![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।
ট্রাম্পের কারণে, এবারের আমেরিকান নির্বাচন সারা বিশ্বের মানুষের দৃস্টি আকর্ষণ করতে সমর্থ হয়েছিল; বাংলাদেশের মানুষও ট্রাম্পের নির্বাচন বেশ উৎসাহের সাথে অনুসরণ করেছেন; যদিও বেশীর ভাগ বাংগালী উনার পক্ষে ছিলেন না। এবারের আমেরিকান নির্বাচনের সময় বাংগালীরা গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়া বুঝার সুযোগ পেয়েছিলেন। যদিও নির্বাচনের কিছু কিছু পদক্ষেপ কিছুটা অপরিচিত ছিলো, তাতে খুব একটা অসুবিধা হয়নি। ১৯৭০ সালের পর, বাংগালীরা নিরপেক্ষ গণতান্ত্রিক নির্বাচন দেখেননি।
মানুষ প্রাইমারী পদ্ধতি বুঝার চেস্টা করেছেন, যা বাংলাদেশে নেই। প্রাইমারী নির্বাচনের সময়, এবার রিপাবলিকান পক্ষ থেকে ১৯ জন প্রার্থী ছিলেন; এদের মাঝে গভর্ণর, সিনেটর, কংগ্রেসম্যান ছিলেন। প্রাইমারী ভোটের পুর্বের 'ডিবেইটগুলো' ও প্রচারনাগুলো ছিল খুবই প্রানবন্ত; আমেরিকান ইতিহাসে এ ধরণের কাদা ছোঁড়াছুড়ি হয়নি সাম্প্রতিক কালে; প্রথম দিকে আমেরিকানরা বেশ অস্বস্তিতে থাকলেও, পরে তারা এতে অভ্যস্ত হয়ে গিয়েছিল। ডিবেইটে ও মিডিয়ায় কাদা নিয়ে এসেছিলেন ট্রাম্প, তিনি খুবই দক্ষতার সাথে ছুঁড়েছেন সবাকে লক্ষ্য করে, সবার মিলিত লক্ষ্য ছিল ট্রাম্প, কারণ তিনি ওদের দলের লোক হলেও, প্রফেশানেলী প্রত্যক্ষ রাজনীতিতে ছিলেন না। রাজনৈতিক কৌশল ও কাদা দিয়ে ট্রাম্প শক্তিশালী রাজনীতিবিদদের তাসের ঘরের মতো উড়িয়ে দিয়েছিলেন।
প্রাইমারীতে জয়ী হওয়ার পরও, উনি ক্যানডিডেট হতে পারবেন কিনা, সেটা নিয়ে আমেরিকানরা ও বিশ্বের অনেকেই সান্দিহান ছিলেন; কারণ, পার্টি উনাকে ত্যাগ করেছিলেন। যাক, সকল সন্দেহের অবসান ঘটায়ে আমেরিকান গণতান্ত্রিক পদ্ধতি বিজয়ীকেই ক্যানডিডেট করে।
ওদিকে ডেমোক্রেটিক প্রাইমারীও বিশেষ করে হিলারী ক্লিনটন ও বার্ণি সেন্ডার্সের কারণে বেশ সোচ্ছার ছিল; বার্ণি ধর্মের দিক থেকে ইহুদি হওয়ায় ও অর্থনীতির দিক থেকে সমাজতান্ত্রিক অবস্হান নেয়ায় মানুষের দৃস্টি আকর্ষণ করতে সমর্থ হন; তিনি নিজকে সোস্যালিস্ট বলে দাবী করেন, যা আমেরিকান নির্বাচনে আগে কেহ করেননি; তিনি ফ্রি-শিক্ষা ব্যবস্হার কথা বলে ছাত্রদের সমর্থন পেয়ে যান পুরোপুরিভাবে। বাংগালীরা এর আগে কোন ভোটে এই ধরণের চিন্তাশীল ও সন্মানী 'বাম'কে দেখার সুযোগ পাননি; বাংগালীরা জন্মগতভাবে ডানপন্হি।
প্রাইমারীর ১ম দিকে পুরো ডেমোক্রেটিক পার্টি, আমেরিকার ১ম নারী ক্যানডিডেটকে মুল নির্বাচনে নেয়ার জন্য হিলারী ক্লিনটনের পক্ষ নেয়; বার্ণি একাই এগিয়ে যেতে থাকে ছাত্রদের সমর্থন নিয়ে; এক সময়, হিলারীর ভবিষ্যত অনিশ্চিত হয়ে পড়ে; ডেমোক্রেটরা বার্ণিকে পার্টির তরফ থেকে কোণঠাসা করে তোলেন। বার্ণি নিজের ডেমোক্রেটিক পার্টিকে বুঝাতে চেস্টা করেছেন, ট্রাম্পের সাথে হিলারী পেরে উঠবে না; পার্টি তাতে কান দেয়নি।
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৮:০৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
মিডিয়া মুসলমানদের পক্ষে ছিল; মুসলমানেরা যে দেশে গিয়েছে, সেই দেশের সংস্কৃতিকে "পাপাচার" বলে ঘোষণা করে; মুলধারার বিপক্ষে ধর্ম প্রচার করে; মুসলমানেরা যতটুকু সুযোগ নিচ্ছে, তার হাজার ভাগের একভাগও অন্যকে দেয় না। ফলে, মুসলমানদের বেলায় সবার খারাপ মতামত হবে, আজ হোক, কাল হোক।
হিলারীর পক্ষে নিউইয়র্কের এক মসজিদে দোয়ার খবর ট্রাম্পের লোকেরা পেয়েছে; ভালো যে, উহারা দোয়া মোয়ায় বিশ্বাস করে না।
২| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৮:১৪
সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন:
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৮:১৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
ব্যক্তিগতভাবে এ ধরণের কমেন্ট পছন্দ করি না।
৩| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৮:৪৬
একজন সত্যিকার হিমু বলেছেন: যা বুঝলাম তাতে বার্ণিকে দিলে অন্যকিছু হতে পারতো ।
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:০৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
বার্ণির জয়ের সম্ভাবনা বেশী ছিল; কারণ, হিলারী যেসব ভোট হারায়েছেন, বার্ণির সেই ভোটগুলো হারাবার সম্ভাবনা কম ছিলো; ইমেইল সমস্যার গভীরতা ডেমোরা বুঝতে পারেনি। সর্বোপরি, বার্ণি রিপাবলিকান তরুণদের ভোট পেতেন।
যাক, বাংগালীরা ডেমোক্রেটিক ভোট দেখার সুযোগ পেয়েছেন।
৪| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:০৩
জুন বলেছেন: রিপাবলিকান রা প্রকাশ্যে আর ডেমোক্রেটরা পরোক্ষে ঈসরালীদের সমর্থন করে অসছে । ওবামাও তার বাইরে নয় । যাবার আগে প্যলেস্টাইনিদের বাইশ কোটি ডলার দিয়ে যাওয়া কি সাহায্য না অনুশোচনা জানতে ইচ্ছে করে । আর হিলারী সমগ্র মুসলিম বিশ্বের বিরুদ্ধে যে ধ্বংসাত্বক কার্যকলাপ চালিয়েছে তা আমেরিকার আর কোন প্রেসিডেন্ট পারে নাই । উনি জিতলে তার ইহুদী মেয়ের জামাইকে হয়তো মধ্যপ্রাচ্য বিশেষজ্ঞের পদটা দিতো । ট্রাম্প যা করছে বলে কয়ে প্রকাশ্যে । কুটনীতির মোড়কে চুরি করে নয় চাদগাজী।
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৪৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
হিলারী আমেরিকার জন্য ও বিশ্ব রাজনীতির জন্য কলংক ছিল।
ট্রাম্প মনে হয়, আরবদের যুদ্ধের পেছনে আমেরিকার টাকা খরচ করবে না।
৫| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:০২
সামছুল ইসলাম মালয়েশিয়া বলেছেন: ভালো লাগলো অনেক ধন্যবাদ।
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
বাংলার মানুষ ৪৬ বছরে, ১ বারের জন্যও স্বচ্চ গণতান্ত্রিক প্রসেস দেখেনি।
৬| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৩২
বাবুরাম সাপুড়ে১ বলেছেন: ট্রাম্পের কপাল ভালো ,আমেরিকান অর্থনীতির একটা বেশ ভালো সময়ে প্রেসিডেন্ট হয়েছে , দীর্ঘদিন অত্যন্ত কম বৃদ্ধির পর আমেরিকান ইকোনমি বেশ উন্নতি শুরু করেছে , ফেডারেল রিসার্ভ সুদের হার বাড়াচ্ছে , সারা বিশ্ব থেকে বিলিয়নস অফ ডলার আমেরিকায় ঢুকছে , চীনের অর্থনীতি সমস্যার মধ্যে প্রবেশ করছে , চীনের উদ্যোগপতিরা চীন থেকে ডলার বার করে আমেরিকায় ঢোকাচ্ছে। বিশ্ব জুড়ে অন্যানো কারেন্সীর এগেইনস্টএ ডলার এর মূল্য বাড়ার এটা একটা অন্যতম কারণ। আগামী চার বছর ডোনাল্ড ট্রাম্প আমেরিকান অর্থনীতির উর্ধমুখী গ্রাফের সুফল ভোগ করবে , যেটা ২০০৮ সালে সাব -প্রাইম ক্রাইসিস এর সময় প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়ে ওবামা পায় নি।
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫১
চাঁদগাজী বলেছেন:
হ্যাঁ, সুসময়ে এসেছে ট্রাম্প; ফলে, এক্সপেরিমেন্ট করার সুযোগ পাবে।
তবে, তার ভয়ে কিছু ব্যবসা বাণিজ্য নতুন কিছুতে হাত নাও দিতে পারে, তা'হলে আগামী বছর মৃদু রিশেসন দেখা দিতে পারে। সর্বোপরি স্টক-মার্কেট বেশী উপরে, সেটা নামলে, বা স্হবির হলে, মানউষ নার্ভাস হবে।
৭| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৬
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: বার্ণি'র একা পথচলা বিফল হয়নি, বার্ণি'র সাথে একমত না হয়ে ভুল করেছে পার্টি। এর মাসুল আগামী দশ বছর দিতে হবে তাদের।
আমি ব্যক্তিগতভাবে ট্রাম্পে আশাবাদী তবুও একটা অজানা আশঙ্কা আমাকে ভাবায়। কি হবে বিশ্ব রাজনীতি!
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
মনে হচ্ছে, বার্ণিকে দিলে ফলাফল অন্য রকম হতো। ডেমোক্রেটরা ৮ বছর চালিয়েছিলো যুদ্ধ বন্ধ করতে পারেনি; যুদ্ধ বন্ধ করা দরকার।
৮| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:০৪
প্রামানিক বলেছেন: পোষ্ট পড়ে কিছু ধারনা পাওয়া গেল।
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
গণতান্ত্রিক ধারণা বেড়েছে তো আপনার, নাকি আগের সুচকে আছেন?
৯| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:০৭
শামীম সরদার নিশু বলেছেন: প্রিয় চাঁদগাজী ভাই
কর্মব্যস্তার কারণে খুব বেশি বিশ্বের খবর রাখতে পারিনা।
আপনার প্রোফাইলে প্রতিদিন নিত্য নতুন খবর পাই।
খুব ভালো লাগে।
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
ব্লগারেরা অন্য সাধারণ বাংগালী থেকে অনেক বেশী বুঝার সুযোগ পাচ্ছেন।
১০| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:১৮
বাকরখানি বলেছেন: চাঁদগাজী পন্ডিত, থুক্কু, চাঁদগাজী মহাপন্ডিত ছাড়া এইরকম বাণী আর কে ছাড়ব এই হাউকাউ ব্লগে? ট্রাম্প গাধায় বাংলাদেশের ডাকাইতগুলার মত যে নির্বাচনের আগে কইল নির্বাচনে কারচুপি হইতাসে, এইডা দেইখা আমরা গণতন্ত্র চিনমু না? হিলারীর নামে এত লুকানি লেনদেনের খবর আইল বাংলাদেশি রাজনীতিকদের মত, এইডা দেইখা আমরা গণতন্ত্র চিনছি না? নিজের দেশরে এত ছোট কইরা কেউ দেখতে পারে, আপনেরে না দেখলে আরেকটা উদাহরণ জানতে পারতাম না।
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪১
চাঁদগাজী বলেছেন:
সেদিন দুতাবাসের এক বাংগালী কুটনীতিবিদ বললেন, তিনি ওয়াশিংটন ইউনিভার্সিটি'র শিক্ষকদের সামনে প্রমাণ করেছেন যে, বাংগালীরা বিশ্বের সেরা জাতি, বাংগালীদের মাঝে চিটাগং'এর মানুষ সেরা; চাইলে আমিও এগুলো পোস্টে লিখতে পারি।
বাংলাদেশে জন্ম থেকে "অপ-গণতন্ত্রে" চলছে; শেখ সাহেব রক্ষী বাহিনী দিয়ে, উনার ছাত্রলীগ থেকে জন্ম নেয়া জাসদ'কে পিটায়ে ১০ হাজারের মত মাটির নীচে পুতে দিয়েছেন, এটা বাংলাদেশের ১ম গণতান্ত্রিক পদক্ষেপ ছিল।
আপনি নিজে গণতন্ত্রের "গ" জানার কথা নয়।
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমেরিকার নির্বাচনে এবার অভদ্রতা ছিল কথায়, গণতান্ত্রিক নির্বাচনী প্রসেসে ঠিক ছিল।
১১| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:৫৩
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: বাংগালীরা জন্মগতভাবে ডানপন্হি
ব্যাপারটা আগে খেয়াল করিনি! আমি নিজেও সম্ভবত জন্মগত ভাবে ডানপন্থি!
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ২:৩৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
গড়ে, বাংগালরা মোটামুটি ডানপন্হি
১২| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:৩১
অসমাপ্ত কাব্য 21 বলেছেন: 'কিসের সাথে কি; পান্তা ভাতে ঘি' কোথায় পরিবারতন্ত্র আর কোথায় গণতন্ত্র !
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ২:৩৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমি বলছি, এবারের আমেরিকান ভোট দেখে বাংগালীরা গণতণ্ত্র বুঝার কিছুটা সুযোগ পেয়েছে; আশাকরি, আপনিও সেই সুযোগ পেয়েছেন
১৩| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:০৯
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: রাজনৈতিক কৌশল ও কাদা দিয়ে ট্রাম্প শক্তিশালী রাজনীতিবিদদের তাসের ঘরের মতো উড়িয়ে দিয়েছিলেন। আসলেই কি?? না কি ব্যাবসায়ীক বুদ্ধি দিয়ে " খাটি আমেরিকানদের" চেতনা বা মন বুঝে, সেইমতই ব্যাবসায়িক চালেই কুপোকাৎ করেছেন, বিপক্ষকে??
বাংগালীরা জন্মগতভাবে ডানপন্হি। হলে স্বাধীনতা পূর্ব জনপ্রিয় দলগুলির মাঝে ন্যাপ বা ইউনিয়নের নামই আসতো না।।
তবে আমি ধন্যবাদ দেই, সেইসব নেপথ্যচারিদের, যারা সাধারন আমেরকানদের পালস বুঝে ট্রাম্পকে মনোনয়ন দিয়েছিল, বহিরগত হিসাবে হলেও।।
সর্বোপরি মাত্রই বেলতলা থেকে এলাম, তাই বলছি বেল পাকলে কাকের কি
ধন্যবাদ।।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ২:৩৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
বাংগালী মগজে সোস্যালিজম প্রবেশ করে না সহজে, সেজন্য আমরা অগ্নিকন্যাকে আজকে এভাবে দেখছি, মেননকে দেখছি ক্যাপিলেটের পেছনে লুংগি ফে্লে দৌড়তে।
ট্রাম্প যদি নিজকে না বদলায়, সে সবার জন্য ভালো করবে ।
আপনার বেলতলা কোনটা?
১৪| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৮:৪৪
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: যে প্রসেসের মাধ্যমে আমিরিকায় প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয় তাতে করে তো নির্বাচনে কোন পার্থীর জয়ের পরে তার বিপক্ষে কোন বিক্ষোভ হ ওয়ার কথা নয় । দুনিয়াবাসীর জন্য শিক্ষনীয় এমন একটি আদর্শ নির্বাচনের পর নির্বাচিত প্রার্থীর বিপক্ষে গনতান্ত্রিক নির্বাচনে বিশ্বাসী লক্ষ লক্ষ মানুষ নির্বাচিত প্রসিডেন্টর সপথের দিন বিক্ষোভ প্রদর্শন করে বিশ্ববাসির জন্য কি শিক্ষা দিল । বরং আমারতো মনে হয় আমাদের দেশের খারাপ কিছু নজীর তারা শিখে নিল । যাহোক, এমিরিকার এই নির্বাচন থেক একটি শিক্ষা পাওয়া গেল তা হলো সেখানকার নির্বাচন পক্রিয়া সম্পর্কে অনেক জ্ঞান লাভ এবং অযৌক্তিকভাবে কিছু সংখ্যক ( কিংবা কয়েক লাখ ) মানুষের বিক্ষোভকে বৃদ্ধাঙ্গুল দেখিয়ে নির্বাচিত একটি সরকারের এগিয়ে চলা । ধন্যবাদ সুন্দর একটি বিষয়ে আলোচনার সুত্রপাত করার জন্য ।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:৩৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
ভোট হয়েছে পরিস্কার আমেরিকান গণতান্ত্রিক উপায়ে; বেশীর ভাগ মানুষ মনে করেছিল যে, "এজেন্ডার" কারণে ট্রাম্প পরাজিত হবে; ট্রাম্প পরাজিত হয়নি, তাই মানুষের এখন এজেন্ডার বিপক্ষে অবস্হা নিয়েছে, ভালো।
১৫| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৫
টারজান০০০০৭ বলেছেন: বাংগালীরা গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়া দেইখা বুইজ্যা কৃতার্থ হয় নাই ! লাউ আর কদুর মধ্যে যে পার্থক্য নাই এইটা বাঙালি ভালোই বোঝে , একমাত্র রঙিন চশমা চোখে দিয়া যারা আমেরিকা আর পাশ্চাত্যের 'সব ভালো' 'অছাম' কইতে যারা পুলকিত বোধ করে তারাই কৃতার্থ হইতে পারে।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
বন জংগলে থাকলে, জংগলকেই সভ্যতা মনে হয়, হাটার সময় লাঠির সাহায্য নিয়েও নিজকে টারজান মনে হয়।
১৬| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:৩০
বাকরখানি বলেছেন:
যার কাছে বাকশাল আছিল "সটিক ঘনতন্ত্র" সেই টোলের পন্ডিত চাঁদগাজী যদি কয় আমার নিজের গণতন্ত্রের "গ" জানার কথা না, তাইলে বুঝতে হইব ঠিক পথই আছি। একটা সত্যি কথা কন দেখি, আপনেরে নিয়া আপনার সহকর্মীরা হাসাহাসি করে না? এই প্রশ্নটার উত্তর সবসময় এড়ায়া যান আপনে।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমাকে নিয়ে আমার সহকর্মীরা হাসাহাসি করে।
১৭| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:৫৩
বাকরখানি বলেছেন: টারজান০০০৭ এক্কেরে আমার মনের কথাগুলো কইসে। কাজেই আমার মত টারজানও ব্লগার হৈতে পারব না টোল পন্ডিত চাঁদগাজীর সংজ্ঞায়
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪১
চাঁদগাজী বলেছেন:
ব্যান, ম্যান খেয়ে, সংজ্ঞা বদলায়ে দিয়েছি: মোল্লা শফি, বেগম জিয়া ও মাহমুদুর রহমান ব্যতিত, যারা লেখেন সবাই ব্লগার।
১৮| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:১৯
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: অগ্নীকন্যা আর মার্শাল মণিদের অবস্থা তো বর্তমানে এটাই।। কিন্তু তাদের আগেও কেউ ছিল বা আছে!!
জীবনের চোরাগলিতে হাঠতে যে।।য়ে বারবারই সেই "বেলতলায়" যাচ্ছি।। গন্তব্য ভিন্ন কিন্তু লক্ষ্য একই।। বেলতলা
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৩:৩১
চাঁদগাজী বলেছেন:
ছাত্ররাজনীতিবিদরা রাজনীতিবিদ হিসেবে "লিলিপুটিয়ান" ক্যাটেগরীতে পড়ে, বাল্য-বিবাহের সংসার; এদের বন্ধুরা, যারা রাজনীতির আলাদিনের চেরাগ পায়নি, তারা সবাই বেকার ও খুবই কস্টকর অবস্হায় আছেন।
১৯| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:৫১
টারজান০০০০৭ বলেছেন: বন্যেরা বনে সুন্দর , চাঁদগাজীরা ট্রাম্পের কোলে ! খিকজ !
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
বনে আছেন, বনেই থাকবেন আজীবন।
©somewhere in net ltd.
১|
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৭:৫২
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন:
মার্কিন নির্বাচন নিয়ে এই আগ্রহের মূল কারণ তৈরী করেছে মিডিয়া। মিডিয়া ট্রাম্প কে প্রতিষ্ঠা করার দায়িত্ব নিয়েছিল। তারা কয়েকটি কথা বেশী করে ছড়িয়েছে যেমন, রিফিউজি, অভিবাসী এবং মুসলাম সম্পর্কিত বিষয়গুলো। ফলে সারা বিশ্ব নির্বাচন আলোচনার কেন্দ্র বিন্দুতে চলে আসে এবং সবার মাঝে আগ্রহ সৃষ্টি হয়। এবং কি ধর্মীয় সম্প্রাদায়গুলো এ নির্বাচন নিয়ে মাতামাতি শুরু করে। বাংলাদেশের নিরীহ গোছের মানুষগুলো হিলারীকে সমর্থন করে অনেকে মনে মনে দোয়া পর্যন্ত করেছ।