![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।
কলোনীর মানুষ স্বাধীনতা চেয়েছে বলেই স্বাধীনতা এসেছে; বৃটিশকে দোষ দেয়া হয়, "তারা ভারতকে বিভক্ত করে তাদের আধিপত্য চালু রাখার ব্যবস্হা করে গেছে", এগুলো ভুল ধারণা। বৃটিশ জানতো যে, এক ভারত রেখে গেলে, মুসলিম লীগের কারণে, মুসলমানেরা এক সময় বিদ্রোহ করবে; তাতে ভয়ংকর রক্তপাত ঘটবে; ২য় বিশ্বযুদ্ধের পর, অশিক্ষিত ভারতে যদি গৃহযুদ্ধ শুরু হয়, থামানোর জন্য কেহ এগিয়ে আসবে না, সবাই রণক্লান্ত।
১ম বিশ্বযুদ্ধের পর, বৃটিশ পার্লামেন্টে প্রচুর মেম্বার কলোনীর মানুষের মানবিক অধিকার বাড়ানোর পক্ষে লড়ে যাচ্ছিল। যার ফলে, ভারতে ১ম গণতান্ত্রিক ভোট হয় ১৯২০ সালে।
২য় বিশ্ব যুদ্ধের পর, শক্তিশালী জাতি সংঘ গঠিত হয় পুনরায়; জাতি সংঘে, বৃটিশের স্হান ছিল সবার উপরে; জাতি সংঘের ৫ মহা শক্তি কলোনীদের স্বাধীনতার পক্ষে ছিল।
২য় বিশ্বযুদ্ধে বৃটিশ সেনা বাহিনী সম্পুর্ণভাবে ক্লান্ত হয়ে যায়; বৃটিশ ঠিক করেছিল যে, এসব সৈনিকদের দ্বারা অকারণে কলোনী চালানো মানবতার বাহিরে; বৃটিশ নেভী কলোনীগুলোতে কাজ না করার পক্ষে ছিল।
বৃটিশ পার্লামেন্টে, কলোনী থেকে সংগৃতিত সৈন্যদের অবদানের কথা স্বীকার করা হয়; পার্লামেন্ট স্বীকার করে যে, কলোনী থেকে সংগৃহিত সৈনিকেরা বৃটিশের বিজয়ের অংশ; এদের প্রতি বৃটিশের দায়িত্ব আছে, তাদের দেশ সমুহকে স্বাধীনতা দেয়া সঠিক হবে।
কলোনী সমুহে স্বাধীনার পক্ষে মানুষের সংখ্যা বেড়েছে, হয় তাদের স্বাধীনতা দিতে হবে; না হয়, তাদেরকে বৃটিশের কাছাকাছি মর্যদা হিতে হবে; এবং অনেক লোকবল দ্বারা কলোনী চালাতে হবে, এতে বৃটিশের লোকজনের জানমালের ক্ষতি হবে, বৃটেন অকারণে অশান্তির কবলে পতিত হবে।
পার্লামেন্ট আরো মনে করেছে যে, কলোনীতে নিযুক্ত প্রশাসন বেশীর ভাগ সময়েই বৃটিশ মানবিক আইন লংঘন করেছে; এর প্রভাব মুল জাতির উপরও প্রভাব ফেলছে, এরা জেনে শুনে অমানবিক প্রশাসনকে সাপোর্ট করে আসছে, এতে বৃটিশ সমাজ ব্যবস্হা কলুসিত হবে।
এরপর গগণায় এসেছে গান্ধী, নেহেরু, জিন্নাহ, কংগ্রেস, মুসলিম লীগ। বৃটিশ এদের ভুমিকা স্বীকার করেছে; এদের হাতে ভারতীয় কলোনীর স্বাধীনতা দেয়া যায় বলে পার্লামেন্ট সিদ্ধান্ত নেয়; তবে, পার্লামেন্ট কোনভাবে এদের কাছে নতি স্বীকার করার মতো বিরাট শক্তি হিসেবে এদেরকে গণ্য করেনি।
বৃটিশ মহা ভুল করেছিল, তারা পর্যাপ্ত পরিমাণ সৈন্য না এনে দেশের স্বাধীনতা দিয়েছিল; কমপক্ষে এডেনে অবস্হিত বৃটিশ বাহিনীকে ২ বছরের জন্য ভারতে আনার দরকার ছিলো ভারতকে স্বাধীনতা দেয়ার সময়।
২১ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
তথ্য আসছে ট্রিলিয়ন বাইট হিসেবে, আপনার নিজ দায়িত্বে তাকে এনালাইসিস করতে হবে।
২| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৫
এ আর উৎপল বলেছেন: হুম চিন্তার বিষয়
২১ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
চিন্তা করার শুরু করেন; না হয়, রিজভী, ড: হাছান, ইনু'র কথায় মাথা ঘুরবে!
৩| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২০
এ আর উৎপল বলেছেন: হা হা এটা্ওত চিন্তার বিষয় ভাই !!!!!!!
২১ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
আজ মানুষের বিরাট অংশ শিক্ষিত, ভাবনায় লজিক থাকার দরকার।
৪| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৩
রাতুল_শাহ বলেছেন: পোস্টটা সংক্ষিপ্ত হয়ে গেল। পড়তে পড়তে শেষ।
২১ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমি কয়েকটা পয়েন্ট তুলে ধরেছি, যাতে ১৯৪৭ সালে ভারতের স্বাধীনতা ও ভারত বিভক্তটা পরিস্কার হয়।
বৃটিশ বিশাল ভুল করেছিল, এডেনের বৃটিশ সেনাদের নিয়ে আসার দরকার ছিল ১৯৪৬ সালে ভারতে; তারপর, ১৯৪৮ সাল অবধি সেনাদের এখানে রাখার দরকার ছিল; তা'হলে পান্জাবের দাংগা এইরূপ ভয়ংকর হতো না।
৫| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪০
মুশি-১৯৯৪ বলেছেন:
বৃটিশ জানতো যে, এক ভারত রেখে গেলে, মুসলিম লীগের কারণে, মুসলমানেরা এক সময় বিদ্রোহ করবে
আমার ক্ষুদ্র জ্ঞানে যতটুকু যানি, বৃটিশ-রাই ছিল মুসলিম লীগের অর্থদাতা । ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত ফজলুল হক সাহেবের ‘কৃষক প্রজা দল’ ক্ষমতায় ছিল। ১৯৪৬ সালের নির্বাচনে মুসলিম লীগ জয়ী হয় ।
২১ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
শেরে বাংলার কৃষক প্রজা দল বাংলায় ছিল; বৃটিশ জানতো যে, বাংলা সমস্যা নয়, সমস্যা পান্জাব, সিন্ধু, বেলুচ, পাঠান এলাকা ও কাশ্মীর।
জিন্নাহ স্বয়ং রাণীকে বুঝাতে পেরেছিলেন যে, মুসলমানেরা বিদ্রোহ করবে: পাঠান, বালুচ, পান্জাবীরা সামরিক জাতি; এরা ভারতে থাকবে না, সিভিল-ওয়ার হবে।
৬| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩২
কামালপা বলেছেন: ভারত কখনও একদেশ ছিল না। ব্রিটিশরা না এলে, মোঘল সাম্রাজ্য উনিশ শতকেই ভেঙে পড়ত, উপমহাদেশে সৃষ্টি হত ২০-২৫টি স্বাধীন জাতিরাষ্ট্র। বাংলাদেশের আয়্তন হত অনেক বড়।
২১ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
-সঠিক।
ভারতের কলোনী হওয়া, ও পরে যা ঘটেছে, সেই সময়ের জন্য স্বাভাবিক; ২০০ বছরে অনেক যুদ্ধ হওয়ার সম্ভাবনা ছিল, অনেক রাজা বদলানোর সম্ভাবনা ছিল; এত আগে গণতন্ত্র আসার সম্ভাবনা ছিলো না, হিন্দু ধর্ম, বা ইসলাম গণতন্ত্রের জন্য পাগল ছিলো না।
৭| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪০
কামালপা বলেছেন: পোস্ট সরিয়ে ফেলেছেন কেন?
২১ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
গত পোস্ট? ওখানে নাকি "ধর্মের কথা" আছে; আসলে ধর্মের কথা ছিলো না; তবুও ৩ জন ঘনিস্ঠ লোক আপত্তি করেছিলেন; তাই, বাদ দিলাম।
৮| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:১১
blogermassud বলেছেন: সুন্দর করে ভাবনার একটি বিষয় তুলে ধরেছেন ।
২১ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:২৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
ইতিহাসকে সঠিকভাবে বুঝে, উহাকে রাজনীতিতে ব্যবহার করার দরকার; নতুবা গার্বেজ ইন, গার্বেজ আউট হবে।
৯| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:৩৩
মামুন ইসলাম বলেছেন: চমৎকার পোস্ট ।
২১ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:৫৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
বৃটিশ পার্লামেন্ট সঠিক পদক্ষেপ নিয়েছিল সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে।
১০| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:৪৭
সিনবাদ জাহাজি বলেছেন: বরাবরের মত এই পোস্টটিও দারুন
২১ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:৫৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
সময় ও বিশ্ব পরিস্হিতি রাজনীতির উপর প্রভাব রেখেছে।
১১| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:০০
কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন: ভাল পোস্ট। তবে ইংরেজরা যদি এত ই মহান হয় থাকতো তাহলে মুসলমান হিন্দু এভাবে দেশ ভাগ না করে ভাষাভেদ বিবেচনা করে ভাগ করলে আরো কম সহিংশতা হত না? তাহলে তো মুসলিম হিন্দু দাংগা হত না আর এককভাবে কোন দেশ এত সামরিক শক্তিধর হত না?????
২১ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:৩২
চাঁদগাজী বলেছেন:
ভারত ভাগ হয়েছে কিছু রাজনৈতিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে; স্হানীয় রাজনৈতিক বড় দল ছিল ২টি, তাদের প্রভাব ছিল বিশাল।
১২| ২২ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:২৪
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।
২২ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
চাচ্ছি, ব্লগারেরা অন্যদের চেয়ে সঠিকভাবে বুঝুক।
১৩| ২৩ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১২:২৯
ভয়েস অব মাহাবুব বলেছেন: মুসলিমরা বিদ্রোহ করবে কথাটা স্পষ্ট হলোনা। বরং হিন্দুরা দাঙ্গা লাগিয়ে এত দিনে সমস্ত মুসলমানদেরকে ভারত বর্ষের বাহিরে পাঠিয়ে দিত। যেমনি ভাবে বুদ্ধদের এর আগে পাঠিয়ে দিয়েছিল।
২৩ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
১৯৪০ সালের পর, মুসলমানেরা দেশ পাবার জন্য কঠিন অবস্হানে যায়; দেশ না পেলে তারাই বিপ্লবে যেতো।
১৪| ২৩ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১:০৯
টারজান০০০০৭ বলেছেন: আপনাকে স্যার উপাধিই দেওয়া উচিত। ব্রিটিশদের পক্ষে ব্রিটিশরাই কেবল এমন যুক্তি দিতে পারে।ব্রিটিশ রাজত্ব থাকলে আপনি সভা ব্লগার হইতেন নিশ্চিত !
আসল ব্যাপার হইলো দ্বিতীয় মহাযুদ্ধে ব্রিটিশের ব্যাপক লোকবল ক্ষয় , সম্পদ হানি, নতুন পরাশক্তি আমেরিকা , রাশিয়ার উত্থান, নৌ পথ দখলের ব্যাপক ব্যায় সংকুলান করতে না পারা, কলোনি চালানো লাভজনক না হওয়া, ভারতবর্ষে গুরুমারা বিদ্যাধর হিসেবে কিছু ব্রিটিশ মানসপুত্র তৈরী হওয়া (যাহারা নিজেরাই ব্রিটিশ হইয়া শাসন করার স্বপ্ন দেখতো যেমন নেহেরু, প্যাটেল , জিন্নাহ ), এতো অল্প লোকবল দিয়া এতো বড় ভারতবর্ষ শাসন করতে গিয়ে দেশী, দ্বিতীয় মহাযুদ্ধে প্রশিক্ষিত সিপাহী অফিসারদের কাছে পাছামারা খাওয়ার আশংকা, সর্বোপরি মাংস খাইয়া হাড্ডি আর কি কাজে লাগবে (ব্রিটিশদের ঘেটুপুত্রদেরতো রাইখাই গেলাম ) ভাইবা স্বাধীনতার ডিম্ পাড়তে ব্রিটিশ বাধ্য হইছিলো।
আরেকটি বিষয় না বললেই না , হিটলারের বিরাট ভূমিকা ছিল। হেয় ব্রিটিশের পাছা মাইরা ঢিলা কইরা না দিলে স্বাধীনতার ডিম্ বাইর হইতেই পারতো না।হিটলার পাছা দিয়া দুনিয়া না ঠেললে আমাদের মগাচীপদের হয়তো এসাইলাম লইতে হইতো না।কলোনির ক্রীতদাস হিসেবে ভিসা ছাড়াই জার্মান জাতির পদসেবা কইরা ধন্য হইতে হইতো !
১৫| ২৩ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:০৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
"আসল ব্যাপার হইলো দ্বিতীয় মহাযুদ্ধে ব্রিটিশের ব্যাপক লোকবল ক্ষয় , সম্পদ হানি, নতুন পরাশক্তি আমেরিকা , রাশিয়ার উত্থান, নৌ পথ দখলের ব্যাপক ব্যায় সংকুলান করতে না পারা, কলোনি চালানো লাভজনক না হওয়া, ভারতবর্ষে গুরুমারা বিদ্যাধর হিসেবে কিছু ব্রিটিশ মানসপুত্র তৈরী হওয়া (যাহারা নিজেরাই ব্রিটিশ হইয়া শাসন করার স্বপ্ন দেখতো যেমন নেহেরু, প্যাটেল , জিন্নাহ ), এতো অল্প লোকবল দিয়া এতো বড় ভারতবর্ষ শাসন করতে গিয়ে দেশী, দ্বিতীয় মহাযুদ্ধে প্রশিক্ষিত সিপাহী অফিসারদের কাছে পাছামারা খাওয়ার আশংকা, সর্বোপরি মাংস খাইয়া হাড্ডি আর কি কাজে লাগবে (ব্রিটিশদের ঘেটুপুত্রদেরতো রাইখাই গেলাম ) ভাইবা স্বাধীনতার ডিম্ পাড়তে ব্রিটিশ বাধ্য হইছিলো। "
-এখানে নতুন কিসিদ
্ছু কি বলেছেন, যা আমি বলিনি?
-হিটলার জানতো না, এই যুদ্ধের ফলাফল কি হবে; তবে, যুদ্ধে যেভাবে মানবিক বিপর্যয় ঘটেছে, এটা মানব সভ্যতার জন্য সবচেয়ে বড় দু:খ। ২য় বিশ্বযুদ্ধ বৃটিশকে দুর্বল করেছে; বৃটিশ পার্লামেন্ট সিদ্ধান্ত নিয়েছিল যে, বৃটিশ সাধারণ মানুষের জানমাল বিপদে পড়বে যদি কলোনী ধরে রাখা হয়, এটা সঠিক সিদ্ধান্ত ছিল।
১৬| ২৪ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:৪০
টারজান০০০০৭ বলেছেন: আমার আর আপনার বক্তব্যের পার্থক্য হইলো , আপনি ব্রিটিশদের ভারতবর্ষের স্বাধীনতা প্রদানের কারণ হিসেবে অন্যান্য অসুবিধার সাথে মানবিকতাও কারণ হিসেবে বলেছেন। আমি কইতাছি মানবিকতার লেশমাত্রও ছিল না।পশ্চিমাদের এবং যাহারা পশ্চিমাদের চোখে দুনিয়া দেখে তারা মানবিকতা দেখাইতেও লাভ লোকসানের হিসাব করে।আর ব্রিটিশ বেনিয়ার জাত তো এক কাঠি বাড়া।রিস্ক বেনিফিট এনালাইসিস কইরা যেই দেখছে লাভের চেয়ে লোকসান বেশি, তারা স্বাধীনতা দিতে বাধ্য হইছে , মানবিক কোনো কারণই ছিল না। কোনো দেশের পার্লামেন্টই খারাপ কথা কয়না , অমানবিক তো নাইই। কার্যক্ষেত্রে কি করে সেটা আমাদের এমপি মন্ত্রীদের দিকে তাকিয়ে দেখলেই বোঝা যায়।তো ব্রিটিশ পার্লামেন্টও মহত্ব দেখাইছে, নিজের মান বাঁচানোর লাইগা কইছে দ্বিতীয় মহাযুদ্ধে তাহাদের অবদান আছে, মানবিক কারণে তাহাদের স্বাধীনতা দেওয়া হইল ব্লা , ব্লা , ব্লা।
পরিবর্তিত বিশ্বে ব্রিটিশদের অসভ্ভো , বর্ণবাদী , নোংরা মানসিকতা সম্পন্ন প্রশাসন ও সামরিক শক্তি দ্রুত সুপিরিওরিটি হারাচ্ছিল।তাই ডাকাত উপমা থেকে নিজেদের মুক্ত করার জন্য এই নাটকের দরকার হয়েছিল।
২৪ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৫:২৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
"রিস্ক বেনিফিট এনালাইসিস কইরা যেই দেখছে লাভের চেয়ে লোকসান বেশি, তারা স্বাধীনতা দিতে বাধ্য হইছে , মানবিক কোনো কারণই ছিল না। কোনো দেশের পার্লামেন্টই খারাপ কথা কয়না , অমানবিক তো নাইই। কার্যক্ষেত্রে কি করে সেটা আমাদের এমপি মন্ত্রীদের দিকে তাকিয়ে দেখলেই বোঝা যায়।তো ব্রিটিশ পার্লামেন্টও মহত্ব দেখাইছে, নিজের মান বাঁচানোর লাইগা কইছে দ্বিতীয় মহাযুদ্ধে তাহাদের অবদান আছে, মানবিক কারণে তাহাদের স্বাধীনতা দেওয়া হইল ব্লা , ব্লা , ব্লা। "
-আপনি যেটা মিস করছেন, সেটা হলো, ভারত দখলের পরে, বৃটেনে ১৮০ বছরে যে পরিবর্তন এসেছে, সেটা আপনি অনুধাবন করতে পারছেন না।
১৭| ২৬ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:৪৩
টারজান০০০০৭ বলেছেন: অনুধাবন করতে ব্যার্থতার কারণ হইলো ভারত ভাগের সময়ও ব্রিটিশ ডিভাইড এন্ড রুল কইরা রাইখা গেলো। বাংলা ভাগ , পাঞ্জাব ভাগ , কাশ্মীরে প্যাচ, হায়দ্রাবাদ ইন্ডিয়ার দখলে। এই আকাম গুলি কতটুকু মানবতা বিরোধী কাজ হইছিলো ইতিহাসই তার সাক্ষ দেবে। পার্লামেন্টে আর নিজ দেশে মানবতার গান গাইয়া উপনিবেশের হোগা মাইরা রাইখা গেলে অনুধাবন কীভাবে হবে ?
২৮ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
"Tarzan00007 বলেছেন: অনুধাবন করতে ব্যার্থতার কারণ হইলো ভারত ভাগের সময়ও ব্রিটিশ ডিভাইড এন্ড রুল কইরা রাইখা গেলো। বাংলা ভাগ , পাঞ্জাব ভাগ , কাশ্মীরে প্যাচ, হায়দ্রাবাদ ইন্ডিয়ার দখলে। এই আকাম গুলি কতটুকু মানবতা বিরোধী কাজ হইছিলো ইতিহাসই তার সাক্ষ দেবে। পার্লামেন্টে আর নিজ দেশে মানবতার গান গাইয়া উপনিবেশের হোগা মাইরা রাইখা গেলে অনুধাবন কীভাবে হবে ? "
-উনিবেশবাদ ছিল রাজতণ্ত্র থেকে মুক্তির একটি ধাপ মাত্র; বৃটিশেরা অতিমানব ছিলো না।
©somewhere in net ltd.
১|
২১ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১১
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: আপনার মতো করে কখনো ভাবিনি!