নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিজয়: আওয়ামী লীগ ভাগ্যবান, ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীর মতো ভাগ্যবান

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৬



আওয়ামী লীগ ১৯৭০ সালে পাকিস্তানের সেন্ট্রাল ও পুর্ব পাকিস্তানের প্রাদেশিক সরকার গঠনের জন্য ভোট পেয়েছিল; কিন্তু পাকিস্তানী মিলিটারী, পিপলস পার্টির ভুট্টো ও জামাত ষড়যন্ত্র করে ক্ষমতা থেকে বন্চিত করতে গিয়ে যুদ্ধ লাগায়ে দেয়; কিন্তু বাংগালীরা এই ৩ শক্তিকে পরাজিত করে নতুন দেশের জন্ম দেয়; আওয়ামী লীগ উহার মালিক হয় যায়।

মালিক হয়ে যায় বলছি এই কারণে যে, যুদ্ধটা করেছে 'জনতা', জয়ী হয়েছে জনতা; কিন্তু বিজয়টাকে আওয়ামী লীগ পকেটে ঢুকায়ে ফেলেছে, জনতার সাথে শেয়ার করেনি, যেভাবে শেয়ার করেছিল ফিদেল কাস্ট্রো, লেনিন, মাও; আওয়ামী লীগ বিজয়টাকে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীর মতো, বা নেপোলিয়নের মতো নিজেদের করে নিয়েছে।

যুদ্ধ শুরু করেছিল পাকিস্তানী মিলিটারী সরকার, ওরা জয়ী হলে দেশ ওরা চালাতো, হয়তো জামাতের সাথে ক্ষমতা শেয়ার করতো হয়তো; আমরা অনেকেই তিব্বতীতের মতো লাথি, উস্ঠা খেয়ে ভারতে বসবাস করতাম, এক সময় দুবাই কাতারে গিয়ে রা্তাঘাট পরিস্কার করতাম। যাক, বাংগালী শক্ত আছে, অস্ত্র হাতে নিয়ে লেগে গিয়েছিল।

যুদ্ধ শুরু হলে বাহিনী গঠন হয়ে যায়, আজকাল অস্ত্র পাওয়া যায়, সবই হয়েছে; একটা সরকার দরকার হয়, সেটা গঠিত হয়েছিল প্রবাসে; যেহেতু আওয়ামী লীগ নির্বাচিত দল ছিল, সেটা থেকে সরকার গঠন করেছিল, অন্য বিকল্পের দরকার হয়নি। যুদ্ধে সরকারের কানাকড়ি খরচ হয়নি, খরচ চালায়েছে রাশিয়া, ভারত ও অন্য সোস্যালিস্ট দেশগুলো। সরকারের লোকেরা কিছু পাকিস্তানী টাকা পয়সা নিয়ে গিয়েছিল, ওটা হয়তো সামান্য কাজে লেগেছিল।

বিজয়ের পর, রেসকোর্সে, পল্টনে, লালদীঘিতে বিজয় সভা হয়নি, বিজয়ের জন্য জনতাকে 'অভিনন্দনও' জানানো হয়নি, কোথায়ও বিজয় ভাষন হয়নি; যুদ্ধকালীন জরুরী ও সাময়িক সরকারই দেশের আসল সরকার হয়ে গেছে; এটা সঠিক হয়নি, ৯ মাসের যুদ্ধ বাংলাদেশে এক নতুন জনতার জন্ম দিয়েছিল, এক ভিন্ন জেনারেশনের জন্ম হয়েছিল, যারা অনেক কিছু হারায়ে, অনেক ত্যাগ স্বীকার করে দেশের জন্ম দিয়েছিল; এরা আরো অনেক বড় বড় ত্যাগ স্বীকার করার মতো পজিশনে ছিলেন, এদেরকে বিজয়ের অংশ করার দরকার ছিল।

এরা ৯ মাস বিনা বেতনে, বিনা খাবারে, বিনা ক্যানটনমেন্টে যুদ্ধ করে বিজয় এনেছিলেন, এরা জেনারেশনের মাঝে আরেক জেনারেশন, এঁরা আরো ৯ বছর বিনা বেতনে দেশ গড়তে পারতেন: এঁরা স্কুল বানাতে পারতেন, আদমজী চালাতে পারতেন, কৃষি ফার্ম বানায়ে দিতেন কৃষকদের, দরিদ্রদের পুড়ে যাওয়া ঘর তুলে দিতে পারতেন, রাস্তাঘাট গড়ে তুলতে পারতেন।

ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানী ভারতে এসেছিল ব্যবসা করতে, শেষে কলোনীর মালিক হয়েগিয়েছিল; আওয়ামী লীগ ৫ বছরের সরকার গঠন করতে গিয়ে নতুন দেশের মালিক হয়ে যান; মালিক বলছি এই কারণে যে, উনারা বিজয়টাকে পকেটে ভরে ফেলেছেন।

মন্তব্য ৫৫ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৫৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৮

আহা রুবন বলেছেন: গরিবেরা সংগঠিত থাকলে এমন হতে পারত না। আমাদের চরিত্র গঠনের মধ্যেই সমস্যা আছে। কয়জন মানুষ অন্যের কথা ভাবে বলুন তো? নিজের পেট ভরাতেই সবাই ব্যস্ত। কেবল রাজনৈতিক দলগুলোর বেলায় নয়, পরিবার, বন্ধুদের বেলায়ও একই ব্যাপার।

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


দুর ভাই, গরীবেরা একযোগে ভোট দিয়েছে, আর কত এক হবে? এক হয়েই তো শেখ'কে জিতালেন, আর কত এক হবে?

গ্রামে গড়ে ২/৪ জন এসএসসি পাশ করা লোক ছিলেন; কৃষক আর দিন মুজুরেরা কি নিজের পায়ে দাঁড়াতে পারে?

এখন মানুষে মানুষ, পরিবারে পারিবারে যে প্রতিযোগীতা দেখছেন, সেটা ৪৬ বছরের ফল; ১৯৭২ সালে এই রকম ছিলো না

২| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৪

ঢাকাবাসী বলেছেন: জাতি হিসেবে আমরা খুব একটা ভাল না, যার ফলাফল বর্তমান কাল! পরশ্রীকাতর, হিংসুটে, অশিক্ষিত, অভদ্র, লোভী, নৈতিকতার অভাব, বিশেষত্বহীন, দুর্ণিতিবাজ... সব আমাদের আছে মনে হয়! কথাগুলো পছন্দ হবার কথা না। ধন্যবা্দ প্রিয় ব্লগার চাঁদগাজী।

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


স্বাধীনতার পর, শিক্ষার প্রসার ঘটলে, অর্থনৈতিক অবস্হা ভালো হলে, জাতি স্বভাব ক্রমেই ভালোর দিকে যাবার কথা ছিল; কিন্তু সবার অবস্হা সামানুপাতিক হারে ভালোর দিকে যায়নি।

দেখেন ফালু কত হাসে, মিস্টি হাসে; জয় কত মুল্যবান কথা বলে, ওবায়দুল কাদের কত কাজ দেখায়। ওদের অর্থনৈতিক বেশী ভালো হয়ে যাওয়ায়, ওরা বেশী ভালো, দরকারের চেয়েও বেশী ভালো।

৩| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৩১

আহমেদ জী এস বলেছেন: চাঁদগাজী ,



চমৎকার স্যাটায়ার হলেও আপনার বক্তব্যে ভেবে দেখার ঝাঁঝ থাকে ।
তবে এটা একেবারে যথার্থ বলেছেন ----" ৯ মাসের যুদ্ধ বাংলাদেশে এক নতুন জনতার জন্ম দিয়েছিল, এক ভিন্ন জেনারেশনের জন্ম হয়েছিল, যারা অনেক কিছু হারায়ে, অনেক ত্যাগ স্বীকার করে দেশের জন্ম দিয়েছিল; এরা আরো অনেক বড় বড় ত্যাগ স্বীকার করার মতো পজিশনে ছিলেন, এদেরকে বিজয়ের অংশ করার দরকার ছিল।"

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৪৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


যুদ্ধ করে যারা শক্ত হয়েছিলেন, তারা যে এক বিরাট শক্তি, শেখ সাহেব ও তাজুদ্দিন সাহেব সেটা অনুধাবনে ব্যর্থ হয়েছিলেন; শেখ সাহেব মনে করেছিলেন, চাকুরী দেয়ার মতো, বেতন দেয়ার মতো ক্ষমতা উনার নেই; কিন্তু ওরা যে ৯ মাস বিনা বেতনে, বিনা সাপোর্টে যুদ্ধ করে জয়ী হওয়ার মতো শক্ত ছিলেন, সেই ফ্যাক্টরটা উনারা বুঝেননি।

যুদ্ধের পরে, সম্পদের অভাব ছিল না।

৪| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৫৮

প্রশ্নবোধক (?) বলেছেন: আপনার লেখায় বরাবরই প্রচলিত মতবাদের চেয়ে ভিন্ন কিছু থাকে। এবারও তার ব্যতিক্রম নয় । সত্য ইতিহাসগুলো আপনি সুন্দর সাবলীল ভাষায় উপস্থাপন করেন, তা প্রশংসার দাবীদার।

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:০৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমি যা অনুধাবন করি, যা ভেবে থাকি, তা তুলে ধরার চেস্টা করি; ব্লগ থাকাতে আপনাদের সাথে মিলিয়ে দেখার সুযোগ হচ্ছে।

৫| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:২২

সত্যের ছায়া (সংস্করণ) বলেছেন: এতে কোন সন্দেহ জামাতী সেটেলম্যানে আওয়ামীগের ভূমিকা সবচেয়ে বেশি। দেশের গণ সংগ্রাম কে আওয়ীমী সংগ্রাম রুপান্তর করণ প্রক্রিয়া আজো বিদ্যামান। ফলে জাতি আজ দুই শিবিরে বিভক্ত। এক পক্ষ বলছে আমরাই সব ছিড়ছি বাকি সব আংগুল চুসছে। আরেক পক্ষ বলছে, আমরাই ডিক্লিয়ার দিছি বাকি সব রেন্ডিয়ার পিক্নিক ক র ছে!
এই সুযোগে জামাত্যারা গুটানো লেজ সোজা করে ফেলছে, নতুন নতুন তথ্য জাতির সাম্ননে নাজিল করে বিভ্রান্ত ছড়াচ্ছে।
জাতি চেতনাবাজ আর গলাবাজি থেকে মুক্তি চাই।

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৪৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


১৯৭০ সালে আওয়ামী বিপুল ভোটে জিতেছে; ২০১৪ সালে প্রায় বিনা ভোটে বিশাল জয় লাভ করেছে; এই ২ ধরণের বিজয়ের মাঝে সমস্যা আছে; আওয়ামী লীগ এর জন্য নিজেই দায়ী; এগুলোর সমাধান দরকার; মানুষের মৌলিক অধিকার না বেড়ে, বরং কমছে।

৬| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৫৪

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: জগাখিচুড়ি অবস্থা!

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:১০

চাঁদগাজী বলেছেন:


২০০৯ সাল থেকে ক্ষমতায় আছেন, মানুষের সম্পৃক্ততা নেই; কত বছর দরকার হবে, এটা বুঝার?

নাকি কলোনীর মত চলবে, ভালো করবেন, কিন্তু উনাদের ইচ্ছা ও বুদ্ধি অনুসারে? কিন্তু মাথায় যে, বুদ্ধি কম, এটা তো প্রমাণিত হয়েছে বারবার।

৭| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৪২

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: তখন মানুষ মুজিব বলতে ছিল অজ্ঞান। তাই তাঁর হাতে ক্ষমতা যাওয়াতে কোন সমস্যা অনূভব করেনি জনতা। কিন্তু সমস্যা শুরু হয় মুজিবের প্রশাসন ও দলে সব চোরের দল থাকাতে...

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:০০

চাঁদগাজী বলেছেন:


আসলে উনার আমলে, আওয়ামী লীগ দলটি ক্রমেই ছাত্রলীগে পরিণত হয়েছিল

৮| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৪৫

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: মডু বোধহয় আমাকে প্রথম পাতায় ব্যান করেছে ছবিসহ কবিতা পোস্ট দেওয়ায় ।

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:৫৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



লেখা ১ম পাতায় যাচ্ছে না? ছবিসহ কবিতা তো সব সময় দেখে আসছি! মড়ুদের কাছে লিখুন।

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:৫৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



আজকের পোস্ট কি আপনি সরায়েছেন?

৯| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৫০

প্রণব দেবনাথ বলেছেন: ভারতের গাঁধী পরিবার আর বাংলাদেশের মুজিব পরিবারের মধ্যে আমি খুব একটা ফারাক খুঁজে পাইনা। দুই পরিবার এর লোকজনই স্বাধীনতাকে নিজেদের সম্পত্তি ভাবে।

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:১৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


১৯৭২ সালে, শেখ সাহেব প্রাইম মিনিস্টার হওয়ার সময় আওয়ামী লীগের উচিত ছিল উনাকে আওয়ামী চেয়ারম্যান পদ থেকে অব্যাহতি দেয়া; তখনই সমস্যার সৃস্টি হয়েছে, অকারণ অধিক ক্ষমতা থাকায় উনি বাকীদের হিসেবের মাঝে নেননি।

১০| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:৪৪

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: আমরা এখনো ভালোভাবে সত্য বলতে শিখিনি। তাই বলছি ডাবটা খুব সুন্দর। আর শিশুর প্রাণ জুড়ানো হাসি, ওটা স্বাভাবিক। কারণ শিশুরা ও ভাবেই হাসে। লেখার কথা সবার সামনে কি ভাবে বলি? লজ্জা করে না বুঝি?

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:১০

চাঁদগাজী বলেছেন:


মানুষ নিজ পায়ে দাঁড়ানোর মতো অবস্হায় নেই, মানুষ পরস্পরের সাথে প্রতিযোগীতায় আছে; এই রকম অসম অর্তনীতিতে মানুষের মনুষত্ব বিকশিত হয় না।

১১| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:৪৬

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: ভাবছি লেখককে নিয়ে আরো একটা কবিতা কি লেখা যায়?

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:০২

চাঁদগাজী বলেছেন:


মানুষকে নিয়ে লেখেন, এদেশের মানুষ নিজের অধিকারের কথা বলার সুযোগ পায় না।

১২| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:৪৯

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: অতীততো চলে গেছে। আওয়ামী লীগের বর্তমান নিয়ে কিছু লেখা যায়না বুঝি? বিশেষ করে সরকারের সাফল্য নিয়ে। ভালো কাছে উৎসাহ দেওয়াতো ভালো কাজ!

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:০৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমি লিখছি সময়ে সময়ে; আওয়ামী লীগ যা করে, সেটাকে মাপে বিএনপি'র তুলনায়; ফলে, তাদের মনে হয় যে, তারা অনেক কিছু করছে; আসলে, মানুষকে শিক্ষিত হতে বাধা দিতেছে আওয়ামী লীগ; তাদের কথিত উন্নয়নে দলের লোকেরা ও ব্যবসায়ীরা অসমভাবে লাভবান হচ্ছে। দেশের সম্পদ অসম বন্টন করে আসছে ১৯৭২ সাল থেকে; এবং মানব সম্পদকে কাজে না লাগিয়ে, ক্রীতদাস হিসেবে বিক্রয় করে, প্রশাসন ও আদম বেপারীরা লাভবান হয়েছে।

১৩| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৩:২২

কবি এবং হিমু বলেছেন: ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানী ভারতে এসেছিল ব্যবসা করতে, শেষে কলোনীর মালিক হয়েগিয়েছিল; আওয়ামী লীগ ৫ বছরের সরকার গঠন করতে গিয়ে নতুন দেশের মালিক হয়ে যান; মালিক বলছি এই কারণে যে, উনারা বিজয়টাকে পকেটে ভরে ফেলেছেন__এখন দেখার বিষয় তারা কতো বছর দেশটার মালিক থাকেন..
দেখেন ফালু কত হাসে, মিস্টি হাসে; জয় কত মুল্যবান কথা বলে, ওবায়দুল কাদের কত কাজ দেখায়। ওদের অর্থনৈতিক বেশী ভালো হয়ে যাওয়ায়, ওরা বেশী ভালো, দরকারের চেয়েও বেশী ভালো।জোশ বলেছেন :P :P

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৩:৫৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


বিজয় কেন ম্লান হচ্ছে, ভাবছি

১৪| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৩:৩৫

রাফা বলেছেন: সত্য -মিথ্যার সংমিশ্রনে কিছু লিখে পোষ্ট দেওয়া বিপদজনক।বেশি বিস্তারিত ফিরিস্তি না দিয়ে শুধু ১৯৬৯ থেকে ১৯৭২ সাল এই চার বছরকে বিশ্লেষন করিনি আমরা সঠিকভাবে।যত বিশাল মনের মানুষই হইনা কেনো আমরা সঠিক কাজটি সঠিক সময়ে কে করেছে একটু চিন্তা করে বলুনতো? অনেক ভুল-ত্রুটির মধ্যে এটাই সত্য স্বাধিনতা যুদ্ধের একক নেতৃত্ব আওয়ামি লীগই দিয়েছিলো।এই স্বিকৃতিটুকু কি আওয়ামি লীগ কখনও পেয়েছে ,নিজের বিবেকের কাছে এই প্রশ্নটা করুনতো।গোল্ডফিস মেমোরি বলেই আমরা সব কিছু ভুলে যাই।পৃথিবীতে কোন দেশ নেই বিজয়ি একটি দল ২১ বছর ক্ষমতার ধারেকাছে ভিরতে পারে নাই।এই ২১ বছরের নির্যাতনের ইতিহাস আওয়ামি পরিবারের সদস্য ছাড়া কারো উপলব্দি করার ক্ষমতাই নাই।আপনাদের কথায় চেতনার ব্যাবসা আর দলবাজি যাই করেই থাকুক ,এই দেশে যে জিবিত অবস্থায় যুদ্ধাপরাধীদের বিচার সহ যতটুকু অর্জণ দেখতে পারছেন তার নব্বইভাগ আওয়ামি লীগের অবদান।

৭১-এর নয় মাসে বাংলাদেশটা একটা ধ্বংস স্তুপে পরিনত হয়েছিলো।সাথে ছিলো বাংলাদেশ যাতে উঠে দাড়াতে না পারে আন্তর্জাতিকভাবে সেই ষড়যন্ত্র।শুধু তাই নয় প্রশাসনিক কার্যক্রম পরিচালনার জন্য যে কর্মিবাহিনীর প্রয়োজন ছিলো ততটুকু সক্ষমতাও ছিলোনা ।আর এইখানেই বঙ্গবন্ধু সবচাইতে বড় ভুলটি করে বসেছিলেন।পাকিস্তানি মনোভাবাপন্ন প্রশাসনকেই পুনঃস্থাপিত করেছিলেন তিনি।সেই ভুলের মাশুল তিনি জিবন দিয়ে করে গেছেন।তিনি যদি অদক্ষ দেশপ্রেমিক সাধারণ মানুষদের বিশ্বাস করে দেশটির দায়িত্ব তুলে দিতেন তাদের হাতে তাহোলে আর যাই হোক বাংলাদেশ বিরোধী চেতনার অন্কুরোদ্গম হতে পারতোনা ।হয়তো অনেক ভুলত্রুটি করতে করতেও এগুতে পারতাম আমরা।সর্বোপরি একটা দলের শতভাগ মানুষ যেমন ভালো হয়না। ঠিক তেমনি শতভাগ মানুষ খারাপও হোতে পারেনা।আমাদের উচিত সঠিক সমালোচনা করে সঠিক দায়িত্ব পালন করা।

সেই পুরনো কথাতেই ফিরে আসতে হয় অন্ধ হলেই প্রলয় বন্ধ হয়না।সত্য স্বমহিমায় উদ্ভাসিত হবেই হবে।

ধন্যবাদ।

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ ভোর ৪:০৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি লিখেছেন:
"৭১-এর নয় মাসে বাংলাদেশটা একটা ধ্বংস স্তুপে পরিনত হয়েছিলো।সাথে ছিলো বাংলাদেশ যাতে উঠে দাড়াতে না পারে আন্তর্জাতিকভাবে সেই ষড়যন্ত্র।শুধু তাই নয় প্রশাসনিক কার্যক্রম পরিচালনার জন্য যে কর্মিবাহিনীর প্রয়োজন ছিলো ততটুকু সক্ষমতাও ছিলোনা ।আর এইখানেই বঙ্গবন্ধু সবচাইতে বড় ভুলটি করে বসেছিলেন।পাকিস্তানি মনোভাবাপন্ন প্রশাসনকেই পুনঃস্থাপিত করেছিলেন তিনি।সেই ভুলের মাশুল তিনি জিবন দিয়ে করে গেছেন।তিনি যদি অদক্ষ দেশপ্রেমিক সাধারণ মানুষদের বিশ্বাস করে দেশটির দায়িত্ব তুলে দিতেন তাদের হাতে তাহোলে আর যাই হোক বাংলাদেশ বিরোধী চেতনার অন্কুরোদ্গম হতে পারতোনা ।হয়তো অনেক ভুলত্রুটি করতে করতেও এগুতে পারতাম আমরা।সর্বোপরি একটা দলের শতভাগ মানুষ যেমন ভালো হয়না। ঠিক তেমনি শতভাগ মানুষ খারাপও হোতে পারেনা।আমাদের উচিত সঠিক সমালোচনা করে সঠিক দায়িত্ব পালন করা। "

-প্রথমত, আমি জানি না যে, আপনার বয়স কত; ১৯৭০ সালে ভোট দিয়েছিলেন কিনা, এবং যুদ্ধ দেখেছিলেন কিনা! ভোট দিয়ে থাকলে, যুদ্ধ দেখে থাকলে, আপনাকে কোন কিছু ব্যাখ্যা করার দরকার নেই।

আপনি যদি ভোট না দিয়ে থাকেন, যুদ্ধ না দেখে থাকেন, আপনাকে ব্যাখ্যা করার মত লেখা আমার পক্ষে সম্ভব হয়ে উঠবে না।

সংক্ষেপে আপনাকে এটুকু বলি, ১৯৭২ সালের জানুয়ারী মাসের ১০, ১১ ও ১২ তারিখ শেখ সাহেবের কথাবার্তা অনুসরণ করে, আমি বুঝেছিলাম যে, আমরা ও শেখ সাহেব একই বিষয় নিয়ে ভাবছি না; মানুষ ভয়ংকরভাবে আশাহত হবে।

১৫| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৩:৩৮

কলাবাগান১ বলেছেন: সেই পুরনো কথাতেই ফিরে আসতে হয় অন্ধ হলেই প্রলয় বন্ধ হয়না।সত্য স্বমহিমায় উদ্ভাসিত হবেই হবে।

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ ভোর ৪:০৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


সত্যটাই ঘটছে, সেটাকে আপনি কিভাবে প্রসেসিং করছেন, কি কি আউটপুট আপনি দেখতে চান, কোন কোন আউটপুট আপনি বুঝতে পারেন, কোনটা বুঝতে পারেন না, এগুলোই ফ্যাক্টর।

১৬| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ ভোর ৬:৪২

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ওরাই সরিয়েছে ।

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:১৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



সামুতে মাঝে মাঝে জ্বীনের উদ্ভব ঘটে; যাক, "আপনার সমস্যা জানান"এর সাহায্য নেন; স্যরি, আপনার এ অবস্হা হওয়ার কথা নয়; আশাকরি ঠিক হয়ে যাবে।

১৭| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:৩৩

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: চোখ খোলা রাখছি ইতিহাসের দিকে , দেখি কিভাবে বিষয়াবলী মুল্যায়ন হয় কালের নিরীখে । দিন লিপিতো প্রতিদিনই লিখা হচ্ছে
চিত্রগুপ্তের খাতাতে, দিবস শেষে তাতে নিয়তই চোখ রাখি , প্রতিক্ষনের পরিবর্তনটুকু দেখা যায় বহুজনের মুল্যবান লিখনীতে। সত্য প্রভাসিত হয় আপন যুক্তিতে , কালের সাক্ষী হয়ে । ভবিষ্যতের পথ চলাটুকু হোক নির্ভুল মশৃন আর গনমূখীতার চেতনায় এক্যবদ্ধভাবে শিক্ষিতের সমাহারে । শিক্ষা বিহীন জনতার ক্রন্দন ধ্বনী মিশে যাক সার্বজনীন শিক্ষার আলোয় , এটাই হোক প্রত্যয় সকলের মাঝে ।

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:২২

চাঁদগাজী বলেছেন:



শেখ হাসিনাকে পিএইচডি কিনতে হয়েছে; বাংগালী পোলারা না কিনে পিএইচডি পাচ্ছে; শেখের মেয়ে যদি এটা বুঝে, আমার টাকাটা কোন টোকাইর পড়ালেখার জন্য ব্যবহার করবেন। আর বুঝতে না পারলে, আমি তো আছি।

১৮| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:২৯

ধ্রুবক আলো বলেছেন: আওয়ামী লীগ ৫ বছরের সরকার গঠন করতে গিয়ে নতুন দেশের মালিক হয়ে যান; মালিক বলছি এই কারণে যে, উনারা বিজয়টাকে পকেটে ভরে ফেলেছেন।
কথাটা কিন্তু খুবই কঠিন কথা!! আওয়ামিলিগ সব কিছুই নিজের বানায়া ফেলছে বিজয়টাকেও। আরও কিছু কথা বলছেন লেখাটাতে যা খুবই যৌক্তিক;

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:২৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



চেস্টা করছি আওয়ামী লীগের মুখ রক্ষা করতে; শেখের বেকুব মেয়ে যদি ব্লগিং করতেন, একদিন মানুষ হয়ে যাবার সুযোগ পেতেন।

১৯| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৬

বন্দী কন্ঠস্বর। বলেছেন: আমরা বিজয় দিবসের ইতিহাস জানি না

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:০৪

চাঁদগাজী বলেছেন:




বালছাল ভিডি'ওর লিংক দিয়েছেন; আপনার মাথায় মগজ নেই!

২০| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:০২

এই আমি রবীন বলেছেন: পাব্লিক কখনো ডাঙ্গায়, কখনো জলে,
বাঘে কুমিরে কামড় বসায় কৌশলে।
মুরগী কি আর চায়নিজ খায়?
কখনো কখনো সে নিজেই চায়নিজ হয়ে যায়।

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:০৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


মানুষকে ন্যুনতম ত্যাগ স্বীকার করে, শেখ হাসিনাকে বাধ্য করতে হবে সবাইকে ব্যাচেলর অবধি পড়াতে; এতে বেকুবদের পতন ঘটবে।

২১| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:১৮

ইকো গার্ল বলেছেন: শেখের বেকুব মেয়ে যদি ব্লগিং করতেন একদিন মানুষ হয়ে যাবার সুযোগ পেতেন......
+++++ পোস্ট

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:৫১

চাঁদগাজী বলেছেন:



শেখ হাসিনা'কে পিএিচডি কিনতে হয়েছে; আমার পোস্ট পড়লে টাকাগুলো বেঁচে যেতো।

২২| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:০২

ইকো গার্ল বলেছেন: এক রাজা পিএইচডি কিনতে পাওয়া যায় বলে তার ঘোড়ার জন্যেও টাকা দিয়ে পিএইচডি কিনে! আর আমাদের পিএম সংশ্লিষ্ট সাবজেক্ট না পড়েই পিএইচডি কিনেন "!"! পুরাই ঘোড়ক রাজা!!

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:২২

চাঁদগাজী বলেছেন:


উনার ঘনিস্ট কিছু লোকজন উনাকে বেকুব বানায়

২৩| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:৩৮

ইকো গার্ল বলেছেন: কলের পুতুল! কবে যে একজন যোগ্য নেতা তৈরি হবে!

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ ভোর ৫:৫৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


নেতা সব সময় আছে, যে নেতা জাতির সাধারণ মানুষের উন্নয়ন করতে চায়, শিক্ষিতদের উচিত তাকে নিজ প্রয়োজনে খুঁজে বের করা

২৪| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:৩৭

অসমাপ্ত কাব্য 21 বলেছেন: গাজী ভাই, একপাক্ষিক আলোচনায় আপনার চেতনার প্রতিফলন যথার্থই ফুটে উঠেছে !
তবে আওয়ামীলীগ স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাসকে নিজের করে নিয়েছে এটা যেমন সত্যি কিন্তু কেন ? এটাও সময়ের পরিক্রমায় এখন স্পষ্ট ! শেখ সাহেব দেশে ফায়ার আপামর জনতাকে ধন্যবাদ জানাননি এটা মেনে নিলাম না কারণ, যুদ্ধ প্রাক্কালীন ''সম্ভ্রম হারানো মা-বোনদের পিতার নামের স্থানে আমার নাম এবং ঠিকানা ধানমন্ডি বত্রিশ নম্বর বাড়ী বসিয়ে দিয়ো" এটাও কি ছিলো তাঁর উপনৈবেশিক শাসকীয় ভালোবাসা ?
এরপরে ৭১ থেকে ৭৫ পর্যন্ত ভারত রাশিয়া ছাড়া কয়টি শক্তিধর দেশ বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দিয়েছিলো ? এবং যারা স্বীকৃতি দেয়নি তাঁদের সাথে দেশি-বিদেশী কারা কাজ করেছিলো এবং কেন করেছিলো আশাকরি পরবর্তী লেখায় এ বিষয়গুলি স্পষ্ট করে যাবেন ! ধন্যবাদ !!

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ ভোর ৫:৫০

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংলাদেশকে পোল্যান্ড, ভারত ও রাশিয়া স্বীকৃতি দেয়ার পর, আর কারো স্বীকৃতি জরুরী ছিল না

ধানমন্ডীতে উনার বাড়ী চিটাগাং, নোয়াখালীর গ্রামের কারা কারা চিনতেন?

২৫| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:৫০

অসমাপ্ত কাব্য 21 বলেছেন: ইকো গার্ল আপু, যোগ্য নেতার সংজ্ঞাটা কি ?
আর শেখ পরিবারকে আসামির কাঠগড়ায় রেখেই জানতে চাচ্ছি- স্বাধীনতা উত্তর বাংলাদেশে আপনি কাকে যোগ্যনেতা মনে করেন ?

২৬| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৫৭

ইকো গার্ল বলেছেন: যোগ্যনেতা পেলে স্বাধীনতার এত বছর পেরিয়েও দেশে আজো অশিক্ষা আর দারিদ্রতা থাকতো না। নি:র্ দেশের মানুষের জন্য যে কাজ করবে, জনগনের মতামত প্রাধান্য দিবে এমন নেতাই যোগ্য নেতা বলে বিবেচিত আমার কাছে...

২৭| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৫৯

ইকো গার্ল বলেছেন: যোগ্যনেতা পেলে স্বাধীনতার এত বছর পেরিয়েও দেশে আজো অশিক্ষা আর দারিদ্রতা থাকতো না। নি:স্বার্থ ভাবে দেশের মানুষের জন্য যে কাজ করবে, জনগনের মতামত প্রাধান্য দিবে এমন নেতাই যোগ্য নেতা বলে বিবেচিত আমার কাছে...

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৪৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


সরকারে আমাদের যোগ্য নেতা নেই, বাহিরে দেখতে হবে।

২৮| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৮

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: কিছু কিছু সত্য তেতো লাগে!:)

আপনি প্রায়ই সেই তেতো সত্যটা বলে ফেলেন!!

২৯| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৩

চাঁদগাজী বলেছেন:




আওয়ামী লীগ অনেক দিক থেকে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীর মতো; ওরা আসলে রাজনোইটিক ব্যবসায়ী

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.