নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

সময়ের সাথে সুর্য-দেবতা \'রা\' এর বিবর্তন, ও আপনি

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৮:১৪



যীশুর জন্মের ২৫০০ বছর আগে মিশরের ফারাওনরা বিশ্বাস করতেন যে, তারা সৃস্টিকর্তা ও মানুষের মাঝখানে এক অবস্হানে (নিজেরাও এক ধরণের গড) আছেন; তাদের মতে, সেই সময়ে সুর্যের দেবতা ছিল "রা"; "রা" নিজকে নিজে সৃস্টি করেছিলেন, উনার সন্তানেরা হলো, "শু", "টাাফনেট", "মাআত", "হাথর", বাসতেত"।

এতে আপনার আপত্তি নেই তো? এখন থেকে ৪৫০০ বছর আগের ব্যাপার; এগুলো নিয়ে নবী মুসা (PBH)'এর আপত্তি ছিল; ভালো যে, আপনি তখন জন্ম নেননি, সব ধকল গেছে মুসা (PBH)'এর উপর দিয়ে; এখন আপনার জানলেই চলবে।

সময়ের বিবর্তনে আরেক বড় গড দেখা দিলেন, উনার নাম "আমুন"; "রা"এর অনুসারীরা ও আমুনের অনুসারীরা ২ জনকেই মনে স্হান করে দিলেন, নাম দিলেন, "আমুন-রা"।

আরো কিছু সময় পরে এলেন বড় এক ফারাওন, আখেনাটেন, উনি "রা" ও "আমুন-রা"কে বাদ দিলেন, উনার মতে সুর্যের দেবতা, "আটেন"।

সবই ঠিক আছে, সময়ের সাথে সুর্য সম্পর্কে ও উহার দেবতার সম্পর্কে ধারণা বেড়েছে, বদলায়েছে; আজকের বিশ্বে সুর্যকে দেবতা হিসেবে ও শক্তির উৎস হিসেব অনেক ধর্মের লোকেরা পুজা করছেন।

আবার এদিকে সুর্য একটি তারকা, তার নিজস্ব গ্রহ আছে অনেকগুলো, গ্রহদের উপগ্রহ আছে; সুর্যে বয়স সাড়ে ৪ বিলিয়ন বছর, আরো ৫ বিলিয়ন বছর এভাবে থাকবে; সুতরাং, আগামীকাল কিছু ঘটছে না, গাছেরা ক্লোরোফিল কারখানা চালু রাখতে পারবে, গংগা স্নানের সময় নমস্কার করতে পারবেন। আমাদের গ্রহ পৃথিবী থেকে সে ৯ কোটী ৩০ লাখ মাইল দুরে অবস্হিত।

তা'হলে সুর্য সম্পর্কে মানুষের ধারণা বদলে গেছে ৪৫০০ বছরে; এবং আজকের সব তথ্য সঠিক, আগের তথ্য বদলাতে বেশ সময় লেগেছে; এখন কারো কাছে "তারকা", এবং আজকেও দেবতা।

দু:খের বিষয় যে, যাারা আজকে আমাদের তারকাকে দেবতা হিসেবে আমাদের থেকে বড় চোখে দেখছেন, আমরা তাদেরকে বড় চোখে দেখে, বড় সন্মান দেখানোর অবস্হানে নেই। বিশ্বের সব আদি ধারণা, সব আদি কথা, সব আদি কাহিনীর বিপরিতে একটা আধুনিক ধারণা, একটা আধুনিক কাহিনী বের হয়ে এসেছে; আপনি কোনটি ধারণ করতে চান, কোনটা আপনার জন্য সহজ, সেটা আপনাকে ঠিক করতে হবে।

*** নবী মুসা (PBH) ও ১ জন ফারাওনের সাথে ধর্ম নিয়ে সমস্যা হয়েছিল (বা হয়নি), সেটা নিয়ে ফারাওনদের খারাপ মানুষ হিসেবে নেয়া হয়েছে; আসলে, তারা সেই সময়ের জন্য খুবই শিক্ষিত এবং সারা বিশ্বে সবচেয়ে উন্নত সভ্যতার সৃস্টি করতে পেরেছিল।

মন্তব্য ৩৬ টি রেটিং +৮/-০

মন্তব্য (৩৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৮:৩১

আহা রুবন বলেছেন:
মানুষের বুদ্ধিমত্তা পরিবর্তিত হলে বিশ্বাসও বদলে যায়। ভাল কথা সূর্যের ভেতরে নাকি বরফ আছে?

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৮:৪১

চাঁদগাজী বলেছেন:


মোটামুটি অসম্ভব, কারণ তাপে সবকিছু নেচেন্ট অবস্হায়।

তবে, গান আছে একটা ঐ ধরণের।

২| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:০৭

শায়মা বলেছেন: চন্দ্র দেবতাকে নিয়েও লেখো ভাইয়া! :)

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:১৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


এক দেবতাকে তারকা বানানোর পর, চন্দ্রের গায়ে আরো নতুন কলংক দেয়ার স্হান আছে? চাঁদের বুড়ি শেষে পরিবেশ দুষণের দোষ দেবে?

৩| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:১৮

শায়মা বলেছেন: ওহ তাইতো!!!!! B:-)

শেষে আবার তোমার বিরুদ্ধে চাঁদগাজী উচ্ছেদ অভিযানেও লেগে যেতে পারে....ভাইয়ামনি!!!!!! :P

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:২৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


সম্ভাবনা আছে।

৪| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:৩৯

শায়মা বলেছেন: হা হা

বাট তোমার মত বীরের কি তাতে ভয় পেলে চলবে!!!!!!!!!

তুমি তো অকুতোভয় ভাইয়ামনি!!!!!!!

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৩৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


মনে হয়, আমি ব্লাগারদের ভয় পাই না, তবে পরীক্ষা করে দেখতে হবে।

৫| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:৫১

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: ভাইজান ইয়ে মানে আমি দুষ্টামির দেবতা!:)

শায়মাপুকে জিজ্ঞেস করে দেখ উনি আমায় তাই ভাবেন!:)

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৩৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



সব দুস্টের আসল কাহিনী বের করে ফেলেছে চিন্তাশীল মানুষেরা, এমন কি ইবলিশেরও; আপনি তো নিজকে সামান্য দুস্ট হিসেবে পরিচয় দিচ্ছেন মাত্র। ইবলিশের জন্ম হয়েছে আদি কাহিনীতে; ভালো চরিত্র সৃস্টি করতে হলে, সব লেখককে একটি খারাপ চরিত্র আনতে হয় লেখায়।

৬| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:০০

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: সময়ের সাথে মানুষের জ্ঞানের লেভেল বাড়ে। পুরাতন প্রযুক্তি কে ঝেড়ে ফেলে নতুন প্রযুক্তি গ্রহন করার জন্য মানুষ উদগ্রীব হলেও বিশ্বাসের ক্ষেত্রে মানুষ নড়চর করতে নারাজ। এই বিশ্বাসে চিড় ধরার জন্য কাউকে দায়িত্ব নিতে হয়। আগে বনী ঈসরাইলের নবীরা নিত।

বর্তমানে এই দায়িত্ব নিয়েছে প্রযুক্তি।

আমাদের ভারতীয় উপমহাদেশে এই ধরণের সমসাময়িক মিথ এখনও প্রবল। হাজার হাজার বছরের পুড়ানো ধর্মীয় মিথ কে ভারতীয় উপমহাদেশের মানুষরা পরিত্যাগ করতে নারাজ।

তবে, আশার কথা হলো বিজ্ঞান যেহেতু দায়িত্ব নিয়েছে তাই আশা করা যায় দ্রত না হলেও আস্তে আস্তে মানুষ সত্যটা জেনে বিশ্বাস বদলাতে থাকবে।

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৩৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



পাক-ভারতে শিক্ষা পেছনে পড়ে গিয়েছিল ইংরেজদের ভুল সিদ্ধান্তের ফলে। পরে সবাই ইংরেজদের অনুসরণ করে চলেছে।

৭| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৪১

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: আমায় আপনি বলবেনা ! X((

তুমি বলবে!:)

আপনি বললে দুষ্টামির দেবতা!:) এই ভাবটা আর আমার মধ্যে থাকে না!:)

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৫৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


মানুষ সব কালের সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে সৃজনশীল ছিলেন।

শৈশবে ছেলেমেয়েরা দুস্টামী করে, এটা স্বাভাবিক; তারুণ্য হবে গাছের মত, ফল দেবে ও ঝড় সহ্য করে প্রকৃতিতে টিকে থাকবে, এটাই কাম্য।

৮| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৫৩

আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: রা বহু পুরোনো কিন্তু বহু বিবর্তিত হয়েও বর্তমানে ওয়াল্ড এলিট কর্তক উপাসিত দেবতা

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৫৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


মানুষ দেনতাদের আয়তন, ওজন, বয়স, কার্য ক্ষমতা সবই জেনে যাচ্ছে; দেবতা থাকছে, গল্প বদলে যাচ্ছে, এখন গল্পে লজিক আছে।

৯| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৫৬

শায়মা বলেছেন: আরও পরীক্ষার দরকার আছে নাকি ভাইয়া!!!!!!!

তুমি তো অগ্নি,ক্ষিতি-অপ-তেজ-মরূৎ-ব্যোম বা পৃথিবী , জল-অগ্নি-বায়ু-আকাশ বা শব্দ , শ্পর্শ , রূপ-রস-গন্ধ সব পরীক্ষার উর্ধে আজিকে ভাইয়ামনি!!!!!!!! হাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহা :)

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:০০

চাঁদগাজী বলেছেন:


না, আমি কোন কিছুর উর্ধে নই আসলে; আমরা সকলেই সতীর্থ, শুধু শুরুটা অন্য এক প্রজন্মে

১০| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৫৯

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: তুমি আমায় পাত্তাই দিলে না ভাইয়া!:):)

আচ্ছা যাও আমি দুষ্টামি ছেড়ে দিলাম!:)

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:০২

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি স্হান করে নিয়েছেন; কবিরা মানুষের মাঝে থাকেন সব সময়ে।

১১| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:০৫

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: তুমি আমায় কবি ভাবো ভাইয়া!:)

বাহ! বেশ বেশ!:)

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২২

চাঁদগাজী বলেছেন:


ব্লগের কবিদের কাব্য প্রকাশিত হয়েছে, এবারও হবে; সামনে বাংলা সাহিত্যের সুদিন আসবে ব্লগের থেকে।

১২| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:৩৮

মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: একদা ব্লগে যেকথামালা পরিষ্কার উচ্চারনে বলা যেতো, তা এখন অনেক ঘুরিয়ে পেঁচিয়ে বলতে হয়, এটাই আমাদের অগ্রগতি। দারুনভাবে ছোটপরিসরে লিখেছেন। টার্গেট অডিয়েন্স বুঝতেগ পারলে হয়। ভালো থাকবেন

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


গত ৩৫০০ বছরের প্রতিটি ধারণা, প্রতিটি সংজ্ঞা "রিফাইন" হয়ে, আজকের জন্য সঠিক অবস্হায় এসেছে; যারা শিক্ষা পায়নি, যাদের শিক্ষার মানে সমস্যা আছে, তারা সমস্যা আছে।

১৩| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৭

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ভবিষ্যতে আরো কত কী যে পরিবর্তিত হবে!!! তবে আমার মূল বিশ্বাসের জায়গাটা যেন অপরিবর্তিত থাকে, এখন প্রার্থনা এটাই।

সুন্দর লিখেছেন। শুভেচ্ছা।

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:০৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


প্রকৃতিতে টিকে থাকার জন্য মানুষের উপর চাপ ছিলো চিন্তা করে, লজিক প্রয়োগের মাধ্যমে সমস্যার সমাধান বের করতে; যেসব সমাধানে লজিক ছিলো না, সেগুলো অস্হিতিশীল

ভয় পাবার কিছু নেই, মানব সভ্যতা বুঝে শুনে সবকিছু গ্রহন করে, এবং সত্য পরিবর্তনশীল নয়।

১৪| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:২০

আহমেদ জী এস বলেছেন: চাঁদগাজী ,




চমৎকার করে ইতিহাসের সাথে স্যাটায়ার জুড়ে দিলেন । আপনি পারেনও বটে !

তবে এটা ঠিক , সত্য পরিবর্তনশীল নয়। তাই মানুষ ও বদলাবেনা যতোই হেদায়েৎ করেন না কেন , এটাই সত্য । যদি সত্য না হতো তবে বিশ্বব্রক্ষ্মান্ডের কর্তাকে কষ্ট করে ৪ খানা আসমানী কেতাব আর লাখ খানেক বুজর্গ পাঠাতে হতোনা । :( :((

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:৫৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


সঠিক, সত্য স্হিতিশীল; মানুষ সহজে বদলায় না, একা সুর্য ও তার দেবতাকে তারকা বানাতে ৪০০০ বছর সময় লেগেছে, তারপরও সুর্য অনেকের কাছে আজকেও দেবতা।


১৫| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৭ ভোর ৬:৪৯

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: সুর্যদেবতা নিয়ে চমৎকার লিখেছেন । অন্ধ বিশ্বাস হতে প্রযুক্তি নির্ভর বৈজ্ঞানিক সত্যের উপর প্রতিস্ঠিত হওয়ার একটি কালানুক্রমিক বিবরন উঠে এসেছে লিখাটিতে । সেই প্রাচীন মিশরিয় আমলে মনে করা হত সুর্য দেবতা পৃথিবীর সকল প্রান্তের সবকিছুই নিয়ন্ত্রন করছেন - আকাশ, মাটি, পাতালপুরী !!!!! নতুন রাজ্যে তাকে আমুন রা ও নাকি বলা হত !!!!!! । আনেকেই বলে থাকেন তার সাথে বাজপাখীর সম্পৃক্ততা রয়েছে, তাই মুখও বাজপাখীর মত !!!!!! সূর্য কে রা এর চোখ বলা হয়ে থাকে, তার মাথায় প্রতীক হিসেবে তাই একটি সূর্য চাকতি দেখা যায় !!!!!

কিছু কিছু চিত্রশিল্পে তার একজোড়া ডানাও দেখা যায় !!!!
ফারাও আখেনাতেন এর সময়ে তার পূজা খুব আগ্রহ সহকারে করা হত !!!!! বিশ্বাস করা হতো , দুনিয়ার সবকিছুই রা এর হাতে তৈরী, মানবজাতি সৃষ্টি হয়েছে রা এর ঘাম আর কান্না থেকে, যার ফলে প্রাচীন মিশরীয়রা নিজেদের "রা এর পোষ্য" বলে বিবেচনা করত, এর জন্য সংঘাত ও হয়েছে নবী মুসার (PBH) এর সাথে।

যাহোক, আজ থেকে হাজার বছর আগে ফয়সালা হয়ে গেছে এটা নিছক সুর্য , একটি তারা বা নক্ষত্র , দেবতা নয়, এটা একটি সৃস্টি যার জীবনেরও রয়েছে একটি নির্দিষ্ট গন্ডি বা সীমারেখা , এই সময়ের মধ্যেই তার লয় ও ক্ষয় । বিশ্বাসের জায়গা একটাই তিনি হলেন মহান সৃস্টি কর্তা এক আল্লাহ । বাকী সকলেই তার সৃস্টি ও একটি নিয়মের অনুবর্তী এর বেশী কিছু নয় ।

ধন্যবাদ একটি সুন্দর বিষয়ে আলোচনার সুযোগ করে দেয়ার জন্য।

২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৭:০৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


শেষ ফয়সালা, কারো কাছে তারকা, কারো কারো কাছে আজও দেবতা; অনেক কিছুই এই অবস্হায় ঝুলছে

১৬| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৮:৫১

সৈয়দ তাজুল বলেছেন: ভাউ,
আপনার মিশন চালিয়ে যান, এক কাপ চা পান করেন!

যারা অন্ধ বিশ্বাসী তাদের অন্ধত্ব দূর করতে চেষ্টা করা প্রয়োজন! তবে কিছু মানুষ এমন থাকবেই, যারা বুঝেও বুঝে না!

২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:৪৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



পৃথিবীর বিরাট সংখ্যক মানুষ এক নতুন পৃথিবীতে বসবাস করেন।

১৭| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৩৬

জুন বলেছেন: ভালো বলছেন ;)

২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


মানুষ যদি লজিক্যালী চিন্তা না করতো, তা'হলে আজো গুহায় থাকতে হতো।

১৮| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৫

রাতুল_শাহ বলেছেন: এখন কারো কাছে "তারকা", এবং আজকেও দেবতা।

পুরো লেখাটা অন্যরকম ভালো লাগলো।

২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:২২

চাঁদগাজী বলেছেন:


সব আদি কথার বিপরিতে আজকে একটি নতুন সঠিক ধারণা আছে; যাদেরকে নিজের জাতিরা এই ধারণা থেকে বন্চিত করছে, তারা নিশ্চয় পেছনে পড়ে যাচ্ছেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.