন্য ফরজ। কিন্তু এসব কোন কিছু পালনেই আমাদের তেমন কোন আগ্রহ নাই আগ্রহ হল ঘটা করে কুরবানী দেওয়ায় আর নামের আগে আলহাজ্ব লাগানোতে। কারন এ দুটিতে এক ঢিলে দু, তিন পাখি মারা যায়।

কুরবানী নিয়ে অনেক ইতিবাচক, নেতিবাচক পোস্ট পড়েছি তবে এ ধরনের দৃষ্টিকোন থেকে কুরবনীকে বিশ্লেষন এই প্রথম পড়লাম। ধন্যবাদ কুরবানীর একটি নতুন দর্শনের সাখে পরিচয় করিয়ে দেওয়ার জন্য।

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:১৩

চাঁদগাজী বলেছেন:




কোরবাণীর হিড়িকের কারণ গুলো সঠিভাবে উল্লেখ করেছেন আপনি।

১৪| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৪

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন:
শ্রেণীবৈষম্য়ের গোঢ়ায় কে?
ধর্ম।

ঈশ্বরে বিশ্বাস আছে তাই কোনদিন ধার্মিক হতে পারি নি।

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:১১

চাঁদগাজী বলেছেন:



এখন ধর্ম অর্থনীতি কন্ট্রোল করছে না; ধর্মের নামে সম্পদ গড়ার সুযোগ পাচ্ছে অনেকে। তবে, ধর্মের কোন উৎসবে বিনিয়োগের দরকার হওয়া উচিত নয়।

১৫| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ২:০৮

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: এখন এটা আমার কাছে শুধুই সামাজিক অর্থনৈতিক শক্তির বহিঃপ্রকাশ।। বেশীদুর যাবো না, আমাদের পরিবারেই দেখছি, সঠিক নিয়ম কেহই মানছে না।। শুধু আমার গরু চ্যাম্পিয়ন!! =p~

১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:৫১

চাঁদগাজী বলেছেন:



সঠিক নিয়ম কখনো ছিল না; মানুষকে মাংস খেতে হয়, তবে কারো খুশীর জন্য কারো প্রাণ যেতে পারে না।

১৬| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:২১

রবিনের প্রান "বাংলাদেশ" বলেছেন: great writing

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:১১

চাঁদগাজী বলেছেন:



Really?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.