নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিডিআর বাহিনীতে অফিসার ও সৈনিকদের মাঝে সম্পর্ক

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৯



পাকিস্তান আমল থেকে, সীমান্ত পাহাদার বাহিনীর অফিসার ও সৈনিকদের মাঝে ভালো সম্পর্ক ছিলো না; পাকিস্তান আমলে, বাহিনীর নাম ছিল ইপিআর(ইস্ট পাকিস্তান রাইফেলস)। সৈনিকদের নিজস্ব অফিসার ছিলো না, পাকিস্তান মিলিটারী থেকে অফিসারেরা ডেপুটেশানে আসতো; কমান্ডিং'এ অন্য বাহিনী থেকে আসার ফলে, সৈনিক ও অফিসারদের মাঝে বিরাট একটা দুরত্ব আপনা থেকেই থাকতো; আবার ইপিআর বাহিনী মুল মিলিটারী বাহিনীর অংশ না হওয়ায়, অফিসারেরা হয়তো মানসিকভাবে ইপিআর'দের নীচু মানের বাহিনী হিসেবে গণ্য করতো। এই সমস্যা ব্যতিত আরো অনেক সমস্যা বিদ্যমান ছিলো।

একটা বাড়তি সমস্যা ছিলো, আইয়ুব খান ১৯৫৮ সালে পাকিস্তানের ক্ষমতা দখলে পর, পাকিস্তান মিলিটারীর অফিসারেরা মোটামুটি আচারে, ব্যবহারে ও স্বভাবে রাজ কুমারদের মতো ছিল; এটি শুধু ইপিআর'এর জন্য সমস্যা ছিলো না, পুরো জাতির জন্য সমস্যা ছিলো।

১৯৭১ সালে, মুক্তিযুদ্ধে ইপিআর বিশাল ভুমিকা রাখেন, খুবই বিশাল ভুমিকা; যুদ্ধের ৯ মাসে অফিসারেরা ও ইপিআর সৈনিকেরা প্রথমবার যুদ্ধের কমরেডে পরিণত হন। যুদ্ধশেষে, তাজুদ্দিন সাহেব ও শেখ সাহেব বিরাট ভুল করেন; বিজয়ী বাহিনীর মিলিটারী অংশকে দেশের মিলিটারী বানান, ইপিআর বাহীির সদস্যরা আবার বর্ডারে ফেরত যায়; এখানেই শেখ সাহেব ও তাজুদ্দিন সাহেব নিজেদের পতনের বীজ বপন করেন। ৯ মাসের যুদ্ধ-ক্লান্ত জাতীয় বীরদের এই ক্ষুদ্র দায়িত্ব দেয়া ছিল ভয়ংকর নির্বুদ্ধিতার কাজ; এই বিজয়ী বাহিনীর বিশাল মনোভাবকে জাতি গঠণে ব্যবহার করার দরকার ছিলো; কমপক্ষে, বিজয়ী এই ভলনটিয়ার বাহিনীকে অবসরে যেতে দেয়ার দরকার ছিলো।

বাংলাদেশ সরকার, একশত ভাগ পাকিস্তানী আমলের মতো করে স্বাধীন দেশে আবারো বর্ডার বাহিনী চালু করেন; শুধু নাম বদলায়ে রাখা হলো বিডিয়ার; ফিরে এলো সেই পুরনো অফিসার-সৈনিক সমস্যা।

২০০০ সাল নাগাদ, মুক্তিযো্দ্ধা অফিসার ও মুক্তিযোদ্ধা ইপিআর সম্ভবত: বাহিনীতে থাকার কথা নয়; ২০০৯ সালে, বিডিআর বাহিনী ঠিক পাকিস্তানী ইপিআর বাহিনীর মতো; অফিসার ও সৈনিকদের মাঝে সমস্যা টাইম বোমার মতো বিস্ফোরণের জন্য অপেক্ষা করছিল; এই সমস্যা সমাধান করার দায়িত্ব কা'দের ছিলো, অফিসারদের, নাকি সৈনিকদের?

২০০৯ সালে, আমাদের মিলিটারীর কথা ভেবে দেখেন, তারা ২ বছর দেশ চালায়েছেন; সেই ২ বছরে দেশে যে বিশাল পরিবর্তন এসেছিল, তা বাংলাদেশের ইতিহাসে এক বিশাল অধ্যায়; এই অধ্যায়ের মাঝে বিডিআর'এর অফিসার-সৈনিক সমস্যা আরো বেড়েছে; অফিসারেরা সমস্যার ওজন বুঝতে সক্ষম হননি; কমপক্ষে, এই ভয়ানক সমস্যা থেকে উদ্ভুত কোন পরিস্হিতিকে মোকাবেলা করার জন্য কোন পদক্ষেপ নেননি, এটা ভয়ংকর ধরণের সামরিক ভুল।

মিলিটারী ট্রেনিং'এর সবচেয়ে বড় ট্রেনিং হলো 'বেঁচে থাকার' ট্রেনিং; একজন সৈনিককে বুঝতে হয়, এই প্রফেশানে এলে, মৃত্যু তার প্রতিদিনের সাথী; দেশ রক্ষা করতে মারতেও হতে পারে, মরতেও হতে পারে।

আজকের বিজেপি'র মাঝে আবারো সেই খারাপ সম্পর্ক ফিরে আসার কথা, এবং উহা আছে!

মন্তব্য ৬৪ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (৬৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:০৪

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: মিলিটারী ট্রানিং'এর সবচেয়ে বড় ট্রেনিং হলো 'বেঁচে থাকার' ট্রেনিং; একজন সৈনিককে বুঝতে হয়, এই প্রফেশানে এলে, মৃত্যু তার প্রতিদিনের সাথী; দেশ রক্ষা করতে মারতেও হতে পারে, মরতেও হতে পারে। চিরন্তন সত্য।

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:১২

চাঁদগাজী বলেছেন:



অবস্হা দেখে মনে হয়, বিডিআর'এর অফিসারেরা 'বেঁচে থাকার' ট্রেনিং মনে রাখেননি

২| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:১৫

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: অবস্হা দেখে মনে হয়, বিডিআর'এর অফিসারেরা 'বেঁচে থাকার' ট্রেনিং মনে রাখেননি আমারো তাই মনে হয়।

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:২২

চাঁদগাজী বলেছেন:


১৯৭১ সালে, গাজীপুর এলাকায় কর্ণেল শফি উল্লাহ'কে পাকী বাহিনী পুরোপুরি ঘেরাও করেছিল; ওরা উনাকে চিনতো, উনি ওদের সামনে দিয়ে ছদ্মবেশে বেরিয়ে এসেছিলেন।

৩| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:২৫

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: ১৯৭১ সালে, গাজীপুর এলাকায় কর্ণেল শফি উল্লাহ'কে পাকী বাহিনী পুরোপুরি ঘেরাও করেছিল; ওরা উনাকে চিনতো, উনি ওদের সামনে দিয়ে ছদ্মবেশে বেরিয়ে এসেছিলেন। গ্রেট

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৩১

চাঁদগাজী বলেছেন:


সৈনিককে বেঁচে থাকার পথে বের করতে হয়।

৪| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৩২

শোভনের শোভন বলেছেন: আমি আগে এগুলা নিয়ে কখনো ভাবি নি এবং জানতামও না। জানানোর জন্যে ধন্যবাদ।

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৩৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনার বাল্যকালের নামটা মনে আছে তো?

৫| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৩৪

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: সৈনিককে বেঁচে থাকার পথে বের করতে হয়। আনার উপদেশ দেখছি সব ক্ষেত্রেই রয়েছ। সহমত

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৪০

চাঁদগাজী বলেছেন:


পিলখানায় যতটুকু সময় নিয়ে, যে ধরণের আক্রমণ হয়েছে, এতে এত প্রাণ যাওয়া, অংকে মিলে না।

৬| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৩৫

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: আপনার বাল্যকালের নামটা মনে আছে তো? চমৎকার প্রশ্ন

৭| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৩৯

শোভনের শোভন বলেছেন: দেখুন, আমার জন্ম ১৯৯৯ সনে। ভাবার সুযোগ পেয়েছি খুব বেশি বলে মনে পড়ছে না। ছোট বেলায় বিডিয়ারের ঝামেলার ব্যাপারটি বড় ভাইয়ের কাছে ভয়ার্ত হয়ে শুনেছি কেবল তখন।
আরেকবার বলছি, আমি বয়সের দোহাই দিচ্ছি না, না ভাবা বাঃ না জানা আমার সীমাবদ্ধতাই বটে।
কিন্তু তাই বলে আপনি আমাকে বিব্রতকর অবস্থায় ফেলবেন সেটা আমি কোনভাবেই আশা করি না ভাইয়া।

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৪২

চাঁদগাজী বলেছেন:


মা-বাবার হোটেলে থাকাকালীন জানার গ্রাফ প্রায় হরাইজন্টাল থাকে; এটা সবার বেলায়, আপনি একা নন।

৮| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৪৪

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: কিন্তু তাই বলে আপনি আমাকে বিব্রতকর অবস্থায় ফেলবেন সেটা আমি কোনভাবেই আশা করি না ভাইয়া। বিব্রত থেকেই বড় কিছু হওয়ার ব্রত বেরিয়ে আসে, যদি আপনি ব্যাপারটা বুঝেন।

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:১১

চাঁদগাজী বলেছেন:



নতুন ব্লগার, একটু ফান মান করতে হয়!

৯| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৪৫

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: পিলখানায় যতটুকু সময় নিয়ে, যে ধরণের আক্রমণ হয়েছে, এতে এত প্রাণ যাওয়া, অংকে মিলে না। আপনার মতো অনেকের নিকটই এটা অবাক করা বিষয়। যার হিসেব তারা মিলাতে পারে না।

১০| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৪৭

শোভনের শোভন বলেছেন: বুঝে চলার চেষ্টাতেই থাকছি :) ফরিদ আহমদ চৌধুরী

১১| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৫০

শোভনের শোভন বলেছেন: মা-বাবার হোটেলে থাকাকালীন জানার গ্রাফ প্রায় হরাইজন্টাল থাকে; এটা সবার বেলায়, আপনি একা নন।

দেখি সামনে গ্রাফটা সর্বোচ্চ ত্বরনে নেওয়া যায় কি না, চেষ্টায় আছি।

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:১০

চাঁদগাজী বলেছেন:


ওকে, গ্রাফ উর্ধমুখী হোক।

১২| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:৪০

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: বিজিবির বহু লোককে চিনি।
সবগুলা মাল খোর। পাচারও করে। এগুলা না থাকলেও ক্ষতি হইতো না।

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:০৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


আধা মিলিটারী বাহিনী যেভাবে দুর্নীতিতে জড়িত, ইহা জাতির জন্য অপমানকর।

১৩| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:৫১

আহা রুবন বলেছেন: দিনটির কথা মনে হলে এখনও ভয় লাগে। আমার দুই কর্মচারী ময়মনসিংহ ক্যান্টনমেন্টে মাল বেচতে গেলে আটকে রেখেছিল, কী করব বুঝতে পারছিলাম না। যাক সে-কথা, সেই মুহূর্তে আমরা আসলেই হতবিহ্বল হয়ে পড়েছিলাম। তখন কিন্তু অনেকেই তৎকালীন বিডিআরকে বাহবা দিচ্ছিল। এখন সেটা কেউ স্বীকার করবে না। আমারা আসলে সশস্ত্র বাহিনী বিষয়ে আলোচনা করি না, তাই ধূম্রজাল তৈরি হয়।

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:০৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


পাকিস্তানী মিলিটারীর সাথে যুদ্ধ করে, বিপুলভাবে প্রাণ হারায়ে, সেই মডেলের মিলিটারী গঠন; ডোডো আর কাহাকে বলে! আমাদের মিলিটারী হওয়ার দরকার "পিপলস মিলিটারী", ভলনটিয়ার, সবার জন্য বাধ্যতামুলক মিলিটারী ট্রেনিং।

১৪| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:২৯

আহা রুবন বলেছেন: আমাদের মিলিটারী হওয়ার দরকার "পিপলস মিলিটারী", ভলনটিয়ার, সবার জন্য বাধ্যতামুলক মিলিটারী ট্রেনিং।

বর্তমান যুগে একদেশ অন্যদেশকে আর দখল করতে যাবে না। তবু মিলাটারী দরকার, পিপলস মিলিটারী থাকলে মূল বাহিনী ছোট রেখে সেই অর্থ শিক্ষা বা উন্নয়নে ব্যয় কর যেত। সামনের দিনগুলোতে মেধা, অর্থ, সৃষ্টিশীলতাই কামানের চেয়ে শক্তিশালী হয়ে উঠবে।

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:৫১

চাঁদগাজী বলেছেন:



মিলিটারী ট্রেনিং মানুষের মাঝে বিশাল পরিবর্তন আনে। আমাদের তরুণদের মাঝে 'চিকেন' টাইপের ছেলেমেয়ের সংখ্যা বাড়ছে, এদেরকে দায়িত্বশীল করার বড় উপায় মিলিটারী ট্রেনিং দেয়া।

১৫| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:২৬

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন:

২০০০ সাল নাগাদ, মুক্তিযো্দ্ধা অফিসার ও মুক্তিযোদ্ধা ইপিআর সম্ভবত: বাহিনীতে থাকার কথা নয়; ২০০৯ সালে, বিডিআর বাহিনী ঠিক পাকিস্তানী ইপিআর বাহিনীর মতো; অফিসার ও সৈনিকদের মাঝে সমস্যা টাইম বোমার মতো বিস্ফোরণের জন্য অপেক্ষা করছিল; এই সমস্যা সমাধান করার দায়িত্ব কা'দের ছিলো, অফিসারদের, নাকি সৈনিকদের? "- গুরুত্বপূর্ণ এই কথাগুলি বলার মতো লোক খুব কমই খুঁজে পাবেন। আমরা অবাক হয়েছি বিডিআর বিদ্রোহে কিন্তু এর কারণ খুঁজতে কেউ এগিয়ে আসেনি। সবাই রাজনৈতিক দিক চিন্তা মানুষকে বুঝিয়ে বোকা বানিয়ে রেখেছে।

ভালো একটা আলোচনা করেছেন।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ ভোর ৫:৫৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


ভালো হতো যদি রাজনীতিবিদরা এর থেকে কইছু শিখতে পারতো।

১৬| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:৩০

মুশি-১৯৯৪ বলেছেন:

ইতিহাসের অনেক মিস-স্টেটমেন্ট এর কারনে স্বাধীনতা উত্তর সেনাবাহিনীর ভূমিকা জনসাধারন বিশেষ করে নতুন প্রজম্ন বুঝতে পারেনি। তাই এই প্রজম্নকে দায়িত্বশীল করার জন্য সৎ মুক্তিযোদ্ধের সঠিক ইতিহাস তুলে ধরা প্রয়োজন।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ ভোর ৬:৩২

চাঁদগাজী বলেছেন:


মুক্তিযোদ্ধাদের ভুমিকা তুলে ধরা কঠিন হবে।

১৭| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:৫১

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: সামরিক আর আধা সামরিক কথাটার মাঝেই কিন্তু সেনা আর ইপিআর/বিডিআর,বিজিবি সীমারেখা টানা হয়ে গেছে।। অথাৎ সেনার যে প্রশিক্ষন থাকবে, আধা সামরিকের না।। সুতরাং অযথাই শফিউল্লাহকে টেনে আনা।। সাথে আইয়ূবকেও!!
কিছু মনে করবেন না, শিোনামের সাথে কিছু প্রসঙ্গ আমার কাছে বহির্ভূত লেগেছে।।
ভাল থাকুন।।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ ভোর ৬:৩৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



যুদ্ধ লেগে যাওয়ার পর, সাধারণ বাংগালীও যোদ্ধা হয়েছেন; তবে, বাহিনীর বেলায় সামরিক, আধা-সামরিক ভাগ আছে।

১৮| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ২:৩৫

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: অফঃটঃ শোভনের প্রতিউত্তরে আপনি বাহুল্য মন্তব্য করেছেন সাথে জনাব ফরিদও!! আর কত অবাক হবো??
( আমার হিসাবে।। সব ব্লগারই যে "পাাকা ডাব বা নারিকেল হবেন, এমনো কথা নেই??
আছেনতো ব্লগে??

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ ভোর ৬:৩১

চাঁদগাজী বলেছেন:



মাঝে মাঝে জোক ফোক করতে হয়; ব্লগে আছি।

১৯| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ২:৫৭

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: বার বার আপনার ব্লগে এসে, পুরো পরিসংখ্যানই বাড়িয়ে যাবো বরাবর!!
কেমন আছেন, ভাল তো??
ভাল এবং সুস্থ থেকে ব্লগে বিচরন ককুন এই কামনায়।।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ ভোর ৫:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমি ভালো আছি, আপানর অবস্হা কি?

২০| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৩:০১

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: হুম অনেক ভালো লিখেছেন ।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ ভোর ৫:৫১

চাঁদগাজী বলেছেন:


যেখানে জীবন হতে পারতো অর্থময়, বেকুবদের কারণে জাতি দু:খের মাঝে ডুবে আছে।

২১| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:১৩

নিয়াজ সুমন বলেছেন: সবকিছুর পিছনে মূল রহস্য কখনো উদঘাটন হবে কি? হয়তো না,

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১২

চাঁদগাজী বলেছেন:


সরকার বলছে, মুল রহস্য উদঘাটন হয়েছে; না'হলে, কিসের ভিত্তিতে বিচার হলো? সমস্যা, সরকারের উপর আস্হা না থাকাতে অনেকে সরকারের উদঘাটনকে বিশ্বাস করছে না

২২| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৩১

তারেক ফাহিম বলেছেন: মূল রহস্যটা আজও অজনা

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


মুল রহস্য খোঁজার জন্য কিছু বিশ্বস্ত মানুষ নিয়ে একটা কমিটি করা যেতো; কিন্তু জাতির ভেতর সেই রকম বিশ্বস্ত কেহ আছে বলে মনে হয় না।

২৩| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:১৪

টারজান০০০০৭ বলেছেন: আপনি মুক্তিযুদ্ধ, দেশ ও রাজনীতি নিয়ে যে পোস্টগুলো দেন সেগুলো চমৎকার। ধর্ম ও মুসলমান নিয়ে যেগুলো দেন সেগুলো ডাস্টবিনে ফেলার মতো।মুক্তিযুদ্ধের অনেক অগ্রন্থিত ইতিহাস আপনার জানা আছে। সেগুলো নিয়ে লিখলে জাতি উপকৃত হবে।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


মুক্তিযুদ্ধকে আওয়ামী লীগ দখল করে নেয়াতে, মুক্তিযোদ্ধাদের মাঝে ভুয়াদের (আওয়ামী ও বিএনপি করেছে) যোগ করায়, মানুষ এই ২ বিষয়ে উৎসাহ হারায়েছে; আমি সম্প্রতি এই বিষয়গুলোর লিখছি না।

২৪| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৮

আততায়ী আলতাইয়ার বলেছেন: অন্যায্যতার ক্ষোভ যেমনই হোক না কে একটা দেশের সরকারকে অক্ষত রেখে জাস্ট সরকারের একটা প্রতিষ্ঠানের ভেতর নির্দিষ্ট সীমানায় রক্তক্ষয়ী বিদ্রোহ করে বিডিআর সদস্যরা কিভাবে ভেবেছিলো যে তাদের দাবী পুরন করবে তারা পার পেয়ে যাবে।
আর এই বিদ্রোহে হত্যা সংঘঠিত করাটা কতটুকু দরকারি ছিলো তাদের জন্য? তাদের কাছে কি সিচ্যুয়েশনটা কি ৭১ এর ২৫ মার্চের পাকি আর্মির আক্রমনের শিকার হবার টাইপ অবস্থা ছিলো যে নিপীড়ক অফিসারদের হত্যা করা ছাড়া তাদের আর কোন উপায় ছিলোনা। আর নিজের কাছে বার্গেনিং করার মত কোন অপশন আদৌ কি রেখেছিলো যার কারনে বিদ্রোহ এই হত্যার পরেও সরকার তাদের দাবী পুরন করে তাদের কে দায় মুক্তি দিবে। এই বিদ্রোহের লীডে বয়স্ক ডিএডিরা ছিলো এটা এডভেঞ্চারাস পোলাপাইন টাইপ সৈনিক লীড করে নাই যে বিদ্রোহের নামে এর রকম মিনিংলেস আত্মঘাতি এটিচ্যুড করবে। কিন্তু পুরো ব্যাপারটা মিনিং লেসই হয়েছে।
এটাকে আমি বিদ্রোহ বলব না এটা ছিলো একটা ফাঁদ, কোন বিশেষ শক্তির পারপাস সার্ভ করতে গিয়ে অফিসারদের উপর বিক্ষুদ্ধ সৈনিকরা ট্রাপে পড়ে।
খেয়াল করে দেখেন সৈনিকরা যে অবস্থা থেকে উত্তরনের জন্য বিদ্রোহ করেছিলো বিদ্রোহ শেষে আল্টিমেটলি সেই পজিশনে স্থির রয়ে গেল ফাকে দিয়ে অফিসার দ্বারা তাদের বিচার হল বিচার চলা কালিন সময়ে অফিসারদের আক্রোশের শিকারও হল
বেশ কিছু অফিসার নিহত হল, বিনা দোষে অনেক সৈনিক চাকুরি চ্যুত হল শাস্তির শিকার হল পুরা সিচ্যুয়েশন সলভ করার মত অবস্থায় থাকার সত্তেও সাক্ষিগোপাল হয়ে থাকা লেগেছে আর্মি কে যা তাদের মোরালিটি দুর্বল করেছে। আল্টিমেটলি এই বিদ্রোহের কোন রেজাল্ট নেই কান্না আর গ্লানি ছাড়া

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


মিলিটারী, সীমান্ত প্রহরী, পুলিশ বাহিনীতে সমস্যা দেখা দিলে সাথে সাথে সমাধান করা উচিত। বিডিআর'এর সমস্যা ছিল অনেক দিনের সন্চিত সমস্যা; এটাকে সমাধান করার মত সরকারী পদক্ষেপ ছিলো না, ছিলো না মিলিটারী কমান্ড থেকে; ফলে, যা ঘটার ঘটেছে।

এই ধরণের ঘটনা না ঘটলেই, এদের সমস্যা জাতিকে ক্ষতিগ্রস্ত করছে; যেমন পুলিশের ঘুষ জাতিকে ভয়ংকর ভয়ংকর অশান্তির মাঝে রেখেছে যুগের পর যুগ।

২৫| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০১

প্রথমকথা বলেছেন:



মিলিটারী ট্রেনিং'এর সবচেয়ে বড় ট্রেনিং হলো 'বেঁচে থাকার' ট্রেনিং; একজন সৈনিককে বুঝতে হয়, এই প্রফেশানে এলে, মৃত্যু তার প্রতিদিনের সাথী; দেশ রক্ষা করতে মারতেও হতে পারে, মরতেও হতে পারে।


এই কথাটা দ্রুব সত্য। একটা বাহিনী খুব সুন্দর লেখা। বুঝতে পারলাম। ধন্যবাদ ভাই।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:০২

চাঁদগাজী বলেছেন:


কতগুলো ধ্রূব সত্যেকে বুকে ধারণ করে সমাজ চলতে থাকে।

২৬| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:০৯

মুশি-১৯৯৪ বলেছেন:
@আততায়ী আলতাইয়ার, আপনি ভাল মন্তব্য করেছেন, তবে আপনার মন্তব্যতেই উত্তর রয়েছে, যে এই বিদ্রহ লিড করেছে বয়স্ক ডিএডি -রা ।
এই লিডিং পজিশনেই ছিল সমস্যা, বয়স্করা ’ প্রক্রিয়াজাত মনোবিপর্যয়’ নামের মানুষিক রোগে আক্রান্ত ছিল, মানে মার খেতে খেতে এদের মধ্যে প্রতিরোধের ব্রত হারিয়ে গিয়েছিল, তাই লিড দেবার মতো অবস্থা তাদের ছিলনা। তাই তরুন সদস্যরা সঠিক নেতৃত্ব পায়নি।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:২৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


সরকারগুলোর বিশৃংখলার কারণে, এই ধরণের বাহিনী, সমাধান খোঁজার নামে হিংস্রতাতে যেতে পেরেছে ।

২৭| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:৩৮

মুশি-১৯৯৪ বলেছেন:

আপনি আগেই বলেছিলেন, বঙ্গবন্ধু ও তাজউদ্দিন সেনাবাহিনীকে পাকিস্থান সেনাবাহিনীর আদলে গড়ে তুলেছিলেন, এবং তাই এদের মধ্যে মানুষ্যত্ব বলতে যে কিছু ছিল না তার প্রমান পাওয়া যায় শ্রদ্ধেয় কবি ফররূখ আহমেদ এর জীবনী থেকে।

স্বাধীনতা উত্তর বাংলাদেশে এই মানুষ্যত্বহীন সেনাবাহিনী কবি ফররূখ আহমেদ- কে উপবাস করিয়েছে, ইতিহাস সাক্ষী ,কবির জিবনী থেকে পাওয়া যায় যে ,কবি তার তনয়াকে চোখের সামনে বিনা চিকিৎসায় মরে যেতে দেখেছেন। কবি বাধ্য হয়ে উপবাসও করেছেন। স্বাধীন বাংলাদেশে তার মত কবির প্রতি এ ধরনের আচারন শুধুমাত্র পাকিস্থান সেনাবাহিনীর দ্বারাই সম্ভব।

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৩:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


কোন সালে, কবির মেয়ের কি হয়েছিল?

২৮| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:৪৩

আততায়ী আলতাইয়ার বলেছেন: @মুশি-১৯৯৪ ভাই
আমার ধারনাটা তার উল্টা,
এই অভিজ্ঞ ডিএডিদের বাস্তবতা বোধ থাকার কথা
এই রকম মিনিংলেস এটিচ্যুড করার কথা না।
এটা আসলে বিদ্রোহ ছিলো না এটা বিদ্রোহের আড়ালে অন্য কিছু

২৯| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৪১

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
মিলিটারী ট্রেনিং'এর সবচেয়ে বড় ট্রেনিং হলো 'বেঁচে থাকার' ট্রেনিং; একজন সৈনিককে বুঝতে হয়, এই প্রফেশানে এলে, মৃত্যু তার প্রতিদিনের সাথী; দেশ রক্ষা করতে মারতেও হতে পারে, মরতেও হতে পারে।

Now push understand - এখন ঠেলা বুঝেন , তাদের দক্ষতার ।

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


মিলিটারীরা দক্ষ হলে, পিলখানায় এই ঘটনা ঘটতো না; ঘটলে, সাথে সাথে কন্ট্রোলে আনা যেতো, এতটুকু ঘটতে পারতো না।

৩০| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৪৭

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: মিলিটারী ট্রেনিং'এর সবচেয়ে বড় ট্রেনিং হলো 'বেঁচে থাকার' ট্রেনিং
মিলিটারী ট্রেনিং এর প্রধান ট্রেনিং যে আক্রমণ করা ও প্রতিহত করা সেটার প্রয়োগ করা হয়নি সেদিন। যে প্রস্তুতি নেয়া হয়েছিল যদি অনুমতি দেয়া হত সেদিন এই পুঁচকে বিডিআর জওয়ানদের দমন করা যেত মাত্র ১৫/২০ মিনিটে...

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:০১

চাঁদগাজী বলেছেন:


মিলিটারী সমস্যা সমাধানে অনুমতি চাওয়া হয়েছে সিভিলিয়ান সরকারের কাছে; মিলিটারী কমান্ড জানতো না যে, এটা তাদের সমস্যা; আগে থামায়ে, পরে সরকারকে জানানোর দরকার ছিলো।

৩১| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:২৭

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: এখন বুঝেন চেইন অব বমান্ড সেদিন কত শক্ত ছিল!!! । দায়িত্বতা সেদিন পালন করেছিলেন নিন্মসারীর দুজন সিভিলিয়ান রাজনৈতিক নেতা !!! পিলখানার গেটে থেকে !!!

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:২১

চাঁদগাজী বলেছেন:


ওখানে কি হচ্ছিল, সেটা শালার জেনারেলরাও বুঝতে পারেনি, বানরদের কথা বাদ দেন।

৩২| ০১ লা মার্চ, ২০১৭ সকাল ৯:৩৩

আততায়ী আলতাইয়ার বলেছেন: ঐ বিদ্রোহের তেমন কোন মোরাল বেজ যে ছিলোনা তা পিলখানা থেকে জেনারেল শাকিল ও কর্নেল গুলজারের পাঠানো মেসেজ থেকেই বোঝা যায়, পিলখানার পাচ গেটে পাচটা ট্যাংক যদি জাস্ট একবার করে ফায়ার করতো ওয়ার্নিং হিসাবে তাহলে বিভ্রান্ত সৈন্যরা তদের ডিএডিদের কোন সাপোর্ট না দিয়েই সারেন্ডার করতো।
কিন্তু আমাদের নেতা ও জেনারেলরা তথাকথিত রাজনৈতিক সমাধানের নামে বেশ কিছু অফিসারকে খরচের খাতায় ফেলে দিয়েছে

০১ লা মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৫:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:



জেনারেল মইন ছিলো পাখী-মারা জেনারেল; বেকুব যদি কমান্ডিং এ থাকে, প্রাণ যাবে পাখীর মতো।

৩৩| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১:৫১

গরল বলেছেন: বাংলাদেশের মত দেশে মিলিটারী, পুলিশ, বিজিবি, আনসার, র‌্যাব এত এত বাহিনীর কি দরকার আমার বোধগম্য না। আন্তর্জাতিক আইনের কারণে যদি মিলিটারী দিয়ে বর্ডার পাহাড়া না দেওয়া যায় তাহলে মিলিটারীর একটা অংশকে পোষাক বদলিয়ে শুধু একটা স্ট্র‌াটেজিক ইউনিট করে সেখানে পদায়ণ করেই বর্ডার পাহাড়া দেওয়া যেতে পারে। শুধু অফিসার কেন, সৈনিক সহ সবাইকে বিজিবিতে পদায়ণ করলে সমস্যা কোথায়। দিকনির্দেশণা যারা দেই সেই অফিসাররাই যদি খন্ডকালীন হয় তাহলে সৈনিক খন্ডকালীন না স্থায়ী তা দিয়ে কি আসে যায়।

আর একটা ব্যাপার বুঝলাম না যে দেশে আর্মি ইন্টেলিজেন্স, ডিজিএফআই, এনএসআই, ডিবি এত গোয়েন্দা সংস্থা থাকতে এত বড় একটা পরিকল্পনা কোন একটা সংস্থারও নজরে পড়লনা সেটা দিয়ে কি প্রমাণিত হয় যে জনগণের টাকা খরচ করে এতগুলো অযোগ্য, অথর্ব, গরু-ছাগলের দল পোষা কাদের স্বার্থে। এগুলো কোন কাজে আসে না আবার বানিয়েছে কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিট, পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন। দেশে যে কার কি কাজ সেটাই এখন খুজে বের করা কঠিন।

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩০

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংলাদেশে দরকার "ভলনটিয়ার পিপলস আর্মি", এরা হবে সব নাগরিক, রিজার্ভ; কোর মিলিটারী থাকবে, ৩০/৪০ হাজারের, তারা সীমান্ত, সাগর দেখবেন; জাতির জরুরী অবস্হায় (ঝড়, ভুমিকম্প, দাংগা) কাজ করবেন।

এখন যেই বাহিনীগুলো আছে, এগুলো সরকার টিকানোর জন্য। একজন সাধারণ বাংগালী যে রকম বুদ্ধিমান, ডিজিএফআই সেই রকম বুদ্ধিমান হওয়ার কথা; কিন্তু বুদ্ধিমত্তার কাজ নেয়ার পর, অনেকেই এসব চাপ বহন করতে পারেন না, গা লাগিয়ে থাকেন।

৩৪| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৭

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন:
আজকের বিজেপি'র মাঝে আবারো সেই খারাপ সম্পর্ক ফিরে আসার কথা, এবং উহা আছে! আমরা কি আবারো খারাপ কিছুর অপেক্ষায় আছি?

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


গতবারের মতো কিছু হয়তো সহজে ঘটবে না, গরীবেরা চাকুরী হারানোর ভয়ে, ফাঁসীর ভয়ে চুপ থাকবে; তবে, অফিসার ও সৈনিকদের খারাপ সম্পর্ক জাতির ক্ষতি করে চলছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.