![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।
জাতি এখন বিভক্ত, এটা বুঝতে কষ্ট হওয়ার কথা নয়; জাতি ঐক্যবদ্ধ ছিল ১৯৬৯ ও ১৯৭০ সালে ৬ দফার পক্ষে; ১৯৭১ সালে জাতি ঐক্যবব্ধ ছিল মুক্তিযুদ্ধে; ১৯৭২ সালে, জাতিকে এক রাখা যেতো ৬ দফার মাঝে ৪ দফা কার্যকরী করার পদক্ষেপ নিয়ে, কিংবা মুক্তিযুদ্ধের মনোভাবকে ধরে রেখে; কোনটাই ঘটেনি; ফলে, যুদ্ধের পর, অনেকটা "ওয়ার সিনড্রোম" দেখা দিয়েছিল, সবকিছুতে অস্হিরতা।
ওয়ার সিনড্রোমে ভুগছিল জাতির একাংশ; এদের মাঝে সিরাজ শিকদারসহ ও বেশ কিছু অশিক্ষিত মানুষ ছিল, যারা নিজেদের বিপ্লবী ভাবতো, এবং তারা ভাবতো, তারা শেখ সাহেবের সরকার থেকে ভালো করতে পারবে, তারা বিপ্লব করে শেখ সাহেবের সরকারকে সরিয়ে নিজেরা ক্ষমতা নিয়ে নিতে পারবে; শেখ সাহেব ব্যতিতও যে, এক বিরাট মিলিটারী বাহিনী আছে, তারা সেটাকে হিসেবে নেয়নি। এদের থেকেও বড় সমস্যার সৃস্টি করে জাসদ; এরা ছিল সবাই ছাত্র রাজনীতিবিদ, এরা ছাত্রলীগের সক্রিয় অংশ; এরা ১৯৭০ সালের ভোট ও ১৯৭১ সালের অসহযোগ আন্দোলনে বিরাট শক্তি ছিল; অসহযোগ আন্দোলনে পুরো জাতি ঐক্যবদ্ধ থাকাতে কোন ধরণের সাংগঠনিক তৎপরতার দরকার হয়নি; কিন্তু এরা মনে করেছিল যে, এরাই সেই আন্দোলনের মুল-চালিকা; তারাও শেখ সাহেবের সরকারকে হটিয়ে ক্ষমতায় যাবার স্বপ্ন দেখছিলো।
এর বাহিরে ছিল জামাত-ছাত্র সংঘের তৎপরতা; এদের তৎপরতা সরাসরি চোখে পড়েনি; কিন্তু পরাজিত পাকিস্তানী সরকার ও জামাতের ও মুসলিম লীগের অনেক নেতা তখন পাকিস্তানে ছিল; তাদের প্রভাব ছিল দেশে; এরা সুযোগম পেলে সরকারের বিপক্ষে বিষবাস্প ছড়াতো, এবং অপরিচিত মুখেরা জাসদের পক্ষে গিয়ে শেখ সাহেবের সরকারের বিপক্ষকে ভারী করার চেস্টা করেছে।
এগুলোকে অতিক্রম করার জন্য অর্থনৈতিক পদক্ষেপ কিছুটা আশার সন্চার করতে পারতো; কিন্তু শেখ সাহেব সেই সুযোগ সৃস্টি করতে সক্ষম হয়নি; উল্টো, ১৯৭৪ সালের দুর্ভিক্ষ জাতিকে পুরোপুরি হতাশ করে ফেলে।
সবচেয়ে বড় আঘাত আসে জেনারেল জিয়া থেকে, তিনি বিএনপি গঠনের পর, যুদ্ধের সময় যারা বাংলাদেশের বিপক্ষে সরাসরি যুদ্ধ করেছে, জেলে ছিল, দেশে পালিয়ে ছিল, পাকিস্তানে ছিল, সবার জন্য বড় সুযোগ এসে যায়। মিলিটারী ও জেনারেলের নতুন পার্টির ভয়ে স্বাধীনতার পক্ষের সাধারণ মানুষ পুরোপুরি হতাশ হয়ে যায়। ১৯৭৮ সালের পর, মুক্তিযুদ্ধের পক্ষ মোটামুটি পুরোপুরি কোণঠাসা হয়ে যায়।
পাকিস্তানী প্রশাসনের ও ব্যুরোক্রেসীর যারা ১৯৭১ সালের ১৪ ও ১৫ই ডিসেম্বরেও সরকার চালায়েছিল, তারা মোটামুটি পুর্ব পাকিস্তান কায়েমে লেগে গেলো।
০২ রা এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫১
চাঁদগাজী বলেছেন:
মেজর জলিল সোজা মানুষ ছিলেন; বাকীগুলো শেখ সাহেবের হাতে তৈরি ছেলেপেল।
২| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২০
ধ্রুবক আলো বলেছেন: জাতিকে এক করাটা একটা কঠিন চ্যালেঞ্জ, এতে বিদেশি চক্রের ষড়যন্ত্রও রয়েছে।
ঐক্য বদ্ধ হওয়াটা অত্যন্ত জরুরী।
০২ রা এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
কোন বিদেশীরা আমাদের ঐক্যের বিপক্ষে থাকতে পারে? আমরা যে পৃথিবীতে আছি, কারা কারা জনে?
৩| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৬
আহমেদ জী এস বলেছেন: চাঁদগাজী ,
"বিভক্ত জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করার জন্য কি দরকার?"
শিরোনাম এটা থাকলেও ভেতরে কোন প্রক্রিয়াতে ঐক্যবদ্ধ করা যাবে তা বলা নেই ।
বলে না দিলে ঐক্য হবে কি করে ? তবে আপনি যতো আশাবাদী-ই হোন না কেন , এ বাঙালীদের একত্রে করা জিন্দেগীতেও সম্ভব না ।
একথা বলার পরে আপনি আমাকে একটা গালি দিতে পারেন । যদি দেন , তবে এটাই প্রমানিত হবে , " বাঙালীকে রাখতে হবে মাইরে আর দৌঁড়ে ... "
০২ রা এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
বাংগালীকে "মাইর ও দৌড়ের উপর" রাখা হয়েছে অনেকদিন ধরে; ভাবছি, যারা দৌড়ানোর ব্যবস্হা ও মারের ব্যবস্হা করেছে, তারা কি এখনও আগের মতোই আছে, নাকি ক্লান্ত হয়েছে গেছে!
কি ফর্মুলা বাংগালীকে আবারও ঐক্যবদ্ধ করতে পারে, তা ব্লগারদের থেকে শোনার জন্য আমি নিজের থেকে কিছু বলিনি।
৪| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৮:০৩
আহমেদ জী এস বলেছেন: চাঁদগাজী ,
তড়িৎ প্রতিমন্তব্যের জন্যে অজস্র ধন্যবাদ ।
যারা দৌড়ানোর ব্যবস্হা ও মারের ব্যবস্হা করেছে, তারা ক্লান্ত হয়নি বরং ভেড়ার পাল আমজনতার দৌঁড়ানো দেখে নতুন উদ্যমে নয়া নয়া কৌশল আবিস্কার করে ফেলেছে । এবং আগামীতেও ফেলবে । যাতে ফাঁকা মাঠে হা-ডু-ডু খেলা যায় !!!!!!!!!!!!!!
আসলে আমরা নিজেরাই নেই ঠিক । কাদের আপনি একই ছাতার নীচে আনবেন ?????????
০২ রা এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৮:৩১
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমাদের জাতির অবস্হা অতীতে ভালো ছিলো না; সব সময় অশিক্ষিত ছিল; তাদেরকে কেহ ভেঁড়া বানায়েছে, কেহ বিক্রয় করে চলছে; আমাদের সময়ে, আমাদেরকে চেস্টা করে যেতে হবে, এদেরকে মানুষের স্টেটাস দিয়ে যেতে।
৫| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৮:২৫
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: শেখ সাহেব কিন্তু চেষ্টা করেছিলেন বিভক্ত জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করতে। তাই তিনি বড় অপরাধী ছাড়া সবাইকে সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করেছিলেন। হয়তো একই ধারাবাহিকতায় জিয়াও মুক্তিযুদ্ধের বিরোধীতাকারীদের পুনর্বাসন করেছিলেন। তবে গোলমাল বাধে যখন এই দুই প্রেসিডেন্টের অস্বাভাবিক মৃত্যু হয়। তারপর তো দুই পরিবারের দুই নারী। আর সমান ভাগে দুই পক্ষের চামচা...
এখন দেশ ঐক্যবদ্ধ করতে হলে দুই পরিবারের বাইরে কাউকে ক্ষমতায় আসতে হবে। তাছাড়া নিকট ভবিষ্যতে আর কোন পরিবর্তন চোখ পড়বে বলে মনে হয় না...
০২ রা এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৮:৩৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
মনে হয়, মানুষ যথেস্ঠ দেখেছেন, তার থেকেও বেশী মুল্য দিয়েছেন; মানুষ বুঝতে পেরেছেন, নিজেদেরকে নিজ পায়ে দাঁড়াতে হবে।
৬| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৮:৩২
কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন: সব জাতি কোন না কোন ভাবে বিভক্ত। কোন দেশের সব ব্যাপারে ঐক্যবদ্ধ নাহ। আমাদের মানুষ হিসেবে দরকার আরো সহনশীল হওয়ার বেশী করে রাজনৈতিক দলগুলোর।
০২ রা এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১০:০৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
নির্ভর করে, সিরিয়া বা সোমালিয়ার মত বিভক্তি হলে তো চলবে না। সহনশীলতা, স্হিতিশীলতা, শৃংখলা আসে কিছু নিয়ম মেনে চললে, সরকার ও প্রশাসন কোন নিয়ম মেনে চলছে না।
৭| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৮:৩৪
বর্ষন হোমস বলেছেন:
আমাদের কে এক করা সম্ভব নয়।
আর আপনার এখানেও কোন উপায় বাতলে দেওয়া হয় নি।
০২ রা এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১০:০৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
উপায়ের কথা আসলে আমি জানি না, আমি শুনতে চাচ্ছি, কারো কোন আইডিয়া যদি থেকে থাকে।
৮| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৮:৩৮
পুলক ঢালী বলেছেন: ঘটনা এবং বিশ্লেষন সঠিক। পূর্ব পাকিস্তানের শাসক আমলা, মিলিটারী আমলা (বড় বড় ক্ষমতাবান অফিসার) পশ্চিম পাকিস্তান থেকে আগত সবাইকে বাদ দিয়ে সরকার গঠন করা উচিৎ ছিলো। বিভক্তির শিকড় এত গভীরে ঢুকে গেছে যে টেনে উপড়ানোর জোর এখন আর কারো নেই, ভোটের রাজনীতিতে সবাই কিছু কিছু ছাড় দিয়ে হলেও আপোষ মিমাংশায় চলছে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা আর আদর্শে ছাড় দিলে ক্ষতি কি? নীতি আদর্শের কোন বালাই নাই (ম্যাকিয়ভ্যালি) জ্ঞানপাপীদের কারনে মুক্তিযুদ্ধের পরের প্রজন্ম দ্বিধা বিভক্ত, তাদের ভাবনা হলো তারা যেটা জানে সেটাই সঠিক । দেশের ইতিহাসই খন্ডিত হয়ে হারিয়ে গেছে, যারা এ কাজ করেছে তারা এখনও মনে হয় বুঝতে পারছেনা তারা জাতীর কত বড় ক্ষতি করেছে জাতীর পরিচয় পাল্টাবার চেষ্টা করতে গিয়ে।
কোন বিদেশীরা আমাদের ঐক্যের বিপক্ষে থাকতে পারে? আমরা যে পৃথিবীতে আছি, কারা কারা জানে? একদম ঠিক বলেছেন। আমরা সারা বিশ্বের তুলনায় নিজেদের কি বিরাট ভাবি তাইনা? অথচ বাংলাদেশ কি কোথায় একথা মনেহয় বিশ্বের সাধারন মানুষের ৯০% মানুষই জানেনা (স্রেফ অনুমান)
০২ রা এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১০:১৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
সময়ের সাথে আমরা বরং কমপ্লেক্স সমস্যার মাঝে যাচ্ছি, মানুষে মানুষে প্রতিযোগিতা চলছে সামান্য সম্পদ ও সুযোগের জন্য।
মুক্তিযুদ্ধের শক্তি ছিলেন সাধারণ মানুষ, ইতিহাস লিখেছেন তারা, যারা যুদ্ধে যায়নি, যু্দ্ধ নিয়ে সান্দিহান ছিলো।
আমাদের সম্পর্কে বিশ্বের সঠিক ধারণা নেই; আরবেরা চিনে রাস্তার শ্রমিক হিসেবে, আমেরিকানরা চিনে দর্জি হিসেবে; আফ্রিকানরা চিনে তাদের দলের হিসেবে, ভারতীয়রা চিনে অলস হিসেবে।
৯| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৮:৪৩
আহা রুবন বলেছেন: জটিল সময়ের ক্ষুদ্র বিশ্লেষণ। আমাদের এই অস্পষ্ট কাল সম্পর্কে একটু দীর্ঘ লেখা লিখুন-না?
০২ রা এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১০:০৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
লিখব, এই মহুর্তে একটু কম স্হিতিশীল।
১০| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৯:০৮
দ্যা ফয়েজ ভাই বলেছেন:
ওয়ার সিনড্রোমে ভুগছিল জাতির একাংশ; এদের মাঝে সিরাজ শিকদারসহ ও বেশ কিছু অশিক্ষিত মানুষ ছিল, যারা নিজেদের বিপ্লবী ভাবতো, এবং তারা ভাবতো, তারা শেখ সাহেবের সরকার থেকে ভালো করতে পারবে।
এ জায়গায় লেখা মানুষগুলোর একটু বিস্তারিত বর্ণনা দিবেন দয়া করে?
০২ রা এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১০:০৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
এদের সংখ্যা অনেক, এরা তেমন পরিচিত মুখ ছিল না, কিন্তু খুলনা, বরিশাল, যশোর, রাজশাহীতে প্রচুর সাধারণ দরিদ্র কৃষককে হত্যা করেছে। নোয়াখালীর তোফা, চট্টগ্রামের কাশেমকে চিনতাম
১১| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১১:৩৬
টারজান০০০০৭ বলেছেন: ধন্যবাদ। অবশেষে লিখলেন ! এ বিষয়ে আরো লেখা চাই। জাতিকে ঐক্যবদ্ধ হতেই হবে। নইলে কেউ নিরাপদ থাকবেনা।
০২ রা এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১১:৫৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
জাতির শিক্ষিত অংশকে অনেক কিছু ছাড় দিতে হবে।
১২| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১২:৩৫
সপ্তম৮৪ বলেছেন: সব সমিস্যার সমাধান হল আমাদের তারেক বাইয়া। তিনিই পারবেন জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করতে।
শেখ মুজিব দেশ স্বাধীন করে গেছেন, যুদ্ধ পরবর্তি দেশ ঠিকমত চালাইতে পারেন নাই--- অতএব তিনি এক সমিস্যা
শেখের বেটি ক্ষমতায়, দেশে এখন যুদ্ধাপরাধের বিচার, গুম, খুন, জংগী, বেদখল প্রচুর ঝামেলা-- অতএব শখের বেটি আরেক সমিস্যা।
শেখ মুজিব, শেখের বেটি মানেই আওয়ামী লিগ। অতএব আওয়ামী লিগই দেশের মূল সমিস্যা।
সব সমিস্যার সমাধান হইলো " আওয়ামী লিগ হঠাও, দেশ বাচাও।"
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ।
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৭ ভোর ৪:০১
চাঁদগাজী বলেছেন:
আওয়ামী লীগের বিপরীতে পার্টি কই?
১৩| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১২:৪১
ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: সহমত
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৭ ভোর ৪:০০
চাঁদগাজী বলেছেন:
বেশী বেশী সহমত প্রকাশিত হয়ে যাচ্ছে নাতো? আমি করেছি প্রশ্ন, আপনি বলছেন, "সহমত"!
১৪| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১:১৭
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: প্রিয় চাঁদগাজী ভাই আপনার পোস্ট শিরোনাম বিভক্ত জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করার জন্য কি দরকার? আমি কথার উত্তর হিসেবে
যেটুকো বুঝি সেটুকো হলঃ ফাস্ট টাইম আমাদের ভারত কাকুর পিঁছন ছাড়তে হবে।তাহলে যদি আপনার আশা পূরণ হয়।
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৩:৫৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
পানির জন্য আমাদেরকে ভারতের সাথে ভালো প্রতিবেশী হিসেবে বসবাস করতে হবে; বাকী কিছুর জন্য নির্ভরশীল হওয়ার কোন কারণ নেই; আওয়ামী লীগ ও বিএনপিতাদের মন রক্ষা করে চলে, কারণ তারা মানুষের মন রক্ষা করছে না।
১৫| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৮:৪৬
ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: ঐক্যমত ।
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
মানুষ একযোগে কিছু করার সুযোগ পাচ্ছে না, এভাবে একলা কেহ টিকবে না।
১৬| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১:০৬
ধ্রুবক আলো বলেছেন: আমরা যে পৃথিবীতে আছি, কারা কারা জনে?
এখন বিশ্বে বাংলাদেশের নাম জানেনা এমন দেশ আছে কি না সন্দেহ!
বিদেশি চক্র বলতে প্রথমত প্রতিবেশী দেশ আছে আমেরিকা আছে আর অনেক দেশ আছে! যারা চায় না এই জাতির ঐক্য, ওদের কথা বাদ দেই! আমরা নিজেরাই তো ঐক্যবদ্ধ হতে চেষ্টা করিনা, আর এরকম সুযোগ আশেপাশের দেশ হাতছাড়া নিশ্চিত করবে না।
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
জানে না বলতে যে লিটারেলি জানে না, সেই কথা বলছি না, মানে গণ্য করে না।
দরিদ্রদের মাঝেও প্রতিযোগীতা থাকে; সেই হিসেবে বাংলাদেশ মাত্র ভারতের সাথে প্রতিযোগীতায় আছে; তবে, আমরা শক্ত অবস্হানে নেই।
১৭| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১:২২
রায়হানুল এফ রাজ বলেছেন: কোন দরকার নেই। শুধু নিজের চরকায় ঠিক মত তেল পড়লেই হল।
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
সাধারণ মানুষ নিজের থেকে ঐক্য গড়তে পারে না, কোন জাতীয় ইস্যুতে তাদের জন্য সুযোগ করে দিতে হয়।
১৮| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১:২৬
ঢাকাবাসী বলেছেন: লেখাটি একটু বিক্ষিপ্ত ছাড়া ছাড়া ভাবে আছে। এই জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করা এখন অসম্ভব, একেবারে অসম্ভব। আমরা চরিত্রহীন মহা করাপটেড ..তিতে পরিণত হয়ে গেছি।
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩০
চাঁদগাজী বলেছেন:
আসলে আমার পোস্টগুলো বেশীর ভাগ সময় চিন্তার ফল নয়, ইমোশানের উপর লেখা। আমি এই পোস্টে জানতে চেয়েছিলাম, কেহ কোন পথের কথা বলেন কিনা!
১৯| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৪
মুশি-১৯৯৪ বলেছেন:
কার্ল মার্ক্স বলেছিলেন - ‘মানুষ ইতিহাস নির্মাণ করে বটে, তবে সে ইতিহাস যাচ্ছেতাই নয়। অতীত থেকে আসা পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে তাকে ইতিহাস নির্মাণ করতে হয়। তাকে কতগুলো অবস্থা ভাগ্য হিসেবে গ্রহণ করতে হয়। তারপরে গিভেন মেটেরিয়েল দিয়ে সে ইতিহাস নির্মাণ করতে পারলে পারে, না হলে পারে না।’
তাই অতীত থেকে শিক্ষানিয়েই আমাদের ইতিহাস সৃষ্টি করতে হবে।
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৫:১৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
মানব সভ্যতার নবায়ন, প্রগ্রেস, অর্থনীতি, রাজনীতি, সংস্কৃতির সব পরিবর্তনই অতীতের অভিজ্ঞতা ও ইতিহাসকে কাজে লাগিয়েই করা হয়েছে; আমাডের বেলায়, সমস্যা পরিস্কার, কিন্তু সমাধান কার্যকরী করা হচ্ছে না।
২০| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৫:২০
জেন রসি বলেছেন: হুমমমমমমম.....
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
এত কম জায়গায়, এত কস্ট করে, পরস্পরকে সাহায্য না করে টিকে থাকা সম্ভব নয়।
২১| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৬
বিজন রয় বলেছেন: কোন দিন ঐক্য হবে বলে আপনি মনে করেন?
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২২
চাঁদগাজী বলেছেন:
মনে হয়, শীঘ্রই হবে। অনেকেই বিশ্বের অবস্হা বুঝতেছেন, জাতির অসহায়তায় কস্ট পাচ্ছেন।
২২| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১০:০৯
মুশি-১৯৯৪ বলেছেন:
হুঁকোর জল আর ভাতের হাঁড়ি, ভাবলি এতেই জাতির জান
তাই ত বেকুব, করলি তোরা এক জাতিকে এক শ’-খান! —কাজী নজরুল ইসলাম
নজরূলের কবিতাটিই আমাদের বর্তমান দুর্দশার চিত্র।
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১১:৩৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
কবি নজরুল এক বিশাল বিবর্তন দেখার সুযোগ পেয়েছিলেন; তিনি জাতিকে বুঝার চেস্টা করেছেন; জাতির চরিত্রকে তুলে ধরেছেন।
২৩| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১২:০৭
ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করার উপায় হলো সবাই যা চায় সেই শ্লোগান নিয়ে কাজ করা। তারপর সবাই যেন এক থাকতে পারে তেমন প্লাটফর্ম প্রস্তুত করা। তবে তেমন যোগ্যতা সম্পন্ন কোন নেতা দেখা যাচ্ছেনা। আমরা যারা বলতে পারি, তারা শুধু বলতেই পারি আমাদের তেমন কাজের যোগ্যতা নেই। বড় সমস্যা হলো তাত্ত্বিকের কাজের যোগ্যতা নেই। যার কাজের যোগ্যতা আছে সে আবার তত্ত্ব বুঝেনা। যার কাজের যোগ্যতা আছে তার এখন তত্ত্ব বুঝাটাই বেশী জরুরী।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১:১৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
পার্টির মাঝে সমস্যা, সেটা করে গেছেন শেখ সাহেব ও জেনারেল জিয়া; অদক্ষরা পার্টিতে বড় পোস্টে, এরা ভোট দখল করে, কিন্তু দেশ চালাতে পারে না; এবং দক্ষ মানুষদের পার্টিতে আসতে দেয় না, ক্ষমতা হারানোর ভয়ে
২৪| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১২:২৮
সপ্তম৮৪ বলেছেন: আমলিগের বিপরিত পার্টি সুশিল সমাজ।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১:১৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
সুশীলেরা আওয়ামী লীগের ভুলের কথা বলে; কিন্তু সাধারণ মানুষের অধিকারকে প্রতিস্ঠার কথা বলে না।
২৫| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১:০৫
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: কি উত্তর হবএ বুঝতে পারছি না।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১:১৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
এখন যেহেতু মিলিটারী ক্ষমতায় নেই, দেশে পাকিস্তানী নেই, আগের ইস্যুগুলো নেই; নতুন ইস্যু হলো, অর্থনীতিতে সমান সুযোগ।
২৬| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১:১৬
ওমেরা বলেছেন: ভাইয়া বাংলাদেশীদের ভিতর আরও একটা জিনিসের অভাব আছে আমার মনে হয় ,এদের তেজ নেই । এটা কিভাবে বৃদ্ধি করা যাবে আশা করি সেটা নিয়ে লিখবেন । ধন্যবাদ ভাইয়া ।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৭ রাত ২:৪২
চাঁদগাজী বলেছেন:
জাতি হিসেবে নিজেদের বড় করতে দেখতে হলে ঐক্যের দরকার; জাতির একাংশ হিসেবে নিজকে অনুভব করতে পারলে, ১৭ কোটীর একাংশ হিসেবে নিজকে দেখতে পারলে, সুখে-দু:খে ১৭ কোটীকে পাশে অনুভব করলে, মানুষ ভীষণ শক্তি অনুভব করতে পারতো!
২৭| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৭:২৭
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ সুন্দর লিখনীটির জন্য । সমস্যা সুন্দরভাবে তুলে ধরা হয়েছে । জাতিকে একত্রিত করার জন্য এ মহুর্তে করনীয় বিষয়গুলি তুলে ধরলে সকলে মিলে শেয়ার করা যেতো ।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৯:০১
চাঁদগাজী বলেছেন:
এখন সবাই শান্তিতে থাকার জন্য ঐক্যব্দ্ধভাবে খাটতে হবে হয়তো!
২৮| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৯:২৭
আততায়ী আলতাইয়ার বলেছেন: জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করতে হলে স্বাধীনতার পক্ষের শক্তিকে দেশে স্বাধীনতার বিপক্ষের শক্তির অবস্থান মানতে হবে আর স্বাধীনতার বিপক্ষের শক্তিকে মুক্তিযুদ্ধকে ও তার বাস্তবতাকে মানতে হবে। বাংলাদেশে এই দুইপক্ষ এখনো তাদের ৭১ হ্যাংওভার কাটাতে পারে নাই তাই ৭১ এর যুদ্ধ আজো শেষ হয় নাই।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
স্বাধীনতার পক্ষের রাজনীতিবিদরা ও বিপক্ষের রাজনীতিবিদরা, ২টিই জাতির সাধারণ মানুষের স্বার্থের বাহিরে কাজ করেছে ইতিমধ্যে । সাধারণ মানুষই মুল্য দিয়ে স্বাধীনতা এনেছে, নেতারা নেতৃত্ব দিয়েছিল স্বাধীনতার সময়, তবে মুল্য দিটে হয়নি তাদের মোটামুটি।
সাধারণ মানুষ যদি ঐক্যবদ্ধ হতে পারে অর্থনৈতিক ইস্যুতে, বাকীরা সঠিক পথে এসে যাবে।
২৯| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১:৪৭
সায়েল বলেছেন: অনৈক্য রোধ সম্ভব হবে না। পারস্পরিক সহাবস্থান বর্বর ও হিংস্র মানুষরা কখনোই পারে না। এই জেনারেশন মরার পরে হয়তো হবে।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
মানুষের জীবন মানে বর্তমান মিলিত জেনারেশন।
৩০| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৩:০২
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: খুব চিন্তার বিষয়!!!!! তবে....
(ভাই, কই আপনে দুইদিন?)
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৫:১৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমরা পাকিস্তান, বার্মা, নেপালের মতো চলছি কোনভাবে।
ধন্যবাদ, আমি আছি, একটু শ্লো
৩১| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৫
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: বাংলাদেশ কিন্তু পাকিস্তান, বার্মা, নেপালের চেয়ে অনেক দিক থেকেই এগিয়ে আছে, এটাও কিন্তু আমাদের মনে রাখা উচিৎ।
--------
শ্লো শুনে একটু চিন্তিত হলাম, শরীর স্বাস্থ্য ভালো আছে তো! বয়স হলে অবশ্য অনেক সমস্যাই দেখা দেয়।
সুস্থ থাকুন এমনটাই কামনা
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
মাথাপিছু বার্মার প্রকৃতিক সম্পদ আমাদের চেয়ে ২০ গুণেরও বেশী; নেপালও কাছাকাছি। পাকিস্তানকে বাংগালীদের মতো কিছু হারাতে হয়নি।
৩২| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১০
মহিউদ্দিন হায়দার বলেছেন: মুক্তিযুদ্ধ হয়েছিল কোন অন্যায় কে মেনে না নেয়ার অংগীকার থেকে এখনো যদি আমাদের সবাই সবার জায়গা থেকে অন্যায় কে প্রশ্রয় না দিই তাহলে অন্তত পক্ষে আমরা একটি জায়গাতে এসে আবার ঐক্যবদ্ধ হতে পারবো। ধন্যবাদ।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
"আমরা " বলতে যাদের বুঝাচ্ছেন, তারা সংখ্যায় কম; চাষী, গার্মেন্টস শ্রমিকরা এমন খারাপ অবস্হায় আছেন যে, নিজকে "আমরা" বলার সুযোগ পাচ্ছেন না।
৩৩| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৩
জাহিদ অনিক বলেছেন: একাত্তুরেও জাতি কয়েকটা ভাগে বিভক্ত ছিল ।
মুজিব বাহিনী ও অস্থায়ী সরকার বাহিনী সবাই মুক্তিযুদ্ধ করেছে অথচ কেউ কাউকে সমর্থন দিত না।
এছাড়াও কম্যুনিষ্টরাও ছিল বেশ ছিন্নভিন্ন অবস্থায় ।
এদেশকে একত্রিত করা কতটা সম্ভব জানি না। গোল টেবিল বৈঠক করে আর চা পানি খেয়ে অপচয় করা বেশ কয়েকবার হয়ে গেছে
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
মুক্তিযোদ্ধারা (এফ এফ) যুদ্ধ করেছেন, দেশ স্বাধীন করেছেন।
বিএলএফ ছিল "শখের যোদ্ধা", ছবি তুলেছেন, বক্তব্য দিয়েছেন, দেশের সীমান্তে প্রবেশ করেছেন ১৯৭২ সালের জানুয়ারী মাসে; সমাজতন্ত্রীরা সংখ্যায় এত কম ছিল যে, গণনার মাঝে নেয়া সম্ভব নয়; তবে, ছাত্র ইউনিয়নের অনেকেই এফ এফ'তে ছিলেন।
তবে, সবার স্বপ্ন কাছাকাছি ছিল, অনৈক্য খুব একটা ছিল না।
৩৪| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১১:৩৮
মুতাওয়াক্কিল বলেছেন: ভাই আপনি কি এই ব্লগের মডারেটর ?
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১২:২১
চাঁদগাজী বলেছেন:
না
©somewhere in net ltd.
১|
০২ রা এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৬
জগতারন বলেছেন:
১৯৭২ সাল থেকে ১৯৭৫ সাল পর্যন্ত জাসদ ছিল সন্ত্রাসী দল, মেজর জলিল, আঃ রব, ইনু এবং গং'রাই শেখ মুজিবকে নাজেহাল করে ফেলেছিল।