নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

মুসলমানদের হারানো "সোনালী দিনগুলো" ফেরত আসবে?

০১ লা নভেম্বর, ২০১৬ রাত ২:০৪



না, আর কখনো সেই "সোনালী দিনগুলো" ফেরত আসবে না। আসলে মুসলমান শাসনের সময়ে কোন "সোনালী দিন" ছিলো না; মুসলমানেরা "রাজতন্ত্রের" সুদিনগুলোকেই সোনালী দিন বলে থাকেন; আজকের পৃথিবীতে মানুসে জীবনযাত্রার মান, মানব অধিকার এত বেশী উঁচুতে যে, অতীতের কোন আমলই আজকের সাথে তুলনায় আসতে পারবে না। শুধু মুসলমান কেন, যে কোন সভ্যতার সময়ের রাজতন্ত্রের সবচেয়ে গৌরবময় দিন গুলি আজকের সময়ের সাথে একবারেই ম্লান।

রাজতন্ত্র কিভাবে হারিয়ে গেছে, মুসলমানেরা টেরও পায়নি; যেমন ভারতে, বাংলার তথাকথিত "স্বাধীনতার সুর্য" অস্ত গেছে নবাব সিরাজ দৌলার পতনের সাথে সাথে; এরপর, ভারত ও বাংলা অপেক্ষা করছিল, নিজেদের সেই হারানোদিন ফেরত পেতে; ১৯৪৭ সালে যখন বৃটিশ চলে গেছে, ভারত হঠাৎ নিজকে "প্রজাতন্ত্রে" আবিস্কার করেছে; বাংগালীরা ও ভারত কি ইংরেজদের কাছে গণতন্ত্র চেয়েছিলো? কি হারালো, ২০০ বছর পর কি পেলো? অনেক বাংগালী আজও লিখে যে, "বাংলার স্বাধীনতা" চলে গিয়েছিল "কলোনিয়ালিজমের" হাতে; এগুলো ভুল ধারণা, ভয়ংকর ভুল ধারণা।

সব আরব ও তুর্কিরা মনে করে যে, অটোম্যান সাম্রাজ্যও ছিলো ৭০০ বছরের "সোনালী দিন"; আসলে অটোম্যান সাম্রাজ্য ছিল মধ্য এশিয়া ও পুর্ব ইউরোপের মানুষের কস্টকর জীবনের লম্বা ইতিহাস। আধুনিক তুরস্ক স্হাপিত হওয়ার পর, তুর্কিদের বড় অংশ নতুন এই দেশ চাহেনি, তারা চেয়েছিল আধুনিক অটোম্যান সাম্রাজ্য, তারা প্রজাতন্ত্রের বিপক্ষে চলে যাচ্ছিল; কামাল পাশাকে ভয়কর পদক্ষেপ নিতে হয়েছে "রাজতন্ত্র" মুখী "সোনালী দিন" মুখী কিছু জনতাকে ঠেকাতে।

অশিক্ষিত মুসলমানরা যারা রাজতন্ত্রের অবসানের পর, ইউরোপ থেকে আরবরা বিতাড়িত হওয়ার পর, "প্রজাতন্ত্র" ও "গণতন্ত্র"কে বুঝতে পারেনি আজও, তারা বলে বেড়াচ্ছেন যে, তারা ইসলামিক জীবন থেকে সরে যাওয়ায় তারা আল্লাহের শাস্তি পাচ্ছেন। তারা আরো মনে করেন যে, তারা যদি ইসলামিক শাসন আবার কায়েম করতে পারেন, ও সেখানে সঠিভাবে ইসলামিক জীবন যাপন করেন, সেই "সোনালী দিন" আবার ফেরত আসবে; এসব ভুল ভাবনার কোন লজিক্যাল কারণ নেই; মানুষের উন্নতর ভাবনাই রাজতন্ত্রের অবসান ঘটায়েছে; আজ মানুষের মানবতা ও জীবনযাত্রার মান এত এত উপরে চলে গেছে যে, মানুষ চাইলেও আর রাজতন্ত্র ইত্যাদিতে ফেরত যেতে পারবে না; আর প্রজাতন্ত্র কিছুতেই ধর্মীয় অনুশাসন বা প্রশাসনকে মেনে, সভ্যতাকে পেছনে যেতে দিতে পারে না।

মন্তব্য ৫০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৫০) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৩:২১

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ইসলামের সঠিক চর্চা করতে পারলে ফিরে আসতে পারে, আর সঠিক চর্চা করতে হলে রাজতন্ত্রকে বিসর্জন দিতে হবে , রাজতন্ত্রকে বিসর্জনে পাঠাতে হলে অনেক রক্ত ঝড়বে , এ রক্ত ঝড়া কোন পর্যায়ে যাবে , এ রক্ত কি শহীদের দরজায় যাবে না কি তার অন্য কোন হিসাব হবে ? ইত্যাকার বিষয়গুলি ফয়সালা না হওয়া পর্যন্ত শিয়া , সুন্নী , ওয়াহাবী, জামাতী , তাবলিগি , সুফি, আস্তিক , নাস্তিক প্রভৃতিতেই তর্ক বাহাস করতে করতেই শেষ দিন ঘনায়ে আসতে পারে ? তবে আল্লা চাহেত আগত দিনে ইসলামের জন্য গৌরবোজ্জল দিন আসতে পারে :)

০১ লা নভেম্বর, ২০১৬ ভোর ৫:২৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


ইসলাম এখন উহার সর্বোচ্চ শিখরে; এখন ইসলামের বই মানুষ পড়তেছে; ১৯৬০ সালেও ইসলামের উপর বই ছিলো না; সবাই আরবীতে কিছু একটা সুর করে পড়তো, কিছুই বুঝতো না; মোল্লারা যা বলতো, সেটাই ছিলো ধর্ম।

মানুষ ধর্ম নিয়ে যতই পড়বে, ততই ধর্মের প্রভাব কমে যাবে।

২| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:১৩

সজীব মোহন্ত বলেছেন: বাংলাদেশের মুসলমানদের সুনালী দিন আসছে!

০১ লা নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৫০

চাঁদগাজী বলেছেন:



মুসলামান হিসেবে আলাদাভাবে কিছু করতে হবে না, সভ্যতার সাথে তাল মিলিয়ে চলতে পারলে, মুসলমানেরা সঠিকভাবে ভালো জীবন যাপান করতে পারবে।

৩| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:১২

নির্ঝরের_স্বপ্ন বলেছেন: সোনালী দিন বলতে সেইসব দিনকে বোঝানো হচ্ছে যেদিন রাসূলুল্লাহ (সঃ) বলেছিলেন, "আল্লাহর কসম, আজ আমার মেয়ে ফাতিমাও যদি চুরির দায়ে অভিযুক্ত হত, তাহলে তারও হাত কাটা যেত"

যখন আবু বকর (রা) বলেছিলেন, "এক বাটি পায়েস বানানোর মত গম যদি বেশি আমার জন্য বরাদ্দ হয়ে থাকে, তবে এটুকু ছাড়াও আমার খানা চলতে পারে।"

যখন ওমর (রা) কাঁদতে কাঁদতে বিলাপ করছিলেন, " আজকে ফোরাতের তীরে একটা কুকুরও যদি না খেতে পেয়ে মারা যায়, তবে তার জন্যেও এই ওমর আল্লাহর কাছে দায়ী থাকবে।"

০১ লা নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:



মক্কার যে জনসংখ্যা ছিল, যেই অভাব ছিলো, মানুষ যেভাবে খারাপ ছিলো, তখন সেই সব বলার অবস্হা ছিল। এখন মানুষ এত ভালো বাস করছে যে, সেই সব কথা দু:স্বপ্নের মতো।

৪| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৩

বাবুরাম সাপুড়ে১ বলেছেন: চাঁদগাজী দারুণ সত্য কথা লিখেছেন। মাধ্যপ্রাচ্যের আরব -তুর্কি -ইরানি দের কিছু সাফল্য ছিল মধ্য যুগে , কিন্তু সেই নিয়ে তারা যত না গর্বিত তার থেকে অনেক বেশি গর্ব বোধ করে ভারত -পাকিস্তান এবং বাংলাদেশের কনভার্টেড মুসলমানেরা।
কয়েক মাস আগে আল -জাজিরা টিভিতে এক টক্ শো প্রোগ্রাম দেখছিলাম , বিশ্বে মুসলমানদের অবদান এর উপর । বিভিন্ন দেশের অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে এক পাকিস্তানী , একজন সৌদি আরবের এবং এক ইউরোপীয়ান ছিল। হটাৎ করে পাকিস্তানীটা ইউরোপীয়ানকে বললো " you know what , we muslims conquered Spain " ( আপনি জানেন আমরা মুসলমানরা স্পেন জয় করে ছিলাম ) . সাথে সাথে সৌদিটা পাকিস্তানী কে দাবড়ে দিয়ে বললো " you stupid , we the Arabs conquered Spain " ( আপনি নির্বোধ , আমরা আরবরা স্পেন জয় করে ছিলাম ) . পাকিস্তানীটার মুখ শুঁটকি মাছের মতো চুপসে গেলো।
ওপরে নির্ঝরের_স্বপ্ন বলেছেন: রাসূলুল্লাহ (সঃ) বলেছিলেন, "আল্লাহর কসম, আজ আমার মেয়ে ফাতিমাও যদি চুরির দায়ে অভিযুক্ত হত, তাহলে তারও হাত কাটা যেত"
রাসূলুল্লাহ অশিক্ষিত আরব ছিলেন , ১৪০০ বছর আগে হাত কাটার প্রচলন ছিল , তিনি সেই কথাই বলবেন এটাই স্বাভাবিক।

যখন আবু বকর (রা) বলেছিলেন, "এক বাটি পায়েস বানানোর মত গম যদি বেশি আমার জন্য বরাদ্দ হয়ে থাকে, তবে এটুকু ছাড়াও আমার খানা চলতে পারে।"
যখন ওমর (রা) কাঁদতে কাঁদতে বিলাপ করছিলেন, " আজকে ফোরাতের তীরে একটা কুকুরও যদি না খেতে পেয়ে মারা যায়, তবে তার জন্যেও এই ওমর আল্লাহর কাছে দায়ী থাকবে।"

এই গুলো সাধারণ মরালিটির বিষয় , ধর্মের সাথে মানুষের moral হওয়ার কোন সম্পর্ক নেই।

০১ লা নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



অটোম্যানরা মানুষকে বড় হতে দেয়নি, আরবেরা মানুষকে পড়াচ্ছে না, বাংলার নাগরিককে ডাকছে "টোকাই", পাকীরা মানুষকে গাধা বানায়েছে, আফগানীরা বানায়েছে বন্দুকওয়ালা কাবুলীওয়ালা; মুসলমানেরা পেছনে পড়ে গেছে; এখন বারবার রাজতন্ত্রের কথা ভাবে। সেগুলো ছেড়ে পড়লেই সমস্যা চলে যাবে।

৫| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৪

সেলিম৮৩ বলেছেন: 'সোনালী দিন' বলতে অাপনি কি বুঝাতে চাচ্ছেন?
পৃথিবীর মানুষ অাজ দিন দিন মানবতা হারিয়ে ফেলছে। চুরি, ডাকাতী, যেনা-ব্যভীচার, উলঙ্গপনা, মানুষ হত্যা, ধর্ষণ , দূর্নীতি, মদ-জুয়া যে পরিমানে বৃদ্ধি পেয়েছে তাতে সেই জাহেলিয়াতের যুগে অামরা ঢুকে যাচ্ছি।
এটা কি যুগ বলবেন? ইসলাম বর্হিভুত জীবনযাপন ক্রিয়াই অামাদের সেই অন্ধকারের দিকে ঠেলে দিচ্ছে।
জীবনমান উন্নয়নে শান্তি অাসেনা যদি না মানসিক অশান্তি থাকে। সেটা ব্যাখা দেয়ার দরকার মনে করছিনা।

০১ লা নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:০১

চাঁদগাজী বলেছেন:


একা সৌদী রাজ পরিবারের কাছে ১০৪ ট্রিলিয়ন ডলারের সম্পদ, বসুন্ধরার কাছে ঢাকার সব টাকা, ফালু লাখ লাখ মানুষের পড়ালেখার টাকা লুকায়েছে; ফলে, মুসলমানেরা পেছেন।

বিশ্বের অর্ধেক মানুষ কল্পিত স্বর্গের কাছাকাছি জীবন যাপন করছে; ইউরোপ, অস্ট্রেলিয়া, কানাডার মানুষ এও ভালো আছে যে, ধর্মীয় পুস্তকগুলোতে এত ভালো জীবনের কথা বলা হয়নি।

৬| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৬

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: ফেরত পাওয়ার কোন কারণ নেই।
এখন সভ্যতা এতো উন্নত যে কেউ সামান্য চুরির জন্য হাতকাটা বা এক পুরুষের চার স্ত্রীর যুগে ফেরত যেতে চাইবে না। মোরালিটি বা ভালমানুষত্ব সব যুগেই আছে। ছিল। এজন্য অতীতে যেতে হয় না। এযুগে যারা ভাল কাজ করছেন, তাদের নিয়ে লিখলেও সেটা বিশাল আবেগের হয়ে যাবে। যনে হতে পারে তাকে পূজা করি।
পোস্টের সাথে পুরোপুরি একমত

০১ লা নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:০৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



মুসলমানেরা সুন্দর জীবন পায়নি; ফলে, রাজতণ্ত্র এখনো তাদের মাথায় রয়ে গেছে। প্রজাতন্ত্রে যে আরো কোটীগুণ ভালো জীবন আছে, তা বাশার, মুবারক, এরশাদ, ও সৌদী রাজাদের কারণে মানুষ জানতে পারছে না।

৭| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৬

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: ফেরত পাওয়ার কোন কারণ নেই।
এখন সভ্যতা এতো উন্নত যে কেউ সামান্য চুরির জন্য হাতকাটা বা এক পুরুষের চার স্ত্রীর যুগে ফেরত যেতে চাইবে না। মোরালিটি বা ভালমানুষত্ব সব যুগেই আছে। ছিল। এজন্য অতীতে যেতে হয় না। এযুগে যারা ভাল কাজ করছেন, তাদের নিয়ে লিখলেও সেটা বিশাল আবেগের হয়ে যাবে। যনে হতে পারে তাকে পূজা করি।
পোস্টের সাথে পুরোপুরি একমত

৮| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৩৯

নির্ঝরের_স্বপ্ন বলেছেন: 'সামান্য চুরির' জন্য ইসলামে হাত কাটার কোন বিধান নেই। এই বিধান হল স্বাভাবগত চোর এবং দুর্নীতিবাজদের জন্য। এক পুরুষের চার স্ত্রী কোন যুগে ছিল? খ্যাতনামা সব সাহাবায়ে কেরামগণ সারা জীবন এক স্ত্রী নিয়েই সংসার করেছেন। কোন স্ত্রী মারা গেলে বা ছাড়াছাড়ি হলে দ্বিতীয় বিয়ে হত - সে তো এই যুগেও আছে।

যেই স্টুপিড সেনাপতি তারেকের স্পেন বিজয়কে আরবদের বিজয় বলে অভিহিত করে, সেই গাধা মনে হয় এটাও জানেনা - ইসলামের জন্ম আরবে না হলে স্পেন কেন, আরবদের দৌড় সিরিয়া পর্যন্তও যেতনা। কাজেই একথা নির্দ্বিধায় বলা চলে স্পেন বিজয় ইসলামেরই বিজয়।

০১ লা নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:১১

চাঁদগাজী বলেছেন:


মুসলমানেরা সিরিয়ায় থেকে রোমানদের সাম্রাজ্য দখল করেছে, পারশিকদের পরাজিত করেছে, মিশরে গ্রীকদের পরাজিত করেছে। আজ আর দরকার নেই, দরকার নিজদেশকে উন্নত করা; রাজতন্ত্রের দিনের কথা ভেবে পড়ালেখা না করে, দিন কাটালে আফগানিস্তান ওরকমই থাকবে।

৯| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৪১

আহা রুবন বলেছেন: যাদের বর্তমান অন্ধকার, ভবিষ্যতের কোনও সম্ভাবনা নেই, তাদের কেবল উজ্জ্বল একটা অতীত থাকে।

০১ লা নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:১৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


মুসলমানরা কামাল পাশার অবদান বুঝার অবস্হানে আসেনি আজও।

১০| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৫১

বাবুরাম সাপুড়ে১ বলেছেন: নির্ঝরের_স্বপ্ন বলেছেন: ইসলামের জন্ম আরবে না হলে স্পেন কেন, আরবদের দৌড় সিরিয়া পর্যন্তও যেতনা। কাজেই একথা নির্দ্বিধায় বলা চলে স্পেন বিজয় ইসলামেরই বিজয়।
সৌদী আরবে গিয়ে একথা বলবেন , তার পর কল্লাটা থাকে কিনা চেক করে নেবেন।

ভারত ,বাংলাদেশ এবং পাকিস্তানের মুসলমান সারা জীবন সৌদি আরবে থেকে তাদের গোলামী করলেও , সেই দেশের নাগরিকত্ব পায় না , সেখানে জায়গা -জমি কিনতে পারে না ,সেখানকার মেয়েদের বিয়ে করতে পারে না , তেলের দাম কমে গেলে সৌদিরা র বিনা বেতন এদের দেশের বাইরে বার করে দেয়। তাহলেও ভারত ,বাংলাদেশ এবং পাকিস্তানের মুসলমানদের আরব প্রীতি কমে না। মুসলিম -মুসলিম ভাই ভাই।

উল্টো দিকে ইউরোপ -আমেরিকা -কানাডার মত বিধর্মীদের দেশে গিয়ে এনারা সমস্ত সুযোগ -সুবিধা পান --সেখানকার নাগরিকত্ব , জমি -বাড়ী কেনা , সেখানকার মেয়েদের বিয়ে করা , ধর্ম পালন করা , বোরখা -হিজাব পড়া ,সোশ্যাল -সিকিউরিটির সুবিধা নেওয়া কোন কিছুতেই কোন বাধা নেই। কয়েক দিন আগে দেখলাম কানাডায় PR পাবার খুশীতে আলহামদুল্লিলা ,আলহামদুল্লিলা , আল্লার শুকরিয়া ইত্যাদি বলে একজন পোস্ট দিলেন। কিন্তু পুরো পোস্টে কানাডার সরকারকে একবারও ধন্যবাদ দিতে দেখলাম না।

০১ লা নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:০৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



কালকে আমেরিকান ভিসা দিলে মুসলিম দেশে ৫% মানুষ থাকবে, বাকীরা চলে যাবে। আগামীকাল সৌদী ভিসা দিলে একজন আমেরিকান বাস করতে আসবে না।

সিরিয়ার শরণার্থী সৌদী যেতে চাহেনি, তারা নৌকায় করে ইউরোপ গেছে।

১১| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:০৫

কাঙ্গাল মুরশিদ বলেছেন: ফিরে যাওয়ারতো দরকার নাই - বর্তমান অবস্থাকেই ইসলামীকরণ করা সম্ভব হলে তা আরো উন্নত হবে।

সেই সময়ের পারিপার্শিক অবস্থা থেকে মানব সভ্যতাকে উন্নততর করার পেছনে ইসলামের যেমন অবদান ছিল, বর্তমান সভ্যতার সমস্যাগুলি সমাধানেও ইসলাম তেমনই গুরুত্বপুর্ণ অবদান রাখতে পারে।

যেমন - ইসলামের একটা শিক্ষা সম্পদ পুঞ্জিভুত না করা। দান সদকা ও যাকাতের মাধ্যমে ধনীর সম্পদ দরিদ্রের কাছে পৌছানোর ব্যাবস্থা রাখা - এটার সঠিক বাস্তবায়ন করা গেলে সমাজ কি উন্নত হবে না পিছিয়ে যাবে?

এইভাবে চিন্তা করলে দেখবেন ইসলামের শিক্ষার বাস্তবায়ন সমাজকে কখনই পিছিয়ে দেবে না বরং আরো অনেক উন্নত সমাজের দিকেই এগিয়ে নেবে। আর ইসলাম বলতেই যদি আপনি হাত কাটা, দোররা মারা আর রাজতন্ত্র বোঝেন - তাহলে অনুরোধ করব কোরআন পড়ার জন্য। এখন শুধু বাংলা অনুবাদে কোরআন পাওয়া যায়, মাত্র কয়েকশ পাতার একটা বই। এটা পড়লেই বুঝবেন ইসলাম আসলে মানুষকে কেমন বানাতে চায়।

০১ লা নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:১৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


পাকিস্তান, সৌদী, আফগানিস্তান ইসলামিকভাবে চালায়েছে; ফলাফল দেখেছেন; ইসলাম ধর্ম পালন করে বেহেশতে যেতে পারবেন; কিন্তু পৃথিবীতে বাঁচা যাবে না, কারণ ধর্মে টেকনোলোজী ও সায়েন্স নেই; ধর্ম মতে পার্থিব জীবন চালালে আজীবন দরিদ্র থাকবে জাতি, বিশৃংখলা চলতে থাকবে সোমালিয়া ও আফগানিস্তানের মতো।

০১ লা নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:২২

চাঁদগাজী বলেছেন:


সায়েন্স ও টেকনোলোজী 'নলেইজ' ধর্ম কর্ম করতে মানা করেনি; মানুষের পার্থিব জীবনের উন্নন ঘটেছে শ্রম ও টেকনোলোজী প্রয়োগে; সেটাই অনুসরণ করতে হবে; ধর্ম কর্ম পালনে কোন বাধা নেই আজকের বিশ্বে।

১২| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৩৪

কালীদাস বলেছেন: আমার মতে হজরত ওমর (রা) এর মৃত্যুর পরই প্রথম দফা শেষ- এই টাইমটাকেই একমাত্র নৈতিকতা এবং সুশাসনের সময়কাল ধরা যেতে পারে; পরের দুই খলিফা বিদ্রোহ দমনে ব্যস্ত থাকতে বাধ্য হয়েছেন পুরা টাইম। সেকেন্ড টাইম ছিল ৯০০ থেকে ১২০০ সাল পর্যন্ত তবে সেটা খুবই স্ক্যাটার্ডভাবে ছিল কারণ মুসলিম জিনিয়াসরা বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে ছিল- এই পিরিয়ডটাকে আমি ইউরোপিয়ান রেঁনেসার বেইস ধরি। এরপরে আর মাঝখানে যা হয়েছে সবই বুলশিট। জনগণের ট্যাক্সের টাকা পকেটে ভরে বাদশাহি জীবন যাপন করে গেছে সবাই।

০১ লা নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:২১

চাঁদগাজী বলেছেন:



রাজতন্ত্রে যাই ঘটার তাই ঘটেছে; এখন ভাবতে হবে, কি করে প্রজাতন্ত্রে তাল মিলিয়ে বাঁচা যায়; পেছনে কিছু নেই, যা ছিল তা হলো রাজতন্ত্র।

১৩| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৪৩

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: মুসলমানদের জন্য জান্নাত আছে। যাদের জন্য জান্নাত নেই পৃথিবীর সুদিন তাদের বেশী প্রয়োজন। তথাপি সুদিন সবাই কামনা করে। মুসলমানরাও করে। তাদের সুদিন ফিরে না আসার যুক্তি সংগত কোন কারণ নেই।

০১ লা নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:৩০

চাঁদগাজী বলেছেন:



প্রতিদিন বিশ্ব এগিয়ে যাচ্ছে, পেছনে যাচ্ছে না; মৃত্যুর পর ভালো থাকার ভাবনা ভালো; তবে, জীবিত অবস্হায় ভাল থাকার সায়েন্ষ মানুষ আয়ত্ব করেছে।

১৪| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:২৫

বিলুনী বলেছেন: ইসলামের সুদিনতো এখনই দেখা যায় বেশী !!! সুসলিম দেশের রাজরা শত শত বিলিয়ন ডলারের মালিক, আগের রাজা বাদশাগন ছিলেন দরিদ্রতার প্রতিক । আগের দিনের লোকজন খেজুর পাতার ছাউনির মসজিদে মাটির মেঝেতে দাড়ঁদাইয়া নামাজ পড়তেন , এখন নয়নাভিরাম মার্বেল পাথর খচিত আলীসান মসজিদে মখমলের কার্পেটে শিতাতপ নিয়ন্ত্রত কক্ষে নামাজ আদায় করতে পারছি একসাথে লক্ষ লক্ষ মানুষ ( মসজিদে হেরাম ও নববী উদাহরণ) , এদেশ হতে আগে মাত্র কয়েক হাজার মানুষ হজ করতে পারতেন এখন করেন কয়েক লক্ষ ) । অাগে কোরবানী দিতে পারতাম কম এখন কোরবানীর রক্তে রাজপথে রক্তের বন্যা নামে । কোরানে হাফেজ ঘরে ঘরে , মুফতি আল্লামা উপাধীধারী লোক হাজারে হাজারে , পিছ টিভিতে সারা দুনিয়া জোড়ো ইসলামের বানী ঘোরে , কারো কারো সাথে তর্ক যুদ্ধে ড: কেম্পবেলের মত বিধর্মীরা যায় উড়ে , আই এস এরা আমিরিকা রাশিয়ার প্রতি অাঙ্গুল ধরে উচিয়ে , দেশে দেশে দেশে ইসলামী ভার্সিটিগুলি যায় বাগদাদ, ইস্তাম্বুল আর কায়রোকে ছাড়িয়ে । সামাজিক সুচকেও আছি অনেক এগিয়ে, পুর্বে যেখানে ক্রিতদাস প্রথা ছিল এখন দেয়া হয়েছে তা উঠিয়ে , নারীদের মর্যাদা বাড়াতে বাড়াতে তাদেরকে রাজা বাদশা , প্রধানমন্ত্রী , স্পীকার ,বিরোধীদলের নেতা সাকিছুতে দিয়েছি স্থান উপরে , নারী নেতৃত্বকে মেনে তার অধীনে ইসলামী আন্দোলনে পড়ছি ঝাপিয়ে < ইসলামের এত সুদিনের পরেও সেই দিনে ফিরে যেতে চাই আবেগের টানে। আবেগের টান না বসাস্তবতা এর কোনটা মেনে নিব ভাবি মনে মনে ।

০২ রা নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:৪০

চাঁদগাজী বলেছেন:




এখন সামান্য বাংগালীও কোরানের অর্থ বুঝেন; এটাই সোনালী যুগ; মুসলমানরা যেটা নিয়ে আক্ষেপ করে, সেটা না বুঝে করেন, সেটা হলো, আগের মতো অমুসলিমরা পেছনে পড়ে যাক, শুধু মুসলমানরা ভালো থাকুক, লীড দেক।

১৫| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৬ রাত ২:২১

দেশী পোলা বলেছেন: আপনে খলিফা হইতে চাইলে ঠিক আছে, নাইলে নাই। এইসব আরব-ফারবের ফাপরি শেষ, বাঙালী খলিফা হিডাবে আপনারে নমিনেট করা হইল। এখন আপনে সুদিন লইয়া টানাটানি করেন

০২ রা নভেম্বর, ২০১৬ রাত ২:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:


ইসলামের সোনালী দিন এখুনি; সবচেয়ে বেশী মানুষ ধর্মের বই পড়টে পারছে; এট মুসলমান কখনো পড়তে পারেনি; এমন কি ১৯৬০ সালেও বাংলার মোল্লারা কোরান পড়তেন, আরবীর অর্থ না জেনে।

মুসলমানদের সব ঠিক আছে, তাদেরকে 'প্রজাতন্ত্র'এ শিক্ষিত হয়ে, ভালো থাকটে হবে; রাজতন্ত্র আসবে না আর ফিরে।

১৬| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৬ রাত ২:৪১

মুহাম্মাদ খাইরুল ইসলাম বলেছেন: ( একজন মানুষ কেন নিজের কষ্টার্জিত অর্থ অন্যের জন্যে ব্যয় করবে । কেন নিজের ক্ষতি সত্বেও অন্যের উপকার করবে । মানুষের জন্যে কেন আত্নোৎসর্গ করবে ? একজন মানুষ সারা জীবন অন্যের জন্যে নিজের সব বিসর্জন দিয়ে গেল । আরেকজন সারা জীবন শুধু জুলুম করে গেল । দুইজন মানুষের কর্মের সর্বশেষ প্রতিফল কি ? যারা পৃথিবীতে শাস্তি বা পুরস্কার কিছুই পেলোনা । তাদের কার্যকারিতা এখানেই শেষ ? একজন মানুষকে এক হাজার খুনে দায়ে একবারই মৃত্যুদন্ড দেয়া যেতে পারে । পৃথিবী শাস্তি পুরস্কারের প্রকৃত জায়গা নয় ।আর শাস্তি যা দেয়া হয় তা শাস্তির জন্যে নয় অপরাধ নিয়্ন্ত্রনের জন্য । ইসলাম সেই ধারনাই দেয় । মৃত্যুর পর মানুষ অনন্ত জীবনের পথে পা বাড়ায় । যেখানে তাকে তার কৃতকর্মের জবাবদিহী করতে হবে । এ বিশ্বাসের কারণেই মুসলিমদের সকল কাজ অর্থবহ । আপনাদের কর্মের অর্থ কি ,,,? )
____________________________________________________________________________
ইসলামে রাজতন্ত্রের স্হান নেই । ইসলামের স্বর্ণযুগ ছিলো খোলাফায়ে রাশেদার যুগ এটা রাজতন্ত্র ছিলনা । পরবর্তিতে রাজতন্ত্র আসে ফলে ধীরে ধীরে মুসলিমরা ইসলামের মুল শিক্ষা থেকে দূরে সরতে থাকে । আজকে মুসলিমদের দুর্দশার কারণ হলো ইসলামের ভিত্তিমূল কোরআন ও রাসূলের জীবনচরিত হতে সরে আসা । আর নিজেদের মধ্যে বিভক্তি । আর এ সবের পেছনে ইসলামের শত্রুদের দীর্ঘদিনের পরিকল্পিত প্রচেষ্টা কার্যকর ছিলো । তবে প্রত্যেক যুগেই কোন না কোন সত্যপন্থি দল সব অনিয়মের বিরুদ্ধে কাজ করেছেন । প্রচেষ্টা করেছেন আত্নোৎসর্গ করেছেন । তার একটি নজির হলো রাসূলের দৌহিত্রের তৎকালিন রাজতান্ত্রিক স্বৈরশাসক ইয়াজিদের বিরুদ্ধে অস্ত্রধারণ এবং শাহাদাৎ বরণ এ ঘটনা কি বিশ্ববাসির চোখে আঙ্গুল দিতে সমর্থ হয়নি ? আপনি মুসলিম নাম ধারণকারীদের দেখে ইসলাম শেখার যে নীতি গ্রহণ করেছেন তা আপনাকে বিড়ম্বনায় ফেলে দিয়েছে । আপনার পোষ্ট দেখে মনে হচ্ছে আপনি পরাশুনা করেন । এবার একটু কষ্ট করে সত্যানুসন্ধিৎসু মন নিয়ে পূর্ববর্তি সব ধারনা একপাশে রেখে নিরপেক্ষ মগয নিয়ে ইসলামকে জানার চেষ্টা করুন কোরআন সুন্নাহ সিরাতে রাসুল ও সিরাতে সাহাবা থেকে আশা করি আসল সত্য বুঝতে পারবেন । মুর্খ ধর্মপ্রাণদের কাছ থেকে আপনি ধর্মের বিকৃত রূপই আশা করতে পারেন ।

০২ রা নভেম্বর, ২০১৬ রাত ২:৫৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


৪ খলিফার সময়ে, ৪০০০ মানুষও হয়তো নাম লিখতে পারতো না, দারিদ্রতা ছিল অকল্পনীয়; যাক, সেটা সময়ের প্রভাব। আজকেও যা ঘটছে, তা সময় ও সায়েন্সের প্রভাব।

পার্থিব জীবন সময়ের সাথে বিশালভাবে উন্নত হয়েছে; মানুষ বিশাল বুদ্ধিমত্তার অধিকারী হয়েছে এখন।

০২ রা নভেম্বর, ২০১৬ ভোর ৬:৫১

চাঁদগাজী বলেছেন:


ধর্মীয় আরবী শব্দ খিলাফত, আসলে সেটা শুরুতে ছিল সামন্তবাদ; পরে রাজতন্ত্রে পরিণত হয়েছে।

১৭| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৩:১৭

মুহাম্মাদ খাইরুল ইসলাম বলেছেন: আপনি আমার মন্তব্যের ধার কাছ দিয়ে যান নি । আপনি হবে হয়তো এভাবে কথা বলছেন । আচ্ছা ইসলামকে আপনি কতটুকু জানেন ?

০২ রা নভেম্বর, ২০১৬ ভোর ৬:৪৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


যতটুকূ পদার্থ বিদ্যা, কেমেস্ট্রী, ইতিহাস, লজিক, অংক, পলিটিক্যাল ইকোনমি, ইকোনমি, সোস্যাল সায়েন্স জানি, ইসলামকে ততটুকু জানি; কিছু মিস করছি?

১৮| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৩:৩৯

মুহাম্মাদ খাইরুল ইসলাম বলেছেন: মনে হচ্ছে আপনি বোঝাতে চাচ্ছেন সায়েন্স জীবনদর্শন শেখানোর দায়িত্ব নিয়েছে । চমৎকার হাস্যকর কথা ।

০২ রা নভেম্বর, ২০১৬ ভোর ৬:৪৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


সব সায়েন্সার মাতা হলো দর্শন, জীবন-দর্শন বাংলায় চালু আছে, দর্শনে নেই।

১৯| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:০৭

কাঙ্গাল মুরশিদ বলেছেন: "কিন্তু পৃথিবীতে বাঁচা যাবে না, কারণ ধর্মে টেকনোলোজী ও সায়েন্স নেই"
আপনার সায়েন্স ও টেকনোলোজী কি মানুষকে চিরদিন পৃথিবীতে বাঁচাতে পারে?
মৃত্যু যখন নিশ্চিত তখন কয়েক বছর আগে আর পরের মধ্যে কী এমন তফাত?

"ধর্ম মতে পার্থিব জীবন চালালে আজীবন দরিদ্র থাকবে"

আপনি কি দারিদ্রকে ভয় পান বা ঘৃনা করেন?
কবি নজরুল বলেছেন:
হে দারিদ্র তুমি মোরে করেছ মহান
তুমি মোরে দানিয়াছ খ্রিস্টের সম্মান।

০৩ রা নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৩:০২

চাঁদগাজী বলেছেন:



কবিকে শেখ সাহেব বৃদ্ধ জীবনে দারিদ্রতা থেকে মুক্তি দিয়েছিলেন; এটাই ছিল শেখ সাহেবের সবচেয়ে বড় অবদান।

দারিদ্রতা মানুষকে অমানুষ করে ফেলে; দরিদ্র মানুষের কোন কিছুই থাকে না, ধর্ম তো কিছুই না।

২০| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৬ রাত ২:৫৬

শেখ মিজান বলেছেন: ১৯টি মতামত দেখলাম, সহজেই অনুমেয় এই যে, ২/৪ জন ব্যাতিত সবাই পড়া বিমুখ মানুষ, তবে আমি আশাবাদি, যাহা কিছু সত্য ও সুন্দর তাহা এক সময় প্রতিষ্ঠিত হবেই, প্রগতি এমন একটি পন্থা, যা কেউ রুখতে পারে নাই পারবেও না।

০৩ রা নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৩:০৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



প্রতিটি মানুষের জন্য উনার জীবনটাই সঅনালী দিন।

২১| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৫

কাঙ্গাল মুরশিদ বলেছেন: "দারিদ্রতা মানুষকে অমানুষ করে ফেলে; দরিদ্র মানুষের কোন কিছুই থাকে না, ধর্ম তো কিছুই না"

এটাই মানুষের সবচেয়ে বড় ভুল ধারনা যা যুগে যুগে বহু সভ্যতাকে ধ্বংস করে দিয়েছে।
দারিদ্র নয় বরং সম্পদের লোভই মানুষকে অমানুষ বানায়, সম্পদশালীদের মধ্যেই ধর্ম, মানবতা, শালিনতা কিছুই থাকে না।
পৃথিবীর পরিবেশ বিপর্যয়, যুদ্ধ, সংঘাত - কোন কিছুর জন্যই দরিদ্র মানুষ দ্বায়ী নয়, তারা বরং বড়লোকদের অপকর্মের শিকার।

একটা বিষয় চিন্তা করুনতো - শ্রিরাম কৃষ্ণ, স্বামী বিবেকানন্দ বা সাম্প্রতিক সময়ের মাদার তেরেসা, নেলসন ম্যান্ডেলা বা আমাদের দেশের মাওলানা ভাষানী - ওনারা চেস্টা করলে কি সম্পদশালী হতে পারতেন না? তাহলে দরিদ্র জীবন কেন বেছে নিয়েছিলেন??

০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৬ ভোর ৬:২২

চাঁদগাজী বলেছেন:


জাপানে কি পরিমাণ বিলিওনিয়ার আছে, কি পরিমাণ দরিদ্র মানুষ আছে? আমাদেরকে জাপানের মডেলে যেতে হবে।

২২| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:২০

অনন্ত নিগার বলেছেন: রাজতন্ত্র নেই, তবে 'গণতন্ত্র', 'প্রজাতন্ত্র' ইত্যাদি নামের কয়েকটি শ্রুতিমধুর শব্দ আছে আমাদের মতো উন্নয়নশীল দেশে, যে শব্দগুলোর আড়ালে আছে আসলে স্বৈরতন্ত্র এবং সবসময় তাই ছিল। আর জীবনযাত্রার মান উন্নত হচ্ছে ঐ উন্নতবিশ্বেই। আর আমাদের মতো উন্নয়নশীল বিশ্বে যাকে 'টেকনলোজী' বলা হয় এগুলো হল এক ধরণের টেকসই ঠকবাজী। ভুখা পেটের মানুষ তো আর আইটি জগতের কঠিন কঠিন শব্দ বুঝেনা। তাই তাদেরকে অন্ধের হাতি দেখানোর পদ্ধতিতে চির অন্ধ করে দেয়া হচ্ছে। কোনকালে এদেশে প্রজাতন্ত্র, গণতন্ত্র. ইত্যাদি ইত্যাদি ইত্যাদি শব্দের সঠিক ব্যবহার ছিল?

০৮ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:৪৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


এক সময় রাজতণ্ত্রও ছিলো না, বেকুবদের জন্য নতুন কিছু মানেই সমস্যা

২৩| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:৫৯

অনন্ত নিগার বলেছেন: এদেশে বেকুব কারা জানেন? যারা সব বুঝতে পারে, নতুন সব কিছুই যে ভালো নয় তা বুঝতে পারে, আর নতুনের আড়ালে কতটুকু সত্যি আর কতটুকু ধোকা, তা ধরতে পারে। তাই এদেশে যতোই বুঝার ক্ষমতা অর্জন করবেন, ততোই হতে হয় বেকুব, আর যারা সব জেনেও খালি সুবিধাবাদিদের তোষামোদ করে সুবিধা নেয়, তারাই হচ্ছে চালাক। চালিয়ে যান, চালিয়ে যান।

০৮ ই নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:০০

চাঁদগাজী বলেছেন:



বেকুব হলো সে যে, নিজকে সন্মান করে না।

২৪| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:০৬

অনন্ত নিগার বলেছেন: নিজেকে সম্মান করেনা এমন বেকুব দুনিয়াতে একটাও নেই। বরং বেকুব হল সে, যে কোনোদিন জানতেও পারেনা সে একটা বেকুব ছিল।

০৯ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১:৫৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



এটাও সঠিক।

২৫| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৭:০৪

শেখ মিজান বলেছেন: না, আর কখনো সেই "সোনালী দিনগুলো" ফেরত আসবে না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.