নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

ট্রাম্প কাকে কাকে পরাজিত করলো?

১২ ই নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৭



১। 'জরীপের' অংকবিদ ও পরিসংখ্যানবিদদের
২। হাজার হাজার পলিটক্যাল সায়েন্সের প্রফেসরদের ও প্রেডিকশনের লোকদের
৩। প্রায় সব মিডিয়াকে, স্পেসিয়েলী সিএনএনকে
৪। প্রেসিডেন্ট ওবামা ও ফার্ড লেডী মিশেল ওবামাকে
৪। প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটন, প্রেসিডেন্ট সিনিয়র বুশ, জুনিয়র বুশকে
৫। রিপাবলিকান ও ডেমোক্রেটিক পার্টিকে
৬। আমেরিকার অর্ধেকের বেশী মানুষকে
৭। নাচে গানে ভর্তি বুইয়নচি, জেনিফার লোপেস, স্প্রিংফিল্ড, জেয় যি, অপরা উইফ্রিকে
৮। আমেরিকান মুসলমানদের
৯। লাতিনো ও আফ্রিকান আমেরিকান নেতা বা ক্রীতদাস ব্যবসায়ীদের।
১০। এশিয়ানদের

**** যদিও ট্রাম্প সাধারণ কেহ নন, বিলিওনিয়ার; কিন্তু টাকা আয় করতে তাকে কাজ করতে হয়েছে; সাধারণ মানুষের পক্ষে কথা বলে জয়ী হয়েছেন; কেহ জানে না, কি হবে, কিন্তু সবাই জানে যে, ২ থেকে ৯ ডলারের মিনিমাম বেতনের দেশে বিনা পরিশ্রমে যারা (তথাকথিত রাজনীতিবিদরা) মিলিয়ন মিলয়ন ডলার আয় করে, তারা সাময়িকভাবে পরাজিত হয়েছে।

মন্তব্য ৩০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩০) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩২

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: অবশেষে চাঁদগাজী গুরুর জয় হয়েছে, এটাই বড় কথা।

১২ ই নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমার জয় হয়নি; কিন্তু যারা মহা সম্পদের দেশে মানুষকে দরিদ্র করে রেখেছে, তারা ১ টা লাথি খেয়েছে; তবে, ট্রাম্পও দরিদ্রদের কেহ নন।

২| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৪

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:




বড় পরাজয়ের বিষয়টা মনে হয় বাদ পরে গেছে , তিনি নীজেই বড় পরাজয় বরন করেছেন ,
পাগলামী বন্ধ হয়ে চারিদিক দিক দিয়ে মোটা ফ্রেমে বন্ধী হয়েছেন প্রেসিডেন্টের চেয়ারে
যেমনটি দেখা গেল আমিরিকান শিল্পীর আঁকা এক নাম করা কার্টুনিস্টের তুলির আচরে।

১২ ই নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


সে একেবারে সাধারণ কেহ নয়; আমেরোকার বর্তমান অবস্হায় তাকেই দরকার। মানুষ মুলার পেছনে দৌড়াতে অভ্যস্ত, 'ইনার্সিয়া' এখনো কাজ করছে।

৩| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১২

আলী আজম গওহর বলেছেন: নির্বাচনে জিতার জন্য যা দরকার তা তিনি করেছেন(শ্বেতাঙ্গ দের আবেগকে কাজে লাগানো)।হিলারি নারী ও তার কিছু ভূল ছিল বলে তিনি বাজিতে জিতেছেন।তাছাড়া এখন একটা ধারনা প্রচলিত যে আমেরিকানরা বর্ণ বৈষম্য ঊর্ধ্ব উঠে গেছে।সেজন্য ট্রাম্পের বিজয় মানতে কষ্ট হচ্ছে।তাই সবাই কে হারিয়েছি,একাই একশ এরকম না ভাবাই ভালো।
আশা করছি নির্বাচনের পর যেটা দরকার(বিক্ষোভ থামানো) স্মর্টলি ট্রাম্প সেটা করবে।এবং ভবিষ্যৎ এ ভালো প্রেসিডেন্ট হবে।

১২ ই নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমরা নিজেদের মতামত যোগ করে, আসল ট্রাম্পের কাছাকাছি আরেকটা ট্রাম্পকে তুলে ধরছি; আসল ট্রাম্প জয়ী হয়েছে ও অস্বাভাবিক জয়কে ধরে রাখতে চেস্টা চালিয়ে যাচ্ছে। মানুষের সীমিত ভাবনাশক্তিতে ৬ বিলিয়ন বিভিন্ন ট্রাম্প ধরা পড়ছে।

৪| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৩

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: ডঃ এম এ আলী দারুন মন্তব্য করেছেন।

১২ ই নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


ড: আলী যাকে নিয়ে মন্তব্য করেছেন, তাকে নিয়ে বিশ্বের সাড়ে ৭ বিলিয়নের মাঝে ৬ বিলিয়ন এখনো কথা বলছে

৫| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫১

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: কয়েক বছর আগেও লোকটা রেসলিং-এর রিং এ ফান করতো, টিভিতে টক শো উপস্থাপনা করতো, নারীদের নিয়ে যা তা মন্তব্য করতো। রূপকথার গল্পকেও হার মানায় তার প্রেসিডেন্ট হওয়ার বিষয়টা...

১২ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:১৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



ট্রাম্প আদর্শ আমেরিকান নন, উনার বিজয় প্রমাণ করেছে যে রাজনীতিবিদরা ওর থেকে নীচু আদর্শের লোক হয়ে বড় আদর্শের অভিনয় করছিলো।

৬| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:০৬

মার্কো পোলো বলেছেন:

যারা এসব জরিপ চালিয়েছিল, ভোট দেবেনা বলে সাফাই গাইছিল তারাই ট্রাম্পকে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত করেছে। হোক সে রেসিস্ট, রেপিস্ট, বিজনেসম্যান তাতে তাদের কিছুই যায় আসে না। অন্তত আমেরিকায় গুরুত্বপূর্ণ পদে মহিলাদের সুযোগ দানে তারা ইচ্ছুক নয়। হিলারী বাদে অন্য কোন পুরুষ প্রার্থী থাকলে ট্রাম্পের পরাজয় নিশ্চিত ছিল।

১২ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:১৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


"অন্তত আমেরিকায় গুরুত্বপূর্ণ পদে মহিলাদের সুযোগ দানে তারা ইচ্ছুক নয়। হিলারী বাদে অন্য কোন পুরুষ প্রার্থী থাকলে ট্রাম্পের পরাজয় নিশ্চিত ছিল। "

-এটা ভুল ধারণা; আমেরিকানরা নারী প্রেসিডেন্টের জন্য তৈরি; তাই বলে, খালেদা বা হাসিনাকে ওরা চান্স দেবে না, আমেরিকায় দক্ষতার মুল্য আছে।

৭| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:২৬

মার্কো পোলো বলেছেন:

"আমেরিকায় দক্ষতার মূল্য আছে।"
কিন্তু আমেরিকানরা দক্ষতার মূল্য দিতে পারেনি। হিলারীকে বাদ দিয়ে অদক্ষকে বাছাই করে নিলো। দক্ষতাকে বিদায় দিয়ে উল্টো এমন একজনকে নির্বাচিত করল যে আমেরিকার মতো রাষ্ট্র শাসন করবে।

১২ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৩৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনার তথ্য ভুল; সিরিয়ায় ৪ লাখের মৃত্যু, ৩০ লাখ শরণার্থী; লিবিয়া ধ্বংস, আফগান যুদ্ধ , সিরিয়া যুদ্ধ বন্ধ না হওয়া, কুর্দি মিলিশিয়া কর্তৃক ইরাকের অর্ধেক দখল, আইএস'এর উদ্ভব, সবই হিলারীর দক্ষতার ফল।

৮| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৫৩

এ কে এম রেজাউল করিম বলেছেন:
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: কয়েক বছর আগেও লোকটা রেসলিং-এর রিং এ ফান করতো, টিভিতে টক শো উপস্থাপনা করতো, নারীদের নিয়ে যা তা মন্তব্য করতো। রূপকথার গল্পকেও হার মানায় তার প্রেসিডেন্ট হওয়ার বিষয়টা...
মেনে নেওয়া যায় না, আমি আজ প্রায় এক সপ্তাহ শ্রেব ঘরে বসে আছি; এ কি করে হয়। এই হারমী ও জঘন্য প্রকৃতির লোক পরবর্তী চার বছর পৃথিবীকে কোথায় নিয়া যায় !

বাংলাদেশের মহান এক লেখক কলেছিলেন - 'একদিন সবকিছু খারাবদের দখলে চলে যাবে'

৯| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৫৩

এ কে এম রেজাউল করিম বলেছেন:
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: কয়েক বছর আগেও লোকটা রেসলিং-এর রিং এ ফান করতো, টিভিতে টক শো উপস্থাপনা করতো, নারীদের নিয়ে যা তা মন্তব্য করতো। রূপকথার গল্পকেও হার মানায় তার প্রেসিডেন্ট হওয়ার বিষয়টা...
মেনে নেওয়া যায় না, আমি আজ প্রায় এক সপ্তাহ শ্রেব ঘরে বসে আছি; এ কি করে হয়। এই হারমী ও জঘন্য প্রকৃতির লোক পরবর্তী চার বছর পৃথিবীকে কোথায় নিয়া যায় !

বাংলাদেশের মহান এক লেখক কলেছিলেন - 'একদিন সবকিছু খারাবদের দখলে চলে যাবে'

১২ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৫৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


"বাংলাদেশের মহান এক লেখক কলেছিলেন - 'একদিন সবকিছু খারাবদের দখলে চলে যাবে' "
-এটা বাংলাদেশের জন্য 'জেনেরিক উক্তি'।
-কম শিক্ষিত আমেরিকানরা গড়ে ঘন্টায় ১১ ডলার আয় করছে, সেখানে ভারতীয় আইটির লোকেরা নিউইর্কে গড়ে ঘন্টায় ৮০ ডলার আয় করছে; যেসব আমেরিকায় গাড়ী কোম্পানীতে গড়ে ৪০ ডালার আয় করতো ঘন্টায়, এখন তারা ওয়াল মার্টে ঘন্টায় ১১ ডলার আয় করছে।
এগুলোর সমাধান হওয়া দরকার।

১০| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:১৪

আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন:

১২ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৫৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



ক্লিনটনের দরকার ছিলো না উট বেচাকেনায় যোগ দেয়া।

১১| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৪৪

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
ট্রাম্প অ্যামেরিকার মেজরিটি সিটিজেনের ভদ্রবেশী মুখোশটা খুলে তাদের মনের অন্ধগলি আমাদের চিনিয়ে দিলেন। ওরা যতই বলুক আধুনিক সভ্যতার বাতি মোমবাত্তি তারা, এবার ভাল মতই বোঝা গেল আসলে ওঝার বেটা বনগরু!

:D :D

১২ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৫৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমি একমত নই; ওরা রাজনীতিবিদদের আসলরূপকে বুঝতে পেরে এ্যাকশন নিয়েছে; এটা ওদের কৃতিত্ব হিসেবে দেখলে কেমন হয়?

১২| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:৫৬

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
ট্রাম্প সৈনিক, মিডিয়াতে কাজ করা লোক। সে মেজর অ্যামেরিকানদের শিকড় চিনে। শেখানেই টান টা মেরেছে। আর এরা হিলারীর সুরে কালনেমির লংকা ভাগ দেখল। শেষে উচিতকর্মটাই হল। এখন বোঝ। তৃতীয় যুদ্ধ হলেও অবাক হব না তবে আবার মন্দা নিশ্চিত। বাজার গুলো তাই বলছে!

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



এখন থেকে ২০৬০ অবধি মন্দা আসবে যাবে।

তৃতীয় বিশ্ব মানুষকে পড়াচ্ছে না, প্রতিটি রাজনীতিবিদ সব দখল করছে, হোক সে ফালু, বা ওবায়দুল কাদের।
আমেরিকায় মন্দের ভালো হয়েছে।

১৩| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ২:০৬

কলাবাগান১ বলেছেন: সান এন্টোনিও
San Antonio Spurs head coach Gregg Popovich এর বক্তব্য

"Right now I'm just trying to formulate thoughts. It's too early. I'm just sick to my stomach. Not basically because the Republicans won or anything, but the disgusting tenor and tone and all of the comments that have been xenophobic, homophobic, racist, misogynistic.
"I live in that country where half of the people ignored all of that to elect someone. That's the scariest part of the whole thing to me. It's got nothing to do with the environment and Obamacare, and all of the other stuff. We live in a country that ignored all of those values that we would hold our kids accountable for. They'd be grounded for years if they acted and said the things that have been said in that campaign by Donald Trump.
"I look at the Evangelicals and I wonder, those values don't mean anything to them? All of those values to me are more important than anybody's skill in business or anything else because it tells who we are, and how we want to live, and what kind of people we are. That's why I have great respect for people like Lindsey Graham and John McCain, John Kasich, who I disagree with on a lot of political things, but they had enough fiber and respect for humanity and tolerance for all groups to say what they said about the man.
"That's what worries me. I get it, of course we want to be successful, we're all going to say that. Everybody wants to be successful, it's our country, we don't want it to go down the drain. But any reasonable person would come to that conclusion, but it does not take away the fact that he used that fear mongering, and all of the comments, from day one, the race bating with trying to make Barack Obama, our first black president, illegitimate. It leaves me wondering where I've been living, and with whom I'm living."

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৬ ভোর ৬:২৬

চাঁদগাজী বলেছেন:

""Right now I'm just trying to formulate thoughts. It's too early. I'm just sick to my stomach. Not basically because the Republicans won or anything, but the disgusting tenor and tone and all of the comments that have been xenophobic, homophobic, racist, misogynistic. "

-কুকুর ও নেকড়ের মাঝে পার্থক্য হলো, কুকুরের জন্য একজন মনিব থাকতে হয়।

১৪| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৬ ভোর ৪:৪৩

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: প্রেসিডেন্ট হওয়ার পরে সুর নরম করেছেন ট্রাম্প । প্রেসিডেনশিয়াল ভুমিকার আলামত হতেছে শুরু ।

প্রচার পর্বে যা ছিল হাতিয়ার, প্রেসিডেন্ট পদে নির্বাচিত হওয়া মাত্রই সেই আগ্রাসন থেকে যেন গুটিগুটি পিছু হটছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। ই-মেল দুর্নীতির জের টেনে হিলারি ক্লিন্টনকে জেলে ভরার হুমকি দিয়েছিলেন ভোটের আগে। কিন্তু এখন বলছেন, ‘‘ও-সব নিয়ে ভাবার সময় নেই। আপাতত দেশের স্বাস্থ্য, কর্মসংস্থান, সীমান্ত নিয়ন্ত্রণ নিয়েই ভাবছি।’’

ঠিক কী ভাবছেন স্বাস্থ্য নিয়ে? হোয়াইট হাউসের দৌড় শুরু করেই ‘ওবামা-কেয়ার’ নিয়ে সরব হয়েছিলেন মার্কিন ধনকুবের। ২০১০-এর সেই স্বাস্থ্য বিমা আইন মোতাবেক চললে দেশ লাটে উঠবে বলেও আশঙ্কা প্রকাশ করেছিলেন। বিলটাকেই বাতিল করার হুমকি দিয়েছিলেন। অথচ বৃহস্পতিবার ওভাল অফিসে বিদায়ী প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার সঙ্গে বৈঠকের পর সেই ট্রাম্পই বলছেন, ওবামার স্বাস্থ্য বিমা আইনটি মোটের উপর বদলাতে চান না তিনি। আর আজ তিনি বলছেন, ‘‘এর চেয়ে ভাল আর কিছু হতে পারে না।’’ এমনকী ওবামার পথে হেঁটে তিনিও চাইছেন, ২৬ বছর বয়স পর্যন্ত সন্তানদের বাবা-মায়ের বিমার আওতাতেই রাখা হোক।

রাজনীতির ময়দানে তখনও আনকোরা ট্রাম্প। কালো ঘোড়া হিসেবেই শুরু করেছিলেন হোয়াইট হাউসের দৌড়। শরণার্থী ঠেকাতে আমেরিকা-মেক্সিকো সীমান্তে দেওয়াল তোলার প্রস্তাব পেড়ে বিস্তর সমালোচনার মুখে পড়েছিলেন। দেশ থেকে মুসলিম তাড়ানোর কথা বলেও উস্কে দিয়েছিলেন বিতর্ক। কিন্তু ভোটের ফল ঘোষণা হতেই দেখা গিয়েছে, ট্রাম্পের ওয়েবসাইট থেকে মুসলিমদের প্রবেশ নিষিদ্ধ করার বিতর্কিত ঘোষণাটি উধাও।

মার্কিন কূটনীতিকদের একাংশের দাবি, বিতর্ক ট্রাম্পকে যতটা না কোণঠাসা করেছে, তার চেয়ে ঢের বেশি এগিয়ে দিয়েছে হোয়াইট হাউস দখলের লড়াইয়ে। তবে কি সেই সমর্থন জুটিয়ে মসনদে আসার পরে ভোল বদলাতে শুরু করলেন ট্রাম্প? ‘প্রেসিডেন্ট-ইলেক্ট’ ও তাঁর পরামর্শদাতাদের কথায় কিন্তু সেই ইঙ্গিতই মিলছে।

যে হিলারি ক্লিন্টনকে প্রচার পর্বে উঠতে-বসতে বিষোদ্গার করছিলেন, তা-ও যেন এখন অনেক ঠাণ্ডা।
ট্রাম্প শিবিরের দাবি, তাঁদের নেতা আপাতত মন দিচ্ছেন দেশের কাজেই।
‘‘প্রথম একশো দিনে ট্রাম্পের অন্যতম প্রধান কাজই হবে কর-ব্যবস্থা ঢেলে সাজা।’’

প্রচারের শুরু থেকেই ভারত-চিনের মতো দেশ থেকে আউটসোর্সিং কমিয়ে দেশেরই কর্মসংস্থান বাড়ানোর পক্ষে জোর সওয়াল করেছিলেন ট্রাম্প। অথচ ভোটে জেতা ইস্তক তা নিয়ে একটি কথাও বলেননি প্রেসিডেন্ট-ইলেক্ট।

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৬ ভোর ৬:২৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



সে হয়তো কেনেডির মতো ভালো হবে।

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৬ ভোর ৬:৩৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



সে নিজের জন্য টাকা আয় করেছে, এখন আমেরিকান পরিবারদের জন্য টাকা আয়ের ব্যবস্হা করবে, আশা করি।

১৫| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:৩৯

কলাবাগান১ বলেছেন: কুকুর বুঝে যে equality without justice is nothing but নেকড়ে doesn't care about justice. সো কুকুরের মুনিব থাকলেও কিছু এসে যায় না
কুকুর বুঝে যে equality without justice is nothing but নেকড়ে doesn't care about justice. সো কুকুরের মুনিব থাকলেও কিছু এসে যায় না

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৩০

চাঁদগাজী বলেছেন:


ভালো বলেছেন; কিন্তু হয়তো আপনি বুঝতেছেন না, আপনি কখন "পরিবারতন্ত্রে বিশ্বাসী" হয়ে গেছে।

১৬| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:৩৬

ভ্রান্ত_পথিক বলেছেন: মোদি বাবাজির বেশ লাভ হল মনে হচ্ছে। ভারতের ক্ষমতায় মোদী আসায় হাসিনার যেমন সুবিধা হয়েছে, আমেরিকার ক্ষমতায় ট্রাম্প আসায় মোদী এখন সেরকম তৃপ্তিতে ভুগছে।

১৭| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:৩৭

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ভোটে জেতার পর ট্রাম্প এখনও পর্যন্ত যে কজন বিশ্বনেতার সঙ্গে কথা বলেছেন, তাঁদের মধ্যে আছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। কথা বলা বাকি চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং এবং রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুটিনের সঙ্গে। তবে প্রেসিডেন্ট পুটিন খুব ‘‌সুন্দর’‌ একটা চিঠি পাঠিয়েছেন, জানিয়েছেন ট্রাম্প। আই এস জঙ্গিদের নিকেশ করার প্রশ্নেও ট্রাম্প বেশ সোজাসাপ্টা। বললেন, সিরিয়ায় প্রেসিডেন্ট আসাদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহীদের এতদিন মদত দিয়েছে আমেরিকা। কিন্তু লোকগুলো কারা?‌ কেনই বা আসাদকে ক্ষমতা থেকে সরাতে আমেরিকার মাথাব্যথা থাকবে?‌ সিরিয়া তো আই এসের বিরুদ্ধে লড়ছে!‌ আমেরিকাও চায় আই এসের বিনাশ। তা ছাড়া রাশিয়া এখন পুরোপুরি সিরিয়ার সঙ্গে। সিরিয়ার বিরুদ্ধে আমেরিকার লড়া মানে রাশিয়ার বিরুদ্ধেও লড়া। ওদিকে ইরান যথেষ্ট ক্ষমতাশালী দেশ। কিন্তু আমেরিকার বৈরী আচরণের জন্য ওরাও আমেরিকার বিরোধী। কাজেই আমেরিকার লক্ষ্য খুব স্থির। আই এস। শেষ করে দিতে হবে ওদের!‌
মধ্যপ্রাচ্য সমস্যা নিয়েও অসাধারণ বলেছেন ট্রাম্প। নিজেই নিজেকে ‘‌ডিল মেকার’‌ হিসেবে বর্ণনা করে জানিয়েছেন, ‘‌ওই একটা ডিল আমি করে যেতে চাই। মানবতার স্বার্থে। এমন সমঝোতা, যার কথা কেউ কোনওদিন ভাবেনি। কিন্তু আমি ওটা করতে চাই।

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



সঠিক।

সিরিয়া এখন রাশিয়ানদের হাতে। পুটিন দেখাতে চেয়েছিল যে, সে আমেরিকা থেকে কম শক্তিশালী নয়, সে সফল। সিরিয়ার জন্য হিলারী দায়ী।

তবে, পুটিন ব্যক্তিগতভাবে পুরো রাশিয়ার মালিক, ক্ষমতার দিক থেকে সৃস্টিকর্তার পরই সে ক্ষমতাবান, তার ভুল পৃথীকে মংগল গ্রহে পরিণত করতে পারে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.