নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমরা না চাহিলেও, রোহিংগারা বাংলাদেশেই আসবে

২১ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:৪৫



প্রান বাঁচানোর জন্য পলায়নপর রোহিংগারের জন্য একামাত্র নিরাপদ দেশ হচ্ছে বাংলাদেশ; মানুষ যখন প্রাণ বাঁচাতে পালায়, তাদের কাছে বর্ডার, আইন কিছুই না; সুতরাং ধরে নেন যে, রোহিংগারা বাংলাদেশেই আসবে; সরকার ওদের ঢুকতে দেয়নি, তাতেই মনে হয় ৫ লাখ ঢুকে গেছে; আরো ঢুকবে। সর্বোপরি, বাংলাদেশ সরকার ও জনতার মাঝে দেশ নিয়ে কোন ঐক্য নেই; ফলে, সরকার কি করতে চাচ্ছে, তাতে মানুষের মাথা ব্যথা নেই!

বাংলাদেশে প্রতি বর্গমাইলে গড়ে প্রায় ৩০০০ মানুষ বসবাস করে; এদের ৫০% খুবই দরিদ্র, সর্বোপরি নিরক্ষর; ফলে, নতুন ১ জন রোহিংগাও এদেশের জন্য বোঝা। এদেশের কিছু মানুষ এসব সমস্য বুঝে, কিন্তু সরকারের সাথে মানুষের কোন কম্যুনিকেশন চ্যানেল নেই; মানুষ চাইলেও এসব ইস্যুতে সরকারকে সাহায্য করতে পারে না।

ব্লগের অনেকে আরেকটা সমস্যার কথা বলছেন, রোহিংগারা ভয়ংকর অপরাধ-প্রবন জাতি; এ কথার কিছু সত্যতা আছে; তবে, এখানে কিছু ভুল ধারণা কাজ করছে, এসব দরিদ্র সাধারন মানুষ কতটুকুই বা চুরি করবে, রাজনোতিক অপরাধ করছে, কতটুকুই বা জংগী হবে? আমাদের জাতি জামাত, শিবির, ছাত্রলীগ, ছাত্রদল, হেফাজত, পুলিশ, ব্যুরোক্রেটদের মতো ভয়ংকরদের টেক্কা দিয়ে টিকে আছে; সব রোহিংগা মিলেও হলমার্কের সমান টাকা নিয়ে যেতে পারবে না; সব রোহিংগা মিলে চুরি করলেও শিল্প ব্যাংক বা সোনালী ব্যাংক থেকে খোয়া যাওয়া টাকার ১%'এর সমান চুরি করতে পারবে না।

কেহ দুস্ট লোককে আশ্রয় দিতে চাহে না; কিন্তু দুস্টরা প্রাণ হারানোর আগে, বাঁচার চেস্টা করে, নিরাপদ আশ্রয় খোঁজে; রোহিংগাদের জন্য বাংলাদেশই একমাত্র নিরাপদ দেশ, মরে বেঁচে তারা এখানেই আসবে।

আমাদের সরকারকে মাথা খাটায়ে এর সমাধান খুঁজতে হবে, যদিও উনাদের মাথা সম্পর্কে আমরা বেশ সান্দিহান; আমরা দেখে এসেছি, উনাদের মাথার থেকে গলায় জোর বেশী।

মন্তব্য ৩২ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৩২) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:২১

ওয়াহিদ সাইম বলেছেন: *আপনার লেখায় সহমত হয়ে আরো বলতে চাই যে, বাংলাদেশ সরকারকেই দ্রুত রোহীংগা সমস্যা সমাধান খোঁজা শুরু করতে হবে মানবিক ভাবেই। তা নাহলে সমাধান প্রকৃতিকভাবেই হয়ে যাবে। কিছু মরবে নিষ্ঠুর বুড্ডিস্ট বর্মীজদের হাতে তিলে তিলে, আর বাকিরা প্রান ভয়ে এদিক সেদিক ফালাবে। বর্ডারে ২য় গ্রেট ওয়াল তুলেও প্রতিনিয়ত খুন হওয়া মানুষদের আটকে রাখা যাবে না। যেহেতু ওদের ভাষা অলমোস্ট চিটাগংগের আন্চলিক ভাষা এবং চিটাগংগের স্থানীয় লোকজন নির্যাতিত রোহীংগাদের প্রতি সহানুভূতিশীল, সেহেতু ১৬ কোটি বাংলাদেশীরদের সাথে ওদের মিশে যাওয়াটে তেমন কঠিন হবেনা।
*.... তবে আমাদের সরকারের মাথা যে গোবর ভর্তি স ব্যাপারে আমি নিশ্চিত।

২২ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:৩২

চাঁদগাজী বলেছেন:


এসব সমস্যা সমাধানের লোকজন সরকারে আছে বলে মনে হয় না; দেখতে হবে, আমাদের ফরেন মিনি ফিনিস্টার কি করেন! শেষ সমাধান হলো, ওরা বাংলাদেশে থেকে যাবে।

২| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ২:৪৩

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: ঝামেলা হলেই রোহিঙ্গারা এখানে আসবে সেই চিন্তা না করে মায়ানমার সরকারকে অান্তর্জাতিক চাপে রাখতে হবে। বাংলাদেশ তাদের আশ্রয় দিলেও সেটা যেন হয় সাময়িক। এমনেস্টি, টেমনেস্টিরা কই?

২২ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ২:৪৯

চাঁদগাজী বলেছেন:




আমাদের কি এক ফরেন মিনিস্টার আছে, মানুষে উনার নাম জানার কথা নয়, হয়তো শেখ হাসিনাও উনার নাম ভুলে গেছেন, উনি রোহিংগা সমস্যাকে কোথায়ও তুলে ধরার চেস্টা করেননি এখনো; বসে বসে টাকা পয়সার সম্ভাবনার দিক নিয়ে হিসেব করছেন, বোধ হয়!

৩| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৩:২৫

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: মায়ানমারের রাখাইন প্রদেশের রোহিঙ্গাদের ওপর যে বর্বরতা অব্যাহত রেখেছে । রোহিঙ্গা নারী-পুরুষ ও শিশুদের ওপর সেনাবাহিনী, পুলিশ ও সীমান্তরক্ষী দলের সদস্যরা যে বর্বরতা অব্যাহত রেখেছে তাতে নির্যাতিত রোহিঙ্গারা টিকতে না পেরে অধিকাংশ বাড়ি-ঘর ছাড়া হয়েছে। সর্বশেষ তথ্য দিয়ে হিউম্যান রাইটস ওয়াচ বলেছে, রাখাইন প্রদেশে সেনা অভিযানে এ পর্যন্ত ১২ শতাধিক বাড়ি-ঘর ও বিভিন্ন স্থাপনা ধ্বংস হয়ে গেছে। এসব স্থাপনা রোহিঙ্গাদের মালিকানার। অপরদিকে সেনা অভিযানে প্রাণহানির সংখ্যা উন্নীত হয়েছে ১৭১ জনে। গ্রামের পর গ্রাম জ্বালিয়ে দেয়া হয়েছে। পৈশাচিক কায়দায় হত্যা অব্যাহত রয়েছে। এর পাশাপাশি চলছে রোহিঙ্গা যুবতীদের নির্বিচারে ধর্ষণ। ফলে বসতবাড়ি হারা এসব রোহিঙ্গাদের বড় একটি অংশ সীমান্ত পাড়ি দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশের জন্য সীমান্তের ওপারে জড়ো হয়েছে বলে সেখানকার বিভিন্ন সূত্রে নিশ্চিত করা হয়েছে। কিছু রোহিঙ্গা সীমান্ত পারি দিয়ে এদেশে ঢুকার পরে বিজিবি তাদেরকে পুশব্যক করলেও তারা আবার অন্য কোন না কোন ভাবে বাংলাদেশেই ফিরে আসছে । রোহিঙ্গাদের বিষয়ে অভিযোগ নোবেল বিজয়ী সুচির এনএলডি সরকার অস্বীকার করে আসছে। তার নোবেল পুরস্কার প্রত্যাহার করে নেয়ার জন্য তাই বিভিন্ন মহল থেকে দাবী উঠছে ।

রাখাইন প্রদেশের বর্বরতা এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে কারণে জাতিসংঘের ইউএনএইচসিআরএ’র পক্ষ থেকে বাংলাদেশে সীমান্ত রোহিঙ্গাদের জন্য খুলে দেয়ার আহ্বান জানিয়ে তাদের আশ্রয় দেয়ার অনুরোধ জানানো হয়েছে। কিন্তু এ আবেদনের কোন যৌক্তিকতা নেই বলে বাংলাদেশ সরকার এতে সায় দিচ্ছে না। কেননা, ইতোপূর্বে যেসব রোহিঙ্গারা শরণার্থী হিসেবে এদেশে আসার পর এখনও যারা অবস্থান করছেন তাদের ফিরিয়ে নেয়ার কথা দিয়েও মিয়ানমার সরকার তা রক্ষা করেনি। উল্টো রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশ থেকে যাওয়া বলে দাবি করে থাকে সেদেশের সরকার। এ কারণে গত ৭ দশক ধরে মিয়ানমারের ওপর নিপীড়ন নির্যাতন অব্যাহত রয়েছে। তাই বিষয়টির কুটনৈতিক সমাধান প্রয়োজন । আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বিষয়টিকে যথাযথভাবে তোলা ধরার জন্য পররাস্ট মন্ত্রী কোন ফলপ্রসু পদক্ষেপ নিয়েছেন বলে মনে হচ্ছেনা পক্ষান্তরে বিষয়টি দেশের গনমাধ্যমে ব্যপকভকবে আলোচিত হওয়ায় এটা এখন আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে জানাজানি হচ্ছে ।


২২ শে নভেম্বর, ২০১৬ ভোর ৪:১২

চাঁদগাজী বলেছেন:



বাংলাদেশের ফরেন মিনিস্টারের নাম আপনি জানেন নাকি, আমি জানি না; একবার, শেখ হাসিনা এক বুড়ো লোককে ফরেন মিনিস্টার বানায়েছিলেন, দেখতে বিয়ের উকিলের মতো ছিলো।

৪| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:২১

নিরাপদ দেশ চাই বলেছেন: জাতিসংঘ কি করছে? কানাডা আমেরিকার মহামানবেরাই বা কোথায়। অত বড় বড় দেশের কত জায়গা বিরান পড়ে আছে। সেখানে আশ্রয় দিলেইতো ল্যঠা চুকে যায়।

২২ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:২৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


জাতি সংঘে প্রতিটি দেশ থেকে কোটার মাধ্যমে পরিচিতদের চাকুরী দেয়; ৯৯% ইডিয়টেরা চাকুরী করে ওখানে; ওরা ভালো বেতন পায়, দেশ বিদেশ ঘুরে।

৫| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:২২

নিরাপদ দেশ চাই বলেছেন: আপনি ইমেলার ফারমার নাকি?

২২ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:২৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



হ্যাঁ, আমি ফারমার। কেমন আছেন?

আপনাকে কিভাবে চিনতে পারবো?

৬| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:৫৩

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: বাটি চালান দিয়া বাংলাদেশের বর্তমান পররাস্ট মন্ত্রী আবুল হাসান সম্পর্কে যা জানা গেল তাতে দেখা যায় তিনি মুলত বাংলাদেশ সরকারের একজন বড় মাপের আমলা ছিলেন । ১৯৪৩ সালে বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলের জেলা দিনাজপুরে তাঁর জন্ম। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় হতে ১৯৬২ সালে অর্থনীতিতে বি এ অনার্স সম্মান এবং ১৯৬৩ সালে একই বিষয়ে এম এ ডিগ্রি লাভ করেন। ১৯৬৬ সালে পাকিস্তান ফরেন সার্ভিস (পিএফএস) এ যোগদানের পূর্বে (১৯৬৪-৬৬ সাল পর্যন্ত) তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অর্থনীতির শিক্ষক হিসেবে নিয়োজিত ছিলেন।
তাঁর দীর্ঘ কূটনৈতিক জীবনে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ঢাকাস্থ প্রধান কার্যালয়সহ বিদেশস্থ বাংলাদেশের বিভিন্ন মিশন যেমন নিউ ইয়র্ক (ভাইস কনসাল, কনসাল জেনারেলের চলতি দায়িত্ব), নতুন দিল্লী (প্রথম সচিব, কাউন্সেলর এবং উপ-হাইকমিশনার) এবং বেইজিংয়ে রাষ্ট্রদূতের পদমর্যাদায় উপ-মিশন প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

জনাব আলী ভুটান (১৯৮৬-১৯৯০), অষ্ট্রিয়া, চেক রিপাবলিক এবং স্লোভাক রিপাবলিক- এর সমবর্তী দায়িত্বসহ জার্মানী (১৯৯২-৯৫) ও নেপালে (ফেব্রুয়ারী থেকে অক্টোবর ১৯৯৬) রাষ্ট্রদূত এবং আয়ারল্যান্ডের সমবর্তী দায়িত্বসহ যুক্তরাজ্যে (১৯৯৬-২০০১) হাইকমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

ঢাকাস্থ প্রধান কার্যালয়ে তিনি প্রশাসন; আন্তর্জাতিক সংস্থাসমূহ; জাতিসংঘ ও অর্থনৈতিক বিষয়াবলী; পলিসি প্ল্যানিং; এবং দক্ষিণ এশিয়া ও মানবাধিকার শাখাসমূহে মহাপরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। অতিরিক্ত পররাষ্ট্র সচিব (দ্বিপাক্ষিক) হিসেবে তিনি ১৯৯২ সালে ভারতের সাথে তিন বিঘা করিডোর বাস্তবায়ন চুক্তির নেগোসিয়েশন ও চুক্তি স্বাক্ষর করেন। তিনি একই বছরে মিয়ানমারের সাথে মিয়ানমার শরণার্থীদের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন চুক্তি প্রণয়ন ও অনুস্বাক্ষর করেন।

কিন্তু কথা হল ১৯৯২ সনে তিনি কি চুক্তি করলেন এবং তা কেন বাস্তবায়ন হলোনা সে সম্পর্কে অনেক কিছুই জানা যায়নি । তিনি এই চুক্তির বিষয়টি জাতি ও বিশ্ববাসীর সন্মুখে তুলে ধরতে পারতেন জোড়ালোভাবে । তা না করে ম্যাও ম্যাও প্যাও প্যাও মিন মিন কেন করছেন তাতো বুঝতে পারছিনা ।



২২ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:০১

চাঁদগাজী বলেছেন:


রবার্ট ক্লাইভের ছোট সৎভাই হবেন নিশ্চয়।

শেখ হাসিনাও মেজর জিয়ার মতো, কলা বাগান করেছে।

৭| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:০২

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ভাব সাব দেখে আর কথা বার্তা শুনে সে রকমই মনে হচ্ছে !!!

২২ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৪৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



শেখ হাসিনা সব সময়, উনার থেকে কমবুদ্ধিমানদের মন্ত্রী বানান

৮| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:০৬

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: আমিও যাচ্ছি বাঁশ বাগান করতে, পারলে পরে কোন এক সময় দেইখ্যা আইসেন ।

২২ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৫১

চাঁদগাজী বলেছেন:



শেখ সাহেব কলাগাছকে এমপি বানায়েছেিলেন; জিয়া ইডিয়টদের পায়ের কাছে রাখতেন; আপনি বাঁশ বাগান করছেন?

৯| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:০৮

বিলুনী বলেছেন: সরকার রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধান করতে পারবেনা । এ নিয়ে দেশে বিদেশে কঠিন ষড়যন্ত্র চলছে বলে মনে হয় ।

২২ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৫৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


এরা বার্মার মানুষের চক্ষুশুল ছিল, এরপর এরা জামাতের প্রভাবে পড়ায় এই চরম অবস্হার শিকার হয়েছে।

১০| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৫৩

আশরাফ ও নীল বলেছেন: রোহিঙ্গাদেরকে আশ্রয় দেবার জন্য জাতিসংঘের আহবান যথেষ্ট নয়, মায়ানমার সরকারকে এজন্যে উদ্যোগ নিতে হবে।

যে কোন অমুসলিম দেশের জন্যই সম্ভবত সেদেশে বসবাস করা মুসলিমেরা হুমকিস্বরূপ। ভারতও এর আগে পশ্চিমবঙ্গের মুসলিমদের ধরে ধরে পুশ ইন করার অপচেষ্টা চালিয়েছিল।

২২ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৪৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



সরকার ও জনতা মিলেই ওদেরকে হত্যা করছে; ওদেরকে ওখানে থাকতে দেবে বলে মনে হয় না।

১১| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:১৪

প্রামানিক বলেছেন: কেহ দুস্ট লোককে আশ্রয় দিতে চাহে না; কিন্তু দুস্টরা প্রাণ হারানোর আগে, বাঁচার চেস্টা করে, নিরাপদ আশ্রয় খোঁজে; রোহিংগাদের জন্য বাংলাদেশই একমাত্র নিরাপদ দেশ, মরে বেঁচে তারা এখানেই আসবে।

আমাদের সরকারকে মাথা খাটায়ে এর সমাধান খুঁজতে হবে, যদিও উনাদের মাথা সম্পর্কে আমরা বেশ সান্দিহান; আমরা দেখে এসেছি, উনাদের মাথার থেকে গলায় জোর বেশী।


চিন্তার বিষয়

২২ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৪২

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমাদের সরকার কি চিন্তা করে, নাকি আনন্দে মরে, আমাদের জানতে দেয় না।

১২| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৩৪

সাহসী সন্তান বলেছেন: মূলত সমস্যাটা হচ্ছে রোহিঙ্গাদেরকে বাংলাদেশে আশ্রয় দেওয়া যেত, যদি তাদেরকে ফেরৎ দেওয়ার কোন ব্যবস্থা থাকতো! কিন্তু আসলেই তো সেটা নেই! মিয়ানমার কক্ষনই রোহিঙ্গাদেরকে পূনরায় ফেরৎ নেবে না। তাছাড়া আন্তর্জাতিক মহলও এদের ব্যাপারে খুব বেশি ইন্টারফেয়ার করছে না! সুতরাং বাংলাদেশ রোহিঙ্গাদেরকে নিয়ে পুঁজো করা ছাড়া তো আর কিছু দেখছি না।

তাছাড়া রোহিঙ্গা এমন একটা জাতি, এদের মধ্যে ভাল বলে কিছু আছে কিনা আমার জানা নেই! এরা জাত সাপের মত, এখন বিপদে পড়ছে তো; সেই জন্য হাতজোড় করছে! বিপদ কেটে গেলেই ফোঁস করবে! অনেকটা বুকে বসে চোখে ঠোক দেওয়ার মত!

২২ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৪৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



শুধু বর্তমান বার্মা সরকার যদি ওদের বিপক্ষে হতো, তা'হলে কিছুটা হলেও ভবিষ্যতের আশা থাকতো; কিন্তু ওখানকার মানুষ এদের মেরে ফেলছে, এর থেকে জগন্য কিছু জানা নেই।

১৩| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:০৪

কাঙ্গাল মুরশিদ বলেছেন: এত দু:শ্চিন্তার কিছু নাই। ১৭ কোটি মানুষের দেশে দশ লাখ মানুষ এসে এমন কোন আহামরি কিছু করে ফেলতে পারবে না।
বাংলাদেশের গ্রামাঞ্চলে শ্রমিকের চাহিদা এখনও অনেক - দরিদ্র মানুষের জন্য কাজের অভাব হবে না।
বাংলাদেশ সরকার যেটা করতে পারত - বিষয়টা আন্তর্জাতিক মহলে তুলে ধরে কিছু সাহায্য আদায় করে নিতে পারত - সেটা হত নগদ লাভ।

২২ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:০১

চাঁদগাজী বলেছেন:


সরকার মনে করছে যে, এগুলো জামাতের জংগীতে পরিণত হবে; আগে জামাত এদের নিয়ে ২ বিলিয়ন ডলার আয় করেছে আরব দেশ থেকে; এদেরকে অস্ত্র দিয়েছিল মীর কাশেম আলী; তারপর, এদের বর্তমান অবস্হা।

১৪| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:৩৮

মার্কো পোলো বলেছেন:
জাতিসংঘ মিয়ানমারকে কিছু না বলে উল্টো বাংলাদেশকে বলে রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিতে। দায়িত্ব কি শুধু বাংলাদেশের নাকি মিয়ানমারের কোন দায়িত্ব নাই। রোহিঙ্গাদের যেভাবে নিপীড়ন করছে তাতে জাতিসংঘ নীরব থেকে নিজেদের ধইঞ্চা সংস্থা হিসেবে ভালভাবে পরিচয় দিচ্ছে।

মানবতার জয় হোক।

২২ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:০২

চাঁদগাজী বলেছেন:


মিয়ানমার তার দায়িত্ব পালন করছে, নাগরিকাতা কেড়ে নিয়ে, জায়গা জমি কেড়ে নিয়ে, ঘরে আগুন দিয়ে গুলি করছে।

১৫| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:০২

রানার ব্লগ বলেছেন: ওয়াহিদ সাইম@ বাংলাদেশের এত কি দায় ঠেকছে যে রহিঙ্গা সমস্যা বাংলাদেশের সরকারকেই সমাধান করতে হবে, রোহিঙ্গারা কি বাংলাদেশী ?

চাঁদ গাজী @ দারিদ্র, ক্ষুধার্ত ও অশিক্ষিত লোকদের দিয়ে যা ইচ্ছা করান যায়, রোহিঙ্গারা জাতিগত ভাবে দারিদ্র, ক্ষুধার্ত ও অশিক্ষিত সেই সাথে অপরাধপ্রবন জাতি, জাতি গত ভাবেই এরা হিংস্র। এদের আশ্রয় দিতে সমস্যা নাই, কিন্তু এরা আশ্রয় পাওয়ার পর দুনিয়ার সব ধরনের আকাম কুকামের সাথে জরিয়ে যায়। এরা অন্যায় ভাবে বাংলাদেশী পাসপোর্ট করে বিদেশ গিয়ে আকাম কুকাম সব করে যার দায় ভার সব সময় বাঙ্গালীদের উপর এসে বর্তায়। জামাত শিবির ও এই ধরনের সন্ত্রাসী গ্রুপ গুল এদের ব্যবহার করে, ধর্মের নামে ভয় দেখিয়ে।

তাই রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেয়া যাবে না, এদের সমস্যা বার্মার সরকারকেই করতে হবে।

হ্যা আমরা না চাইলেও রোহিঙ্গারা আসবে, আমাদেরকেও ঠিক তেমনি শক্ত হাতে তাদের কে ফেরত পাঠাতে হবে।

কিছু সন্ত্রাসী সঙ্গোঠন ইতিমধ্যে তাদের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড শুরু করে দিয়েছে।

২২ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


"তাই রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেয়া যাবে না, এদের সমস্যা বার্মার সরকারকেই করতে হবে। "

-বার্মা সমাধান বের করেছে, এবং সেটা প্রয়োগ করেছ।

এবং সেই কারণেই আমরা আলোচনা করছি, অন্য সমাধানের ব্যাপারে। অন্য সমাধান হলো, এই নির্যাতীত দুস্টলোকগুলোকে বিভিন্ন মুসলিম দেশ যেন নিয়ে যায়, সেটার ব্যবস্হা করতে বাংলাদেশ যেন এগিয়ে যায়, ব্যবস্হা নেয়; কারণ, এদের মাঝে নারী, কিশোরী ও শিশু আছে, এবং এরা বাংলাভাষী; সর্বোপরি এরা পালাতে আমাদের দেশে আছস।

১৬| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৫

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: বাগানে গাছ লাগানো যাচ্ছেনা , ছবি লোড হচ্ছেনা ।

১৯৯২ সনে মায়ানহতে এদেশে আসা রোহিঙ্গাদেরকে স্বদেশে প্রত্যাবর্ত চুক্তি যা বর্তমান পররাস্ট মন্ত্রী কতৃক অনুন্বাক্ষরিত হয়েছিল তার মধ্যে দুর্বল পয়েন্ট গুলি কি ছিল যার কারণে মায়ানমার সে চুক্তি পালনে অনীহা প্রদশন করছে তাকি কোন মতে জানা সম্ভব হবে ? তাহলে বুঝা যেত দুর্বলতাটুকু কার মায়ানমারের না বাংলাদেশের । নিশ্চয়ই ঐ চুক্তির ভিতরে শুভংকরের ফাক ফোকর কিছু ছিল !!!যে সুযোগ মায়ানমার নিচ্ছে!!!

২২ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৫৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


মগের বাচ্ছারা অমানুষ, এত সম্পদের মালিক হয়েও ভালো কিছু করতে পারেনি আজো।

১৭| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:১৭

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: সব রোহিংগা মিলেও হলমার্কের সমান টাকা নিয়ে যেতে পারবে না; সব রোহিংগা মিলে চুরি করলেও শিল্প ব্যাংক বা সোনালী ব্যাংক থেকে খোয়া যাওয়া টাকার ১%'এর সমান চুরি করতে পারবে না।.......এটা হয়তো ঠিক আছে, কিন্তু ঐ যে বললেন বোঝার উপর শাকের আটির মতো একজন মানুষও আমাদের বোঝা অনেক বাড়িয়ে দিচ্ছে, সুতরাং আমরা রোহিঙ্গাদের গ্রহণে প্রস্তুত নই।

২২ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:০০

চাঁদগাজী বলেছেন:



মুসলিম দেশগুলোর মানুষ দরকার; বাংলাদেশ সব মুসলিম দেশগুলোর একটা জরুরী সন্মেলন ডাকলে ঢাকায়, সবাই ব্যাপারটা অনুধাবন করে, রোহিংগাদের নিয়ে যেতো।

১৮| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৩১

উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: "এত দু:শ্চিন্তার কিছু নাই। ১৭ কোটি মানুষের দেশে দশ লাখ মানুষ এসে এমন কোন আহামরি কিছু করে ফেলতে পারবে না।"

@কাংগাল মুরশিদ, দশ লাখ রোহিংগা কোন সমস্যা নয়। আসল সমস্যা বার্মার মানসিকতায়। এবারে নিলে এরপরে আরেক জনস্রোত তারা বাংলাদেশে পাঠাবে। এমনি করেই অতীতে চলেছে, ভবিষ্যতেও চলতে থাকবে।

রোহিংগাদের পাশে কেউ নেই - এটা খুবই হৃদয় বিদারক। কিন্তু এর জন্য বাংলাদেশ এককভাবে শরনার্থী নিতে পারে না।এটা কোনভাবেই সম্ভব নয়। এর ফল অতীতে ভাল হয় নি - সবাই এক সময়ে রোহিংগা সমস্যার কথা ভুলে যায়। বাংলাদেশই গ্যাড়াকলে পড়ে যায়। রোহিংগারা যদি অন্য দেশে আশ্রিত হয়, তবেই সমস্যার ভয়াবহতা সবাই বুঝতে পারবে।

২২ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



রোগিংগারা বাংগালী, সরকার ও জনসাধারণই এদের হত্যা করছে; দেশের অন্য প্রান্তে পালিয়ে যাবারও উপায় নেই; জাতি সংঘ খুবই শ্লো, ওরা মার পর ছবি তুলত আসে; আমাদের সরকার চাহে না জামাতী বাড়াতে, সমস্যা

১৯| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৪২

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: সব রোহিংগা মিলেও হলমার্কের সমান টাকা নিয়ে যেতে পারবে না; সব রোহিংগা মিলে চুরি করলেও শিল্প ব্যাংক বা সোনালী ব্যাংক থেকে খোয়া যাওয়া টাকার ১%'এর সমান চুরি করতে পারবে না।
কথাটা মনে ধরছে।
ওদের স্থান দিলে খুব বেশি ক্ষতি হবে না বলেই মনে করি। এখন ওরা যে অবস্থায় আছে, সাহায্য করাই কাম্য।

২২ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:০৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



মুসলিম দেশগুলোটে কাজের লোক নেই, আফ্রিকায় চাষাবাদের লোক নেই; বাংলাদেশের পক্ষে ড: ইউনুস যদি বিভিন্ন দেশে যায়, এদের ব্যবস্হা করা সম্ভব।

রোহিংগারা চিঁচকে চোর, বড় বড় মাফিয়ারা সেক্রেটারিয়েটে বসে কাজ চালায়।

২০| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:৫৬

মো: হাসানূর রহমান রিজভী বলেছেন: এ বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর কোন বক্তব্য পাওয়া যায় নাই এখনও!

২৩ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১:১৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



শেখ কলোনিয়েল সাম্রাজ্যের রাণী ভাবছেন, ভাবছেন; কিছু একটা করবেন, করার অনেক কিছু আছে; সমস্যাটা নেইচারেলী আমাদের দেশের ঘাঁড়ে এসে গেছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.