![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।
এবার যেই ৯ লাখ এইচএসসি পাশ করেছেন, তাদের মাঝ থেকে ব্যুরোক্রটদের ছেলেমেয়েরা, আওয়ামী লীগের নেতাদের ছেলেমেয়েরা, অন্য রাজনৈতিক নেতাদের ছেলেমেয়েরা, প্রশাসনের উচ্চ-পদের লোকদের ছেলেমেয়েরা ও ধনীদের ছেলেমেরা যেখানে ইচ্ছে সেখানে ভর্তি হবে; বাকীদের যেতে হবে অমানুষিক প্রতিযোগীতার মাঝ দিয়ে।
১ লাখের মতো ছাত্র ছাত্রী কিছুটা নিজের পছন্দ মতো সাবজেক্টে ভর্তি হতে পারবে; এদের মাঝেও অনেকেই ১০/২০ লাখের কাছাকাছি ভর্তি ফি দিয়ে ভর্তি হবে; পরিবারের উপর চাপ অনুভব করবে ১ লাখের মাঝে ৫০/৬০ হাজার।
বাকী ৮ লাখের মাঝে যারা দেশে পড়বে, তাদের কেহই নিজের সাবজেক্ট নিয়ে খুশী হতে পারবে না; এদের বিরাট অংশ টাকার জন্য ইচ্ছা মতো প্রাইভেটেও ইচ্ছা মতো ভর্তি হতে পারবে না; কিছু অংশ ২/১ বছরের মাঝে বিদেশ চলে যাবে; তাদের কিছু অংশ ড্রপ-আউট হয়ে যাবে।
ভর্তির এই কস্ট, সাবজেক্ট না পাওয়া, ধনীদের ও ক্ষমতাশীলদের ছেলেমেয়েদের সুযোগ, ৭/৮ লাখের মনে কস্ট দেবে; এরা কখনো দেশ বা জাতিকে নিয়ে ভাববে না, দেশে ও জাতির জন্য দয়া মায়া থাকার কোন কারণ থাকার কথা নয়, দেশ তাদের জন্য তেমন কিছু করেনি; ওরা পরিবার ও নিজ চেস্টায় নিজের অবস্হানে যাবে।
বর্তমান অবস্হা চলতে থাকলে, এরা যখন ৫/৬ বছর পর বেরিয়ে আসবে, এদের বড় অংশ বেকার থাকবে, বা মনোমত চাকুরী পাবে না; জীবনের এই বড় ধরণের অসম প্রতিযোগীতা তাদেরকে দুস্ট প্রফেশানেলে পরিণত করবে।
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৪:৫১
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমি হাই-লেভেল থেকে ভাবছি, এটা জাতির জন্য ভয়ানক পরিস্হিতি, তরুণদের মন ভেংগে যাচ্ছে।
২| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৪:২৫
বিজন রয় বলেছেন: একদিন এসব থাকবে না। আমরা এসব দূর করার জন্য প্রতিনিয়ত যুদ্ধ করছি।
আমেরিকার খবর কি?
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
প্রতিযোগীতা পরিবার পর্যায়ে পোঁচেছে।
ট্রাম্প কম ট্যাক্স দিয়েছে, এটা তার পরাজয়ের কারণ হবে।
৩| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৮
দরবেশমুসাফির বলেছেন: ভর্তির এই কস্ট, সাবজেক্ট না পাওয়া, ধনীদের ও ক্ষমতাশীলদের ছেলেমেয়েদের সুযোগ, ৭/৮ লাখের মনে কস্ট দেবে; এরা কখনো দেশ বা জাতিকে নিয়ে ভাববে না, দেশে ও জাতির জন্য দয়া মায়া থাকার কোন কারণ থাকার কথা নয়, দেশ তাদের জন্য তেমন কিছু করেনি
কঠিন সত্য কথা। এই প্রজন্মের ভেতরে কোন দেশপ্রেম নেই এমন অপবাদ শোনা যায়। কিন্তু কারন ছাড়া কিছুই হয় না।
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমাদের প্রশাসন ও সরকার বিষবৃক্ষ রোপন করছে
৪| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৭
তানভীর আকন্দ বলেছেন: দেশ তাদের জন্যে তেমন কিছু করে নি, এই কথাটা অনেকেই অস্বীকার করতে চাইবে, সম্ভবত রাষ্ট্র শব্দটা ব্যবহার করলেই বেশি ভাল হয়। তবে কথাটা সত্য। আর এই কারণেই নিজের অবস্থান থেকে দুর্নীতি করতেও কারও বুকে লাগে না আসলে...
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
জীবন সংগ্রামে জাতি যদি পাশে না থাকে, জাতির প্রতি কারো ঋণ থাকার কথা নয়; পাশে থাকা তো দুরের কথা, অনেকের প্রাপ্য অধিকারকে কেড়ে নিচ্ছে সিসটেম।
৫| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৫:১০
করুণাধারা বলেছেন: খুব ভাল লিখেছেন কিন্তু যদি আরেকটু বড় করতেন ভাল হত। আমার খুব কষ্ট হয় যখন দেখি বড়লোকের সন্তানেরা জীবনে অন্য সব কিছুর পাবার সাথে সাথে পছন্দ মত জায়গায় সহজেই পড়ার সুযোগ পায়। কিভাবে? স্কুল কলেজে এরা ভাল প্রাইভেট টিউটর পায়, পায় ভাল জিপিএ। উদ্ভাস,মেডিকোর ভাল শিক্ষকরা তাদের বাসায় গিয়ে পড়ায়- সুতরাং তারা সহজেই বুয়েট, মেডিকেল আর বিশ্ববিদ্যালয় এ ভরতি হয়, কিছুদিন পড়ে ভাল না লাগলে বিদেশে চলে যায় সিট নষ্ট করে। আর অন্যদিকে কিছু ছাত্র কোথাও সুযোগ না পেয়ে হতাশায় ডুবে যায়। এসব দেখে মাঝেমাঝেই আমার রবি ঠাকুরের প্রশ্ন কবিতাটা মনে পড়ে। আপনার লেখা পড়ে আবার মনে পড়ল তাই কবিতাটা পুরোটাই লিখে দিলাম।
"ভগবান তুমি যুগে যুগে দূত পাঠায়েছ বারে বারে
দয়াহীন সংসারে
তারা বলে গেল ক্ষমা কর সবে, বলে গেল ভালবাস
অন্তর হতে বিদ্বেষ বিষ নাশো।
বরণীয় তারা স্মরণীয় তারা তবুও বাহির দ্বারে
আজি দুর্দিন এ ফিরানু তাদের ব্যর্থ নমস্কারে।
আমি যে দেখেছি গোপন হিংসা কপট রাত্রি ছায়ে
হেনেছে নিহসহায়ে
আমি যে দেখেছি প্রতিকারহীন শক্তের অপরাধে
বিচারের বানী নিরবে নিভ্রিতে কাদে।
আমি যে দেখেছি তরুণ বালক উন্মাদ হয়ে ছুটে
কি যন্ত্রনায় মরেছে পাথরে নিষ্ফল মাথা কুটে।
কন্ঠ আমার রুদ্ধ আজিকে বাঁশি সংগীত হারা
অমাবশ্যার কারা
লুপ্ত করেছে আমার ভূবন দু্স্বপ্নের তলে
তাইত তোমায় শুধাই অশ্রুজলে
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু নিভাইছে তব আলো
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ
তুমি কি বেসেছ ভাল?"
(বানান ভুল ঠিক করতে পারিনি)
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
ধনীরা আমাদের স্বাধীনতা আন্দোলনেও অংশ নেয়নি।
আমাদের স্বাধীনতা, রাজনীতি, অর্থনীতি, শিক্ষা সবই ধনীদের পক্ষে চলে গেছে; হাজার হাজার পরিবারের ছেলেমেয়েরা শুধু টাকার জোরে নামকরা ইউনিভার্সিটিতে পড়ছে, একই মেধার ছেলেমেয়ে ২ বছরের ব্যাচেলরে ভর্তি হচ্ছে রাস্ত্রের অন্যায়ের কারণে; জাতিকে ডুবাচ্ছে রাস্ট্র
৬| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৫:১১
ঢাকাবাসী বলেছেন: লেখাপড়া করে কি হবে, জিপিএ ৫ ইত্যাদি তো আমরা এমনি এমনিই দিচ্ছি। ভর্তি হবারই কাম নাই।
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
প্রতিযোগী পৃথিবীতে জাতিকে টিকে থাকতে হবে মেধাকে কাজে লাগিয়ে; আজকের প্রশাসন মেধাকে উপেক্ষা করে, সম-বয়সীদের মাঝে অমানুষিক ও অসম প্রতিযোগীতার সৃস্টি করে জাতিকে পরিবার পর্যায়ে প্রতিযোগী করে তুলছে; এতে ঐক্য, সততা কিছুই থাকবে না।
৭| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৫:২৮
রমজান আহমেদ সিয়াম বলেছেন: দেশ তাদের জন্য কিছু করেনি তারাও দেশের জন্য কিছু করবে না ৷
ভালো বলেছেন ৷
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
এই অবস্হার সৃস্টি করছে কিছু দক্ষতাহীন মানুষ, এগুলোর সমাধান করার মতো সম্পদ জাতির কাছে আছে।
৮| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১১:৩৫
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: এমনিতেই দেশ ওভারলোডেড। সরকারের উচিত বিদেশে আরো শ্রমবাজার বের করা। সবাইকে দেশে থাকতে হবে এমন কথা নেই...
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১২:০০
চাঁদগাজী বলেছেন:
শ্রম বাজার সবাই খুঁজছে; আমেরিকা আসছে কানাডিয়ান, আসে প্লেইনে, ৫ দিন কাজ করে ফিরে যায় প্লেইনে, ডলারে বেতন নেয়; আসে মেক্সিকান, ব্রীজের নীচে ঘুমায়, পুলিশ দোঁড়ায়, ৫ বছরেও বাড়ী যেতে পারে না।
শ্রম বাজারের অভাব নেই, অভাব শিক্ষিত মানুষের। শেখ হাসিনা জাতির পয়সা জাতির জন্য খরচ করছে না; এটা ভয়ংকর অপরাধ; এক ইডিয়টকে রেখেছিল, সে শিখায়ে গেছে রিজার্ভ তৈরি করতে; মানুষ পরতে পারছে না, তারা টাকা জমাচ্ছে; আধুনিক অর্থনীতি বলে, জাতির টাকা থাকলে উহাকে খরচ করলে, আয় বাড়বে।
৯| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১২:২৪
আখেনাটেন বলেছেন: যতদিন না রাষ্ট্র শিক্ষাকে বিনিয়োগ হিসেবে দেখবে ততদিন এ জাতির ভাগ্যের উন্নতি কেবলমাত্র কিছু বাটপার ছাড়া কেউ ভোগ করতে পারবে না। গরীব অারো গরীব হবে, ধনীরা চোগলখোরী করে অারো ধনী হবে।
যে দেশে জিডিপির শতকরা ২ শতাংশ শিক্ষাখাতে বরাদ্দ দিতে পারে না সে দেশের আর যাই হোক জ্ঞানভিত্তিক সমাজ বিনির্মান সুদূরপরাহত।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১:১৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
জ্ঞানভিত্তিক সমাজ প্ল্যানিং করতে জ্ঞানী মানুষের দরকার; ৪৬ বছর, আমি বাংলাদেশের চালনায় সরকারের ভেতর সব ধরণের মানুষ দেখছি, সন্মানিত, লৌহমানব, জেনারেল, ছাত্র রাজনীতিবিদ, ব্যুরোক্রেট ইত্যাদি; কিন্তু জ্ঞানী মানুষ দেখিনি।
জাতির সম্পদ আছে, এরা কাজে লাগাতে জানে না, মানুষ ১০০ বছর পেছনে পরে আছে লেখাপড়া, দক্ষতায়।
১০| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১:৪৪
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
বাংলাদেশের সাথে আমেরিকা-কানাডার তুলনা হয় না।
কানাডা অষ্ট্রেলিয়ার মিলিত জনসংখা চেয়েও কুমিল্লা জেলার জনসংখা বেশী।
বাংলাদেশে একটা বিশ্ববিদ্যালয়ের হাজার খানিক সিটের জন্য ভর্তিচ্ছু হয় প্রায় ১২ লাখ।
আমেরিকা-কানাডার বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিচ্ছু সিটসংখার চেয়ে কম থাকে। ভর্তি পরীক্ষা লাগে না। কলেজের স্কোর দেখে ভর্তি করা হয়।
বাংলাদেশে শিক্ষার হার প্রতি বছর বাড়ছে। অর্থনৈতিক ভাবে সক্ষম হলে এটা আরো দ্রুত বাড়বে। খাম্বাচোরারা এসে বাড়াতে পারবে না।
এত দ্রত বর্ধনশীল অর্থনীতির দেশে ২০০১ থেকে ২০০৯ এই আটটি বছরে কোন নতুন বিদ্যুতকেন্দ্র হয়নি, কেন?
কেন ১ মেগা বিদ্যুতও যোগ হলনা ৮ বছরে। কোন জবাব আছে?
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৬ রাত ২:০৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
বিদ্যূৎ উৎপাদন, আকাশে স্যাটেলাইট পাঠানো, এটমিক চুল্লী বসানো, বড় বড় ব্রীজ করতে সময়, দক্ষতা লাগে ও মুলধনের দরকার হয়; সব বাচ্ছাকে পড়ানোর মতো জনবল ও সম্পদ জাতির কাছে ১৯৭২ সাল থেকে শুরু করে আজ অবধি আছে।
জিয়া এসেছিল আওয়ামী লীগের ভুল, কম দক্ষতা ও অন্যায়ের সুড়ংগ পথে।
১১| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৬ ভোর ৫:৪১
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: একটি বড় সড় মন্তব্য লিখে দু্ইবার চেষ্টা করেও মন্তব্য পোস্ট করতে পারিনি । ২০১৬-২০১৭ বছরের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসুচীতে সেক্টর ভিত্তিক বরাদ্ধ বিভাজন সংত্রান্ত পরিকল্পনা কমিশনের একটি লিংক ছিল । মনে হয় সে জন্যই এটা পোস্ট হচ্চেনা । শুধু মেসেজ দিচ্ছে পোস্ট করা সম্ভব হলোনা , সেই সাথে লিখাটিও গায়েব হয়ে যায় । ম্যসেজ ফলো করে সরাসরী লিংক বাদ দিয়ে ওয়েব এড্রেস দিয়ে আবার লিখে সাবমিট করলাম ফল একই লিখা গায়েব । লিখার পরিশ্রমটাই বৃথা গেল । পরিকল্পনা কমিশন সম্ভবত জটিল কোন ফরম্যট প্রয়োগ করছে যেন তাদের বিষয়কে কেও লিংক হিসাবে কোন ব্লগে ব্যবহার করতে ন্ পারে । যাহোক, বাংলাদেশ পরিকল্পনা কমিশনের সরকারী ওয়েবসাইটে গিয়ে যে কেও ২০১৬-২০১৭ বছরের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসুচীতে সেক্টর ভিত্তিক বরাদ্ধ বিভাজন দেখতে পারেন । এটা দেখলে বুঝা যাবে সরকার কোন খাতকে কেমন গুরুত্ব দিয়েছেন । যাহোক শিক্ষাখাতে বরাদ্ধ বৃদ্ধির জন্য প্রবল জনমত গঠন প্রয়োজন । রিজার্ভের পাহাড় না গড়ে একে শিক্ষা খাতে বেশী ব্যবহার করলে রিটার্ণ অনেক বেশী অাসবে । ধন্যবাদ জনকল্যান মুলক একটি বিষয়ে পোস্ট দিয়ে সকলের দৃস্টি আকর্ষণের জন্য ।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৬ ভোর ৬:৩৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
বাংগালী মানুষ হলো না; এদেশের মানুষ প্রাণ দিয়েও কিছু পেলো না; নিজেদের টাকা সরকার খরচ করছে আবোল তাবোল, সেটা বুঝলো না।
আজকে সেই বুদ্ধিমান, যে অন্যকে পড়তে সাহায্য করে।
আমাদের আবার বাজেট কিসের, মুহিত সাহেব বাজেট মাজেট বুঝেন না; উনি হয়তো মনে করেন যে, উনি বাজেট করছেন; আমেরিকার ভালো স্কুলের ১০ম শ্রেণীর বাচ্ছা উনার থেকে সঠিক বাজেট করতে পারবে।
১২| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১০:২১
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: জীবনের এই বড় ধরণের অসম প্রতিযোগীতা তাদেরকে দুস্ট প্রফেশানেলে পরিণত করবে।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৮:০২
চাঁদগাজী বলেছেন:
জীবনের শুরুতে জাতি যদি কাউকে অসম চাপে রাখে, সে যদি নিজ চেস্টায় সেটা অতিক্রম করে, জাতি তার প্রতিপক্ষ
১৩| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১০:২১
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: পোস্টে লাইক।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৮:০৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
ধন্যবাদ
১৪| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১২:৪১
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
গাজী ভাইয়ের লেখায় বাংলার সোনাফলা মাঠে এক অশনি সংকেত পেলাম। সেটা অনেক গুরুতর। দ্রুত পরিস্থিতির উন্নতি ঘটাতে কর্মসংস্থান বাড়াতে হবে। তবে গার্মেন্টসে নয়, যোগ্য ব্যক্তির যোগ্য ক্ষেত্রে।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
বাংলার তরুণদের জীবনের মান কমায়ে দিচ্ছে রাস্ট্র, ভয়ানক ভয়ানক অপরাধ করছে সরকার।
১৫| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১:১৭
প্রামানিক বলেছেন: ভালো বলেছেন। ধন্যবাদ
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমি ব্লগারদের জানাচ্ছি, কি কি করা সম্ভব
১৬| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১:৪০
জ্ঞান ক্ষুধা বলেছেন:
সরকারের উচিৎ কারিগরি শাখার বৃদ্ধি ঘটানো এবং প্রযুক্তি গত সামর্থ্য অর্জন করা। এত বেকার যে তাদের নিজেদেরই নিজেদের কর্মসংস্থান তৈরি করতে হবে। মেধা খাটানোর পরিবেশ সরকারের তৈরি করে দিতে হবে।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
তরুণদের বিশ্ব মানের শিক্ষার ব্যবস্হা করার মত সম্পদ জাতির আছে।
১৭| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৯
নেক্সাস বলেছেন: আপনার সাতেহ একমত
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
তরুণদের মৌলিক অধিকার হচ্ছে, শিক্ষা; জাতি সেটাই দেক তাদের
১৮| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১২:০২
চাঁদগাজী বলেছেন: 'আই এম স্মার্ট' বলাতে ট্রাম্পের অবস্হা খারাপের দিকে গেলো
সিনেটর হিলারীর সাথে ১ম ডিবেইটে, ট্যাক্সের এক প্রশ্নের উত্তরে ট্রাম্প বলেছিল, "আই এম স্মার্ট, আমি আইন গতভাবে সবচেয়ে কম ট্যাক্স দিই সব সময়"।
সাধারণ আমেরিকানদের ধারণা, আমেরিকার ধনীরা সম্ভবমতো আইনের দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে সবচেয়ে মিনিমাম ট্যাক্স দেয়; এই ধারণা প্রচলিত ছিল এতদিন; কিন্তু সেদিন ট্রাম্প এই কথা বলার পর, সাধারণ সব আমেরিকানরা মনে কস্ট পেয়েছে, তাদের ধারণা সতয় হলো!
১ম ডিবেইট শুরু হওয়ার ৩০ মিনিট অবধি ট্রাম্প খুবই ভালো করছিলো; ট্যাক্সের প্রশ্ন আসার পর, ট্রাম্প এই ভুল কথাটি বলে বসে; মনে হয়, কথাটি মুখ থেকে বের হয়ে যাওয়ার পর, ট্রাম্প নিজেও টের পেয়েছে, হাজার হলেও আমেরিকান; ট্রাম্প চুপসে গিয়েছিল পরবর্তী ১ ঘন্টা; সেই সুযোগে হিলারী ইঁদুর মেরেছে, বিড়াল মেরেছে, বাঘ মেরেছে; ট্রাম্প মোটামুটি থামাতে চাহেনি।
ডিবেইটের দিন, ন্যাশনাল জরীপে ট্রাম্প ও হিলারী সমানে সমান ছিল, এবং ব্যাটেল স্টেটসমুহের মাঝে ২ টি'তে এগিয়েছিল ট্রাম্প; এখন সবগুলোতে পেছনে।
ট্রাম্প সম্পর্কে বিশ্বের সাধারণ মানুষ ভীত; কারণ, তারা জানে না কি করবে; সবাই হিলারী সম্পর্কে জানে যে, সে ভালো কিছু করবে না, কিন্তু জানে! আমেরিকান পলিটিশিয়ানরা নিজেদের দরিদ্র ও বিশ্বের দরিদ্রদের জন্য ভালো কিছু করতে চাচ্ছে না; এবার তাদের উপর চাপ সৃস্টি করার একটা সুযোগ এসেছিল; ট্রাম্প ভুল বাক্য ব্যবহার করেছে!
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৪:২২
নোমান প্রধান বলেছেন: ভালো বলেছেন