![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।
আমেরিকান ক্যাপিটেলিজম ২০০৭ সালের রিসেশন থেকে ভালোভাবে বেরিয়ে এসে, খুবই শক্ত ভিত্তির উপর দাঁড়ায়েছে; যদিও দরিদ্ররা নিউইয়র্ক ছেড়ে গরীব শহরগুলোতে পালাচ্ছে, অর্থনীতিতে দারিদ্রতার চাপ আর নেই; সর্বকালের সর্বনিম্ন বেকার সুচক, শতকরা ৪ জন; মানুষ ঘন্টা হিসেবে সপ্তাহে বেশী কাজ করছে, কিন্তু আয় করছে আগের তুলনায় বেশী।
এবারের ভোটে, অর্থনীতি কোন সমস্যা নয়, সুদের হার সমস্যা নয়; ফলে, এবারের ভোটকে আমেরিকানরা 'বিনোদন' হিসেবে নিচ্ছে; সাথে সাথে জুটে গেছে ২ ঐতিহাসিক প্রতিদ্বন্দ্বী, ১ম মহিলা ক্যানডিডেট হিলারী, ১ম অরাজনৈতিক ক্যানডিডেট ট্রাম্প।
সবাই বড় সমস্যা হিসেবে নিচ্ছে আইএস ও মেক্সিকান ইমিগ্রেসনকে; আসলে, এটাও বড় কোন সমস্যা নয়; কারণ, আইএস হচ্ছে আরবদের সমস্যা; আমেরিকা মারামারি চাহে না, তবে কেহ মারামারি করলে বাধাও দেয় না। আর মেক্সিকোর ১১ মিলিয়ন বে-আইনী মানুষ নিয়ে ব্যবসায়ীরা খুবই খুশী; ওরা যেকাজগুলো করে, আমেরিকানরা সেগুলো কখনো করে না; এগুলো আমেরিকার জন্য সেকেন্ডারী সমস্যা। যুদ্ধ থামানোর দরকার ছিলো; কিন্তু ওবামা যখন থামাতে পারেনি, আমেরিকানরা ভাবছে, এই যুদ্ধগুলোর দরকার অবশ্যই আছে।
এ সপ্তাহের বড় বিষয় হচ্ছে, হিলারী ও ট্রাম্পের শারীরি ফিটনেস নিয়ে; ট্রাম্প নিজের স্বাস্হের সার্টিফিকেট দিয়েছে, ২৩৭ পাউন্ড ওজন, শুধু কলেস্টোরলের ঔষধ খায়, ড্রিংক করে না, মহিষের মত বদমেজাজী, হাতীর মত শক্তিশালী। হিলারী ১১ই সে্পটেম্বরে 'ওয়ার্লড সেন্টারে' বক্তব্য দিতে এসে মাথা ঘুরায় পড়ে যাচ্ছিল; ২ দিন রেস্ট নিয়ে কালকে থেকে আবার প্রচারণায় নামবে।
হিলারীর জয়ের সম্ভাবনা কমে আসছে; ফ্লোরিডা ও ওহাইও'তে পেছেন পড়ে গেছে; পেনসিলভানিয়া ও ভার্জিনিয়ায় পেছনে পড়লে শেষ । ডিবেইটে হিলারী ট্রাম্পের সাথে পেরে উঠার কথা নয়; ট্রাম্প হিলারী থেকে বাঘা বাঘা সিনিটর ও গভর্ণরদের হারায়ে দিয়েছে।
হিলারী জিতলে, সে হবে সবচেয়ে কমদক্ষ ও মিথ্যুক প্রেসিডেন্ট; ট্রাম্প জিতলে, সে কি ধরণের প্রেসিডেন্ট হবে, কেহ জানে না; তবে, বিশ্বের খারাপ সময়ে আসার চেস্টা করছে একজন অদক্ষ, এবং অন্যজন অতিদক্ষ।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:৫২
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমেরিকা কোনদিকে যাবে কেহ বলতে পারছে না; হিলারী হলে, যুদ্ধ চলতে থাকবে।
২| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:৪৩
মো:সাব্বির হোসাইন বলেছেন: রয়টার্স-এর মতামত জরিপ প্রকল্প এবং তার বিশ্লেষণে দেখা
যায়, নির্বাচন যদি ৮ নভেম্বর না হয়ে আজই হয়,
তাহলে হিলারি নিশ্চিতভাবেই প্রেসিডেন্ট
হবেন। তবে ট্রাম্পের সমর্থন দিন-দিন বাড়ছে।ট্রাম্পের জনপ্রিয়তা ও বাড়ছে।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:২৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
আজও হিলারীর পক্ষে জরীপ, ট্রাম্প'এর পজিশন খারাপ নয়, ডিবেইটই সব ঠিক করবে।
৩| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:২৩
মো: হাসানূর রহমান রিজভী বলেছেন: মানুষ যুদ্ধ না করলে ম্যারিকা অস্ত্র বেচবে কার কাছে??
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:২৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমেরিকা শুধু যুদ্ধ প্লেইন বিক্রয় করছে, বাকী অস্ত্র অন্যেরা বিক্রয় করছে।
৪| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৪
মো: হাসানূর রহমান রিজভী বলেছেন: আচ্ছা ভাই আমার একটা কোশ্চেন আছে,ম্যারিকা প্লেন বানায় বিক্রয় করে বাট আমাদের বানানো তো দূরে থাক সেই প্লেন এ ওঠার টাকাও থাকে না ক্যানো?আমরা একটা প্লেন বানাতে পারি না ক্যান??
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:০১
চাঁদগাজী বলেছেন:
দেখতে হবে, আমাদের ইন্জিনিয়ারেরা কিভাবে সময় কাটাচ্ছে, কি শিখছে, কি কাজ করছে; কাউকে প্লেইন বানানোর দায়িত্ব দেয়া হয়েছে কিনা।
বুয়েটের যেসব ইন্জিনিয়ার বানাচ্ছে, ওরা তেমন কিছু শিখে না।
৫| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:২০
প্রথমকথা বলেছেন:
ভাবনার বিষয় আমিতো হিলারির সমর্থক। হারলেও তেমন কিছু হবেন। খুব সুন্দর বর্ণনা দিয়েছেন, ভাল লাগল।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৫২
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমার ধরণা হিলারী দক্ষতার অভিনয় করছে, সে লোভী; ট্রাম্প হলে ভালো হবে, রাজনীতিবিদ নামে দুস্ট এলিটরা এভাবে সম্পদ লুট করতে পারবে না।
৬| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৩১
প্রামানিক বলেছেন: কে আসলে যে আমাদের লাভ হবে সেটাই তো বুঝতে পারছি না।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৪৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
বাংলাদেশ আমেরিকা থেকে লাভবান হচ্ছে, বাংগালীদের রেমিট্যান্স ও গার্মেন্টস রপ্তানীতে; সেটা ঠিক থাকবে।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৪৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
ট্রাম্প ক্ষমটায় এলে খুবই সামান্য পরিমাণ বাংগালী আমেরিকা ত্যাগ করে লন্ডন চলে যাবেন
৭| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৩:৩৩
ভ্রমরের ডানা বলেছেন: ট্রাম্পের কথায় ট্রাম্পেট বাজে! দামামা আর কি!
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ ভোর ৫:২৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
ট্রাম্প এখনো বন্য হাতী
৮| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৩:৫৯
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: সবার কথাই রাজনৈতিক ভাবে ঠিক, কিন্তু নীতিগত ভাবে ভন্ডামী, তাই না??
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ ভোর ৫:২৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমেরিকানরা নিজেদের মানুষের সাথে খুব একটা ভন্ডামী করে না; এরা বড় পোস্টে গেলে, জাতিকে ভুলে না।
৯| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ ভোর ৬:১৬
বিলুনী বলেছেন: আমেরিকার বর্তমান অর্থনৈতিক ও সামরিক শক্তির অবস্থাটা এখন মোটামঁটি ক্ষয়গ্রস্ত । আর এই ক্ষয়গ্রস্ত অবস্থার আসল অবস্থাটা নিজের নির্বুদ্ধিতা দ্বারা বিশ্ববাসীর কাছে উন্মোচন করে গেছেন সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট বুশ জুনিয়র। তার অবৈধ ইরাক যুদ্ধই প্রমাণ করে দেয় যে, আমেরিকা এখন সত্য সত্যই কাগজের বাঘ। তার আণবিক দাঁত না থাকলে বহু আগেই তাকে আটলান্টিকের ওপারেই অস্তিত্ব রক্ষায় ব্যস্ত থাকতে হতো। সিরিয়ায় রাশিয়ার পুতিনের সামরিক হস্তক্ষেপ তাকে তাই মেনে নিতে হচ্ছে। আফগানিস্তানে “গুড তালেবানদের” সঙ্গে আপসের চেষ্টায় রত থেকে কেবল কাবুলেই আধিপত্য সীমাবদ্ধ রেখে খুশি থাকতে হচ্ছে।
মধ্যপ্রাচ্যে জিহাদিস্ট দমন ও যুদ্ধ অবসানে মার্কিন ব্যর্থতার কারণ, এখানেও পশ্চিমা জোটের সমর্থক দেশগুলোর মধ্যে তেল স্বার্থ, সাম্রাজ্যবাদী স্বার্থ ও বাণিজ্য স্বার্থের আভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব। ওবামা সরকার ইরাক ও সিরিয়ায় আইএসের বিরুদ্ধে লোক দেখানো যুদ্ধে রত। কিন্তু তার মিত্র সউদি আরব ও ইসরায়েল ‘আইএস’কে অর্থ ও অস্ত্রের বড় জোগানদার। অামিরিকা গরভাচেভকে হাত করে যে খেলা খেলেছিল , ইতিহাসের অমোঘ বিধানে পুতিন সম্ভবত সেরকমভাবে ট্রাম্পকে অামিরিকার গনতন্ত্র নিধনে খেলার হাতিয়ার হিসাবে ব্যবহার করবে । ট্রাম্পের কথায় বার্তায় তারই স্পষ্ট নিদর্শন দেখা যাচ্ছে ।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:১৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
ভুল ধারণার উপর নির্ভর করে মন্তব্য লিখছেন; ইরান যদি বোমা বানায়, কোরিয়া যদি মিসাইল বানায় সেটা ঠেকাবে আমেরিকা, বাংলাদেশ বা ইথিওপিয়া নয় ।
১০| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:০৯
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: আমেরিকান ক্যাপিটেলিজম ২০০৭ সালের রিসেশন থেকে ভালোভাবে বেরিয়ে এসে, খুবই শক্ত ভিত্তির উপর দাঁড়ায়েছিল ঠিকই কিস্তু প্রায় এক দশকের মাথায় ২০১৬ তে এসে আবার চ্যলেঞ্জের মুখামুখী হয়েছে ।
বিশ্ব সাম্রাজ্যবাদ ও বিশ্বধনবাদ এখন একীভূত। গরবাচভ-ইয়েলিসন গোষ্ঠীর সহায়তায় সোভিয়েট ইউনিয়নের বিপর্যয় ঘটানোর পর মনে করা হয়েছিল, বিশ্ব ধনবাদ ও তার নেতা বর্তমান আমেরিকার এখন আর কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী নেই। আগে ছিল ফ্রিওয়ার্ল্ডের ধুয়া। এখন ফ্রি মার্কেট ইকোনমির নামে গোটা বিশ্বে প্রতিষ্ঠিত হবে বিশ্ব ধনবাদের একচ্ছত্র আধিপত্য। গণতন্ত্রকে করা হবে এই আধিপত্যের গলার মাদুলি। আসল গণতন্ত্রতো কবরস্থ হয়ে গেছে সেই কবে আমেরিকার শাসন ব্যবস্থায় ওয়াল স্ট্রিট ও কর্পোরেট ব্যবসায়ী—বিশেষ করে বিগ ওয়ার ইন্ডাস্ট্রির কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর থেকেই। আমেরিকার সাবেক প্রেসিডেন্ট এর নাম দিয়েছিলেন ইনভিজিবল গভরমেন্ট বা অদৃশ্য সরকার।
সোভিয়েট ইউনিয়নকে ধ্বংস করা গেছে। কিন্তু পশ্চিমা বিশ্বের ধনবাদী অর্থনীতি ও আধিপত্যবাদী সমর নীতির খোলসটা ধার করে যে নতুন রাশিয়া ও নতুন কমিউনিস্ট চীন মাথা তুলেছে, তা এখন আগের সোভিয়েট ইউনিয়ন ও মাওয়ের চীনের চাইতেও একক সুপার পাওয়ার আমেরিকার জন্য বেশি মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। গ্লোবাল ক্যাপিটালিজমের যে শেষ আশ্রয় মারণাস্ত্র তৈরি ও বিক্রির অঢেল মুনাফার ব্যবসা, সেই ব্যবসায়েও আজ রাশিয়া ও চীন পশ্চিমা বিশ্বের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় রত। সাবেক সোভিয়েট ইউনিয়ন শক্তির দিক থেকে দ্বিতীয় সুপার পাওয়ার হয়ে দাঁড়িয়েছিল, কিন্তু বিশ্ববাজারে তার মুদ্রা রুবল কখনো মার্কিন ডলারের প্রতিদ্বন্দ্বী হয়ে উঠতে পারেনি। বর্তমানে বিশ্ব কারেন্সি হিসেবে ডলারের অবস্থা নড়বড়ে। একসময় ইউরোপের ইউরো তার জন্য হুমকি সৃষ্টি করেছিল, কিন্তু ডলারের প্রতিদ্বন্দ্বী হয়ে উঠতে পারেনি। বর্তমানে রাশিয়ার রুবলের শক্তি দ্রুত বাড়ছে। আবার চীনের ইয়েন মার্কিন ডলারের জন্য শক্তিশালী চ্যালেঞ্জ সৃষ্টি করতে চলেছে।
এমন একটি নাজোক অবস্থায় আমিরিকান জনগন যদি এবারের নির্বাচনটা স্রেফ 'বিনোদন' হিসেবে নেয় তাহলে তারা একটি বড় মাপের ভুল করবে , It can a dangerous turning point for doomsday of American economy.
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:২২
চাঁদগাজী বলেছেন:
পৃথিবীর সেরা দুর্নীতিবাজ মানুষ পুটিন ও পৃথিবীর সেরা ঠকবাজ হচ্ছে চীনারা; রাশিয়া আবার হয়তো দাঁড়াবে, তবে পুটিন চলে গেলে। বিশ্ব যদি মানুষের কারণে ধ্বংস হয়, সেটা হবে চীনাদের কারণে।
একজন চাইনীজ ও একজন আমেরিকান আপানার সামনে পড়লে, চীনা আপনাকে সালাম করবে না, আমেরিকান করবে।
১১| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৯
পবন সরকার বলেছেন: যে আসে আসুক আমাদের রেমিটেন্স ঠিক থাকলেই হলো।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৪০
চাঁদগাজী বলেছেন:
রেমিট্যান্স নিয়ে অনেক চিন্তিত দেখছি, প্রাইম মিনিস্টার হয়ে গেছেন নাকি?
১২| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:০০
খায়রুল আহসান বলেছেন: একজন মহিষের মত বদমেজাজী, হাতীর মত শক্তিশালী, অপরজন সবচেয়ে কমদক্ষ ও মিথ্যুক - দু'জনার মধ্যে আমেরিকানরা কাকে বেছে নেবে, সেটা তাদের ব্যাপার। তবে দুজনের মধ্যে একজন উচ্চশিক্ষিত, অপরজন তার তুলনায় অনেক কম শিক্ষিত- ভোট দেয়ার ব্যাপারে অনেকে এটাকেও একটা ফ্যাক্টর হিসেবে মনে রাখতে পারেন।
৯ ও ১০ নং মন্তব্যে যথাক্রমে বিলুনী এবং ডঃ এম এ আলীর সুচিন্তিত মন্তব্য দুটো ভাল লেগেছে।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৫৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমেরিকা সম্পর্কে বিলুনীর ধারণা দেখে মনে হচ্ছে, উনি হয়তো মানচিত্রেও আমেরিকা খুঁজে বের করতে পারবেন না, বাকীটুকু হুলু বুলু; ড: এম এ আলী ১টা মহা ভুলের উপর দাঁড়িয়ে আছেন, উনি মনে করেন যে, গার্ভাচব ও ইয়েলচিনকে ব্যবহার করে কে বা কাহারা সোভিয়েত ভেংগেছে; এত বড় ভুল থেকে বের না হতে পারলে, আমেরিকা ও রাশিয়াকে বুঝা মুশকিল হবে।
হিলারী পড়ালেখার দিক থেকে ট্রাম্প থেকে সামান্য উপরে হতে পারেন, কিন্তু উনি মিথ্যা বলে ধরা খেয়েছেন, ইরাক, আফগানিস্তানে, সিরিয়ায় ও লিবিয়ায় উনি গোলমাল বাড়িয়ে দিয়েছেন। ইরাক ও আফগান যুদ্ধের পক্ষে কংগ্রেসে ভোট দিয়েছেন, এগুলো অদক্ষতার প্রমান
©somewhere in net ltd.
১|
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:৪৩
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: হিলারি আসলে ইতিহাস হবে। তবে, আমেরিকা চলবে গতানুগতিক ভাবে। আর ট্রাম্প আসলে মেক্সিকো আর চীনাদের সাথে একটা দফারফা করবে। ট্রাম্প এর গোঁয়ার্তুমি দেখার লোভ সামলাতে পারছিনা।