নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।
অমুসলিমদের মক্কা ও মদিনায় বসবাস করার অনুমতি নেই; ইরানের মাটি কামড়ে পড়ে থাকা সর্বশেষ ইহুদীকেও চলে যেতে হয়েছে; পাকিস্তান নিজকে হিন্দু মুক্ত করেছে, বাংলাদেশের মুসলমানেরা পাকিস্তানী ভাইদের অনুসরণ করে চলেছেন; আফগানিস্তান থেকে সর্বশেষ বৌদ্ধকে বের করে দেয়ার পর, গৌতম বুদ্ধের পর্বত-সম মুর্তি ভাংতে ডিনামাইট ও কামান ব্যবহার করা হয়েছে; এগুলো হলো মুসলমানদের ক্রিয়া, তারা কি কোন প্রতিক্রিয়ার অপেক্ষা করছে?
এই ব্লগে হাজার পোস্ট দেয়া হয়েছে, যেগুলোতে সুরাহ থেকে আরবীসহ কোট করা হয়েছে এই বলেছে যে, "মুসলমানদের অন্য ধর্মীদের সাথে বন্ধুত্ব করতে সাবধানতা অনুসরণ করতে হবে।" জাতিদের মাঝে সদ্ভাব ও বন্ধুত্ব বজায় রাখার কাজ করছে জাতি সংঘ; জাতি সংঘের বড় বড় পোস্টগুলোতে কাজ করে আব্রাহাম, উইলিয়ম, জন ও উথান্টেরা; তাদের সাথে মুসলমানদের বন্ধুত্ব করা ঠিক না, তাই তারা কিছুতেই বন্ধুত্ব করতে পারছে না মুসলমানদের সাথে।
সম্প্রতি নাকি অন্য সব ধর্মের লোকেরা কোরানের বাণীকে কাজে লাগায়ে বড় বড় কাজ করে বেড়াচ্ছে; মংগলে মানুষ পাঠাচ্ছে; হাজার রকমের ঔষধ বানাচ্ছে; রাজনৈতিক ধারণা নিচ্ছে; মনে হয়, মগেরাও হয়তো মুসলমানদের ধর্মীয় বাণী অনুসরণ করছে; তাই রোগিংগাদের সাথে বন্ধুত্ব করতে চাচ্ছে না।
আসলে, অন্য-ধর্ম-শুন্য মক্কা-মদিনা, হিন্দু-শুণ্য পাকিস্তান, বৌদ্ধ-শুন্য আফগানিস্তান, ইহুদী-শুন্য ইরান নীতি অনুসরণ করছে মগেরা; রোহিংগারা সবার হয়ে রক্তের ঋণ পরিশোধ করছে।
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:০৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
১৫ লাখ মানুষ সব কিছু হারানোর পর, প্রাণও হারাচ্ছে।
২| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:৩৭
নিরাপদ দেশ চাই বলেছেন: রোহিংগা ইস্যূ মিয়ানমারের আভ্যন্তরীন সমস্যা। সেখানে মানবতা ভুলুন্ঠিত হচ্ছে কিনা সেটা দেখার দায়ভার জাতিসংঘ এবং আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থার , বাংলাদেশের নয়। বিশ্ব মানবতাবাদীরা কেন অন্ধ সেজে আছে এই ইস্যূতে সেটাই এখন মূখ্য বিষয় হওয়া উচিৎ। বিশ্ব মানবতাবাদীদের ঘুম না ভাঙ্গলে এই সমস্যার সমাধান ইহকালেও হবে না।
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:১২
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি যদি রোহিংগা হতেন, এবং আরাকানে থাকতেন, এবং ইহাকে মিয়ানমারের আভ্যন্তরীন সমস্যা বলতেন, আমার খুব ভালো লাগতো; আপনার নিজস্ব জাতি সংঘ ইত্যাদি দু'একটা আছে বলে মনে হচ্ছে!
৩| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:৫০
জগতারন বলেছেন:
সেখানে মানবতা ভুলুন্ঠিত হচ্ছে কিনা সেটা দেখার দায়ভার জাতিসংঘ এবং আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থার , বাংলাদেশের নয়।
উপরের অভিমতের সাথে আমি দ্বিমত পোষণ করিতেছি।
রোহিংগারা আমাদের প্রতিবেসী, বাংলাভাষী ও মুসলমান। তাহাদের দুর্দিনে তাদের সাথে থাকিয়া তাহাদের দুঃখ লাঘম করা প্রতিবেশি সুলব নিতীর অংগ। যেমন ১৯৭১ সালে আমাদের দুর্দিনে পঃ বাংলা, আগরতলা, আসাম তথা ভারত দেখাইয়াছিল।
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:১৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমি এতো কিছু নিয়ে ভাবছি না; আমি ভাবছি, যারা মুসলমান মুসলমান করতে করতে, হিন্দু, বৌদ্ধ, খৃস্টান ও ইহুদীদের বাঁশ দিয়েছেন, তারা এখন কি সুখে আছেন, সেটা জানতে চাচ্ছি, এবং এই সুখ কতদিন চলবে?
৪| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:০৪
নিরাপদ দেশ চাই বলেছেন: @ জগতারন, কতজনকে আশ্রয় দিতে পারবে বাংলাদেশ? বহু রোহিঙ্গা অনেক আগে থেকেই বাংলাদেশে ঢুকে পড়েছে। আমাদের মত একটি হতদরিদ্র ,বিপুল জনগোষ্ঠীর দেশের পক্ষে কতটুকু মানবতা দেখানো সম্ভব? বাস্তবতাকেতো অস্বীকার করতে পারবেন না। শুধু নিজ পরিবারের কথাই ভেবে দেখুন।যে টাকা আমরা আয় করি তা দিয়ে নিজ পরিবারের হয়ত চলে যায়। এরপরে যদি আরেকটি পরিবারের দ্বায়িত্ব নেয়ার কথা ঊঠে সেটা কি সম্ভব আমাদের পক্ষে? বড়জোর কিছু টাকা পয়সা, খাবার দিয়ে দিয়ে হয়ত একটু সাহায্য করতে পারি। এর বেশি কি সম্ভব?
আর আমাদের মুক্তিযুদ্ধের সাথে এই ইস্যূর অনেক ফারাক। । ভারতের সাহায্য ছিল পুরোপুরিই রাজনৈতিক সিদ্ধন্ত।
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:১৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনাকে বা শেখ হাসিনাকে কারো ভার নিতে হবে না; তথাকথিত মুসলমানদের সংগথিত করতে হবে, তারা যে হিন্দু, বৌদ্ধ, ইহুদী, খৃস্টান খেদায়েছে, তার বিনিময়ে প্রত্যেকে ৪৪,০০০ রোহিংগা নিতে হবে; আপনার সকালের চা আপনি খান, দেখিয়েন উহা আদৌ চা কিনা!
৫| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:২৩
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: কোন অমুসলিম মক্কা ও মদিনায় বসবাস করার অনুমতি নেই; ইরানের মাটি কামড়ে পড়ে থাকা সর্বশেষ ইহুদীকেও চলে যেতে হয়েছে; পাকিস্তান নিজকে হিন্দু মুক্ত করেছে, বাংলাদেশের মুসলমানেরা পাকিস্তানী ভাইদের অনুসরণ করে চলেছেন; আফগানিস্তান থেকে সর্বশেষ বৌদ্ধকে বের করে দেয়া হয়েছে
..........এমনটা যদি সত্যি হয় তাহলে তো ভয়াবহ ব্যাপার, ট্রাম্পও যদি এমন মন্ত্রে দিক্ষিত হয় তাহলে তো রোহিঙ্গা মুসলিমদের মতো ওখানেও ঘটতে পারে, যেহেতু তিনি আগেই ঘোষণা দিয়ে প্রেসিডেন্ট হয়েছেন
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:৩৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
মক্কা, মদীনায় অমুসলিমরা থাকতে পারে না; নগরের পবিত্রতা নস্ট হবে।
৬| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:২৬
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ব্লগে বা ফেবুতে দেখা যাচ্ছে সুধু জাতীয়তাবাদি ও মউদুদিবাদি ছাগুরাই সুধু রহিঙ্গা আমদানি করার দাবী জানাচ্ছে। ছবি না পেয়ে ভুয়া ছবি বানিয়ে কান্নাকাটি করছে।
জাতিসংঘ ও বড়শক্তি গুলো বার্মাকে হামলা বন্ধ করতে না বলে সুধু বাংলাদেশকে বলে গেইট খুলে দিতে
সীমান্ত উম্মুক্ত করে বাংলাদেশকে পাক-আফগানিস্তানের মত মাদক আর অস্ত্রবাজ সন্ত্রাসের অভয়ারন্য বানাতে চাচ্ছে মৌদুদিবাদি-জাতিয়তাবাদিরা। সীমান্ত খোলা রেখে চট্টগ্রামকে পেশোয়ার বানাতে দেয়া যায় না। এট পড়ুন - view this link
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:৪৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
বাংগালীরা সুযোগ পেলেই বাংলাদেশ থেকে পালিয়ে যাচ্ছে; গত মাসে, এক নারী ব্লগার ব্লগ কাঁপিয়ে কানাডা গেলেন, সব ব্লগার মন উজাড় করে দোয়া করলেন।
রোহিংগাদের দেশে আনার দরকার নেই, ৪৭টা মুসলিম দেশ নিয়ে একটা মিটিং ডাকার চেস্টা করা উচিত বাংলাদেশের; মুসলিম দেশগুলোতে মানুষ দরকার।
৭| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:৩৩
মো: হাসানূর রহমান রিজভী বলেছেন: অন্য ধর্মের মানুষের সাথে বন্ধুত্ব করে না পারা টা আমাদের চরম ব্যার্থতা।
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:৫০
চাঁদগাজী বলেছেন:
পেছনে পড়ে গেলে থিওরীর অভাব হয় না; মুসলমানেরা পড়ালেখায় পেছনে পড়ে গেছ;, কি পড়ে কি বুঝতেছে কে জানে! ব্লগে তো সারাক্ষণ বড় বড় থিওরী আসছে।
৮| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:৪০
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: মুসলমানেরা অপেক্ষা করুক বা না করুক এটা কি অস্বীকার করা যাবে প্রত্যেক ক্রিয়ারই একটা প্রতিক্রিয়া আছে? মুসলমানরা যদি অন্যদের সাথে মিলেমিশে থাকতে না চায়, অন্যেরা কেন চাইবে?
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:৪৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
আসলে প্রতিক্রিয়া চলছে, আরো ভয়ংকর দিন সামনে আসছে; মুসলমান রিকসা ড্রাইবার থেকে বেসেএস'রা তা অনুধাবন করার মতো অবস্হানে নেই।
৯| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:১৮
আততায়ী আলতাইয়ার বলেছেন: বাঙ্গালীর ভাগ্য ভালো যে বাংলাদেশ স্বাধীন হবার পেছনে ভারতের সূদুর প্রসারী রাজনৈতিক অর্থনৈতিক ভৌগলিক স্বার্থ ছিলো তাই ভাতের মাড় খাওয়া বিশাল দরিদ্র জনগোষ্ঠি থাকার পরেও ভারত সরকার বাঙ্গালী রিফুজিদের আশ্রয় দিয়েছিলো তা না হলে ভারতীয়রাও হয় তখন বাঙ্গালীদের আশ্রয় দেওয়ার ব্যাপারে আজকে বাংলাদেশীদের মত ভাবতো, দেশে এত দিন ব্লগে ফেসবুকে উন্নয়নের জয়জকার, খ্যাদ্যে স্বয়ংস্পুর্নতার কথাবার্তা লেখা পাবলিকরা হঠাৎ দেশ কে হতদরিদ্র গরীব হিসাবে উপস্থাপন করে লেখালেখি করছে তা দেখে কিছুটা বিনোদন লাগতেসে
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:২৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
তাই ত্যো, মধ্য-আয়ের দেশ, ডিজিটাল বাংলা, সোনার বাংলা! রোহিংগা দেখার পর, হঠাৎ করে ভিখেরী হয়ে গেলো? শালার আলাদিন, প্রদ্বীপ নিয়ে পালিয়ে গেছে, মনে হয়!
১০| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:২৫
বিজন রয় বলেছেন: আপনার কথার অর্থ আছে।
কিন্তু সবাই বোঝে না।
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:২৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমাদের কলোনিয়াল সরকার ও ব্যুরোক্রেেটরা আজীবন চেস্টা করছেন, যাতে কেহ কিছু বুঝতে না পারেন।
১১| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:৩৩
বিজন রয় বলেছেন: নাসিরনগরের ঘটনা যে জামাত হাততালি দেয়, তৃপ্তির হাসি হাসে, রোহিংগাদের বেলায় সেই জামাত মিছিল করে।
আপনার লেখার সাথে একটি উদাহরণ দিলাম মাত্র।
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:৪০
চাঁদগাজী বলেছেন:
ইসলামী ব্যাংক থেকে শুরু করে জামাতীদের সকল ব্যবসার মুলধন হলো ১৯৯৩ সালের ৩ লাখ রোহিংগার জন্য দেয়া আরবী ডলার। জামাতীরা রোহিংগাদের হাতে অস্ত্রও দিয়েছিল; সেই অস্ত্র ধরা পড়ার পর, রোহিংগাদের সব আশা উবে গেছে।
জামাতীরা সোনায় হাত লাগালে, তা দোযখের ছাইতে পরিণত হয়।
১২| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:৪৫
নিরীক্ষক৩২৭ বলেছেন: হিজ হিজ হুজ হুজ
ভ্রাতৃত্ববোধ কাগজে কলমে থাকাই ভালো
বাস্তবে ক্ষুধা লাগে
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:৫৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
সমস্যা হলো, বিশ্বের সবাই সবাইকে চেনে, কেহ নিজ ইচ্ছার রোলার চালাতে পারছে না আর।
১৩| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:৫৩
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: রাখাইন ইস্যুতে বাংলাদেশের হাল নাগাদ কার্যক্রম থেকে দেখা যায় সরকার বেশ হার্ড লাইনে আছে । এর পরেও
মিয়ানমারে রাখাইন প্রদেশে নির্যাতনের কারণে হাজার হাজার রোহিঙ্গা এখনো বাংলাদেশে প্রবেশের চেষ্টা করছে। সীমান্ত সংলগ্ন এলাকায় ঝোপ-জঙ্গল, ভাসমান নৌকায় নির্যাতিত মানুষের আহাজারিতে বাতাস ভারি হয়ে উঠেছে। ইতোমধ্যে দুই হাজার নর-নারী কক্সবাজারের বিভিন্ন এলাকায় আশ্রয় নিয়েছে। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে বুধবার ঢাকায় নিযুক্ত মিয়ানারের রাষ্ট্রদূত মিউ মিন্ট থানকে মন্ত্রণালয়ে তলব করে বাংলাদেশের উদ্বেগের কথা জানিয়ে দেয়া হয়েছে। এ সময় রাষ্ট্রদূতের হাতে বাংলাদেশ সরকারের একটি আনুষ্ঠানিক পত্রও হস্তান্তর করা হয়। একই দিনে দুই দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর উচ্চ পার্যায়ের দু’টি প্রতিনিধি দল বৈঠক করে পরিস্থিতি পর্যালোচনা করেছে।
মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের ওপর হামলা সংক্রান্ত পরিস্থিতি নিয়ে বাংলাদেশের অবস্থান জানাতে মিয়ানমারের রাষ্ট্রদূতকে তলব করে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। রাষ্ট্রদূত মিউ মিন্ট থান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এসে সচিব (দ্বিপক্ষীয় ও কনস্যুলার) কামরুল আহসানের সঙ্গে বৈঠক করেন। বেলা সোয়া তিনটায় এ বৈঠক শুরু হয়ে চারটার দিকে তা শেষ হয়। কামরুল হাসান সাংবাদিকদের বলেন, আমরা আমাদের চরম উদ্বেগের কথা তাদের জানিয়েছি। দাবি করেছি, মিয়ানমারের লোকজন যাতে ফেরত যেতে পারে, সেই ব্যবস্থা নেয়ার। এ বিষয়ে মিয়ানমারের রাষ্ট্রদূতের হাতে আনুষ্ঠানিক পত্র তুলে দেয়া হয়েছে। এই পরিস্থিতির শান্তিপূর্ণ সমাধান কামনা করেছে বাংলাদেশ। মিয়ানমারের রাষ্ট্রদূত বৈঠকে কী বলেছেন রোহিঙ্গাদের ওপর অত্যাচারের এসব খবর বানানো।
পররাষ্ট্র সচিব এম শহীদুল হক বলেন, মিয়ানমারের সমস্যা মিয়ানমারকেই সমাধান করতে হবে। তিনি বলেন, একটি দায়িত্বশীল দেশ হিসেবে যতটুকু করা দরকার মিয়ানমার প্রসঙ্গে বাংলাদেশ ততটুকুই করছে। মিয়ানমারে রোহিঙ্গা ইস্যুতে চলমান উত্তেজনা বিষয়ে বাংলাদেশের অবস্থান নিয়ে জানতে চাওয়া হলে পররাষ্ট্র সচিব বলেন, আমাদের প্রধানমন্ত্রী মিয়ানমারের রাষ্ট্রপতি ও স্টেট কাউন্সিলর অং সান সুচির সঙ্গে একাধিকবার বিভিন্ন মাধ্যমে যোগাযোগ করার চেষ্টা করেছেন। পররাস্ট সচিব পাঁচবার এই ইস্যুতে সমাধান খোঁজার জন্য মিয়ানমার সফর করেছেন।
মিয়ানমারের রাষ্ট্রদূতকে জানানো হয়, বাংলাদেশ বিষয়টিকে মানবিক বিবেচনায় দেখছে। তবে বাংলাদেশের সীমান্ত বাহিনী প্রায় এক হাজারের ওপর রাখাইন রাজ্যের নারী, শিশুসহ সাধারণ মানুষকে ফিরিয়ে দিয়েছে। এখনও প্রায় হাজারের বেশি মানুষ সীমান্তের ওপর থেকে বাংলাদেশে প্রবেশের অপেক্ষায় রয়েছেন বলে জানানো হয়েছে। বাংলাদেশে যেন মিয়ানমার সীমান্তের রাখাইন রাজ্যের সাধারণ জনগণ আসতে বাধ্য না হন, সেই ধরনের ব্যবস্থা নেয়ার জন্য মিয়ানমার সরকারকে উদ্যোগ নিতে হবে। একই সঙ্গে এ বিষয়ে বাংলাদেশ সরকারকে সহযোগিতাও করার জন্য অনুরোধ করেছে বাংলাদেশ।
মিয়ানমারের রাষ্ট্রদূতকে জানানো হয়, মিয়ানমারের সীমান্তের ঘটনায় আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় যথাযথ তদন্ত করতে চেয়েছে। সেখানকার মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে তদন্তের জন্য যে দাবি জানানো হয়েছে, মিয়ানমার সরকারকে সে সুযোগ দেয়া উচিত। এছাড়া মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের সংখ্যালঘু মুসলিম কমিউনিটি যেন সীমান্ত পাড়ি দিতে বাধ্য না হয়, সে বিষয়ে উদ্যোগ নেয়ার জন্য দেশটির সরকারের প্রতি আহ্বান জানানো হয়। এছাড়া মিয়ানমার থেকে যারা সীমান্ত ক্রস করে বাংলাদেশে এসেছে, তাদের ফিরিয়ে নেয়ার জন্য দাবি জানানো হয়। নিরীহ মানুষকে ফিরিয়ে নিয়ে গিয়ে তাদের নিজ গ্রামে পুনর্বাসনের জন্য আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশ।
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:৫৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
এসব রাস্ট্রদুত, বা জলদস্যুর পুত কিছুদিন আগে হয়তো মিলিটারীতে ছিল; ওরা মানুষ মারার অর্ডার দিয়ে নাস্তা করতে যায় সকাল বেলা।
দেখা যাক কি হয়।
১৪| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:২০
অন্তু নীল বলেছেন:
এখন পর্যন্ত নিউটনের তিন নাম্বার সূত্রটাই আমার ফেভারিট।
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৫২
চাঁদগাজী বলেছেন:
ওটাকে আমাদের সংবিধানে যুক্ত করার দরকার।
১৫| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৩২
ঢাকাবাসী বলেছেন: রোহিঙ্গাদের প্রতি সহিনুভুতি থাকলেও ওদের এদেশে বিন্দুমাত্র আশ্রয় দিতে রাজি নই। ২০ কোটি (১৬ কোটি নয়) মানুষ নিয়ে আমরাই মহা মুসিবতে আছি আবার আরো লাখ লাখ অশিক্ষিত উশৃঙ্খল অদক্ষ মানুষকে পালবো কিভাবে? আগের ৫ লাখ রোহিঙ্গাই তো পালতে পারছিনা! আমাদের পাসপোর্ট নিয়ে ওরা আমাদের যন্ত্রনা!
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
সিরিয়ান রিফিউজিদের হাতে পায়ে ধরে বিমানেও বাংলাদেশ আনতে পারবেন না; ওরা লেবাননে বঊ, বাচ্ছা রেখে, নৌকায় ইউরোপ চলে গেছে, ইরানেও থাকতে চাহেনি।
রোহিংগারা দেশ চেনলে একটা চেনে
১৬| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:০৩
শ্রাবণধারা বলেছেন: রোহিঙ্গা ইস্যুতে আপনার ব্যালান্সড লেখা গুলো ভালো লাগছে । আর হ্যা ইরানে এখনও অল্প কিছু (~৯,০০০) ইহুদী ধর্মাবলীরা বসবাস করছেন আর বেশ কিছু খ্রীষ্টান (২৫০,০০০ - ৩৭০,০০০) ধর্মাবলম্বীরাও আছেন ।
উপরে হাসান কালবৈশাখীর মত রোহিঙ্গা ইস্যুতে আমারও একটা অবজার্ভেশন আছে । সেটা হলো তথাকথিত জাতীয়তাবাদী ও জামাতী ছাগুরা যেমন ভুয়া ছবি বানিয়ে কান্নাকাটি করছে এবং এদের জন্য বর্ডার খুলে দেবার জন্য ফেসবুকিয় বিপ্লবে শরিক হয়েছে, তেমনি বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী বালপন্থীদের যে অংশ মুসলিম বিদ্বেষী তারা রোহিঙ্গা ইস্যুতে সহানুভুতিশীল তো নয়ই বরং বর্মিজ মিলিটারীর রোহিঙ্গা নিধনে পুলকানন্দ লাভ করছে । রোহিঙ্গাদের অপরাধ প্রবণতাকে সামাজিক সমস্যা হিসেবে না দেখে এরা এটাকে জেনেটিক সমস্যা হিসেবে দেখাতে শুরু করেছে । তাই রোহিঙ্গা নারী ও শিশুরা যে নিদেন পক্ষে মানবিক আশ্রয় পেতে পারে এটাও তাদের দুষ্ট মস্তিষ্কে কাজ করছে না ।
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০২
চাঁদগাজী বলেছেন:
ওদেরকে বাংলাদেশে আনার দরকার নেই; যেহেতু শিক্ষাদীক্ষাহীন রোহিংগারা দেশ বলতে বাংলাদেশকে চেনে, ও নিরাপদ ভাবে, বাংলাদেশের দায়িত্ব বেড়ে গেছে এতে; দরকার আরবী দেশগুলো, মালয়েশিয়া ও আফ্রিকার কারা মানুষ নিতে চায়, তাদেরকে নিয়ে একটা উপায় বের করার।
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
রোহিংগা নিয়ে জামাত ও বেগম জিয়া ব্যবসা করেছে; জামাতি শব্দের অর্থ সব সময় ছিল, "শয়তানের দল"
১৭| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:০৬
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: ইরানের জনসংখ্যার ২% ইহুদী খোঁজ নিয়ে দেখবেন। বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি পর্যন্ত হিন্দু। প্রশাসনের ৫০% অফিসার পদে তাদের অবস্থান। না জেনে কিছু বলা থিক নয়। চীনে উইঘর মুসলিম হত্যা/নির্যাতন, পাশের দেশের কথা তো কিছুই বললেন না?? গুজরাট হত্যা, গরু খাবার অপরাধে নির্যাতন/হত্যা এসব কি ভুলে গেলেন? কাহিনী কি!! ৫লাখ রুপির ভাগ পাচ্ছেন নাকি??
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমাকে ৫ লাখ রুপির ভাগ দেবে, আপনাকে পেলে পুলিশে দেবে।
১৮| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:২৯
শ্রাবণধারা বলেছেন: @ আল-শাহ্রিয়ার, ইরানের জনসংখ্যার ২% নন-মুসলিম (ইহুদী নয়), এর মধ্যে আসলে ~০.০১১% ইহুদী (~৭.৯ কোটিতে ~৯ হাজার)। তবে ইসরাইলের মোট জনসংখ্যার ~১৬% মুসলিম (~৮৫ লক্ষতে প্রায় ১৩.৬ লক্ষ) ।
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
ইহুদীদের কিছু ব্যবসা এখনো ইরানে আছে, ওরা মোল্লাদের খুশী রেখে ব্যবসা করে; মোল্লারা সব সময় ক্রয় বিক্রয় হয়।
১৯| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৬
ching বলেছেন: ৩ পাহাড়ি এলাকা
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১১
চাঁদগাজী বলেছেন:
চট্টগ্রামের পাহাড় নিজেই সমস্যায়
২০| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৫২
বন্দী কন্ঠস্বর। বলেছেন: প্রবাসী এক রোহিঙ্গা ভাইয়ের সঙ্গে কথা বলছিলাম। ফোনে কথা বলতে বলতে কান্নায় স্তব্ধ হয়ে যাচ্ছিলো তার কণ্ঠ। হাজার মাইল দূর থেকে আমার চোখও ভিজে উঠলো রোহিঙ্গাদের ওপর নির্যাতনের ভয়াবহতা শুনে।
যারা প্রোফাইল পিকচার চেইঞ্জ আর ফেসবুকে ফেইক ছবি দেখে হা-হুতাশ করছি, আমরা আসলে জানিই না কী ঘটছে রোহিঙ্গাদের সঙ্গে। মায়ানমারে যা ঘটছে সে-সব না হয় বাদই দিলাম, বাংলাদেশে আশ্রয় গ্রহণের পর তাদের নিয়ে যে পাশবিক তাণ্ডব চলছে... আল্লাহ মাফ করো! ভয়াবহ, মুখে বলার মতো নয় সেসব পাশবিকতা।
আশ্রয়ের আশায় পালিয়ে আসা কয়েকজন রোহিঙ্গা নারী এবং কয়েকজন প্রত্যক্ষদর্শীর কিছু অডিও ক্লিপ শুনলাম। চাটগাঁয়ের ভাষা যদিও ততোটা বুঝি না, তবে যেটুকু বুঝলাম তাতেই শরীরের রোম দাঁড়িয়ে গেলো। এ কোন জাহিলিয়্যাত, এ কেমন বর্বরতা!
মৃত্যুপুরী থেকে বেঁচে এসে তারা যেনো দাঁড়িয়ে আছে এক নরকের দুয়ারে। প্রত্যেকটা মেয়ে... একাধিকবার ধর্ষণের শিকার হচ্ছে। যে যেভাবে পারছে তাদের নিয়ে যাচ্ছে। একেকজন পাঁচ দিন-সাত দিন ধরে না খাওয়া, পানি ছাড়া আর কোনো খাবার পড়েনি পেটে। এমন মরণপণ অবস্থাতেই তাদের ভাগাভাগি করে নিয়ে যাচ্ছে স্থানীয় পিশাচের দল। কারো চিৎকার করার শক্তিটুকুও নেই। এই বিসর্জনের পরও যদি একটু আশ্রয় মিলে, একবেলা খাবার পাওয়া যায়।
এ-ই দিয়েই তো আমরা স্বাগত জানাচ্ছি রোহিঙ্গা মুসলিমদের। আমরা সীমান্ত খুলে দেয়ার আহ্বান জানাচ্ছি। কিন্তু সীমান্ত পাড়ি দিয়ে আমরা তো তাদের আহ্বান জানাচ্ছি হাবিয়া দোজখের দুয়ারে। আর কোথায় যাবে এই নিরন্ন, সবকিছু হারিয়ে নিঃস্ব মানুষগুলো?
সবচে ভালো হয় মাঝ দরিয়ায় তাদেরকে নৌকা বোঝাই করে নিয়ে মেরে ফেলা। সাগরের বুকে তলিয়ে যাক। পৃথিবীর বুক থেকে নিশ্চিহ্ন হয়ে যাক তাদের নাম-নিশানা।
ইসলামি রাজনীতির বড় বড় নেতারা কোথায় আপনারা? এই শত শত কালেমাপড়া মুসলমানের জন্য আপনারা কি একবার টেকনাফ অভিমুখে লংমার্চ করতে পারবেন না? একজন মুসলিম মেয়ের আর্তনাদ শুনে হাজ্জাজ বিন ইউসুফের মতো জালিম শাসক তিন রাত ঘুমাতে পারেননি। হিন্দুস্তানে সেনাবাহিনী প্রেরণ করে তবেই তিনি বিছানায় গিয়েছিলেন। আপনারা কি শত শত মুসলিম বোনের জন্য শান্তিপূর্ণ লংমার্চও করতে পারবেন না? নাকি কর্মসূচি ঘোষণা করবেন আগামী বছরের জন্য? যখন রোহিঙ্গা মেয়েদের গর্ভ থেকে ভূমিষ্ঠ হবে ধর্ষকদের সন্তান, তারপর কি আপনাদের কর্মসূচি শুরু হবে?
আমার যেসব সাংবাদিক বন্ধু আছেন, তাদের অনুরোধ করবো সরেজমিনে একবার টেকনাফ-উখিয়া ঘুরে আসার। বুঝতে পারবেন মানুষের বর্বরতার পরিসীমা। সাংবাদিকতার বাইরেও ‘মানুষ’ বলে আপনাদের যে পরিচয়টুকু এখনও স্বগর্বে নিজেদের পরিচয় প্রকাশ করছে, একবারের জন্য হলেও সেই মনুষ্যত্ব দিয়ে এই মানুষগুলো বাঁচার একটা সহায় করুন। নিউজ না হোক, নিজের বিবেকের কাছে অন্তত নিজে একবার সাহসী হোন।
Salahuddin Jahangir ভাইয়ের ওয়াল থেকে
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
"ইসলামি রাজনীতির বড় বড় নেতারা কোথায় আপনারা? "
-রোহিংগারা ইসলামী রাজনীতির ফল। ইসলামী রাজনীতি বলতে কিছু নেই, ইসলাম নামে ধর্ম আছে।
সিরিয়ান রিফিউজি বাংলাদেশ, পাকিস্তান বা ইরানেও যাবে না। রোহিংগা এক দেশ জানে, উহা বাংলাদেশ।
২১| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:২৬
আখেনাটেন বলেছেন: ''আসলে, অন্য-ধর্ম-শুন্য মক্কা-মদিনা, হিন্দু-শুণ্য পাকিস্তান, বৌদ্ধ-শুন্য আফগানিস্তান, ইহুদী-শুন্য ইরান নীতি অনুসরণ করছে মগেরা; রোহিংগারা সবার হয়ে রক্তের ঋণ পরিশোধ করছে।''
অামরা যতটুকু জানি রোহিঙ্গা সমস্যা ধর্মগত সমস্যা নয়। যদিও এতে ইদানিং ধর্মের লেবাস চড়ানো হয়েছে। এটা জাতিগত সমস্যা। মায়ানমারে এ রকম বহু বিদ্রোহী আছে যারা মায়ানমার সেনা ও বর্তমানে গণতান্ত্রীক সরকারে সাথে যুদ্ধে লিপ্ত। এদের সকলের উপর মায়ানমার সরকারের উপর দমন-পীড়ণ আজকের ঘটনা নয়।
কিন্তু আপনার এই পোষ্ট পড়ে মনে হচ্ছে মায়ানমারে বুঝি মুসলমান-বৌদ্ধ সংঘাত লেগেছে। ভাবা দরকার মায়ানমারে কিন্তু রোহিঙ্গা মুসলিম বাদেও এর তিন-চারগুণ অন্যান্য মুসলিম গোষ্ঠী রয়েছে। তারা কিন্তু এতটা পীড়ণের স্বীকার হচ্ছে না। তাই এভাবে গোটা ঘটনাকে সরলীকরণ কূপমূণ্ডকতা ছাড়া অার কিছু নয়। এতে কী অামরা উগ্র ধর্মীয় গোষ্ঠিগুলোকে তাদের ত্যানা প্যাঁচানোর আরো বেশি সুযোগ করে দিচ্ছি না।
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৫০
চাঁদগাজী বলেছেন:
রোহিংগারা জাহান্নামে যাক, মক্কায় অন্য ধর্মের লোকদের থাকার অনুমতি আছে কিনা? আফগানিস্তানে বুদ্ধের মুর্তির উপর কামান দাগানো হয়েছে কিনা?
এইসব আচরণের কোন প্রতিক্রিয়া হওয়া সম্ভব কিনা?
২২| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৭
কাবিল বলেছেন: রোহিংগারা সবার হয়ে রক্তের ঋণ পরিশোধ করছে।
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২২
চাঁদগাজী বলেছেন:
মুসলিম এলাকা থেকে সবাইকে বিতাড়িত করা হয়েছে, তার ফল ভোগ করছে রোহিংগারা
২৩| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৩
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আফগানিস্তানে যা হয়েছে তা নিছক উগ্রবাদ। যদুর জানি বৌদ্ধের মুর্তি না ভাংতে সৌদির গ্রান্ড মুফতির কাছ থেকেও সুপারিশ এসেছিল। পাকিস্তানে অনেক হিন্দু আছে, বর্তমান পার্লামেন্টের একজন এমপি আছেন হিন্দু।
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১০
চাঁদগাজী বলেছেন:
খারাপ মানুষ, অশিক্ষিত মানুষ উগ্র হয়, দুস্টরা উগ্র হয়; মগেরা উগ্র হয়েছে এখন।
পাকিস্তানের ১৮ কোটীর মাঝে ১০ কোটী ভালো মানুষ আছে, বাংলাদেশে উগ্র হচ্ছে জামাতী, শিবির, ছাত্রলীগ, ছাত্রদল, হেফাজত; এরা আমাদের দেশকে নস্ট করছে; লাখ লাখ বাংগালী পালিয়ে যাবার চেস্টায় আছে!
২৪| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৮
ইফতি সৌরভ বলেছেন: রোহিংগারা যদি এ দেশে আসতে থাকে অথবা যারা এসে পড়েছে - তারা জীবনের তাগিদে বলেন তো কি কি করতে পারে? শুনছি তাদের অনেকেই পিশাচদের স্বীকার হয়ে ধর্ষিত হচ্ছে যারা পরবতীর্কালে (হয়তোবা) দেহ ব্যবসাতে বাধ্য হবে। তাদের পুরুষেরা মাদক ব্যবসাতে জড়িত হবে সবার আগে কারণ এ দেশের জেলে যাওয়াটা তাদের জন্য স্বর্গস্বরূপ! আর এ এলাকার সাংসদ নিজেই সবচেয়ে বড় মাদক ব্যবসায়ী তাই তার ছএছায়াতেই থাকবে (হয়তোবা) এ রোহিংগারা। তারা যে দশ বছর পরে এখানে স্হিতি হয়ে আবার পরিবেশ অশান্ত করবে না - তার কি গ্যারান্টি??? রোহিংগারা এবং এদের মতো অনেকে এ দেশের passport নিয়ে বাইরে গিয়ে দেশের নামের বারোটা বাজাচ্ছে যা প্রমাণিত (আমার দেশের মানুষও ধোঁয়া তুলসী না)। মোটকথা, সবসময় ধর্মের দোহাই দিয়ে আবেগপ্রবণ হওয়া ঠিক না। পূর্ব এবং পশ্চিম পাকিস্তান এক ধর্মের ছিল কিন্তু আমাদের অবস্হাও খুব ভালো ছিল না। যুদ্ধের সময় মুসলিম মা-বোনদেরই অপমান হয়েছে। তাদেরকে আমরা মানুষ হিসেবে গণ্য করব কিন্তু আপনি (আমরা সবাই) একটু চিন্তা করে দেখেন তো, আমরা কতটুকু মানুষ হতে পেরেছি??? এ দেশটাতেই প্রতিদিন যা হচ্ছে ছড়িয়ে ছিটিয়ে তা কি মনুষ্যত্বের ভিতরে পড়ে? ??
রোহিংগাদের নিয়ে সমাধান হতে হলে তাদেরকে সেখানে রেখেই সমাধান করতে হবে, এ দেশে এনে নয়
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
প্রাকৃতিক কারণে সমস্যাটা বাংলাদেশের ঘাঁড়ে এসেছে; সমস্যার সমাধান করা সম্ভব, এবং রোহিংগাদের বাংলাদেশে না এনেই সেটা করা সম্ভব।
২৫| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:২৪
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: এই হাচুইন্না বা পিছুইন্না মার্কেল আব্রাহাম নামক নিকগুলো ব্লগে অশান্তির পায়তারা করছে। আমি বলছি কারো যাথে দ্বন্দ থাকলে স্বনামে সুন্দরভাবে প্রতিবাদ করা যায়। এভাবে ব্লগে বিষ্ঠা ছড়িয়ে কেন ভাই!! মডারেটররা সজাগ থাকলে এসব হাচুইন্না বা পিছুইন্নাদের নিজের আসল একাউন্টও ব্যন করা সম্ভব, মডারেটরদের সজাগ দৃষ্টি কামনা করছি।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ ভোর ৫:৪৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমাদের অবস্হা ভালোই বলতে হবে, হাজার দু'য়েক একটিভ ব্লগারের মাঝে ২/১ জনের মাথা খারাপ; ২/১ শ'য়ের মাথা খারাপ হলেও মেনে নিটে হতো।
২৬| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৩:৪৩
মোঃ মাজহারুল ইসলাম মিরাজ বলেছেন: ভালো লিখেছেন
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:২২
চাঁদগাজী বলেছেন:
বিশ্বে ভয়ংকর ভয়ংকর কিছু যুদ্ধ ও হত্যা কান্ড চলছে আজকে; মানজুষ এতো বেশী সচেতন হওয়ার পরও, এগুলোর সমাধান হচ্ছে না কেন? মানুষকে কারণ বুঝতে হবে।
২৭| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:০২
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ব্যন করার জন্য কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:২৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
ধন্যবাদ, আমি নিজেই আজকে ব্লগে ছিলাম না; গালাগালির লোক শেষে ধরা খেলো? আর কত?
২৮| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:১৬
এই আমি রবীন বলেছেন: আল্লাহ'র নামে কিছু মুসলিম নিজের সন্তানকে কোরবানী দিতে পারে ।
মসজিদে আত্মঘাতী হামলা করতে পারে ।
রোহিঙ্গা রক্ত এ আর এমন কি?
@সাদা মনের মানুষ, "..........এমনটা যদি সত্যি হয় তাহলে তো ভয়াবহ ব্যাপার, ........." আপনি এতোদিন ব্লগে থেকে্ও এ ব্যাপারটা জানেনা দেখে অবাক লাগছে।
অবশ্য মডারেট মুসলিমদের মতো 'ওরা সহি মুসলিম নয়' বল্লে সে অন্য কথা।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
মুসলমানেরা বর্তমান পৃথিবীর সভ্যতা থেকে পেছনে পড়ে গেছে; তাদের সামাজিক জীবন, রাস্ট্রীয় জীবন বিশ্বের সাথে মিলছে না; সমাধান শিক্ষা; মুসলিম এলাকার সবাইকে পাঠশালায় পাঠানো হোক।
২৯| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:২৮
সিফটিপিন বলেছেন: এটা কি ব্লগ না চটি প্লাটফর্ম? মুডুরা কি ঘুমিয়ে আছে?
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২২
চাঁদগাজী বলেছেন:
সুস্হ জেনারেশন তৈরির দায়িত্ব আমাদের উপর।
৩০| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৫৩
আহা রুবন বলেছেন: আমরা সুযোগ পেলেই বলি ইসলাম শান্তির ধর্ম, ইসলামকে সারা মানবজাতির জন্য আল্লাহ পাঠিয়েছেন। দোয়া চাওয়ার সময় শুধু ইসলামি উম্মাহর চাই, অমুসলিমকে সালাম দেই না, তাদের সবাইকে কাফের বলে বন্ধুত্ব করা থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করি। এই যখন অবস্থা তখন অমুসলিমদের মুসলমানদের বিপক্ষে একত্র হওয়ার অস্ত্র তুলে দিচ্ছি। আর মক্কা, মদিনা, আফগানিষ্তানের কথা যা বললেন, একই রকম তো বর্মিরাও ভাবতে পারে।
আপনার এই লেখাটি যথেষ্ট চিন্তার উদ্রেক করে।
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
ইসলাম আরবী রাজতন্ত্র প্রটিস্ঠা করেছিল; আজও সেটা চলছে; বিশ্ব প্রজাতন্ত্রে প্রবেশ করেছে, কিন্তু মুসলমানেরা সেটাতে খাপ খাওয়াতে পারছে না।
৩১| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১:২৭
অরুনি মায়া অনু বলেছেন: যুদ্ধ নয়, শুধুই শান্তি চাই।
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
শান্তি আনতে হলে, সবাইকে সমাজে সমান সুযোগ দিতে হবে।
©somewhere in net ltd.
১| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:৩৪
জগতারন বলেছেন:
রোহিংগারা সবার হয়ে রক্তের ঋণ পরিশোধ করছে।
এ বাক্যটি খুব বেদনাময়।