নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

শিশুদের বই নিয়ে জাতির চিন্তাশীল অংশ ভয়ংকর কস্টে আছেন

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:২২



স্কুলে যাওয়া একটা শিশু বই থেকে কি কি শিখবে, বইতে শিশুর মানসিক উন্নয়ন ও জ্ঞান পরিবর্ধনের জন্য কি কি বিষয়, কোন বয়সে কতটুকু গভীর থাকবে, সেটা নির্ণয় করবেন গুণী শিক্ষক ও শিক্ষা বিষয়ে গবেষণারত পিএইচডি'রা। শিশুদের বই নিয়ে আমাদের অনেক ব্লগার গত কিছুদিন ভীষন কস্টে আছেন, তাঁরা চান, শিশুরা তাঁদের সুচিন্তিত সিলেবাস অনুসারে পড়ুক; বই গুলোতে উনাদের পছন্দ বিষয়ে, উনার পছন্দের লেখকদের লেখা থাকুক।

যারা স্কুলে পড়ার সুযোগ পায় না, তাদের জন্য কোন লেখকের কি দিয়ে, কি বই ছাপানো দরকার, সেটা নিয়ে উনারা এখনো গবেষণা করছেন, মুখ খোলেননি।

শিশুরা প্রথমে মা, পরে পরিবার ও চারিপাশের পরিবেশ থেকে শেখা শুরু করে; তৃতীয় বিশ্বের একাংশ শিশু স্কুলে শিক্ষকদের কাছে পড়ার সুযোগ পায় মাত্র, তারা বই পড়ার সুযোগ পায়; বাকীরা বন্চিত হয়ে, সমাজ ও প্রকৃতি থেকে শিখতে থাকে।

আমাদের সমস্যা বইতে কি আছে সেটা নয়, পুরো বিশ্বের সমস্যা হচ্ছে, কিছু লোকের ভুল সিদ্ধান্তের কারণে,"আজো প্রতিটি শিশু স্কুলে যাবার সুযোগ পাচ্ছে না"।

অবশ্য কোন ব্লগার এখনো নিজের কোন লেখাকে বইতে যোগ করার দাবী জানায়নি; আমি সেই সুযোগটা নিতে চাই; আমি চাই, আমার পোস্টগুলো স্কুলের সব বইতে যোগ করা হোক; বাচ্ছারা আমার নিকটা জানবে ও প্রোপিক দেখে খুশী হবে।

বই ও পড়া নিয়ে আমাদের গুণী শিক্ষকেরা ভাবুক, আমাদের পিএইচডি'রা ভাবুক; তারা না পারলে আমরা শিক্ষিত জাতিগুলোকে অনুসরণ করবো। বর্তমান বিশ্বে চীন, কোরিয়া, সিংগাপুর, ইউরোপ শিক্ষায় সবার সামনে আছে; আমরা তাদের বই অনুসরণ করে, আমাদের সংস্কৃতি অনুসারে সাজিয়ে নেবো। আসলে, চীন, কোরিয়া ও সিংগাপুর জার্মানীকে অনুসরণ করেছিল প্রথম দিকে, এখন তারা ইউরোপ থেকেও ভালো করছে।

একটা শিশু, দৈনিক গড়ে ৫/৬ ঘন্টা স্কুলে থেকে বই থেকে কি শিখবে, বইতে কি থাকা উচিত, সেটা নিয়ে সবাই ভাবতে পারেন, বলতে পারেন; কিন্তু নির্ধারণ করবেন গুণী শিক্ষকেরা ও শিক্ষা-গবেষণারত পিএইচডিরা।

ব্লগে, আমি শিক্ষা বিষয়ক হাজার হাজার পোস্ট পড়েছি, ৯০% ছিল পংগু পোস্ট।

মন্তব্য ৫০ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৫০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:৩৯

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন:
অবশ্য কোন ব্লগার এখনো নিজের কোন লেখাকে বইতে যোগ করার দাবী জানায়নি; আমি সেই সুযোগটা নিতে চাই; আমি চাই, আমার পোস্টগুলো স্কুলের সব বইতে যোগ করা হোক; বাচ্ছারা আমার নিকটা জানবে ও প্রোপিক দেখে খুশী হবে।


বিষয়টি শিক্ষা মন্ত্রনালয় ও শিক্ষা মন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদের দৃষ্টি(রেফ) আ+ক ষ+র+ণ করছি।

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:৪৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



নাহিদ সাহেবের বাকী চুলগুলোও পড়ে যাবে

২| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:০২

সাহসী সন্তান বলেছেন: শিরোনাম এবং প্রথম প্রতিউত্তরটা ব্যাপক ফানি! আমি তো হাসতে হাসতে শেষ! তবে আমার মনে হয় পাঠ্যপুস্তকে আপনার লেখা ছাপা হইলে যতটা না আপত্তি থাকবে, তার থেকে বেশি আপত্তি থাকবে আপনার প্রোপিকটা নিয়ে.... =p~

এখন 'ও'তে "ওড়না চাই"-এর মত তখন হয়তো অনেকেই বলতে পারে- 'এতবড় গাড়ি ক্লান ওয়ানের বইতে ছাপানোর কোন মানে হয় না! তাতে বরং বাচ্চাদের সেন্স অব হিউমার ক্ষতিগ্রস্থ হবে!' ;)

তবে ফানটুকু বাদ দিলে আপনার পোস্টে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় উঠে এসেছে! যেটা অনুসরণ করাটা আমাদের জন্য খুবই জরুরি!

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:৩৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমাদের ও বিশ্বের ১ম সমস্যা হচ্ছে, বেশীর ভাগ মানুষকে অনেক দেশের সরকারেরা ভুলে, বা ষড়যন্ত্র করে, পড়ালেখা থেকে দুরে রাখছে।

শুধু মাত্র বেগম জিয়া ব্যতিত, বাংলাদেশের সব রাজনীতিবিদরা নিজেদের ছেলেমেয়েদের পড়ানোর জন্য আইনী, বেআইনী পথে সব চেস্টা করেছেন, ও করে যাচ্ছেন; এবং উনাদের শ্রেণীর সাথে কেহ যেন প্রতিযোগীতায় আসতে না পারে, সেজন্য সবাইকে দর্জি ও আরবের শ্রমিক বানাচ্ছেন।

অনেক ব্লগার শিক্ষার উপর লিখতে গিয়ে, নিজেদের অজান্তে নিজদের শিক্ষার দৈন্যতা প্রকাশ করে ফেলেছেন।

৩| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:২৩

জাহিদ অনিক বলেছেন: গতকালকের পোষ্টটার কি হল ? সেটা কি সাম হাউ ডিলেট হয়ে গেছে ?

কি সাংঘাতিক কথাবার্তা মশাই ?
আপনার দাবী দেখে আমি মুগ্ধ ।
কি কি টপিক নিয়ে পাঠ্যপুস্তকে যেতে চাইছেন ?

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:৩৯

চাঁদগাজী বলেছেন:

গতকালের পোস্টটা নিয়ে ২/৩ জন আপত্তি করায় উহাকে ড্রাফট করে ফেলেছি।

গড় মানুষের মুল্য বাড়ে ( আয় ও সামাজিক অবস্হানে) তার শিক্ষাগত যোগ্যতা, দক্ষতা ও আচরণের উপর নির্ভর করে; আচরণ নির্ভর করে সমাজ, পরিবেশ ও সংস্কৃতির উপর, দক্ষতা নির্ভর করে সায়েন্স ও টেকনোলোজীর উপর, শিক্ষা নির্ভর করে জাতির শিক্ষা ব্যবস্হার উপর; এগুলোকে কাভার করার মতো মেটেরিয়েল সিলেবাসে থাকা উচিত; এগুলো শিখানোর জন্য উচ্চ মানের দেশী বিদেশী লেখকদের লেখা পড়ানো দরকার।

৪| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:৪২

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: শিশুদের কে আপনার কঠিন ব্লগ পড়িয়ে আর কী হবে? বরং যারা এসব বই করছেন তাদের আমরা ছবক শিখাতে পারি কিংবা আপনার ব্লগ পড়তে বলতে পারি...

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:৫৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমার পোস্টে আমি মানুষের সাধারণ ভাবনার লজিকগুলো তুলে ধরার চেস্টা করি; যেমন, আমি যদি বলি যে, পানি নিজের থেকে নীচের দিকে প্রবাহিত হয়, ভুল হওয়ার সম্ভাবনা কম, এটুকুই

৫| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:৪৫

জাহিদ অনিক বলেছেন: সরকারি ভাবে আপনার দাবী আগামী ২০ সকারের আমলেও মেনে নেয়া না হবার চান্স আছে । কিন্তু ব্যক্তিগত ও সাংগঠনিক উদ্যোগে কিছু কিছু মৌলিক বিষয় নিয়ে অবৈতনিক শিক্ষা কার্যক্রম শুরু করে দিতে পারেন ।

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমি চেস্টা করবো।

শেখ সাহেব এই ধরণের কিছুতে না যাওয়াতে উনার গুরুত্ব কমে গেছে হঠাৎ করেই; এখন যত দেশে যত নেতা দেখছেন, আগামী ১০/১৫ বছর পর, ১ জনের নামও কোথায় থাকবে না; এদেরকে ভালো মানুষ হিসেবে কেহ স্মরণ করবে না; মানুষ ক্রমেই নিজ চেস্টায় শিক্ষিত হলে, এদের দৈন্যতা সহজেই ধরা পড়বে।

৬| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:২৫

জাহিদ অনিক বলেছেন: মানুষ এখানকার রাজনৈতিকদের মনে রাখবে না সেটাই স্বাভাবিক ।
যে দেশের শিক্ষিত ৮০% যুবকদের রাজনীতিতে আগ্রহ নেই সে দেশ আগাবেও না, সে জাতির কথা মনে রাখবে না বিশ্ব ।
রাজনৈতিক পরিবেশ দরকার । সেটাই তো নেই ।

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:৪২

চাঁদগাজী বলেছেন:



কর্ণেল ফারুক, সালমান রহমান, তারেক, ফালু, ফখলরুল, এরশাদ, ওবায়দুল কাদেরেরা ক্ষমতা ও সম্পদ দুটোই দখল করেছেন; এরা আধুনিক ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীর ডিরেক্টরগণ; উনারা সহজে কাউকে উনাদের কলোনীতে আসতে দেবে না।

তরুণরা রাজনীতির শিখে, লজিক্যাল ভাবনা নিয়ে এগুলে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানী থাকবে না।

৭| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:৪৪

জাহিদ অনিক বলেছেন: সেজন্য তো রীতিমত অভ্যুত্থান চাই !

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:২৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


৪৬ বছরে সরকারগুলো প্রতিটি পরিবারের মাঝে প্রতিযোগীতার সৃস্টি করতে সমর্থ হয়েছে; ফলে, অভ্যুত্থান মোটামুটি সহজ হবে না। সরকারগুলো আনার তরুণদের একেবারে করাপ্টেড মাফিয়ায় পরিণত করেছে, যারা শিক্ষা দীক্ষায় বিশ্বাস করে না, বিশ্বাস করে পেশীতে।

৮| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:৫৬

অভি চৌধুরী বলেছেন: আপনার ইসতিরিকে নভেল দিতে বলায় আমাকে জেনারেল করা হয়েছে, সেটা নাকি আপনাকে কাটি-সাইজ করা হইসে, ওয়েল আমি মডুর এমন শাষণ বারণ কে স্বাগত জানাই, আপনি এটা থেকে শিক্ষা নেন,অথবা মানসিক সমস্যা থাকলে একজন ভালো সাইকোলজিষ্টের কাছে যান,নিজের সমস্যা খুলে বলুন,আশা করি আপনি সুস্থ্য হয়ে উঠবেন। আমার দেখা এই ব্লগে খুব কম ব্লগার আপনার হাত থেকে রক্ষা পেয়েছে, ব্লগাররা নানা ভাবে আপনাকে থামাতে না পেড়ে এখন ভয়ে আপনার নামে পোষ্ট উৎসর্গ এবং আপনার প্রশংসা শুরু করেছে তাতে যদি একটু রক্ষা পায় তারা।এবং সেটা কাজও হচ্ছে,আপনি সেসব ব্লগারদের হাবিজাবি গিলছেন।

যাউকগা, জনাব আপনারে অনুরোধ করছি সুস্থ্য হোন নাহয় সুস্থ্য মানুষের মত আচরণ করে আমাদের শান্তিতে ব্লগিং করতে দিন, এবং কারো পোষ্টে তাকে অপমান করা থেকে বিরত থাকবেন,ভালো না লাগলে এড়িয়ে যান।

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:২৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



জেনারেল স্টেটাস থেকে আমি নিজেই ৩ দিন আগে বেরিয়ে এসেছি; আমি কারো নামে জীবনে কোথায় নালিশ করি না; যা ঘটেছে, তা আপনার নিজ চেস্টায় ঘটেছে। এডমিনদের অনুরোধ করেন, আপনার স্ট্যাটাস বদলাতে। ব্লগে স্ত্রী, মাতাপিতাকে আনলে মড়ুরা ধরবে। আপনার জন্য সহানুভুতি রলো।

আমার মনে হয় আমি স্বাভাবিক ব্লগিং করার চেস্টা করি; ব্লগ হলো, লেখার উপর রিয়েল টাইমে আলোচনা; অনেকে এটাকে মিলাদ, সিনিয়র-জুনিয়র সামাজিক মিলনমেলা হিসেবেও ব্যবহার করছেন; আমি মনে করি, এটা আলোচনার যায়গা।

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:৪২

চাঁদগাজী বলেছেন:



ব্লগিং'এ আলোচনা হয়, আলোচনায় তর্কও হয়, মরা মানুষ তর্ক করে না।

৯| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৩:৫৫

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: শিশুদের বই নিয়ে জাতির চিন্তাশীল অংশ ভয়ংকর কস্টে আছেন শিরোনামে লিখাটি শুরু হয়েছে তাই আলোচনটা আপাতত শিশুদের বই নিয়ে আলোচনাতে্‌ই রাখতে চাই ।

জনৈক আত্বিয়ের সাথে তার ছেলের লিখাপড়ার খুঁজ নিতে গেলে জানালের টিচার চতুর্থ শ্রেনীর ছাত্রদেরকে ইংরেজিতে পত্র লিখন শিখাচ্ছেন জোড় করে । আরো জানা গেল প্রতি প্রান্তিকে চতুর্থ শ্রেণীর ছাত্রকে দুটি করে ইংরেজী পত্র-আবেদন লিখা শিখতে হয়। এও জানা হল তাদের সিলেবাসে কিন্তু বাংলায় পত্র লিখন শেখার কোন ব্যবস্থা নেই। তাহলে আমাদের শিশুরা কি আগে ইংরেজিতে পত্র লিখা শিখবে তার পরে শিখবে বাংলায়? তাহলে রবীন্দ্রনাথের সেই, প্রথমে চাই বাংলার গাঁথুনি, তারপর ইংরেজি শেখার পত্তন — উক্তিটি গেল কই? আমরা হালে আসলে কি আগে ইংরেজির গাঁথুনি দিয়ে পরে বাংলা শিখছি। ভাষা শিক্ষার ব্যাপারে মাতৃভাষার অগ্র গণ্যতার যুগ কি তাহলে শেষ? শিশু মনোবিজ্ঞান আমাদের অজান্তেই কি অন্যরূপ তত্ত্বের জন্ম দিয়েছে?

শিশুদের সিলেবাসে বোর্ডের বইয়ের বাইরেও কিছু ব্যাকরণ টেক্সট রয়েছে। জানা যায় এই সহযোগী বইগুলো নিয়ে প্রতি বছরই শুরু হয় একটি অসুস্থ ব্যবসা। প্রথমে সিলেবাসে একজন লেখকের বাংলা বা ইংরেজি ব্যাকরণ দেওয়া হয়। বইয়ের লিস্ট হাতে পেয়ে অভিভাবকগণ দ্রুত সেই বই কিনে ফেলেন। মাস খানেক পরে সেই বই পরিবর্তন করে অন্য একটি বই কিনতে বলা হল। সামলাও ঠেলা! এক মাস পরে আবার অন্য একটি বই কিনুন। শুনেছি, এক শ্রেণির শিক্ষক প্রকাশকদের কাছ থেকে পার্সেনটেজ নিয়ে এই কাজটি করে থাকেন। দুই/তিনজন প্রকাশকের কাছ থেকে পারসেন্টেজ খেয়ে এই ভাবে ছাত্রদের ক্ষতি করে উভয় প্রকাশককে কিছু কিছু বই বিক্রি করার সুযোগ করে দেন।

নিম্ন শ্রেণিতে যেসব ব্যাবকরণ বই লিস্টে দেওয়া হয়, সেগুলো নিতান্তই বড়দের উপযোগী করে তৈরি করা। একটি বই দিয়েই লেখকরা গোটা প্রাথমিক বিদ্যালয় সামাল দিতে চান। তাই যে বই তৃতীয় শ্রেণির জন্য মনোনীত করা হয়েছে, তা মূলত পরিকল্পণা করা হয়েছে পঞ্চম শ্রেণির জন্য। স্কুলের সাথে সমঝোতা হলে বইয়ের প্রথম কয়েকটি পাতা পরিবর্তন করে তাতে ‘তৃতীয় শ্রেণির জন্য’ এই জাতীয় কথা লিখে দিলেই হল। বইয়ের ভিতরের দিকে তাকালে বোঝা যাবে, এই বইটি মূলত পঞ্চম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষার জন্যই পরিবল্পনা করা হয়েছে।

আরো একটি কথা চতুর্থ শ্রেণির ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য রচনা ব্‌ইয়ে যে সমস্ত রচনা দেয়া হয় অআমার ধারনা তা উচ্চমাধ্যমিক শ্রেণির ছাত্র-ছাত্রীদের জন্যও কঠিন হয়ে পড়ে। যেমন,একটি রচনার ভূমিকাটিতে নিম্নরূপ লিখা আছে :

পাশ্চাত্য মনীষী ও সুপ্রসিদ্ধ লেখক রাস্কিন বলেছেন, এ পৃথিবীতে মানুষের তিনটি কর্তব্য Duty towards God, duty towards parent and duty towards mankind’.মহানবী হযরত মুহাম্মদ (স) বলেছেন, ‘মায়ের পায়ের নীচে সন্তানের বেহেস্ত। পবিত্র কুরআন শরীফে ঘোষিত হয়েছে, ‘ মানুষকে সর্বপ্রথম কর্তব্য সাধন করতে হবে আল্লাহর প্রতি, তারপরই করতে হবে মাতাপিতার প্রতি। হিন্দু শাস্ত্রে আছে, পিতা স্বর্গ, পিতা ধর্ম, পিতাই পরম তপস্য; জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপী গরিয়সী।

জানতে ইচ্ছা করে, যিনি এই রচনাটির জন্ম দিয়েছেন, তিনি কি চতুর্থ শ্রেণির একজন শিশু শিক্ষার্থীকে ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ ভেবেছেন, না তাদের প্রত্যেকে বিজ্ঞানী আইনস্টাইন আর দার্শনিক এরিস্টটলের মত এক একজন বাঙালি সংস্করণ মনে করেছেন।
শিশুদের জন্য রচিত ও স্কুলের পাঠ্যপুস্তক হিসাবে শিশুদের জন্য চাপিয়ে দেয়ার ভুরী ভুরী উদাহরন রয়েছে । তাই কোমলমতি শিক্ষার্থীদের উপর তথাকথিত উন্নত শিক্ষার নামে আয়ত্তের অযোগ্য অতিপাণ্ডিত্যপূর্ণ একাধিক বই চাপিয়ে দেওয়াটা কোন ক্রমেই সুস্থতার লক্ষ্ণণ হতে পারে না। এর ফলে আমাদের শিশু ও নবীন শিক্ষার্থীগন নকলনবীশ ও মুখস্থ-বীশ হয়ে উঠবে। তারা হয়তো পাইকারী হারে জিপিএ ফাইভ পাবে, কিন্তু উচ্চ শিক্ষার জন্য ভর্তি পরীক্ষা গণহারে অকৃতকার্য হবে। এবং এমনটি হচ্ছে বলেও দেশের বিভিন্ন প্রকাশিত সংবাদ মাধ্যমে দেখাও গেছে । বিষয়টি দেখে মনে হচ্ছে তথাকথিত মেধাবী সন্তানরা তখন জাতীর জন্য বোঝা হয়েই দাঁড়াবে। এমতাস্থায় পোস্টের নিন্মের বক্তব্যের সাথে কিছুটা সহমত হলেও সেই সব অনেক গুণীর অসঙ্গতিপুর্ণ কিছু কর্মকান্ডে খুবই আশাহত ।

একটা শিশু, দৈনিক গড়ে ৫/৬ ঘন্টা স্কুলে থেকে বই থেকে কি শিখবে, বইতে কি থাকা উচিত, সেটা নিয়ে সবাই ভাবতে পারেন, বলতে পারেন; কিন্তু নির্ধারণ করবেন গুণী শিক্ষকেরা ও শিক্ষা-গবেষণারত পিএইচডিরা।

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৭:২১

চাঁদগাজী বলেছেন:


পড়ালেখা নিয়ে ব্যবসা করে, আমেরিকা এখন স্কুল শিক্ষায় ২৯ নং স্হানে চলে গেছে। আমাদের কোনস্হান ছিলো না, ফলে সমস্যা নেই।

পড়ালেখায় ব্যবসা এখন আদম বেপারী থেকেও বেশী; ফলে, তল্পিবাহক পিএইচডি পেতে অসুবিধা হচ্ছে না; সর্বোপরি মধুর ক্যান্টিনের বুদ্ধিজীবিরাও জাতির শিক্ষায় নির্দেশনা দিচ্ছে; ভর্তি, বই, টিউশানী সবই ব্যবসা; শুধু এটাই শেখ হাসিনাকে পঁচাতে যথেস্ঠ।

১০| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ ভোর ৫:৫০

কলাবাগান১ বলেছেন: ভুলটা দেখে অন্তত শিশু রা এখন থেকে Heart এবং Hurt এর ব্যবহার এবং এর ডিফারেন্স টা বুঝতে পারবে...

A positive spin on the absurd mistake of the children's book writers

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ ভোর ৬:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


কলোনীর শেষভাগে, শিশুদের জন্য বই লিখেছিলেন বিদ্যাসাগর; এখন আমাদের মাঝে যাঁরা একাডেমিক পন্ডিত আছেন, তাঁরা বই লিখবেন।

মনে হচ্ছে, আওয়ামী লীগ পড়ালেখার বিষয়বস্তু প্রস্তুতিতে " মধুর ক্যান্টিনের বিদ্যাসাগরদের" ব্যবহার করছে।

১১| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:১২

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হা হা হা হা। আমি রসবোধকে সম্মান করি। আপনার মত রসিক এই ব্লগে দ্বিতীয়টি নেই। অল্প কথায় যা বলেছেন, তা অনেকেই হয়ত বুঝবেন, হয়ত উঁচু মহলেও কেউ পড়বেন, কিন্তু আফসোস, তারা এপ্লাই করতে শেখেন নি।

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০১

চাঁদগাজী বলেছেন:



উনারা পথ হারায়ে উঁচু মহলে চলে গেছেন, মাধ্যাকর্ষণ কিন্তু সারাক্ষণ কাজ করে যাচ্ছে।

১২| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৫

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
সেলুকাস! এত রস নিয়ে চলেন কিভাবে। পিঁপড়া কামড়ায় না =p~

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



১৭ কোটী যখন লুংগি খুলে, মগজ হারায়ে নাচে, তখন সবকিছু বিশ্রী ও ভয়ংকর মজার ব্যাপার

১৩| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৯

উন্মুক্ত অাঙ্গিনা বলেছেন: সুন্দর পরামর্শ

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১১

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংলাদেশের গত দেড় জেনারেশনকে বন্চিত করেছে সামান্য কিছু মানুষ, "নাই নাই" বলে; এখন শিশুগুলোকেও বন্চিত করার চেস্টা করছে; সামান্য পুর্বদিকে গেলে, নাক বোঁচাদের বাচ্ছাগুলো হেসে খেলে সুশিক্ষিত হচ্ছে, আর আমাদের একাংশকে আমরাই নাম দিয়েছি "টোকাই"।

১৪| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৭

এডওয়ার্ড মায়া বলেছেন: আপনার রসবোধে আমি পুরাই হাসি চাইপ্পা রাখছি ।

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪১

চাঁদগাজী বলেছেন:



ভারতে, বাংগালীদের "বাংগালী বাবু" ডাকে; ভারতের অন্য এলাকার লোকেরা বাংগালী বাবুকে আড্ডায় পেলে খুশী হয়, বাংগালী বাবুরা আলাপ চালিয়ে যেতে পারে।

১৫| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৪

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: মজার ছলে গুরুত্বপুর্ন পোস্ট।
এক কথায় বৈষম্যমূলক প্রাথমিক শিক্ষা ব্যবস্থা শিশুদের সৃজনশীলতা বিকাশের অন্তরায়, এর প্রতিকার হওয়া দরকার।

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫১

চাঁদগাজী বলেছেন:



কিছু শিশুকে নিয়ে আমাদের এতো মাথা ব্যথা, শিশুদের মা বাবারা নিশ্চয় বসে নেই? বাকী শিশুরা কোথায়, টোকাই নামের শিশুরা? প্রথমে দরকার সবাইকে স্কুলে পাঠানো, তারপর দরকার খোঁজ নেয়ার ওরা কি পড়ছে!

১৬| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:০৩

রিমঝিম স্বপ্ন বলেছেন: আমার না একদম পড়তে ইচ্ছা হয়না। :(
অবশ্য আপনার পোষ্টগুলো কমেন্টসহ পাঠ্যবই আকারে বের হলে পড়তে ইচ্ছা হতে পারে!

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:০৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি একাই ১০০; আমি ধরে নিচ্ছি যে, আমার পোস্ট এখন অবধি শ'খানেক ব্লগার পাঠ্য বইতে দেখতে চায়।

১৭| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:০৩

ঢাকাবাসী বলেছেন: ভাল বলেছেন। আসলে আমাদের ঐ মন্ত্রনালয়ে গোবর ভর্তি মাথাওয়াল কোন লোকই নেই, সবাই সব বুঝে ফেলে আঁটি বানছে! পিএসসি জেএসসি এসএসসি শুনে নিউইয়র্কে আমার নাতনী অট্টহাসি দিল!

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:১০

চাঁদগাজী বলেছেন:



নাহিদ সাহেব যদি পুর্ব ও পশ্চিম দেখতেন, বুঝতেন, উনি জাতিকে অনেক দুর সামনে নিতে পারতেন; জাতি সামনে যেতে যাচ্ছে, উনারাই বোঝা হয়ে গেছেন জাতির জন্য

১৮| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:০৬

কাছের-মানুষ বলেছেন: যুগোপযোগী লেখা ! সুন্দর পোষ্ট ।

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:১২

চাঁদগাজী বলেছেন:



চেস্টা করছি মানুষের মনের কথাগুলো তুলে ধরতে।

১৯| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৩২

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: আমি সেই সুযোগটা নিতে চাই; আমি চাই, আমার পোস্টগুলো স্কুলের সব বইতে যোগ করা হোক; বাচ্ছারা আমার নিকটা জানবে ও প্রোপিক দেখে খুশী হবে। :):):)

প্লাস

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:০৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



বাচ্ছারা গাড়ী, ট্রাকটর নিয়ে খেলতে ভালোবাসে

২০| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:১১

অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: দারুণ লিখেছেন । শিক্ষাতে যেদিন থেকে বাণিজ্য ঢুকল মান রসাতলে যেতে শুরু করল।

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:১৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


শিক্ষাকে বাণিজ্য-করণ মানে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীর কলোনিয়েল শিক্ষা, যেটা আদম বেপারী থেকেও লাভজনক; ক্রীতদাস ব্যবসা করার কারখানা খোলার সমান।

২১| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:৩০

মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: আপনি ভাবতে পারেন, এবার বাচ্চাদের বইগুলোতে লেখা ও লেখক সিলেকশন ও বাদ দেয়া নিয়ে কি হলো ? তাও এই আমলে? তাহলে আগের মত চললে কি আর এমন ক্ষতি হতো? হতাশা গ্রাস করছেই, ঠেকাতে পারছি না

১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমি আসলে মোটেই জানি না, আমাদের বাচ্ছাদের বইপত্র থেকে শুরু করে, পড়ালেখার সমুহ দায়িত্বে কারা আছে; আমার ধারণা, এত সব বড় দায়িত্বে দেশের সবচেয়ে গুণী শিক্ষকগণ ও শিক্ষা সম্পর্কিত গবেষণার ডক্টরেটরা আছেন।

আবার ভাবি, গুণী পুনি, ডক্টরেট মক্টরেট থাকলে, ৪৬ বছরে কেন আমাদের কোটী কোটী মানুষ নাম লেখাটাও শিখলো না?
হয়তো এসব ডক্টরেট মক্টরেটদের মাথা ঠিক মতো কাজ করে না, উহারা মধুর কেন্টিনের ডক্টরেট মক্টরেট !

২২| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:৪১

বাংলার জামিনদার বলেছেন: উহারা মধুর কেন্টিনের ডক্টরে। এটাই উত্তর।

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:৪২

চাঁদগাজী বলেছেন:


কম-বুদ্ধিমানরা সরকারে ঢুকে পড়ে, ওখানে ওদের বন্ধুরা আছে।

২৩| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:১৮

গরল বলেছেন: আমার কথা হচ্ছে শিশুদের এত বই এর দরকার কি, পরিবেশ থেকে কিভাবে শিক্ষা নিতে হয় সেটা শিখলেই হল। অন্তত ৯ বছর বয়স পর্যন্ত। এই বয়সে তারা খেলাধুলা, খাওয়াদাওয়া, মেলামেশার মাধ্যমে শিক্ষাগ্রহন করবে। মূলত পর্যবেক্ষণ ও বিচার বিশ্লেষণের ক্ষমতা বা জ্ঞান লাভ করবে। বই পড়া শুরু করবে যখন তার ১০ বছর বয়স হবে এবং পরিবেশ ও সমাজ বা সম্পর্ক সম্বন্ধে একটা ধারণা তৈরী হয়ে যাবে।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৫৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


যেসব পরিবারের অর্থনীতি ভালো, তাদের নিয়ে সবাই ভাবছে, তাদের শিশুদের ভালো খারাপ নিয়ে সবাই ঘর্মাক্ত; দরিদ্র শিশুগুলো যে, পড়ছে না, সেটা নিয়ে কারো মাথা ব্যথা নেই, জাতির শিক্ষিতরা ভাবার মত অবস্হানে নেই।

২৪| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:২৭

গরল বলেছেন: দরিদ্র শিশুরা একটা বয়স পর্যন্ত খুবি মেধাবী থাকে ভাল পরিবারের শিশুদের থেকে এর অনেক প্রমাণ আমি দিতে পারব, কারণ তারা পরিবেশ থেকে পর্যবেক্ষণ থেকে শিখে। বাস্তব উদাহরণ থেকেই বলছি যে আমার মেয়ে ৪ বছর বয়স, এখন সে একা স্কুলে যাওয়া তো দুরের কথা রাস্তাও পার হতে পারবে না। অথচ ঠিক এই বয়সের একটা পথশিশু দিব্বি রাস্তা পাড় হচ্ছে, বাজারে ঘুরে বেড়াচ্ছে, চুরি করে খাবার খাচ্ছে। এমনকি তারা দলবদ্ধভাবেও কোন কাজ করতে সক্ষম। কথাবার্তায়ও যথেষ্ঠ পটু। তাদেরকে অল্প একটু যত্ন নিলেই যে কোন কিছু করে দেখাতে সক্ষম। তাই বলছি যে বই পড়াটা অত জরুরী না।

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৫৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


দরিদ্র মেয়েটা ১০/১২ বছরে চাকরাণী হয়ে যেতে পারে, হয়তো প্রেগনেন্টও হয়ে যেতে পারে; কি ঘটবে কেহ জানে না; এখন সামান্য সময়ের জন্য হয়তো তাকে দক্ষ মনে হচ্ছে, কিন্তু জীবনে পরাজিত হওয়ার সম্ভাবনা খুবই বেশী।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.