নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

স্বাধীনতার মাস: জাতির শিক্ষিত মাতাপিতারা প্রশ্ন ফাঁসের পক্ষে

১৯ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৫



প্রশ্ন ফাঁস হচ্ছে, শিক্ষামন্ত্রী প্রশ্ন ফাঁস বন্ধ করার মতো দক্ষ নন; উনার দক্ষতা অর্জন করার কথা ছিল ইউনিভার্সিটিতে পড়ার সময়, তখন তিনি ছাত্র ইউনিয়ন করেছেন, তখন তিনি পড়ালেখার বদলে মিটিং করেছেন, কখন কিসের ক্লাশ হচ্ছে, সাবজেক্টের নামও হয়তো জানতেন না; এক কলেজ থেকে অন্য কলেজে বক্তৃতা দিয়ে ঘুরেছন, আড্ডা দিয়েছেন, ২/১ বার মস্কো ফস্কোও গেছেন, তাদের সিস্টেম দেখতে; ওদের ভাষা সংস্কৃতি কিছু জানা না থাকাতে অন্ধের হাতী দেখে দেশে ফিরে, আগের থেকেও জোর গলায় কথা বলেছেন; সেই যোগ্যতায় এখন দেশের শিক্ষামন্ত্রী, ছোটখাট ব্যাপার নয়!

আরেকটা কথা, প্রশ্ন ফাঁস হোক, এটা প্রায় সব শিক্ষিত মাতাপিতা চান, সব ছাত্র চায়; তা'হলে প্রশ্ন ফাঁস বন্ধ করার দরকার কেন? মাতাপিতারা যখন জানেন যে, তাদের সন্তান ১২ লাখ পরীক্ষাথীর মাঝে ১ম স্হান অধিকার করবে, তারপরও তারা চাইবেন, তাদের সন্তান যেন, পরীক্ষার আগে প্রশ্ন পায়; না হলে, তাদের সন্তান ১ম স্হান হারিয়ে ফেলতে পারে, ২য়, ৩্য় স্হানে চলে যেতে পারে; একজন শিক্ষিত মাতাপিতা লাখ টাকায় প্রশ্ন কিনছেন!

বাংলাদেশের চাকুরী বাজারের প্রতিযোগীতা, অর্থনৈতিক প্রতিযোগীতা, সমাজে অবস্হান নিয়ে প্রতিযোগীতা আজ পরিবারগুলোকে পরস্পরের সাথে প্রতিযোগীতায় নামিয়ে দিয়েছে। কত লাখ পরিবার তাদের সন্তানের রেজাল্ট নিয়ে মিথ্যা বলছে, হিসেব আছে?

আমাদের এক ব্লগার বলেছেন, "বাংলাদেশের উচিত পারমানবিক বোমা বানানো"; পারমানবিক বোমা বানাতে পদার্থ বিদ্যায় জাতিকে এগুতে হবে, টেকনোলিজীতে এগুতে হবে, অর্থনীতি সেই পর্যায়ে থাকতে হবে; আমার ধারণা, সেই ব্লগার প্রশ্ন ফাঁসে পাশ করা একজন হবেন; না'হয়, বাংলাদেশের মানুষ যখন সৌদীতে ও মালয়েশিয়ায় ক্রীত দাসের মতো কাজ করছেন, সেসব মানুষের পরিবার কিভাবে চলছে, ছেলেমেয়ে কিভাব পড়ালেখা করছে, সেটা না ভেবে বোমার কথা কেন বলছে? অবশ্যই উনার মগজের প্রসেসিং ক্ষমতা কম, কমপক্ষে প্রশ্ন ফাঁসে পাশ করা গ্রাজুয়েট!

মাদ্রাসা ছিল নকল আবিস্কারের ল্যাবরেটোরী, সেসব মানুষদের কান্ডকারখানা জাতি দেখেছেন। নাহিদ সাহেবের যুগ হলো প্রশ্ন ফাঁসের যুগ; প্রশ্ন ফাঁসে পাশ করা জেনারেশন ব্যক্তিত্বহীন আগাছা জেনারেশন সৃস্টি করছে!





মন্তব্য ৭৭ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (৭৭) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৬

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: নাহিদ সাহেবের যুগ হলো প্রশ্ন ফাঁসের যুগ; প্রশ্ন ফাঁসে পাশ করা জেনারেশন ব্যক্তিত্বহীন আগাছা জেনারেশন সৃস্টি করছে!

১৯ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২০

চাঁদগাজী বলেছেন:


ছাত্র রাজনীতিবিদরা নিজেরাই এক বিরাট সমস্যা, উনারা আবার কয়েক সমস্যার পিতামাতা

২| ১৯ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৯

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: সবকিছুই নাকের ডগাই হচ্ছে। তবে কেও দেখছেনা। চলছে পাশ করানোর প্রতিযোগিতা। পাশনিয়েও রাজনীতি।

১৯ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


৪৬ বছরে উচ্চ-শিক্ষিতের হার কম; সেই অপবাদ ঘুছানোর চেষ্টা করছেন নাহিদ সাহেব; কিন্তু এর থেকে সঠিক পথ আছেতবে, সে পথ উনার জন্য কঠিন।

৩| ১৯ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৫

এ.টি. নূর শেখ লিটা বলেছেন: "প্রশ্ন ফাঁসে পাশ করা জেনারেশন ব্যক্তিত্বহীন আগাছা জেনারেশন সৃস্টি করছে!"

বেশ ভালো বলেছেন দাদা।

১৯ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



চেস্টা করছি, সঠিক বাক্য প্রয়োগ করতে।

৪| ১৯ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫২

ওমেরা বলেছেন: প্রশ্ন ফাঁসের যুগ; প্রশ্ন ফাঁসে পাশ করা জেনারেশন ব্যক্তিত্বহীন আগাছা জেনারেশন সৃস্টি করছে! ১০০% একমত ভাইয়া ।

রাজনীতি আমি তেমন বুঝি না , আপনার ভেতর আগুন আছে আপনার তো ময়দানে থাকা উচিত ভাইয়া ।

১৯ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমি মনে হয়, থিওরেটিশিয়ান; তবে, আমি মানুষের সাথে কাজ করবো; তাঁদের ভাবনার সাথে আমার ভাবনার মিল ঘটানোর চেস্টা করবো।

৫| ১৯ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:১৬

নাগরিক কবি বলেছেন: শিরোনাম ১০০তে ১০০

১৯ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:২৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমি ১০০ তে ১০০ পাচ্ছি? প্রশ্ন ফাঁস করলাম নাকি?

৬| ১৯ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:২০

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: এক হাতে তালি বাজেনা। প্রশ্ন ফাঁস হচ্ছে এবং তা সবাই নিচ্ছে! শিক্ষামন্ত্রী নাকে তেল দিয়ে ঘুমাচ্ছে। শিক্ষা ব্যাবস্থা পচে গেছে।

১৯ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:২৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



শিক্ষামন্ত্রীকে ২ বছরের ট্রেনিং কোর্সে ভর্তি করার দরকারে; নিজের সময়ে তো পড়ালেখা করেছন মধুর ক্যান্টিনে!

৭| ১৯ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:৫৩

আহা রুবন বলেছেন: প্রশ্ন্র ফাঁসের একটা ভাল দিকও আছে। আমরা প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা শেষ করে আর বই ছুূঁয়ে দেখি না। ফাঁসের প্রশ্নে পাশ করে যখন কর্মক্ষেত্রে ঢুকতে পারবে বা বসের কাছে অবিরাম ঝাড়ি খাবে তখন এরা আবার বইয়ের কাছে ফিরে আসেবে। বুড়োকালে :P

আসলে যারা একটু চালাক, তারা কিন্তু বুঝে ফেলেছে এই সনদের, রেজাল্টের দাম নেই। টাকা থাকলে তারা বিভিন্ন কোর্সে ভর্তি হয়ে এগিয়ে থাকতে চাইছে।

এটি তো হবার কথা ছিল না। সুন্দর গাধা তৈরি করে দেশের কী লাভ?

১৯ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:৫৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


মানুষের অধিকার হলো, শিক্ষা, চাকুরী, চিকিৎসা, বাসস্হান।

শিক্ষাই আমাদের জন্য সম্পদ; কিছু লোকের ষড়যন্ত্রের ফলে জাতি শিক্ষা পাচ্ছে না, যেটুকু পাচ্ছে, সেটার কোয়ালিটি নীচু; এটা সমস্যা

৮| ১৯ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:৫৬

পুলক ঢালী বলেছেন: বাংলাদেশের চাকুরী বাজারের প্রতিযোগীতা, অর্থনৈতিক প্রতিযোগীতা, সমাজে অবস্হান নিয়ে প্রতিযোগীতা আজ পরিবারগুলোকে পরস্পরের সাথে প্রতিযোগীতায় নামিয়ে দিয়েছে। কত লাখ পরিবার তাদের সন্তানের রেজাল্ট নিয়ে মিথ্যা বলছে, হিসেব আছে?

হয়তোবা আগাছা জেনারেশনের ফলে সৃষ্ট পিতামাতা। :D

১৯ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:০০

চাঁদগাজী বলেছেন:


শিক্ষিতরা "শুধুমাত্র নিজেদের বাচ্চাদের ভবিষ্যত নিয়ে ভাবছেন"; সবার বাচ্চার জন্য ভাবলে, এই সমস্যা হতো না।

৯| ১৯ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:০৬

আহা রুবন বলেছেন: "শুধুমাত্র নিজেদের বাচ্চাদের ভবিষ্যত নিয়ে ভাবছেন"

আমরা ছোট হতে হতে কেবল নিজের মধ্যে এসে ঠেকেছি। আমরা, আমাদের শব্দগুলোর মর্মার্থ হারিয়ে যাচ্ছে, আজ শুধুই আমি...

১৯ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:৪৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


অর্থনীতি, রাজনীতি, মুলধন, চাকুরীজীবিদের আয়, বেকার সমস্যা জাতিকে বিভিন্নভাবে সাজাতে পারে; আমাদের বর্তমান প্যাটার্ণ হলো, পরিবারে পরিবারে প্রতিযোগীতা।

১০| ১৯ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:১৫

সিনবাদ জাহাজি বলেছেন: ভালো ছাত্রদের তুলনায় আমাদের মতো খারাপ ছাত্ররা আগে পড়াশুনা কম করলেউ অন্তত পরীক্ষার মাসখানেক আগে থেকে টেক্সট বুক সামনে থেকে সরাতাম না
বিপ্লবী নাহিদ সাহেব আমাদের শিক্ষায় ও বিপ্লব ঘটিয়েছেন, ডিজিট্যালাইজড করেছেন এখন ছাত্রছাত্রী পরীক্ষার আগের রাতে টেক্সট বুক এর বদলে ফেসবুক নিয়ে থাকে আর সেখানেই.................

১৯ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:৩২

চাঁদগাজী বলেছেন:


আগে ছাত্র রাজনীতিবিদ নাহিদ সাহেবরা পড়তেন না; এখন সবাই উনাকে্ অনুসরণ করছে।

১১| ১৯ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১১:১১

ইউনিয়ন বলেছেন: :-B নাহিদ সাহেব এদেশে একটি শিক্ষিত জাতি রেখে যাচ্ছেন। নাসিম সাহেব শিক্ষিত ডাক্তার। এর সম্মিলিত ফল পাইতে আনাদের আরো দু'চার বছর অপেক্ষা করতে হবে।

২০ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:০৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


শেখ হাসিনা চিকিৎসা করান আমেরিকায়, বেগম জিয়া সৌদী আরবে, প্রেসিডেন্ট সিংগাপুরে; চাষীরা গলায় তাবিজ পরেন ও পানি পোড়া নেন।

১২| ২০ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১২:০৩

মাঝিবাড়ি বলেছেন: কখন কিসের ক্লাশ হচ্ছে, সাবজেক্টের নামও হয়তো জানতেন ন!!!? হাহাহা দাদা, এই চরণটা অসাধারন লেগেছে আমার কাছে!!

২০ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:১০

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমি চেস্টা করছি, এঁদেরকে জাতির সাথে পরিচয় করিয়ে দিতে।

১৩| ২০ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১২:১২

শিখণ্ডী বলেছেন: ব্যক্তি জীবনে নাহিদ সাহেব একজন সৎ, ভদ্র মানুষ। কিন্তু প্রশ্ন ফাঁস বন্ধ করতে পারছেন না। এটি এতটা জটিল অবস্থায় গিয়েছে যে বন্ধ করা প্রায় কঠিন। যারা প্রশ্ন কম্পোজ করে তারা মুখস্থ করে বাইরে এসে লিখে রাখে, চড়া দামে পড়ে বিক্রি করে। প্রশ্ন ফাঁসের সঙ্গে অভিভাবকগন জড়িত। একজন পিএসসি, জেএসসি পরীক্ষার্থী কীভাবে প্রশ্ন ফাঁসে জড়িত হতে পারে? খুব ভাল একটি লেখা।

২০ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:১৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


প্রতি বিষয়ে ২০০ টি প্রশ্নের "পুল" থাকবে; সকাল নয়টায়, নাহিদ সাহেবের রুমে ১০ জন শিক্ষক পুল থেকে ১০টা প্রশ্ন ঠিক করবেন, "এনক্রিপশন" করে প্রশ্ন রাখা হবে মেইন সার্ভারে; সাড়ে ৯ টায়, পরীক্ষা হল থেকে প্রশ্ন প্রিন্ট করা হবে।

১৪| ২০ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১২:১৮

মোহাম্মাদ শাওন বলেছেন: অবিভাবক,শিক্ষার্থীদের একতা বিরাট অংশ(আমিতো বলব ৯০%) এর উদ্দেশ্য ভালো নাম-ডাক ওয়ালা একটা পেশায় নিয়োজিত হওয়া। যদি শিক্ষা বা যোগ্যতা অর্জন উদ্দেশ্য হত তাহলে প্রশ্ন হাতে পেলেও তাকানোর টাইম থাকতো না। কার ন,এটা তখন আমার শিক্ষা অর্জনে হুমকিস্বরূপ হতো।উদ্দেশ্য নাম-দাক ওয়ালা চাকরি পাওয়া

২০ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:০৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


গ্রেজুয়েশানের হারের সাথে মিল রেখে চাকুরী সৃস্টি করার কথা সরকার আজও ভাবছে না; সেজন্য সব বাবা-মা চিন্তিত; গোল্ডেন জিপিএ দরকার।

১৫| ২০ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১২:৩০

রাতুল_শাহ বলেছেন: নাহিদ সাহেবের যুগ হলো প্রশ্ন ফাঁসের যুগ; প্রশ্ন ফাঁসে পাশ করা জেনারেশন ব্যক্তিত্বহীন আগাছা জেনারেশন সৃস্টি করছে!

শিরোনাম আর শেষের লাইনটুকু ভাব সম্প্রসারণ করলে লাইনের পর লাইন লেখা হবে, কথা শেষ হবে না।

শিক্ষা ব্যবস্থার কি যে ভয়াবহ অবস্থা, বইগুলো দেখলে বুঝা যায়। বইগুলো দেখলে মনে হয়, আফিমখোররা বই লিখেছে।

২০ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:০৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



সরকারের পোষা, মধুর ক্যান্টিনের পিএইচডি'দের মগজে জন্ম নেয়া হরিপুর গৌরিপুরের শিক্ষা

১৬| ২০ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ২:০৩

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: আমার লাইকের কারন: প্রতিযোগীতা আজ পরিবারগুলোকে পরস্পরের সাথে প্রতিযোগীতায় নামিয়ে দিয়েছে।
অফঃটঃ আপনার অহংকার ভাল না লাগলেও, এমনি অবহেলায় আপনি বলে যান, নির্ভেজাল বাস্তব।। (সব সত্যি বলছি না)।।
যা অন্ততঃ আমিও পারি না।। হয়তো প্রশ্ন "আমি" কে?? জবাব কেউই না।। কিন্তু তবু প্রানটাকে হাতের মুঠোয় নিয়েছিলাম, অবলীলায়, অবহেলায়ই।।

২০ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:০২

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি '৭১ এর জেনারেশনের মানুষ, যা বলার বলে দেন।

১৭| ২০ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ২:০৭

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: কিছু বিক্ষুব্ধ কথা বলতে চেয়েছিলাম।। থমকে গেলাম।। কেন??

২০ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ৯:৫৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



শেখ সাহেব প্রতিবাদী মানুষ ছিলেন, থাকলে আজও প্রতিবাদ করতেন; আপনি তো শেখ সাহেবকে দেখেছেন!

১৮| ২০ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ২:১৮

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ, ভাল একটি বিষয়ে লিখেছেন । প্রশ্ন পত্র ফাসের সাথে মাত্র গুটি কয়েক লোক জড়িত । এটা তো আর জঙ্গী নেট ওয়ার্ক না যে কালপ্রিটদেরকে ধরা যাবেনা । বিজি প্রেস থেকে প্রশ্ন পত্র ছাপা হয়ে সরকার নিয়ন্ত্রিত পথে এটা পরিক্ষার্থীদের হাতে যায় । তাই এই নেটোয়ার্কের সাথে যারা সংস্লিষ্ট তাদের কেও না কেও এর সাথে জড়িত । এদেরকে ধরা ওয়ান-টুর ব্যপার , সুনির্দিষ্টভাবে কাওকে ধরতে না পারলে নেট ওয়ার্কের মধ্যে থাকা সকলকে ধরে নিয়ে রেপিট একশন ব্যাটেলিয়নের কাছে তুলে দিয়ে প্রয়োজনে রিমান্ড বা ...। !!!! বাপ বাপ করে প্রশ্ন পত্র ফাসের ব্যবসা দিবে ছেড়ে । সিসটেমটাকে পর্যুদস্ত করতে না পারলে শিক্ষামন্ত্রী যেই আসুক তাকেও 'তারা; সিসটেমের মধ্যেই নিয়ে যাবে বিবিধ প্রকারে ।

শুভেচ্ছা রইল ।

২০ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ৯:৫৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


পরীক্ষার হলে, পরীক্ষা শুরুর ১৫ মিনিট আগে প্রিন্ট করা সম্ভব; বাংলাদেশ চালাচ্ছেন মধুর ক্যান্টিনের গ্রেজুয়েটরা

১৯| ২০ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:৫৭

রক বেনন বলেছেন: ছাগল দিয়ে হাল চাষ আর কত? ফাঁস করা প্রশ্ন দিয়ে পাশ করছে শিক্ষার্থীরা আর গলায় মেডেল ঝুলাচ্ছে। চেয়ার টেবিল ও বর্তমানে পাশ করে যাচ্ছে। সেই সাথে অদৃশ্য ফাঁসির দড়ি ও। দুঃখের কথা, অভিভাবকরাই নিজ হাতে সন্তানদের এই দড়ি পরাচ্ছেন। ১৪ই ডিসেম্বরের পাকিদের রেখে যাওয়া অসমাপ্ত কাজ আমরা বাঙ্গালীরাই আস্তে আস্তে সম্পন্ন করছি।

২০ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৪:১৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


দুর্বল জেনারেশন গড়া হচ্ছে; আজকের থেকেও খারাপের দিকে যেতে পারে জাতি।

২০| ২০ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:৫১

জুন বলেছেন: স্বনামে ব্লগিং করি তাই কিছু বলতে ভয় পাই চাঁদগাজী :-&

২০ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


ভয় পাবার কথা, সরকারের লোকেরা ও পার্টির লোকেরা সমালোচনা বুঝার চেস্টা করে না; তারা ইয়াহিয়ার মতো মানুষের উপর ঝাপিয়ে পড়ে।

২১| ২০ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:৫৭

সালমা অক্তার বলেছেন: খুব ভাল একটি লেখা।

২০ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৫:০০

চাঁদগাজী বলেছেন:


সামনের দিনে কারা দেশের ভার নিবে, তাদের জানার প্রচেষ্টা।

২২| ২০ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১২:২৭

ধ্রুবক আলো বলেছেন: কি করার ভাই সকল মাতাপিতা এখন জিপিএ 5 চায় শিক্ষা কোনো খবর নাই।

২০ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৫:১০

চাঁদগাজী বলেছেন:


এসব ছেলেমেয়ে এমন আগাছা হবে যে, এরা মা-বাবার খবরও রাখবে না।

২৩| ২০ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১:০২

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ছাত্র নেতাদের কখনো বইএর সাথে যোগাযোগ ছিল না, তারা ছিলেন মিছিল , বক্তৃতা নিয়ে। পরিক্ষার সময় এরা দেখে দেখে লিখার সুযোগ পেতেন।
বর্তমান সরকার দলের প্রায় মন্ত্রি ছাত্র রাজনীতি থেকে উঠে এসেছেন। দেশের দুর্ভাগ্য আর কাকে বলে।

২০ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৫:০৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


আসলে শিক্ষকেরা ওদের বুঝতেন, ওদেরকে ভালো নাম্বার দিয়ে দিতেন, যাতে ক্যামপাস ছাড়ে।

২৪| ২০ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:৫২

আখেনাটেন বলেছেন: ভিশন না থাকলে যা হয় অার কি? উনি আছেন কীভাবে অারো পাস দেখানো যায়। কীভাবে তা অাসল তা নিয়ে এত মাথা ঘামানোয় ভালো। তাই তো প্রথম দিকের অভিযোগের সময় ডিনায়াল সিনড্রোমের মধ্যে থাকতেন। এখন যখন অবস্থা চরম তখন বলছেন, 'এ এটা রোধ করা আমার সাধ্যের বাইরে'।

আজব এক চিড়িয়া। শুধু নিজে সৎ হলেই হবে না, অন্যরাও যাতে সৎ হতে পারে সে চেষ্টা করাই হচ্ছে প্রকৃত সততা। নিজে ভালো থেকে অন্যকে অসৎ পথে সহযোগিতার মধ্যে অসততার সমস্ত দিক লুকিয়ে থাকে। এটা উনার মতো লোকের অনেক অাগেই বুঝা উচিত ছিল।

সময় এখনও আছে নিজেকে শোধরানোর। অাশা করি অচিরেই উন্নতির।

২০ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৫:০৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


বিএনপি-জামাতের সাথে মারামারি করে টিকে গেছেন শেখ হাসিনা; লম্বা সময়ের মারামারিতে ক্ষতি হয়েছে জনতার, দেশ এগুতে পারেনি; কিন্তু আওয়ামী লীগ, বিএনপি-জামাত্ ভালো করেছে, ওরা অন্যায়ভাবে লাভবান হয়েছে।

২৫| ২০ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৪:০৬

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: জাতির শিক্ষিত মাতাপিতারা প্রশ্ন ফাঁসের পক্ষে বিপক্ষে গিয়ে তারা সন্তানের ফেল করা কামনা করবে নাকি?

২০ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৫:১২

চাঁদগাজী বলেছেন:


কি করা উচিত সেটা শিক্ষিতদের বুঝা উচিত, আমি পরিস্হিতিকে বুঝার চেস্টা করছি।

২৬| ২০ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৪:০৯

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: জাতির শিক্ষিত মাতাপিতারা প্রশ্ন ফাঁসের পক্ষে পড়ালেখা কইরা পাশ করলে সরকার চাকরি দেবে নাকি?

২০ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৪:১৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


ক্যাপিটেলিজমে বিবিধ অসম ও অমানবিক প্রতিযোগীতা থাকে; ফাঁস-করা প্রশ্নে ভালো করে, প্রতিযোগীতায় সামনে থাকার অপচেস্টা।

২৭| ২০ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৪:১৩

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: পাশ করে যদি মাছ চাষ,মুরগী ও গরুপালার কাজই করতে হয় তবে এর জন্য না দেখে লেখার দরকারকি?

২০ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৪:১৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



বিশ্বকে শীঘ্রই ৯ বিলিয়ন মানুষের ভার বহন করতে হবে; বিষাক্ত মাছ, বিষাক্ত মুরগী, বিষাক্ত সবজীর যায়গায় সঠিক খাদ্য কে দিবে?

২৮| ২০ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৪:১৭

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: ছেলে-মেয়ে বিয়ে দিতে পাশ লাগে, এ ছাড়া পাশ আর কোন কামে লাগে? এটা নিয়ে এত আলোচনার দরকার কি?

২০ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৫:০৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



বাংলাদেশকে বিশ্বের সাথে চলতে হচ্ছ্বে; দক্ষ লোকজন না থাকার ফলে, আমাদের রেমিট্যান্সে যা আসে, বিদেশী দক্ষ লোকেরা বাংলাদেশ থেকে তার অর্ধেক নিয়ে যাচ্ছে।

২৯| ২০ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৪:২২

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: ফাঁস-করা প্রশ্নে ভালো করে কিন্তু পাশের পরীক্ষায় ভাল করলেই চাকুরী হয়না। সেখানে লাগে মামা এবং টাকা। সুতরাং ও সব পাশ ধুয়ে পানি খাওয়া ছাড়া কোন কাজে লাগেনা। তো এমন পাশ ফাঁস করা প্রশ্নে হলে ক্ষতি কি?

২০ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


গত বছর ৮ লাখ ছেলেমেয়ে এইচএসসি পাশ করেছে; কারা সরকারী মেডিক্যাল, ইন্জিনিয়ারিং, প্রাইভেট মেডিক্যালে ভর্তি হয়েছে? কত হাজার ছেলেমেয়ে মেডিক্যালে ভর্তি হতে না পেরে কস্ট পেয়েছে?

যারা ভালো যায়গায় ভর্তি হয়েছে, তাদের মাঝেও ফাঁস-করারা আছে, এটা অন্যায়!

৩০| ২০ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৪:২৩

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: বিশ্বকে শীঘ্রই ৯ বিলিয়ন মানুষের ভার বহন করতে হবে; বিষাক্ত মাছ, বিষাক্ত মুরগী, বিষাক্ত সবজীর যায়গায় সঠিক খাদ্য কে দিবে? ওসব বই দেখে পড়ে নিলেই হয়।

২০ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


বই পড়ে বুঝার অবস্হানে যাওয়া মানেই শিক্ষিত।

৩১| ২০ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৪:২৯

নতুন নকিব বলেছেন:



"প্রশ্ন ফাঁসে পাশ করা জেনারেশন ব্যক্তিত্বহীন আগাছা জেনারেশন সৃস্টি করছে!"

-একমত। তবে, যেহেতু দীর্ঘ সময় এ জাতি অতিবাহিত করে এ পর্যায়ে এসেছে। তাই এ জাতি এ জিনিষও হয়তো প্রত্যক্ষ করার দুর্লভ সুযোগ পেয়েছে, যে পরীক্ষার হলে টেবিলে অস্ত্র রেখে তিন ঘন্টা একটানা লিখে এসেছেন। বলুন তো- এরা কারা ছিলেন?

২০ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৪:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:


অস্ত্র রেখে কেহ পরীক্ষা দিয়েছে বলে মনে হয় না; এগুলো হয়তো ২/১ বিচ্ছিন্ন ঘটনা; এইচএসসি অবধি সবাই পড়তো; ইউনিভার্সিটিতে গিয়ে যারা ছাত্র রাজনীতিবিদ হতো, তারা শিক্ষকদের সাথে মোটামুটি গন্ডোগোল করতো না; শিক্ষকেরা তাদের খাতায় ভালো নম্বর দিতেন, যাতে তারা ক্যামপাস ত্যাগ করে।

৩২| ২০ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৫:১৬

টারজান০০০০৭ বলেছেন: "মাদ্রাসা ছিল নকল আবিস্কারের ল্যাবরেটোরী"

কাহু , এইটা আলিয়া মাদ্রাসা সম্পর্কে হইতে পারে। কওমি মাদ্রাসার পড়াশুনার সিস্টেম বা পরীক্ষা পদ্ধতির সম্পর্কে আফনের জানা নাই মনে হইতাছে ! তবে আফনের পোস্টে সত্যতা আছে।স্কুল , কলেজ ও আলিয়া মাদ্রাসার শিক্ষা বাবস্থারে একদম হোগা মাইরা ঢিলা কইরা দিছে ! বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে আমরা যেসব ইনপুট পাইতাছি সেগুলোরে মানুষ করতে শিক্ষকরাই হেদায়ে পড়তাছে। আমার মতে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান উঠাইয়া দিয়া সব কোচিংয়ে আর বাড়িতেই পড়ানো হোক ! প্রশ্ন ফাঁস যেহেতু বন্ধ হইতাছে না , পরীক্ষা পদ্ধতিই উঠাইয়া দেওয়া হোক। বিশ্ববিদ্যালয়ে এমনিতেই সব ভর্তি হইবো আগে আইলে আগে পাইবেন ভিত্তিতে !

২০ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


সব ধরণের মাদ্রাসা সম্পর্কে আমার একটা ধারণা, ১২ ক্লাশ অবধি সব বাচ্চা একই সিলেবাসে পড়বে; যারা ধর্মীয় বিষয়ে পড়তে চান, তারা ৮ম শ্রেণী থেকে ২০০ নম্বরের ধর্মীয় পড়ালেখা করবেন; ১২ ক্লাশের পর, যারা ধর্মীয় বিষয় পড়বেন, তারা ৪ বছরের ধর্মীয় ব্যাচেলর ডিগ্রী নেবেন।

৩৩| ২০ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫২

নতুন নকিব বলেছেন:



Tarzan00007 বলেছেন: "স্কুল, কলেজ ও আলিয়া মাদ্রাসার শিক্ষা বাবস্থারে একদম ....... মাইরা ঢিলা কইরা দিছে!"

গুরু, বিনয়ের সাথে বলছি- তয় টাইটটা করছিল খালি কওমিরা একা?

দ্যাশের কোন কোন খুটিতে কওমি নাট বোল্ট লাগানো আছে, দয়া কইরা ইট্টু যুদি গুইনা দ্যাখতেন!

পুনশ্চ:
কওমিদের প্রতি আমাদের অন্তহীন ভালবাসা অবিরত।

আপনার দোআ প্রার্থী, ভাইজান।

৩৪| ২০ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:১০

মিঃ আতিক বলেছেন: আবুল সাহেব সামান্য অভিযোগে পদত্যাগ করতে বাধ্য হলেন, এতো বড় ফাঁশের মামলার পরেও নাহিদ সাহেব এর পদত্যাগ করা লাগেনা কেন?

২০ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:৪৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


যদি সামান্য তরুণরা দেশ নিয়ে চিন্তিত, বেশীর ভাগ মানুষ নিজের পরিবার নিয়ে ব্যস্ত, নিজের পরিবারকে সত বা অসতভাবে প্রতিষ্ঠিত করার চেষ্টা করছে; নাহিদ সাহেব তাতে সাহায্য করছেন।

৩৫| ২০ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:১৩

রিদওয়ান হাসান বলেছেন: বর্তমানে বাংলাদেশে পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসের বিষয়টি দুরারোগ্য ব্যাধির মতো জেঁকে বসেছে। কোনোভাবেই এর হাত থেকে রেহাই পাওয়া যাচ্ছে না। দিন যতই যাচ্ছে, প্রশ্ন ফাঁসের ঘটনা ততই বাড়ছে। এতে ব্যবহৃত হচ্ছে আধুনিক প্রযুক্তি ও যোগাযোগ মাধ্যম। প্রাথমিকের সমাপনী পরীক্ষা থেকে শুরু করে মাধ্যমিক, উচ্চ মাধ্যমিক, বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা, এমনকি বিভিন্ন নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্ন ফাঁসের অভিযোগও আছে। একটি সংঘবদ্ধ দুষ্টচক্র প্রশ্ন ফাঁসের ঘটনার সঙ্গে জড়িত—এটা নতুন করে বলার অপেক্ষা রাখে না।
প্রশ্ন ফাঁস প্রতিরোধে দেশে আইন আছে; কিন্তু আইনের প্রয়োগ নেই। আইনে বলা আছে, প্রশ্নপত্র ফাঁস, প্রকাশ বা বিতরণের সঙ্গে জড়িত থাকার নূন্যতম শাস্তি তিন বছর থেকে সর্বোচ্চ ১০ বছরের কারাদণ্ড। পাবলিক পরীক্ষাসমূহ (অপরাধ) আইন ১৯৮০ ও সংশোধনী ১৯৯২ আইনের চার নম্বর ধারায় এ শাস্তির বিধান রয়েছে। ফলস্বরূপ এ আইনের আওতায় গত ৩৫ বছরে অনেককে গ্রেপ্তার করা হলেও কারো শাস্তি হয়েছে এমন রেকর্ড নেই। তাই গ্রেপ্তারের পর কিছু দিন হাজতবাস করে আবার আগের জায়গায় ফিরে যাচ্ছে অপরাধী চক্র। এ অপরাধী চক্রের সাথে সংশ্লিষ্ট বিভাগের কর্মকতা-কর্মচারীদের যোগসূত্র আছে বলেই প্রশ্ন ফাঁসের ঘটনা ঘটে থাকে। ফলে গত চার বছরে বিভিন্ন পাবলিক পরীক্ষায় ৬৩টি প্রশ্ন ফাঁসের অভিযোগ উঠেছে। অথচ সাম্প্রতিক শিক্ষা আইনের যে খসড়া প্রকাশিত হয়েছে, তাতে প্রশ্ন ফাঁস আইনের শাস্তি লঘু করার প্রস্তাব করা হয়েছে। অথচ যেখানে শাস্তি বাড়ানো উচিত সেখানে কেমন করে তা কমানোর প্রশ্ন আসে?

২০ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:৪২

চাঁদগাজী বলেছেন:


প্রশ্ন ফাঁস থামাতে হবে টেকনোলোজী দিয়ে; প্রত্যেক পরীক্ষা হলে, পরীক্ষার ১০/১৫ মোনিট আগে প্রশ্ন ছাপানো সম্ভব।

৩৬| ২০ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:৩০

রিদওয়ান হাসান বলেছেন: = মাদ্রাসা ছিল নকল আবিস্কারের ল্যাবরেটোরী
তথ্যটি ভুল। নকলের ক্ষেত্রে সরকারি আলিয়ার অবস্থা শোচনীয়, এটা সত্যি। কিন্তু এদের নকল করে ওঠার নেপথ্য আইডিয়াটা এসেছে সাধারণ শিক্ষা থেকেই।
প্রশ্ন ফাঁস কিংবা নকল—দুটারই উদ্দেশ্য কৃত্রিম ভালো সাফল্য। আর এ সাফল্যের পেছনে ছুটছে তারা, যাদের সাফল্যের দাম দিচ্ছে সিস্টেম। মাদরাসা শিক্ষার্থীদের দখলে বড় কোনো পদ নেই। তাই তাদের ঝুলিতে প্রশ্ন ফাঁসের কলঙ্ক নেই। সব শিক্ষার্থীরা তো এক হবে না, এটাই স্বাভাবিক। তাই যাদের মনে সেই তথাকথিত সাফল্যের প্রতি রয়েছে অগাধ শ্রদ্ধা। তারা কোনোমতে মাদরাসা শিক্ষার গণ্ডিতে নকলের আশ্রয় নিয়ে কলেজ বা ভার্সিটির চেয়ার অলঙ্কৃত করেন।

অারেক শ্রেণির মাদরাসা শিক্ষার্থীদের জন্য পার্থিব কোনো সাফল্যের দরকারই পড়ে না। তারা নকল কিংবা প্রশ্নফাঁসের মতো ‘মহৎ’ কাজটি কেন করবে—প্রশ্নবিদ্ধ। তাই এদেরকে ‘নকলের ল্যাবরেটরী’ বলাটা বোকামি।

২০ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:৪০

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমি বোকা সাজতে রাজী আছে, আপনি জেনে নিন।

৩৭| ২০ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:২৮

রিদওয়ান হাসান বলেছেন: আমি বোকা সাজতে রাজী আছে, আপনি জেনে নিন।

সাজশিল্পের দোহাই দিয়ে যে বোকামিকে চালাকির স্তরে রূপান্তর করতে চাচ্ছিলেন, তাতে এবার সত্যিই ‘বোকা’ বনে গেলেন। যাইহোক, মাদরাসার তথ্যটি ভুল বাদ দিলে গোটা পর্যালোচনা খুব ভালোই ছিল। ধন্যবাদ নিবেন।

২০ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১১:৩৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



ওকে

৩৮| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:৫০

Mohibbullah Al Maruf বলেছেন: প্রশ্নফাসের পিছনে উনি নিজেও জড়িত ৷ তানাহলে এতকিছুর পরেও প্রতিবছর প্রশ্ন ফাঁস হতোনা ৷

২১ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



উনি অদক্ষ

৩৯| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:৪৭

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: প্রশ্ন ফাঁসে , খাতা দেখার নিম্ন মান!!!!! আর বেশ কঠিন করে সিলেবাস প্রণয়ন!!!!


সবশেষে না পড়ে এ প্লাস প্রাপ্তি!!


এই হলো আমাদের বর্তমান শিক্ষাব্যবস্থার হালচাল!:)

২১ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


দেখলাম, গ্রামের ছেলেপেলরা কলেজের ক্লাশে মোটামুটি ক্লাশ করে না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.