নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

খলীফা ওমর, ওসমান, অটোম্যান বা শায়স্তা খাঁদের আমলে ফেরত যাওয়া সম্ভব?

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ২:২৯



বাস্তবতা তো দুরের কথা, এমনকি গল্পে, রূপকথায়ও মানুষ সেসব যুগে ফেরত যেতে চাইবে না, চাইলেও সম্ভব হবে না; এমন কি, যদি ৩য় বিশ্বযুদ্ধ হয়, যারা বেঁচে যাবেন, তারাও পেছনে যাবেন না, তারা আবারো টেকনোলোজীকে ভর করে, আবারো সুন্দর জীবন গড়ে তুলবেন। তা'হলে আমাদের মাঝে কেহ কেহ কেন মদীনা সনদ, খলীফা ওমরের যুগে ফেরত যেতে চায়?

সমস্যা হচ্ছে যে, খলীফা ওমরের সময়ের ১ জন অশিক্ষিত মানুষের সাথে, আজকের ১ জন অশিক্ষিত মানুষের তফাৎ খুব একটা বেশী নয়; যদিও আজকের ১ জন অশিক্ষিত মানুষ খলীফা ওমরের আমল থেকে কোটী গুণে ভালো জীবন যাপন করছেন। খলীফা ওমরের সময়ে, আরবেরা যখনো সিরিয়ায় রোমান স্হাপনা, পারসিক স্হাপনা, বা আলেকসান্দ্রিয়ায় গ্রীক এলাকা দখল করেনি, তারা খেজুর পাতার ঘরে ও তাঁবুতে ঘুমায়েছে। তখন মদীনার লোক সংখ্যা কতজন ছিলেন?

মুসলমানেরা যখন মদীনার কয়েক'শ ইহুদী পরিবারের সাথে লাঠি দিয়ে মারামারি করার পর, মদীনা সনদ লিখছিলেন, তাদের থেকে ৫০০ মাইল দুরে রোমানদের সভ্যতা ছিল যেরুযালেমে, ৭০০ মাইল দুরে সিরিয়ায়, ১০০০ মাইল দুরে আলেকসান্দ্রিয়ায়; কিন্তু আরবের এই দুর্গম এলাকায় সেই সভ্যতার ছোঁয়া লাগেনি কোনভাবে; মদীনার ইহুদীরা পরে সনদ মনদ ফেলে প্রাণ নিয়ে পালিয়ে গেছে অন্য এলাকায়।

বেদুইনরা প্রাকৃতিক কারণে এমনিতেই যোদ্ধা ও হিংস্র ছিলো, খলীফা ওমরের সময়ে আরবের বেদুইনরা এক হয়ে, চারিদিকে যুদ্ধ চালিয়ে রোমান, পারশিক ও গ্রীকদের এলাকা দখল করে নেয়; গ্রীক, রোমান, পারসিকেরা তাদের আসল সাম্রাজ্য থেকে অনেক আগেই বিচ্ছিন্ন হয়েছিল; ফলে, তারা বাতাসের মতো উড়ে যায়। সেসব দিন গুলো ছিল রক্তের বন্যার দিন, লুটতরাজ, দখলের দিন; এগুলো কারো কাম্য ছিলো না; কিন্তু তারা ততটুকুকেই জীবন হিসেবে নিয়েছে।

খৃস্টের জন্মের ২০০০ বছর আগে মিশরে, ৫০০ বছর আগে রোমান ও গ্রীকরা বিশাল সভ্যতা গড়ে তুলেছে, মানুষ শিক্ষিত হয়েছে; রোমান, গ্রীকরা এসে মিশর, সিরিয়া, জেরুযালেম দখল করে সভ্যতার উন্নতি সাধন করেছে এসব এলাকায়; কিন্তু সাধারণ মানুষের কোন জীবন ছিলো না; মানুষ ছিল আসলেই রাজাদের দাস মাত্র। মানুষের আসল জীবন শুরু হয় ফরাসী বিপ্লবের পরে; আজকের এই সভ্যতার জন্য সব মানুষ ফরাসীদের কাছে সবার আগে ঋণী।

মন্তব্য ১৫ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৩:৩২

আলী আজম গওহর বলেছেন: অতীতে ফিরে যাওয়ার প্রশ্নই ওঠেনা।শায়েস্তা খানের আমলে টাকায় আট মণ চাল পাওয়া যেত,কিন্তু প্রশাসনের একচোটিয়া ব্যবসায় মানুষের কাছে টাকা ছিলনা।মানুষ কষ্টে জীবনযাপন করেছে।
এমন দিনে কে ফিরে যেতে চাবে?
আত্নিক শান্তি,ন্যায়বিচার পাবার জন্য অনেকে হয়তো খুলাফায়ে রাশেদিনে যেতে চাবে।আমার মতে সেটাও যুক্তিসম্মত নয়।ইসলামে উন্নতি করা নিষেধ নয়।মানুষ উন্নতি করে এই পর্যায়ে এসেছে।
শান্তির জন্য অতীতে ফিরে যাওয়ার ইচ্ছার চেয়ে সঠিকভাবে ইসলাম পালন করা উচিত।

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৩:৩৬

চাঁদগাজী বলেছেন:




১৬০ কোটী মানুষ ইসলাম পালন করছেন, পেছনে যাওয়া লাগছে না।

২| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৬ ভোর ৪:৪৪

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ইসলাম পিছনে ফিরে যেতে বলেনা , বরং বলে নীজের বুদ্ধি বৃদ্ধিকে জাগ্রত করে , এর উন্নতি ও বিকাশ ঘটিয়ে সন্মুখে এগিয়ে যাওয়ার কথা । তাইতো নবী করিম বলেছেন বিদ্যা শিক্ষার জন্য প্রয়োজনে চীন পর্যন্ত যাও , তার মানে জ্ঞান গরীমা ও প্রযুক্তি লাভের জন্য যত টুকু যাওয়ার প্রয়োজন ততটুকু যাও । ইসলাম থিছিছ দিয়েছে , পথ দেখিয়েছে , থিছিসের পর এন্টি থিছিছ এসেছে অনেক ইসলামী ও ওরিয়েনটাল স্কুল অফ থটস থেকে , এখন সিনথিছিছ চলছে বিভিন্নভাবে বিভিন্ন ইসলামিক স্কুল অফ থটস এ । একটি সুনদর বিষয় অবশ্যই বেরিয়ে আসবে মুল ইসলামী থিছিছ তথা কোরানের আলোকে যা আমাদেরকে যুগের সাথে তাল রেখে চলার জন্য সঠিক দিক নির্দেশনা দিবে ।

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৬ ভোর ৬:৩৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


ইসলাম একটি ধর্ম, এখন বিশ্বে ১৬০ কোটী মানুষ মুসলিম। ১৬০ কোটী মানুষ ধর্ম বিশ্বাস করে, কোন থিসিসে বিশ্বাস করে না; এখানে থিসিস নেই, লজিক নেই, আছে বিশ্বাস ।

৩| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৬ ভোর ৬:৩৭

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: ফরাসি বিপ্লব না হলে আমাদের মতো সাধারণ জনগণ মুক্ত জীবনের স্বাদ ভোগ করতে পারতো না |

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৬ ভোর ৬:৪৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



আরো দীর্ঘদিন রাজতন্ত্র থাকতো, দাসত্ব থাকতো, মোগলেরা আসতো, আফগানী আসতো, আরো নতুন চেংগিস কিংবা হালাকু খানরা আসতো, খলীফা ওমরের যায়গায় খলীফা জাফর আসতো; কিন্তু মানুষ দাস হয়ে থাকতো, তলোয়ারের আঘাতে সারে পরিণত হতো।

৪| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:৫২

আশ্রাফ বাংলা বলেছেন: আধুনিক গণতন্ত্র, পুজিবাদি অর্থনীতি আমাদেরকে ইসলামী জীবন যাপনে আরও বেশি আকৃষ্ট করে। তথ্য প্রযুক্তির অভাবে খলিফা ওমারেরা যেসব কাজ করতে পারেনি, আমাদের শাসকদের সামনে সুযোগ আছে সবাইকে জবাবদিহিতার মুখোমুখি করার। বর্তমান শাসকেরা যদি খলিফা উমরের কাছ থেকে ন্যায় নীতি আর আপোষহীনতা শিক্ষা নেয়, তবে তার উমরের চেয়েও ভাল শাসক হতে পারবে বলে আমার বিশ্বাস।

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



খলীফা ওমর সম্পর্কে রূপকথা চালু আছে; ঐ সময়ের মানুষএর ধারণা এত কম ছিল যে, ওগুলোকে আজ ধরণা বলা সম্ভব নয়।

৫| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:৫৬

পদ্মপুকুর বলেছেন: বাপ্রে বাপ! আপনার ব্লগ পরিসংখ্যান তো সুনামির মত।
পোস্ট করেছি: ৫২১টি
মন্তব্য করেছি: ১৯৩৯২টি
মন্তব্য পেয়েছি: ১৩৭১২টি
ব্লগ লিখেছি: ১ বছর ৯ মাস
অনুসরণ করছি: ৩৬৭ জন
অনুসরণ করছে: ৩০০ জন

ইংরেজিতে একটা টার্ম আছে "ভার্বাস স্পিস"। এইটা একটু মনে রাইখ্যেন বস।

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


মন বড়, অনেক কিছুই মনে রাখার চেস্টা করছি। প্রসেসর ও মেমোরী দুটোই আপগ্রেড করেছি।

৬| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:১৯

প্রামানিক বলেছেন: অনেক কিছু জানা হলো

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৫৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



যাদের চোখ মাথার পেছন দিকে, তাদের সাহায্য করতে চাচ্ছি

৭| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:০২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
বিশ্বে ১৬০ কোটী মানুষ মুসলিম। ১৬০ কোটী মানুষ ধর্ম বিশ্বাস করে সত্য। আরবে ১০০% মোসলমান থাকার পরও ইসলামের ইতিহাসে এজাবৎ খেলাফত কায়েম হয়ে সফল কোন রাষ্ট্র তৈরি হয়নি। কারন তারা ছিল কট্টরভাবে বিভক্ত
হয়েছে চোদ্দ পদের হাদিস, বিভেদ ..... শিয়া সুন্নি হানাফি সালাফি মালেকি খালেকি কাদিয়ানি হাক্কানি সুফি .... ইত্যাদি অর্ধ শতাধিক। আবার সুন্নি ও শিয়ার ভেতরেও ডজন ডজন বিভক্তি।
রসুল (স) মারা যাওয়ার পরেই মুসলমান খলিফাদের অনুসারিরা বিভক্ত হয়ে হানাহানি সুরুকরে।
নবী মুহাম্মদ (সঃ) মৃত্যুর বেশ আগেই মদিনা-মক্কার কুটিল রাজনীতি স্পষ্ট হতে থাকে। দির্ঘ রোগে ভুগে মারা যাওয়ার পর লাশ বেহাত/ছিনতাই হওয়ার ভয়ে আতংকিত গ্রুপিং মৃতুসংবাদ তাৎখনিক ভাবে গোপন রাখা হয় বলে জানা যায়। জানাজা তো দুরের কথা শোয়ার ঘর থেকে লাশ দরবারে বা উঠনে রাখার ঝুকি পর্যন্ত নেয়া হয়নি। অতচ কত আশা ছিল মক্কায় কাবার সামনে বিশাল জানাজা হওয়ার কথা।
গোত্রের পক্ষের অনেক লোকজন নবির (স) ঘরের সামনে ভিড় জমালেও বিপক্ষ গোত্রের কাউকে জানতে দেয়া হয় নি।
পরে তারহুরা করে মোটামুটি গোপনিয়তার ভেতরেই সংক্ষিপ্ত জানাজা বা জানাজা ছাড়াই সেই আধো অন্ধকার শোয়ার ঘরেই বিছানা সরিয়ে সেখানেই পুতে ফেলা (কবর দেয়া) হয়েছিল। ভাগ্যের কি নির্মম ... পরিহাস, পবিত্র কাবার সামনে বিশাল জানাজা তার প্রাপ্য ছিল। কিন্তু মদিনা-মক্কার কুটিল রাজনীতি ... হতে দিলনা।
এরপর ইতিহাস রক্তাক্ত ... তুচ্ছ কারনে হজরত ওসমানকে মসজিদের ভেতরই কুপিয়ে হত্যা করা হয়। হত্যাকারিরা ও হুকুমদাতারা মুসলিমই ছিল।
এর কিছুদিন পর, হজরত ওমরও একই ভাবে আততায়ীদের হাতে নিহত হন। হজরত আলীকে চলে যেতে হয়েছিল হাজার মাইল দূরে বসরাতে। পরে তিনিও রেহাই পান নি। এখানেও হত্যাকারিরা মুসলিমই ছিল। এই ছিল খেলাফতের (রাসেদিন) স্বর্নযুগ।

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৫৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



মুসলমানেরা পরস্পরকে শিক্ষা থেকে দুরে রেখেছে; অশিক্ষিতদের কাছে আগের মানুষের সহজ জীবনের গল্পই সহজ ভাবনা

৮| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:২৯

কাঙ্গাল মুরশিদ বলেছেন: "মানুষের আসল জীবন শুরু হয় ফরাসী বিপ্লবের পরে; আজকের এই সভ্যতার জন্য সব মানুষ ফরাসীদের কাছে সবার আগে ঋণী"

এই আসল জীবনের কিছু নমুনা কি এ'রকম:

১। দুই দুটি বিশ্বযুদ্ধ যাতে হতাহত কয়েক কোটি মানুষ
২। রাশিয়া ও চীনে কমিউনিস্ট বিপ্লব, প্রতিবিপ্লব, সোভিয়েত আগ্রাসন ও প্রতিরোধে - কয়েকশ কোটি মানুষের জীবন বিপর্যস্ত।
৩। বিশ্বব্যাপী পরিবেশ বিপর্যয়ের শীকার কয়েকশ কোটি মানুষ। পৃথিবী বসবাসের অনুপযুক্ত হওয়ার পথে।
৪। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের যুদ্ধে উদ্বাস্তু শত কোটি মানুষ
৫। ধনি দরিদ্রের ব্যাবধান এতটাই প্রকট যে মাত্র ৬৫ জন মানুষের সম্পদ নিচের অর্ধেক জনগোষ্ঠি ৩৫০ কোটির চেয়ে বেশী
৬। পারিবারিক বন্ধন নস্ট হয়ে মানুষ ক্রমান্ময়ে একাকী নি:সঙ্গ হয়ে যাচ্ছে, কোটি কোটি শিশু বাবা অথবা মা থেকে বঞ্চিত।

এর পরও আমরা এই জীবনই চাই - কারণ আমরা এই জীবনের প্রেমে পরেছি, আর প্রেমতো অন্ধ হয়েই থাকে!

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৪৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


। বিশ্ব বলতে কিছু একটা আছে, তখনকার মক্কা মদিনার লোকেরা জানতো না; সবাই দরিদ্র বা সবাই ধনী হলে যুদ্ধ হতো না।
২। মানুষ শিক্ষিত হয়ে দাস প্রথার বিলোপ ঘটায়ে, নিজের অধিকার প্রতিস্ঠা করতে করতে এতদুর এসেছে
৩। লোক সংখ্যা বেড়ে ৮ বিলিয়নের কাছে চলে গেছে, কিন্তু এখনো প্রচুর মানুষ অশিক্ষিত।

এক সময় সৌদী মরু ছিল ভয়ংকর, এখন উহা সম্পদ; সময়ের সাথে মানুষ নতুন জ্ঞানের মালিক হচ্ছে; পুর্বের ভুল ধারনাগুলো হারিয়ে যাচ্ছে সময়ের সাথে।

৯| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:০১

আহা রুবন বলেছেন: কিছু মানুষ চোখ বুঁজে থাকে। এদের কাছে অতীত হল উজ্বল। আকাইমা বুইড়ারা গান শোনায় হাত ডুবিয়ে দুধ খাওয়া, দুই টাকায় এক ব্যাগ বাজার, কত কত মাছ... কত সুখ অথচ এরা তখন মরার সময় ছাড়া সারা জীবনে আপেল, আঙুর চোখে দেখত না। যে বদনা নিয়ে পাট ক্ষেতে ত্যাগ করতে ঢুকত, কিছু সময় পরে ভাত খেয়ে তাতেই মুখ লাগিয়ে চুমুক দিত, গ্লাস ছিল বড় লোকের। পুরো বাড়িতে এক জোড়া খড়ম, একজন পা ধুয়ে বিছনায় গেলে আরেকজন নিত। তবু এরা বলবে আহা কী সব দিন ছিল...

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:৪৯

চাঁদগাজী বলেছেন:




আমাদের জাতি কইচু না পেয়ে, অতীতকে নিয়ে পড়ে আছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.