নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

পুটিন ও ট্রাম্পের সুসম্পর্ক বেশীদিন টিকবে না।

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৪২



****** আমার পোস্ট ১ম পাতায় যাচ্ছে না; "সহযোগীতা" মেন্যুর ডবল ক্যাপচা ঠিক মতো কাজ করে না, এডমিনদের কাছে সমস্যা জানানো সম্ভব হচ্ছে না।

আমেরিকান নির্বাচনের সময়, রাশিয়ান হ্যাকারেরা ডেমোক্রেটদের প্ল্যান প্রোগ্রাম হ্যাক করেছে, হ্যাক করেছে ' হিলারীর ইমেইল সম্পর্কিত কিছু বক্তব্য', যা হিলারীর বিপক্ষে গেছে; ট্রাম্পের বিজয়ে তা সাহায্য করেছে? মনে হয় না; মানুষ ট্রাম্পকে ভোট দেয়া হয়েছে মোটামুটি রাজনীতিবিদদের মুল ব্যবসা 'মুলা ঝুলানো'র প্রতিবাদে। নির্বাচনের সময়, ট্রাম্প বারবার বলেছে যে, পুটিন আমেরিকান রাজনীতিবিদদের চেয়ে বেশী দেশ-প্রেমিক, ও একজন বন্ধু-ভাবাপন্ন ব্যক্তি।

আমেরিকানরা রাশিয়া সম্পর্কে ভালো কিছু শুনতে চায়, চায় আনবিক অস্ত্রের প্রতিযোগীতা কমে আসুক, কোল্ড-ওয়ার যেন আবার ফিরে না আসে; তবে, রাশিয়া বা পুটিনকে বন্ধু বলতে আমেরিকানরা প্রস্তুত নয়।

২ দিন আগে পুটিন রাশিয়ান মিলিটারীকে নির্দেশ দিয়েছে তাদের আনবিক শক্তি বাড়ানোর জন্য ও আনবিক যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত থাকার জন্য। প্রায় কাছাকাছি সময়ে, ট্রাম্প "টুইট করেছে", আমেরিকাকে আনবিক শক্তি বাড়াতে হবে।

মনে হচ্ছে, নির্বাচনের পর এই প্রথম পুটিন ও ট্রাম্প ২ জনেই একই সময়ে আনবিক শক্তি বাড়ানোর কথা বলছে। পুটিনের কেজেবি ব্যাকগ্রাউন্ড ও রাশিয়ার সম্পদ ও রাস্ট্র ক্ষমতাকে কুক্ষিগত করার কৌশল বিশ্বের জন্য বড় ধরণের হুমকি; একই সময়ে ট্রাম্পের উদয় বিশ্বকে কাঁপিয়ে তুলছে।

২ জনকেই বিশ্ব ভয় করছে; তবে, আশার আলোক ছিল যে, ২ জন পরস্পরকে বন্ধু-ভাবাপন্ন মানুষ হিসেবে বলেছে; কিন্তু এই বন্ধু-ভাবাপন্নতা বেশীদিন টিকবে না; কারণ, ২জনই জাতীয়তাবাদী ও ২ জনই নিজেই সব ব্যাপারে নিজের অভিমতকে সবার উপরে রাখেন।

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১:১৪

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: সমজোতা হয়েছে দুই জনে ভাগাভাগি করে খাবে , কেও কারো ভোগে ভাগ বসাবেনা , একজনে মারবে আরেক জনে ধরবে , আর এক জনে ধরবে অন্য জনে মারবে , অস্র বেচা কেনা করবে দুইজনে সমানতালে । এত বড় দুনিয়া দুইজনে সমানতালে খাইলে ভাল থাকবে দুইজনে । ব্যবসার হিসাব সোজা , ব্যবসায়ীরা ব্যবসা বুঝে রাজনিতির ধার ধারেনা , দেখেন না চারদিকে কেমন ব্যবসায়ীদেরকেই ট্রাম্প তার টিমে নিচ্ছে । পুতিন আর তার দলবলতো আগে থেকেই রাস্টিয় সব সম্পদ কুক্ষিগত করে বড় ব্যবসায়ী সেজেই আছে । দেখা যাক ট্রাম্পের ভার পুতিন কতদিন বইতে পারে ।

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১:৪১

চাঁদগাজী বলেছেন:



পুটিন ইতিহাসের সেরা ক্ষমতাশালী ও সম্পদশালী লোক, সে ধরাকে সরা মনে করে, ট্রাম্প কারো কথা শুনতে রাজী নন, এটা বড় ধরণের সমস্যা। অস্ত্র কেনার লোক আছে; শেখ হাসিনা কেন সাবমেরিণ কিনেছেন, উহা বুঝা কস্টকর।

২| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১:৪২

খোলা মনের কথা বলেছেন: সাপ বেজী এক হতে দেখেনি এর আগে। আপনার কথা একদম ফেলে দিতে পারছি না....

আপনার লেখা প্রথম পাতায় যাচ্ছে না বিষয়টি বুঝতে পারলাম না....

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ২:২৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


যেহেতু ২ জনই উগ্র, ওদের মাঝে বন্ধুত্ব বিশ্বের জন্য নিরাপদ; কিন্তু ওদের মাঝে প্রতিযোগীতা মানে বিশ্বের জন্য সমুহ বিপদ। সিরিয়ায়, সুন্নীরা (পক্ষান্তরে আমেরিকা) পরাজিত হয়েছে, বড় ফ্যাক্টর রাশিয়া সরাসরি যু্দ্ধ করেছে। ভোটের সময়, ট্রাম্প এটাকে ব্যবহার করেছে, বলেছে যে, ওবামা ও হিলারী আমেরিকাকে অপমান করায়েছে; এখন ভোট শেষ, সে এখন সেটাকে কিভাবে দেখবে?

৩| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ২:১৭

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ভাল প্রশ্ন করেছেন । হাছিনা কেন সাবমেরিন কিনেছে । অনেকেই তা বুঝতে পারছেনা এমনকি ভারত ও না । বাংলাদেশ সাবমেরিনগুলা চীন থেকে কিরেছে । চীন বাংলাদেশে ২/৪টা সাবমেরিন রেখে ভারতেকে মনে হয় বোঝাতে চায় যে তোমাদের লাগাম টানার সময় এসেছে। এটা যদিও জানা কথা যে বাংলাদেশের মতো রাষ্ট্রের সাবমেরিন কেনার বা সাবমেরিন পালার সামর্থ্য নেই। দুনিয়ার বিভিন্ন সংবাদে এসেছে যে বিষয়টি নৌ বাহিনী বা পারচেস কমিটি বা আরও যাদের জানার কথা তারা অনেকেই জানে না বা জানলেও বলতে রাজি নয়। ভারত মনে করছে সাবমেরিন বা ডুবো জাহাজ বাংলাদেশ ব্যবহার করবে না বরং তা চীন ব্যবহার করবে। এটা বাংলাদেশের চায়না কার্ড। তারা বলতেছে এ কার্ড খেলতে দেয়া ঠিক হবে না। ভারত চায় বাংলাদেশ যেন চীনের কার্ড হিসেবে ব্যবহৃত না হয়। এখন দেখার বিষয় খেলাটা কোনদিকে গড়ায়।

ভারত শেখ হাসিনাকে দুই টার্ম ক্ষমতায় রেখে ভেবেছিল বাংলাদেশকে তারা ইচ্ছেমতো ধর্ষণ করবে। চেটেপুটে লুটে খাবে। কিন্তু হঠাৎ করে চীনের প্রেসিডেন্ট শী জিনপিং বাংলাদেশ সফরে এসে ভারতের সব ছক যেন উলোটপালট করে দিল। এ নিয়ে ওপারে শেখ হাসিনার ছবি পোড়ানোর ঘটনাও ঘটেছে । হঠাৎ এমন কী ঘটলো যে ‘ভারতবন্ধু’ স্বীকৃতিদাতারা তার ছবি পোড়াতে আরম্ভ করেছে? খুব সিম্পল। এই প্রথম শেখ হাসিনার কোনও আচরণ তাদের আঘাত দিল। আর সেটি হলো চীনের প্রেসিডেন্টের সফর। আর তা শুধু সফর হলেও কথা ছিল; এই সফরে সাবমেরিন এসে গেলো বাংলাদেশে! ভারত জানে এই সাবমেরিন কে কার বিরুদ্ধে ব্যবহার করবে। আর এ কারণেই উদ্বগ্ন ভারত । ভারত সাবমেরিনের গতিপথ এখনো বুঝে উঠতে পারছেনা তবে চীনের কাছ থেকে খারাপ কিছু আশংকা করা হয়না । কারণ এ যাবৎ চীন বাংলাদেশের অকৃত্রিম বন্ধু হিসেবে মোটামুটি একটা ইমেজ তৈরি করে রেখেছে।



২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ২:৩৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


শেখ হাসিনা বাংলাদেশকে ভয়ংকর বিপদের মাঝে টেনে এনেছে; সাবমেরিণ কাগজের নৌকা নয় যে, তালদীঘিতে ভাসাবে। চীন ও ভারত কোন কারণে যুদ্ধ লাগলে, ওরা যেকোন দেশ চট্টগ্রাম বন্দর দখল করে, নিজের এলাকাকে নিরাপদ রাখবে; কারণ, ভারত যদি মনে করে, চীনকে সুযোগ দেবে; আর চীন যদি মনে করে, যে বাংলাদেশ ভারতকে সুযোগ দেবে।

শেখ হাসিনা ২০০৮ সালে জয়ের পর, মানুষের মন জয় করার দরকার ছিলো; উনি সেদিকে না গিয়ে কাগজের সাবমেরিণ কিনছেন; মানুষকে কিছুটা হলেও রিস্কের মাঝে নিয়ে গেছেন। উনি ভারত, আমেরিকা ও চীনের সাহায্য নিয়ে ক্ষমতায় থাকতে চাচ্ছেন।

আমাদের উচিত, সবার সাথে ভালো সম্পর্ক, কারো থেকে ভিক্ষা না করা; শেখ সাহেবের পরিবার রাজনৈতিক ভিক্ষুক।

৪| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৫২

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: ইরাক আক্রমণের আগে জার্মানী, রাশিয়া অনেক কিছু বলেছিল যুদ্ধে না জড়ানোর ব্যপারে। পরে দেখা গেল সবাই একে একে এলায়েন্স করেছে আমেরিকার সাথে। ট্রাম্প যুগে আমেরিকা যুদ্ধে না জড়ালেও চীনাদের সাথে অর্থনৈতিক কিছু ঝামেলা পাকাতে পারে। আর পুতিন বা অন্যরা বরাবরের মতই সাইডে থাকবে...

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:২৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



এটা মাও'এর সোস্যালিস্ট চীন নয়, এটা আমেরিকা থেকে বড় ক্যাপিটেলিস্ট চীন; এদের কোন মরাল নেই, বিশ্বের ১ নং দুর্নীতিবাজ চীন; এদের সাথে আমেরিকা কোন সমস্যা হবে না;

৫| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১:৩০

অসমাপ্ত কাব্য 21 বলেছেন: আমার মনে হয় পুতিন আমেরিকার ঘাড়ে নিজে বিষদাঁত বসাবে না হয়তো তবে অন্যকে দিয়ে বসাতেই যে তাঁর এতো আয়োজন ! আর পুতিন এটাও ভালো করে জানে এটাই উত্তম সময় ! এ ক্ষেত্রে পুতিন শুধু ট্রাম্পের হটকারী সিন্ধান্তের অপেক্ষায় ওঁৎ পেতে রইলো !

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ ভোর ৪:৪৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



সিরিয়ায় বাশারের জয় মানে রাশিয়ার জয়, আমেরিকার পরাজয়, এটা পুটিনকে বেশী সাহসী করে ফেলতে পারে। আমেরিকা সিরিয়ায় যুক্ত হয়ে গর্দভের পরিচয় দিয়েছে, দেশটা এটোমিক যুদ্ধের সমান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে; দায় আমেরিকার; এত মানুষ অকারণে প্রাণ হারালো। আমেরিকার বুঝার দরকার ছিলো যে, শিয়া, কুর্দি ও সুন্নীরা পরস্পরকে হত্যা করার জন্য গত ৫০ বছর চুরি ধার দিচ্ছিল

৬| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:২৫

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: আবার কী কাহিনী করলেন যে প্রথম পাতায় ব্যান?

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:০১

চাঁদগাজী বলেছেন:


মনে হয়, কমেন্টে সমস্যা হয়েছে; কমেন্ট করতে তো ভেবে করি না; পড়ার পর, স্বাভাবিকভাবে যা লজিক্যালী মনে হয়, সেটা লিখি; ২/৪টা উল্টা পাল্টা হয়, নিশ্চয়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.