![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।
আশি সালের আগে, মালয়েশিয়ান তামিলরা শ্রীলংকার পাসপোর্ট যোগাড় করে ইউরোপ যেতো, রাস্তাঘাট পরিস্কার করতো, দেশে টাকা পাঠাতো; আজ, মালয়েশিয়ায় ৫০ লাখের বেশী বিদেশী কাজ করছে, পড়ছে, বাড়ী কিনছে, ব্যবসা কিনছে; ১৯৮০ সালের আগে মালয়েশিয়ায় কি সম্পদ ছিলো না? সম্পদ সব সময় ছিলো, মগজ ছিলো না; সম্পদকে কিছু লোক দখল করে রেখেছিলো! সম্পদের ভাগ যখন সবাইকে দেয়া হয়েছে, সবাই উৎসাহিত হয়ে কাজে লেগে গেছে।
আজ বাংলাদেশে যদি আমেরিকান,কানাডা, অস্ট্রেিয়ান ও ইউরোপিয়ান ভিসা দেয়া হয়, শেখ হাসিনা, ওবায়দুল কাদের, বেক্সিমকো, কর্নেল ফারুক, বসুন্ধরা, আলম ব্রাদাসের লোকজন ব্যতিত প্রায় সবাই ভিসাটা নিয়ে রাখবে। আসলে, শেখ হাসিনা থেকে আলম ব্রাদার্স সবার আমেরিকান ভিসা কিন্তু আছে! আমাদের মগজ, ১৯৮০ সালের মালয়েশিয়ানদের স্তরে আছে।
ইরান থেকে এখন হয়তো খৃস্টান, ইহুদী, কুর্দি, বাহাই ও সুন্নী ছাড়া তেমন কেহ আমেরিকা যেতে চাইবে না; আসলে, আমেরিকার ব্যান থেকে ইরান সরকার বিশালভাবে উপকৃত হয়েছে, ইরানীরা মনাসিকভাবে আরো আমেরিকা বিরোধী হয়ে উঠবে; ইরান সরকার ইরানীদের আমেরিকা বিরোধী মনোভাব ধরে রাখতে চায়; ইরানী নাগরিকারা মিডলইস্টে নিজেদের প্রভাব বিস্তারে বিশ্বাসী, তাদের স্বপ্ন এখন এটমো বোমা। হিটলার জার্মানীকে যেখানে নিয়েছিল, আয়াতোল্লাহ ও আহমেদী নেজাদ ইরানীদের ওখানে নিচ্ছে।
ইয়েমেন, সুদানের লোকজনের সাথে কিছুদিন চললে বুঝতে পারবেন যে, এরা রাজনীতি ইত্যাদির ব্যাপারে এখনো আদি মানব; এসব দেশে ধর্ম ও রাজনীতির মাঝে কোন পরিস্কার বিভাজন রেখা নেই, এরা ভার্চুয়াল জগতে বাস করে; এরা ঠিক জানে না, এরা কোন দেশের নাগরিক; দেশ ও জাতি সম্পর্কে এদের পরিস্কার ধারণা নেই! ইয়েমেনের ৬০ ভাগ লোক বিকেল বেলায় মাতাল থাকে।
সবগুলো মুসলিম অধ্যুসিত এলাকায় উন্নয়নের জন্য প্রচুর সম্পদ আছে; আছে মানব সম্পদ; এখনও জীবন যাত্রা খুবই সহজ; এদের কোন দেশে যাওয়ার দরকার নেই। আরবে সম্পদের অভাব নেই, বরং মানব সম্পদের অভাব থাকবে দীর্ঘ দিন; সেই আরব থেকে সারা বিশ্বে শরণার্থী যাচ্ছে; বাংলাদেশ, পাকিস্তান, আফগানিস্তানে সম্পদের অভাব নেই; সাধারণ মানুষের সম্পদকে খুবই সামান্য সংখ্যক মানুষ দখল করে, মানুষকে বিদেশমুখী করে তুলেছে। বাংলাদেশে বিদেশ থেকে যেই পরিমাণ রেমিট্যান্স আসছে, তার কাছাকাছি পরিমাণ সম্পদ বাংলাদেশ থেকে বাহিরে যাচ্ছে প্রতি বছর।
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:৪৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
শিক্ষিতদের আসল জীবনে ফেরত যেতে হবে, সাধারণ মানুষকে বন্চিত করে, প্রয়োজনের বাহিরে সম্পদ দখল করা বন্ধ করতে হবে; যারা ইতিমধ্যে বন্ছিত হয়েছে, তাদেরকে সমাজে স্হান করে দিতে হবে।
২| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:৫৫
সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: অাগে নিজের কথা চিন্তা করেন। তারপর অন্যের কথা বলেন। ট্রাম্প যদি মুসলমানদের বেরকরার কথা চিন্তা করে বা সেতাঙ্গরা বিশৃঙ্খলা শুরু করে তবে স্পষ্ট ভাবে মনে রাখুন অাপনিও ছাড় পাবেননা। যতোই অাপনি নিজেকে স্বতন্ত্র ভাবেন না কেনো।
যতোই মুসলমানদের খুচামারেন, ভুলে যাবেন না, জন্মসুত্রে অাপনিও তাদের একজন। অন্যের উপরে দোষ চাপিয়ে কোন লাভ হবেনা।
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:২৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
দেশে আপনার মতো আফগানী লজিকের লোকের সংখ্যা বাড়ছে; আপনাদের মতো লোকেরা দেশকে আফগানিস্তান বানায়ে, পরে ইউরোপ গিয়ে আরবী টাকায় ইসলাম প্রচারে নামে; আমি দেশে থাকি বেশী সময়; ব্যান হলে আমার মাথা ব্যথা নেই
৩| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:৫৫
প্রশ্নবোধক (?) বলেছেন: কোন এক অর্থনীতির বইতে পড়েছিলাম যে, যে রাষ্ট্র তার উৎপাদিত বা আহরিত পণ্যের কাচামাল সরাসরি রফতানী করে তারা উন্নতি করতে পারেনা। মূলত সেখানে বোঝানো হয়েছে যে, সরাসরি কাচামাল রফতানী না করে পণ্য তৈরী করে রফতানী করলে অনেক বেশি মুনাফা পাওয়া যাবে। যার জন্য দরকার সুস্থ ব্যবস্থা এবং প্রশিক্ষিত কর্মী।
বাংলাদেশ থেকে যারা বিদেশ কাজের উ্দ্দেশ্যে যায় তারা কিন্তু বেশিরভাগ জনসংখ্যার বোঝা হালকা করতে এবং পুরো বাংলাদেশের বোঝা মাথায় নিয়ে বিদেশ যায়। তারা বেশিরভাগই জন-সম্পদ নয় , তারা কাচামাল।
এর থেকে পরিত্রাণ আবশ্যক।
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:২২
চাঁদগাজী বলেছেন:
১৯৮০ সাল থেকে বাংলাদেশের সরকার ও প্রশাসন আদম বেপারী করে কয়েক ট্রিলিয়ন ডলার আয় করেছে; এটাই তাদের সমসাময়িক অর্থনীতি
৪| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:০১
থার্টিন বলেছেন: সমস্যাটা হচ্ছে আমাদের মগজ, ১৯৮০ সালের মালয়েশিয়ানদের স্তরে আছে।
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:২৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
বেকারের সংখ্যা বাড়ার সাথে সাথে উহা পরে আফগানিস্তানের স্তরে নেমে আসবে।
৫| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:৩৫
আখেনাটেন বলেছেন: বাংলাদেশে বিদেশ থেকে যেই পরিমাণ রেমিট্যান্স আসছে, তার কাছাকাছি পরিমাণ সম্পদ বাংলাদেশ থেকে বাহিরে যাচ্ছে প্রতি বছর। --- ভালো বলেছেন।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:০৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
বাংলাদেশের সব বড় ব্যবসা আমেরিকা ও বিদেশে ব্যবসা খুলেছে; রাজনৈতিক নেতারা ও প্রশাসনের লোকেরা বাড়ী কিনছে, ডলার জমা রাখছে।
৬| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:৩২
মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: প্রতিটি অক্ষরের সাথে একমত
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:২৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
কোন মুসলিম দেশে আজ সম্পদের অভাব নেই, তারপরও মানুষকে জন্মভুমি ফেলে পালাতে হচ্ছে।
৭| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ২:৫৩
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: সুন্দর কথা বলেছেন , সম্পদের সুসম বন্টন ও তার উপযুক্ত ব্যাবহার প্রয়োজন । এর জন্য চাই শিক্ষা ও লাগসই প্রযুক্তির উন্নয়ন ও মানুষের দৃস্টিভঙ্গীর পরিবর্তন । তাহলেই মানুষ ঘরমুখী হবে ।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ২:৫৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
মুসলমানদের নিজকে প্রশ্ন করার দরকার, তাদের মানুষ কেন আশ্রয়ের আশায় আমেরিকা, ইউরোপ, অট্রেলিয়া পালাচ্ছে! এসব দেশ থেকে কেহ পালিয়ে মুসলিম দেশে কোনদিন আসবে কিনা?
৮| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:১৮
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: গাজি ভাই
বিষয়টি যদি এমন হয় যে এমন কোন লোক পৃথিবীতে আছে যে তার টাকা ছাপানোর একমাত্র অধিকার অছে এবং সবাই তার টাকা্তে লেনদেন করতে বাধ্য । তাহলে সে এবং তার দোসরদের যে মহাসম্পদের জোাগান হবে। এবং একই কারণে অন্য সকলকে তাদের স্লেভ হতে হবে।
ওহ আমি ফেডালে রিজার্ভ সিস্টেম সম্পর্কে বলছি।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
ঠিকই বলেছেন। এখানে আমেরিকা বিশ্বের লীডার।
অন্য কারো মুদ্রার উপর মানুষের দীর্ঘস্হায়ী আস্হা নেই; ফলে, উপায় নেই।
৯| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:১৪
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: মিডলইষ্ট আরবীয় রাষ্ট্রগুলো বড় জোড় একশত বছর তেলের টাকায় আমোদ ফূর্তি করতে পারবে। তখন তাদের অবস্থা খুবই শোচনীয় হবে। তারা না পারবে নিজেরা কিছু করতে না পারবে অন্য দেশে গিয়ে কিছু করার। কারণ, একশ বছর পর পৃথিবী জ্ঞান, বিজ্ঞানে অনেক এগিয়ে যাবে। কিন্তু আরবের তেলের ভান্ডার সংকুচিত হবে সাথে তাদের জ্ঞানের লেভেলও একেবারে তলানীতে পরে যাবে। সেই সময় তাদের কে কৃতদাস হিসেবে খাটতে হবে। একশ বছর পূর্বে আরবে এত টাকা ছিল না। তারা ছিল বর্বর, রাখাল ও বেদুইন। নিজেরা খুন খারাপিতে মেতে থাকত। যখন আম্রেরিকা ও পশ্চিমারা মাটি খুড়ে তেল বের করতে লাগল তাদের কপালও খুলে গেল।
আরবীয়রা যদি তেলের টাকা বিলাসিতা, নারী, মদের পিছনে ব্যয় না করে শিক্ষা, জ্ঞান, প্রযুক্তি ও কলকারখানার পিছনে ব্যয় করত তাহলে তারা ভবিষ্যতে আরো ভালো থাকতে পারবে।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
আরবেরা যেভাবে সিরিয়া, ইরাক, ইয়েমেন, লিবিয়াকে ধ্বংস করেছে, বাকীটুকুও একইভাবে ধ্বংস হওয়ার সম্ভাবনা।
১০| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৫
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: `অন্য কারো মুদ্রার উপর মানুষের দীর্ঘস্হায়ী আস্হা নেই; ফলে, উপায় নেই।'
আস্থা তৈরীর সুযোগ দেয় হয় না।
যেমন ধরুন আন্ডু জ্যাকসন, আব্রাহাম লিংকন, কেনেডি, রাশিয়ার জার, আফগানিস্থান , লিবিয়া, ইরাক , ইন্ডিয়ার রাজিব গান্ধি, পাকিস্থানের, জিয়াউল হক , ভুট্র এরা সবাই এই ব্যাপরটা নিয়েই কিছু করতে চাচ্ছিল অতপর যা হবার , , , ,, হত্যা, যুদ্ধ, বিপ্লব,,,,
দেখুন অল ওয়ার ইজ ব্যাংকারস (রথচাইল্ড, রকফেলার,ওয়ারবার্গ )ওয়ার
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
শক্তিশালী কোন জাতি যুদ্ধের বিপক্ষে সঠিক অবস্হান নেয়নি; সোভিয়েত পারতো যুদ্ধের বিপক্ষে অবস্হান নিতে, নেয়নি; এখন চীন ও ভারত যুদ্ধের বিপক্ষে অবস্হান নেয়ার পজিশনে আছে, কিন্তু তাদের সেই নেতৃত্ব নেই। ইউরোপ মুদ্রার ব্যাপারে গ্যারান্টি দিতে পারবে না; চীন, রাশিয়া ও ভারতকে কেহ বিশ্বাস করবে না।
১১| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৫৩
কাশফুল মন (আহমদ) বলেছেন: দারুণ বলেছেন
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:৪৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
প্রতিটি মানুষ নিজের জন্মভুমিতে থাকার মতো সম্পদ বর্তমান বিশ্বে সব জাতিরই আছে।
১২| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৫৪
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: পোস্টটি ভাল লাগলো, এই মন্তব্যটিও- প্রশ্নবোধক (?) বলেছেন: ---------
বাংলাদেশ থেকে যারা বিদেশ কাজের উ্দ্দেশ্যে যায় তারা কিন্তু বেশিরভাগ জনসংখ্যার বোঝা হালকা করতে এবং পুরো বাংলাদেশের বোঝা মাথায় নিয়ে বিদেশ যায়। তারা বেশিরভাগই জন-সম্পদ নয় , তারা কাচামাল।
এর থেকে পরিত্রাণ আবশ্যক।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:৪২
চাঁদগাজী বলেছেন:
৪৬ বছরের অর্থনীতি দেখলে মনে হয়, আদম বেপারীদের জন্য বাংলাদেশের সৃস্টি করা হয়েছিল।
১৩| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:৪৪
মোঃমাসুদুর রহমান বলেছেন: ভালো লিখেছেন
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:৫১
চাঁদগাজী বলেছেন:
মুসলিম দেশগুলোতে সাধারণ মানুষের সম্পদ অন্যেরা দখল করে নিয়ে, মানুষকে দেশ ছাড়তে বাধ্য করছে।
১৪| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:০৯
চিন্তিত নিরন্তর বলেছেন: আরবি রা বাজ পাখি আর আস্ত উটের ভুনা খেতে ব্যস্ত। ওরা বুদ্ধির চর্চা করেনা, সে দেশের কাউকে করতেও দেয়না। অনেক আরবী কোর'আন পড়তে জানেনা আমদের দেশের ছেলেরা নামাজ পড়ায় সেদেশে। আর বিজ্ঞান শিক্ষার ধারে কাছেও নেই। তেলের টাকায় বিদেশি বুদ্ধি কেনে, অস্ত্রও কেনে।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:১১
চাঁদগাজী বলেছেন:
পতন শুরু হয়েছে
১৫| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:০৯
বর্ষন হোমস বলেছেন:
আপনে এবার দেশের রাজনীতিতে ফিরে আসেন না কেন???সেই যে হাম্রিকার নির্বাচনের সময় সেদিকে নজর গেছে আর কোন খবর নাই।দেশে ছাত্রদের উপর দিয়ে হাটার কারনে কত তোলপাড় চলছে সেগুলা নিয়া কিছু লিখেন।হাম্রিকার খবর ভালা লাগে না তো।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:২৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
দেশে আসা-যাওয়ায় আছি; মানুষজনের সাথে আলাপ করছি।
ছাত্রদের মাথার উপর দিয়ে হাঁটায় ভালো হয়েছে; সমাজের অপশক্তি কি পরিমাণ বেড়েছে, যারা অনুমান করতে পারছিলো না, তারা এখন কিছুটা বুঝতে পারবে।
১৬| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:২৪
ANIKAT KAMAL বলেছেন: ভালো
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
নিজের ক্ষমটানুসারে বুঝার চেস্টা করছি।
১৭| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:৪৮
জাহিদ হাসান বলেছেন: আজ এক বক্তা ওয়াজী সাহেব ঢাকার এক স্থানে ওয়াজের স্টেজে মাইক পাওয়া মাত্রই আমেরিকা ও রাশিয়া কুকুর বলে গালি-গালাজ করলো। বুঝেন কি অবস্থা? অবশ্য সেই দেশে যে বিচার ব্যবস্থা, সমাজ ব্যবস্থা, আমাদের চাইতে বেশি উন্নত - অস্বীকার করার ক্ষমতা সেই ওয়াজীর বাপেরও নাই। হুদাই বাঙ্গালী পাবলিকের মন জুগাতে এরা বিভিন্ন দেশ,জাতি,ধর্ম ও বর্নকে গালি-গালাজ করে।
ইউটিউবে আরেক বক্তাকে দেখলাম বলতে- অন্যায়-অবিচার তো হিন্দুরা করবে,আমি তো মুসলিম আমি কেন অন্যায় করবো?
এই দুই বক্তার মধ্যে পার্থক্য পান কি? আমি পাইনা। মূলত দু’জনই কোন কারন ছাড়া বিশেষ কোন দেশ-জাতিগোষ্ঠী,ধর্ম-বর্নকে আঘাত করছে।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ২:৫২
চাঁদগাজী বলেছেন:
মৌলভীদের শিক্ষা দীক্ষা পুরোপুরি মধ্যযুগের। আধুনিক বিশ্বে বসবাস করলেও উনারা পেছনের দিকে তাকিয়ে চলেন।
১৮| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৮
সপ্তম৮৪ বলেছেন: আমেরিকা , ইউরোপ যামু বছর বছর বাচ্চা পয়দা করুম। ব্যস আগামি ২০ বছরে আমেরিকা , ইউরোপ আধা মুসলমানের দেশে পরিণত হবে। ঢাল তলোয়ার ছাড়াই আমেরিকা , ইউরোপ আমাদের দখলে চলে আসবে।
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
সেটা পরগাছার ভাবনা, নিজদিগকে সভ্যতার অংশ হিসেবে নিতে হবে।
©somewhere in net ltd.
১|
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:৪০
পলাশমিঞা বলেছেন: গতরাত আমার মনে একটা প্রশ্ন জেগেছিল। আপনার লেখা পড়ে উত্তর পেয়েছি।
আপনাকে আমি সত্যি সম্মান করি।
"বাংলাদেশ, পাকিস্তান, আফগানিস্তানে সম্পদের অভাব নেই; সাধারণ মানুষের সম্পদকে খুবই সামান্য সংখ্যক মানুষ দখল করে, মানুষকে বিদেশমুখী করে তুলেছে। বাংলাদেশে বিদেশ থেকে যেই পরিমাণ রেমিট্যান্স আসছে, তার কাছাকাছি পরিমাণ সম্পদ বাংলাদেশ থেকে বাহিরে যাচ্ছে প্রতি বছর।"
অজ্ঞতার মায়াজাল থেকে বেরোতে হবে।