![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।
এটোমিক ফিশান ও কম্প্যুটিং হচ্ছে, এই মহুর্তে মানুষের সর্বোচ্চ জ্ঞান, যা মানব সভ্যতায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন এনেছে, এনেছে সুদিন; কম্প্যুটিং এমন ধরণের জ্ঞানী আবিস্কার, যা মানুষের জ্ঞানকে রিফাইন করতে সাহায্য করছে। এটোমিক ফিশান মানুষকে অফুরন্ত এনার্জি সোর্স'এর ভরসা দিয়েছে; কিন্তু এটোমিক ফিশান একই সাথে মানব সভ্যতার সবচেয়ে ভয়ংকর অস্ত্র তৈরিতে ব্যবহৃত হচ্ছে, যা মানব সভ্যতা ও প্রাণী জগতের বিরাট অংশকে মুছে দিতে সক্ষম। কম্প্যুটিং এর নিখুঁত কন্ট্রোল ও পরমানু বোমার সমন্নয় ঘটায়ে মানব সভ্যতাকে মুছে দেয়ার মতো শক্তিশালী মিসাইল তৈরি করা হয়েছে।
মানব সভ্যতা নিশ্চয় কিম জং উন, আহমেদী নেজাদ, নাতানিয়াহু, ভুট্টো, মোদী, ট্রাম্প বা পুটিনের ইচ্ছার উপর ভর করে টিকে থাকা উচিত নয়। প্রায় ৮ বিলিয়ন মানুষের জীবন-মরন এই কয়জনের সিদ্ধান্তের উপর নির্ভর করা উচিত? এ ধরণের মানুষ বিশ্বে আগেও ছিল, পরেও আসবে; কিন্তু পারমানবিক বোমা যেন এদের হাতে না থাকে সেজন্য আজকের প্রতিটি মানুষকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে, এ্যাকশনে যেতে হবে।
এ ধরণের মানুষগুলো অনেক জাতিকে ভুল পথে নিয়ে গেছে, একা ভুট্টো পুরো পাকিস্তানী জাতিকে হ্যামিলনের বংশী বাদকের ন্যায় বোমা তৈরির পথে নিয়ে গেছে; ওরা 'ঘাস খেয়েও বোমা তোরি' করতে চেয়েছে করেছে। আজ ইরানীরা বোমা তৈরীর জন্য এমন উৎগ্রীব যে, তারা দরকার হলে আমেরিকার সাথে যুদ্ধে যেতে প্রস্তুত; আহমেদী নেজাদ এদেরকে অমানুষে পরিণত করেছে। উত্তর কোরিয়ায় মানুষকে কি জীবে রূপান্তরিত করা হয়েছে, সেটা শুধু সেখানকার মিলিটারী ও কিম জং জানে! নাতিনিয়াহূ সাধরণ ইহুদী নয়, ষে সুপার অমানুষ। পুটিন নিজকে কখনো মানুষ ভাবেনি, সে সুপার কেজেবি; ট্রাম্পকে জানতে সামান্য সময় লাগবে, তবে সে অন্য ধরণের আমেরিকান, যারা শক্তিতে বিশ্বাস করে।
এটম বোমা বানানোই ছিল একটা অপরাধ; হিরোশিমা ও নাগাসাকিতে নিক্ষেপ ছিলো বিশাল অপরাধ; এক সময় নিক্ষেপকারীদের অনুপস্হিতিতে বিচার হবে। আজকে যারা 'এনোলা গে' বোমারু বিমানকে জাতীয় গৌরবের অংশ হিসেবে যাদুঘরে গিয়ে দেখছে, তাদের সন্তানেরাই সেই বোমারু বিমানকে ঘৃনা করবে।
আজ প্রতিটি মানুষকে বুঝতে হবে, বিশ্বের সব জাতির কাছে সুন্দরভাবে বেঁচে থাকার মতো সব ধরণের রিসোর্স আছে, সবার সুন্দর জীবন যাপনের মত জ্ঞান, স্বপ্ন ও টেকনোলোজী আছে, অন্যের কোন সম্পদ দখলের দরকার নেই।
পারমানবিক বোমা তৈরি করা, বা রাখা অপরাধ; কোন জাতি সভ্যতার পরিপন্হি এই বোমা রাখতে পারবে না, সবাইকে নিজ চেস্টায় সব বোমা ধ্বংস করতে হবে; সব জাতিকে এই ভাবনায় এক হতে হবে।
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:২১
চাঁদগাজী বলেছেন:
মানুষের জ্ঞান খুবই উঁচু ডোমেইনে প্রবেশ করেছে; জ্ঞানীদেরকেই বিশ্ব পরিচালনায় আসতে হবে; কিম জং উন, ভুট্টো, আহমেদী নেজাদেরা মানব সভ্যতার জন্য দু:খ মাত্র।
২| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:২২
সন্যাসী পিপড়া বলেছেন: অতিরিক্ত বিজ্ঞানের ফলেই ....
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:২৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
প্রকৃতির তুলনায়, মানুষের জ্ঞান বালুকণার সমান; মানজুষের শিক্ষার সময়, স্তর ও বয়সের সীমাবদ্ধতা মানুষকে সমসাময়িক জ্ঞান থেকে দুরে রাখছে বরাবরই।
৩| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:৩২
সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: অাহমেদী নেজাদের কথা বললে সেটা ভুল কথা হবে। কারন অাহমেদী নেজাদ খুব সাধারন জীবন জাপন করতেন। ভালো শাসক ছিলেন উনি।
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:৪৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমার ধারণা, জাপানের রাজা হিরোহিতো আহমেদি নেজাদের তুলনায় সুপারম্যান ছিলেন; রাজার ভুলের জন্য ১ লাখ ৪০ হাজার জাপানীকে প্রাণ দিতে হয়েছে ২ দিনে; আহমেদি নেজাদ যে ভুল উন্মাদনার সৃস্টি করে গেছেন, সেটার ফলে ইরান, প্যালেস্টাইন, ইজরায়েল, লেবানন, সিরিয়া, জর্ডান মুছে যেতে পারে।
৪| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:৪২
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
আপ্নে মানবতা বিরোধী! প্রগতিশীলতা বলতে কিছুই বোঝেন না!
সা র কা জ ম
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:৫১
চাঁদগাজী বলেছেন:
৮ বিলিয়ন মানুষ ও পৃথিবী কিছু মেনিয়াকের হাতে জিম্মী হতে পারে না; এদের হাতে যেন এই ভয়ংকর সায়জেন্স ও টেকনোলোজী না থাকে।
৫| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:০৯
প্রশ্নবোধক (?) বলেছেন: সবাই বলে আমরা নিজেদের সার্বভৌমত্ব রক্ষার জন্য পারমাণবিক অস্ত্র নির্মাণ করছি। কিন্তু তারাই আবার এর প্রযুক্তি রফতানী করে। যত্তসব শয়তানের হিউম্যান ভার্ষণ। পারমাণবিক বোমা অনেক টা এন্টিবায়োটেকের মত, যতই সৃষ্টি করবেন ততই রেজিস্টেন্স বাড়বে।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:১৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
বিশ্বে পারমানবিক বোমার দরকার ছিলো না, আজও নেই; কিছু মানুষ ভুল ধারণাকে বিশালভাবে প্রতিস্ঠিত করতে সক্ষম।
৬| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:২৭
প্রশ্নবোধক (?) বলেছেন: লেখক বলেছেন:বিশ্বে পারমানবিক বোমার দরকার ছিলো না, আজও নেই; কিছু মানুষ ভুল ধারণাকে বিশালভাবে প্রতিস্ঠিত করতে সক্ষম।
ঠিক তাই। সাম্রাজ্যবাদ, জাতিয়তাবাদ, পূজিবাদের ধোয়ার মাঝে এখন চলে এসেছে, মোদীবাদ, পুতিনবাদ , ট্রাম্পবাদ। কোন এক ব্যক্তি বলেছিলেন, রাজনীতিবিদরা নিজেদের শয়তানী ঢাকতে দেশপ্রেমের ধোয়ার সৃষ্ট করে। আপনার মতামত আশা করছি।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:৩৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
রাস্ট্র ও মানব সভ্যতা ভয়ংকর কমপ্লেক্স এখন, একা রাজনীতিবিদরা এখন মানুষকে সামনে নিতে পারবে না, দরকার হচ্ছে সায়েন্সের প্রয়োগ।
সবকিছুর মাঝে সমতা আসটে বাধ্য, ক্যাপিটেলিজম ও সোস্যালিজমের সিনথেসিস হচ্ছে; সাধারণ রাজনীতিবিদ থাকবে না; থাকবে সা্য়েন্স ও লজিকের লোকজন।
৭| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:৩৩
অন্তু নীল বলেছেন:
পারমানবিক অস্ত্র আজকাল প্রেস্টিজ ইস্যু হয়ে দাঁড়িয়েছে।
আর কোরিয়া, ইরানের জন্য হয়েছে অস্তিত্বের ইস্যু।
দেখা যাক পাগলা হাতি কী করে ।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:৪১
চাঁদগাজী বলেছেন:
কোরিয়া ও ইরান নিজ জাতির ভয়ংকর ক্ষতি করে চলেছে; উত্তর কোরিয়ার মানুষের জীবন পালিত কুকুরের পর্যায়ে নেমে এসেছে; ইরান ধ্বংস হওয়ার জন্য প্রস্তত। ইরান তেলের পয়সায় হিংসা এক্সপোর্ট করছে।
৮| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:৪২
জাহিদ অনিক বলেছেন: যুদ্ধ নয়, শান্তি চাই
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:৫১
চাঁদগাজী বলেছেন:
গত শতকের শেষদিকে বিশ্ব পারমানবিক শক্তির বিপক্ষে বিশালভাবে সোচ্চার ছিলো, তাটে কাজও হয়েছিলো; এই শতকের প্রথমভাগে মানুষ নীরব হয়ে গেছে, মেনিয়াকেরা আবার মানুষকে ভুল পথে টানছে।
৯| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:৪৬
প্রশ্নবোধক (?) বলেছেন: @জাহিদ অনিক, আপনি চাইলেই তো আর হবে না। সেই মর্মে কাজ শুরু করুন।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:৫৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
মানুষের পক্ষে লিখুন, বাংলাদেশের ১% মানুষও লিখার সুযোগ পায় না।
১০| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:৫৬
জাহিদ অনিক বলেছেন: আমি আমার ক্ষুদ্র প্রায়াস চালিয়ে যাচ্ছি। #প্রশ্নবোধক (?)
তৃতীয় ও শেষ বিশ্বযুদ্ধ কি তবে আসন্ন? চাঁদগাজী ভাই
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:০৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ হবে না, তবে কম্প্যুটিং ও মানুষের ভুলে কিছু এটম নিক্ষিপ্ত হয়ে মানব সভ্যটাকে ভয়ংকরভাবে পংগু করে দিতে পারে।
১১| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:১৩
প্রশ্নবোধক (?) বলেছেন: জাহিদ অনিক বলেছেন: আমি আমার ক্ষুদ্র প্রায়াস চালিয়ে যাচ্ছি।
জেনে খুশি হলাম। স্বার্থপর পৃথিবীতে স্বার্থহীন কাজ সত্যিই অতুলনীয়।
লেখক বলেছেন:মানুষের পক্ষে লিখুন, বাংলাদেশের ১% মানুষও লিখার সুযোগ পায় না।
আপনার মন্তব্যকে complain নাকি complement ধরব বুঝতে পারছিনা।মোটা মাথায় ঢুকছেনা।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:২০
চাঁদগাজী বলেছেন:
জাতি হিসেবে বাংগালীরা আলোচক, বলতে চায়, শুনতে চায়; কিন্তু তাঁদেকে সুযোগ দেয়া হয়নি; যাঁরা সুযোগ পাচ্ছেন, তাঁদের উচিত নিজের ভাবনাকে তুলে ধরা; এটা অবশ্যই complement .
১২| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ২:৪৩
মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: জঘন্যতম সত্যি কথা হলো, এইসব অমানুষগুলোর হাতেই সাধারন মানুষগুলো ভুগেছে অতীতে, ভুগছে আর ভুগবেও ভবিষ্যতে।
বুশ গেছে, ট্রাম্প আসছে। ওবামা উপর দিয়ে ভালো ছিলো, কিন্তু আমেরিকা, আমেরিকার মতই চলেছে।
ইসরাইল মিচকা শয়তান ছিলো, থাকবেই। তবে তারা বুদ্ধিমান শয়তান। এটাই সমস্যা।
মুসলিম দেশগুলো নিজের পায়ে কুড়াল মারছে অজ্ঞতার, লোভের কারনে। প্রকৃত ইসলামী ল' তে চললেও আজকে এই দুরাবস্থায় পড়তে হতো না।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৩:৩০
চাঁদগাজী বলেছেন:
কোন তত্ব ১৪০০ বছর, ২০০০ বছর, ৩৫০০ বছর বেঁচে থাকে না; কারণ, সময়ের সাথে মানুষ এত এত বেশী জ্ঞান সন্চয় করেছে যে, আগের কোন কিছু আসলে টিকে থাকার কথা নয়।
ইসরায়েল ১ম বার নিজকে বিপদের দিকে টানছে, ওরা ফিলিতিনে ২ দেশ তত্ব থেকে সরার চেস্টা করছে/
১৩| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৩:৪২
রাফা বলেছেন: পৃথিবী সৃষ্টির প্রথম লগ্ন থেকেই মানুষ মানুষের সবচাইতে বড় শত্রু।পৃথিবী যত এগিয়েছে জ্ঞান-বিজ্ঞানে ততই হিংস্র থেকে হিংস্রতর হয়েছে মানুষ।পশুপাখি কিংবা কোন প্রাকৃতিক দুর্যোগ মানুষের যতটা ক্ষতি করেছে তার চাইতে বেশি ক্ষতি করেছে অল্প কিছু মানুষ।বর্বরতা ও হিংস্রতায় সবাইকে হার মানিয়েছে মানুষ।
তাই অমানুষরুপি মানুষের দ্বারাই সভ্যতার ধ্বংস যেমন হয়েছে ,ঠিক তেমনি করে ভবিষ্যতেও হোতেই থাকবে।এবং যখন আর কাউকে ধ্বংস করার জন্য খুজে পাবেনা তখন ধ্বংস করবে নিজেকে এবং পৃথিবীকে।এটাই ভবিতব্য।পৃথিবীতে যে জাতি যত বেশি সভ্য হয়েছে ঠিক ততটাই অসভ্যতাও শেকড় গেরেছে তাদের মধ্যে।
ধন্যবাদ,চাঁদগাজী।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ ভোর ৪:০৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
শীতল ও গরম পানি মিশ্রনের ফলে সাইক্লোনের জন্ম হয়; ১ জন ইরানী, ১ জন কোরিয়ান ও একজন আমেরিকানের মিল না থাকলে, সেখানে বড় ধরণের সমস্যা হবে; এই ৩ ধরণের মানুষের মাঝে মিল বা কমন ডোমেইন হচ্ছে শিক্ষা; গত শতাব্দী মাঝামাঝি অবধি কলোনিয়েল সিস্টমে মানুষকে পড়তে দেয়নি; এই শতাব্দীতে এটির সমাধান করার দরকার; কিছু একটা কমন ডোমেইন সবাইকে শেয়ার করতে হবে।
১৪| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ ভোর ৫:৩৩
অতৃপ্তচোখ বলেছেন: ধ্বংস হোক পৃথিবীর যতো বোমা কারিগর, ধ্বংস করে দেওয়া হোক পৃথিবীতে তৈরিকৃত সব ধরণের বোমা।
না ,মাত্র কয়েকজনের সিদ্ধান্তের কাছে সারা বিশ্বকে সপে দেওয়া ঠিক নয়। আপনার সাথে একমত পোষণ করছি
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ ভোর ৬:৪১
চাঁদগাজী বলেছেন:
এ শতাব্দীতে মানুষ হঠাৎ করে 'জংগী' নিয়ে ব্যস্ত হয়ে যাওয়ায়, রাশিয়া, আমেরিকা ও উ: কোরিয়া নতুন করে পারমানবিক বোমা ও মিসাইল উৎপাদন বৃদ্ধি করছে।
১৫| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ ভোর ৫:৩৭
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: পরমানু বোমার শেষপর্যন্ত থাকবে না।
প্রথম ব্যাবহারের পর ৭০ বছরেও আর ব্যাবহৃত হয় নি।
আমি মনে করিনা পৃথিবী জ্ঞান-বিজ্ঞানে যত এগিয়েছে ততই হিংস্র থেকে হিংস্রতর হয়েছে মানুষ।
আসলে অল্প কিছু ব্যতিক্রম বাদে মানুষ আগের চেয়ে অনেক সহনশীল ও সভ্য হয়েছে। প্রতিবেশী দেশ পরস্পর অকারন সংঘাত কমে এসেছে। সমন্নিত MRP পাসপোর্টে বিভিন্ন দেশে-বিদেশে যাওয়া আসা অনেক বেড়েছে।
উত্তর কোরিয়া আর বার্মা ছাড়া পথিবীর সকল দেশই মোটামুটি জোটবদ্ধ। কিছু দ্বিমত থাকলে সাধারন বিষয়ে মোটামোটি একমত। জাতিসংঘ বাদেও পৃথিবীর সকল দেশই ITU সদস্য। এটা না থাকলে বিদেশে ফোন করা যেত না, ইন্টারনেট চালু করাই সম্ভব হতনা।
পৃথিবীর সকল দেশই IATA সদস্য। International Air Transport Association। সবাই এটা স্বাক্ষর না করলে, এয়ার ট্রাফিক পরস্পর সহায়তা না হলে আন্তর্জাতিক বিমান চলাচল সম্ভব হত না।
আমেরিকান CDC ও বিশ্বের সকল মহামারি নির্মুল সংস্থাগুলো জোটবদ্ধ ও পরস্পর তথ্য, অসুধ, টিকা বিনিময় করে যাচ্ছে।
ভয়াবহ প্রানঘাতি প্লেগ, গুটিবসন্ত ইত্যাদি নির্মুল করা হয়েছে। এইডস ও ইবোলার টিকা আবিষ্কৃত হয়েছে, জিকা ভাইরাসের টিকা বানাতে দিনরাত চেষ্টা করছে সভ্য দেশগুলো।
পোলিও সারা পৃথিবীতে নির্মুল হয়েছে, সুধু আফগান-পাকিস্তান সিমান্তঞ্চল বাদে।
পাকি জঙ্গিরা সব টিকাওলিদের খ্যদায়ে দিছে। কারন এক টিকাওয়ালা ঘুশের বিনিময়ে লাদেনের ডিএনএ সংগ্রহ করে আমেরিকানদের দিয়েছিল। নিশ্চিত প্রমান পেয়ে আমেরিকা তাদের সাধের লাদেনকে ধরে পাছায় গুলি করে সমুদ্রে ফেলে দিয়েছিল। তাই টিকাওলিদের উপর তাদের এত রাগ।
সব জঙ্গিরা একদিন নির্মুল হবে, আগামী ৫০ বছর পর সমগ্র পৃথিবী মিলে একটি দেশই হবে।
বর্তমান দেশগুলো আমেরিকান স্টেটের মত আঞ্চলিক স্বায়েত্তসাসন ও নিজস্য আইন থাকবে।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ ভোর ৬:৩৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
২য় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকে আজ অবধি মানুষের অর্জন বিশাল; কিন্তু কিম, ভুট্টো, আহমেদী নেজাদের মত মানুষ বিরাট সংখ্যক মানুষকে ভুল দিকে ধাবিত করেছে এই বুঝায়ে যে, পারমানবিক অস্ত্র দরকার টিকে থাকার জন্য, যা ভুল।
পারমানবিক অস্ত্র বর্তমানে কন্ট্রোল হচ্ছে কম্প্যুটারের মাধ্যমে ও মানুষের সিদ্ধান্তের উপর, এবং এখানে ভুলের সম্ভাবনা আছে; যাহার দরকার নেই, তা্ নিয়ে মাথা ঘামানোর ও চাপের মাঝে থাকার সভ্যতার জন্য ভুল।
১৬| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৮:৪৩
সৈয়দ তাজুল বলেছেন: আমরা মনে করি হিটলারই মনে হয় সবচেয়ে বেশি পাপিষ্ঠ+যালিম।
অথচ তার সময়ে কারাগার ছিল মাত্র একটি! আর সোভিয়েত ইউনিয়ন আমাদেরকে উপহার দিল অনেকটি!
আসলে, বর্তমান অমানুষগুলো অতীতের অমানুষগুলোকেও পেছনে ফেলবে সুনিশ্চিত।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
বিশ্বযুদ্ধ চলেছিল ৫ বছর, ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল ইউরোপ, জাপান, আমেরিকা; আজকে ৫ মিনিটে ৫ মহাদেশ ছাই হয়ে যেতে পারে। হিটলার হেরে না যাওয়া অবধি জার্মানদের কাছে দেবতা ছিল; আজ পাকীদের কাছে ভুট্টো, ইরানীদের কাছে আহমেদী নেজাদ, ইসরায়েলীদের কাছে নাতেনিয়াহু দেবতা; এসব জাতি এখনো ভুলের মাঝে আছে!
পুটিন রাশানদের কাছে মাথার উপরে বসা দৈত্য, ট্রাম্পকে বুঝা যাবে আগামী ১০০ দিনে।
১৭| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৮:৫৭
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: পারমানবিক বোমা তৈরি করা, বা রাখা অপরাধ; কোন জাতি সভ্যতার পরিপন্হি এই বোমা রাখতে পারবে না, সবাইকে নিজ চেস্টায় সব বোমা ধ্বংস করতে হবে; সব জাতিকে এই ভাবনায় এক হতে হবে।
সার কথা এটাই। ধন্যবাদ ভাই চাঁদগাজী।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
সোভিতের তার শেষ সময়ের দিকে বুঝতে পারেরছিল যে, পারমানবিক প্রতিযোগীতা ছিল ভুল, তারা এটাকে থামানোর দিকে যাচ্ছিল; কিন্তু সেটি ঘটেনি; আজ সাধারণ মানুষকে এই দায়িত্ব নিতে হবে, কোন জাতিই পারমানবিক বোমা রাখতে পারবে না।
১৮| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:১২
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: অনেকে অনেক মত দিয়েছেন; আমার মত হল আমরা অস্বশ্বিতে আছি। আমাদের পাশ্ববর্তী দুই রাষ্ট্র পাকিস্তান আর ভারত এটমিক ফিউশান আর ফিশান উভয় ধরণের কাজকর্ম করে চলেছে। তারা পারমানবিক বোমা নিয়ে ঘুমালে আমরা তাদের পাশে স্বশ্বিতে ঘুমাতে পারি না। অসতর্কতা, ভুল বা হঠকারী সিদ্ধান্তের মাশুল আমাদের দিতে হবে। তাদের আচরণও সন্দেহ জনক। ফেলানীর লাশ খুঁটিতে ঝুলে থাকা আমাদের আতঙ্কিত করে। দালাদের ফাঁসিতে পাকিস্তানের আইন সভায় শোক প্রস্তাব সাধারণদের ভাবিয়ে তোলে; তারা এদেশের সাধারণ মানুষদের অস্বীকার করে। মায়ানমারের চলাফেরাও সন্দেহ জনক!
আমরা চাই পারমানবিক বোমা মুক্ত বিশ্ব।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪১
চাঁদগাজী বলেছেন:
ভারত ও পাকিস্তানের মানুষের মানবিক গুণ আনবিক বোমা রাখার স্তরে নয়, কিন্তু তাদের কাছে বোমা আছে, এটা ভয়ের ব্যাপার; ১৯৯০ সাল থেকে মানুষ আনবিক বোমার বিপক্ষে ক্রমেই চুপ হয়ে যাচ্ছে, এটা বিপদজনক।
১৯| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:২০
এম এ মুক্তাদির বলেছেন: Who will be responsible for the destruction of this world?
"SCIENCE" or some "RELIGION" ?
Question asked to the non fanatics only - Please speak the truth.
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
ধর্ম এই মহুর্তে সমস্যা হলেও, ধর্মের প্রভাব কমে যাবে, ধর্মীয় যুদ্ধ হবে না; সায়েন্স হলো মানব জাতিকে বিশু্দ্ধতার দিকে নিয়ে যাওয়ার লজিক্যাল শক্তি, সা্য়েন্স যু্দ্ধের মনোভাব কমায়ে আনবে; যুদ্ধ হচ্ছে সম্পদলোভীদের কারণে, ওরা দুস্ট ও লোভী, ওরা ধর্ম ও সায়েন্সাের কেহ নয়।
২০| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:১২
সাহসী সন্তান বলেছেন: আমার তো মনে হয় কোন বড়-সড় রকমের যুদ্ধ ব্যাতিত (সেটা তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধও হতে পারে) পৃথিবীর পারমানবিক শক্তিধর কোন দেশই চাইবে না এই অস্ত্রকে হাতছাড়া করতে! ব্যবহার করা না হোক, অন্তত টিকে থাকার লড়াইয়ে জেতার জন্য হলেও বিশ্বের ক্ষমতাধর দেশগুলো এই ভয়ংকর অস্ত্রকে কাছে রাখবে!
তাই যদি না হতো, তাহলে বিশ্বের সবাই যেখানে পারমাণবিক চুক্তি স্বাক্ষর- করছে, সেখানে উত্তর কোরিয়া কিভাবে এই অস্ত্র তৈরি করে? তবে যুদ্ধ-টুদ্ধ বাঁধলে তার ভয়াবহতা উপলব্ধি করে যদি মানুষের জ্ঞান হয়, নচেৎ সোঁজা কথায় আসলে কেউই চাইবে না এটাকে পরিত্যাগ করতে!
এ সম্পর্কে বিজ্ঞানী আইনস্টাইন কিন্তু আগেই বলে গেছেন! কোন একটা স্বাক্ষাতকারে তাকে জিজ্ঞাসা করা হইছিল, 'তৃতীয় বিশ্ব যুদ্ধের অস্ত্র-সস্ত্র গুলো ঠিক কি রকম হবে?'
জবাবে আইনস্টাইন বলছিলেন- 'তৃতীয় বিশ্ব যুদ্ধ সম্পর্কে আমি ঠিক বলতে পারবো না! তবে চতুর্থ বিশ্বযুদ্ধ যে ঢাল তলোয়ার দিয়ে হবে, সেটা অনায়াসেই বলা যায়!'
আর আইনস্টাইনের ঐ কথার মধ্যেই কিন্তু লুকিয়ে আছে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের ভয়াবহতার রহস্য!
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
আইনস্টাইন চিন্তায় ৩য় বিশ্বযুদ্ধের সম্ভাবনা আছে; এটি মানুষকে সাহায্য করার জন্য যথস্ট, যা ঘটার সম্ভাবনা স্বয়ং আইনস্টাইনের ভাবনায় ধরা পড়ছে, সেটাকে থামানোই আজকের কাজ; তাই বিশ্বের মানুষ যদি ইরানের মতো ভুল করে, উত্তর কোরিয়ার মানুষের মত বন্দী হয়ে পড়ে, তাদেরকে সভ্যতার দিকে আনার জন্য চেস্টা অব্যাহত রাখতে হবে।
২১| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:১৭
কাছের-মানুষ বলেছেন: পারমানবিক বমার ভাল দিকও কিন্তু আছে ! পারমানবিক বোমা আছে বলেই ভারত পাকিস্তান এখন সীমান্তে গোলাগুলির মধ্যেই নিজেদের সীমাবদ্ধ রেখেছে ! এই বোমা না থাকলে একটা বড়সড় যুদ্ধ বেদে যেত ! পৃথিবীর অনেক দেশই পারমাণবিক বোমার ভয়াবহতার কথা চিন্তা করে বড় কোন যদ্ধে লিপ্ত হয় নাই ! নয়ত দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধের পর মানব জাতিকে এত দিনে ভয়াবহ একটা যুদ্ধের সামনা করতে হত !! জাপানের হিরোশিমা মানব জাতিকে ভাল একটা ধাক্কা দিছে !
সব ভালর একটা খারাপ দিকও আছে ! পাকিস্তানের পারমাণবিক বোমা জঙ্গিদের দখলে যাবার সমূহ সম্ভাবনা আছে অধুর ভবিষ্যতে ! এখানে আমেরিকার হস্তক্ষেপ প্রয়োজন !
অফটপিক <
নিকট ১০০ বা ৫০ বছরের মধ্যে এলিয়েনের সামনা করতে হতে পারে মানব জাতিকে ! একই ইউনিভার্সে একাধিক বুদ্ধিমান জাতি মিলেমিশে থাকবে ভাবলে ভুল ! এখন হাস্যকর শুনালেও পারমাণবিক বোমা মানজাতিকে কোন বাইরের এলিয়েন থেকে রক্ষার ঢাল হিসেবে কাজে দিবে !!
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩২
চাঁদগাজী বলেছেন:
ইউনিভার্সের অন্য অনেক নক্ষত্রের গ্রহে প্রাণ আছে, তবে তারা দৈহিকভাবে ও জ্ঞানের দিক থেকে মানুষের মতো হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম। যাক, এলিয়েনদের আশংকা করে যদি পারমানবিক বোমা রাখে, সেটা এক ধরণের ব্যবস্হাপনার মাঝ দিয়ে রাখার কথা; এখন যে ধরণের ব্যবস্হাপনায় রাখা হয়েছে সেটা মানব জাতির উপর প্রয়োগের জন্য রাখা হয়েছে।
পাকিস্তান ভারতের মাঝে যুদ্ধ কম হচ্ছে পারমানবিক বোমার কারণে, এটা দুর্বল লজিক; আসল লজিক হচ্ছে, পাকিস্তান ও ভারতের মাঝে যেসব কারণে যুদ্ধ হচ্ছে, সেগুলোর কারণ হচ্ছে, ২ দেশের বড় পদে অনেক ইডিয়ট প্রবেশ করছে, এবং এদের হাতে আনবিক বোমা থাকা ভয়ংকর ব্যাপার।
২২| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:০৭
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: চাদগাজী ভাই, লেখাটি অনেক ভাল লাগল। তবে আমি একটি বিষয়ে সোর্স পাচ্ছি না তাহল- ১৯৪৫ সালে আমেরিকা এটম বোম বানানোর পর মাত্র ৪ বছরেই ১৯৪৯ সালে এত অ্ল্প সময়ে রাশিয়া কিভাবে এটম বোম বানালো? আথচ শুধু বিদ্যুত তৈরীর জন্যও প্রায় ১০ বছল লাগে বর্তমান সময়েও? বিষয়টা কি এমন যে, আমেরকিাই তাদের হেল্প করছে? কথিত স্নায়ু যুদ্ধের নামে পুরা পৃথিবীকে তাদের গ্রুপে নেয়ার জন্য
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:৩৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
না, আমেরিকা কোনভাবেই সোভিয়েতকে সাহায্য করার সম্ভাবনা ছিলো না; এটম ফিশান তখনকার পদার্থ বিজ্ঞাীিদের কাছে পরিচিত সাবজেক্ট; জার্মানী, হাংগেরীর অনেক পদার্থ বিজ্ঞাীি মনেপ্রাণে সোস্যালিস্ট ছিলেন; যুদ্ধের পরে, এসব পদার্থ বিজ্ঞাীিরা মস্কোকে সাহায্য করেছে।
২৩| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:০৮
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: পারমানবিক বোমা তৈরি করা, বা রাখা অপরাধ; কোন জাতি সভ্যতার পরিপন্হি এই বোমা রাখতে পারবে না, সবাইকে নিজ চেস্টায় সব বোমা ধ্বংস করতে হবে; সব জাতিকে এই ভাবনায় এক হতে হবে।
সহমত
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:৫০
চাঁদগাজী বলেছেন:
এই শতাব্দীতে রাশিয়ান, ইউরোপিয়ান ও আমেরিকান আনবিক বোমা বিরোধীরা চুপ; তারা জংগী নিয়ে ব্যস্ত
২৪| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৭:৩৯
একজন সত্যিকার হিমু বলেছেন: চিন্তা নাই ভাই ।
তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ লাগে এমনিতেই সব বোমা খরচ হয়ে যাবে
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ হলে, শুধু মাত্র রাশিয়ার বেশীর ভাগ মানুষ মাটির নীচে বেঁচে থাকবে, আর থাকবে সামান্য আমেরিকান ও অনেক চাইনীজ। চিন্তার দরকার হবে না।
২৫| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:১০
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
১৯৯০ সালের পর থেকে মানুষ এটম বোমা কমানোর কথা বলতে ভুলে যাচ্ছে; সাহিত্যিক, সায়েন্টিস্টরা কথা না বললে, সাধারণ মানুষ এই ধরণের দরকারী বিষয়কে ভুলে থাকবে।
২৬| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:১১
শামীম সরদার নিশু বলেছেন: সুন্দর পোস্ট দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ,আমি ব্লগে নতুন, আপনাদের মাঝে আশ্রয় নিয়ে অজানাকে জানতে চাই, আশা রাখি পাশে থাকবনে।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
স্বাগতম, লিখুন; একদিন সবাই আপনার লেখা পড়বে, নতুন থাকবেন না।
২৭| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২০
জসীম অসীম বলেছেন: লেখা পড়ে খুবই ভালো লাগলো।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩১
চাঁদগাজী বলেছেন:
মানুষ জংগীবাদ নিয়ে ব্যস্ত, অনেকে মনে করছে এটমিক দরকার হবে জংগীবাদের নেতাদের থামাতে; এগুলো ভয়ংকর সময়, মানুষকে আনবিক বোমা তৈরি ও সংরক্ষণকারীদের বিপক্ষে এখুনি ব্যবস্হা নিতে হবে।
©somewhere in net ltd.
১|
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:১৬
সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: বিজ্ঞান অাজ মানুষ ও পৃথিবী ধ্বংসের জন্য উন্মুখ হয়ে অাছে।