![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।
১৯৭০ সালে মানুষ শেখ সাহেবকে ভোট দিয়েছিলেন, কেন্দ্রে বাংগালীদের একটা সরকার গঠনের জন্য; সেদিন মানুষের ধারণা ছিল না যে, তারা সময়ের সাথে, বাংগালী সরকার থেকে অনেক বড় কিছু পেয়ে যাবেন, বাংগালীদের দেশ। সরকার চেয়ে বাংগালীরা দেশ পেলেন, কিন্তু কিসের মুল্যে, তা আজ ৪৬ বছর পর, কল্পনা করাও কঠিন হচ্ছে।
শেখ সাহেব ৯ মাস বন্দী ছিলেন; উনার অবর্তমানে, সাধারণ বাংগালীরা অস্ত্র হাতে যুদ্ধ করে দেশ মুক্ত করেছেন; এই নয় মাসে অনেক কিছু বদলে গিয়েছিল, চুপচাপ শান্ত এক জাতি থেকে ইস্পাত কঠিন এক জাতির জন্ম হয়েছিল; এই জাতির সাথে ১৯৭০ সালের জাতির খুব একটা মিল ছিল না; এই জাতি ১৯৭০ সালের ভাবনায় ছিলো না আর, নতুন দেশে নতুন আশা, নতুন ভাবনার জন্ম হয়েছিল, নতুন মানুষের জন্ম হয়েছিল।
১৯৭২ সালের ১০ই জানুয়ারী শেখ সাহেব ফিরে এলেন, কাঁদলেন, অনেক কিছু বললেন, মানুষ শুনলো; তারপর উনি বলেই চললেন, সেই বলার শেষ ছিলো না কোনদিন, কথাগুলো ১৯৭০ সালের মাঝে আটকা পড়েছিল, ১৯৭২ এর নতুন জাতির জন্য নতুন কিছু ছিলো না ওখানে। তিনি ৯ মাসের যেই অগ্নি-ঝরা দিনগুলোকে দেখেননি, অনুভব করেননি, সেটা উনার অনুধাবনে ছিল বলে মনে হয় না; আসলে তিনি ভয়ংকর ৯ মাস পেছনে পড়ে গিয়েছিলেন। বাংলার মানুষ, আশা, ভাবনায়, প্রত্যয়ে বিশাল ৯ মাস সামনে ছিলেন।
১৯৭২ সালের পর, শেখ সাহেব অনেকবার মানুষের সামনে কথা বলেছিলেন, কিন্তু কোনদিন মানুষ থেকে শোনার চেস্টা করেননি; উনার সভাতে যদি রোকেয়া হল থেকে বেঁচে যাওয়া একটা ছাত্রীকে বেঁচে যাওয়ার গল্প বলতে দিতেন, যদি শহীদ হওয়া কোন বেংগল রেজিমেন্টের সৈনিকের মাকে বা স্ত্রীকে বলতে দিতেন, যদি তিনি মুক্তিযোদ্ধা কোন কৃষকের ছেলেকে কথা বলতে দিতেন, যদি তিনি একজন শরণার্থী-মা'কে কথা বলতে দিতেন, যদি তিনি ১১ সেক্টরের কমান্ডারদের বলতে দিতেন, তিনি এমন কিছু জানতে পারতেন, যা উনাকে এক নতুন জাতি সম্পর্কে সঠিক অনেক নতুন ধারণা দিতো।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ ভোর ৫:০১
চাঁদগাজী বলেছেন:
উনার পাশে বুদ্ধিমান মানুষ ছিলো না, উনি মানুষ থেকে পেছনে পড়ে গিয়ে ছিলেন
২| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ ভোর ৫:১২
সোহানী বলেছেন: হয়তো কিছুটা সত্য কিন্তু উনার মতো বিচক্ষন নেতার জন্য এ বিষয় ভাববার মতো।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ ভোর ৬:২৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
তখন বুঝা মুশকিল ছিল, কিন্তু সময়ের সাথে বুঝা গেছে, উনি মানুষকে ১৯৭০ সালের মনননের মানুষ মনে করেছিলেন ১৯৭২ সালে; মানুষ যে বিশাল পরিবর্তনের মাঝ দিয়ে গিয়েছেন, মানুষের অবস্হান ও প্রত্যাশা যে ১৯৭০ এর মতো ছিলো না, সেটা উনি অনুধাবন করেননি।
৩| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৮:৩১
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: সময়ে হিসাব সময় হলে বলে দেয়! উনি ৯ মাসের ইস্পাত কঠিন মানুষগুলো কে কাছে বিড়াতে পারেন নি। দাদাদের দেশে যারা পিকনিকরত ছিলেন তাদের দ্বারা পরিবেষ্টিত হয়েছিলেন। উনি যখন দেশে ফিরেন তখন মানুষের সদ্য স্বাধীনতা পাওয়া আবেগ দেখে ছিলেন। মানুষের ভিতরের অন্তক্ষরণ বুঝতে পারেন নি।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:০৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
মনে হয়, বিজয়ের পর মানুষের প্রত্যাশার পরিবর্তিত স্তর নিয়ে উনি ভাবেননি
৪| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:১৮
সাহসী সন্তান বলেছেন: শেষের প্যারাটা খুবই সুন্দর! আসলেই নেতাদের এমনটা করা উচিৎ। মঞ্চ-এ দাঁড়িয়ে শুধু নিজেরা বক্তৃতা দিলে চলবে না, তেমনি ভাবে প্রজাদেরকেও সুযোগ করে দিতে হবে যাতে তারাও তাদের মনের কথা গুলো খুলে বলতে পারে! তবেই তো সবাই মিলে একটা সুন্দর দেশ গড়ে তোলা সম্ভব!
তা না করে শুধু নেতারাই যদি মঞ্চে দাঁড়িয়ে 'বন্ধুগন' বলে চিল্লানি মারেন, তাইলে দেশ যেভাবে এগুচ্ছে; সারাজীবন ঐ সেভাবেই এগুবে! উন্নতির আর স্বপ্ন দেখা লাগবে না!
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
শেখ সাহেব থেকে ওয়ায়দুল কাদের, উনারা ছাত্র জীবনে যা শিখেছেন, সেটার আর উন্নতি হয়নি; উনারা সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে এগুতে পারেননি।
৫| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:০৭
মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: রুঢ় হলেও কথার মাঝে সত্যতা আছে। তবে উনি ফিরে আসার পরপরই এটা বুঝতে পারেন নি, যখনই বুঝে ব্যাবস্থা নিতে গেলেন তখন সব শেষ হয়ে গেলো।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:৪১
চাঁদগাজী বলেছেন:
উনি ফিরে আসার পর, মানুষকে সাথে না নেয়াতে, মানুষর মানসিকতা যুদ্ধের আগের অবস্হায় ফিরে গেছে, তারা আইয়ুবের বদলে উনার উপর বিরক্ত হয়েছেন ; ১৯৭১ সালে গড়ে উঠা 'ঐক্য' ও 'বিজয়ের দৃঢ়তা' হারিয়ে গিয়েছিল।
৬| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:০৭
প্রামানিক বলেছেন: চাটুকরদের কারণেই বঙ্গবন্ধু তার সোনার বাংলা গঠন করতে পারেন নি।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমার মনে হয়, "চাটুকার" দ্বারা বেস্টিত বিশ্বের সব প্রেসিডেন্ট ও প্রাইম মিনিস্টারেরা; গ্রামের চেয়ারম্যানেরও চাটুকার থাকে; উনি নতুন দেশের সম্পদকে কাজে লাগিয়ে, মানুষকে সাথে নিয়ে এগুতে পারেননি, মানুষ আবার আগের অবস্হায় ফিরে গেছে।
৭| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৪
ইবাদ্ত বলেছেন: ভাই অনেক দিন পর ভাল একটা লিখা পড়লাম....সত্য সর্বসময়ই সত্য কিন্তু বর্তমানে িকছু মানুষ তো শুনতেই চায় না...
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:৫২
চাঁদগাজী বলেছেন:
সুর্য পুর্বদিকে উঠে, এটা সত্য; গাছ মরে গেলেও কিছু সময় দাঁড়িয়ে থাকে, এটা সত্য; শেখ সাহেব জানুয়ারীর ১০ তারিখে ফিরেছিলেন, এটা সত্য; উনি যুদ্ধ দেখেনি, এটা সত্য।
যুদ্ধে মানুষের ত্যাগ উনি বুঝেছিলেন কিনা, এটা পরিস্কার নয়।
৮| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:০৭
সিফটিপিন বলেছেন: হয়তো গুছিয়ে উঠতে সময় পাননি।
উনি বেঁচে থাকলে হয়তো মোড় অন্য দিকেও জেতে পারত।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
গুচিয়ে উঠতে অবশ্যই সময় লাগে, কিন্তু ঘুচানো শুরু হয়েছে কিনা সেটা বুঝা যায়নি। উদাহরণ, ১৯৭২ সালে, ছাত্রলীগ কি গুছাচ্চিল? কি কারণে, উনাকে ছাত্রলীগের পেছনে সময় দিতে হয়েছিল, কি কারণে ছাত্রলীগ থেকে জাসদ হলো, এগুলো গুছানোর শুরু?
৯| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৬
প্রবাসী দেশী বলেছেন:
যদি চাটুকারদের কথায় তিনি চলতেন তাহলে বিচক্ষণ নেতা কিভাবে হলেন ! আপনারাই প্রশ্ন কর্তা আপনারাই উত্তরদাতা। যুদ্ধ ক্ষতিগ্রস্ত একটি দেশ শুন্য থেকে শুরু করাটা হয়তো এখন ২০১৭ বলা খুব সহজ কিন্তু ১৯৭২ এ হিসাব করলে ব্যাপার তা কিন্তু অন্য রকম ! আমার তো মনে হয় ৭১ থেকে আমাদের শিখতে হবে বুঝতে হবে এবং পরিশেষে এখান থেকে বেরিয়ে আসতে হবে নতুন আশা আখাঙ্খার নব উদ্দীপনার মধ্যে তৈরী করতে হবে নতুন সম্ভাবনার বাংলাদেশ। গঠনমূলক আলোচনা করে কিভাবে সামনের দিকে আগানো যায় আমার মনে হয় আমাদের সেটা করা উচিত। আমাদের দরকার সমন্বয়। কে যেন বলেছিলো মনে পড়ছে না bangalys are like bum we can not be together however we stay together .
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০০
চাঁদগাজী বলেছেন:
শেখ সাহেব "যুদ্ধ ক্ষতিগ্রস্ত " দেশ থেকে শুরু করেননি, উনি "নতুন দেশ" থেকে শুরু করেছিলেন।
১৯৭২ সালে, আমরা ছিলাম 'সম্পদ'; কারণ, আমরা ছিলাম ঐক্যবদ্ধ এক শক্তি।
আজ ৪৬ বছর পর, প্রতিটি পরিবার অন্য পরিবারের সাথে প্রতিযোগীতায় আছেন।
১৯৭২ সালে গোলামে আজম, নিজামীরা পালিয়ে গিয়েছিল, বিএনপি ছিলো না, ছিলো না পেট্রোল বোমা; আজ আছে সালমান রহমানরা ও "টোকাইরা"; আজ আছে, লীগ ও শিবির।
১৯৭২ সালে পালিয়ে যাওয়া মানুষ ফেরত এসেছিলেন, আজ মানুষ ট্রলারে করে পালাচ্ছে
১০| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৭
পবন সরকার বলেছেন: বঙ্গবন্ধু সময় পেলে অনেক কিছু করতে পারতেন কিন্তু সময় পাননি।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
উনি সময় পেয়েছিলেন, সময়টা ছিলো ১৯৭১ সালের ১০ই জানুয়ারী; সেদিন দরকার ছিলো জাতিকে রোডম্যাপ দেয়ার, জাতিকে কাজ দেয়ার; উনি সেদিন জাতিকে কাজ না দিয়ে, ১২ই জানুয়ারী নিজে কাজ নিয়ে বসেছিলেন।
১১| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:২১
প্রবাসী দেশী বলেছেন: ৭২রে আজকের শিশুলীগ ছিলোনা .. এর মাত্র ৩ বসর পর সাভারে সিরাজ সিকদার খুন হন ১৯৭৫ সালের ১ জানুয়ারি। (কেউ বলেন শেরে বাংলা নগরে। বাংলাদেশে এটাই প্রথম ক্রসফায়ারের ঘটনা। সেই একই গল্প। পুলিশের হাত থেকে পালিয়ে যাওয়ার সময় বাধ্য হয়ে পুলিশের গুলি)। শুধু বলার জন্যই বলা না ...সবাই যদি বলেই যায় তাহলে সুনবেটা কে ? সমস্যাটাকি জানেন , সবাই ভুলে যায়। তার পরেও বলে যান অন্য কেউ না শুনলেও আমি শুনছি...বাংলাদেশের ইহিতাস কোথাও পেলে কেন জানি মন্ত্র মুগ্গদের মতো শুনি ... শুনতে হয়।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৩১
চাঁদগাজী বলেছেন:
মানুষকে শিক্ষার সুযোগ দেয়া হয়নি; অশিক্ষিত মানুষ কিছুই মনে রাখতে পারে না; কয়জন অশিক্ষিত মানুষ নিজের মা-বাবার পুরো নামটা সঠিকভাবে জানেন?
১২| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:২২
রাজীব নুর বলেছেন: কথা তো সত্য বলেছেন।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:২৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
এই সত্যগুলোর কোন আর মুল্য নেই এখন, আমরা সময়ের স্রোতে এত ভাটিতে চলে এসেছি যে, আর ফিরে যেতে পারবো না; তারপরও শুরুটা মনে এসে যায়।
১৩| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৫৬
অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: আপনার চিন্তাভাবনার ধরণটা ব্যাতিক্রম। প্রকাশভঙ্গিও তাই। কিন্তু ভিতরের আবেগকে রুদ্ধ করে যদি ভাবতে বসি তাহলে দেখি আপনার অনেক মতামতই যৌক্তিক; কিছুতেই ফালতু বলে ফেলে দিতে পারি না।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:১০
চাঁদগাজী বলেছেন:
সব রাজনৈতিক ভাবনাকে অন্যদের সাথে মিলিয়ে দেখলে, রিফাইন করার সুযোগ থাকে, এটুকুই
১৪| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:০৫
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আপনার মতে যৌক্তিকতা আছে ।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:০৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
মনে যেসব ভাবনা আসে, সেগুলো ব্লগারদের সাথে মেপে দেখছি।
১৫| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:১২
এডওয়ার্ড মায়া বলেছেন: মানুষ একবারই একত্রিত হয়েছিল দেশ কে বাঁচাতে ।তারপর আর কেউ একত্রিত করতে পারেনি ।
৪৬ বছর কেটে গেছে।পাছা চুল্কিয়ে বলি - আমরা এগিয়ে যাচ্ছি ।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:৩১
চাঁদগাজী বলেছেন:
কলোনী থেকে বের হওয়ার পর মানুষের স্বপ্ন ভেংগেছে ১ বার; বাংলাদেশ হওয়ার পর, বড় অংশের স্বপ্ন ভেংগে গেছে ২য় বার।
দেশ না শধু বিশ্বসহ এগুচ্ছে বসুব্ধরা, ওরিয়ন, খুলনা পাওয়ার, বেক্সিমকো, আফতাব, জহুর আহমেদ, আলম ব্রাদার্সদের জন্য; বাকীরা এগিয়ে লাইন ধরে গিয়ে সৌদীর রাস্তা পরিস্কার করছে ও মালয়েশিয়ায় বাগানে পানি দিচ্ছে!
১৬| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:১৯
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: তিনি ৯ মাসের যেই অগ্নি-ঝরা দিনগুলোকে দেখেননি, অনুভব করেননি, সেটা উনার অনুধাবনে ছিল বলে মনে হয় না; আসলে তিনি ভয়ংকর ৯ মাস পেছনে পড়ে গিয়েছিলেন। সুন্দর বলেছেন।
পুরো লিখাটাই ভাল লাগলো ।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:৩২
চাঁদগাজী বলেছেন:
সেই ৯ মাসে গাড়ী অনেক সামনে চলে গিয়েছিল বলে আমার ধারণা
১৭| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:৫০
এডওয়ার্ড মায়া বলেছেন: পুরান মাল দেশ এবং বিশ্ব ফুলে ফেপে বড় হচ্ছে ।
পরিবারের ভিতরে কাদের ভুঁড়িতে চর্বি জমছে -তা জাতি টের পাচ্ছে না।এ নিয়ে কেউ লিখছেও না।
একটা খতিয়ান তৈরি করা হোক !জাতি জানুক ।
কোট করে রাখলাম ।ফেবুতে শেয়ার দিব।
দেশ না শধু বিশ্বসহ এগুচ্ছে বসুব্ধরা, ওরিয়ন, খুলনা পাওয়ার, বেক্সিমকো, আফতাব, জহুর আহমেদ, আলম ব্রাদার্সদের জন্য; বাকীরা এগিয়ে লাইন ধরে গিয়ে সৌদীর রাস্তা পরিস্কার করছে ও মালয়েশিয়ায় বাগানে পানি দিচ্ছে!
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:৫৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
কিছুটা উন্নয়ন হচ্ছে, তবে পুরোটাই অসম, পাকিস্তানী ফর্মুলা।
১৮| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:৩১
পুলক ঢালী বলেছেন: আপনার সাথে সহমত। তিনি আসলে পরিবর্তিত বাঙ্গালী মানসিকতা,প্রত্যাশা বা চাহিদা বুঝতে পারেননি অথচ বাঙ্গালী যুদ্ধের পরও সবকিছু ওনার হাতে তুলে দিতে চেয়েছিল। তিনি যখন বললেন, "আমি তিন বছর তোমাগো কিছু দিতে পারুম না" বাঙ্গালী দুই হাত তুলে সমর্থন জানিয়ে ছিলো। এমন অকুন্ঠ সমর্থন পেয়েও যিনি ব্যর্থ হন তাকে আর কিভাবে মূল্যায়ন করা যায় বুঝতে পারছি না।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:৫৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
তিনি ৩ বছর সময় ছেয়েছিলেন, মানুষ দিয়েছিল; তিনি যদি বিনা বেতনে (শুধু খাওয়া ও থাকার বিনিময়ে) ১ বছর কাজ করতে বলতেন, মানুষ করতো; সরকার ৫০/৬০ বিলিয়ন ডলারের সমমুল্যের শ্রম পেতেন
১৯| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৭ ভোর ৬:০৫
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ৭০-৭১ সালের মতো জাতিকে ঐক্যবদ্ধ রাখাটা জরুরি ছিলো ৭২ সালে । দলটাকেই যেখানে ঐক্যবদ্ধ রাখা যায়নি, আর জাতিকে...
ছাত্রলীগ এর বিভক্তিটাই বোধকরি সবচে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত করেছে ।
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৭:৩৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
১৯৭২ সালে, ছাত্রলীগ বিলুপ্ত করে, সবার জন্য আওয়ামী লীগ খুলে দেয়ার দরকার ছিলো।
২০| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৭ ভোর ৬:৪৪
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: Click This Link এখানে কী মন্তব্য করলেন? বিশ্বব্যাংক এর সহযোগিতার প্রস্তাব ফিরিয়ে দেওয়ায় যে আপনি তাজউদ্দিন আহমেদ এর সমালোচনা করেন, সেই আপনিই কীভাবে এমন মন্তব্য করেন? বিষয়টা স্ববিরোধী না?
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৭:৩২
চাঁদগাজী বলেছেন:
শেখ সাহেব সাহায্য বলতে 'রিলিফ' চেয়েছিলেন; আমাদের দরকার ছিলো মুলধন, যেটা বিশ্ব ব্যাংক দিতে চেয়েছি. এবং তাজুদ্দিন সাহেব নেননি।
অন্যদেশ থেকে 'রিলিফ' নিয়ে শেখ সাহেব জাতিকে ভিক্ষকুক ও চোর হওয়ার পথে নিয়ে গেছেন।
২১| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:১৯
খায়রুল আহসান বলেছেন: ভাল লিখেছেন। যারা নিজ চোখে এ দেশের স্বাধীন হওয়ার প্রক্রিয়াটা দেখেছেন এবং এর সাথে সম্পৃক্ত ছিলেন, আর যারা বই পুস্তক আর কাগজ পড়ে তা জেনেছেন, তাদের জানা বোঝার মধ্যে অনেক পার্থক্য রয়ে গেছে।
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:৩০
চাঁদগাজী বলেছেন:
যাঁরা বাংলার বিশাল পরিবর্তনের সাথে কোন না কোনভাবে জড়িত ছিলেন তাঁরা অনেকভাবে আশাহত হয়েছেন
২২| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ২:৩৭
রাফা বলেছেন: বিশ্বব্যাংক কখনও কোনো দেশকে মূলধন দেয় এটা শুনিনি।বিশ্বব্যাংক হইতেছে সাম্রাজ্যবাদি শক্তির আজ্ঞাবহ এজেন্ট তাদের স্বার্থ রক্ষা করাই বিশ্বব্যাংকের মূল উদ্দেশ্য।তাজ-উদ্দিন আহম্মেদ সেই রাহুগ্রস্থ হোতে চান নাই।ভুল তথ্য না দেওয়াই শ্রেয় বলে বিবেচনা করি।
ধন্যবাদ,চাঁদগাজী।
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৭ ভোর ৪:১৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি হয়তো তাজুদ্দিন সাহেবের অন্ধ সাপোর্টার। ১৯৭১ সালে, তাজুদ্দিন সাহেবের সাপোর্টার শেখ সাহেব থেকে হয়তো বেশী ছিলো; আমিও উনার সাপোর্টার।
১৯৭২ সালে বাংলাদেশের দরকার ছিলো কম সুদে মুলধন; সেটা উনি মিস করেছেন নিজের ভুলের জন্য; তাজুদ্দিন সাহেবের হাতে ঋণ নেয়া ছিল সাইফুর রহমান বা মুহিতের ঋণ নেয়া থেকে হাজার গুণে ভালো
২৩| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৭ ভোর ৫:২৩
CamEye বলেছেন: খুব সুন্দর একটা লেখা!
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৭ ভোর ৬:৩৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
ইতিহাস সঠিকভাবে বুঝলে রাজনীতি বুঝা সম্ভব।
২৪| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৩১
প্রািন্ত বলেছেন: স্বাধীনতার জন্য বঙ্গবন্ধুর অবদান কৃতজ্ঞচিত্তে স্মরণ করি। কিন্তু তিনি দেশ পুর্ণগঠন ও তৎকালীণ জনগণের আবেগ বুঝতে পারেননি। হয়তো বা মুক্তিযুদ্ধ না করেও আজ যারা নিজেদের মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক হিসেবে নিজেকে জাহির করতে সদা ব্যস্ত তাদের চাটুকারীতার জন্যই তিনি ব্যর্থ হয়েছিলেন। কিছু কিছু রুঢ় বাস্তবতা থাকে, যেটা অপ্রিয় হলেও সত্য এবং সেটাই আমাদের মানতে হয়। কিন্তু যারা টিনের চশমা পড়ে সবকিছু দেখছেন তারা হয়তো মানতে চাইবেন না।
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:৫০
চাঁদগাজী বলেছেন:
যাঁরা দেশের জন্য সত্যিকারের ত্যাগ স্বীকার করেছিলেন, শেখ সাহেব তাঁদের কস্ট অনুভব করেননি, কস্টের অভিনেতারা উনাকে কস্টের ধারণা দিয়েছিলেন।
২৫| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪১
আতিক রহমান (স্বপ্ন) বলেছেন: শেখ মুজিবকে যতটুকু সম্মান, ভালবাসা বাংলার মানুষ দিয়েছিল তার বিন্দুমাত্র প্রতিদান দিতে পারেননি। তিনি চাইলে দেশটা গড়তে পারতেন কিন্তু দেশ গড়া থেকে তিনি তার ক্ষমতাটাকেই বেশি প্রাধান্য দিয়েছিলেন।
যারা বলে তিনি সময় পাননি তাদের উদ্দেশ্যে বলতে চাই তিনি স্বাধীনতার পরবর্তী সাড়ে তিন বছর ক্ষমতায় ছিলেন। এই সাড়ে তিন বছরে দেশকে কি কিছু দিয়েছেন?
হ্যা দিয়েছেন, যা দিয়েছিলেন তা হল একদলীয়করন, নির্দিষ্ট কিছু সংবাদপত্র ছাড়া বাকিগুলো নিষিদ্ধ, রক্ষীবাহিনী গঠন, গুম, খুন আর লুটপাট।
শেখ মুজিব কখনোই বাংলার স্বাধীনতা চাননি। তিনি চেয়েছিলেন পাকিস্তানের রাষ্ট্রপতি হতে।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫০
চাঁদগাজী বলেছেন:
ছাত্রলীগের নেতা হিসেবে, উনি এটুকুই জানতেন
©somewhere in net ltd.
১|
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৩:৪৬
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: উনি ১৯৭০ সালের চামচাদের দ্বারা আবৃত ছিলেন। তাই ১৯৭২ সালের কেউ তাঁর কাছে ভিড়তে পারেনি...