নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

মুক্তিযুদ্ধের অনাথ, বিধবা, আয়হীন পরিবারে ভার \'৭২ সালের সরকার নেয়নি

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৮



মুক্তিযুদ্ধে ৩০ লাখ বাংগালী প্রাণ হারায়েছেন; এই ৩০ লাখ মানুষ কি কোন অনাথ ছেলেমেয়ে শিশু রেখে গিয়েছিলেন? পরিবারের আয়ের ব্যক্তি নিহত হয়েছিলেন কি পরিমাণ পরিবারে? এটি সঠিক যে, পুরুষের তুলনায় মহিলারা কম প্রাণ হারায়েছিলেন; এর অর্থ হলো, আয়হীন বিধবা মা'দের সংখ্যা ছিল বিশাল; তাজুদ্দিন সাহেবের সরকার এসব অনাথ ও পিতৃরহারা পরিবারদের জন্য কোন কিছু কোনদিন ঘোষণা করেননি; এই পরিবারগুলো ছিল জাতির জন্য খুবই ঘনিস্ট পরিবার।

মহিলাদের উপর নির্যাতনকে মেনে না নিয়ে, বহু বুদ্ধিহীন মানুষ নিজের স্ত্রীকে ত্যাগ করেছে; একজন মহিলার জন্য সেই সময়ে এটা ছিল মৃত্যু থেকে বেশী; এসব মহিলাদের কেহ কেহ বাবার বাড়ীতে ফিরে গেছেন; কিন্তু সরকার এদের সঠিভাবে পুর্নবাসন করার জন্য কোন কিছু ঘোষণা দেয়নি।

যাঁরা স্বাধীনতাযুদ্ধের সময়ে প্রাণ হারায়েছিলেন, তাঁদের পরিবারকে সাহয্য, সহয়তা করার দায়িত্ব সারা জাতির নেয়ার কথা ছিল, মানে সরকার নেয়ার কথা ছিল; কিন্তু সরকার সেই দায়িত্ব নেয়নি; এই পরিবারগুলো স্বাধীনতার কারণে পিছিয়ে গেছে; এটাই কি এদের প্রাপ্য ছিল?

প্রশাসনের লোকেরা মোটামুটি প্রাণ হারাননি বললেই চলে; ফলে, প্রশাসন মোটামুটি চুপ ছিল।

ব্লগে অনেকেই বিশ্বাস করেছেন যে, যুদ্ধের পর, আমরা একটি যুদ্ধ-বিধ্বস্ত দেশ পেয়েছি, রাজকোষ শুন্য ছিল; এগুলো ফাইন্যানসিয়েল দিক থেকে ভুল ধারণা; ব্যক্তিগত ফাইন্যান্স ও রাস্ট্রীয় ফাইন্যান্সে "ক্যাশ" একই অর্থ বহন করে না; দেশে সম্পদের অভাব ছিলো না।

আজকে জাতীর অবস্হা ভালো; ৪৬ বছর আগে যাদের পরিবারের আয়ের মানুষটি জাতির স্বাধীনতার কারণে প্রাণ দিয়েছিলেন, এবং সেই পরিবার যদি, সেই কারণে পিছিয়ে পড়ে থাকে, আজকেও সেই পরিবারকে সাহায্য করা উচিত।

মন্তব্য ৪৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৪৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৫

প্রবাসী পাঠক বলেছেন: যুদ্ধ শেষে , স্বাধীন বাংলাদেশে কি পরিমাণ সম্পদ ছিল সেই সময়?

মনগড়া পরিসংখ্যান দিবেন না প্লিজ, কোন সঠিক উৎসের রেফারেন্স দিয়েন সাথে।

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:১৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



যুদ্ধ লাগার আগেরদিন যে পরিমান সম্পদ ছিলো, ঠিক সেই পরিমাণ ক্যাশ ছিলো; কয়েকটা ব্রীজ ছিলো না, এরোপ্লেন (বোয়িং) ছিলো না, সমুদ্রগামী কয়েকটা জাহাজ ছিলো না; বাকী সবই ছিল, ৩ কোটীর বেশীর কর্মক্ষম মানুষ ছিল।

যুদ্ধশেষে, ১ লাখ মুক্তিযোদ্ধা ছিল, যা যুদ্ধের আগে ছিল না।

২| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:১১

প্রামানিক বলেছেন: আসলেই সেই সময়ের অসহায়দের সাহয্য করা উচিৎ

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:২০

চাঁদগাজী বলেছেন:



যেসব পরিবার জাতির জন্য প্রাণ দিয়েছেন, সেইসব পরিবার স্বাধীনতা থেকে কিছু পায়নি, বাকীরা স্বাধীনতার সুফল ভোগ করেছে; সেইসব বিধবাদের আজকে হলেও সাহায্য করার দরকার।

৩| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৪৯

আহা রুবন বলেছেন: সে মুহূর্তে মনে হয় রাষ্ট্রের পক্ষে খুব বেশি করার ছিল না। সব কিছু ছিল অগোছালো। তখন বেশি কিছু করতে গেলেও হয়ত সত্যিকারের নিঃস্ব মানুষটি কিছুই পেতেন না। কম্বলের অবস্থা হত।

"৪৬ বছর আগে যাদের পরিবারের আয়ের মানুষটি জাতির স্বাধীনতার কারণে প্রাণ দিয়েছিলেন, এবং সেই পরিবার যদি, সেই কারণে পিছিয়ে পড়ে থাকে, আজকেও সেই পরিবারকে সাহায্য করা উচিত।" আপনার এই মতের সঙ্গে একশত ভাগ একমত।

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:২২

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমার খেয়াল আছে, ১৯৭২ সালের জানুয়ারী মাসে আমরা আজকের থেকে ১০০ গুণ ভালো ছিলাম। আপনি যদি অর্থনীতি ও রাস্ট্রীয় ফাইন্যান্স বুঝেন, আপনি তা অনুধাবন করতে পারবেন।

৪| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৫৪

বই এর পাগল বলেছেন: ধন্যবাদ

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১:০৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


বই নিয়ে পাগলামী করেন?

৫| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৫৬

রেদওয়ান কাদের বলেছেন: আপনার কথা ঠিক। কিন্তু সমস্যা হলো এখনতো সাহায্য করা হয় রাজনৈতিক কারনে। কয়েকদিন আগে পত্রিকায় দেখলাম স্বাধীনতা যুদ্ধে অবদানের জন্য ভারতকে অনেক কিছু দেওয়া হচ্ছে যেখানে আমাদের দেশেই অনেক মুক্তিযোদ্ধা ভিক্ষাবৃত্তি করছে!!!
এর সমাধান কিভাবে করবেন?

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:২৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


ভারতীয় সৈনিকেরা ছিল প্রফেশানেল সৈনিক; রাস্ট্র তাদের পরিবারকে সাহায্য করেছে সেই সময়ে; আজকে বাংলাদেশ সামান্য সিম্বোলিক সহানুভুতি দেখালে খারাপ নয়, যদি সেইসব সৈনিকের স্ত্রী, বা সন্তান কস্টে থাকে।

৪৬ বছরে আমি এদেশে সুক্ষ চিন্তার রাজনীতিবিদকে ক্ষমতায় দেখিনি।

৬| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:০০

প্রবাসী পাঠক বলেছেন: আপনাকে অনুরোধ করছিলাম, আপনার মনগড়া পরিসংখ্যান না দিতে। কিন্তু আবারো আশাহত হইলাম, সেই আপনার ট্রেড মার্ক মনগড়া কথাই কইলেন। যুদ্ধ লাগার আগে যা ছিল তাই নাকি ছিল যুদ্ধ বিজয়ের পর!! মাত্র কয়েকটা ব্রিজ ভাঙছে খালি।

এই নয় মাসে পাকিস্তান সরকার ব্যাংকিং খাতে কি কি ক্ষতি করছিল? যুদ্ধের আগেই আমাদের কোষাগার খালি থাকত আর যুদ্ধের সময় সব টেকা পয়সা ব্যাংকে রাইখা গেছে আমাদের জন্য!

নয় মাসে ব্যবসা মোটামুটি অচল, কৃষি খাত না চলার মতোই। তারপরও কি বাংলাদেশের কাছে তখন পর্যাপ্ত অর্থ ছিল।

যুদ্ধ শেষে মুক্তিযোদ্ধার পাশা পাশি সিক্সটিন ব্রিগেড মুক্তিযোদ্ধাও ছিল।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:২৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি ফাইন্যান্সের 'ফ' না বুঝে 'ডাটা'কে কাজে লাগাতে পারবেন না; রাস্ট্র টাকা চাপায়, আপনার কোষাগার শুন্য হতে পারে, কিন্তু রাস্ট্রের কোষাগার শুন্য হয় না; রাস্ট্রের যদি ক্যাশ না থাকে, সে সাথে সাথে ক্যাশ যোগাড় করতে পারে "বন্ড" বিক্রয় করে।

স্যরি, আপনি রাস্ট্রের ফাইন্যান্স ফাইন্যান্সের বেলায় কিছুই বুঝেন না।

৭| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:১৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
যুদ্ধ লাগার আগেরদিন যে পরিমান সম্পদ ছিলো, ঠিক সেই পরিমাণ ক্যাশ ছিলো;
কিন্তু ক্যাশগুলো করাচিতে সরিয়ে নেয়া হয়েছিলো। সেন্ট্রাল ব্যাঙ্কে রিজার্ভ শুন্যই ছিল।
পাকিদের ফেলেযাওয়া খালি ব্যাঙ্কগুলো পুবালি, সোনালী, রুপালী নামে চালু করা হয়।

কয়েকটা ব্রীজ ছিলো না, এরোপ্লেন (বোয়িং) ছিলো না, সমুদ্রগামী জাহাজ ছিলো না;
জাহাজ থাকলেও লাভ হতনা, কারন চট্টগ্রাম বন্দর ২ বছর বন্ধ ছিল। পেতেরাখা মাইন, আধাডুবন্ত জাহাজের কারনে।

৩ কোটীর বেশীর কর্মক্ষম মানুষ ছিল, তবে বেকার। কারখানা চালু ছিল না।
বাজাবে চাল-আটা কম ছিল। চাল ৩টাকা সের, আটা ১২ আনা।
রেশনে চাল ১০ আনা, আটা ৪ আনা।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:৩৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


১৯৭২ সালে, শেখ সাহেব ও তাজুদ্দিন সাহেব আপনার কাছাকাছি বা একটু বেশী বুদ্ধিমান ছিলেন; গড়ে আওয়ামী লীগার ও ছাত্রলীগার আপনার থেকে কম জানতেন।

বেকার ৩ কোটী মানুষকে কাজ করতে বললে, ১ বছরে তারা কয়েক'শ বিলিয়ন ডলারের সম্পদ সৃস্টি করতো।

৮| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৩৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

মুজিব দেশে ফিরে তার প্রথম অগ্রাধিকার ছিলো যতো দ্রুত সম্ভব পৃথিবীর অন্য রাষ্ট্রগুলোর স্বীকৃতি আদায় ও জাতিসংঘের সদস্য লাভ।

সংকট ছিলো একাধিক - পাকিস্তানে আটক ৪ লক্ষ বাংলাদেশীকে ফিরিয়ে আনা,
বাংলাদেশে আটকে পড়া বিহারীদের ফিরিয়ে দেয়া, পাকিস্তানের সাথে সম্পদ বন্টন নিয়ে দরকষাকষি। এ সব কিছুর জন্য প্রয়োজন পাকিস্তানের আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি।
কিন্তু পাকিস্তানের দিক থেকে সব আগে প্রধান শর্ত- যুদ্ধবন্দী পাকিস্তানীদের বিচার করা যাবেনা।
মুজিব তার কুটনৈতিক দক্ষতায় যুক্তরাষ্ট্রের স্বীকৃতি আদায় করে নিলে ও যুক্তরাষ্ট্রের চাপ আছে এই বিচার বন্ধ করার কারন ভুট্টোকে তাদের দরকার, চীনের সাথে সম্পর্ক উন্নয়নে। চীন ৭৩ এ একবার ভেটো দিয়ে বন্ধ করে দিয়েছে বাংলাদেশের জাতিসংঘ অন্তর্ভুক্তি। প্রকাশ্য ঘোষনা দিয়ে রেখেছে বারবার ভেটো দিতে প্রস্তুত তারা যদি না বাংলাদেশ যুদ্ধাপরাধী ১৯৫ জন সেনার বিচার প্রক্রিয়া থেকে সরে আসে।

এদিকে ভারত ও অনির্দিষ্টকাল ৯৩০০০ হাজার পাকিস্তানীর ব্যয়ভার বহন করতে অপারগ,
যুদ্ধপরাধিদের বিচারের জন্য শেখ মুজিবের অনমনীয় মনোভাবের কারনে তারা কাশ্মির সহ অন্যান্য নিজস্ব ইস্যু নিয়ে পাকিস্তানের সাথে বসতে পারছেনা।
এদিকে ভুট্টো ঘোষনা করলো পাকিস্তানে আটক ৪ লক্ষ বাঙ্গালীর ও বিচার শুরু করবে সে। এদিকের ১৯৫ এর বিপরীতে তারা ও ২৩০ জন এর তালিকা তৈরী করলো, সব বাঙ্গালীদের ব্যাংক একাউন্ট জব্দ হলো, বন্দী শিবিরে নিয়ে যাওয়া শুরু হলো।

শেষ পর্যন্ত পিছু হটলো মুজিব। সিমলা চুক্তি, ৩ দেশ চুক্তি হল। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বন্ধের প্রতিশ্রুতি'র বিনিময়ে ৪ লক্ষ বাঙ্গালীর প্রত্যাবর্তন শুরু হলো ১৯৭৩ এর শেষদিকে।

কিন্তু তখনো বাকী পাকিস্তানের স্বীকৃতি এবং জাতিসংঘে অন্তর্ভুক্তি। এ সময় ইসরাইলের সাথে সিরিয়া মিশর ও জর্ডানের যুধ শুরু হলে মুজিব বললেন - যদি ও ওরা আমাদের স্বীকৃতি দেয় নাই, তবু আমরা পাশে থাকবো। ঘোষনা করলেন। বাংলাদেশ থেকে স্বেচ্ছাসেবক পাঠানো হল। চা পাঠানো হলো এই তিন দেশে।
যুদ্ধ শেষে তিন দেশই বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দিলো।

৭৪ এর ফেব্রুয়ারীতে অনুষ্ঠিত হবে পাকিস্তানে ওআইসি সম্মেলন। উক্ত তিন আরব দেশ আর আলজেরিয়া জোর অনুরোধ করলো মুজিবকে সম্মেলনে অংশ নিতে। মুজিব জানালেন- ধর্ম নিরপেক্ষ রাষ্ট্র হলে ও পৃথিবীর দ্বিতীয় মুসলিম প্রধান রাষ্ট্রের প্রধান হিসেবে তিনি যোগ দিতে আগ্রহী কিন্তু এর আগে বাংলাদেশের পাকিস্তানের স্বীকৃতি দিতে হবে। এবার তারা চেপে ধরলো ভুট্টোকে- বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দিতে হবে।
২২ ফেব্রুয়ারী পাকিস্তান বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দিলো এবং মুজিব গেলেন ওআইসি তে।

পাকিস্তানের স্বীকৃতির পর নিশ্চিত হওয়া গেলো চীন আর ভেটো দেবেনা। ১৮ সেপ্টেম্বর ১৯৭৪ বাংলাদেশ জাতিসংঘের সদস্য পদ লাভ করলো।

তিনবছরের শাসনামলে পৃথিবীর ১৩০টির বেশী রাষ্ট্রের স্বীকৃতি,
জাতিসংঘ সহ আরো ২৭ টি গুরুত্বপূর্ণ সংস্থার সদস্যপদ লাভ,
যুক্তরাষ্ট্র ও পাকিস্তানের স্বীকৃতি আদায়ের মাধ্যমে নৈতিক ও আদর্শিক বিজয়
এবং পাকিস্তানে আটক চার লক্ষাধিক বাংলাদেশীর প্রত্যেককে বাংলাদেশে ফিরিয়ে আনা- শাসক হিসেবে শেখ মুজিবের অগনিত ব্যর্থতার কয়েকটি মাত্র !

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:৪১

চাঁদগাজী বলেছেন:



"মুজিব দেশে ফিরে তার প্রথম অগ্রাধিকার ছিলো যতো দ্রুত সম্ভব পৃথিবীর অন্য রাষ্ট্রগুলোর স্বীকৃতি আদায় ও জাতিসংঘের সদস্য লাভ। "

- থিওরিটিক্যালী, কারো স্বীকৃতি না পেলে কি হতো? ভারত ও সোভিয়েত আগেই স্বীকৃতি দিয়েছিল।

আপনার কথা শুনে আমার মনে হয়, আপনি ১০০০ বছর আগের লোকদের থেকেও কম বুঝেন।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:৫১

চাঁদগাজী বলেছেন:



"জাতিসংঘ সহ আরো ২৭ টি গুরুত্বপূর্ণ সংস্থার সদস্যপদ লাভ, "

-একদিক থেকে ভিক্ষা করছিলেন, আর বড় বড় পদ দখল করছিলেন; সরকারের ১৪ গোস্ঠী বিন তুঘলক ছিলেন।

৯| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:৩৪

প্রবাসী পাঠক বলেছেন: জি চ্যার, আমি ফাইনানচের ফ বুজি না। আপনি টিক বলেচেন। কিন্তু রাষ্ট্র টাকা চাপালেই সেই টাকার যে মূল্য থাকে না, তা হয়ত আপনার জ্ঞানি মস্তিষ্ক বুঝতে পারে নি। আর টাকা চাপানোর মত সক্ষমতা ছিল না বলেই ভারত তেকে টাকা চাপাতে হয়েছিল। আর বন্ড বিক্রি!!! কে কিনত বাংলাদেশের সেই বন্ড।


থ্যাংকস গড , আপনার মত উল্লুকরা সেই সময় সিদ্ধান্ত গ্রহনের কাছাকছি ছিল না, নয়ত আরও খারাপ অবস্থা হত আমাদের।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১:০০

চাঁদগাজী বলেছেন:



পৃথিবীর ব হুদেশ আজো নিজের টাকা নিজে ছাপায় না; ভারত ও ফ্রান্স আমাদেরকে টাকা ছাপিয়ে দিয়েছিল, যতটুকু পুর্ব পাকিস্তানের সেন্ট্রাল ব্যাংকে ছিলো।

দেশ বন্ড ছাপালে, কেহ না কিনলেও, সেটা ৫০% বেতন হিসেবে দেয়া যেতো; ভারত, পোল্যান্ড ও সোভিয়েত কিনতো সাময়িক ক্যাশ ফ্লো বাড়ানোর জন্য।

রাস্ট্র টাকা ছাপালে, রাস্ট্রের "রেইটিং"এ নীচে গেলে আইএমএফ বলতো; আইএমএফ ঋণ দিয়ে "রেইটিং" ঠিক রাখতো।

আপানার ফাইন্যান্স ধারণা একজন আফগানের (কাবুলীওয়ালার) সমান।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১:০৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


শেখ সাহেব, তাজুদ্দিন, জিয়া, এরশাদ, খালেদা জিয়া ও শেখ হাসিনার কারণে ফালু, কর্ণেল ফারুক, মেজর মান্নান, তারেক জিয়া, বসুন্ধরা, ওরিয়ন, খুলনা পাওয়ার, শেখ সেলিম, বেক্সিমকো হয়েছে; ২ লাখ মেয়ে বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তানের পতিতালয়ে আছে।

১০| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১:২৪

প্রবাসী পাঠক বলেছেন: পেরথমে আপ্নারে তেঙ্কু দেই কারণ আপনি আফগানের সাতে আমার ফাইনান্স এর ধারনার তুলনা দিয়েছেন, ভুলেও যদি আপ্নার সাথে তুলনা দিতেন তাইলে আমার এই ক্ষুদ্র জেবন্টা তামা তামা হইয়া যাইত!

রাষ্ট্র চাইলেই ইচ্ছা মাফিক মুদ্রা বানাতে পারে নারে মমিন! মুদ্রা ছাপানোর কি কি নিয়ম তা আর লিখলাম না, কারণ ঐটা আপ্নার বুঝের বাইরে। আর বন্ড দিয়া বেতনের অর্ধেক দিত! হাহাহা। ঐ বন্ড ধুইয়া কি পানি খাইত। ঐ বন্ড আর সাদা কাগজের মধ্যে কোন পার্থক্য থাকত না। কর্ম সংস্থান ছিল বড় সমস্যা। কর্ম সংস্থানের ব্যবস্থা করতে পারলে বেতন এমনিতেই আসত। মুদ্রা এইখানে বড় ফ্যাক্টর ছিল না।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৬ ভোর ৫:৩৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


১৯৭২ সালে কাজের অভাব ছিলো না; সবার জন্য কাজ ছিলো; কিন্তু শেখ সাহেব ও তাজুদ্দিন মনে করেছিলেন যে, উনারা বেতন দিতে পারবেন না; উনারা আপনার মতো ভাবতেন। মাও অন্যভাবে ভাবতেন, কাজ করলে সম্পদ উৎপন্ন হয়, সম্পদ থেকে বেতন হয়।

প্রথমে "জাংক বন্ড" (ফেস ভ্যালু আছে, মার্কেট ভ্যালু কম) দিলে ৪/৫ বছরের মাঝে সেগুলো আসল "ফেস ভ্যালু"তে ফিরে যেতো।

কত টাকা ছাপানো যায়, সেটা আইএমএফ ঠিক করে দেয়, সেটা নিয়ে মাথা ঘামাতে হয় না; আপনি মফিজ মিয়ার বই পড়ে পাশ করেছেন।

১১| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১:৪৭

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আমাদের জাতিগত সমস্যাও অনেকটা দায়ী। নাহলে একটা স্বাধীন দেশে কোথায় দেশপ্রেম থাকবে তা না চোর, চাট্টা এত বেশী ছিল যে শেখ মুজিব নিজেও অসহায় হয়ে পড়েছিলেন...

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৬ ভোর ৫:২৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



শেখ সাহেব আওয়ামী লীগের কাকে চিনতো না যে, চুরি করে ওরা পালায়ে যেতে পারবে; উনি চেয়েছিলেন যে, আওয়ামীরা সম্পদ শালী হোক।

১২| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৩:৪৭

কবি এবং হিমু বলেছেন: লেখটা পড়লাম এর সাথে মন্তব্যগুলো।কেবল একটা জিনিসই আমরা জানি তর্ক করতে,যুক্তি দেখাতে।আসল কাজটা করার মাথা ব্যাথা নাই।
আজকে জাতীর অবস্হা ভালো; ৪৬ বছর আগে যাদের পরিবারের আয়ের মানুষটি জাতির স্বাধীনতার কারণে প্রাণ দিয়েছিলেন, এবং সেই পরিবার যদি, সেই কারণে পিছিয়ে পড়ে থাকে, আজকেও সেই পরিবারকে সাহায্য করা উচিত।___আপনার সাথে সহমত।যদি ও জানি আবালের মতো তর্কই করে যাবে জাতি আসল কাজটা কোন সরকারই করবে না।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৬ ভোর ৫:২৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



সমস্যা হলো, অনেকেই অনেক কিছু না বুঝে, মুল বক্তব্য কোনটা টের পায় না।

১৩| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৪

আহলান বলেছেন: দামি পোষ্ট। এখনো মুক্তিযোদ্ধাদের সঠিক তালিকা পাওয়া যায় না যেখানে, যোদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা ভিক্ষা করে সংসার চালায়, রাজনৈতিক বিবেচনায় মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মাননা দেয়া হয়, সেখানে আপনার এই চাওয়ার কোন মূল্য নাই। কারা কতটুকু ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছিলো সেটাই আর এখন পরিমাপ করা যাবে না। একটি গল্প শুনেছিলাম যে এক লোক বঙ্গবন্ধুর কাছে সাহায্য চেয়েছিলেন। বঙ্গব্ন্ধু ওনাকে ৫০০ টাকা সাহায্য দিয়েছিলেন। কিন্তু এই ৫০০ টাকা ওনার হাতে পৌছাতে পৌছাতে ৫ টাকায় পরিণত হয়েছিলো। যেই লোকগুলোর হাত দিয়ে ঐ ৫০০ টাকা বিলি বন্টন হয়েছিলো সেই লোক গুলো বা ঠিক সেই রকম লোক জনই আজো সমাজে বিলি বন্টনের কাজেই নিয়োজিত আছে। সুতরাং ঐ অবস্থার কোন উন্নতি কোনদিনিই হবে হবে না। আমাদেরকে এভাবেই বাঁচতে হবে ...

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:১৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


আওয়ামী লীগের সমস্যা হলো, সবার পড়ালেখা ১২ ক্লাশ; এরপর উনারা ছাত্রলীগ, পরে উনারা এমপি,মন্ত্রী; এদের সঠিক কোন প্রফেশান নেই; কোন কইছুই ঠিক মতো করতে পারে না।

১৪| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:০৫

আশরাফ ও নীল বলেছেন: "যখন আমার পোলাপাইন এক বেলা খাইয়া দুই বেলা না খাইয়া দিন পার করছে, তখন তো তারা কিছু করেনাই। আর আইজকা তারা 'ব্যবসাপাতি' কইরা দুইটা টাকার মুখ দেখতেছে - এই দেইখা কি তোমাগো চোখ টাটায়?"

"আমি বিভিন্ন জায়গা থেকে ভিক্ষা কইরা যা কামায়া আনি, চাটার দল তা খায়া ফেলে"

"সাত কোটি মানুষের জন্য এগার কোটি কম্বল আসছে - আমার কম্বল কই?"

"পাকিস্তানিরা লুটপাট কইরা সবকিছু নিয়া গেছে, খালি চোরগুলিরে থুইয়া গেছে - এগুলিরে নিয়া গেলে বাঁচতাম"

যার প্রতিষ্ঠিত দল এখন ক্ষমতায়, স্বাধীনতার পরে বিভিন্ন মাঠে ময়দানে দেয়া তার এইসব অমর বাণী এখন কোন মিডিয়ায় কেন প্রচার হয়না? এগুলি কি ব্যান করে দেয়া হয়েছে?

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:২১

চাঁদগাজী বলেছেন:


সরকারগুলো স্বাধীনতার গুরুত্ব অনুধাবন করতে পারেনি।

১৫| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:৫১

এই আমি রবীন বলেছেন: ৮০০ বছরের মুঘল শোষণ, ২০০ বছরের বৃটশি শাসন।
তারপরে পাকিদের নির্যাতণ।
রক্তে অনেক বছরের বিষ, সেটা একটা মুক্তিযুদ্ধে , কয়েক দশকের স্বাধীনতায় সাফ হওয়ার নয়।
আশাবাদী হলে বলব, সময় লাগবে।

আপনার লেখা গুলো ব্যাতীক্রমী। ভাল লাগা।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:১৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



শুরুটা ছিল অসম; যারা জাতির জন্য প্রাণ দিয়েছেন, তাদের ছেলেমেয়েদের, বিধবা বউদের দায়িত্ব সরকার নেয়নি

১৬| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:১২

বিজন রয় বলেছেন: বাংলাদেশ এখন একটি আশাহত দেশ।

কারো ভার কেউ নেবে না।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৩০

চাঁদগাজী বলেছেন:



"চাচা আপন পরান বাঁচা ", আদর্শের উপর গড়ে তুলেছে বাংলদেশকে আমাদের রাজনৈতিক দলগুলো; এটা থেকে সরানো মহা মুশকিল হবে; কারণ, নতুন জেনারেশন মোটামুটি লিলিপুটিয়ান ব্রান্ডের মগজ নিয়ে জন্ম নিচ্ছে।

১৭| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:১৩

বিজন রয় বলেছেন: ছবিতে ওই মহিলার হাতে রাইফেল কেন, বুঝলাম না।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৩২

চাঁদগাজী বলেছেন:



আত্মরক্ষার অদম্য প্রত্যয়

১৮| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৩

মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: আজ অনুকুল পরিবেশে যত সহজে বলা যাচ্ছে, তা কি তখন করাটা এত সহজ ছিলো ?

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৩৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



তখন করাটা কোটীগুণে সহজে ছিলো; মানুষের জীবন ধারণের মান এত কম ব্যয়বহুল ছিল, সারাদিনের শ্রমের মুল্য প্রায় একবেলা ভাতের সমান ছিল; সামাজিক অর্থনীতি নিয়ে ভাবনা চিন্তা করুন, বুঝতে পারবেন।

১৯| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:০৭

মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: ইওর অনার, আমি আর্থিক সেক্টরের মানুষ । ল্যাপটপের সামনে বসার সুযোগ আজ পাচ্ছি না, নাহলে ভালোমানের আলোচনা হবার সুযোগ ছিলো। ফোন থেকে টুকটুক করে লিখতে বিরক্ত লাগে।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:১৪

চাঁদগাজী বলেছেন:




"আমরা যুদ্ধ বিধ্বস্ত বাংলাদেশ পাইনি, বাংলাদেশ ততকালীন সময়ে বিশাল অর্থনৈতিক শক্তির অধিকারী ছিল ", এটা আমার বিশ্বাস ও বক্তব্য।

সময় করুন, আমরা আলাপ করবো।

২০| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৪৩

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: এই বিষয়ের উপর দুএক কথায় কিছু বলা বেশ কস্টকর এর জন্য প্রয়োজন বৃহত পরিসর । সামুর নীতিমালা অনুযায়ী কোন বিষয়ের উপর কিছু বলার থাকলে সেই পোস্টে বলাই বলাই বেহতর তাই নতুন কোন পোস্ট হলনা দেয়া বিষয়টির উপর ।
১৯৭২ সনের ১০ ই জানুয়ারী পাকিস্তানী কারাগার হতে মুক্ত হয়ে লন্ডন ও ভারত হয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান( মুজিব) দেশে প্রত্যাবর্তন করেন । স্বল্প সময়ের মধ্যে মার্চ ১৯৭২ এ তিনি এ দেশ হতে ভারতীয় মিত্রবাহিণীকে ফিরিয়ে দিতে পেরেছেন , ভারত যদি সে সময় আমিরিকানদের মত কিছু অার্মী রেখে যেতো তাহলে ইতিহাসটা কেমন হতো কেও কি ভেবেছেন তা একটু ।
শেখের বড় ভুল মনে হয় সেটাই হতো , তাহলে মুক্তি যুদ্ধ বিরোধিরা সংগঠিত হওয়ার মত সুযোগ হয়ত আর নাও পেতো । উপরন্ত For greater integration and development of the country, Sheikh Mujib declared general amnesty to collaborators (earlier the Bangladesh Collaborators Special Tribunal Order of 24 January 1972 decided to try them) on 16 December 1973. তার পরবর্তী ভুলগুলি আরো মর্মান্তিক , কিছু ভুল ছিল প্রয়োজন কিছু ছিল তার লোকের প্রতি প্রগার বিশ্বাস, কিছু ছিল দুরদর্শীতার অভাব । তবে অনেক কিছুর মাঝেও যুদ্ধ বিধ্যস্ত একটি দেশে যেখানে ছিল ভঙ্গুর অর্থনীতি , সমাজনীতি , রাজনীতি , দুর্নীতি , বৈশ্বিক ষড়যন্ত্রমুলক দৃস্টিভঙ্গী, প্রশাসন ও সামরিক বাহিণী সব জায়গায় ছিল শুধু কেওয়াছ এর সবগুলিকে একসাথে সামাল দিয়ে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া অন্য যে কারো কাছেই হতে পারতো বেসামাল , আজকের এই অবস্থানে বসে তাঁকে নিয়ে এধরনের আলোচনার হয়তবা থাকতনা কোন অবকাস , হত পারতো অন্যতর ইতিহাস, হয়তোবা পিছিয়ে যতে হতো আরো বছর ।
ধন্যবাদ শুভেচ্ছা রইল


০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:১৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


মানুষ উনার পেছনে যেভাবে ঐক্যবদ্ধ ছিলেন, শেখ সাহেব বিশাল শক্তিশালী এক জাতি গড়তে পারতেন; উনি মোটামুটি মানুষের বিশাল শক্তিকে অনুধাবন করতে পারেননি।

২১| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:৫৫

জেন রসি বলেছেন: এইসব ব্যাপার নিয়ে কিছু বলতে হলে অথেন্টিক রেফারেন্স লাগে। আপনি যে তথ্য দিলেন তা কিভাবে জানলেন? জানার সে উৎসটা বলেন।

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ ভোর ৪:৪১

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমি নিজেই সাক্ষী; সেজন্য আমি বলতে পারছি; কোন বাংগালী কোনকালে এগুলো বলেনি!

২২| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ ভোর ৬:১৭

নিয়াম বলেছেন: আপনি কী বুঝানোর চেষ্টা করেছেন তা দুর্ভেদ্য মনে হচ্ছে। যুদ্ধের মাধ্যমে দেশ বিভক্ত হয়েছিল, বিভক্ত হওয়ার আগে পূর্ব-পাকিস্থানের অধীনে ছিল। নিশ্চয়ই যুদ্ধ বেঁধেছিল অধিকার নিয়ে, ন্যায্য পাওনা নিয়ে। যুদ্ধের মধ্য দিয়ে দেশ স্বাধীন হয়েছিল, অন্য দেশ জয় করেনি। যদি তাই নিয়ে লেগে থাকে তবে রাষ্ট্রীয় কোষাগার পশ্চিম পাকিস্থানে ঠেসে পূর্ণ করে রাখা হয়নি। যুদ্ধ-বিধ্বস্ত স্বাধীন দেশে বহির্বিশ্বের স্বীকৃতি আদায় ও সরকার গঠন ই প্রথম কাজ। যেই স্বাধীনতার জন্য প্রাণ দেয়া হলো, নারী বিধবা হলো, সন্তান পিতৃহারা হলো সেই স্বাধীন দেশের পুনর্গঠনের চাইতে আপনার ভাবনার মতোন এহেন ভাবনায় ব্যস্ত থাকা বড্ডো ইলজিক্যাল বোধ হয় ভ্রাতা। নিশ্চয়ই যুদ্ধপরবর্তী দেশের নেতারা ঘাস খেতেন না ইদানীংকালের কিছু মানুষের মতো

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:৩৪

চাঁদগাজী বলেছেন:




ততকালীন নেতারা ঘাস খেতেন না বলেই আজ ৬০ লাখ বাংগালীকে আরবের ধুলা খেতে হচ্ছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.