![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।
স্বাধীনতা যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর, কমপক্ষে ৬ কোটী মানুষ স্বাধীনতা চেয়েছিলেন; সবাই একটি স্বপ্ন দেখেছিলেন, নতুন জীবন, সম্পদশালী জাতি, খেয়ে পরে সন্মানের সাথে বেঁচে থাকা; কেহ কি মরতে চেয়েছিলেন? কেহ কোনদিন মরতে চাহে না, যুদ্ধের মাঝেও প্রতিটি সৈনিক বিশ্বাস করে, সে বেঁচে থাকবে, এই কারণেই যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়া সম্ভব হয়। কিন্তু আমাদের যুদ্ধ শেষে ৩০ লাখ প্রাণ হারালেন; এঁরা নিজের জন্য প্রাণ হারাননি, স্বাধীনতার জন্য প্রাণ হারায়েছিলেন; এঁদের কি পরিমাণ ছেলেমেয়ে এতিম হয়েছিল, এসব এতিম ছেলেমেয়ের লালন, পালন, পড়ালেখা কার উপর অর্পিত হয়েছিল?
শহীদের সংখ্যা কত, এই নিয়ে কোটী কোটী বাক্য বিনিময় হয়েছে, কোটী মানুষ তর্ক করেছে; কিন্তু এই বাচ্ছাগুলো নিয়ে কেহ একদিনও মাথা ঘামায়নি; যে সমস্যার সমাধান দরকার ছিল জাতীয়ভাবে, সেটা কখনো মাথায়ও আসেনি, যেটা বাস্তবিক সমস্যা নয়, সেটা নিয়ে জাতি অনেক মগজ খরচ করেছে।
আপনারা যদি পারেন, কারো কাছে যদি থাকে, ১৯৭২ সালে সরকারের বড় কর্মকর্তা, বা প্রশাসনের কেহ কোন শহীদের বাচ্ছাকে কোলে তুলে নিয়ে, বাচ্ছাকে, বা বাচ্ছার মাকে শান্ত্বনা দিচ্ছেন এই রকম ছবি থাকলে ব্লগে পোস্ট করবেন। এই রকম দৃশ্য আমার চোখে পড়েনি; সরকার এদেরকে মানুষ করার জন্য কোন আইন পাশ করেনি।
যুদ্ধের পরদিন থেকে আজ অবধি, অনেকেই লেখেন, "যুদ্ধ বিধ্বস্ত বাংলাদেশে কিছু ছিলো না"; এই বাক্যটা যারা লিখেছিলেন, ও লিখেন, বাংলাদেশ স্বাধীনতা যুদ্ধ নিয়ে তাদের সম্যক ধারণা নেই; বাংলাদেশ যুদ্ধে এত কম ক্ষতি হয়েছিল যে, স্বাধীনতার তুলনায় সেটা হিসেবের মধ্যেই পড়ার কথা নয়।
তখন আমরা বিরাট স্বপ্নে বিভোর থাকায়, বিশাল পরিমাণ মৃত্যু আমাদের মনের উপর কস্টের ছায়া ফেলতে পারেনি; আজকে, ৪৬ বছর পর, লেনদেন হিসেব করলে, সহজেই ধরা পড়বে যে, আমরা অসংখ্য প্রাণ হারিয়েছি; এবং যারা প্রাণ দিয়েছিলেন, তাদের রেখে যাওয়া ছেলেমেয়েদের প্রতি আমরা আমাদের দায়িত্ব পালন করিনি।
১১ ই মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
শুরু থেকেই জাতি সঠিকভাবে অনেক কিছুই করেনি, আজ তাই কিছুই সঠিক নেই।
২| ১১ ই মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৬
ইউনিয়ন বলেছেন: যারা দেশের জন্য প্রাণ দিয়ে ছিলেন তারা প্রকৃত মুক্তি যোদ্ধা, যারা যুদ্ধে অংশ গ্রহণ করে বেচে আছেন তারাও প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা। তাদের প্রতি স-শ্রদ্ধা সালাম।
এছাড়া আরেক দল আছে যারা ভূয়া মুক্তিযোদ্ধা এবং এই ভূয়া মুক্তিযোদ্ধাদের পরিবার ও তাদের সন্তানরা প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা পরিবার থেকে হাজার গুণ ভাল আছে। বর্তমানে এই ভূয়া গংদের দৌরাত্ব আগের যে কোন সময়ের তুলনায় বৃদ্ধি পেয়েছে!
১১ ই মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫২
চাঁদগাজী বলেছেন:
ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাগুলো আওয়ামী লীগ ও বিএনপি'র পান্ডা; এইগুলো যেখানে সুঁচ চলে না, সেখানে কুড়াল চালচ্ছে।
৩| ১১ ই মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫০
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: আপনার এই আলোচনার সাথে একমত আমি। শহীদদের ছেলেমেয়ে পরিবারের খবর নেওয়ার মতো কোন খবর দেখলাম না।
তবে স্বাধীনতার পর এদেশে অভাব ছিল, সম্পদ যা ছিল তাতে সরকারের হতে কমই ছিল, যা ছিল তা দেশে চালানোর জন্য যথেষ্ট ছিল না। খাদ্যের অভাব ছিল, চিকিৎসার ব্যবস্থা ছিল না, ওষুধের অভাব ছিল, রাস্তাঘাট ছিল না তেমন, অর্থনৈতিক অবস্থা খুবই খারাপ ছিল। আর একদল সুবিধাভোগী মানুষ ছিল নিজেদের আখের গোছাতে ব্যস্ত। রাজনৈতিক অবস্থা খারাপ ছিল খুব অস্থির। সবকিছু সামলে ওঠতে বঙ্গবন্ধুকে খুবই হিমশিম খেতে হয়েছে। তবুও আমরা এতোদিনে অনেক ভালোই হতে পারতাম। এটুকু কি আপনি মানবেন না ?
১১ ই মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
স্বাধীনতার পর, দেশে কিসের অভাব ছিলো? আপনি কিসের অভাব দেখেছিলেন?
আমি দেখেছি মগজের অভাব
৪| ১১ ই মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫২
ফেরদাউস আল আমিন বলেছেন: আগে তিরিশ লাখ শহীদ এর নাম, ঠিকানা, কোথায় শহীদ হয়েছেন, সেই তথ্যগুলোই লিপিবদ্ধ করা হোক।
১১ ই মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি কি ক্ষতিপুরণ দেয়ার জন্য লিস্ট চাচ্ছেন?
৫| ১১ ই মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৮
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: ব্যাপারটা জানা নেই। মনে হয়, স্বাধীনতা পাওয়ার আনন্দে সব ভুলে বসে ছিল, এটা স্বাভাবিকও
১১ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:১৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
শেখ সাহেব ও তাজুদ্দিন সাহেব ইতিহাস গড়ে গেছেন।
৬| ১১ ই মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৮
ফেরদাউস আল আমিন বলেছেন: তালিকা থাকলে সন্মানিত সরকার হয়তো সঠিক পদক্ষেপ নেবেন।
১১ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:১৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমি ভাবছিলাম, আপনি কিছু করতে যাচ্চেন!
সরকারের কাছে তালিকা আছে।
৭| ১১ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:০৫
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: ৬নং মন্তব্য আল আমিন ভাইয়ের মন্তব্য এখন একমাত্র পথ মনে করছি। এখন আমাদের শহীদদের তালিকা খুঁজে বের করা উচিৎ, যদিও এটা সম্ভব না, তবুও অনেক শহীদ পরিবার তদন্তে বের হবে এমনটা আশা করাই যায়।
১১ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:১৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
শেখ সাহেব ও তাজুদ্দিন সাহেব তালিকা রেখে গেছেন, সেক্রেটারিয়েটে আছে।
৮| ১১ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:২১
শেয়াল বলেছেন: কানামাছি চলিতেছে
১১ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:৩৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
কিছু বিষয় পরে হলেও বুঝতে হয়, তা'হলে অনেক সমস্যাকে বুঝা সহজ হবে।
৯| ১১ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:৩৪
রাজীব নুর বলেছেন: ওস্তাদ আপনি তো আমার দীর্ঘ দিনের বিশ্বাস ভেঙ্গে দিচ্ছেন।
১১ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:৩৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
ভাবনাকে রিফাইন করতে হয়, লজিক সাহায্য করবে।
১০| ১১ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:৩০
ফেরদাউস আল আমিন বলেছেন: সন্মানিত সরকার ৩০লাখ শহীদ দের জন্য প্রশংসনীয় পদক্ষেপ নিতে পারেন।
১১ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:৫৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
সরকারের দৃস্টি আকর্যণ করতে আরো ৩০ লাখের প্রাণ দিতে হবে।
১১| ১১ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১১:৫৮
তার ছিড়া আমি বলেছেন: সেক্রেটারিয়েটে লিষ্ট আছে, তবে ত্রিশ লাখের লিষ্ট নেই।
আঃলীগ নামক যন্ত্রের মাধ্যমে লিষ্ট পূরণের কাজ চলছে।
১২ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১২:১৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
মুরগীর বাচ্ছা কয়টা চিলে নেয়, মুরগী হিসেব রাখে না।
১২| ১২ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১২:৩৪
মুশি-১৯৯৪ বলেছেন:
মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি আমাদের সম্মান প্রদর্শনের নমুনা ।
১২ ই মার্চ, ২০১৭ ভোর ৪:০৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
বাংলা মা অনেক আগাছাও প্রসব করেন।
১৩| ১২ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১২:৩৭
ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: তখন আমরা বিরাট স্বপ্নে বিভোর থাকায়, বিশাল পরিমাণ মৃত্যু আমাদের মনের উপর কস্টের ছায়া ফেলতে পারেনি; আজকে, ৪৬ বছর পর, লেনদেন হিসেব করলে, সহজেই ধরা পড়বে যে, আমরা অসংখ্য প্রাণ হারিয়েছি; এবং যারা প্রাণ দিয়েছিলেন, তাদের রেখে যাওয়া ছেলেমেয়েদের প্রতি আমরা আমাদের দায়িত্ব পালন করিনি। দায়িত্বশীলরা এর দায় এড়াবেন কেমন করে? তবু এক জন চাঁদগজী আছেন এসব বলার জন্য। যা আমিও কখনো বলিনি।
১২ ই মার্চ, ২০১৭ ভোর ৪:০৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমাদেরকে নিজের বেকুবী ও কপটতা বুঝতে হবে, সমাধান করতে হবে।
১৪| ১২ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ৯:১৭
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: বাংলাদেশ যুদ্ধে এত কম ক্ষতি হয়েছিল যে, স্বাধীনতার তুলনায় সেটা হিসেবের মধ্যেই পড়ার কথা নয়।
এ কথা বললে তো আপনি হয়ে যাবেন , স্বাধীনতা বিরোধী পাকিস্তানের দালাল।
যাই হোক, শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের পরিবার এবং জীবিত মুক্তিযোদ্ধাদের পরিবারকে স্বাধীনতার পরপরই একটা স্ট্যাটাস দিয়ে পুনর্বাসন করা যেত। কিন্তু অনেক পরে তাদের সন্তান দের জন্য কৌটা পদ্ধতি শুরু করার কারণে এখন এই মুক্তিযোদ্ধা সার্টিফিকেট একটা ব্যবসাতে পরিণত হয়েছে...
১২ ই মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১:২৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
আসল মুক্তিযোদ্ধারা কোটার ১০% পেয়েছে, ৯০% আওয়ামী লীগ ও বিএনপি'র ভুয়ারা দখল করেছে।
মুক্তিযোদ্ধাদের সাথে নিয়ে দেশ চালালে শেখ সাহেব ও তাজুদ্দিন সাহেবের গায়ে কেহ হাত তুলতে পারতো না।
১৫| ১২ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ৯:৪৪
টারজান০০০০৭ বলেছেন: এই বাচ্চাদেরই এক অংশ লাথী গুতা খেয়ে মানুষ হয়েছে , মায়েরা পরের বাড়ি কাজ করে মানুষ করেছে, বিভিন্ন এনজিও তাদের দেখিয়ে দেদারছে পয়সা কামিয়েছে, সব সরকারের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়গুলো পকেট ভারী করেছে। কেউ স্বীকার করুক বা না করুক বাংলাদেশের উন্নতি আল্লাহ তায়ালার বিশেষ রহমতেই হয়েছে। নাহলে এমন বাজে মাঝিদের দ্বারা এতদূর আসা সম্ভব ছিলোনা। আমাদের ম্যাংগো পিপল রাই আসল কারিগর। দেশে বিদেশে কাজ করে তারা অর্থনীতির ভীত তৈরী করেছে। পুঁজিপতি বলে যতই গালি দেই , বাংলাদেশের উন্নতিতে বেসরকারি সেক্টরের অবদান আছে। তাদের কৃতিত্ব, তারা চুরি ডাকাতি করা টাকাটা দিয়ে শিল্প তৈরী করেছে।যাদের অবদান নাই তারা হইলো আমাদের বুদ্ধুজীবী সম্প্রদায়। তৈল মর্দন ও লেজুড় বৃত্তি ছাড়া এদের আর কোনো অবদান নাই !
বর্তমান সরকারের একটা কৃতিত্ব অস্বীকার করা যাবে না। শহীদ, মুক্তিযোদ্ধা , মুক্তিযোদ্ধা পরিবার ও সন্তানদের ভাতা ও সর্বক্ষেত্রে অগ্রাধিকার দেওয়া। যদিও অনেক কোলের শিশুও তখন কান্নাকাটি করিয়া পাকি হানাদারদের ভাগাইয়াছিলো দেখা যায় !
১২ ই মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১:২৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
বেসরকারী বলতে বাংলাদেশে কিছুই নেই, ওরা কৌশলে সরকারী টাকা ঋণের নামে লুট করে নিয়ে গেছে সোনালী, অগ্রনী, শিল্প ব্যাংক থেকে।
১৬| ১২ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:০১
আততায়ী আলতাইয়ার বলেছেন: এই একটা দিক দিয়ে রাজাকারেরা মুক্তিযোদ্ধাদের চেয়ে সফল।
তাদের প্রতিষ্ঠিত ব্যাবসায় প্রতিষ্ঠান গুলোতে ৭১ মৃত্যুবরন করা রাজাকারদের পরিবারের লোকেরা কাজ পেয়েছে,
এরা খোজ খবর রেখেছে তাদের।
মুক্তিযুদ্ধের পরে আঙ্গুল ফুলে কলা গাছ হওয়া মুক্তিযোদ্ধা গাজি গোলাম দস্তগিরের সুবিশাল প্রতিষ্ঠান গাজি গ্রুপে কয়জন ৭১ ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার কাজের সুযোগ পাইছে।
২০০৮ এর নির্বাচনের পর আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ হওয়া চেতনার প্রতিষ্ঠান সামিট গ্রুপে কয়জন হতদরিদ্র মুক্তিযোদ্ধার সন্তান কাজের সুযোগ পাইছে।
৭১ এর বিজয়ের পর যেসকল মুক্তিযোদ্ধা আওয়ামিলীগার মজুতদারি, আড়তবাজি, টৈন্ডারবাজি, ব্রিফকেস ব্যাবসায় করে পয়সা কামিয়েছে তারা কেবল নিজেদের জন্য করেছে ফ্রন্টলাইনে একসাথে যুদ্ধকরা তার সেই কৃষক সহযোদ্ধা তখন কি অবস্থায় আছে তার কোন খোজ নেয় নাই।
অন্যদিকে ৭৫ এর পটপরিবর্তনের যেসকল রাজাকার রাজনৈতিক অর্থনৈতিক ভাবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে তারা একা একা প্রতিষ্ঠিত হয় ৭১ ক্ষতিগ্রস্থ হওয়া অন্য রাজাকার পরিবার গুলোকে তারা হত দিয়ে টেনে তুলেছিলো।
১২ ই মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১:২০
চাঁদগাজী বলেছেন:
সব সময় পরাজিতরা বাঁচার তাগিদে এক হয়।
মক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে দেশ চালালে শেখ সাহেব ও তাজুদ্দিন সাহেবের গায়ে হা্ত তোলার ক্ষমতা কারো থাকতো না।
১৭| ১২ ই মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:৫৫
ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: আমরা কেউ-ই হয়ত এই নিয়ে ভাবিনি... ! যে যার ধান্দায় বিজি
১২ ই মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
জাতির সবচেয়ে দায়িত্বপুর্ণ ব্যাপার নিয়ে যদি কেহ ভেবে না থাকে, জাতি কি করে আসছে এতোদিন?
১৮| ১৩ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:১৮
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আপনার কিছু লেখা বিবেক কে জাগ্রত করে ।
১৪ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৩:৩৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
সামনে যাবার জন্য অতীতকে বুঝতে হবে।
১৯| ১৬ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ২:৪০
সপ্তম৮৪ বলেছেন: সমেস্যা হইলো হাতির মগজওয়ালারা সব বলগে আর মুরগীর মগজওয়ালারা দেশ চালায়।
১৬ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৩:৫৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
মুরগী বেশী বাচ্চা দেয়, ভোটে মুরগীরা জয়ী হয়ে যায়।
©somewhere in net ltd.
১|
১১ ই মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৯
আবদুর রহমান নাঈম বলেছেন: বীরশ্রেষ্ঠ রুহুল আমিনের সন্তান একজন দিনমজুর এর চেয়ে লজ্জাজনক অধ্যায় কি হতে পারে