নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

রোহিংগাদের আশ্রয় প্রদান নিয়ে বাংগালীরা বিভক্ত

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৮



নবাবী আমলের মগ-জলদস্যুদের সন্তানেরা এখন বৌদ্ধ ধর্ম গ্রহন করে জল্লাদ হিসেবে আরাকানে আছে; তারা আদি বাংগালী গোস্ঠী রোহিংগাদের হত্যা করছে। ১৯৭৯ সালে রোহিংগারা নাগরিকত্ব হারানোর পর, রোহিংগারা শিক্ষা দীক্ষা, ব্যবসা বাণিজ্যসহ সকল মৌলিক অধিকার হারিয়ে সেখানে টিকে থাকার চেস্টা করেছে; তারাও অনেক বাংগালীদের মতো অপরাধ-প্রবন ছিলো, এখন প্রতিকুল অবস্হায় টিকে থাকার জন্য অশিক্ষিত ভাবনা থেকে আরো বেশী অপরাধ-প্রবন হয়ে গেছে। তাদের মাঝে সুশিক্ষিত নেতা নেই, আছে আদম বেপারী, মেয়ে পাচারকারী, মাদক পাচারকারী, ইত্যাদি ইত্যাদি; কিন্তু এরা ড: ইউনুসের দাদাদের বংশধর, তথা আদি চট্টগ্রামী।

রোহিংগারা বাংলাদেশে এসেছে ১৯৭৯ সাল থেকে; ১৯৯৩ সালে এসেছে ৩ লাখের বেশী; এই ৩ লাখের জন্য আরবদেশ থেকে জামাতের মীর কাশেম আলী ২ বিলিয়ন ডলারের মতো এনেছিল, সেটার বড় অংশ গেছে ইসলামী ব্যাংকে ও জামাতের ব্যবসায়; বেগম জিয়াও সেখান থেকে ভাগ পেয়েছেন; সেই ডলার সুইস ব্যাংকে আছে; চট্টগ্রামের পুলিশ থেকে সব রাজনৈতিক নেতা সেই টাকার ভাগ পেয়েছে।

বাংলাদেশ, ৫ লাখের কাছাকাছি রোহিংগা আছে; আগামীতে, আরো ২/৩ লাখ ঢুকে যাবে। আমি যখন এই পোস্ট লিখছি, আরবে এদের জন্য চাঁদা নেয়া হচ্ছে, নেয়া হচ্ছে লন্ডনে, নিউইয়র্কে; সীমান্ত রক্ষীদের টাকা দিয়ে এদেরকে বাংলাদেশে আনবে; টাকার বিনিময়ে সাহায্য করবে স্হানীয় আওয়ামী লীগ।

রোহিংগাদের যেভাবে হত্যা করছে মগ দস্যুরা, , ১৯৭১ সাল বাংগালীদের এত সহজে হত্যা করতে পারেনি; কারণ, বাংগালীরা এক এলাকা থেকে অন্য এলাকায় পালায়েছে, মানুষ পরস্পরকে সাহায্য করেছে; রোহিংগাদের পালানোর সুযোগ নেই, যদিকে পালাবে সেখানে বড় জল্লাদ অপেক্ষা করছে।

জাতিসংঘ ব্যাপারটা দেখছে, ও বাংলাদেশকে অনুরোধ করেছে সীমান্ত খুলে দিতে; জাতিসংঘে কাহারা এত বড় বেতনে চাকুরী করে, জানলে হতবাক হবেন, এরা এশিয়া, আফ্রিকা ও ল্যাটিন আমেরিকার সরকারী এলিটদের পোষ্য ইডিয়ট; কোটায় চাকুরী পায়। আমার ঘনিস্ট পরিচিত ২ বাংগালী ওখানে বড় চাকুরী করতো; ওদের ২ জনের বাবা পাকিস্তান সরকারের সময় এলিট ছিল, বাংলাদেশ সরকারের সময় এলিট ছিল; এরা বাংলাদেশের কোটায় চাকুরী পেয়েছিল; একজন সাহিত্যিক ছিলেন, কবিতা লিখতেন; একবার, আমাকে উনার এক বুলশিট প্রেমের কবিতা পড়ে শোনানোর পর, আমার ইচ্ছা হচ্ছিল লাঠি দিয়ে পেটাতে।

যাক, রোহিংগারা বাংগালী, সাধারণ বাংগালী থেকে বেশী অপরাধী; কিন্তু ওদের মাঝে শিশু আছে, কিশোরী আছে, মহিলা আছে; সেদিক থেকে চিন্তা করে, আমাদের সরকার বাকী মুসলমান দেশগুলোর সাথে কাজ করে এদের ভাগ করে বিভিন্ন্ন দেশে দিয়ে দিতে পারে; বড় কাজ হলো মগ দস্যুদের থামানো।

৪২টি মুসলিম দেশ এদের নিলে, প্রতি দেশ ৪০ হাজার করে নিতে পারবে, এটা কারো জন্য বোঝা নয়; আবার একা সৌদী বর্ডার পাহারা দেয়ার জন্য ১০ লাখ লোক লাগবে; মালয়েশিয়ায় লোক লাগছে ক্রমাগতভাবে; এমন কি পাকিস্তানে মানুষ দরকার, স্হানীয় পাকীরা কাজ করতে চাহে না, ওরা টাউটগিরি করে চলতে চায়। বাংলাদেশ থেকেও রোহিংগা কমে যাবে, ৫ লাখের মাঝে ৪ লাখকে অন্য মুসলিম দেশে পাঠিয়ে দেয়া সম্ভব; সরকারকে দক্ষ হতে হবে।

মন্তব্য ২১ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২১) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৪

আহা রুবন বলেছেন: যে কোনও অত্যাচারিতের মতো রোহিঙ্গাদের প্রতিও দুঃখবোধ আছে। আমাদের নিজস্ব নানা সমস্যা রয়েছে। তারা যদি অপরাধ প্রবণ না হত এবং পতঙ্গর ন্যায় আণ্ডা-বাচ্চা পয়দা না করত, তাহলে বলতাম সিমান্ত খুলে দেয়া হোক।

২০ শে নভেম্বর, ২০১৬ ভোর ৬:৫৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



সীমান্ত না খুললে, হত্যাকান্ড থামানোর জন্য এখনি ব্যবস্হা নেয়ার দরকার সরকারের পক্ষ থেকে; ওরা বাংলা ভাষাভাষী মানুষ

২| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৮

Saikat Palash বলেছেন: রোহিঙ্গারা বাঙালি! এই প্রথম শুনলাম!
যাই হোক, মুসলিম হওয়ায় রোহিঙ্গাদের ৪২ টি মুসলিম দেশে বিভাজন করে দেওয়ার বিষয়টা খুব হাস্যকর লাগলো!

২০ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:০০

চাঁদগাজী বলেছেন:



কিছু লোক সবকিছুতেই হতবাক হয়, ও হাসে; ওদের মতামতের কোন দাম থাকার কথা নয়।

৩| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৯

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
ভাল প্রস্তাব তবে বাংলাদেশের মধ্যে ওদের প্রবেশ করালে সব শেষ। কারণ এরপর ইউএন এইচ সি আর, জাতিসংঘ, মুস্লিম বিশ্ব, উন্নত মানবাধিকার চিন্তার উন্নত রাষ্ট্র আম্রিকা, ব্রিটেন ভাববে যাক ওদের থাকার স্থান হইছে আর কি! নাকে তেল মেখে ঘুমাও!

আর এদিকে বাংলাদেশে বাড়তে থাকবে মাদক সন্ত্রাস, বনভূমি উজার, ও নানা অপরাধ!


রোহিঙ্গা সমস্যা মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ সমস্যা। আর আমাদের সংবিধানের ২৫ নং ধারা কোন দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে প্রতিক্রিয়া জানাতে যতদূর জানি উৎসাহিত করে না। তবে জাতিসংঘ এর মূলনীতি ও নিয়মাদি মেনে চলতে উৎসাহিত করে।


আর এই সুযোগ নিয়ে অথর্ব জাতিসংঘ বলে দিল বাংলাদেশের সিমান্ত খুলে দিতে।


বলি বাং কি মুন বাবা, যে দেশে এসে তোমরা জলবায়ু তহবিলের জায়গায় ঋণ নিতে বল সে দেশের জনগনকে তোমরা কি ভাব? এমনি জনসংখ্যা সমস্যা দেশের মাথায় আগুন ধরিয়ে রেখেছে তার উপর আবার ঘি ঢালতে এসেছে।


উদোর পিন্ডি বুদোর ঘাড়ে ঢেলে জাতিসংঘ আর কত ঘুমাবে?

২০ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:০২

চাঁদগাজী বলেছেন:



কোটা অনুযায়ী সব দেশ থেকে পরিচিতদের জাতি সংঘে চাকুরী দেয়, ওরা সরকারী চাকুরে থেকেও দায়িত্বহীন

৪| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:১৪

যোগী বলেছেন:
যে সব বাংগালী রোহিংগাদের আশ্রয় দিতে চাই তারা প্রত্যেকে নিজ নিজ বাড়িতে ১০টা করে রোহিংগা নিজ দ্বায়িত্বে রাখবে তা অঙ্গীকার করুক।

২০ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:০৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংলাডেশ সরকারের দায়িত্ব আছে ওদের প্রাণ রক্ষা করার, ওরা বাংগালী এবং মোটামুটি চট্রগ্রামের আদি বাসিন্দা

৫| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:১২

সাহসী সন্তান বলেছেন: রোহিঙ্গারা পূর্বে চট্রোগ্রামের বাসিন্দা ছিল বলে যে তাদেরকে বাংলাদেশে ঢুকতে দিতে হবে এটা ঠিক নয়! এমনিতেই যে গুলো ঢুকে আছে তাদের অত্যাচারে বর্ডার অতিষ্ট হয়ে আছে! দেশের মধ্যে 'ইয়াবা' নামক সর্বনাসী ট্যাবলেটের অধিকাংশই আসে এই রোহিঙ্গাদের থেকেই!

এছাড়া হিসাব করলে বাংলাদেশের একজন সাধারণ মানুষের তুলনায় রোহিঙ্গারা হাজার হাজার গুণ হিংস্র! মানবিক দৃষ্টিকোণ বিবেচনা করে হয়তো ওদেরকে সাপোর্ট করা যায়, কিন্তু তাই বলে এমন একটা চোর-ডাকাত-বদমায়েশ জাতিকে এই দেশে ঢুকতে দিতে আমি কোন ভাবেই সম্মত নই!

প্রয়োজনে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী বাহিনী পাঠিয়ে এই ব্যাপারটা হ্যান্ডেল করুক! অথবা জাতিসংঘ থেকে রোহিঙ্গাদের থাকার জন্য একটা জায়গীর করে দিক! সেটা অন্তত এই ৪২টা দেশে ভাগ ভাগ করে নেওয়ার থেকে ভাল হবে! যেখানে কেবল রোহিঙ্গারাই থাকবে, সম্পূর্ন স্বাধীন ভাবে! নয়তো জাতিসংঘের এই মানবাধিকার মানবাধিকার করে চিল্লানোর কোন ভেল্যু নেই!

২০ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:০৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



জাতি সংঘে মানুষ চাকুরী নেয় ভালো বেতনে, ভালো জীবন যাপন করার জন্য; কেহ ওদের চেনেও না।

৬| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৩৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
রহিঙ্গাদের সমস্যার কারন - ইসলাম ও সৌদি ও আরবদের ফান্ডিং ও বাংলাদেশের মৌদুদিবাদি জামাত ও তৎকালীন বিএনপি জোট। এরা পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র শুরু করেছিল আরো আগে।

রহিংগারা বৌদ্ধ বা স্থানীয় প্রতিবেশীদের সাথে সেভাবে মিশতে পারে নি, সেটা তেমন সমস্যা ছিল না। সবাই শান্তিপুর্ন ভাবেই যুগের পর যুগ ছিল। সমস্যা সুরু হয় ৯০ দশকের পর। মৌদুদিবাদি ওহাবী এজেন্টরা সৌদি-পাকি আইএসাই মদদে মসজিদে মসজিদে, ঘরে ঘরে ধর্মপ্রচারের নামে ইসলামি বিধিনিষেধ .. দাড়ীটুপি হেজাব ... স্থানীয়দের ঘৃনা করতে শিখিয়েছে বছরের পর বছর। কোন কালেই ওরা বোর্খা-হেজাব পড়ত না। ২০০১ এ বিম্পি ক্ষমতায় আসার পর মৌদুদিবাদি ওহাবী এজেন্টরা তাদের বাধ্য করে। ব্যাপক ফান্ডিং পেয়ে সিমান্তের বেশীরভাগ মাদ্রাসায় রিতিমত ঘাটি বানিয়ে ফেলে। মুলত তখনি সুরু হয় বোর্খা-হেজাবে, আলখেল্লা-টুপির বাড়াবাড়ি নিজেদের মূল সংস্কৃতির বাইরে থেকে ... নিজেদের আইসলেটেড করে ... ।
এরপর ক্ষমতাসিন বিম্পি সুযোগ দেয় আরবের সহায়তায় মৌদুদিবাদি জামাতিরা রহিঙ্গাদের সংগবদ্ধ করে, ... মসজিদে টাকা, আরাকানে ইসলামী স্বতন্ত্র স্বায়ত্বশাসিত রাজ্য প্রতিষ্ঠার তৎপরতা শুরু করে। তখনই মুলত রহিঙ্গা সমস্যা সুরু।
তৎকালীন বার্মা সামরিক সরকার এইসব রাষ্ট্রবিরোধী প্রচেষ্টাকে শক্ত হাতে দমন করে করে।

এখন সুরু হয়েছে রহিঙ্গাদের অস্ত্রসরবরাহ। যা চলছে। রিসেন্ট টার্ময়েল ও রহিঙ্গা বিতাড়নের কারন এইসব রহিঙ্গা অস্ত্রধারীরা বিনা উষ্কানিতে বর্মিসেনাদের উপর চোরগুপ্তা হামলা, হামলাকারিরা লুকায় রহিঙ্গা ঘনবসতিতে।
নিজেদের কর্মফল ভোগ করছে রহিঙ্গারা।
বার্মার সমাজ ও সংস্কৃতিকে বর্জন ও মূল স্রোতে মিশতে না পারার ব্যার্থতা ... ... রহিঙ্গাদের দুর্দশার অন্যতম কারন।

২০ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:১০

চাঁদগাজী বলেছেন:



জামাত ও বিএনপি মিলে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে রোহিংগাদের উস্কানী দিয়েছিল; ওরা এখন সরকারে নেই; মীর কাশেম আলী ছুটিতে গেছেন; এখন দায়িত্ব বর্তমান সরকারের।

৭| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৩৩

উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: @ হাসান কালবৈশাখী, আপনার মন্তব্য পড়ে অবাক হলাম।

এটা সবাই জানে, রোহিংগা সংখ্যালঘুদের নাগরিকত্ব এবং সেই সাথে স্বাস্থ্য, শিক্ষার সমস্ত অধিকার কেড়ে নিয়ে বার্মা তাদেরকে প্রান্তিক অবস্থানে ঠেলে দিয়েছে। একজন শিশু রাষ্ট্রের কাছে শুধুই একজন শিশু, তাদের অধিকার প্রদান রাষ্ট্রের দায়। শুধু রোহিংগা নয়, বরং বার্মার নাগরিকত্ব আইনে ক্ষুদ্র একটি নৃগোষ্ঠী ব্যতিরেকে প্রায় সমস্ত মুসলিম নৃগোষ্ঠীকে নাগরিকত্ব দেয়া হয় নি। কোন অমুসলিম রাষ্ট্রে মুসলিম সংখ্যালঘুকে যদি রাষ্ট্রীয়ভাবে নিশ্চিহ্ন করে দেয়া হয় তবে সে দায় মুসলিম সংখ্যালঘুর - কেন তারা সংখ্যাগুরুর সাথে খাপ খাওয়াতে পারেনি? অন্যদিকে কোন মুসলিম দেশে যদি কোন সংখ্যালঘু ডাকাতের কবলে পড়ে তবে সে দায়ও সম্পূর্নভাবে মুসলিমদের - কেন তারা সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দিতে পারে না? কি অদ্ভূত মানসিকতা!!!

এই রোহিংগা নির্যাতনে আমরা তো আর দর্শক হয়ে থাকতে পারি না। বার্মার ঝামেলা ইচ্ছায় হোক, অনিচ্ছায় হোক বাংলাদেশকেই নিতে হয়েছে। এখনও সেন্ট মার্টিন বা কোন বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সাময়িক ভাবে শরনার্থী হিসেবে কিছু দিনের জন্য
নির্যাতিত জনগোষ্ঠীকে আশ্রয় দেয়ার কোন বিকল্প নেই। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে আবার তাদের বার্মায় পাঠাতে হবে। বার্মা এদের দায়িত্ব নিতে বাধ্য। এরা বার্মার সন্তান। রোহিংগারা কখনই আরাকানের দাবী ছেড়ে দেবে না। বাংলাদেশের মাটি এদের জন্য শুধুই সাময়িক আশ্রয়।

তবে যাই হোক না কেন, বাংলাদেশের মাটিতে রোহিংগাদের যে কোন রকম সশস্ত্র তৎপরতা বাংলাদেশকে প্রতিহত করতে হবে। বার্মার সাথে সম্পর্ক নষ্ট করার ঝুকি নেয়া যায় না কোনভাবেই।

২০ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:১৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



বাংলাদেশ সরকার যদি দায়িত্ব নিয়ে মুসলিম দেশ সমুহকে উৎসাহিত করে, সবাই রোহিংগাদের থাকার ব্যবস্হা করবে।

৮| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৫৭

শূণ্য পুরাণ বলেছেন: বার্মা রোহিঙ্গাদের এলাকাসহ বাংলাদেশকে দিয়ে দিতে বা বিক্রি করে দিক,সব ঝামেলা চুকে যায়।

২০ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:১৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



বার্মার বাসিন্দারা রোহিংগাদের চাহে না, এটা সমস্যা

৯| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:০০

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: রোহিঙ্গাদের আমাদের কেন নিতে হবে? আমরা কি জার্মানীর মত ধনী দেশ? ফিলিস্তিনে অনেক মুসলিম নির্যাতিত হচ্ছে। সবার দায়িত্ব তো নেয়া সম্ভব না। জাতিসংঘের বোঝা উচিত বাংলাদেশ একটা গরীব দেশ। এখানে আর যেন নতুন করে বোঝা না চাপানো হয়। ফিলিপিনে পাঠানো যেতে পারে। কারণ, তাদের প্রেসিডেন্ট শরণার্থী নিতে চায়...

২০ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:১৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



বাংলাদেশে আনার দরকার নেই; বাংলাদেশকে ব্যবস্হা নিতে হবে হত্যাকান্ড বন্ধ করতে; সেটা বন্ধ হলে; বার্মা সরকারের সাথে কাজ করে, তাদেরকে আরাকান থেকে বার্মার অন্য এলাকায়ও সরিয়ে নেয়া সম্ভব; বার্মা আমাদের থেকে ৩ গুণ বড় ও লোক সংখ্যা মাত্র ৬ কোটী।

১০| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:৪৬

শূণ্য পুরাণ বলেছেন: রোহিঙ্গাদের কাছ থেকে তাদের দেশ কেড়ে নেয়ার ফর্মুলা,বাংলাদেশের হিন্দুদের ভারত পাঠিয়ে দেয়া কি সমর্থন করেন?

২০ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:১৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



গ্রাম ঘেরাও করে মানুষকে হত্যা করছে; হত্যাকান্ড ঠেকানোর দরকার; ওরা আদি বাংগালী।

১১| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ২:১২

ওয়াহিদ সাইম বলেছেন: ".... আমাকে উনার এক বুলশিট প্রেমের কবিতা পড়ে শোনানোর পর, আমার ইচ্ছা হচ্ছিল লাঠি দিয়ে পেটাতে।"....হা হা হা। আপনাকে বুলশিট প্রেমের কবিতা শোনাতে চাওয়া এবং আপনার লাঠি দিয়ে পেটানোর এই দৃশ্যটা যতবারই কল্পনা করি ততবারই আমার হাসি চেপে রাখা কঠিন হয়ে পড়ে।

২০ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:২০

চাঁদগাজী বলেছেন:



এসব লুলু পুলু কবিদের নিয়ে আমিও হাসি।

১২| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৩:২৭

বিলুনী বলেছেন: কয়েক বছর ধরে শরণার্থী শিবিরের অভ্যন্তরে একাধিক স্থানে হেরোইন, ইয়াবা, গাঁজা, মদসহ জোয়ার আসর ও অসামাজিক কাজের আসর হচ্ছে । শত শত কিশোর- যুবক, তরুন, বিবাহিত- অবিবাহিত লোকজনের খুবই খারাপ পরিণতির জন্য দায়ী রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবির। এই শিবির সংলগ্ন বস্তি ও আশ পাশের বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা অসংখ্য অনুপ্রবেশকারী মাদক, মানব পাচার নানা উগ্র সন্ত্রাসী গোষ্ঠির সাথে সম্পৃক্ততা, অনৈতিক কর্মকান্ডে লিপ্ত, পাহাড় কাটা, বন উজাড়, সমুদ্রে মৎস্য পোনা ধ্বংস, চুরি, ডাকাতি, সস্তায় শ্রম বিক্রিসহ নানা নিরাপত্তা হুমকি জনিত কর্মকান্ডের সাথে জড়িত রয়েছে। এভাবে পার্শ্ববর্তী প্রতিবেশী মিয়ানমারের রাখাইন প্রদেশের লক্ষ লক্ষ রোহিঙ্গা মুসলিমরা বাংলাদেশে অবৈধ অনুপ্রবেশ করেই চলেছে এবং এরা বিভিন্ন স্থানে লোকালয়ে মিশে যাচ্ছে। সামগ্রিক প্রেক্ষাপট বিবেচনা না করে আমাদের এক শ্রেণীর মানবতা প্রেমী আমাদের দেশে লক্ষ লক্ষ অভুক্ত মানুষের পাশে না দাড়িয়ে অনুপ্রবেশকারী রোহিঙ্গাদের পক্ষালম্বন করছে।
এদেশের জন্য এই সমস্যাটি যারা লালন পালন করেছে তাদের দায়দায়িত্ব নিরোপন পুর্বক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা হোক ।


২০ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:২২

চাঁদগাজী বলেছেন:



এগুলো ঘটেছে সরকারের লোকদের কারণে; পুলিশ ও আশেপাশের লোকেরা এগুলো থেকে লাভবান হচ্ছে; পার্টির লোকেরা আছে।

১৩| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৬ ভোর ৪:১০

ওয়াহিদ সাইম বলেছেন: *রোহিঙ্গদের তুলনামুলক অধিক অপরাধ প্রবনতা নিশ্চয় জন্মগত নয় বরং পারিপার্শ্বিকতার কারনে। শিক্ষার আলো বন্চিত, দরিদ্রতায় আচ্ছন্ন, প্রতিনিয়ত নির্যাতিত-নিষ্পেষিত-প্রবন্চিত- অত্যাচারিত মানুষগুলো চরমপন্থী,মাদকাসক্ত,চোর-ডাকাত হতেই পারে। কিন্ত ওরা কি আমাদের রাজনীতিবিদদের চেয়েও বড় চোর-ডাকাত, বড় সন্ত্রাসী, বেশী নিষ্ঠুর ?! কোন ভাবেই নয়।
*রোহিঙ্গদের নিয়ে আপনার এই লেখাটা যৌক্তিক ও ব্যালেন্সড।
তবে আপনি কিভাবে যে পাগলা ট্রাম্পকে সমর্থন করেন বুঝিনা।

১৪| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৬ ভোর ৪:১৪

ওয়াহিদ সাইম বলেছেন: *রোহিঙ্গাদের তুলনামুলক অধিক অপরাধ প্রবনতা নিশ্চয় জন্মগত নয় বরং পারিপার্শ্বিকতার কারনে। শিক্ষার আলো বন্চিত, দরিদ্রতায় আচ্ছন্ন, প্রতিনিয়ত নির্যাতিত-নিষ্পেষিত-প্রবন্চিত- অত্যাচারিত মানুষগুলো চরমপন্থী,মাদকাসক্ত,চোর-ডাকাত হতেই পারে। কিন্ত ওরা কি আমাদের রাজনীতিবিদদের চেয়েও বড় চোর-ডাকাত, বড় সন্ত্রাসী, বেশী নিষ্ঠুর ?! কোন ভাবেই নয়।
*রোহিঙ্গাদের নিয়ে আপনার এই লেখাটা যৌক্তিক ও ব্যালেন্সড।
তবে আপনি কিভাবে যে পাগলা ট্রাম্পকে সমর্থন করেন বুঝিনা।

২০ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:২৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



রোহিংগাদের জন্য স হজ এলাকা হলো বাংলাদেশ; তা'ছাড়া ওরা বাংগালীদের আদি একাংশ।

ট্রাম্প মনে হয় যুদ্ধ বন্ধ করতে পারবে; আরবেরা মাছির মতো মরছে, আমেরিকানরা টাকা হারাচ্ছে।

১৫| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৪০

অেসন বলেছেন: আপনার কথার সাথে মায়ানমার সরকারের বক্তব্যের মিল আছে। ওরাও রহিংগা দের বাংগালি বা বাংলাদেশী বলে দাবি করে। দেশ বিভাগের পর ওই এলাকার বাসিন্দা সে বাংগালি হোক বা চাটগার লোক হোক, সে বার্মিজ নাগরিক। এটাই সত্য।
আর একটা কথা, ওঁদেরকে আশ্রয় দিলে মায়ান্মার কখনই ফেরত নিতে চাইবে না। আর মুসলিম দেশগুলি ইয়েমেন, সিরিয়া নিয়ে অনেক সমস্যায় আছে। ওইসব দেশে গণহত্যা আরও বেশি হচ্ছে। সুতরাং রোহিঙ্গা নিয়ে মাথা ঘামানর সময় আপাতত নেই।
বর্তমানে রোহিঙ্গা সমস্যা অনেক জটিল রুপ ধারন করেছে। খুব সহজে সমাধান সম্ভব না। একদিকে শরণার্থী আর অন্যদিকে আর,এস,ও বাংলাদেশকে চাপে ফেলছে।

২০ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


যে রোহিংগা বাচ্চাটিকে মেরে ফেলছে, সে কিভাবে বাঁচবে? সে কোন দেশের নাগরিক তাতে বালছাল কিছু আসে যায়, যখন তাকে মেরে ফেলছে? মুরগীর মগজ নিয়ে কি কি কাজে লাগবেন আপনি?

১৬| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৪১

অেসন বলেছেন: মানুষের মগজ নিয়ে, ৪২ টি মুসলিম দেশে রোহিঙ্গাদের ভাগ করে নেওয়ার যে সমাধান আপনি দিলেন তা কতটুকু বাস্তবসন্মত ?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.