নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

গুরু কোন সুরে কি গায়, শিষ্য কোন তালে ঢোল বাজায়?

০৫ ই মার্চ, ২০১৭ ভোর ৬:৩৮



গত বৃহস্পতিবার, দেশের অর্থমন্ত্রী সোশ্যাল ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশনে বক্তব্য রাখার সময়ে, দারিদ্রতা বিমোচনে, ড: ইউনুছের সুনাম করেছেন; আজ শনিবার, মহিলা আওয়ামী লীগের সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী অর্থমন্ত্রীর সমালোচনা করে বলেন, দারিদ্রতা বিমোচন করেছে আওয়ামী সরকার, ড: ইউনুছের কারণে মানুষ বিশালভাবে ঋণগ্রস্ত হয়ে দারিদ্রতার বেড়াজালে আটকা পড়েছে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ড: ইউনুছেরা আসলে মানুষকে দরিদ্র রেখে, তাদের উপর সুদের ব্যবসা করে নিজেরা সম্পদশালী হয়েছেন; এরা দরিদ্রদের আসলে দরিদ্র হিসেবেই রাখার চেস্টা করেছিলেন।

আসলেই, ড: ইউনুছ কিন্তু কিছু সম্পদের মালিক হয়েছেন; উনি বিদেশ থেকে যথাসম্ভব নিজের নামে আনুমানিক ৬০ কোটী টাকা এনেছেন; এই টাকাগুলো হয়তো রয়ে যাবে; কারণ, এগুলো জন-হিতকর কাজে ব্যবহারের কথা তিনি বলেননি। এই টাকাগুলো ও নোবেল এসেছে উনার ১৯৭৮ সালের আইডিয়ার জন্য, সেই আইডিয়া ছিল জন-হিতকর আইডিয়া।

ড: ইউনুছ এই টাকাগুলো সতভাবে আয় করেছেন, তিনিই একমাত্র বাংগালী, যিনি নোবেল পেয়েছেন; এই টাকা দিয়ে তিনি কি করবেন, সেটা উনার ব্যাপার; শেখ হাসিনা কেন যেকোন অজুহাতে উনাকে দোষারোপ করেন, উচ্চ-হারের সুদ থেকে শুরু করে, পদ্মাসেতুর ঋণ বন্ধের কারণ হিসেবে?

ড: ইউনুছ শেখ হাসিনার চক্ষুশুল হয়েছেন, প্রথমত: মিলিটারী তত্বাবধায়ক সরকারের সময় 'রাজনৈতিক দল গঠনের চেস্টা করায়'; এরপরে, কোন না কোনভাবে বিএনপি'র সুনজরে থাকায়। বিএনপি'র বড় বন্ধু জামাত ড: ইউনুসের নাম শুনলে, "নাউজুবিল্লাহ" উচ্চারণ করার কথা, সেখানে ড: ইউনুসের প্রতি বিএনপি'র সুনজর থাকে কিভাবে? ছোট ফর্মুলা, শত্রুর শত্রু মানে বন্ধু, এর থেকে বেশী কিছু নয়।

পদ্মাসেতু ইত্যাদি নিয়ে ড: ইউনুছকে চাপে রাখায় একটা বিরাট কাজ হচ্ছে, সেটা হলো শিক্ষিতরা ভয়ে রাজনীতি থেকে দুরে থাকছেন; সবার মাঝে একটা ভয়, ড: ইউনুছের যদি এই অবস্হা হয়, আমার কি অবস্হা হবে?

নীচের ঠিকানায় খবরটি আছে:
http://bangla.bdnews24.com/economy/article1297686.bdnews

মন্তব্য ৫৫ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৫৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই মার্চ, ২০১৭ ভোর ৬:৪৯

আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: প্রধানমন্ত্রীর `এরা দরিদ্রদের আসলে দরিদ্র হিসেবেই রাখার চেস্টা করেছিলেন' অনেকাংশেই একমত। কারণ যারা স্বাভাবিক অবস্থায়ই চলতে পারে না তারেকে খাটিয়ে আসল+ সুদ বের করে নিলে অর্থনৈতিক উন্নতি কিছুটা হলেও জীবনী শক্তি হারিয়ে ফেলে।

০৫ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ৭:০৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


ড: ইউনুস অকারণে উঁচু সুদ নিয়েছেন; এখন বিশাল টাকা জমা হয়েছে গ্রামীন ব্যাংকে, এগুলো থেকে বড় অংশ ডাকাতী হবে; অকারণে মানুষের রক্ত ও ঘামের পয়সা উনি জড়ো করেছিলেন।

২| ০৫ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ৭:১৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: শিক্ষিতরা ভয়ে রাজনীতি থেকে দুরে থাকছেন; সবার মাঝে একটা ভয়, ড: ইউনুছের যদি এই অবস্হা হয়, আমার কি অবস্হা হবে? -- চিন্তার কথাই বটে। তবে শিক্ষিতদের রাজনীতি থেকে দূরে থাকার এটা একটা গৌণ কারণ হলেও হতে পারে, মুখ্য কারণ রাজনীতির পঙ্কিলতা ও চোরাবালিতে হারিয়ে যাবার ভয়।

০৫ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ৮:২৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


প্রথমত: একজন লোক শিক্ষিত হলে, তার উপর দায়িত্ব অর্পিত হয় অন্যদের হয়ে রাজনীতি করা; কারণ, শ্রমিক, চাষী ও দিনমুজুরেরা রাজনীতি করার অবস্হানে নেই; পঙ্কিলতা ও চোরাবালিতে গেলে তাকেই যেতে হবে, শুধু সে সমাধান জানবে; সেই রাজনীতিকে তার স্হানে আনতে পারবে। শিক্ষিতদের সাহসী হতে হবে, তারা ১৯৭১ সালেও অসাহসিকতার পরিচয় দিয়েছে।

৩| ০৫ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ৮:৩২

নাগরিক কবি বলেছেন: শত্রুর শত্রু মানে বন্ধু, এর থেকে বেশী কিছু নয়। - ;) আর কিছু বলার নাই :)

ব্যক্তিগত অভিজ্ঞাত : তিমুর নামে একটি দেশ আছে পৃথিবীর মানচিত্রে। দেশটি পরাধীন ছিল। ইন্দোনেশিয়া থেকে এখন বিভক্ত হয়ে এখন স্বাধীনতা পেয়েছে। কিন্তু তাদের সরকার অস্ট্রেলিয়ান। গত বছর একবার এই দেশটিতে যাবার সুযোগ হয়। বাংলাদেশ নামে যে একটি দেশ আছে তা অনেকেই জানে না। এদের দেশের যে কয়জনের সাথে আমার কথা হয়েছিল তারা কিন্তু সবাই বাংলাদেশ চিনতো। কিন্তু তারা বলত বাঙ্গালা - ইউনুস কান্ট্রি। কিভাবে এখানে ইউনুস সাহেব কেমনে আসল?? পরে যানতে পারি তাকে দাওয়াত করে আনা হয়েছে এই তিমুরকে কিভাবে উন্নতির পথে নেওয়া যায় তার বুদ্ধি ও এটসেটরা অন্যান্য বিষয়ে আলোচনার জন্য।
এই জন্যই কথায় বলে, " বাপ কখনো পোলার ভাল দেখে না। যা দেখে সবই খারাপ।" :(

০৫ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ৮:৩৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


"এই জন্যই কথায় বলে, " বাপ কখনো পোলার ভাল দেখে না। যা দেখে সবই খারাপ।"

-ড: ইউনুছ ও বাংলাদেশের বেলায়, উপরের বাক্য কিভাবে খাটায়েছেন, বুঝিয়ে বলুন।

৪| ০৫ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ৮:৩৮

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: মুহিতকে আগে জানতে হবে দারিদ্রতা কাকে বলে। তাঁর নীজের পরিচয় যত টুকু তুলে ধরেছে তাতে দেখা যায় কত টাকায় কোটি টাকা হয় সেটাও ভাল করে জানেনা । তাই তো ডেসটিনির ৪ হাজার কোটি টাকা বেমালুম গায়েব হয়ে যাওয়াকে বলে এটাতো অতি সামান্য ! বাংলাদেশ ব্যংক লুট করে হাজার কোটি টাকা নিয়ে গেলে বলে এ আবার এমন কি । দুর্ভাগ্য আমাদের দেশে এত ভাল ভাল যোগ্য লোক থাকতেও এই রাবিশ মার্কা গুলি কি ভাবে এত বড় পদে যায়। বাংলাদেশে যতগুলি অর্থমন্ত্রী হয়েছে তার সবগুলি মনে হয় তৃতীয় কোন কেপিট্লিস্ট ব্লকের সৃস্ট, শুধু তাদের স্বার্থ দেখার জন্য , একেক জনে প্রায় এক যুগ ধরে কাল ব্যগ বগলে করে, পরের লিখা বাজেট বক্তৃতা পানির বোতলে ডোক গিলে সংসদে ঝাড়ে বছর গেলে , এটাই তাদের একমাত্র মুল কর্ম , আর বছরের বাকীটা সময় নীজের ঘটে থাকা রাবিশ জাতীয় কথাবার্তাই বেশী বলে ।

০৫ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ৮:৫৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


সিলেটের জমিদাররা (যারা মানুষকে মানুষ মনে করে না) তারা কিভাবে সব সময় বাংলাদেশের সবচেয়ে গুরুত্বপুর্ণ পদটি দখল করে ঘাসের গামলায় শুয়ে থাকে।

৫| ০৫ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ৮:৪৬

নাগরিক কবি বলেছেন: আপনার কী মনে হয় ইউনুছের হাত ধরে বাংলাদেশের কোন উন্নতি হয়নি!!!!! আজকে পৃথিবীর মানুষ আমাদেরকে চিনে তার পিছনে ইউনুছ এর কতখানি অবদান!! কিন্তু তবুও সমালোচনার শেষ নাই। আমরা নিজেরা কিছু করবো না। কাউরে কিছু করতেও দিমু না। ভাব টা এমন আমাদের লুঙ্গি টাইন্যা ছিড়া লামু।

০৫ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ৮:৫৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


ড: ইউনুস ১০৭৮ সালে যেই আইডিয়া নিয়ে নেমেছিলেন, সেটা ছিল খুবই বড় আইডিয়া; পরে, উনি সেই আইডিয়া থেকে সরে গেছেন।

এখন গ্রামীন ব্যাংকের কাছে ৮/৯ বিলিয়ন ডলারের বেশী ক্যাপিটেল আছে, এই বিশাল টাকা জমা হয়েছে অধিক লাভ করার ফলে; এত অধিক লাভ করে, এত বিশাল টাকা জমা করার কোন কারণ দেখছি না; কারণ, এই টাকা যাদের থেকে লাভ করা হয়েছে, তাদের থেকে কম লাভ করলে, গ্রামীনের ক্ষতি হতো না।

৬| ০৫ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ৮:৪৮

করুণাধারা বলেছেন:
"পদ্মাসেতু ইত্যাদি নিয়ে ড: ইউনুছকে চাপ রাখায় একটা বিরাট কাজ হচ্ছে, সেটা হলো শিক্ষিতরা ভয়ে রাজনীতি থেকে দুরে থাকছেন", এটা হচ্ছে ঝিকে মেরে বৌকে শেখানো।

তবে আমি খায়রুল আহসানের সাথে একমত, এদেশের শিক্ষিতদের রাজনীতিতে না আসার মুখ্য কারণ রাজনীতির পংকিলতা ও চোরাবালিতে হারিয়ে যাবার ভয়।বারাক ওবামা The Audacity of Hope বইতে তার রাজনীতিতে আসার শুরুর অভিজ্ঞতা বর্ণনা করে বলেছেন, যাকেই তিনি বলতেন তিনি রাজনীতিতে আসছেন সেই শুনে বলত, "তোমাকে দেখে তো ভাল মানুষ মনে হয়, তুমি কেন রাজনীতি করবে?"

রাজনীতিতে নামতে হলে প্রথমেই দরকার ভূরি ভূরি মিথ্যা বলার অভ্যাস।পোস্টে পছন্দ।

০৫ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ৯:০৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


"তবে আমি খায়রুল আহসানের সাথে একমত, এদেশের শিক্ষিতদের রাজনীতিতে না আসার মুখ্য কারণ রাজনীতির পংকিলতা ও চোরাবালিতে হারিয়ে যাবার ভয়।

-এটা যদি কারণ হয়, ধরে নিতে হবে যে, শিক্ষিতদের ভাবনাশক্তি কম, শিক্ষার মান নীচু; তাদের হয়ে, পংকিলতা কে সরাবে, জেনারেল এরশাদ, শামীম ওসমান, মেয়র খোকা, বেগম রওশন এরশাদ, আবুল হোসেন, শাহজাহান?

০৫ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ৯:০৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


"বারাক ওবামা The Audacity of Hope বইতে তার রাজনীতিতে আসার শুরুর অভিজ্ঞতা বর্ণনা করে বলেছেন, যাকেই তিনি বলতেন তিনি রাজনীতিতে আসছেন সেই শুনে বলত, "তোমাকে দেখে তো ভাল মানুষ মনে হয়, তুমি কেন রাজনীতি করবে?"

-ওবামা জানতো যে, দুস্টদের পরাজিত করে তাকে জয়ী হতে হবে।

৭| ০৫ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ৯:৩৪

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: ড. ইউনুস আগামীকাল বঙ্গবন্ধুর নামে কিছু করলে কিংবা আওয়ামী লীগের সদস্যপদ নিলে সব কিছু স্বাভাবিক হয়ে যাবে...

০৫ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ৯:৩৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


উনার বেলায় কিছু বদলাবে না, মনে হচ্ছে। তবে, উনার অবস্হা দেখে অনেক শিক্ষিত মানুষের পা কাঁপছে।

৮| ০৫ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ৯:৫১

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনা ভুল কিছু বলেননি।

০৫ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:৪৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



না ভোলার মত কারণ উনার আছে; তবে, মানুষকে অন্যদের হয়ে ক্ষতিপুরণ গুনতে হচ্ছে!

৯| ০৫ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ৯:৫৬

নতুন নকিব বলেছেন:



কেউ একজন বলেছিলেন-

'পক্ষে থাকলে সঙ্গী
বিপক্ষে গেলে জঙ্গী'।

০৫ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:৪৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



অবশ্য শেখ হাসিনার কারণও আছে; বাবা-মা, ভাইবোন সবাইকে যাদের হাতে হারায়েছে, তাদেরকে সে কি কারণে সুযোগ দেবে?

১০| ০৫ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:২৬

টারজান০০০০৭ বলেছেন: ওস্তাদের মাইর শেষ রাইতে ! শিষ্যের পতন অনিবার্য !

০৫ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:৩৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



শিষ্য নিজ ভাইকে বিদেশ থেকে দেশে এনেছে আগামী ভোটের জন্য; এগুলোর শিকড় থেকে নতুন চারা জন্মায়।

১১| ০৫ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:৩৮

রাতুল_শাহ বলেছেন:
আমার মত আদার ব্যাপারির ইউনুছ সাহেবের মত জাহাজী লোকের সমালোচনা করার দু:সাহস নেই।
গ্রামীণ ব্যাংকের কারণে অনেক পরিবার নি:স্ব। ক্ষুদ্র ঋণের উচ্চ সুদের কারণে গরীব মানুষের একটাই টেনশন থাকে যে, কিভাবে সামনের মাসে সুদটা পরিশোধ করতে হবে। এই ব্যাপারটা আমার কাছে রক্তচোষার মত। যারা ঋণ দিয়েছে তারা কিন্তু দারিদ্রবিমোচনের জন্য ঋণ দেয় নি, তারা বিনিয়োগ করেছে, ঐখান থেকে টাকা আসবে।
অধিকাংশ গরীব মানুষ ক্ষুদ্র ঋণ তখনই নেয়, যখন তার ধার দেনা বেশি হয়ে যায়, সেই টাকা শোধ করতে বিভিন্ন ক্ষুদ্র ঋণ ব্যাংক সমিতির কাছে হাত পাতে।
এক্ষেত্রে আমাদের দেশের রাষ্ট্রীয় ব্যাংকগুলো এগিয়ে আসতে পারতো। একটা মোটামুটি পরিমাণ ঋণ দিয়ে ১ম বছর সামান্য সুদে বা ৬ মাস বিনা সুদে টাকা নিতে পারতো। ২য় বছর থেকে সুদ কিছুটা বাড়াতে পারতো।
আর এই রকম হয় কিনা আমার জানা নেই।

০৫ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:৪১

চাঁদগাজী বলেছেন:


রাস্ট্রীয় ব্যাংকের টাকাগুলো ডাইনোসরদের পেটে যাচ্ছে; সালমান রহমান, ফালু, মালু, বসুন্ধরারা খাচ্ছে।

গ্রামীন এখন সরকারের হাতে, ২/৩ বিলিয়ন ক্ষতিগ্রস্ত ২০/৩০ লাখকে দিয়ে দিলেই হয়; এগুলো ওদের টাকা।

১২| ০৫ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:০৯

নতুন নকিব বলেছেন:



লেখক বলেছেন: ''অবশ্য শেখ হাসিনার কারণও আছে; বাবা-মা, ভাইবোন সবাইকে যাদের হাতে হারায়েছে, তাদেরকে সে কি কারণে সুযোগ দেবে?''

-আপনার সাথে আমাদেরও সহমত। আমরাও তার প্রতি সমবেদনা জানাই, আমরাও সমব্যথি। কিন্তু, এই ক্ষেত্রে এদেশবাসী মানুষ সম্ভবত: আরও বেশি কিছু আশা করেছিলেন। সঙ্গীদের ভিতর থেকে যাদের ব্যাপারে কথা উঠেছিল তারা তো দিব্যি আছেন। আমরা মনে করেছিলাম, তিনি ন্যায় বিচারের দৃষ্টান্ত স্থাপনে নিজেকে আরও উপরে নিতে সক্ষম হবেন। প্রশ্নকারীদের বাঁকা চোখে তাকানোর সুযোগ হয়তো তিনি তিরোহিত করতে সক্ষম হবেন।

যা হোক, তিনি হয়তো তার সাধ্যমতো সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছেন, করছেন। আল্লাহ পাক তার মঙ্গল করুন। আমাদের প্রিয় মাতৃভূমিতে শান্তি সম্পৃতি সৌহার্দ্য স্থাপন করুন। সমৃদ্ধি দান করুন এই ষোল কোটি মানুষের প্রিয় জনপদকে।

০৫ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:১৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


উত্তর চট্রগ্রামের পাহাড়ে এক সাধারণ কাঠুরিয়া ভয়ে বাঘকে এমনভাবে জড়ায়ে ধরেছিল যে, বাঘের নিশ্বাস বন্ধ হয়ে বাঘ কাপুত; শেখ হাসিনাও ভয়ে সবকিছুকে এমন শক্ত করে ধরছেন, তাতে আমাদেরও নিশ্বাস বন্ধ হয়ে যাচ্ছে।

১৩| ০৫ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:৩৬

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: প্রধানমন্ত্রীর কথাগুলো তো যুক্তিহীন নয়। আমার কাছে ঠিক বলেছেন মনে হয়েছে।

০৫ ই মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১২:০১

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি একা নন, উনার কথা কমপক্ষে ৮/১০ কোটীর কাছে যুক্তি সংগত মনে হবে; উনি এমনিতে ৩৬ বছর আওয়ামী লীগের সভাপতি, ৩ বার দেশের প্রধানমন্ত্রী, ২ বার বিরোধীদলের নেত্রী হননি!

১৪| ০৫ ই মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১২:২৪

ইউনিয়ন বলেছেন: তিনিই একমাত্র বাংগালী, যিনি নোবেল পেয়েছেন;-
এখানে তিনিই একমাত্র বাংলাদেশী, যিনি নোবেল পেয়েছেন; লিখেতে পারেন।

কেননা বাংগালী আরেকজন আছেন; দাদা ড. অমর্ত্য সেন, যিনি অর্থনীতিতে নোবেল পেয়েছেন।

০৫ ই মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



জ্বি, আপনি বিরাট কিছু একটা আবিস্কার করেছেন! আমি ভারত ও বিশ্ব নিয়ে লিখছি না।

১৫| ০৫ ই মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১:২৯

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: নাগরিক কবি সুন্দর মন্তব্য করেছেন।
আসলেই আমরা জাদুর চেরাগ জ্বালাতে জানিনা, আমাদের চেরাগগুলি বিদেশে আলো দেয়।

০৫ ই মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৫:৪১

চাঁদগাজী বলেছেন:



শেখ হাসিনা ও বিএনপি-জামাতের বিষাক্ত রাজনীতির শিকার হয়েছেন ড: ইউনুছ; অবশ্য উনার ভুলগুলোও ছিলো বিশাল বিশাল। উনি যদি রাজনৈতিক দল করতে না যেতেন, সব ঠিক থাকতো; অথবা দল করে শক্ত হতে পারতেন, তা'হলে ঠিক থাকতো। এরশাদ ম্যাপ প্যাও দল নিয়ে রাজত্ব চালায়ে যাচ্ছেন।

১৬| ০৫ ই মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১:৩৭

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন:
হা হা হা

কাঁদা ছুড়াছুড়ি :D :D :D

০৫ ই মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


মনে হয়, এই বাক্যটি আপনার মুখস্হ আছে?

১৭| ০৫ ই মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১:৫২

এনায়েত হোসাইন বলেছেন: নাগরিক কবি সুন্দর মন্তব্য করেছেন।

০৫ ই মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



একমাত্র বেকুব ছাত্রলীগ ও যুবলীগের বেকুবেরা চোখ বন্ধ করে ড: ইউনুছ বিরোধী; কারণ, নেত্রী ড: ইউনুছ বিরোধী।

আবার এটাও ঠিক যে, ড: ইউনুছ বিদেশ থেকে একেবারে বিনা সুদে টাকা এনে, উহার উপর কড়া সুদ নিয়েছেন, যা গ্রামীন ব্যাংকের বিরাট লাভের কারণ; গ্রামীন ব্যাংকের ৮/৯ বিলিয়ন ডলার ক্যাপিটেল করার কোন দরকার ছিলো না।

১৮| ০৫ ই মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৭

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: মিষ্টার চাঁদগাজী কোন বক্তব্য? প্লিজ

০৬ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ৭:১৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


"কাঁদা ছুড়াছুড়ি "।

এগুলো মোটামুটি অর্থহীন অলস বাক্য, যেগুলো বিনা-চিন্তায় ব্যবহৃত হয়।

১৯| ০৫ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:০০

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: শেখ হাসিনা ও বিএনপি-জামাতের বিষাক্ত রাজনীতির শিকার হয়েছেন ড: ইউনুছ; অবশ্য উনার ভুলগুলোও ছিলো বিশাল বিশাল। উনি যদি রাজনৈতিক দল করতে না যেতেন, সব ঠিক থাকতো; অথবা দল করে শক্ত হতে পারতেন, তা'হলে ঠিক থাকতো। এরশাদ ম্যাপ প্যাও দল নিয়ে রাজত্ব চালায়ে যাচ্ছেন। উপেক্ষা করার মতো নয়।

০৫ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:১০

চাঁদগাজী বলেছেন:


উনার ভুলগুলো ঠিক হয়ে যেতো, শেখ হাসিনা আর বেগম জিয়া উনার পেছনে দৌড়তেন, যদি এরশাদ থেকেও মরা একটি দল উনার থাকতো। সব বাংগালী জানে যে, এরশাদ ২য় সামরিক সরকার গঠন করে, বাংগালীদের সোনার বাংলাকে ফালু-মালু, বসুন্ধরা-খুলনা পাওয়ারের দেশ বানায়েছে, তারপরও স্বামী-স্ত্রী মিলে বাংলাদেশ চালচ্ছে; কারণ, উনার ম্যাও প্যাও একটা দল আছে।

২০| ০৫ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:১১

মুশি-১৯৯৪ বলেছেন:


নোবেল পুরস্কার দেওয়া হয় প্রথমত আনুগত্য বিবেচনায়, মেধা বিবেচনা দ্বিতীয় বিষয়। তাই নোবেল পুরোস্কার নিয়ে আস্ফালন করার কোন মানে অন্তত আমি দেখি না ।
প্রখ্যাত সাহিত্যিক লিও টলস্টয় যার মত সাহিত্যিক অনেক কম জম্নেছে, নোবেল পুরোস্কার পাননি, কি কারনে তাকে নোবেল দেওয়া হয়নি তা ব্যাখা করতে গেলে একটি পোষ্ট লিখতে হবে।


০৫ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:২৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


টলস্টয় নোবেল পাননি সোস্যালিস্টদের প্রতি সাপোর্ট থাকার কারণে।

ড: ইউনুসকে পশ্চিম পছন্দ করেছিলেন।

২১| ০৫ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:৪০

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: নো মিষ্টার অাপনার মতো শিরনাম দেখে মন্তব্য করিনি।

সমস্ত পড়েই তবে মন্তব্য করেছি।

হয়তো অামি অামার কথা গুছিয়ে লিখতে পারিনি।

শোনেন চোরের মন পুলিশ পুলিশ। অাপনি ম্যাক্সিমাম শিরোনাম দেখে মন্তব্য করেন। তাই বললেন মুখস্ত বাক্য

০৫ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:০১

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমার পাঠ-ক্ষমতা অত উপরের লেভেলে উঠেছে আপনি মনে করেন?

২২| ০৫ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:৩৯

ঢাকাবাসী বলেছেন: ড. ইউনুস আম্লীতে যোগ দিলেই সব ফরসা হত মনে হয়।

০৫ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:৫৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


আওয়ামী লীগের সবাই ভয়ে দল ছেড়ে পালাবে; ফান করেছি; শেখ হাসিনার স্মৃতিশক্ত হাতীর মতো, সেই পথ আর খোলা নেই।

২৩| ০৫ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:০৯

মুশি-১৯৯৪ বলেছেন:


উপরের মন্তব্যগুলো পড়ে মনে হচ্ছে ড: ইউনুসকে নিয়ে আমরা দুই ভাগে বিভক্ত। এই দেখে আমার আবার অবিভক্ত বাংলার ইতিহাস মনে পড়ে গেল। ঠিক এই ভাবে বিৃটিশ রাজশক্তি ড: ইউনুসের মত লোকদের ব্যবহার করে হিন্দু ও মুসলমানদের জাতিগত ঐক্য হতে দেয় নি।
১৯৩৮ সালে শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হকের কৃষক প্রজা দল ক্ষমতায় ছিল, তার দল ছিল হিন্দু ও মুসলমানদের সম্মিলিত ঐক্যের দল। কিন্তু বিৃটিশ রাজশক্তি এই ঐক্যর বিনাস করতে তৈরি করল মুসলিম লীগ, এবং আমরা তথাকথিত স্বাধীনতা পেলেও সাম্রাজ্যবাদের জয় হলো।
তাই মনে হচ্ছে জাতির মধ্যে বিভেদ তৈরির প্রক্রিয়া আজও চলমান। এই বিভেদ তৈরির জন্য সাম্রাজ্যবাদ নিত্য নতুন
ড: ইউনুসের জম্ন দেবে।

০৫ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১১:৩৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



ড: ইউনুছকে নিয়ে বাংলাদেশ সব সময় বিভক্ত থাকবে; ড: ইউনুছ কিছু বড় ধরণের ভুল করেছেন।

২৪| ০৫ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১১:০৫

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: আসলে এইটা প্রতিয়মান হয়না যে ড: ইনুস একজন ব্যাক্তি যা কিনা প্রাইমিনিস্টারের মাথা ব্যাথার কারণ। আর কেউ কি তার মাথা ব্যাথা থাকুক সারা জীবন তা পছন্দ করবেন?

০৬ ই মার্চ, ২০১৭ ভোর ৪:৪৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



শেখ হাসিনা মাথা ব্যথা নিয়ে বসে থাকার লোক নন, একটিভ; তবে, জাতির জন্য সঠিক কোন ভাবনা নেই, চলছে, চলবে

২৫| ০৬ ই মার্চ, ২০১৭ ভোর ৬:৪৬

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ড: ইউনুস মনে হয় তাঁর অর্জনকে নীজেই বর্জন করেছেন অনেকটা নিন্মোক্তভাবে :
১) নোবেল পাওয়ার পর একটি রাজনৈতিক দল গঠন করে নোবেল এর অর্জনকে রাজনৈতিককরণ করতে গিয়ে ।
২) দেশের সকল লোক যখন একটি নির্দিষ্ট বয়সে কোন সরকারী , আধাসরকারী কিংবা বিধিবদ্ধ সংস্থা হতে অবসর নেয়ার কথা তখন তিনি গ্রামীন ব্যংকের এম ডি থাকার জন্য বেঅআইনীভাবে লড়ে ( যেভাবেই হোক কোর্টের মামলায় হেরে যাওয়ায় এটা এখন বেআইনী বলে স্বীকৃত) , তিনি ভুলে গিয়েছিলেন যে নোবেল পেলেও তাতে করে সবকিছুর উর্ধে উঠে যান নি, ফলে তার নৈতিকতা নীজেই বিসর্জন দিয়ে তার অর্জনকে প্রকারান্তরে বর্জন করেছেন , কিংবা জনগন বা সরকারের প্রতি একটা ধৃষ্টতা দেখিয়েছেন , এটা মানতেই হবে দেশের অনেক জনগন এটাকে সহজভাবে মেনে নেননি, তিনি জনগনেন মনোভাব বুঝতে না পারলেও হাছিনা ঠিকই জনতার মনুভাব বুঝেছিলেন , তাই তাঁর প্রতি কঠোর হতে পেরেছেন ।
৩) গ্রামীন নামের ইমেজকে ব্যবহার করে অনেক ব্যবসায়ী সংগঠন গড়ে তুলেছেন , যারা খবর রাখার তারা ঠিকই খবর রেখেছে, এই সব ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান গড়ার পিছনের কলকাঠি কারা নাড়ত বা কুশীলব কারা ছিল তাও অনেকেই জানত , সময় সুযোগের অপেক্ষায় ছিল , যখনই সুযোগ পেল , সব ফাস করে দিল , তাঁর সমর্থক অনেকেই তা বুঝতে না পারলেও ড: ইউনুছ নীজে তা ঠিকমতই বুঝেছিলেন , তাই চতুর লোকটি খামুস মেরে বিদেশে ঘুরে ফিরেই সময় কাটাতে লাগলেন । অথচ তাঁর আন্তর্জাতিক ইমেজ কাজে লাগিয়ে দেশেই ঘুরে দাঁড়াতে পারতেন । এখনতো তাঁর সময় আরো খারাপ , এতে আরো ঘি ডালছে তাঁর 'ইউনুস সেন্টার' নামের, প্রতিষ্ঠানটি , নীজের ডোল নীজের লোক দিয়ে পিটালে, কিছু লোকে তাতে তাল দিলেও যারা হাসার তারা আড়ালে বসে হাসে।

৪) গ্রামীণ ব্যাংককে নোবেল এনে দিলেও সেই ব্যাংকে তাঁর অবর্তমানে হাল ধরার মত দ্বিতীয় কোন ব্যক্তি তৈরী করতে পারেননি, দীর্ঘ সিকি শতাব্দি ব্যয় করেও । তার মানে গ্রামীন ব্যাংক সাংগঠনিকভাবে ছিল 'ওয়ানম্যান সংগঠন' , তার পরেও এমন একটি সংগঠন কিভাবে ব্যক্তি ড: ইউনুসের সাথে নোবেল পুরস্কার পেল , বিষয়টি একটু ভাবায় বটে । তিনি বলেছিলেন তিনি না থাকলে দ্বিতীয় কোন সংগঠকের অভাবে গ্রামীন ব্যাংক ছাড়খার হয়ে যাবে । সিকি শতাব্দি ধরে কাজ করেও যে প্রতিষ্ঠানের হাল ধরার মত দ্বিতিয় কোন ব্যক্তি প্রতিষ্ঠানের ভিতরে পয়দা হয়নি সেই প্রতিষ্ঠানটি নোবেল পুরস্কারতো দুরের কথা কোন স্থানীয় মাপের পুরস্কারের যোগ্য কিনা সে প্রশ্নটা থেকে গিয়ে নোবেল পুরস্কারটিকেই প্রশ্ন বিদ্ধ করে রাখবে যুগের পর যুগ ধরে ।

৫) ড: ইউনুছ গুণী লোক আপন ভুবনে তাতে কোন সন্দেহ নাই, সাফল্যটাও তাই তাঁর সেখানেই বেশী । আপন ভুবনের বাইরে গিয়ে দেশের মানুষের জন্য রাজনীতি করতে গিয়ে দারুনভাবে নীজে নীজেই ব্যর্থ তিনি ।

অথচ তাঁর এই বিশাল অর্জনকে তিনি কত সহজেই না ধরে রাখতে পারতেন নীজের মাঝে । নোবেল পাওয়ার পরে তাঁর নীতি হওয়া উচিত ছিল " আমি রজনী গন্ধা ফুলের মত নিরবে গন্ধ বিলিয়ে যাব " অথচ তিনি তা না করে খুলেছেন ইউনুছ সেন্টার তাঁর গন্ধ বিলাবার জন্য, তিনি নীজের মুখে না বললেও সকলেই তা বুঝে । অথচ নিরবেই কত ভাল ভাল কাজ করা যায় নীজেকে গোপন রেখেই যেমনটি আপনি করে চলেছেন চাদগাজী নামে :) । না করেন নামের আশা না করেন কোন পুরস্কারের প্রত্যাসা এমনকি একটি বই ছাপাবার কথাও ঠাই দেন না মনে।

যাহোক, আপন ভুবনে সাফল্যের অধিকারী সেই সাথে অনেক কস্ট করে বাংলাদেশকে একটি নোবেল এনে দেয়ার জন্য শ্রদ্ধা জানাই এমন গুণী লোকের প্রতি ।



০৬ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ৭:২৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


অনেক কিছু বলেছেন, প্রায় সবটুকুই সঠিক।

বাংলাদেশ ১৯৭৫ সাল থেকে ষড়যন্ত্রকারীদের হাতে চলে গেছে দেশ। কে কি করছে মিলিটারী, রাজনৈতিক দলগুলো, আমেরিকা ও ভারত জানে; মানুষ খুব একটা কিছু জানে না। ড: ইউনুস অনেক চেস্টা করেছেন, কিছু সফলতা ছিল; শেষদিকে উনি খেই হারায়ে ফেলেছেন। বিএনপি ও আওয়ামী লীগের অপশক্তির সাথে পাল্লা দিতে গিয়ে পুরোপুরি হারিয়ে গেছেন।

২৬| ০৬ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ৭:৪৫

তারেক৭০৭ বলেছেন: ডঃ এম এ আলী ভাই-র সা েথ সহমত ।

০৬ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ৮:২৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


ভালো, কমপক্ষে ২ বাংগালী এক বিষয়ে এক হতে পেরেছেন।

২৭| ২২ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:৫৫

গরল বলেছেন: শুধু সুদের হার বেশী, এইটা বাদ দিলে তো তার আইডিয়া ছিল যুগান্তরী। তো সরকার কেন সেই আইডিয়া থেকে পিকেএসএফ তৈরী করেও একই হারে সুদ নিচ্ছে আবার ইউনুসের বিরুদ্ধে বড় বড় কথাও বলছে। তাহলে সরকার পিকেএসএফও বন্ধ করে দিক। সরকার নিয়ন্ত্রণে নিয়েই বা সরকার কি সংস্কার করল? আর তাকে কেনইবা বিশ্বের এত বড় বড় উন্নত দেশগুলো ডেকে নিয়ে যায় সমস্যা সমাধানের জন্য? তারা কি হাসিনার চেয়ে কম বুঝে বা তাদের দেশে কি হাসিনার চেয়ে শিক্ষিত বা বুদ্ধিমান লোক নাই?

আর সুদের টাকাতো সে পকেটে করে নিয়ে যায়নি বা ব্যাবসা প্রতিষ্ঠানও তার নিজের নামে করেনি। প্রত্যেকটা ব্যাবসা প্রতিষ্ঠান এর মালিক বা শেয়ার হোল্ডার হচ্ছে গ্রামীন ফাউন্ডেশন। আর প্রত্যেকটা প্রতিষ্ঠান ব্যাবসা সফল এবং তা দেশের জিডিপিতে কিছু না কিছু অবদান রাখছে এবং কতগুলো শিক্ষিত লোকের কর্মসংস্থান করেছে? আর এখনকার যুগে সবাই নিজের ঢোল নিজেই পেটাতে হয় না হলে তো অপপ্রচারে মানুষ বিভ্রান্ত হবে। আমরা যে চাকরীর জন্য রেজিউম বানাই সেখানে কি করি, নিজের ঢোলইতো পিটাই না হলে চাকুরীদাতা আমাকে চিনবে কিভাবে। ইউনুস সেন্টারই তো তার রেজিউম, যা দিয়ে সে বিশ্বের বিভিন্ন আন্তর্জাতিক কনসাল্ট্যান্সি টেন্ডারে পার্টিসিপেট করে। এটা তার জন্য অত্যাবশ্যকীয়।

আমরা যারা ইউএনডিপি, ওয়ার্ল্ড ব্যাংক, ইউএসএইড বা এরকম আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানে কাজ করি তারা জানি কনসাল্ট্যান্ট হচ্ছে ভেন্ডর যা আসলে টেন্ডারের মাধ্যমে সিলেকশন করা হয়ে থাকে। সেটা ব্যাক্তি হোক বা প্রতিষ্ঠান হোক। আর ড: ইউনুস এখন আর ব্যাক্তি না, উনি একটা প্রতিষ্ঠান, এবং ইউনুস সেন্টার হচ্ছে তার সচিবালয় বা অপারেশন সেন্টার।

২২ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



ড: ইউনুসের সাথে শেখ হাসিনার সমস্যা হলো, ড: ইউসুস রাজনৈতিক দল করতে চেয়েছিলেন; এখন চাপে রাখছেন, যেন সেই চেস্টা কেহ না করে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.