নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

স্বাধীনতা, মুক্তিযুদ্ধ, মুক্তিযোদ্ধা নিয়ে উৎসাহ কমে গেছে

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:৫৩



১৯৭১ সালে, স্বাধীনতা, মুক্তিযুদ্ধ, মুক্তিযোদ্ধা জাতির জীবন-মরণ ছিলো; তারপর সময়ের সাথে ক্রমে এই বিষয়গুলো গুরুত্ব হারাতে হারাতে, আজ প্রায় ম্লান হয়ে গেছে; মানুষ আজ সেই গৌরবগুলোর সাথে নিজকে কোনভাবে জড়িত দেখছে না, কোন বাঁধন অনুভব করছেন না; অনেকটা জোর করে জড়াতে চাচ্ছেন, যা শুধুমাত্র আনুস্ঠিকতা হয়ে গেছে; অনুস্ঠান শেষ, কোন কিছু নেই!

বিশ্বাস না হয়, বিজয় দিবস, স্বাধীনতা, বা কোন বীর-শ্রেস্ঠের উপর একটা পোস্ট দেন; সাথে সাথে "ব্লগার ওরিয়নের কানাডা ইমিগ্রেসন প্রাপ্তির সুখবর" দিয়ে আরেকটা পোস্ট দেন, তখন বুঝতে পারবেন!

৪৬ বছর তেমন সময় নয় যে, বিষয়গুলো আমাদের কাছে এত ম্লান হয়ে যাবে; বরং সময়ের সাথে উজ্বল হতে পারতো; সমস্যা কোথায়? সমসয়া হচ্ছে, যারা স্বাধীনতা, মুক্তিযুদ্ধের সাথে জড়িত ছিল না, তারা সেগুলোকে দখল করে বসে আছে, সেগুলোকে তাদের সম্পত্তি করে ফেলেছে, মানুষ থেকে লুকায়ে ফেলেছে!

এই ধরুণ, বিরোধীদলের নেত্রী রওশন এরশাদ যদি 'বিজয় দিবসের বাণী' পাঠায় আমার মন ভরবে? উনি কোথা থেকে বিরোধীদলের নেত্রী হচ্ছেন, উনি আমাদের স্বাধীনতার কে হন? আমাদের এত কস্টের স্বাধীনতার দেশে, যেখানে রাজনৈতিক পন্ডিত, পিএইচডিরা বিরোধীদলের প্রধান হওয়ার কথা, সেখানে এসব লতাপাতা, আগাছা কি করে বিরোধীদলের নেত্রী হয়?

১৯৭১ সালের কোন বড়-কলমি ইপিআর যোদ্ধা যদি আমাকে 'বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা' জানালে আমার বুকটা ফুলে উঠতো!

বিজয় দিবস উপলক্ষে, প্রাইম মিনিস্টার, প্রেসিডেন্ট যে ধরণের অর্থহীন 'বাণী' দেন, তা মানুষের মনে দাগ কাটার মতো কিছুই না; ওখানে প্রাণহীন কিছু শব্দ থাকে, যাহা সেসব বাণীর লেখকেরা নিজেও বুঝে না, লেখক নিজের বাণী পড়ে নিজেই উল্লসিত হয় না।

আজ ৪৬ বছর পরও, মানুষ স্বাধীনতাকে, মুক্তিযুদ্ধকে অনুভব করতে পারতো, যদি শেখ হাসিনা মানুষকে কিছুটা মাংস দি্তে পারেতেন; উনারা নিজেরা মাংস খেয়েদেয়ে হাড্ডি বিতরণ করতে করতে স্বাধীনতাকে হাড্ডি-সর্বস্ব করে ফেলেছেন; মানুষ উনাদের বাণীটুকু পড়ে উহাতে হাড্ডিটুকু দেখেন মাত্র, ওখানে প্রোটিন নেই, প্রাণ নেই; তাই মানুষ বাঁধন অনুভব করছেন না, উৎসাহ কমে গেছে!

মন্তব্য ৫৩ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৫৩) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:১৩

আহা রুবন বলেছেন: শুধু মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ে নয়, প্রতিটি ক্ষেত্রে আমাদের নৈতিকতা, মানবিকতা, ভব্যতা-সভ্যতা তলানিতে এসে পৌঁছেছে্। এখন অস্বাভাবিকতারই জয়জয়কার।

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:৪৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



যারা স্বাধীনতার কথা ভাবেনি তারাই এখন উহাকে লালন পালন করার দায়িত্ব পেয়েছে; কোথাকার খালেদা জিয়া, রওশন এরশাদ এ জাতির প্রাইম মিনিস্টার হচ্ছে, বিরোধীদলের নেত্রী হচ্ছে, দুনিয়ার চোরদোর; কোথাকার মরাধরা, বুড়ামুড়া লোকজন প্রেসিডেন্ট হচ্ছে, সিংগাপুর গিয়ে মরছে; এরা কারা? এরা আমাদের স্বাধীনতার লালনপালনকারী?

২| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:১৩

শূণ্য পুরাণ বলেছেন: এসব নেতার কাছ থেকে এর চেয়ে বেশি অাশা করই বোকামি।

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:৫০

চাঁদগাজী বলেছেন:



পুরোটাই এখন বোকামী মনে করে মানুষ চুপ হয়ে বসে আছে; ফালু, সালমান রহমান, কর্ণেল ফারূকেরা বিজয় দিবস পালন করছে।

৩| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:১৭

এডওয়ার্ড মায়া বলেছেন: স্বাধীনতার ৪৬ বছর পর কে মুক্তিযোদ্ধা এখনো নির্ধারন করা যায়নি ।
আজকের পত্রিকায় পড়লাম -
মুক্তিযোদ্বার সঠিক তালিকার জন্য বিভিন্ন জেলে,উপজেলায় নির্দিষ্ট তারিখে উপস্থিত হওয়ার জন্য বিজ্ঞাপন দিছে ।
বোঝেন ঠ্যেলা ।

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:৫১

চাঁদগাজী বলেছেন:



ইডিয়টরা নিজের মা-বাবাকেও চেনে না।

৪| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:৩৪

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: স্বাধীনতার অর্ধ শতক পর হয়ত মানুষ মুক্তিযুদ্ধের কথাই ভুলে যাবে ।:)

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:৫৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



স্বাধীনতাকে দখল করে ফেলেছে কয়েকজন মিলে, বাকীরা শুধু গল্প শুনছে, আর কতকাল একই গল্প?

৫| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:৩৬

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: অর্ধ শতক বছর হবে

৬| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১:২৬

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: সহমত। এখন এসব শুধু দিবস নির্ভর আর ফেসবুকে প্রোফাইল পিক বদলানো পর্যন্তই। তবে এর জন্য দায়ী রাজনৈতিক দলগুলোই। ক্ষমতায় গিয়ে কামড়াকামড়ি, ইতিহাস বিকৃতি, দলীয়করণের কারণেই মুক্তিযুদ্ধ বিষয় আস্তে আস্তে বিলীন হয়ে যাচ্ছে...

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১:২৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



তালগাছ দখল করে যারা ফল খাচ্ছে, তারা তালের রসের গুণ নিয়ে বাণী পাঠাচ্ছে, গালগল্প করছে, আমরা গাছ দেখছি

৭| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১:২৬

সায়েদা সোহেলী বলেছেন: মুক্তিযুদ্ধ কে নানা ভাবে দলীয়করন করা হয়েছে , হচ্ছে এবং তা খুব বেপরোয়া নির্লজ্জ ভাবেই .।।। নতুন প্রজন্ম শ্রদ্ধা হারাচ্ছে , সেটা বোঝার ক্ষমতা মিডিয়ার নেই ,তারা ব্যবসায়ী ঠিক তেমনি দেশপ্রেমিক খ্যাত রাজনৈতিক নেতা নেত্রী রাও .।.।।

দেশ , মুক্তিযুদ্ধ , স্বাধীনতা , বিজয় কোন রেজিস্ট্রি করা সম্পত্তি নয় , যার নানা ঢঙের পাবলিসিটি নিষ্প্রয়োজন .।.।। দেশের প্রতি ভালোবাসা টান , স্বাধীনতার স্বাদ কি সেটা হয়ত দেশের বাইরে না এলে সেভাবে অনুভব করা হয়ে ঊঠত না কোন দিনই । মুক্তিযুদ্ধের এই বাণিজ্যিক খেলা দেখে নিজেকে এখন পরাধীন মনে হয় .।।। জানিনা সেই সকল সাধারন বাঙালি মুক্তিযোদ্ধা কেমন ক্ষত হয় , যারা এখন ধুকে ধুকে নান বঞ্চনায় বেঁচে আছেন !!!!

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১:৩৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


দেশ স্বাধীন হয়েছে, জাতি সেটা অনুভব করছে; কিন্তু স্বাধীনতার সুফল লুকায়ে ফেলেছে কিছু দুস্ট লোক; ওরা আসলে আইয়ুব খান থেকেও ইতর।

নতুন প্রজন্ম কস্টও দেখেনি, সুফলও দেখেনি, ওরা কিছু গল্পের সাক্ষী মাত্র।

৮| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১:৫৫

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: সঠিক ইতিহাস জানার মত কী কারো দৃঢ়তা আছে? এই তো আপনি কত সহজভাবে ৭১ নিয়ে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের ব্যপারটা বুঝিয়ে দিলেন। এভাবে সাদাকে সাদা, কালোকে কালো বলে মানতেই তো আমাদের আপত্তি। এটা বঙ্গবন্ধুর আমল থেকেই চলছে। জহির রায়হান ভারতে গিয়ে কী তদন্ত করে পেয়েছিলেন তা কী প্রকাশ পেয়েছে? কেন জহির রায়হানের বড় বোনকে বঙ্গবন্ধু ধমক দিয়েছিলেন যে তাকেও ভাইয়ের মত হারিয়ে যেতে হবে? এ কে খন্দকার সহ আরো অনেকে যদি বলেন, বঙ্গবন্ধু ৭ই মার্চের ভাষনের পর জিয়ে পাকিস্তান বলেছিলেন তাতে অসুবিধা কোথায়? জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা বঙ্গবন্ধুর পক্ষ থেকে দিয়েছেন এটা মানতে অসুবিধা কোথায়? বুদ্ধিজীবিরা ১৩ তারিখ পর্যন্ত বেতন ভাতা নিয়ে পাকিস্তানের অখন্ডতার পক্ষে ছিলেন, এটা বলতে লজ্জা কিসের? তাজউদ্দিনের অবদান শেখ মুজিবের চেয়ে বেশী ছিল এটা বলতে হীনমন্যতা কেন?

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ২:০৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


শেখ সাহেব জীবনে পড়ালেখার সুযোগ পাননি, কলকাতায় পড়ালেখার নামে ছাত্র রাজনীতি করেছিলেন; দেশে এসে ছাত্রলীগ করেছেন; উনারা সবাই ছাত্র ছিলেন।

মানুষ স্বাধীনতা অর্জনের পুরস্কার হিসেবে নিজকে শিক্ষিত করার অধিকার অর্জন করেছিল, সেটা খর্ব করেছে ততকালীন নেতারা ও প্রশাসন; ফলে, মানুষ পেছনে পড়ে গেছে বিশ্বের তুলনায়।

আজও মানুষকে পড়তে দিচ্ছে না।

৯| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৩:১১

মৌলবাদীদের বিরুদ্ধে বলেছেন: কথার যে মৃত্যু হয়না তার প্রমান আমি নিজেই। একটা সময় আমার ব্লগ সম্পর্কে কোনো ধারনাই ছিল না। মুলত অভিজিৎ রায়কে হত্যার পর আমার মনে কৌতুহল সৃষ্টি হয়,তিঁনি এমন কি লিখেছেন যে জন্য তাকে হত্যা করতে হল? মুলত এই প্রশ্নের উত্তর খোজার জন্য মুক্ত মনায় পড়তে শুরু করলাম। কিন্তু এখানে এসে দেখলাম এক ভিন্ন জগৎ। মনে হলো এখানে যারা লেখেন তাদের আবেগের পরিমান কম তবে যুক্তিতে তারা তীক্ষ্ণ। া অতঃপর আমার আবেগ আর বিশ্বাস এবং তঁদের যুক্তিকে নিজের বিবেক দ্বারা মূল্যায়ন করতে লাগলাম। দেখলাম আমার বিশ্বাস গুলো যুক্তির কাছে হার মানতে লাগল। এক পর্যায় আমিও সংশয় বাদীদের দলে ভিড়তে লাগলাম।

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৩:৪৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



মনের অবস্হা কেমন হলে 'সংশয়বাদী' হয়ে যায় মানুষ, তা বুঝতে পারলে, আপনাকে সাহায্য করা যেতো।

লজিক্যালী ভাবার চেস্টা করেন; দেখেন তাতে কি হয়?

১০| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৩:৩৩

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: যতার্থ বলেছেন , অনেক আগাছা পরগাছারা মুক্তিযুদ্ধের অর্জনটাকে খেয়ে ফেলেছে , কুক্ষিগত করেছে তবে তবে মুক্তি যুদ্ধের চেতনাকে ধুলিস্যাত করতে পারে নাই । তা পারবেও না কোন দিন । মুক্তিযুদ্ধের চেতনা একটি বহমান প্রক্রিয়া। মানুষের মুক্তির সীমানা অসীম তাই মুক্তিযুদ্ধ কখনই শেষ হওয়ার নয়। পার্থক্য হলো প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে এর রূপ পরিবর্তন হবে। ষাটের দশকে বাঁশের লাঠি নিয়ে মুক্তিযুদ্ধের জন্য প্রস্তুতি নেয়া হয়েছিল, তখন চেতনা ছিল সবাইকে যার যার অবস্থানে থেকে নিজস্ব ভূ-খণ্ড সৃষ্টির জন্য প্রস্তুতি নেয়া। তখন ওটাই ছিল মুক্তিযুদ্ধের চেতনা। সত্তরের দশকে শুরু হলো মুক্তির জন্য প্রাণ দেয়ার হুড়োহুড়ি, কার আগে কে দেবে প্রাণ দেশ মাতৃকার বেদিতলে ওটাই ছিল তখন মুক্তিযুদ্ধের চেতনা। আবার পঁচাত্তরের পর থেকে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারই ছিল মুক্তিযুদ্ধের চেতনা। এ মুহূর্তে তরুণ প্রজন্মের জন্য মুক্তিযুদ্ধের চেতনা কী? এ মুহূর্তে তরুণ প্রজন্মের জন্য মুক্তিযুদ্ধের চেতনা মোটা দাগে দুটি- এক. শিক্ষা ও অর্থনৈতিক উন্নতির ভেতর দিয়ে দেশ ও সমাজকে এগিয়ে নেয়া। দুই. বাঙালী জাতীয়তাবাদকে পুনরুদ্ধার ও যুগোপযোগী করে বিকশিত করা। মোটা দাগে বর্তমানের নতুন প্রজন্মের কাঁধে এ দুই হলো মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়ন। বাংলাদেশ এ মুহূর্তে অর্থনৈতিকভাবে বিকশিত হওয়ার একটি উর্বর ক্ষেত্র হিসেবে দেখা দিয়েছে। কিন্তু সেই অর্থনৈতিক বিকাশের জন্য যা কিছু করার দরকার, সব কিছুই হতে হবে প্রযুক্তিনির্ভর। কৃষি থেকে শুরু করে সুপার পারমাণবিক বিকাশ সবই হতে হবে প্রযুক্তিনির্ভর ও মেধা নির্ভর। সর্বোপরি ইনোভেটিভ। তাই বাংলাদেশের এই ২০১৬-এর বিজয় দিবসকে সামনে রেখে মেধা ও প্রযুক্তি নির্ভর তরুণ প্রজন্মের মানসিকভাবে সিদ্ধান্ত নেয়ার সময় এসেছে দেশের অর্থনৈতিক নেতৃত্ব এখন তাদের দিতে হবে।

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৩:৫০

চাঁদগাজী বলেছেন:



সারা বিশ্বের মতো বাংলাও নিজ কক্ষপথে ঘুরছে; সময় বদল হয়েছে ও সুযোগ হাত বদল হওয়ার কথা, দেখি তরুণেরা কতটুকু ভাবে, কোনদিকে নিতে চায় জাতিকে!

১১| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ ভোর ৪:৫৫

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: সব তরুন দিয়ে হবেনা হতে হবে, মন্তব্যের আলোকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা নির্ভর , সন্ত্রাসী ও জঙ্গী তরুন তো কোনমতেই না , তাহলেই তারা জাতীকে নিতে পারবে অভিষ্টা লক্ষ্যে ।

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:২৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



শক্তিশালী তরুণ জেনারেন গড়ার দায়িত্ব ছিল শেখ হাসিনার, উনি গড়েছেন বিকলাংগ ছাত্রলীগ; দোষ দেবো কাকে, পাথর যুগের জামাতীতের?

১২| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ ভোর ৫:৩৫

মৌলবাদীদের বিরুদ্ধে বলেছেন: বাংলাদেশ জঙ্গী, মৌলবাদ ও জামায়াত শিবিরের সংখ্যা বাড়ছে। আবার আরেকটা বার হইছে হেফাজতে ইসলাম মানি নাস্তিকদের ধ্বংস করা আর আস্তিক দের রক্ষা করা। এইসব সন্ত্রাসী ও জামায়াত শিবির জঙ্গী, মৌলবাদ, হেফাজতে ইসলামের কারনে বাংলাদেশের নতুন তরুন প্রজন্ম আজ মুক্তিযুদ্ধের চেতনার মন্তব্যের আলোকে থেকে বঞ্চিত।

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:২১

চাঁদগাজী বলেছেন:


এরা আরবের জল্লাদ, পাকী জল্লাদ। আজকে সিরিয়ার আলেপ্পোতে গণহত্যা চলছে, এদের ভাইয়েরা গণহত্যা চালাচ্ছে। এরা আবার বাংগালীদের উপর হত্যাকান্ড চালাবে একদিন; অবশ্য, এটার পেছনে শেখ সাহেব ও আওয়ামী লীগের ব্যর্থতা কাজ করছে।

১৩| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ ভোর ৬:৫২

রক্তিম ছায়াপথ বলেছেন: স্বাধিন দেশে সকলকে স্বাধিন ভাবে চলার অধিকার রয়েছে।কিন্তু যখন সে তার স্বাধিনতা হরাবে সেতো অন্যপথ বেছেনেবে।

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:১৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



কমনসেন্স, প্রতিটি নাগরিকের দায়িত্ব হলো অন্য নাগরিক ও নিজের ভালো করার ঐকান্তিক প্রচেস্টা

১৪| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:৩৯

রক্তিম ছায়াপথ বলেছেন: কিন্তু সেটা হচ্ছেনা। শুধু নিদিষ্ট দিন গুলো নিয়ে এতো উৎসব কেন। যারা দেশ স্বাধিন করেছে তাদের জন্য কি করছে। এখানেতো নিজের উদ্দেশ্য হাসিল হচ্ছে

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:৩২

চাঁদগাজী বলেছেন:



যাঁরা স্বাধীন করেছিলেন, দেশ তাঁরা চালানোর সুযোগ পায়নি; ফলে, কিছুই ঘটেনি; দেশ ভালো পাকিস্তান।

১৫| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৫০

ঢাকাবাসী বলেছেন: যে দেশে মুক্তিযোদ্ধার তালিকা বানানো হয় যুদ্ধের প্রায় ৪৬ বছর পর, সেখানে আর কি আশা করবেন! পত্রিকাতে পড়ি অমুক মুক্তিযোদ্ধা রিকশা চালায় আর অমুক মুক্তিযোদ্ধাকে লাঠি দিয়ে পিটিয়ে আহত করলেন ..নেতারা! দেশ চালায় কারা!

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


শেখ সাহেব মাইজভান্ডারের সরকার চালায়ে গেছেন।

১৬| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:২৪

অেসন বলেছেন: স্বাধীনতা, মুক্তিযুদ্ধ, মুক্তিযোদ্ধা নিয়ে উৎসাহ কমে গেছে -- পাশাপাশি দেশপ্রেমেরও ঘাটতি হচ্ছে মনে হয়।
মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসের প্রচার নেই অথচ স্বাধীনতা বিরোধীদের অপপ্রচার জোরেশোরে চলছে। তরুন প্রজন্ম বিভ্রান্ত হচ্ছে।
মুক্তিযুদ্ধের চেতনা থেকে সরে এসে ধর্মীয় চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ।

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


ছোট মগজে ধর্মীয় সায়েন্স ধারণ করার মতো মেগাবাইট আছে, পলিটিক্যাল সায়েন্স তার থেকে বড়।

দেশপ্রেম এতটুকু, পারলে পাঁয়ে হেঁটে আমেরিকা চলে যাবে।

১৭| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:২৫

রানার ব্লগ বলেছেন: একটা স্বর্ণ খন্ড কে অযত্ন অবহেলায় ফেলে রাখুন এক দিন তা ধুলার আস্তরে ঢেকে যাবে এটাই স্বাভাবিক।

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৪২

চাঁদগাজী বলেছেন:



আওয়ামী লীগের হাতে বিজয় এসেছিল, তারা বিজয়কে চেংগিস খানের বিজয় মনে করেছিল

১৮| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৯

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন: আমাদের দেশের তরুণ প্রজন্মের কাছে মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কিত সঠিক কোন ধারণা নেই। দেশের রাজনিতীর বাজার এতটাই কুলশিত যে তারা মুক্তিযুদ্ধকে পরজন্ত ছাড় দেয়নি। স্বাধীনতা, মুক্তিযুদ্ধ, মুক্তিযোদ্ধা নিয়ে তাই বর্তমান প্রজন্মের কোন ভালোবাসা নেই, লোক দেখানো কিছু ছাড়া।

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০২

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমাদের তরুণ প্রজন্ম পরীক্ষার আগের রাতে পড়ে পাশ করার চেস্টা করছে; ফলে, তাদের কাছে মুক্তিযু্দ্ধ একটু বেশী কঠিন সাবজেক্ট; অবশ্য তাদের ছোট মগজকে সরকারগুলো আরো গুলিয়ে দিচ্ছে।

১৯| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:২৭

ওয়াহেদ সবুজ বলেছেন: ভালো বলেছেন!

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০০

চাঁদগাজী বলেছেন:




চেস্টা করছি

২০| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৯

সপ্তম৮৪ বলেছেন: সব কিছুর আড়ালে আছে সুশীলগণ । ক্ষমতায় না থেকেও তারা কলকাঠি নাড়েন। আওয়ামী সরকারও এই সুশীলদের বেরাজালে আটকা ।

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমি সুশীল দেখছি না, এরা ষড়যন্ত্রকারী

২১| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৯

প্রামানিক বলেছেন: স্বাধীনতা, মুক্তিযুদ্ধ, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে এখনই এই অবস্থা ভবিষ্যতে যে আরো কি হবে।

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:২০

চাঁদগাজী বলেছেন:



বৃহত্তর জনসংখ্যা স্বাধীনটা থেকে অনেকের তুলনায় সুফল পায়নি, বা কম পেয়েছে; সেটাই কারণ

২২| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৬

ডার্ক ম্যান বলেছেন: গ্রহণের কাল বেশিদিন স্থায়ী হয় না।

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:২০

চাঁদগাজী বলেছেন:



২ জেনারেশন স্বাধীনতার সুফল থেকে বন্ছিত হয়েছে।

২৩| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:১৭

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
যথার্থ লেখা। যারা দিয়েছিলেন, তারা ফিরিয়ে নিচ্ছেন। কিছু সংখ্যক 'চেতনা-বাহক' মহান মুক্তিযুদ্ধকে এতটুকু পর্যায়ে নামিয়ে এনেছে।

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:৪০

চাঁদগাজী বলেছেন:



মানুষ প্রাণ দিয়ে জাতিকে দেশ এনে দিয়েছে, চোর ডাকাটেরা সম্পদ লুট করছে!

২৪| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:১৫

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: যার মুক্তিযুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন করে দিয়েছেন তারা হেন আশাটুকু করেনি যে দেশ তাদের মুলা দিক, শুধু প্রজন্ম সুখী হবে সেই প্রত্যাশায় নিজের জীবন বাঝি রেখেছিলেন। আজ চেনতনার দাবনলে হারা্চ্ছে সেই স্বপ্নটুকু। আমার মাকে বলতে শুনি পাকিদের ভয়ে ময়লা পানিতে লুকিয়েছি কতবার, তোর বাবাকে কয়েক বার ধরে নিয়ে গেছিল ভাগ্য বেচেঁ গেছিল। পাকি হানাদার আর রাজাকারদের কাছ থেকে জীবন বাচাতে পারলেও এই স্বাধীন দেশের অাপনজনদের কাছ থেকে নিজে রক্ষা করতে পারেননি। এই হল স্বাধীনতার প্রাপ্তি ।
ভাল লাগল আপনার পোষ্টটি।

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



আওয়ামী লীগ এত বড় বিজয়ের জন্য মাসসিকভাবে পরস্তুত ছিলো না

২৫| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৫১

সাহসী সন্তান বলেছেন: আমার তো মনে হয় বাকি দু'টো নিয়ে উৎসাহ না থাকলেও বর্তমান সময়ে মুক্তিযোদ্ধা নিয়ে উৎসাহের কোন কমতি নেই! একদল নিজেদের জীবন বাজি রেখে দেশকে স্বাধীনতা এনে দিয়েছে, আর একদল জোর জবরদস্তি মূলক ভাবে সেই স্বাধীনতাকে ভোগ করছে! :(

বাকিরা যে, ম্যাংগো পাবলিক ছিল সেই ম্যাংগো পাবলিকই রয়ে গেছে! গাজী ভাই আপনার কাছে খুব ছোট্ট একটা প্রশ্ন- 'স্বাধীনতার অর্ধশত বার্ষিকী পরে আমাদের পরবর্তি প্রজন্ম আর মনগড়া কাহিনী ব্যতিত প্রকৃত স্বাধীনতার গল্প শুনতে পারবে বলে কি আপনি মনে করেন?'

চমৎকার একটা পোস্ট! শুভ কামনা সহ বিজয়ের শুভেচ্ছা জানবেন!

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:১২

চাঁদগাজী বলেছেন:



স্বাধীনতার গল্প হলো ঐতিহাসিক লজিক; এটা বদলাবে না; যারা রাজনীতি, ইতিহাস, লজিক বুঝে না, তাদের পৃথিবীতে সবই রূপকথা।

মুক্তিযুদ্ধের বীরত্ব ও বিজয়ের গল্প বদলায়ে ফেলেছে শেখ ফজলুল হক মনি ও ততকালীন ছাত্রনেতারা; তারা যুদ্ধের বিজয়টাকে দখল করে ফেলেছে। ইপিআর, বেংগল রেজিমেন্ট ও জনতার কাহিনীটা জোরালো হয়নি; কারণ, ওরা কম শিক্ষিত ছিল, মিডিয়া ওদের কথা বলেনি।

যুদ্ধে যারা যায়নি, তারা অনুমানে যুদ্ধের কথা লিখেছে; ফলে, এটার গুরুত্ব কমে যাবে।

২৬| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৫৯

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: শুনেছি '৭৫ থেকে '৯৬ পর্যন্ত মুক্তিযুদ্ধ, শেখ মুজিব নিয়ে কথাই বলা যেতো না; সব রকম প্রচারণার বাইরে ছিলো বিষয়গুলো । তো পরবর্তী প্রজন্ম মুক্তিযুদ্ধকে বুঝবে কী করে? তাছাড়া ততদিনে স্বাধীনতাবিরোধীদের শেকড় অনেক বিস্তৃতিলাভ করেছে ।

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:২০

চাঁদগাজী বলেছেন:



স্বাধীনতা বিরোধীদের বিপক্ষে আওয়ামী লীগ ক্রমাগতভাবে সংগ্রাম করে যাচ্ছে একা; জনতাকে সাথে নেয়ার চেস্টা করা হয়নি; জনতাকে সাথে নেয়ার যেসব পথ, সেগুলো হচ্ছে রাজনৈতিক পথ।

২৭| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:১৬

ফরিদ আহমাদ বলেছেন: স্বাধীনতার ধারক বলে যারা দাবীদার তাদের কর্ম কমিয়ে দিয়েছে স্বাধীনতার প্রতি ভালোবাসা।।

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:


স্বাধীনতার ধারক ছিলেন সাধারণ জনতা, আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক নেতৃত্বে ছিলো; কিন্তু পরে সবটা দখল করে নিয়ে মানুষকে প্রজা বানিয়ে ফেলেছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.