নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

শেখ হাসিনার ভারত সফর, নতুন সাড়ে ৪ বিলিয়ন ডলার ঋণের লাইন

০৮ ই এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৯



শেখ হাসিনা এই সফরে, ইতিমধ্যে ২২টি চুক্তি ও সমঝোতায় স্বাক্ষর করেছেন, বেশীর ভাগই খুচরা; আসল চুক্তি ছিলো পানির চুক্তি; সেটা হয়নি। সেটার জন্য সবাই চীৎকার দিয়ে, শেখ হাসিনাকে ধিক্কার দিয়ে লাভ নেই; শেখ হাসিনা আপনার থেকে একেবারে কম বুঝে না; পানি পেলে দেশ উপকৃত হবে, সেটা তিনি বুঝেন; পানি পেলে উনার সুনাম হবে, সেটাও উনি বুঝেন; বুঝা যাচ্ছে, মমতা ও ভারত থেকে পানি পাওয়া মোটামুটি অসম্ভব। পানি না পেলে, বিকল্প ব্যবস্হা নিতে হবে। দেখা যাক, শেখ হাসিনা দেশে আসলে, সেই বিকল্পের কথা বলেন কিনা!

পানি চুক্তি করেনি ভারত; তবে, সাড়ে ৪ বিলিয়ন ডলার ঋণ দিয়েছে; তার মাঝে ৫০০ মিলিয়ন ডলার সামরিক অস্ত্র কেনার জন্য। আগের নেয়া সাড়ে ৩ বিলিয়ন নিয়ে ভারতের কাছে জাতির ঋণ হবে ৮ বিলিয়ন ডলার। মুলধনের অভাবে অনেক দেশ নিজেদের প্রাকৃতিক সম্পদকে কাজে লাগাতে পারছে না, চাকুরী সৃস্টি করতে পারছে না। আগের সাড়ে ৩ বিলিয়ন ডলারের আয় থেকে সুদ দেয়া সম্ভব হচ্ছে কিনা, নাকি বাজেট থেকে দেয়া হচ্ছে, সেটা জাতি জানে না, মনে হয়!

আপনি নিজেও হয়তো একটা ব্যবসার কথা ভাবছেন, কিন্তু মুলধন না থাকাতে, সোনালী ব্যাংক ঋণ না দেয়াতে আপনার ব্যবসাটা হচ্ছে না; বসুন্ধরা ইত্যাদিরা ঘরে বসে ঋণ পায়। ঘরবাড়ী সব বিক্রয় করে যারা দুবাই যাচ্ছে, তারা যদি সোনালী ব্যাংক থেকে ঋণ পেতো, মা-বাবার বাড়ী ভিটেটা রক্ষা পেতো; মুলধন নিয়ে আর বেশী বলার দরকার নেই নিশ্চয়; আপনারা মুলধনের গুরুত্ব বুঝেন; সবাই তো মোটামুটি বিবিএ'এর ছাত্র!

জাতিকে না জানিয়ে ঋণ নেয়া সঠিক নয়; প্রতিটি সঠিক দেশে, সরকার কত সময়ে, কতটুকু ঋণ নিতে পারবে, তার একটা পরিমাণ থাকে; তার থেকে বেশী নিতে হলে পার্লামেন্ট থেকে অনুমতি নিতে হয়; অনুমতি নিতে হলে, খরচের খাত দেখাতে হয়। আমাদের সরকার সেইসব নিয়ম ইত্যাদি এখনো প্রবর্তন করেনি, মনে হয়।

উনি ভারত যাওয়ার আগে অবধি, ঋণের কথা বলেননি; আমাদের রিজার্ভ অবশ্যই আমাদের আমদানীর প্র‌য়োজনীয়তা থেকে বেশী; তা'হলে ঋণ কেন? প্রধানমন্ত্রী দেশে এসে ঋনের কারণ ও খাতটা জাতিকে বুঝায়ে বলা সঠিক হবে।

মন্তব্য ৫০ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৫০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৫

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: ভালই বলেছেন, পানি চুক্তির জন্য শেখ হাসিনা কম চিন্তিত নন। তারা যদি সেই চুক্তি না করেন তো কিভাবে শেখ হাসিনা একাই চুক্তি করতে পারেন!
ঋণ তো অনেক দেশ থেকেই নিচ্ছে বাংলাদেশ, সেই অনুপাতে ভারত থেকে কমই। তা নিয়ে সমালোচনা করে লাভ নেই। ঋণ নিতেই হবে। বন্ধু রাষ্ট্র হিসেবে ভারত থেকে ঋণ কমই পাচ্ছে বাংলাদেশ।

বিগত সরকার গুলোর চেয়ে অবশ্যই শেখ হাসিনা বেশি বোঝেন এবং বেশি ভালোবাসেন নিজ দেশকে। এতে কোন সন্দেহ নাই।

০৮ ই এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৩

চাঁদগাজী বলেছেন:

শেখ হাসিনার কাছে দেশের থেকে পার্টি বড়; পেছনে কারণও আছে। আমার আপনার পার্টি নেই, সেজন্য নিজকে ভালোবাসি ও দেশকে ভালোবাসি।

ঋণ নিলে, ঋণ থেকে লাভ করতে হয়।

২| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২০

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: বুঝা যাচ্ছে, মমতা ও ভারত থেকে পানি পাওয়া মোটামুটি অসম্ভব।


একমত। বিকল্প ব্যবস্থা নেওয়া জরুরী।

০৮ ই এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২২

চাঁদগাজী বলেছেন:


প্রতি নদীর উপরিভাগে চাষের পরিমাণ পানি রাখা সম্ভব; নৌকা হয়তো চলবে না।

৩| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৮:০১

ধ্রুবক আলো বলেছেন: আপনি নিজেও হয়তো একটা ব্যবসার কথা ভাবছেন, কিন্তু মুলধন না থাকাতে, সোনালী ব্যাংক ঋণ না দেয়াতে আপনার ব্যবসাটা হচ্ছে না; বসুন্ধরা ইত্যাদিরা ঘরে বসে ঋণ পায়। ঘরবাড়ী সব বিক্রয় করে যারা দুবাই যাচ্ছে, তারা যদি সোনালী ব্যাংক থেকে ঋণ পেতো, মা-বাবার বাড়ী ভিটেটা রক্ষা পেতো; মুলধন নিয়ে আর বেশী বলার দরকার নেই নিশ্চয়; আপনারা মুলধনের গুরুত্ব বুঝেন; সবাই তো মোটামুটি বিবিএ'এর ছাত্র!
- তেলা মাথায় সবাই তেল দিতে পারে। এটাই বিশেষ সমস্যা।

০৮ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৮:০৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


ব্যাংকগুলোতে ডাকাতের আড্ডা; সোনানী, রূপলাী, অগ্রনী হচ্ছে জাতির ব্যাংক; ডাকাতের আড্ডাখানা।

৪| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৮:০৬

ধ্রুবক আলো বলেছেন: এতো পূর্ব ঋণ থাকার পরেও ঋণ নেয়ার কি দরকার?!!! বুঝলাম না!
তিস্তা পানি চুক্তি, আরো অনেক ইস্যু আছে যা সমাধান হচ্ছে না, ছোট দেশ বিধায়! আসলে তা নয়, আমরা রাজনৈতিক, কূটনৈতিক ভাবে দুর্বল। একমত হবেন,,
সরকারের কথা নতুন করে বললাম না! দেশের মানুষই তো এক নই।
আমাদের ট্রানজিট তারা কিন্তু ফ্রি ব্যবহার করছে, আর বর্ডারে প্রায়ই আমাদের দেশের লোকজন মারা যাচ্ছে না হয় ধরে নিয়ে যাচ্ছে।

০৮ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৮:১৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



ট্রানজিট নিয়ে সরকার মানুষকে পরিস্কার ধারণা দেয়নি, হিসেব তুলে ধরেনি; সেজন্য শেখ হাসিনা মানুষের সাপোর্ট পাচ্ছেন না; ফলে, উনি মানুষের উপর ভরসাও করতে পারছেন না।

ঋণ সম্পর্কে মানুষকে জানানো দরকার; ঋণ নেয়ার আগে মানুষকে খাত ও প্রয়োজনীয়তা জানানো দরকার।

উনি ঋণ নিলে মানুষ খবরের কাগজ থেকে শুনেন; এগুলো রাজনীতির ভেতর পড়ে না; এই যুযগে মানুষ কি করে এত অদক্ষ থাকে তা হিসেব করে বের করাও মুশকিল।

৫| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৮:১৭

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: তেনারাই বলেন রিজার্ভ রেকর্ড সৃষ্টি করেছে। তেনারাই বলেন, ব্যাংকে নাকি অলস টাকার পাহাড়। তাহলে নতুন করে এত ঋণ নেয়ার কী দরকার? সত্যিকারের বিচক্ষণ রাষ্ট্রনায়ক কখন পাব আমরা?

০৮ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৮:২২

চাঁদগাজী বলেছেন:


মুহিত সাহেব আসলে কেরাণীর চাকুরীর লোক; জাতীর ফাইন্যান্সে এসব লোক আনা খুবই বেঠিক কাজ।

জাতিকে ঋণের নীচে ফেলছে, এর থেকে বেশী কিছু নয়।

৬| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৮:২১

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: যারা ভিটে বিক্রি করে বাইরে গিয়েছে তারা ঠিক কাজই করেছে। কারণ, সোনালী ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে তারা নতুন কিছু করতে পারতো না। বসুন্ধরা, বেক্সিমকো, নষ্ট রাজনীতি, আমলাতান্ত্রিক জটিলতা, সিস্টেম ইত্যাদি কারণে তাদের সব টাকা লস হয়ে যেত...

০৮ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৮:২৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


ব্যাংকগুলো যেসব অন্যায় করে আসছে, ৪৬ বছরে ৪৬০০০ হাজার অফিসারের জেল হওয়ার কথা; হয়তো একদিন হবে।

৭| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৮:৫০

জগতারন বলেছেন:
মমতা ফমতা'র বুঝা উচিৎ সূর্য মামা যখন বাষ্পাকারে পানি উঠায়ে উপরে নিয়ে যায় সেই পানি শুধু অভিশপ্ত পশ্চিম বংগ থেকেই নেয়না। তার সিংহ ভাগ প্রিয় বাংলাদেশ থেকেও নেয়। তার পরে সেই পানি বরফারে হিমালয়ে জমা করে পরে সেই গলা পানি নদী বহতা সৃষ্টি পর প্রকৃতি বাংলাদেশসহ তার অন্যান্য মেয়েদের আশীর্বাদ করে। প্রকৃতির সেই আশীর্বাদ অন্যায় করে বাধ দিয়ে মমতা ফমতা'র দেশের দিকে এক তরফাভাবে ফিরা্যে নিলে এর পরিনতি বেশী ভাল হবে না। মমতা ফমতা'র ইতিহাসের প্রতি দৃষ্টি দিয়ে দেখা দরকার বাঙ্গালী মুসলমানদের ইখতিয়ার উদ্দীন মুহাম্মাদ বখতিয়ার খিলজি কী শিক্ষা দিয়ে গেছেন।

০৮ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৯:৫৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


দলে লেগে থেকে, ও বাড়াবাড়ি করে মমতা ফমতারা নেতা হয়ে যায়; এরা এত ছোটলোক যে, বেশীদুর দেখে না।

আমরা নিজে পায়ে দাঁড়াতে পারলাম না, তাই মমতার মতো মাছিও এখন পাখী হয়ে গেছে।
গতকাল আসাম দেখলাম, এত সম্পদ থাকতে মানুষ এত কস্ট করছে, নেতৃত্বে ইডিয়টরা।

৮| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১১:১০

মিঃ আতিক বলেছেন: কি করা উপায় তো নাই;
অপরিবর্তনীয় প্রতিবেশী,
আমাদের নদি গুলোকে গভির গর্ত করে পানির আধার বানানোর বিকল্প নেই।
সিঙ্গাপুর নাকি বাংলাদেশ থেকে ১ টাকা ঘনফুট দরে মাটি কিনবে।
বলি মাটি না বেচে ঐ মাটি দিয়ে বাংলাদেশের সীমান্ত পাহাড় সমান উঁচু করে দেয়া উচিৎ।
শুকনোর দিনে পানি যখন দিবিনা বর্ষা কালেও পানি দিস না, সব পানি তোরাই খা।

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৩:০১

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংলাদেশ চাষের পানি সংগ্রহ করে রাখতে পারবে; তেমন কোন টেকনোলোজীর দরকার হবে না।

৯| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১১:৩০

শাইয়্যানের টিউশন (Shaiyan\'s Tuition) বলেছেন: প্রতিরক্ষা চুক্তিতে ভারত থেকে অস্ত্র কেনার কথা বলা হয়েছে! বাংলাদেশের জন্যে শাখের করাত অবস্থা। মিয়ানমারের কাছেও তারা অস্ত্র বিক্রি করেছে যখন বাংলাদেশ চীনের কাছ থেকে সাবমেরিন কিনেছে। এখন ভারত যখন বাংলাদেশকে অস্ত্র দিবে, চীন মায়ানমারের কাছে অস্ত্র সরবরাহ করবে কি? মনে হয় না।

ধরলাম, বাংলাদেশ চীন-ভারত দু'দেশের সাথেই শান্তি চায় মায়ানমারকে এক হাত দেখানোর জন্যে। কমিউনিস্ট চীনও আ্মেরিকাপন্থী অং সান সূ চি-কে ধাক্কা দেওয়ার জন্যে মায়ানমারকে মাথায় তুলতে দিলো না। কিন্তু, বাংলাদেশ যখন মায়ানমারকে মার দেবে, তখন আমেরিকা কি বসে থাকবে? বসে থাকতে পারে যদি বাংলাদেশ হুজুরদের পিটুনি দেওয়া অব্যাহত রাখে। কিন্তু, আকাশে-বাতাসে যেরকম হেফাজতী ভাইদের সাথে আওয়ামী লীগের মেলা-মেশা চলছে, তাতে আমেরিকা বেশি দিন বাংলাদেশের উপর খুশ নাও থাকতে পারে। তবে, আশার আলো এই যে, আমেরিকার মিত্র সৌদি আরব বাংলাদেশের উপর নেক নজর দিয়েছে।

সেদিক থেকে ইস্রাইলের মিত্র ভারতের সাথে সখ্য করে বাংলাদেশ আমেরিকার বিরাহ ভাজন হবে না।

তবে, শুধু মায়ানমারকে লাথি দেওয়ার জন্যে, এসকল আয়োজন হয়ে থাকলে, বাংলাদেশ খুব একটা লাভবান হতে হবে। বরং, বাংলাদেশের উচিৎ হবে, আমেরিকা থেকে ইস্রায়েলে পাচার হওয়া এবং সেখান থেকে ভারতে বিক্রি হওয়া প্রযুক্তি নিজেদের হস্তগত করে নিজের দেশের বাহিনীগুলোকে আরো শক্ত করা।

আর যদি বাংলাদেশ ভারতকে খুশি করায় আমেরিকা থেকে একটি বিমানবাহী জাহাজ হস্তগত করতে পারে, তাহলে আমাদের আর পায় কে!

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৩:০৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংলাদেশের সাথে মিয়ানমারের কোন সমস্যা নেই; থাকলেও, কোনদিন যুদ্ধ হবে না।
সমুদ্র পাহারা দেয়ার মতো জাহাজ বাংলাদেশে বানানো সম্ভব।

১০| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১১:৩৯

blogermassud বলেছেন: ভালো বিষয় সামনে তুলে আনছেন।

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ২:৫৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



জাতিকে না জানিয়ে এভাবে ঋণ নেয়া সঠিক নয়; ঋণের প্রয়োজন আছে কিনা জাতিকে জানাতে হবে।

১১| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৮:৪২

রানার ব্লগ বলেছেন: যতদিন মমতা আছে, বাংলাদেশের উপর জঙ্গি হামলা আর পানি হামলা হতেই থাকবে।

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৮:৫৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



মমতা কি জংগী পোষেন? উনার কোন জীবন নেই, সবকিছুই অর্থহীন!

১২| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৯:১৫

রানার ব্লগ বলেছেন: জি পোষেন !! আনন্দবাজার বেশ কয়েক বার এই ব্যাপারে নিউজ করেছে। মমতা জামাতকে সরাসরি কলকাতায় পৃষ্ঠপোষক করেন। আর কলকাতার মানুষের মধ্যে দেশাত্মবোধের অলিক ধুয়া তুলে তিস্তা চুক্তি নিয়া অনাকাংখিত বাগড়া দিচ্ছেন।

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৯:৩৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


পশ্চিম বংগের মুসলমানেরা বাংলাদেশের মুসলিম লীগ ও জামাতের প্রতি আসক্ত ছিল; সবদেশে সংখ্যা লঘুদের এই অবস্হা হয়।

যাক, মমতা পানি নস্ট করছে, হুগলি হয়ে বংগোপসাগরে ফেলে দিচ্ছে; এসব বেকুবেরা মনপ্রাণ দিয়ে পার্টি করে মানব সভ্যতাকে পেছনে নিয়ে যাুয়।

১৩| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১০:০৫

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দিল্লী সফরে তিস্তা চুক্তি না হলেও বাংলাদেশের কাক্সিক্ষত চুক্তিটির বিষয়ে নতুন আশা দেখিয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এটা কম কথা নয় !!!
সারে ৪ বিলিয়ন ডলারের ঋণ সহায়তা এটাতো শুধু একটি প্রতিশ্রতি মাত্র , ঋণ আনার সময় চুল চিরা বিষ্লেষন ও বিশেষজ্ঞ পর্যায়ে ফাটাফাটি হবে । তৃতীয় লাইন অব ক্রেডিটের আওতায় বাংলাদেশকে প্রতিশ্রুত এই সাড়ে ৪ বিলিয়ন ডলার ঋণ আনতে কয়েক জেরারেশন লেগে যেতে পারে !!! পরের যে কোন সরকার অর্থাৎ ফজা ভাই মঝা মারতে পারে । তাই কারো নাখোষ হওয়ার কোন কারণ নাই !!!
ধন্যবাদ সুন্দর পোষ্ট টির জন্য ।

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১০:০৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


এগুলো ভারতের কিছু প্রাইভেট ব্যাংকের অলস টাকা; ভারত সরকারের গ্যারান্টি নিয়ে, পারলে গত কালের তারিখ দিয়ে ট্রাকে করে ঢাকায় দিয়ে যাবে।

১৪| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১২:০৩

নুসরাত জাহানি ইলা বলেছেন: ভাল লিখেছেন।

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৫:২৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনারা যদি এগুলো বুঝেন, অশিক্ষিত নাগরিকদের হয়ে ভাবতে পারবেন।

১৫| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১২:০৭

আবিদা সিদ্দিকী বলেছেন: মমতা বন্দোপাধ্যায় আর "মমতা" শব্দটার বিশাল পার্থক্য আমাকে যেভাবে বিস্মিত করে, ভারতের সাথে চুক্তি চুক্তি খেলাটাও আজব লাগে। এতো ঋণের ভার-ই-বা দেশ বহন করছে কিভাবে!!!

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৫:২৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


ঘনিস্ট ভাবলে প্রথম নামে ডাকা ভুল নয়।

বাংলাদেশের জন্য মুলধন দরকার; তবে, মানুষের চাকুরী সৃস্টির জন্য সেটা যেন ব্যয় হয়, সেই টাকা থেকে যেন লাভ হয়, এবং মানুষ যেন জানে যে, টাকা নেয়া হবে।

১৬| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১২:৪২

রেজা এম বলেছেন: ইন্ডিয়া যাওয়া মানে তাদের হাতে জবাই হওয়া । এ আর নতুন কি !!! সে হাসিনা আর খালেদা-ই হোক ।
তবে, দিদির কথা সত্য, বাস্তবিকই নদী গুলাতে পানি নাই । পশ্চিম বাংলার মানুষ ( কোলকাতা বাদে ) নদীর পানির ভরসা ছেড়ে দিয়েছে অনেক আগেই ।

অন্য নদীগুলির পানি বাবহারে দিদি যে প্রস্তাব দিয়েছেন তা বাস্তবসম্মত ও প্রশংসনীয় ।
:)

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৫:৩০

চাঁদগাজী বলেছেন:


প্রস্তাবগুলো কি কি? নদীতে যদি পানি না থাকে, বাংলাদেশসহ কাজ করুক পানি সংগ্রহ করে রাখার জন্য।

১৭| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১:২৬

মোহাম্মদ মজিবর রহমান বলেছেন: আগে ভিক্ষা করে খাইতাম, এখন ঋণ করে খাই ।

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৫:৩১

চাঁদগাজী বলেছেন:


মানুষ মনে করে, সরকার ঋণ নেবে, সরকার দেবে, আমাদের মাথা ব্যথা কেন? সরকার বছরে ১ বিলিয়ন ডলার যদি শোধ করে, বাজেট থেকে ১ বিলিয়ন চলে যাচ্ছে।

১৮| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১:৪৮

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: প্রতিটি সঠিক দেশে, সরকার কত সময়ে, কতটুকু ঋণ নিতে পারবে, তার একটা পরিমাণ থাকে; তার থেকে বেশী নিতে হলে পার্লামেন্ট থেকে অনুমতি নিতে হয়; অনুমতি নিতে হলে, খরচের খাত দেখাতে হয়


আমাদের দেশের সরকার প্রধানরা অনেকটা রাজাদের আপডেটেট ভার্সন! কারো কাছে জবাবদিহিতার কথা মাথায় আনা তাই অপ্রয়োজনীয়!

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


আরব দেশসমুহ, বাংলাদেশ, বার্মা, পাকিস্তান, আজেরবাইজান, আফগানিস্তানে গণতন্ত্র মোটামুটি রাজতন্ত্রের কাছাকাছি।

১৯| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ২:০৫

ভোরের সূর্য বলেছেন: শেখ হাসিনা চুক্তি করতে গেছেন? নাকি সম্পর্ক ঝালাই করতে গেছেন?
আরে ভাই সামনে যে নির্বাচনের সময় এসে যাচ্ছে। এখনতো ওনার পানির চেয়ে বেশি দরকার ভারতের সমর্থন।
শেখ হাসিনা যদি এতই দেশের মানুষের কথা ভাবতেন তাহলে বাংলাদেশের মানুষের ন্যায্য অধিকার নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতেন।
আর যদি ভারতের বিলিয়ন বিলিয়ন ঋণের কথা বলেন তাহলে আরো বড় ফাঁক আছে এর মধ্যে। এই ঋণ যেই খাতে দেয়া হবে তার ৮০% খরচ করতে হবে ভারত থেকে জিনিস কিনে।
এর আগে রেল খাতে ঋণ দিয়েছে ভারত। এবং শর্ত দিয়েছে তাদের কাছ থেকেই বেশিরভাগ রেল কোচ,পাথর সরঞ্জাম কিনতে হবে। এমনকি রাস্তা বানানোর জন্য ঋণ দিয়ে বলেছে ইট,সিমেন্ট পর্যন্ত ভারত থেকে কিনতে হবে।ব্যবসাটা বুঝেছেন? মাছের তেলে মাছ ভাজা হচ্ছে। আর আমরা খুব বগল বাজাচ্ছি।
আমি ভারত বিদ্বেষী নই কিন্তু ভারতের যে সরকার আসুক না কেন তারা নিজেদের দেশের স্বার্থে কাজ করে আর আমরা করি নিজেদের ক্ষমতার স্বার্থে।
১৫০০কোটি টাকা দিয়ে ২টা ১৫ বছরের পুরাতন সাবমেরিন নামক খেলনা কিনে দিয়েছে নৌ বাহিনীকে(ওনার তো জনগন দরকার নাই,দরকার প্রশাসন) অথচ এক আতিয়া মহল সেনা বাহিনী নামিয়েও এখন পর্যন্ত বিস্ফোরক মুক্ত করতে পারেনি। তাহলে এদের পেছনে হাজার কোটি টাকা খরচ করে কি লাভ? ভাই ২টা সাবমেরিন দিয়ে কি দেশ রক্ষা করা যাবে? কিংবা ২দিন ঠেকিয়ে রাখার জন্য কি ১৫০০ কোটি টাকা খরচ করা আমাদের দেশের সাজে? সেই ১৫০০ কোটি দিয়ে কি ভাল হাসপাতাল করা যেত না?যেখান থেকে গরীব মানুষ চিকিৎসা সেবা পেত। মানুষ সরাসরি উপকৃত হত। প্রতিদিন দেখি চিকিৎসার অভাবে মানুষ মারা যাচ্ছে কিংবা উন্নতমানের চিকিৎসা সেবা নাই কারন টাকা নাই। ভাই ঐ ১৫০০ কোটি টাকার সাবমেরিন দিয়ে আমাদের কি হবে? আর সাবমেরিন ২টা পুষতে যে খরচ হবে তার কথা না হয় বাদই দিলাম।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী ১০হাজার মুক্তিযোদ্ধা কে ৫বছরের মাল্টিপল ভিসা দিবে। আমরা আহা আহা করছি। কিন্তু শুভঙ্করের ফাঁকি। এমনিতেই ভারত নিয়ম করেছে যে ৬৫বছর হলেই যেকোন বাংলাদেশিকে ৫ বছরের মাল্টিপল ভিসা দিবে। আর আমাদের মুক্তিযুদ্ধের বয়স ৪৫ বছরের বেশি তার মানে এখন যারা মুক্তিযোদ্ধা আছেন তাদের বেশিরভাগের বয়সই ৬৫ বছর পার হয়ে গেছে।তার মানে যাহাই লাউ তাহাই কদু।

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৫:২৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


শেখ হাসিনা জানে যে, উনাকে ভোটে জয়ী হতে হবে; সেটা উনার জন্য বেঁচে থাকার পথ; উনার বাবাকে যাবা হত্যা করছে, যারা উনাকে গ্রেনেড মেরেছে, উনি আওয়ামী লীগের মতো পার্টির মালিক হয়ে, সেই সুযোগ আর দেবেন না; এটা বুঝা সহজ; সেজন্য উনি অনেক পদক্ষেপ নিচ্ছেন, নেবেন।

সমস্যা হলো, যেহেতু সরকার উনার, দেশের মানুষের ৪ মৌলিক অধিকার রক্ষার দায়িত্বও উনার। মানুষকে না জানিয়ে ঋণ নিয়ে, সেই টাকা যদি সঠিভাবে কাজে না লাগায়, ঋণের সুদ-আসল শোধ করতে গিয়ে, মানুষের জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেয়া সম্ভব হবে না।

২০| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ২:৩৮

রক বেনন বলেছেন: হাত পাতা আমাদের অস্থিগত, মজ্জাগত স্বভাব হয়ে গিয়েছে। তাই এই সব বিশাল আকারের ঋণ ও আমরা অনায়েসেই নিয়ে ফেলি। কেউ কিছু দিতে চাইলেই হলো, নিয়ে ফেলি। যেখানে পরিশ্রম করে অনায়েসেই দুই টাকা রোজগার করা যাই সেখানে আমরা দুই হাত পেতে দুই পয়সা ভিক্ষা চাই। ক্ষুদ্র লজ্জাবতী হতে বৃহৎ বটবৃক্ষ পর্যন্ত একই অবস্থা। সরকার নেয় ঋণ আর পরিশোধ করে বেকুব জনগণ। আর এর মূলে হলো ঐক্যর অভাব। সবার চিন্তা ধারাই এক-সরকার ঋণ নিচ্ছে তাতে আমার কি! বড়জোর চায়ের কাপে ঝড় তোলা যেতে পারে। দিন দিন চালের দাম বেড়েই চলেছে, সেই সাথে অন্য দ্রব্য তো আছেই, তবুও একটি লোক নেই যে প্রতিবাদ করবে। আর যদি আমি করি তবে দেখব আমার পাশে তো দূরের কথা, পিছনে ও কেউ নেই। সবাই দূরে দাঁড়িয়ে তামাসা দেখছে। অথচ, এই জনগণ ই নিজের রক্ত পানি করে প্রতিটি দিন, প্রতিটি ঘণ্টা, প্রতিটি মুহূর্তে বিদেশের ঋণ সুদে আসলে পরিশোধ করে চলেছে।

যে দেশে সামান্য দুটো ভাতের অভাবে কিশোরী আত্মহত্যা করে, যে দেশে সামান্য এক মুঠো চাল ভেজে গরীব কৃষক সেহেরী ও ইফতার করে সেই দেশেই সেগুন কাঠের চেয়ারে বসে জনগণের লোপাট যাওয়া হাজার কোটি টাকাকে 'সামান্য' বলে ঘোষণা দেন রথী মহারথীরা।

শেখ সাহেব জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করতে পেরেছিলেন আর তাই অনেক দামে স্বাধীনতাও এসেছিল, কিন্তু সেটাই বাঙালির শেষ ঐক্যবদ্ধ হওয়া মনে হয়। আমরা বরাবরই নিজের নাক কেটে পরের যাত্রা ভঙ্গে পটীয়সী।

প্রধানমন্ত্রী দেশে এসে ঋনের কারণ ও খাতটা জাতিকে বুঝায়ে বলা সঠিক হবে। অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি কথা বলেছেন তবে কেন যেন মনে হচ্ছে জাতিকে বিশ্বাস করানোটা কষ্ট হবে।

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৫:১৫

চাঁদগাজী বলেছেন:

ইতিমধ্যে ঋণ হয়তো ৪০ বিলিয়নের কাছাকাছি হয়ে গেছে। অতীতে কখন ঋণ নিয়েছে সরকারগুলো মানুষ বুঝার ক্ষমতায় ছিলো না। এখন আর কেহ না বুঝলেও ইউনিভার্সিটিগুলো বুঝার কথা; কোন খাতের জন্য টাকাগুলো আসবে, সেইখাত কি লাভজনক, নাকি জরুরী ও বিনা-লাভের দরকারী খাত, বা মানুষের জন্য মুলধন, কেহ কিছুই জানে না।

এখন বছরে সুদ ও আসলে ১ বিলিয়নের কাছাকাছি শোধ করতে হবে; যদি ৩৬/৩৮ বিলিয়নের বাজেট থেকে ১ বিলিয়ন চলে যায়, জাতির চাকুরী কিভাবে সৃস্টি হবে?

২১| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৭

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: সুন্দর পোস্ট ।

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৫:০৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


জাতির জন্য চাকুরী সৃস্টি করা হোক এই নতুন সারে ৪ বিলিয়ন দ্বারা।

২২| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৭

এস,এম,মনিরুজ্জামান মিন্টু বলেছেন: প্রধানমন্ত্রী দেশে এসে ঋনের কারণ ও খাতটা জাতিকে বুঝায়ে বলা সঠিক হবে। সহমত পোষন করছি।

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৯:০২

চাঁদগাজী বলেছেন:


উনি মানুষকে হিসেবের ভেতরে রাখছেন না, সমস্যা; কিন্তু বলছেন যে, সব মানুষের জন্য করছেন।

২৩| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৮:০৪

টমাটু খান বলেছেন: ঋণ নিয়ে আয় করে সুদ সমেত ঋণ শোধ করতে পারণে ভাল। নয়তো মহাজনি কারবারের মতো অবশেষে ঋণের দায়ে যদি দেশটাই দিয়ে দিতে হয় তবে তা’ হবে মহা খারাপ। আপাত দৃষ্টিতে দেখা যাচ্ছে দাতা ও গ্রহিতা উভয় খুশী। কিন্তু জনগন সংকীত। কারণ এদেশের স্বাধীণতা অতীতে বহুবার হরণ করা হয়েছে। শেষ বারের স্বধীণতায় খুব বেশী রক্ত ঝরেছে। তারপর যদি আবার স্বাধীণতা খোয়া যায় তবে আবার স্বাধীণতা পেতে এতো রক্ত কোথায় পাওয়া যাবে? জানিনা বুঝিনা কোন কিছু মাথায় ঢুকেনা। তবে বঙ্গবন্ধু কন্যাকে অবিশ্বাস করতে মনে কেন যেন সায় দেয়না।

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৯:০০

চাঁদগাজী বলেছেন:


ভালো যে, শেখ হাসিনার উপর আপনার কিছু আস্হা আছে; মনে হয়, আপনার উপর উনার আস্হা নেই; তাই তিনি আগামী ভোটে, আপনার সাহায্য ছাড়াই জিতার চেস্টা করছেন।

এগুলো বিশ্ব ব্যাংকের ঋণ নয়, এগুলো ফেরত দিতে হবে; এগুলো সোনালী ব্যাংক থেকে সালমান রহমান, বসুন্ধরার মত ক্লায়েন্টদের নেয়া ঋণ নয়।

২৪| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৮:০৯

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: টমাটুর সাথে একমত।

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৯:০১

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমি টমাটু খানের মতো ভাবছি।

২৫| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১১:৫৬

ওমেরা বলেছেন: এই পোষ্টে ১ নং কমেন্ট ছিল সেটা কই গেল??!

২৬| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ২:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


স্যরি, কমেন্টটি অসাবধানতাবশত: মুছে গেছে, স্যরি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.