নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

\'জিজিয়া কর\' বসানোর সময় হয়েছে বাংলাদেশে?

০৫ ই নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:১৮



পাকিস্তান ও আফগানিস্তান থেকে হিন্দুরা পুরোপুরি বিতাড়িত হয়েছে; হিন্দুরা পুর্ব পাকিস্তান থেকে পালিয়েছে মুসলিম লীগের দখলের জ্বালায়; বাংলাদেশ থেকে কেন হিন্দুদের পালাতে হলো, পালাতে হচ্ছে; বা কেন এখন বাংলাদেশে হিন্দুদের টার্গেট করা হচ্ছে? বাংলাদেশের হিন্দুরা বাংগালী, পশ্চিম পাকিস্তানের হিন্দুরা বাংগালী ছিলো না; আফগানিস্তানের হিন্দুরা বাংগালী ছিলো না, ওরা ছিলো আফগান। পাকিস্তানীরা নিজের ধর্মের লোকদের মেরে ফেলতে একটুও ভয় পায় না, আফগানিস্তানেও অবস্হা একই রকম; ফলে, ঐসব দেশে, মাইনোরিটি, বিশেষ করে হিন্দুদের থাকার প্রশ্নই উঠে না।

আসলে, পাকিস্তান ও আফগানিস্তান থেকে মুসলমানরাও পালাচ্ছে অবশেষে। বাংলাদেশীরা দেশ থেকে হিন্দুদের তাড়াচ্ছে, আবার নিজেরা পালিয়ে যাচ্ছে আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়া, কানাডা ও বৃটেনে; জঘন্য।

কিন্তু বাংগালীদের ইতিহাস এতো নির্মম ছিলো না পাক-ভারত উপ মহাদেশে; ১৯৪৭ সালে, ভারত বিভক্তির পর, বাংগালীদের মাঝে উৎখাতের রোগ দেখা দেয়, ১৯৬৫ সাল ছিল উৎখাতের উৎসব। ১৯৭১ সালে, পাকিস্তানী সেনাবাহিনী, রাজাকর, জামাত, ইসলামী ছাত্র সংঘ হিন্দুদের উপর প্রথম গণহত্যা চালায় শুধু মাত্র ধর্মের জন্য। '৭১ সালে গণহত্যা চালানো হয়েছে সব বাংগাীর উপর স্বাধীনতা চাওয়ায়; কিন্তু হিন্দুদের একমাত্র অপরাধ ছিল ধর্ম।

পাকিস্তানী সেনা বাহিনীর ভুতেরা কি বাংলাদেশে রয়ে গেছে? আমরা জানি, জামাত আছে, শিবির আছে, মোল্লা শফি আছে; কিন্তু ওরা তো মেজরিটি নয়, মেজরিটি তো সাধারণ বাংগালী; তারপরও কেন হিন্দুদের টার্গেট করা হচ্ছে?

আমার মনে হয়, মুসলমানদের 'সর্বযুগের অন্যায় ও লজ্জা'র পুনরাবৃতি করতে হবে বাংলাদেশে, চালু করতে হবে 'জিজিয়া কর'?

মন্তব্য ৩৭ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৩

বাকরখানি বলেছেন: জিজিয়া কর জিনিষটা বুঝেন ভাল কইরা? জিজিয়া কর বলতে কি বুঝেন কন তো শুনি।

০৫ ই নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


জিজিয়া কর ছিলো আরব, তুর্কি ও মোগল মুসলমানদের রাস্ট্রীয় চাঁদাবাজী।

( ব্লগার বাকরখানির প্রতিবাদের মুখে পড়ে এডিট করলাম)

২| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০১

বাকরখানি বলেছেন: আমেরিকার ইলেকশন কার হাতে সেইটা নিয়া একটা বলদামার্কা টাইটেলের পোস্ট দেখলাম সরায়া ফালাইসেন নিজেই; পড়তে পারি নাই। সরাইসেন কেন? কেউ গালি দিসিল নাকি পোস্ট যে আপনের বাদবাকি সব পোস্টের মতই গার্বেজ সেইটা বুইঝা সরায়া ফালাইসেন?

০৫ ই নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১০

চাঁদগাজী বলেছেন:



পোস্টটা সরায়েছি কারণ পোস্টটা অনেকেই পড়েছেন, কিন্তু কিছু বলেননি; পাঠকেরা কিছু না বললে, সেই পোস্ট খুব একটা ওজন বহন করে না।

৩| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৭

বাকরখানি বলেছেন: আরেকটা আজাইরা ব্যক্তি আক্রমণ করা রিপ্লাই। মাথার কাম কি পুটকি দিয়া করেন নাকি? জিগাইছি একটা টানছেন আমার মগজ। আপনে আমার বাল জানেন এইটা আরও আগেই বলা উচিত ছিল। আজকে বললাম, আপনে আমার বাল জানেন।

০৫ ই নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১১

চাঁদগাজী বলেছেন:



ঠিক আছ, আপনার মাথার মগজের আকার হাতীর সমান।

৪| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৯

বাকরখানি বলেছেন: বাল কি জিনিষ জানেন তো? বাল হইল যৌনাংগের গোড়ায় যেই চুলগুলা গজায় সেইগুলা।

মাইনষের সাথে ভাল ব্যবহার করা শিখেন। নিজের স্বরচিত স্বৈরাচারী আইন দিয়া নিজের পুটকি সবসময় বাঁচাইতে পারবেন না।

০৫ ই নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১২

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি হচ্ছেন জীবন্ত উইকিপিডিয়া।

৫| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৩

বাকরখানি বলেছেন: আবার ফাউল উত্তর। আপনেরে কি বাসায় কেউ পিডায় নাকি অফিসে কেউ পুটকি মারে সেইটার খারাপ ব্যবহার ব্লগের সাধারণ মানুষের উপর করেন?

০৫ ই নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২২

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমি শান্ত আছি, আপনি শান্ত হোন; এটা ব্লগ, আমরা কি হিন্দু তাড়াতে বের হয়েছি নাকি?

৬| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৮

বাকরখানি বলেছেন: পয়লা ফাউল রিপ্লাইটা না দিলেই পারতেন তাইলে। আমি শান্তই ছিলাম, আপনারে একটা প্রশ্ন করছি উত্তর জানলে দিবেন, না জানলে বলবেন জানিনা, ব্যক্তি আক্রমণ করবেন কেন? এইটা কোন ধরণের ভদ্রতা? আমেরিকায় থাকেন এইটা কোন ধরণের কুযুক্তি মানুষের সাথে খারাপ ব্যবহার করার?

আমেরিকা থিক্যা পিএইচডি পোস্টডক দুইটাই করছিলাম, আমার লজ্জা লাগে আমার ডিগ্রির পরিচয় দিতে আপনেও আমেরিকায় থাকেন শুনলে। মানুষের সাথে ন্যুনতম ভাল ব্যবহার করতে জানেন না আপনারে তেল না দিলে। আপনার এই খারাপ ব্যবহারগুলার জন্য ব্লগে অনেক মারামারি হইছে, আপনে একজন বয়স্ক মানুষ হয়া এরকম উদ্ভট বাজে ব্যাবহারের কারণ কি?

০৫ ই নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪২

চাঁদগাজী বলেছেন:



স্যরি, ওটা এডিট করে দিচ্ছি

৭| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫১

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: গত ৩০ অক্টোবর ফেসবুকে ইসলাম অবমাননার অভিযোগে নাসিরনগরে তাণ্ডব চালায় দুর্বৃত্তরা। তারা মন্দির, হিন্দুদের বাড়িঘর এবং দোকানপাটে হামলা-ভাংচুর ও লুটপাট চালায়।

এরপর গতকাল শুক্রবার ভোররাতে ফের নাসিরনগরের হিন্দুপল্লীর ৫টি বাড়িতে অগ্নিসংযোগ করে দুর্বৃত্তরা।

এসব ঘটনায় হিন্দু সম্প্রদায়ের কয়েক হাজার মানুষ চরম আতংকে রয়েছেন।

অবশ্য শুক্রবার সন্ধ্যা থেকে শনিবার সকাল পর্যন্ত নাসিরনগরের বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে ৩৩ জনকে আটক করা হয়েছে। এ ঘটনায় আগে আরও ১১ জনকে আটক করা হয়েছে।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ইকবাল হোসেন জানান, নাসিরনগরের বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা হয়। এখনও অভিযান অব্যাহত রয়েছে।

নাসিরনগরের ঘটনায় উসকানি দেয়ার অভিযোগে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী ছায়েদুল হকের ঘনিষ্ঠ তিন আওয়ামী লীগ নেতাকে বহিষ্কার করেছে জেলা আওয়ামী লীগ। এরা হলেন, নাসিরনগর সদর ইউপি চেয়ারম্যান আবুল হাশেম, চাপরতলা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সভাপতি হাজী সুরুজ আলী ও হরিপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ফারুক মিয়া।

০৫ ই নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



মুসলীম লীগারদের পরে, আওয়ামীরা সবচেয়ে বেশী হিন্দু সম্পত্তি দখল করেছে; ওরা হিন্দুদের অপছন্দ করে না, কিন্তু বেশী পছন্দ করে হিন্দুদের সম্পত্তি।

জামাতীরা অমুসলীমদের পছন্দ করে না ধর্মের কারণে; জামাতীরা দখলেবাজি করে না, দখলবাজীটা আওয়ামী লীগের হাতে এখনো আছে।

৮| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:০৫

আহা রুবন বলেছেন: দেশের আরও কয়েকটি স্থানে মন্দিরে হামলা হয়েছে। যে কারণে এই হামলা, এখন যা হচ্ছে তা-কি ধর্ম অবমাননা নয়?

০৫ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:২০

চাঁদগাজী বলেছেন:


জামাত, বিএনপি ও আওয়ামী লীগের লোকেরা দুস্ট; সাধারণ মানুষও সুযোগ পেলে হিন্দুদের উপর রোলার চালায়; আমাদের জাতিটা মোটামুটি উল্টা পাল্টা।

৯| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:০৮

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: যা হচ্ছে তা’ ঘৃণারও অযোগ্য।

০৫ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:২৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



বাংগালীরা মগজ হারায়ে অমানুষ হয়ে যাচ্ছে; প্রতি মানুষ সমাজে সমান অধিকার নিয়ে বাঁচার অধিকার রাখে।

১০| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:১৯

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: বিচ্ছিন্ন ঘটনা। ইদানিং কালের হিন্দুরাও একটু বাড়তি কিছু করছে। আওয়ামী লীগ থাকার কারণেই হয়েতো বা। মন্দির ভাঙা সমর্থন যোগ্য নয়, কিন্তু উসকানিটাও সমর্থন যোগ্য নয়। ফেসবুকে কট্টরপন্থী হিন্দুদের স্ট্যাটাস পড়লে মনে হয়, মুসলিমদের চেয়ে হিন্দুরাই দাঙ্গা বাধাতে প্রস্তুত হয়ে আছে। এরা তো এমন ছিল না। আমরা তো এমন ছিলাম না...

০৬ ই নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


হিন্দুদেরকে সবার সাথে সম্ভবমতো সহঅবস্হানের চেস্টা করতে হবে; না হয়, ভুল করবে।

বাংলাদেশের এই ভয়ংকর অবস্হায় হিন্দুদেরকে অবস্হা বুঝে তাল মিলায়ে চলতে হবে; কারণ, একা দেশের সরকার ও প্রশাসনের উপর নির্ভর করে কেহ চলতে পারে না

১১| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১:৫৮

অরুনি মায়া অনু বলেছেন: মানুষের উপর অত্যাচার ইসলাম সমর্থিত নয়। ধর্মকে কলঙ্কিত করছে কতিপয় স্বার্থান্বেষী অমানুষ।

০৬ ই নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:৫০

চাঁদগাজী বলেছেন:


যেকোন ধর্মের মানুষেরা মনে করে যে, শুধু তারাই সৃস্টিকর্তার আসল মানুষ, অন্য ভুল পথের যাত্রী। ভুল পথের ানুষকে সন্মান কার মানসিকতা থাকার কথা নয়।

১২| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৩:৪৬

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: হিন্দুদের বাড়ীঘরে হঠাত করে আক্রমনে বেশ বড় সর কোন ষড়যন্ত্রের আভাশ পাওয়া যাচ্ছে , দেখা যাক এ সম্পর্কে মিডিয়াতে কি রকম মন্তব্য বা প্রতিক্রিয়া আসে । এই মহুর্তে এ ধরনের ঘৃন্য কর্মের জন্য তীব্র ধিক্কার জানাই ।

জিজিয়া নিয়ে প্রশ্ন না করে মন্তব্যের ঘরে জিজিয়ার বিষয়টি সহজ করে বলে দিলেই ভাল হতো । এটা নিয়ে দুনিয়া জুরে রয়েছে খুবই কঠীন সমালোচনা । অনেক ইসলামী ওরিয়েল্টাল স্কলার জিজিয়া নিয়া মিডিয়া করেছেন তুলপার । বিষয়টির গভীরে না গিয়ে একে নিয়ে হয়েছে অনেক আলোচনা । কারো কোন তীর্যক বা কটাক্ষবানে সহজে হবেনা এ আলোচনার কোন সুরাহা । ব্লগে ব্যক্তিগত পর্যায়ে না গিয়ে পোস্টের লিখার কনটন্টের মধ্যে থেকেই আলোচনায় গেলে মুল বিষয়গুলি জানতে পারে সকলে । একজনে পতাকা তুলে ধরার পর অন্যেরা আলোচনায় আসলে ব্লগ পাবে প্রাণ । যার যার দৃস্টিকোন হতে এখানে লিখা তুলে ধরা হবে এটাই স্বাভাবিক । কারো লিখায় অমত হলে কেন কি কারণে অমত, সে বিষয়গুলি সংক্ষেপে তুলে ধরে লিখককে প্রশ্ন করলে তখন লিখকের যুক্তি খন্ডন না করে অন্য কিছু বলার অবকাশ তেমন আর থাকেনা । আমরা জানতে চাই, শিখতে চাই ১৪০০ বছর আগে কোন যুক্তিতে কোন প্রেক্ষিতে হয়েছিল জিজিয়া কর প্রবর্তন । যাহোক, এই ক্ষুদ্র জ্ঞানে যতটুকু জানি সংক্ষপে তা তুলে ধরা হল যেন একে নিয়ে চলতে পারে গঠণ মুলক আলোচনা । অনেক শব্দের সহজ বাংলা জানা নেই বলে ইংলিসেই দেয়া হল ,এ অপরাগতার জন্য ক্ষমাসুন্দর দৃস্টির রইল কামনা ।
The tax levied on muslim population, is in Islamic jurisprudence termed as Zakat

The tax levied on any non-muslim atheist etc, in Islamic jurisprudence termed as Jizya.

Jizya was fixed on annual amount, not bound to the property they hold/own.
Zakat on the other hand has its strict adherence principles.

If zakat was to be followed strictly then, a muslim has to pay zakat on each adn every item in his house hold, be it extra clothing, or ornaments .

Jizya on the other hand, is a lump sum amount, that is decided by the regional governing body or state. In return, they are entitled to enjoy all facilities provided by government . Its more like, motivating them to maintain their social status and not become a burden on taxpayers. And, in case of mandatory conscription (compulsory enrollment for national service like participation in war or jihad) , they are exempted.

সকলের প্রতি শুভেচ্ছা রইল ।

০৬ ই নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:৩৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


জিজিয়া অন্য ধর্মীয়দের ২য় শ্রেণীর নাগরিক হিসেবে গণ্য করার রাস্ট্রীয় ব্যবস্হা; সেই সময়ের রাজতন্ত্রে, অধিকার বিহীন সমাজ ব্যবস্হায় , শিক্ষাহীন, ধর্মীয় বিশ্বাসের জন্য একটি নিয়ম।

জিজিয়া করের প্রতিবাদ হয়েছিল, বিদ্রোহ হয়েছিল, শাস্তির খড়গ নেমে এসেছিল। সংক্ষেপে, আজকের জন্য খারাপ ইতিহাস।

১৩| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৬ ভোর ৫:২৮

জহিরুল ইসলাম কক্স বলেছেন: বস,জিজিয়া কর বিষয় টা খারাপ কিছু নয়।একটু চিন্তা করলেই বুঝবেন।মাইন্ড খাইয়েন না।আপনার লেখার এক গুনমুগ্ধ পাঠক আমি।


জিজিয়া কর (আরবি : ﺟﺰﻳﺔ ǧizyah
Ottoman Turkish: cizye; ) ইসলামি রাষ্ট্রে ধার্য একপ্রকার কর যা অমুসলমানদের জন্য প্রযোজ্য।
ইসলামি রাষ্ট্র যদি জিহাদের মুঝোমুখি হয় তবে জিহাদে অংশগ্রহণ করা সকল সক্ষম মুসলমান নর-নারীর জন্য ফরয্। কিন্তু বিধর্মীদের জন্য জিহাদ ফরয্ নয়, পরিবর্তে তারা রাষ্ট্রকে একটি কর দেবে যার নাম “জিজিয়া”।,আদিতে আরবের কতিপয় খ্রিষ্টান ও ইহুদি গোত্র মহানবিকে এই কর প্রদান করত। জিজিয়া’র শব্দগত অর্থ সামরিক কর্তব্য থেকে অব্যাহতিজনিত কর।
এ প্রসঙ্গে কোরানের সুরা তওবা’র ২৯ আয়াতে বলা হয়েছে, “যাদের ওপর কিতাব (কুরআন) অবতীর্ণ হয়েছে তাদের মধ্যে যারা আল্লাহর বিশ্বাস করে না ও পরকালেও না, এবং আল্লাহ ও তার রসুল যা হারাম করেছেন তা হারাম মনে করে না ও সত্যধর্ম অনুসরণ করে না, তাদের সাথে যুদ্ধ করবে যে পর্যন্ত না তারা বশ্যতা স্বীকার করত: আনুগত্যের নিদর্শন স্বরূপ স্বেচ্ছায় জিজিয়া দেয়”।।
[১]
উসমানীয় তুরস্কে ১৯শ শতকের মধ্যভাগ পর্যন্ত জিজিয়া বলবৎ ছিল। মুসলমানদের বাধ্যতামূলকভাবে সামরিক বিভাগে যোগদান করতে হতো বলে তার পরিবর্তে অমুসলমানদের ওপর একটি কর ধার্য করা হয়। কিন্তু সকল ধর্মের নাগরিকদের জন্য বাধ্যতামূলক সামরিক পেশা প্রবর্তিত হওয়ার পর এই করেরও বিলোপ হয়। মধ্য যুগে পৃথিবীর অন্যান্য মুসলিম শাসিত দেশেও অমুলমানদের ওপর জিজিয়া কর ধার্য করা হয়। ভারতীয় উপমহাদেশে আকবর এটা রহিত করেন, কিন্তু সম্রাট
আওরঙ্গজেবের আমলে এটা পুনঃপ্রবর্তিত হয়। [২][৩]

০৬ ই নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:৪৫

চাঁদগাজী বলেছেন:




সামন্তবাদের সময় ইসলাম শুরু হয়, অটোম্যান সাম্রাজের পতন হয় গণতান্ত্রিক শক্তির হাতে; এই দীর্ঘ সময়ে, ১৩০০ বছরে মুসলিম সাম্রাজ্য অমুসলিম নাগরিককে ২য় শ্রেণীর নাগরিক হিসেবে চিহ্নিত করেছে জিজিয়ার মাধ্যমে; সময়ের সাথে এটি সভ্যতার সাথে তাল মিলিয়ে অন্যরূপ নিয়েছে; এতে আয় হয়েছে ও সাথে সাথে মুসলিমদের ১ম শ্রেণীর নাগরিক হিসেবে উপরে রাখা হয়েছিল।

১৪| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:১২

রাফা বলেছেন: মন্দির ভাঙতে যায় ২০০ মুসলমান, মন্দির বাঁচাতে এগিয়ে আসে ২ জন মুসলমান, গ্যালারী থেকে তামাশা দেখে আর হাত তালি দেয় ২০০০ মুসলমান
২০০ মুসলমানের মন্দির ভাঙার ডিসক্রেডিট নিতে অস্বীকার করে বাদবাকি মুসলমান, তবে ২ জন মন্দির রক্ষার্থে এগিয়ে আসা মুসলিমের পূর্ণ ক্রেডিট নিয়ে মিটিমিটি হেসে তাদের ধর্মের গুণগান ও মহত্ব বর্ণনা করতে তারা ভোলে না...

আমাদেরকে ভেবে দেখতে হবে আসলেই কি আমরা প্রকৃতপক্ষে মুসলমান কিনা।ইসলামের ইতিহাস ও ধর্মগ্রন্থ ও অন্যান্য কিতাবে যা পড়েছি ,জেনেছি ও বুঝেছি সেই ইসলামকে কোথাও খুজে পাইনা বর্তমান সময়ে।
রাতুল রাহা

০৬ ই নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



কোন ধর্ম অন্য ধর্মকে উদার চোখে দেখে না; যারা কম শিক্ষিত তারা এমনিতেই কম উদার।

১৫| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:২১

লাডল্লা পোলা বলেছেন: খোদা তুমি কার
আমার না উনার
যদি আমরা হও
তবে আমায় কও
সন্তানদের কষ্ট দেখে
চুপটি কেমনে রও ?

বিশ্ব যতটা এগিয়ে যাচ্ছে আমাদের চিন্তাজগত ততটা পিছিয়ে যাচ্ছে। মুখে যা বলা হয় তার বিপরীতাই করা হয়। পৃথিবীতে বেশি সংখ্যক বেশি ধার্মিক পাওয়া যায় ভিক্ষুক গরীব দরিদ্র মানুষের মাঝে আর অল্প ধার্মিক অধার্মিক এর বিপরীত। নিয়ত গুন বরকত বইলা একটা কথা আছে, যদি খোদা মানেন তাইলে এইটাও মানতে হবে। অন্যের সম্পদ পুটকি মাইরা নিজে বড় হওয়ার চিন্তা বাদ দিতে হবে। আমার ধর্ম ভালা তরটা খারাপ, কেনই বা এই কথাটা বলতে যামু, কারন পুটকি মারামারিতো শুরুই হয় এখান থেকা। আমরা বাংগলীরা বলে সৌখিন, তাইলে অন্য দেশের চালচলন ফলো করুম কেহ। ভালটা ফলো করা যায় কিন্তু খারাপটা না। হাসি পায়, বিশ্বের বহু ইসলামিক রাষ্ট্র বহু আগে মানবাধিকার লজ্ঞনের দায়ে যে আইন বাতিল করছে আজ তা আমরা প্রয়োগ করার কথা ভাবতাছি। জ্ঞানের অভাবে মানুষ মানুষকে কত ছোট করে দেখে। শিক্ষিত আর জ্ঞানী কিন্তু এক না , আগে জ্ঞানী হও শিক্ষিত এমনেই হইবা। কিছু গাধার বাচ্ছা নিজেরে সহী ইসলাম পালনকারী হিসেবে ভাবে কিন্তু অমুসলিমগো আবিষ্কৃত জিনিস সমানে ব্যবহার কইরা কেমনে নিজেরে সহী স্বীকৃতি দেয় মাথায় আসে না। খোদার দুনিয়ায় খোদার নজিরা দেখার আগে কেও মরে না , নিজ স্বার্থে খোদার আইনের সাথে যুক্ত কইরা নতুন আইন বানাইয়া খোদারে স্বাক্ষী রাইখা যে মানুষের ওপর অত্যাচার করবো খোদা তারে মারার আগে খোদার নজিরা দেখাইয়াই মারবো।

০৬ ই নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:২৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



বেশীর ভাগ মানুষ ধর্মকে নিজের মতো করে প্রয়োগ করে।

১৬| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:৫২

রক বেনন বলেছেন: এমনি ভাবে এক সময় পৃথিবী থেকে সব মানুষই বিলুপ্ত হয়ে যাবে আর রয়ে যাবে শুধু ধর্মগুলো।

০৬ ই নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


দেখেন, জাপান ও ইউরোপে কি হচ্ছে!

১৭| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৬

বন্দী কন্ঠস্বর। বলেছেন: আপনার মত অন্ধ ছাগলগুলার কারনেই এই অবস্থা। যেখানে স্পষ্টতই বোঝা যাচ্ছে, আওয়ামী লীগের দু পক্ষের আভ্যন্তরীন গ্যাঞ্জাম,সেখানে সাম্প্রদায়ীক হামলা বলে জিগির করে পরিস্থিতি খারাপ আরো করছেন।
আওয়ামী লীগের আভ্যন্তরীন কোন্দলের ফসল, নাসিরনগরের কথিত সাম্প্রদায়ীক তান্ডব!!

০৬ ই নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৫০

চাঁদগাজী বলেছেন:



আওয়ামী বা যেই করুক, ভিকটিম হচ্ছে কেহ; অন্য ধর্মের বেলায় জামাত, আওয়ামীরা ও মোল্লা শফিরা মানসিক বন্ধু পরস্পরের।

১৮| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:০৮

প্রবাসী দেশী বলেছেন: "কোন ধর্ম অন্য ধর্মকে উদার চোখে দেখে না; যারা কম শিক্ষিত তারা এমনিতেই কম উদার।"

পৃথিবির কোন ধর্মে (গ্রন্থ) আপনি এই কথা পেলেন যে কোন ধর্ম অন্য ধর্মকে উদার চোখে দেখে না- বাংলায় একটা প্রবাদ মনে পরে গেলো যা আপনার এই মন্তব্যের সাথে মিলে যায় : "অল্প বিদ্যা ভয়ঙ্করী জুতারে বলে আলমারি "পৃথিবীতে অল্প শিক্ষীত ও অশিক্ষীত অনেক উদার মানুষ আছে যারা আপনার মতো (হাতীর মতো মগজ )মানুষেরা দেখতে পান না। মাঝে মাঝে অবাক হই এবং আফসোস হয় যে উন্নত (শুনেছি আপনি ট্রাম্প সাহেবের দেশে থাকেন !! )দেশে থাকলেই যে মানুষ উন্নত মানুসিকতার হয়না তা আপনার মন্তব্য পরেই বুঝা যায়।
খুব ছোটবেলার শোনা একটা আদর্শ উক্তি আপনাকে খুব বলতে ইচ্ছা হচ্ছে : আপনাকে বড় বলে বড় সেই নয় লোকে যাকে বড় বলে বড় সেই হয়. পরিশেষে অনুরোধ করছি সহব্লগার হিসেবে : শুধু মন্তব্য করার জন্য মন্তব্য করবেন না. বুঝে শুনে দেখে অন্যের সম্মান বজায় রেখে নিজের সম্মান ঠিক রেখে মন্তব্য করুন এবং মন্তব্যের জবাব দিন। ভালো থাকুন ও সুস্থ থাকুন এবং সুস্থ ব্লগ্গিং করুন অন্যকেও করতে (সুযোগ )দিন

০৮ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৫৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


প্রত্যেক ব্লগার নিজের মতো ব্লগিং করছেন; আমি চাইলেও কোভাবে হস্তক্ষেপ করতে পারবো না।

ধর্মগ্রন্হগুলোতে যা আছে তা একটা নিদ্দিস্ট সময়ে এসেছিল; সেই সময়ে উদারতা, আজক্বের উদারতা না হওয়ার সম্ভাবনা; কারণ, মানব সভ্যটার অকল্পনীয় উন্নয়ন ঘটেছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.