নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

ধনী হতে মানুষ আসে নিউইয়র্ক, নিউইয়র্কের দরিদ্ররা যায় কোথায়?

২৯ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ৭:৪৯



সন্ধ্যার পর, জ্যামাইকা থেকে বাসায় ফেরার সময় আমি সাবওয়ে ট্রেনের শেষ বগীতে উঠি; প্রায় সব সময়ই বগিটা খালি থাকে; ২৫ মিনিটের মত একা ভ্রমন করা যায়; আমি সাধারণত বসি না, বগিতে হাঁটি, বিজ্ঞাপন মিজ্ঞাপন পড়ি; লোকজন উঠার শুরু করলে অন্য বগিতে চলে যাই। গতকাল রাত একটায় ট্রেনে উঠে আমি হতবাক, ৮/১০ জন গৃহহীন শুয়ে আছে, অনেকের সাথে তাদের সংসারের সবকিছু। গৃহহীন মানুষ বগিতে উঠলে, বেশীরভাগ সময় পুরো বগি দুর্গন্ধে ভরে যায়; ৮/১০ জন গৃহহীন এক বগিতে, অবস্হা ভয়ংকর।

প্রতি ষ্টেশনে বগি বদলাতে শুরু করলাম, সবগুলোর অবস্হা একই; ৬/৭ বগি সামনে যাবার পর, এক বগিতে দেখলাম অবস্হা ভালো; মাঝের এক সীটে একজন বুড়ো গৃহহীন বসে বিয়ার খাচ্ছে, গান গাচ্ছে, মোটামুটি পরিস্কার; তার উভয় পাশে অনেক ট্যুরিষ্ট; এরা মাঝরাতে এসেছে, মনে হচ্ছে হোটেলে যাচ্ছে; সবাই চুপচাপ, ধরে নিলাম জার্মান। গৃহহীন বুড়োর সামনের সীটে বরাবর দাঁড়ালাম, বুড়োকে হ্যালো বললাম, বুড়ো বিয়ারের বড় বোতল আমার দিকে এগিয়ে দিলো; বললাম,
-ধন্যবাদ, এত রাতে বিয়ার খেয়ে প্রস্রাব করবো কোথায়? তুমি তো বগিতেই কাজ সেরে ফেলবা! সে জোরে হাসলো,
-না, আমি বগিতে পেসাব করিনা, আমার বাকী জীবন এখানে কাটবে; আমি ইহাকে অপমান করি না কখনো।

জার্মানগুলো কান খাড়া করে শুনছিলো; জার্মানরা গৃহহীন ইত্যাদিকে এড়িয়ে চলে, পয়সা চাইলে কিছু দেয় না; এদিক থেকে ফ্রান্সের টুরিষ্টরা ভালো, ওরা বকবক করতে থাকে সারাক্ষণ; ভিক্ষুকদের ২/৪ পয়সা দেয় মাঝেমাঝে।

বুড়ো প্রশ্ন করলো, তুমি কোন দেশী? আমি উত্তর দিলাম, বুড়ো মাথা নাড়লো। কিছুক্ষণ পর বললো,
-তোমরা বড় আশা নিয়ে নিউইয়র্ক আস, আমরা বড় আশা নিয়ে কোথায় যাবো? কেহ গৃহহীনদের দেখতে পারে না। হুশিয়ারে থেকো, গৃহহীন হয়ো না।

মন্তব্য ৭৪ টি রেটিং +১৫/-০

মন্তব্য (৭৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ৯:০৬

জুন বলেছেন: তোমরা বড় আশা নিয়ে নিউইয়র্ক আস, আমরা বড় আশা নিয়ে কোথায় যাবো? বুড়োটা বড় নির্মম সত্য কথাই বলেছে চাঁদগাজী ।
কেহ গৃহহীনদের দেখতে পারে না। হুশিয়ারে থেকো, গৃহহীন হয়ো না।
এ প্রসংগে মনে পড়লো বেশ অনেক বছর আগের এক বাস্তব কাহিনী। আমার ব্যাংকার মামার সাথে বায়তুল মোকাররম ফুটপাথে জায়নামাজ তসবীহ বিক্রী করা এক দোকানী কথা প্রসংগে জানলেন তিনি শহর থেকে দূরে বিভিন্ন জায়গায় খুবই অল্প দামে অল্প অল্প করে কিছু সম্পত্তি কিনে রেখেছেন । মামা প্রশ্ন করলেন এত ঝামেলা তিনি কেন করছেন ?
ভদ্রলোকের উত্তর " বুঝলেন স্যার শহরে জমি কেনার মত সামর্থ তো আমার নাই, তাছাড়া কাংগাল থাকার চেয়ে জঞ্জাল থাকাও ভালো বিপদের সময় আপনি জঞ্জাল বেচেও দুটি টাকা পাবেন "।
সেই লোকটির কথা আমার মনে গেথে আছে । বড় চাকরী করা এক লোক শুধু নীতি আর আদর্শের কারনে কাংগাল থাকায় শেষ জীবনে কি দুর্দশায়ই না কাটিয়ে গেছেন। গৃহহীন হওয়ার মত দুর্ভাগ্য আর কিছুই নেই বলেই আমারো ঐ বুড়োটার মত মনে হয় ।
ভালোলাগে আপনার ছোট ছোট সমাজের আয়না লেখাগুলো ।
+

২৯ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ৯:১৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


নিউইয়র্ক ধনীদের শহর, এখানে গৃহহীনদের জন্য তেমন কোন কিছু নেই; সর্বোপরি, এই শহরটা ক্রমেই বিদেশীদের দখলে চলে যাচ্ছে; বিদেশীরা সাধারণত: নিজের বাহিরে অন্যদের জন্য কিছু করে না।

২| ২৯ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ৯:২৩

অগ্নি সারথি বলেছেন: -তোমরা বড় আশা নিয়ে নিউইয়র্ক আস, আমরা বড় আশা নিয়ে কোথায় যাবো? কেহ গৃহহীনদের দেখতে পারে না। হুশিয়ারে থেকো, গৃহহীন হয়ো না। - গৃহহীন যাত্রীর প্রশ্ন এবং পরামর্শ উভয়টিই বেশ জটিল এবং মূল্যবান। কি মন্তব্য করা যায় তা ভেবে পাচ্ছি না। যাই হোক অভিজ্ঞতাটুকু বয়ান করবার জন্য ধন্যবাদ চাঁদগাজী।

২৯ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ৯:২৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


ধনী দেশে দরিদ্র হওয়া বড়ই কস্টের, কমপক্ষে খেয়ে পরে বাঁচতে না পারলে বড়ই করুণ অবস্হা; তার উপর আবার শীতের দেশ।

৩| ২৯ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ৯:২৮

নাইম রাজ বলেছেন: আপনার প্রতিটি লেখাই অন্যরকম হয় চাঁদগাজী ভাই ।

২৯ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ৯:৩১

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমি যাহা দেখি, তা লিখি; তেমন কিছু না।

৪| ২৯ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ৯:৫৩

সঞ্জয় নিপু বলেছেন: ভালই বলেছেন,
কেহ গৃহহীনদের দেখতে পারে না, সেটা দেশ বিদেশ সব জায়গাতেই সমান।
সবসময় আমার দেশের বাঙ্গালী ভাই বোনদের নিয়ে একটা চিন্তাই ঘুরপাক করে, তারা বিদেশে অনেক কষ্ট করে, আমরা অনেকে দেশে বসে সেটা উপলব্দী করি না, মোবাইল চাই, ল্যপ্টপ চাই, এটা ওটা কত কি !
যখন দেশে বসে কোন বাংলাদেশীর অপকর্ম দেখি তখন খুব খারাপ লাগে তেমনি যারা বিদেশে অনেক মহৎ কাজ করে তাদের জন্য গর্বে বুকটা ফুলে উঠে।
সকল প্রবাসীদের বাঙ্গালীদের জন্য শুভকামনা রইল, ভাল থাকবেন সবসময়।

২৯ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:০১

চাঁদগাজী বলেছেন:


মানুষ নিজ দেশে থাকলে, মানুষ থাকে; অন্য দেশে গেলে প্রবাসী হয়ে যায়।

৫| ২৯ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:০৩

রক বেনন বলেছেন: আমরা আশা নিয়ে অনেক কিছুই করি। অনেক আশা নিয়ে মুক্তিযুদ্ধ করি একটি স্বাধীন দেশ পাবার আশায়। অনেক আশা নিয়ে শরীরের রক্ত পানি করে ফসল বুনি ভালো ফসল আর ন্যায্য দাম পাবার আশায়। একবেলা খেয়েও একমাত্র সন্তানটিকে বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠাই অনেক আশা নিয়ে যে সে একদিন অনেক বড় মাপের মানুষ হবে, ভাল চাকরি পাবে আর সব দুঃখ অভাব মুছে যাবে। অনেক আশা নিয়ে সুদূর পানে গমন করি দেশে পরিবার পরিজন খেয়ে পরে বেঁচে থাকবে এই আশায়। কিন্তু সব আশা ই নিরাশায় পরিণত হয় যখন দেখি যে হাতে একদিন অস্ত্র নিয়েছিলাম আজ সেই হাতে ভিক্ষার থালা হাতে পথে ঘুরতে হয়। যখন দেখি রক্ত পানি করা সোনার ফসলের মূল্য আর এক বোতল বিষের মূল্য সমান। যখন দেখি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়া সন্তানটি সমাজে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর পরম স্নেহ মমতা আর ভালোবাসায় নিজের মা বাবাকে বৃদ্ধাশ্রমে রেখে আসে। তারপর ও আশায় বুক বাঁধি একদিন সব হয়ত পরিবর্তন হবে। দেখতে দেখতে দেহ রাখি, চোখের আলো নিভেও যায় শুধু চোখের এক কোণায় জীবনের সব নিরাশা এক বিন্দু জল হয়ে তখনো আশার মরীচিকা হয়ে চিকচিক করে।

ভালো থাকবেন চাঁদগাজী আঙ্কেল। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।

২৯ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:০৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


ওকে আংকেল, আপনিও ভালো থাকুন।

আমরা শেষ অবধি চেস্টা করে যাবো, থাকবো মানুষের পাশে।

৬| ২৯ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:১০

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: আমাদের দেশের অনেক মানুষ এখনও মনে করে বিদেশে গরীব নাই।

২৯ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


গরীব নেই স্কেনডেনেভিয়া দেশগুলোতে; বাকী সবদেশে গরীব আছে।

৭| ২৯ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:২৩

দ্যা ফয়েজ ভাই বলেছেন: বাংলাদেশে কাজ নাই,বাংলাদেশে ভাত নাই।এমন চিন্তাভাবনা দেশের প্রায় ৭০%জনগণের আছে যে,বিদেশে গেলেই টাকা রোজগার হবে।কিন্তু তারা একবারও ভেবে দেখেনা তাহলে বিদেশ থেকে টাকা রুজি করতে মানুষ কেনো অন্যদেশে যায়।
পোষ্টটি নির্মম কিছু সত্য কথা তুলে ধরে।ভালো লাগলো।

২৯ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৫:০৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংলাদেশের প্রচুর শিক্ষিত মানুষেরও ভাবনাশক্তি সীমিত, বাকীদের অবস্হা ২/৪ শতাব্দী পেছনে।
বাংলাদেশে নির্মমেরা রাজনীতি করে, কিংবা রাজনৈতিক দলে যাবার পর, এরা ভয়ংকর নির্মম হয়ে যায়।

৮| ২৯ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:৩৪

মহিউদ্দিন হায়দার বলেছেন: তোমরা বড় আশা নিয়ে নিউইয়র্ক আস, আমরা বড় আশা নিয়ে কোথায় যাবো? কেহ গৃহহীনদের দেখতে পারে না। হুশিয়ারে থেকো, গৃহহীন হয়ো না। কথাটা নিজেকে আত্মবিশ্বাসী হতে প্রেরণাদায়ক। ধন্যবাদ।

২৯ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৫:০০

চাঁদগাজী বলেছেন:


মানুষের জীবনের অভিজ্ঞতা।

আজ বিশ্বে, প্রতিটি মানুষের জন্য যথেস্ট সম্পদ আছে; কিছু মানুষ অন্যায়ভাবে অন্যদের সম্পদ দখল করে আছে।

৯| ২৯ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:৫৮

নেয়ামুল নাহিদ বলেছেন: গৃহহীন হওয়া মানে মূল অধিকার থেকে বঞ্চিত হওয়া। মানুষ তখন তো করুণা করবেই অথবা ঘৃণা করবে :(

২৯ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৫:০১

চাঁদগাজী বলেছেন:


আজকের এই সভ্যতায়, মানুষের মুল ৪ মৌলিক অধিকার রক্ষার দায়িত্ব রাস্ট্রের।

১০| ২৯ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১২:১০

শ্রাবণধারা বলেছেন: পোস্টটা ভালো লাগলো চাঁদগাজী ভাই । মনে দাগ কেটে গেল ঐ গৃহহীন বুড়োর শেষ কথাগুলো ।

মাঝে মাঝে ভাবি পৃথিবীর এত মানুষের এত মেধা, জ্ঞান, প্রযুক্তি পারেনি পৃথিবী থেকে ক্ষুধা, দারিদ্র, যুদ্ধ-মুক্ত করতে, আশ্চর্য !!!!

তবে কি ক্ষুধা, দারিদ্র, যুদ্ধ, জংগী মানুষের সম্মিলিত মেধা, মনন আর প্রজ্ঞার চেয়েও শক্তিশালী? নিশ্চয়ই তা নয় ?

২৯ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৫:০৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


একমাত্র স্কেন্ডেনেভিয়ান ও ইউরোপের কিছু দেশ ছাড়া, সব দেশের রাজনৈতিক দলের শীর্ষে চলে গেছে কম-বুদ্ধিমান সম্পদ দখলকারীরা।

১১| ২৯ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১:০৮

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: আপনার লেখা অন্যতম সেরা একটা পোস্ট পড়লাম!:)



প্লাস!:)


হুশিয়ারে থেকো, গৃহহীন হয়ো না

২৯ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



প্রতিটি আমেরিকান, প্রয়োজনের বেশী সম্পদ ভোগ করছে, আগামী বিশ্বের জন্য তারা খুব একটা ভাবছে না।

১২| ২৯ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:১৬

টারজান০০০০৭ বলেছেন: :( :| কাহু , এহোনতো বুইড়া হই নাই। তয় অহন থেইকাই ব্যবস্থা নিতে হইবো দেখতাছি !

২৯ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


হুশিয়ার হওয়ার দরকার।

বাংলাদেশের মানুষ যাতে গৃহহীন না হয়, সেইদিকে নজর রাখেন।

১৩| ২৯ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:৪৫

সিনবাদ জাহাজি বলেছেন: কেহ গৃহহীনদের দেখতে পারে না। হুশিয়ারে থেকো, গৃহহীন হয়ো না
+++

২৯ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমেরিকা ইসরায়েলকে দেয় ক্যাশ ৩ বিলিয়ন, মিশরকে দেয় ক্যাশ ৩ বিলিয়ন; এ ছাড়া ইরাক, আফগানিস্তান, লিবিয়া, সিরিয়ায় যুদ্ধে খরচ করেছে ৪ ট্রিলিয়ন ডলার।

গৃহহীনরা এই শীতের রাতে ঘুমাচ্ছে ট্রেনের ভেতর; সেখান থেকেও বের করে দেয়; মানুষও আজকাল ওদের সাহায্য করে না।

১৪| ২৯ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৮

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: বাংলাদেশে আসুক ওরা।

২৯ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২১

চাঁদগাজী বলেছেন:


একমাত্র রোহিংগারা ছাড়া আরকেহ আসবে না বাংলাদেশে।
রোহিংগাদের মালয়েশিয়া যেতে দিলে, সবাই চলে যাবে, সাথে সাথে অনেক বাংগালী রোহিংগা সেজে বসবে।

১৫| ২৯ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৫

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: গৃহহীন মানুষের কষ্ট সারা দুনিয়াতেই এক। আমার খুব খারাপ লাগে।

২৯ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



সাম্প্রতিক যুদ্ধে ৫০ ট্রিলিয়ন ডলার মুল্যার ঘরবাড়ী ভেংগেছে ইডিয়টরা

১৬| ২৯ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪১

নীলপরি বলেছেন: খুব গুরুত্বপূর্ণ বিষয় । ভেবেও হয়ত ভাবি না আমরা । আপনার উপস্থাপনা ভালো লাগলো ।

২৯ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:


সরকারে গেলে মানুষ বানর হয়ে যায়।

১৭| ২৯ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৬

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: সবাই উপরের দিকটাই দেখে নিচের অবস্থা কেও দেখে না। বাস্তবতা অনেক কঠিন।

২৯ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


উপরের লোকেরা ভালো আছে, আমাদেরকে দেখতে হবে তাঁদের যারা বন্চিত হচ্ছেন।

১৮| ২৯ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩০

হিমেল (এস কে) বলেছেন: পড়েই শেষ করলাম না , ভাবতেছি কি পড়লাম
সত্যিই ত যা আর কোনদিন ভাবিনি হয়ত আজ থেকে সবসময় ভাবতে হবে

৩০ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১২:১৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


আশেপাশের সবকিছুকে, বিশেষ করে মানুষকে বুঝতে হবে, তাদের নিয়ে ভাবতে হবে, কাজ করতে হবে।

১৯| ২৯ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:০২

ধ্রুবক আলো বলেছেন: এখানে আমি একটা কথা বলি,
১. আমাদের দেশের মানুষেরা নিউইয়র্ক বা বিদেশে যায় মোটা অংকের অর্থ কমাতে, বা ধনী হতে শিরোনামে যা বললেন, এই কাজটা করার প্রয়োজন ছিল না যদি আমাদের দেশে অফুরন্ত কাজের ব্যবস্থা থাকতো।
২. দেশের সরকারেরও এ বিষয়ে কম মাথা ব্যাথা, সরকারের কথা বাদ দিলেও দেশের প্রশাসনেরও চিন্তা নেই এ বিষয়ে, তাই অর্থ কামাতে দেশের বাইরে পারি জমায়।
৩. মেধা পাঁচার, খুবই কষ্টের বিষয় এটা, দেশে কিছু করার সুযোগ না পেয়ে মেধাবীরা ছাত্র ছাত্রীরা বিদেশে পাড়ি জমায়।
অনেক কথা বললাম, আসলে এসব বিষয় নিয়ে লিখতে ইচ্ছে করে কিন্তু আগ্রহ হারিয়ে ফেলি কিছু হতাশার কারণে।
পোস্টে লাইক।

৩০ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১২:১৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


বিশ্বের প্রতিটি দেশে যথেস্ট সম্পদ আছে; কিন্তু মগজ হীন দুস্টরা পার্টি করে ক্ষমতায় যায়, নিজে যতটুকু নিয়ে যায়, ততটুকুও আয় করতে পারে না।

শেখ সাহেব জীবিত থাকলে, রওশন এরশাদকে বিরোধীদলের নেত্রী হিসেবে দেখলে, উনি হার্টফেল করে মারা যেতেন।

২০| ২৯ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:১১

বর্ষন হোমস বলেছেন: আপনি নিউইয়র্ক থাকেন?

৩০ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১২:১৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


এই মহুর্তে নিউইয়র্কে কাজে।

২১| ২৯ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:৩৬

মনিরা সুলতানা বলেছেন: নির্মম বাস্তবতা তুলে ধরেছেন ;
লেখায় +++

৩০ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১২:২০

চাঁদগাজী বলেছেন:


সাধারণ মানুষ বিশ্বের প্রায় সব দেশেই ভয়ংকরভাবে অবহেলিত হচ্ছেন।

২২| ২৯ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:০৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

বেশিরভাগ হোমলেস অভাবে না স্বভাবের কারনে।
একজন বয়ষ্ক গৃহহীন বিভিন্ন ভাতা সহ বছরে কমবেশি ২৪ হাজার $ পেয়ে থাকে। নিউইয়র্কে অবৈধ পলাতকরাও একটা কাজ জুটাইতে সমস্যা হয়না।
এরা বর্নসিটিজেন হয়ে কাম পায়না। বিশ্বাস হয়না।

৩০ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১২:২৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনার ভাবনাচিন্তা দেখে মনে হয়, আপনি ছাত্র রাজনীতিবিদ: না চাষী, না শিক্ষক, না জেলে!

২৩| ২৯ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:৩৩

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: অনেক ভালো অভিজ্ঞতা শেয়ার করেছেন।
" কিছুক্ষণ পর বললো,
-তোমরা বড় আশা নিয়ে নিউইয়র্ক আস, আমরা বড় আশা নিয়ে কোথায় যাবো?" খুবই কষ্টের কথা ভাই। "গৃহহীনদের কেউ ভালোবাসে না" এটা আর কষ্টের হুশিয়ারী ভাই।
আল্লাহ্ যেন কাউকে গৃহহীন না করে।

৩০ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১২:০৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


সব দেশেই কইছু লোক অন্যদের সুবিধাগুলো, সম্পদগুলো দখল করে, মানুষকে কস্ট দিচ্ছে।

২৪| ২৯ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:৫৩

প্রণব দেবনাথ বলেছেন: ভালো লাগলো ।

৩০ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১২:০৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


বিশ্বের সব সাধারণ মানুষই এক গোষ্ঠীর।

২৫| ২৯ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১১:০৭

চানাচুর বলেছেন: এই পোস্টটি লিখতে কত সময় ব্যয় হয়েছে জানতে পারি কি? #:-S

৩০ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১২:০৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমি টাইপিং'এ শ্লো; ৬/৭ মিনিট লেগেছে, আনুমানিক।

২৬| ২৯ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১১:৩৭

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: সহমত

৩০ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১২:০৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমেরিকানরা অমানুষ হয়ে যাবে আস্তে আস্তে, হয়তো!

২৭| ৩০ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১২:১৮

রাতুল_শাহ বলেছেন: কেহ গৃহহীনদের দেখতে পারে না।

এটা আমি খুব ভালো করে বুঝি। এখানে অবর্ণনীয় বেদনা থাকে।

৩০ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১২:২৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


গত ১৩ বছরে, আমেরিকা আফগানিস্তান, ইরাক, সিরিয়া ও লিবিয়ায় কমপক্ষ ৩০ কোটী মানুষের গৃহ ধুলিস্মাৎ করেছে, ২০০ ট্রিলিয়ন ডলারের সম্পদ ধ্বংস করেছে।

২৮| ৩০ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১:৩২

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: তাদের(আমেরিকান সিটিজেন) যে বেকার ভাতা দেয়া হয় সেটা কি তাহলে যথেষ্ট নয়?

৩০ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৩:৩৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



বেকার ভাতা চাকুরী চলে যাওয়ার পর, মাত্র ৬ মাস; তারপর একমাত্র পথ ওয়েলফেয়ার সেটা এখন প্রায় লোকই কোয়ালিফাই করে না।

২৯| ৩০ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১:৩৫

সৌমিক আহমেদ খান বলেছেন: বেকার ভাতা দেয় না?

৩০ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৩:৪০

চাঁদগাজী বলেছেন:



বেকার ভাতা মাত্র ৬ মাসের জন্য; তাও বেতনের ৪০%; এতে চলা যায় না।

৩০| ৩০ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১:৫৬

উম্মে সায়মা বলেছেন: আমরা বড় আশা নিয়ে কোথায় যাবো? হুশিয়ারে থেকো, গৃহহীন হয়ো না।
আহা। নির্মম বাস্তবতা :|

৩০ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৩:৪১

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমেরিকার মতো দেশে মানুষ গৃহহীন হচ্ছে, ভয়ংকর।

৩১| ৩০ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ২:৩৭

মুশি-১৯৯৪ বলেছেন:
এই পুরাতন পৃথিবীর মধ্যে আমরা শুধু আমাদের চিরাভ্যস্ত স্থানটি অধিকার করিয়া থাকি ।
মানুষের দুঃখ ,কষ্ট আমাদের তেমন ভাবায় না ।

৩০ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৩:৩৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


আগামীতে ভয়ংকর কিছু ঘটবে, জনসংখ্যা বাড়ছে দরিদ্র এলাকায়

৩২| ৩০ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ৭:১৮

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
১৯৩০ এর মহামন্দার পর হতে এখন নিউ ইয়র্কে গৃহহীনদের সংখ্যা সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছে ।
জানুয়ারী ২০১৭ তে গৃহহীনদের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৬২৬৯২ জনে । নিউ ইয়র্ক সিটিতে গৃহহীনদের মধ্যে শতকরা ৫৮ ভাগ আফ্রো- এমিরিকান , শতকরা ৩১ ভাগ ল্যটিন এমিরিকান , শতকরা ৭ ভাগ শ্বেতাঙ্গ , শতকরা ১ ভাগ এশিয়ান- এমিরিকান , আর বাদবাকী ৩ ভাগ অন্যান্য ইথনিক গ্রুপ (Source : NYC Department of Homeless services and Human Resource Administration and NYC stat. Shelter Census Report ,2017)। এই পরিসংখান হতে দেখা যায় আমাদের লোকজন সেখানে ভালই আছে গৃহহীন বলতে গেলে নাই । :) :)

তবে শ্বেতাঙ্গদের জন্য New York City municipal shelter এ ভাল system আছে ( যদিউ সকলেই এর সুবিধা নিতে পারে ) , তাই শ্বতাঙ্গদের তেমন চিন্তার কারণ নাই , কিছু শ্বেতাঙ্গ গৃহহীন থাকে শখ করে আর কিছু থাকে মানসিক রোগী হিসাবে । তবে আফ্রো- এমিরিকান আর লেটিনোদের অবস্থা আসলেই খুব খারাপ!!!

এখন নিউইয়র্কের গৃহহীনদের জন্য একটাই সমাধান , তাহলো প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প যদি ঘোষনা দেয় বৈধ গৃহহীন অধিবাসীরা যদি এক বছরের মধ্যে নীজের বাড়ী না করে তাহলে সোজা যার যার অরিজিনাল মোকামে পাঠিয়ে দেয়া হবে । দেখা যাবে নিউইয়র্কে গৃহহীন খুঁজে পাওয়া যাবেনা একজনও।!!!

ধন্যবাদ সুন্দর পোষ্টটির জন্য ।


৩০ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ৯:০৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


গৃহহীনদের ১০% যদি মানসিক রোগী হয়, ৭০০০ মানসিক রোগী রাস্তায় থাকার কথা; বাকী ৫৫০০০ মানুষ কোন না, কোন সেল্টার, বা বাসস্হানে থাকার কথা; আমেরিকানরা (নির্বাচিত প্রতিনিধিরা) এই ব্যাপারে মোটামুটি চুপ।

৩৩| ৩০ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৪

গরল বলেছেন: ওদের সরকার একটা শিশুকে বেড়ে উঠার জন্য যে পরিমান সুযোগ সুবিধা দেয় বা করচ করে তারপরেও বড় হয়ে গৃহহীন হওয়া আসলে তাদের নিজেদের অযোগ্যতা, তারা অথর্ব্য, অকর্মণ্য ও মূল্যহীন প্রাণী, মানুষ না।

৩০ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৫:২১

চাঁদগাজী বলেছেন:


নিউইয়র্কের শহর পরিচালনায় এখন ৩ ধরণের আমেরিকান, বড় পোস্টগুলোতে অযোগ্য সাদা ও ইহুদী; মাঝারি পোস্টগুলোতে প্রবাসী( ইমিগ্র‌েন্ট আমেরিকান), ছোট পোস্টে আফ্রিকান আমেরিকান ও স্পেনিশ।

নিউইয়র্কের মতো শহরে, এই মিশ্রণ ভয়ংকর।

৩৪| ৩০ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৯

সোহানী বলেছেন: এর থেকে দেখি কানাডা অনেক ভালো। কিছু গৃহহীন দেখা যায় বটে বাট সংখ্যায় অনেক কম। সরকার তাদের জন্য ফ্রি খাবার, সেলটার, ভাতা দিয়ে রেখেছে কিন্তু তারা সবকিছুর বাইরেই রাস্তায় থাকতে পছন্দ করে। আমি সকালে ক্যাম্পাসে গেলে এমন লোকজন কিছু চোখে পড়ে তবে তা ২/৩ জনে সীমাবদ্ধ। তবে তারা কোনক্রমেই সাবওয়েতে যেতে পারে না বা রাত্রে থাকতে পারে না, সাথে সাথে সিকিউরিটি ধরবে। তাই ট্রেন বা বাসে এ ধরনের সমস্যা নেই। অসম্ভব পরিস্কার পরিচ্ছন্ন সব।

যাইহোক এটা নিষ্চিত ট্রাম্প ভাইজান এদেরকে কিছুই করবে না কারন তার নজর উপরের দিকে নিচের দিকে না :(

৩০ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:০৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


এগুলো ঠিক ট্রাম্পের ব্যাপার না; ট্রাম্প বললে কাজ হতো, তবে সে কইছু বলবে না।
সিটিতে গৃহহীন সমস্যা মেয়র ও রাজ্যের গভর্ণরের এখতিয়ারে; তাদের প্রশাসনে সবচেয়ে কম-মেধার লোকেরা চাকুরী পায়।

৩৫| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ২:১৩

তাতিয়ানা পোর্ট বলেছেন:
বাহ!

২০ শে এপ্রিল, ২০১৭ ভোর ৪:২০

চাঁদগাজী বলেছেন:



ব্লগে স্বাগতম।

লিখুন, আমরা পড়বো

৩৬| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৭ ভোর ৪:৫২

রোকসানা লেইস বলেছেন: বহু আগে দেখেছিলাম নিউয়র্কের ট্রেনে ভিক্ষা করতে। তখন অবাক হয়ে ছিলাম খুব।
কিন্তু ২০০৮/৯ থেকে উন্নত বিশ্বে গৃহহীনের সংখ্যটা বাড়ছে ক্রমাগত।
যুদ্ধ চলছে অন্যদেশের মানুষকেও গৃহহীন করা হচ্ছে অন্যপক্ষে নিজের দেশের পথে বসা মানুষের জন্য ব্যবস্থা কমে যাচ্ছে। অথচ একটা সময় আসে পাশে পথে বসা মানুষ না দেখতে পেয়ে খুব ভালো লাগত।
এখন উল্টো দিকে চলছে।

২০ শে এপ্রিল, ২০১৭ ভোর ৫:৫৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমেরিকায় মোটামুটি দুস্টরা রাজনৈতিক দলগুলোর নেতৃত্বে চলে গেছে।

৩৭| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৭ ভোর ৫:৩৪

আরইউ বলেছেন: নিজের পেশাগত অবলিগেশান এর বাইরে আমি ওনাদের যতটা সম্ভব এড়িয়ে চলি। এই বাম (বিইউএম) দের সাথে ভালো সম্পর্ক ছিলো। কিন্তু সত্যি বলতে কি ওনারা (সবাই না, কেউ কেউ) অভাবের চেয়ে স্বভাবে গৃহহীন। টোকিও গেছেন কখনো? ওখানে আমি গৃহহীন রাস্তায় বাস করে এমন লোক দেখবো ভাবিনি। কিন্তু অদ্ভুত ওখানেও বাস্তুহারা মানুষ আছেন!

২০ শে এপ্রিল, ২০১৭ ভোর ৫:৫৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


না, সম্প্রতি টোকিও যাইনি।

গৃহহীন অনেকেই মানসিক রোগীতে পরিণত হয়; ভাবুন, নিউইর্কে কিসব ভাড়ীতে মানুষ থাকে; আরেকজন মানুষ আজীবন চাকুরী করার পর, রোটায়ারমেন্টে গিয়ে ঘরভাড়ার সমান টাকা পায় না!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.