নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

ট্রাম্প ক্ষমতায় যাবার সাথে সাথে বিশ্বের সবাইকে সম্পর্ক নিয়ে ভাবতে হবে

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৮:২৪



২য় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকে, আমেরিকার সাথে ইংল্যান্ড, কানাডা, ফ্রান্স, জার্মানীসহ সকল পশ্চিম ইউরোপীয় দেশ ও অস্ট্রেলিয়ার একটি ঘনিস্ট ও স্হিতিশীল সম্পর্ক আছে; সৌদীও ইসরায়েলের সাথে সাথে তাদের এক ধরণের আলাদা সম্পর্ক আছে; ভারত ব্যতিত তৃতীয় বিশ্বের সবার সাথে এক ধরণের সম্পর্ক; চীন ও রাশিয়ার সাথে ভিন্ন স্তরের সম্পর্ক; উত্তর কোরিয়া, ইরানের সাথে এক বিশেষ ধরণের সম্পর্ক।জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া ও তাইওয়ানের সাথে আলাদা ধরণের সম্পর্ক। সব দেশের সাথে আমেরিকা বিশষ নিয়মে সম্পর্ক বজায় রেখে চলছে।

প্রেসিডেন্ট বদলালে সম্পর্ক খুব একাট বদলায় না; বিশেষ করে, ১ম বিশ্ব ও ৩য় বিশ্বের বেলায় বদলানোর কিছু থাকে না; ইংল্যান্ডের সাথে বা বাংলাদেশের সাথে তেমন কিছু বদলানোর দরকার হয় না; প্রেসডেন্ট রিগ্যান থেকে ওবামা অবধি বিশাল কোন বড় পরিবর্তন চোখে পড়েনি।

এবারও তেমন কিছু রদবদলের কথা নেই; কিন্তু বিশ্বের দেশগুলো নিজের থেকেই বেশ কিছুটা অস্বস্তির মাঝে আছে, তাদের আগের সম্পর্ক কি থাকবে? এই অস্বস্তি থেকে ইংল্যান্ড, কানাডা থেকে শুরু করে সুইসেরাও মুক্ত হতে পারছে না।

ন্যাটো- ফেটো, নাফটা-মাফটা, সাল্ট-মাল্ট, ইউএস-এইড -মেইড, জাতি সংঘ, রিলিফ-মিলিফ, সব ধরণের চুক্তি থেকে শুরু করে, সবকিছু নিয়ে, সবাই ভাবার শুরু করেছে; কি থাকবে, কি থাকবে না।

ইরান, উত্তর কোরিয়া, চীন, কিউবা সবাই গত এক সপ্তাহে নিজেরাই নিজের থেকে কিছুটা এলার্টের মাঝে আছে। ইরান পারস্য উপসাগরে আমেরিকান যুদ্ধ জাহাজের লেজের কাছে এসে ঘুরছে; উত্তর কোরিয়া বলছে যে, তাদের মিসাইল আমেরিকা অবধি যাবে; চীন আমেরিকাকে চীন সাগর থেকে বাহিরে থাকার জন্য বলেছে; এবং তাইওয়ান নিয়ে নিয়ে আমেরিকাকে চুপ থাকার উপদেশ দিয়েছে!

ইসরায়েল, রাশিয়া ও তাইওয়ান খুব বেশী আশাবাদী হয়ে গেছে, তারা ওবামাকে পাশ কাটিয়ে ট্রাম্পের সাথে সরাসরি কথাবার্তা শুরু করেছে নির্বাচনের পরপরই। মেক্সিকো নিজের সীমান্ত নিয়ে রীতিমত ভারত-বাংলাদেশের মত অবস্হানে চলে গেছে, তারা ৪/৫ মিলিয়ন মেক্সিকানের পুশ ব্যাকের ভয়ে সীমান্তে রেডক্রস ও পুলিশ নিয়ে এসেছে।

সারা বিশ্ব এক অজানা অস্বস্তিতে ভুগছে, কেহ জানে না, তাদের আগের সম্পর্ক কি বজায় থাকবে, নাকি নতুন করে কিছু ভাবতে হবে!

মন্তব্য ৪১ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৪১) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৮:৩১

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: একটা অাজব চরিত্রের মানুষ।

দেখা যাক কি হয়।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:০০

চাঁদগাজী বলেছেন:



আগামী ২/৩ মাস সারা বিশ্ব ভয়ংকর অস্বস্তিতে থাকবে; এমন কি কানাডাও জানে না যে, তারা কি আগের মতো প্রতিবেশী?

২| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৮:৪১

একজন সত্যিকার হিমু বলেছেন: ট্রাম্পের চরিত্রটা কিন্তু বেশ উত্তেজনাকার ।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:০২

চাঁদগাজী বলেছেন:



সবাই চিন্তিত, অবশ্য তেমন কোন কারণও নেই!

৩| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:২৪

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: হাঁ, এটা ঠিক যে ট্রাম্প ক্ষমতা গ্রহনের পর বিশ্ব রাজনীতিতে আমেরিকার ভুমিকায় পরিবর্তন আসতে পারে। তবে সিনেট ও কংগ্রেসের মাধ্যমে যেহেতু আমেরিকান প্রেসিডেন্টের সিদ্ধান্ত অনেকটাই নিয়ন্ত্রিত হয়, সেহেতু ট্রাম্প চাইলেই সব কিছু করতে পারবেন এরকম হয়তো হবে না। তবে আশংকা তো আছেই।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:৪২

চাঁদগাজী বলেছেন:


প্রেসিডেন্ট বদলায়, নীতি ঠিক থাকে, এটা ছিল নিয়ম; হয়তো সেই নিয়মই চালু থাকবে; তবে, ইংল্যান্ড থেকে ইরান, সবাই অস্বস্তিতে।

৪| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:৫৮

জুন বলেছেন: নির্বাচনের আগে হিলারির বিরুদ্ধে যে সমস্ত অভিযোগ উঠেছিল সেটা আমলে নেয়া বা চিন্তা করা উচিৎ ছিলো ডেমোক্রেটদের । ওবামার বিপুল জনপ্রিয়তাকে কাজে লাগাতে পারেনি তারা। যেমন পারেনি বিল ক্লিনটন এর পর আল গোর । অনেক অযোগ্য হয়েও বুশ জিতে আসলো ।
যাক এখন সারা বিশ্ব হিসাব নিকাশ করুক তাদের সম্পর্ক নিয়ে । আপনার ছোট ছোট লেখাগুলো বেশ চিত্তাকর্ষক চাদগাজী ।
+

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:১৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমেরিকান প্রেসিডেন্টকে সিস্টেমের সাথে তাল মলানোর জন্য নির্বাচনের পর থেকে ব্রিফিং করার শুরু হয়; ট্রাম্প কিছু কিছু ব্রিফিং'এ নিজের থেকে উপস্হিত থাকেনি; অনেক ক্ষেত্রে ব্রিফিং'এর পর, ব্রিফিং ইত্যাদিকে অপ্রতুল ও অপ্রয়োজনীয় বলেছে; ফলে, সবাই চুপচাপ অপেক্ষা করছে।

৫| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:০৯

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: আমর মনে হয়, তেমন বেশী ‍কিছু পরিবর্তন আসবে না। কারণ মার্কিন ক্ষমতা বিন্যাস দ্বিস্তর কোন কোন ক্ষেত্রে তৃতীয় স্তর পর্যন্ত বিস্তৃত। যদিও প্রসিডেন্টের একক ক্ষমতা আছে যে কোন সিদ্ধান্ত নেয়ার, ভেটো দেয়ার এবং কি কোন সিদ্ধান্ত থামিয়ে দেয়ার। তবে, ট্রাম্প একটা রিস্ক নিতে পারে, সেটি হলো আইএস কে দমন করার জন্য মাঝে মাঝে ইরাক ও সিরিয়ায় নেভি সিল দিয়ে কমান্ড স্টাইলে হামলা চালাবেন। তাও সব সময়ের জন্য নয়, ক্ষেত্র বিশেষ।

ইরান, উত্তর কোরিয়া, চীন, কিউবা এরা লম্প জম্প শুরু করছে, এটা তাদের দরকার আছে। তারা তাদের জনগণ কে আশ্বস্ত করছে যে ট্রাম্প কে বেশী মূল্য দেয়ার মত সময় তাদের নেই।

চীন যতটা না সামরিক ভাষায় কথা বলছে তার চেয়ে তাদের ব্যবসায়ী পলিসি লুকিয়ে আছে। চীন যদি নিজ থেকে ট্রাম্প ভক্তি দেখাতে যায় তাহলে তাদের ব্যবসায়িক পলিসি কিছুটা লস খেতে পারে। কারণ, আম্রেরিকার সাথে যে সমস্ত দেশের কূটনৈতিক ঝামেলা আছে চীন সেখানে ব্যবসার পসরা খুলে বসে আছে।

ইসরায়েল, রাশিয়া ও তাইওয়ানের খুব বেশি একটা আশাবাদী হয়ে কোন লাভ নেই। কারণ, ইসরায়েল সাথে যুক্ত রাষ্ট্রের পূর্ব
থেকেই সামরিক ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিদ্যামান। ইসরাইল কে অস্ত্র ও ডলার দিয়ে আমেরিকাই ফুলিয়ে রেখেছে। এক্ষেত্রে নতুন কিছু ঘটবে না।

রাশিয়া যেটা করছে সেটা কৃত্রিম। এটা পুটিনের একটা স্টান্ডবাজি। পুতিন চাচ্ছে যে ট্রাম্প এর সাথে ঝামেলায় না জড়াক। এ সময়টাতে সে তার অবস্থান কিছুটা দূঢ় করবে।

তাইওয়ানের বেশী আশাবাদী হয়ে লাভ নেই। তাইওয়ান হলো আমাদের বাংলাদেশের মত। যেখানে প্রতিবেশীকে পাশ কাটি অর্থাৎ চীন কে পাশ কাটিয়ে এম্রেরিকা সেখানে এককভাবে কিছু করতে পারবেনা।

তবে,
ট্রাম্প যেটি সবচেয়ে বেশী মোকাবেলা করবে সেটি হলো অর্থনীতি। চীন, রাশিয়া, কানাডা এ দেশগুলো ট্রাম্পের সাথে ব্যবসা-বাণিজ্য করতে গেলে আগে ভাববে তারপর করবে।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:২১

চাঁদগাজী বলেছেন:



আগামী ২/১ মাসে পরিস্হিতি পরিস্কার হবে; তবে, এখন সবার সংগে তার একটা পার্থক্য হচ্ছে, সে রাজনীতিবিদ নয়।

৬| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৪৭

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
ট্রাম্প আশাকরি তার কথা গুলো রাখবে। নাহলে বুঝব সে ভোট পাবার জন্য জোচ্চুরি করেছে।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:০৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



অনেক কিছু বদলে যাবে; ফলে, মানুষ কি মনে রাখতে পারবে সে কি কি বলেছিল? মেক্সিকোর বর্ডারে দেয়া তোলার জন্য প্রাথমিকভাবে জরীপ করার অর্ডার মৌখিখভাবে গতকাল দিয়েছে।

৭| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৩০

CamEye বলেছেন: বর্তমান পৃথিবী এমন এক স্থিতিশীল পরিস্থিতির মধ্যে আছে যে ব্যক্তি বিশেষের জন্য মনে হয়না বৈদেশিক সম্পর্কে খুব একটা পরিবর্তন আসবে!

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪০

চাঁদগাজী বলেছেন:



এই ব্যক্তিটা সম্পদের মালিক, এবং কারো কথা শোনে না; পুরো সরকারের ভেতর, একমাত্র ভাইস-প্রেসিডেন্ট ব্যতিত অন্য কে তার সাথে আছে, কেহ বলতে পারবে না।

৮| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:১৩

জাহাজী বলেছেন: আমরা আপাতত দর্শক।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪২

চাঁদগাজী বলেছেন:



শেখ হাসিনা থেকে মোদী সবাই আপনার দলে, আপাতত দর্শক!

৯| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:১৮

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আমরা চাই ট্রাম্পের কারণে বিশ্ব শান্তির বিঘ্ন না ঘটুক ।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৩

চাঁদগাজী বলেছেন:




ট্রাম্প বলেছে, আসল ও স্হায়ী শান্তির জন্য সে কাজ করবে; প্রথম ১০০ দিনে বুঝা যাবে।

১০| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৮

আহা রুবন বলেছেন: বিশ্ব রাজনীতিতে তেমন বড় কোনও পরিবর্তন আসবে বলে মনে হয় না। দেখা যাক কোথাকার জল কোথায় গড়ায়।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



জল নীচের দিকে যায়; আজকে ৪০০০ আমেরিকান সৈন্য পোল্যান্ড পৌঁচেছে

১১| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৩

আমি ব্লগার হইছি! বলেছেন: লে হালুয়া!

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



ট্রাম্পকে নিয়ে বিশ্ব অস্বস্তিতে, কারণ সে রাজনীতিবিদ নয়!

১২| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৬

আহা রুবন বলেছেন: আজকে ৪০০০ আমেরিকান সৈন্য পোল্যান্ড পৌঁচেছে
হেতু কী? নড়েচড়ে বসতে হয় যে!

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমেরিকা বলছে যৌথ সামরিক মহড়া; কিন্তু রাশিয়া বলছে, আমেরিকা ঘাঁটি খুলছে।

বর্তমান বিশ্বে পুরোপুরি শান্তির বিপক্ষে পদক্ষেপ। এখন প্রায় দেশের জেনারেলেরা জাপানী জেনারেলদের মতো, এরা শেষ ফলাফল ভাবার মতো লম্বা চিন্তা করতে পারে না।

১৩| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৩

আদর্শ সৈনিক বলেছেন: ফাতরা পোসট না দুচাইলে হয় না?

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনার জন্য "তাবিজের গুণাগুণ" ও "জ্বীন জাতির বাসস্হান সমস্যা " নিয়ে লিখার কথা ভাবছি

১৪| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:১৫

জাহিদ অনিক বলেছেন: নাহ এবার দেখছি ট্রাম্পের সাথে পারস্পারিক স্বার্থ-সংশ্লিষ্ট দ্বিপাক্ষীয় বৈঠকটা সেরেই ফেলতে হচ্ছে ।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৪২

চাঁদগাজী বলেছেন:


২১ তারিখ থেকে আমেরিকান সংবাদের দিকে নজর রাখবেন, তাতে করে নিজকে তৈরি রাখটে পারবেন।

১৫| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:১১

জেন রসি বলেছেন: দেখা যাক কি হয়। গেম ইজ অন। ;)

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:১২

চাঁদগাজী বলেছেন:




শুরু হচ্ছে, আর ৫ দিন বাকী। ট্রাম্পকে বিজয়ী করার পেছনে শেখ হাসিনার অবদান আছে মনে হচ্ছে, হ্যাকিং নিয়ে আমেরিকা পুটিনকে দোষারূপ করছে, আসল লোক সম্পর্কে তো ওরা জানে না।

১৬| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:২৯

প্রশ্নবোধক (?) বলেছেন: একটু ধস্তাধস্তি হোক। ডলারের দাম কমুক ইউরোর দাম বাড়ুক।২০০০ ইউরো কেনা আছে।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:৩৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



সে ডলারের দাম কমানোর পক্ষে, আপনার বন্ধু মানুষ।

১৭| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:১৪

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: পোস্টের লিখার বিষয়াবলি বেশ বোধগম্য । কোন এক মর্তব্যের প্রতিমন্তব্যে দেয়া নীচের লাইনটি একটু খোলাসা করে দিলে ভাল লাগত
ট্রাম্পকে বিজয়ী করার পেছনে শেখ হাসিনার অবদান আছে মনে হচ্ছে,

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:২৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



বাংলাদেশ এখন বিশ্বের একমাত্র ডিজিটাল দেশ( 'ডিজিটেল বাংলাদেশ';); ভাবছি বাংলাদেশীরা (শেখ হাসিনার ডিজিটাল গ্রুপ) আমেরিকান ভোটিং সিস্টেমে হ্যাকিং করে ফলাফল বদলায়ে দিলো নাকি?

১৮| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:৪৫

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ, হলেও হতে পারে, দেশের কিছু লোক এই ডিজিটাল হ্যাকিং জোড়ালোভাবে সমর্থন করবে ।

১৯| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:৪১

প্রশ্নবোধক (?) বলেছেন: @লেখক,
ডলারের দাম কমিয়ে ভাল রাষ্ট্র পরিচালনা করতে হলে ট্রাম্পকে অনেক বড় রফতানীমুখী রাষ্ট্র গড়ে তুলতে হবে আমেরিকাকে। তা সে কেমন পারবে আশা করি সময় তার হিসাব দিবে। বোকার অনেক বন্ধু জোটে বুদ্ধিমানের জোটে ঈর্ষা।

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:৪৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমেরিকার প্রোডাকশান এখন রপ্তানীমুখী নয়; আসলে প্রোতিযোগীতা করার মত প্রোডাক্ট নেই; তবে, টেকনোলোজী আছে, তারা খুবই কম সময়ে প্রোডাকশনে যেতে পারে।

২০| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:৫৮

দেশী পোলা বলেছেন: আপনারে বাংলাদেশের মার্কিন রাষ্ট্রদূত নিয়োগ করার জন্য প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের কাছে আকুল নিবেদন জানাই

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:৪৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


মানুষ ট্রাম্পকে নিয়ে কি করবে বুঝতে পারছে না; জরীপে আজকে ৪০% তার পক্ষে; শেষে আমেরিকায় বিশৃংখলা শুরু হয় কিনা কে জানে!

২১| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:৪৬

রাফা বলেছেন: আর কিছু না হইলেও আমেরিকার অর্থনিতির বারোটা এবার ভালো মতই বাজবে।ইমিগ্রান্টরা অনেক সুযোগ সুবিধা হারাবে।ক্যাপিটালিজমের জয় জয়কার হবে আমেরিকাতে।এটুকু বলা যায় আপাতত।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:৫০

চাঁদগাজী বলেছেন:


বলা মুশকিল; ওর সাপোর্টাররা কিছু ভুল পদক্ষেপ নিবে নিজেদের উদ্যোগে, সেটা সমস্যা হবে কিছু সময়ের জন্য

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.