নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

কেনেডিতে আটকা-পড়া মুসলমানদের পক্ষে সিভিল লিবার্টিজ\'এর বিজয়

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৪৬



৭ মুসলিম দেশের নাগরিকদের আমেরিকায় প্রবেশ নিষিদ্ধ করার জন্য ট্রাম্পের অর্ডার দেয়ার পর, গতকাল ২ ইরাকী নাগরিক কেনেডী এয়ারপোর্টে আসার পর, তাদেরকে নিউইয়র্কে প্রবেশ করতে না দিয়ে এয়ারপোর্টে আটকিয়ে দেয়। তাদের পক্ষ থেকে আইনজীবিরা স্হানীয় কোর্টে মামলা দায়ের করে সাময়িক অবস্হানের অনুমতি পেয়ে যায়। আজকে শনিবার সন্ধ্যায় তাদেরকে দেশের ভেতরে প্রবেশ করতে দেয়া হয়।

আবার, এদিকে আমেরিকান সিভিল লিবার্টিজ ইউনিয়ন আলাদাভাবে এই ২ জন, অন্যান্য এয়ারপোর্টে আটকে-পড়া মুসলমান ও সামনের দিন গুলোতে সম্ভাব্য আগত মুসলমানদের দেশের অভ্যন্তরে প্রবেশ ও অবস্হানের অনুমতি চেয়ে ব্রুকলীন ফেডারেল কোর্টে শুনানীর জন্য আবেদন করে; রাত ৯ টার পর, শুনানী শেষে বিচারক প্রেসিডেন্টের অর্ডারকে "ওভার-রাইড" করে রায় দেয়; রায়ে বলা হয় হয় যে, প্রেসিডেন্টের অর্ডার প্রয়োগ করে কাউকে আমেরিকায় প্রবেশ করতে বাধা দেয়া যাবে না।

রাত ১০টার পরও ব্রুকলীন কোর্ট প্রাংগনে সিভিল লিবার্টিজ ইউনিয়ন তাদের বিজয়ের পক্ষে মিছিল করে; তদের হাতের প্লাকার্ড লেখা ছিল, "মুসলমানদের ব্যান করা বে-আইনী", "প্রেসিডেন্টের অর্ডার আমেরিকান সংবিধান বিরোধী"; শতশত মানুষ একত্রিত হয়ে ট্রাম্প বিরোধী শ্লোগান দেয়।

মিছিলে উপস্হিতদের মাঝে সামান্য কয়েকজন সাদা আমেরিকান ব্যতিত সবাই স্হানীয় ইহুদী। শুনানীর জন্য আবেদনও করেছেন ইউনিয়নের পক্ষর থাকে ইহুদী আইনবিদ। সরকারের পক্ষ থেকে এটর্নি জেনারেলের অফিস এই রায়ের বিপক্ষে রিমেডি না চাওয়া অবধি, এই রায় বহাল থাকবে।

সিভিল লিবার্টিজ ইউনিয়ন লোকেরা ও স্পেনিশ কয়েকটি গ্রুপ মুসলিম মিছিলকারীদের সাথে কেনেডি এয়ারপোর্টে এখনও বিক্ষোভ প্রদর্শন করছে।

মন্তব্য ৪৮ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৪৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:০৭

আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: দেখতে থাকি ট্রাম্প সাহেবকে দিয়ে কি করানো হয়। এবং ৪ বছরের পূর্বেই জেব বুশকে ক্ষমতায় আনা হয় কি না।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:২৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


৯ দিনে কিছু বুঝা কঠিন; সে এখনো নির্বাচনী এজেন্ডার ভেতরে আছে; এগুলো করার কথা বলে সে ভোট পেয়েছে।

২| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:২২

রুপম হাছান বলেছেন: পুরোনো বোতলে নতুন কাসুন্দি। ট্রাম্প হচ্ছে বুশ প্রশাসনের নতুন রুপ। মনে হয় না, ট্রাম্প এমন কিছু করে বেশি দিন টিকে থাকতে পারবে কারণ বুশ প্রশাসনের তুলনায় ট্রাম্প প্রশাসন এইসব ব্যাপারে অনেক বেশি সতর্ক। যার ফলে নিজ প্রশাসন থেকেও তেমন বেশি সমর্থন নাও পেতে পারে। আর এজন্য প্রেসিডেন্ট হিসেবে ট্রাম্প যা কিছুই করতে চায় কিংবা তা বাস্তবায়ন করতে চায় তা একান্তই তার নিজেরই করতে হবে। দেখা যাক...

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:২৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমেরিকার প্রশাসন বদলায় না, যেটা বুশের, সেটাই ওবামার, সেটাই ট্রাম্পের। নতুন যেটা, সেটা হলো ক্যাবিনেট। এক সপ্তাহ গেছে নির্বাচনী এজেন্ডা কার্যকরী করতে। আগামী সপ্তাহে বুঝা যাবে।

এখনো আরবী যুদ্ধ নিয়ে মুখ খোলেনি, এটা নিয়ে সবাই ভীত।

৩| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৪৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
বর্বর আরবের বেয়াদবগুলারে ঢুকতে না দেয়াই উচিত।
বাংলাদেশী ইমিগ্রান্ট প্রত্যাশিরা সেই সুযোগে বেশী চান্স পাউক।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৪১

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংগাীরা আসতে পারবে; তবে, কিছু বাংগালী আরবী টাকায় কয়েকটা এসোসিয়েশন চালাচ্ছে আমেরিকা ও কানাডায়, এটা সমস্যা হবে।

৪| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:১৪

কলাবাগান১ বলেছেন: এই অর্ডার শুধুমাত্র যারা ভ্যালিড ভিসা প্রাপ্ত তাদের জন্য প্রযোজ্য। তার ব্যান কিন্তু বজায় আছে....এটা দেখতে হবে কখনও চিন্তা নাই।

অপ্রাসংগিক কথা:

সর্বাধিক লাইক প্রাপ্ত মন্তব্য কে ও আলোচিত হিসাবে দেখতে চাই

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


রায় ৭ দেশের ব্যান ঠেকানোর নয়; ভিসা নিয়ে আমেরিকান ইমিগ্রেশন বুথে এলে ঐ ৭ দেশের নাম নিয়ে আটকাতে পারবে না, বা মুসলমান হিসেবে আটকাতে পারবে না।

৫| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৩০

জুন বলেছেন: আমার দেবর 2006 এ আমাদের জন্য এপ্লাই করেছিলো । সে একটা নামকরা ইউনিভার্সিটির টিচার । ট্রাম্পের আমলে আমাদের যাওয়া কি সম্ভব চাদগাজী :( ??

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



প্রসেসিং এ বার বার তদন্ত করবে, তাতে সময় বেশী লাগবে; কিন্ত আপনাদের আসতে দিবে।

৬| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৫০

রাফা বলেছেন: এ পর্যন্ত যতগুলো অর্ডারে স্বাক্ষর করেছে ডোনাল্ড ট্রাম্প তার অধিকাংশই আমেরিকার সংবিধান পরিপন্থি।ভবিষ্যতেও এই ধারা অব্যাহত থাকবে বলেই আমার বিশ্বাস। মুসলিম হিসেবে বাংলাদেশের ইমিগ্রান্টরাও হয়রানির স্বিকার হবে।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংলাদেশী অনেক মানুষ পাকিস্তানী ও আরবদের পেছনে পেছনে ঘুরে, আরব থেকে ডলার এনে মসজিদ ও এসোসিয়েশন করছে; এগুলো একদিন সমস্যা হবে।

আমেরিকান প্রেসিডেন্ট কোন অবস্হায় সংবিধান পরিপন্হি কিছুতে সাইন করতে পারে না, অনেক স্তর পরীক্ষা নিরীক্ষার পর অর্ডারটি প্রেসিডেনট'এর টেবিলে যায়।

৭| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:১৭

জুন বলেছেন: থাক তাইলে আর যাইতে চাই না চাঁদগাজী । ।এত কষ্ট করে ট্রাম্প তদন্ত করবে ! কি দরকার !! :(
থাইল্যন্ডেই ভালো আছি । দু ঘন্টা আড়াই ঘন্টায় যাই আসি । রেসিজমের ভুত এখোনো সেখানে প্রবেশ করেনি । মসজিদ মন্দির মঠ পাশাপাশি বানিয়ে যার যার ধর্ম পালন করছে । পাশাপাশি অত্যন্ত সৌহার্দ্যপুর্ন ভাবে বসবাস করছে । সুখে আছে । কেউ কারো ব্যপারে নাক গলাচ্ছে না । অন্তত আমি দেখিনি ।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমেরিকায় আমেরিকানরা নিজেদের মানুষ হত্যা করে দেশকে সমস্যায় রাখছে, এর পর বাড়তি হত্যাকারী হচ্ছে নবাগত কিছু মুসলিম, যারা এসেই স্হানীয় সংস্কৃতিকে "পাপাচার" ইত্যাদি বলছে, ও সুযোগ মত ধর্ম প্রচারের চেস্টা করছে। উহুদীরা ধর্ম প্রচার করে না, হিন্দুরা ধর্ম প্রচার করে না; খৃস্টান ও মুসলমানেরা ধর্ম প্চার করে; ফলে, সংঘর্ষ অনিবার্য।

৮| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৯

নতুন নকিব বলেছেন:
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: বর্বর আরবের বেয়াদবগুলারে ঢুকতে না দেয়াই উচিত।
বাংলাদেশী ইমিগ্রান্ট প্রত্যাশিরা সেই সুযোগে বেশী চান্স পাউক।


@হাসান কালবৈশাখী, আপনার নিকের প্রথমাংশের শব্দটি দেখে যে কেউ ধরে নিবে, আপনি মুসলিম। শুধু মুসলিম নন। পাক্কা মুসলিম। একেবারে পয়গাম্বরে আরাবীর নাতী, সাহাবীর নাম। কিন্তু হাজার হাজার নবী রাসূলের জন্ম যে আরবে, সেই আরবকে আক্রমন করছেন হিংস্রভাবে। তাহলে এই নিকটি কি শুধুই মুখোশ? মুখোশের আড়ালে কি অন্য কিছু? অন্য ফায়দা? অন্য চিন্তা? অন্য বিজনেস? অন্য খেলা?

আরবরা যদি বর্বর, বেয়াদব হন তাহলে শালীন-কুলীন-সিভিলাইজড বলতে চান কাদেরকে?

আরবের সব মানুষ ভাল হবে, কথা নেই। কিন্তু আপনি জেনারেল কথা বলেছেন, যাতে সবাইকে খারাপ হিসেবে চিত্রিত করা হয়। ভাই, আসুন না, আমরা অন্যকে শ্রদ্ধা করতে এবং অন্যের ভালবাসা নিতে শিখি।

ভাল থাকবেন।

প্রিয় চাঁদগাজী ভাই,
মনে হচ্ছে, তিনি আমেরিকাকে একটা সাম্প্রদায়িক কূপমন্ডকতায় আচ্ছন্ন, অন্ধকার আদিম পরিবেশ উপহার না দিয়ে ছাড়বেন না!

প্রতিনিয়ত আপডেট তুলে ধরায় অনেক শুভকামনা।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমেরিকা অনেক সংস্কৃতির দেশ, মিশ্র-সংস্কৃির দেশ, অনেক ধর্মের দেশ; এখানে সবাকে সহ্য করা হয়; এরা চাহে না যে, নতুন এমিগ্র‌্যান্টরা স্হানীয় সংকৃতি ও স্হানীয় মুল ধর্মের বিপক্ষে কথা বলুক; এটা এখন সমস্যা হয়ে উঠেছে।

৯| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:১০

প্রশ্নবোধক (?) বলেছেন: আহারে! কত্ত জনের যে স্বপ্ন ভংগ হবে। !:#P

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমেরিকানদের স্নপ্ন হলো বর্তমান থেকে মানব সভ্যতাকে সামনে নেয়া।

১০| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:২৪

আখেনাটেন বলেছেন: ট্রাম্প যত সহজে সমস্যাকে সমাধান করতে চাইছে তত সহজে এর সমাধান হওয়ার কথা নয়। বৈশ্বিক সন্ত্রাসবাদ দূর করতে হলে প্রথমে আমেরিকার দৃষ্টিভঙ্গির বদল দরকার বিশ্বের অপরাপর মানুষের প্রতি। আর আরব রাজা-বাদশাহদের একটা চরম শিক্ষা দিতে পারলে সমস্যার অনেকটাই সমাধান সম্ভব।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমেরিকা ও বিশ্ব পরিস্হিতির একটা হাইপোথেটিক্যাল সমাধানকে ভোটের এজেন্ডা করে ট্রাম্প জিতেছে; এখন সে নিজের এজেন্ডার পক্ষে অর্ডার দিচ্ছে; ২ সপ্তাহের মাঝে অর্ডার দেয়া শেষ হবে; সামনে আছে, আরব যুদ্ধ, ইরান ও কোরিয়া।

১১| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৯

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:

টেক্সাসে মসজিদে আগুন দেওয়া হয়েছে, দাউদাউ করে পুড়ছে, আর এসব অ্যামেরিকান হিউম্যানিটি দেখাচ্ছে?


টিয়ারপির জন্য মেডিলিন অল ব্রাইট দেখি মিডিয়ায় ছেয়ে গেছে আর আপনি এসব মিডিয়া সিকারদের মিছিল ফিছিলের কথা বলে কি প্রমান করছেন?


২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪০

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমেরিকায় মসজিদ, গীর্জা, টেম্পল, সিনাগগ খুবই কম পোড়ানো হয়; যা হচ্ছে, সেটার বিচার হবে।

আমি ট্রাম্পের নির্বাচনী এজেন্ডা কার্করীর পদক্ষেপ, মানুষের মাঝে গ্রহনযোগ্যতা ও উহার প্রভাব তুলে ধরা ও ব্যাখ্যা করার চেস্টা করছি। আমি যেগুলো লিখছি, এগুলো সংবাদ, আমি মাঝে মাঝে আমার ছোটখাট এনালাইসিস যোগ করছি, কিংবা সংবাদটাকে সঠিকভাবে তুলে ধরেছি।

১২| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৭

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:


আমেরিকায় যদি কেউ এসব করে তবে তার বিচার হোক এটাই চাই। বিশ্বের বিশ্বাস আমেরিকায় ছিল, কিন্তু ট্রাম্প যা করছে তা ভংগ করছে। তার থেকে ভয়াবহ হল এই সব উগ্রবাদী কর্ম। একবার আশেপাশের মুস্লিমদের মনোভাব বুঝতে চেষ্টা করুন। মনে সবাই আঘাত পাবেই। এই অনুভূতি খুব গভীর। এদিকে ট্রাম্প বা প্রশাসন কি দৃষ্টি দেবে নাকি সব মুস্লিম বা অভিবাসী আটলান্টিক বা প্রশান্ত পাড়ে ফেলে দেওয়া হবে?

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৩২

চাঁদগাজী বলেছেন:


মুসলমানেরা ছাড়া আমেরিকায় বিপুল পরিমাণ ইহুদী, হিন্দু, বৌদ্ধ বাস করছেন ও আসছেন; তাদের সাথে আমেরিকানদের এত সমস্যা হচ্ছে না কেন?

মুসলমানরা লজিক্যালী ভাবতে পারে না; ফলে, তারা সহ-অবস্হানে যেতে সমস্যা হচ্ছে। একজন ভারতীয়কে প্রশ্ন করেন, সে কেন আমেরিকায় এসেছে? ৯০% ক্ষেত্রে উত্তর হবে, চাকুরী, পড়ালেখা, ভালো জীবনের আশায়।

আমেরিকায় ৫ বছর থাকা কোন মুসলিমকে একই প্রশ্ন করেন, উত্তর হবে, আল্লাহ চেয়েছেন।

নোয়াখালীতে মানুষ হত্যার বিচার এড়াতে পালিয়ে এসেছে বিএনপি'র ব্যা: মওদুদুীর ক্যাডার; দেশে পালিয়ে থাকার সময় মোল্লাদের মত কাপড় চোপড় পড়তো; এখন এখানে নিজে প্রথমে ভাড়া করে বাড়ী নিয়ে মসজিদ করেছে, পরে মানুষের টাকায় বাড়ীটা খরিদ করেছে। উনি ঈদের নামাজের সময় মাইকে ঘোষণা দিয়েছেন, মসলমানেরা এখানে আসছে আল্লাহের ইচ্ছাকে কার্যকরী করতে মাত্র। সমস্যা তো হবেই।





১৩| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৬

রাতুল_শাহ বলেছেন: ডোনাল্ড ট্রাম্প আমেরিকাকে নিজের ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের মত মনে করেছে।
সে হয়তো বুঝবে বা বুঝবে না, ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান আর রাষ্ট্র এক জিনিস নয়।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:২১

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি সঠিক, প্রত্যেক মানুষের প্রফেশান তার উপর কিছুটা হলেও প্রভাব ফেলে; সেদিক থেকে সমস্যা হচ্ছে! তবে, ১০ দিনে সে নিজের নির্বাচনী এজেন্ডাকে কার্যকরী করার চেস্টা করেছে; এখনো নতুন কিছু করেনি; ফলে, আমেরিকা অপেক্ষা করছে, পর্যবেক্ষাণ করছে।

১৪| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৩৫

গেম চেঞ্জার বলেছেন: কেবল ধর্ম/মতের ওপর ভিত্তি করে এইরকম সিদ্ধান্তই রেসিজম! আমেরিকার ইতিহাস হল বর্ণবাদবিরোধিতার ইতিহাস, তাদের ঐতিহ্য নিয়ে তারা সচেতন না থাকাটাই বরং অস্বাভাবিক। ফেসবুকের মার্ক তো বললই এ সিদ্ধান্ত একটি ভুল সিদ্ধান্ত, আমেরিকার তো আজকের এ অবস্থানে আসার পেছনে ইমিগ্রান্টরাই সর্বাধিক ভুমিকা রেখেছে! আর সেই আমেরিকা কি না..

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৫৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমেরিকা ইমিগ্রান্টদের দেশ; সম্পতি ইউরোপ থেকে বেশ পরিমাণ ইহুদী এখানে এসেছে, ইসরায়েল থেকে রাশিয়ান ইহুদীরা এখানে আসছে; এসে এরা সমাজের সাথে মিশে যাচ্ছে; বাংলাদেশের কেহ একজন কেনেডি দিয়ে ঢুকলেই পুরো দেশ মাথায় তোলে, কাপড় আলাদা, কারো কারো মাথায় টুপি, কারো চোখও ঢাকা, কেহ শীতের মাঝে সেলোয়ার পরে কাঁপছে!

আমেরিকানদের ছোট অংশ মুসলিম বিরোধী, বড় অংশ সবার জন্য সমান।

১৫| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৩৯

পলাশমিঞা বলেছেন: লোকটা আসলে লীলাখেলা শুরু করেছে। কখন যে আগুনের খালে পড়বে তা সে জানে না।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:০০

চাঁদগাজী বলেছেন:


সে যেসব অর্ডার দিচ্ছে, প্রতিটি সে হাজার বার উচ্চারণ করেছে নির্বাচনী প্রচারে; এগুলো নতুন কিছু নয়। ভয় হচ্ছে, সামনের দিন গুলোকে নিয়ে, যখন সে কোরিয়া, ইরান, আরব ও তুরস্ক সম্পর্কে সিদ্ধান্ত নেবে।

১৬| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৪৪

খোলা মনের কথা বলেছেন: ট্রাম মুসলমানদের উপর এতো খেপা কেনো??? অন্য ৭টা রাষ্ট্রর মত বাংলাদেশও ব্যান করার চিন্তা আছে নাকি ট্রামের.....

ভাল মছিবাতে এখন আমেরিকা প্রবাসীরা....

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:০৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংলাদেশ, পাকিস্তান ও আফগানিস্তানকে পর্যবেক্ষণ করছে। বাংগালীরা পাকিস্তানী ও আরবদের সাথে চলাফেরা করছে,বিশেষভাবে অনেক গুলো এসোসিয়েশন করেছে, মাদ্রাসা করছে আরবী টাকায়; সমস্যা হতে পারে।

অনেক মুসলমান নিজের থেকে ভয়ে চলে যাবে, অর্ধেক পাকিস্তানী চলে গেছে কানাডা ও ইউরোপ।

১৭| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:২৩

পলাশমিঞা বলেছেন: তাইলে তো সত্যাসত্য জানা হবে। তার জোর কোথায় এখন না জানলে কদ্দিন পর সকলরে জানা হবে এবং তখনই সমস্যা শুরু হবে।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:৫১

চাঁদগাজী বলেছেন:


ট্রাম্প গত ৬ মাসের বিশ্বের সবচেয়ে আলোচিত ব্যক্তি; তার শক্তি, দুর্বলতা অনেকটুকু বেরিয়ে এসেছে, মানুষ পর্যবেক্ষণ করছেন; যারা ভুল বুঝবেন, তাদেরকে মাসশুল গুনতে হবে।

১৮| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:০১

টুনটুনি০৪ বলেছেন: ট্রাম্পকে আরও সময় দিতে হবে। যোগ্যতার ব্যপারতো!

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:০৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


হ্যাঁ, ১ সপ্তাহ খুব একটা বড় সময় নয়; আমেরিকানরা বাস্তব ট্রাম্পকে দেখছে, ক্রমেই বুঝার চেস্টা করবে।

১৯| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:২৫

পলাশমিঞা বলেছেন: অপেক্ষা করতে হবে। মাত্র শুরু হয়েছে।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:০৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


সিওর

২০| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:৪০

রাতুল_শাহ বলেছেন: জুন বলেছেন: থাক তাইলে আর যাইতে চাই না চাঁদগাজী । ।এত কষ্ট করে ট্রাম্প তদন্ত করবে ! কি দরকার !!
হা হা হা.... মজা পাইলাম পড়ে।

লেখক বলেছেন: আমেরিকান প্রেসিডেন্ট কোন অবস্হায় সংবিধান পরিপন্হি কিছুতে সাইন করতে পারে না, অনেক স্তর পরীক্ষা নিরীক্ষার পর অর্ডারটি প্রেসিডেনট'এর টেবিলে যায়।

এটা নিয়ে বাসায় আজকে কথা হচ্ছিলো। আজকাল অনেক জায়গায় আলোচনার বিষয় ট্রাম্প ভাইয়া।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:১১

চাঁদগাজী বলেছেন:



ট্রাম্প কোভাবেই আমেরিকান প্রশাসন ও দরকারী প্রটোকল এড়াতে পারবেন না।

২১| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:২৪

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশের বিরুদ্ধে আদালতের স্থগিতাদেশটি আবেদনটি নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত মি: ট্রাম্পের অভিবাসী সংক্রান্ত নির্বাহী আদেশ বাস্তবায়ন আপাতত স্থগিত থাকবে। আর আদালতের এই স্থগিতাদেশ আসার পর আমেরিকান সিভিল লিবার্টিস ইউনিয়ন বা এসিএলইউ টুইট বার্তায় লিখেছে "প্রথম সপ্তাহেই ডোনাল্ড ট্রাম্প আদালতের কাছে হারলেন"।

তার এই ধরণের হার প্রতিটি ক্ষেত্রেই অব্যাহত থাকবে বলে সকলেই আশাবাদ ব্যক্ত করছেন । এক নম্বরী দুই নম্বরী করে ব্যবসা বানিজ্যে কিছুটা সফল হওয়া যায় কিছুদিনের জন্য । রাস্ট্র পরিচালনায় সফল হতে হলে যে ধীধক্তি ও প্রজ্ঞার প্রয়োজন তার কোনটিই ট্রাম্পের নেই । অন্যের কামাই করা ননীর উপরে ভেসে থাকা( প্রচুর সংখ্যক ইমিগ্রান্টেরদেরকে কম মজুরী দিয়ে খাটানোর কামাই দিয়ে চলা) কিছু এমেরিকান ভোট দিয়ে কি বস্তু এনেছে তা এখন থেকে হারে হারে টের পাবে ।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ ভোর ৫:৪৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমেরিকার ৬০% মানুস ব্যক্তিগতভাবে ভিসা পাওয়া কোন ব্যক্তিকে আমেরিকায় প্রবেশের পক্ষে কথা বলবে।

ভোটের পর, মুসলিম দেশ থেকে আমেরিকায় প্রবেশে ৩ মাস বন্ধ রাখা ট্রাম্পের ভোটের এজেন্ডায় ছিল। এখন ট্রাম্পের এই অর্ডারের বিপক্ষে মানুষ বেশী, কিন্তু ভোটার বেশী ছিলো না।

২২| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৭:৩৫

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: প্রেসিডেন্ট হিসেবে শেষ সাংবাদিক বৈঠকে বারাক ওবামা বলেছিলেন, প্রয়োজন হলেই প্রশাসনের বিরুদ্ধে সরব হবেন তিনি। হোয়াইট হাউসে এসেই ট্রাম্প হাত দিয়েছেন ‘ওবামাকেয়ার’ (স্বাস্থ্য বিমা) প্রকল্পে। সরেছেন ট্রান্স প্যাসিফিক বাণিজ্য চুক্তি থেকে। এ বার দরজা বন্ধ হল শরণার্থীদের। শান্তির নোবেলজয়ী প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট মুখ খুলবেন কি?

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩০

চাঁদগাজী বলেছেন:


যদি তিনি একটিভ রাজনীতিতে থাকেন, শুরু করতে সময় লাগবে; এখনো সময় হয়নি।

২৩| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৮:৩৯

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ব্যাপারটা কেমন হয়ে গেল না? মুসলমানদের জন্য ইহুদীরা উঠে পড়ে লেগেছে! মুসলমানরা কোথায়!!

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



ইহুদীরা সব সময় মুসলমানদের পক্ষ নেয় সব যায়গায়; সমস্যা শুধু ইসরায়েলে। মুসলমানরা জন্ম থেকে শুনে শুনে ইহুদী বিরোধী।

২৪| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:০০

সোহানী বলেছেন: যাইহোক নাফটা বাতিল করে ট্রাম্প বড় রকমের ছাগলীয় কাজ করেছে কারন নর্থ আামেরিকায় এক্সপোর্ট নির্ভর ইকোনোমিতেই তাদেরই ক্ষতি বেশী। এদিক দিয়ে কানাডা নতুনভাবে দাড়াবে....

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


নাফটা, টিপিপি ইত্যাদি ঠিকই অন্যভাবে ফিরে আসবে, মনে হয়, সে শর্ত বদলানোর চেস্টা করছে।

২৫| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৪৯

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আশা করি অল্পদিনের মধ্যেই তিনি ইমপিচমেন্টের কবলে পড়বেন।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২২

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাহির থেকে যদিও মনে হচ্ছে যে, উনি মানুষের মতের বিপক্ষে কাজ করছেন; আসলে, ব্যাপার পুরোপুরি সেই রকম নয়; মুসলমানদের প্রবেশ বন্ধ করার এজেন্ডা দিয়েই ভোট পেয়েছেন। যদিও প্রতিবাদ হচ্ছে বিশালভাবে, কোর্ট আপাতত বিপক্ষে, কিন্তু এক বড় অংশ এই পদক্ষেপের পক্ষে আছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.