নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

নতুন জেনারেশনকেই কোন একভাবে জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করতে হবে!

২১ শে এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৬



শেখ হাসিনা অনেক কিছু করছেন, জাতির যে অংশ উনার সাথে আছে, সেটা স্বাধীনতা যুদ্ধের কারণে আছেন, শেখ সাহেবের কারণে আছেন, উনার কারণে আছেন শুধু পার্টির সুবিধাভোগীরা; উনি জাতিকে আজও ঐক্যবদ্ধ করতে পারেননি। জেনারেল জিয়ার আকর্ষণে মানুষ উনার দিকে ধাবিত হয়েছিলেন, যেভাবে আগুনের প্রতি পতংগ ধাবিত হয়, মানুষ জানতো না যে, উনি কোথায় যাচ্ছেন; সবাই জানতেন যে, উনি মুক্তিযোদ্ধা, সঠিক পথেই থাকবেন; উনি সঠিক, নাকি বেঠিক পথে ছিলেন, বের করা কস্টকর হতে পারে; তবে, ছোট ১টা ব্যাপার লজিক্যালী ভাবুন, ৩০ জনের বেশী সেক্টর কমান্ডার ও ৫০ জনের বেশী মুক্তিযোদ্ধা অফিসার থাকার পর, সিআইএ'র বরপুত্র এরশাদকে কেন তিনি জেনারেল বানায়ে, শেষে সেনাবাহিনীর প্রধান করলেন; এবং তার সাহায্যে অকালে প্রাণ হারালেন!

যারা জিয়াকে অনুসরণ করেছিল, তারা বেগম জিয়ার সাথে ছিলেন; বেগম জিয়ার সবই আছে, নেই শুধু মেধা ও দক্ষতা; উনার লোকেরা উনাকে জিয়ার পথে পরিচালিত করেছে; সেটা মানুষের ঐক্য আনার পথ নয়, সেটা ছিল দেশে জামাত ও পাকিস্তানী মনোভাবের লোকদের ইউনিয়ন, যারা জাতির সম্পদ লোপাট করেছে।

দেশের মানুষ অর্থনৈতিক প্রতিযোগীতায় আছে বিশ্বের সাথে; ঢাকার জমির দাম নিউইয়র্ক থেকে বেশী, বসবাসযোগ্য এপার্মেন্টের ভাড়া নিউইয়র্কের অর্ধেকের কাছাকাছি; মাংস, দুধের দাম নিউইয়র্কের দামের সমান; ইলিশ মাছের দাম নিউইয়র্ক থেকে বেশী; গড়ে সাধারণ মানুষের মাসিক বেতন নিউইয়র্কের সাধারণ বাংগালীর ১ দিনের আয়ের থাকে কম। এভাবে কি মানুষ থাকতে পারে, এটা কি জীবন?

জাতির শুরুই ছিল অসম সুযোগের মধ্য দিয়ে; জেনারেল জিয়া এসে সেটাকে ক্যাপিটেলিজমের রূপ দিয়েছে; এরশাদ, বেগম জিয়া ও শেখ হাসিনা সেই পথে চলে, আজকের এই বাংলাদেশের সৃস্টি করেছে: যেখানে সেক্রেটারিয়েট এক বিরাট মসজিদ, এবং সেখানে জাতির প্রতিটি সরকারী চাকুরী ও প্রজেক্ট বিক্রয় হচ্ছে; ওখানে সাধারণ মানুষের প্রবেশাধিকারও নেই; ওখানে যারা যেতে পারছে, তারা জাতির ব্যবসা বাণিজ্য, সব ধরণের সুযোগ লুটে নিচ্ছে!

সাধারণ মানুষকে নিজ ঘরে, নিজ পরিবারে বাস করে জাতির জন্য শ্রম দিয়ে, সুখে শান্তিতে থাকার মত অর্থনীতি গড়ে তুলতে হবে; তাদেরকে বিদেশে ক্রীতদাসের মতো বিক্রয় করে, এবং "সস্তা শ্রমিক" বানায়ে বিদেশী বিনিয়োগ আনলে, "সস্তা শ্রমিকের" বউ, ছেলেমেয়ে কি খাবে, কোথায় থাকবে?

বসুন্ধরা, সালমান রহমান, কর্ণেল ফারুক, আলম ব্রাদার্স, ওরিয়ন, ঢাকা সিরামিক জাতির সমস্ত সুযোগ নিয়ে বিশাল সম্পদের উপর বসে আছে; এদের এত দিয়ে দিলে সাধারণ মানুষের জন্য কি রলো?

সাধারণ মানুষ যাতে দেশের সম্পদকে বাড়াতে পারে, তাদের সেই সুযোগ দিতে হবে; সাধারণ মানুষকে অর্থনীতিতে সমান সুযোগ দিয়ে ঐক্যবদ্ধ করা সম্ভব, নতুন জেনারেশনকে এই পথ নিয়ে ভাবতে হবে; শুধু অর্থনীতিই এখন মানুষকে এক করতে পারবে, এছাড়া এখন অন্য ইস্যু নেই সামনে।










মন্তব্য ৮৮ টি রেটিং +১০/-০

মন্তব্য (৮৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪১

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: সুন্দর লেখছেন।

২১ শে এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


নতুনরা দেশের মানুষকে বুঝার চেস্টা করুক

২| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৩

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: দেশের চিন্তা করতে হবে নইলে অন্য দেশে ভিক্ষা করতে হবে।

আপনি তিক্ত সত্য ব্যক্ত করেন, এই জন্য আপনাকে সম্মান করি। আপনার মঙ্গল হোক।

২১ শে এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


দেশ এখন আমাদেরও(প্রবাসী) নয়, সাধারণ মানুষেরও নয়; দেশ মারাঠাদের

৩| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৪

কানিজ রিনা বলেছেন: দেশের মানুষ বুঝেও করার কিছু নাই।
কারন জোর যার মুল্লুক তার। তবে চোখে
আঙুল দিয়েছেন, ঢাকার জমি, ইলিশ মাছ,
দুধ নিউইর্য়ক থেকে দাম বেশী। এজন্য
দেশের মানুষ আমেরিকা যেতে বেশী আগ্রহী।
অনেক ধন্যবাদ।

২১ শে এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২০

চাঁদগাজী বলেছেন:


বিদেশে যাবার সুযোগ পেলে ১২/১৪ কোটী পালিয়ে যাবে; এর মধ্য মানুষ সিরিয়াও গেছে।

৪| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৪

জগতারন বলেছেন:

সাধারণ মানুষ যাতে দেশের সম্পদকে বাড়াতে পারে, তাদের সেই সুযোগ দিতে হবে;
সাধারণ মানুষকে অর্থনীতিতে সমান সুযোগ দিয়ে ঐক্যবদ্ধ করা সম্ভব,
নতুন জেনারেশনকে এই পথ নিয়ে ভাবতে হবে;
শুধু অর্থনীতিই এখন মানুষকে এক করতে পারবে,
এছাড়া এখন অন্য ইস্যু নেই সামনে।


সহমত!
চলে আসুন দেশে, আমিও আসবো, কথা দিচ্ছি সাথে থাকবো।

২১ শে এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২১

চাঁদগাজী বলেছেন:


চেষ্টা করছি, কিছু সমস্যায় আটকা পড়েছি কিছু সময়ের জন্য

৫| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২১

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: একমত হতেই হবে।

ঔ যে কবিতায় লিখেছিলাম আমরা কি তাইলে অন্য ডিম?

২১ শে এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


যারা সব দখল করেছে, তারা লাঠি সোটা নিয়ে বসেছে।

৬| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৮:০৬

ইউনিয়ন বলেছেন: ""যারা জিয়াকে অনুসরণ করেছিল, তারা বেগম জিয়ার সাথে ছিলেন; বেগম জিয়ার সবই আছে, নেই শুধু মেধা ও দক্ষতা; উনার লোকেরা উনাকে জিয়ার পথে পরিচালিত করেছে; সেটা মানুষের ঐক্য আনার পথ নয়, সেটা ছিল দেশে জামাত ও পাকিস্তানী মনোভাবের লোকদের ইউনিয়ন,--""

ব্যক্তিগত অনুভূতিতে আঘাত করেছে। আমি এর তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানাই।


২১ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১০:১৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


সোভিয়েত ইউনিয়ন, ইউনিয়ন কাউন্সিল, ছাত্র ইউনিয়ন, ট্রেড ইউনিয়ন, ব্লগার ইউনিয়ন

৭| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৮:১৬

সিনবাদ জাহাজি বলেছেন: দেশে বিএনপি এবং আওয়ামী লিগ নামক দল দুটি হিমালয় এর মত জেকে বসে আছে।
ওদের সরিয়ে নতুনদের সামনে আসার আদৌ কোনো সুযোগ আছে কি????????

২১ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৯:০৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


সুযোগ আছে, ওরা নিজেদের ভারে নিজেরাই সমস্যায়; ওরা দরিদ্র জাতির সব দখল করে নিজকে দুস্টদের দলে নিয়ে গেছে!

৮| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৮:৩৪

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: বেশ কয়েকটা পয়েন্ট ভালো লেগেছে

দেশের মানুষ অর্থনৈতিক প্রতিযোগীতায় আছে বিশ্বের সাথে; ঢাকার জমির দাম নিউইয়র্ক থেকে বেশী, বসবাসযোগ্য এপার্মেন্টের ভাড়া নিউইয়র্কের অর্ধেকের কাছাকাছি; মাংস, দুধের দাম নিউইয়র্কের দামের সমান; ইলিশ মাছের দাম নিউইয়র্ক থেকে বেশী; গড়ে সাধারণ মানুষের মাসিক বেতন নিউইয়র্কের সাধারণ বাংগালীর ১ দিনের আয়ের থাকে কম। এভাবে কি মানুষ থাকতে পারে, এটা কি জীবন?

বসুন্ধরা, সালমান রহমান, কর্ণেল ফারুক, আলম ব্রাদার্স, ওরিয়ন, ঢাকা সিরামিক জাতির সমস্ত সুযোগ নিয়ে বিশাল সম্পদের উপর বসে আছে; এদের এত দিয়ে দিলে সাধারণ মানুষের জন্য কি রইলো?

সাধারণ মানুষ যাতে দেশের সম্পদকে বাড়াতে পারে, তাদের সেই সুযোগ দিতে হবে; সাধারণ মানুষকে অর্থনীতিতে সমান সুযোগ দিয়ে ঐক্যবদ্ধ করা সম্ভব, নতুন জেনারেশনকে এই পথ নিয়ে ভাবতে হবে; শুধু অর্থনীতিই এখন মানুষকে এক করতে পারবে, এছাড়া এখন অন্য ইস্যু নেই সামনে।


পোস্টে প্লাস! :)

২১ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৯:০৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


নতুন জেনারশনকে বুঝতে হবে, সাধারণ মানুষ বেঁচে আছে, কিন্তু এটা জীবন হতে পারে না।

৯| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৮:৫০

উম্মে সায়মা বলেছেন: ঠিক বলেছেন চাঁদগাজী ভাই। তবে এ কোন একভাবে যে কিভাবে হবে সেটাই প্রশ্ন। নতুন জেনারেশনকে তো পঙ্গু করে তৈরি করছে B:-)

২১ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৯:০৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমি এখনকার জেনারেশনের কথা বলছি, ইয়াবা মিয়াবা মিলে; প্রশ্ব ফাঁসের জেনারেেশন এলে গার্মেন্টে সেলাই মেশীন চালাবে এমএসসি, এমএসসি'রা সিএনজি চালাবে

১০| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৯:১৩

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
গাজী ভাই কেমন আছে ? আপনার পোষ্টে যদিও আমার মন্তব্য কম কিন্তু পড়ে; একটা করে লাইক দিয়ে যাই।

২১ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১০:১৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



পড়ে যদি সামন্য কিছু ভাবনাও আসে মনে, সেটাই বড় পাওয়া

১১| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৯:৩৮

ধ্রুবক আলো বলেছেন: সাধারণ মানুষ যাতে দেশের সম্পদকে বাড়াতে পারে, তাদের সেই সুযোগ দিতে হবে, খুব ভালো ভাবে একমত।

ধোনির ধোনি হচ্ছেন এই গরীবেরা গরিব হচ্ছে, এভাবে চলতে দেয়া যায় না, দেশ জাতি সব পঙ্গু হয়ে যাবে এভাবে চললে।

২১ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১০:২৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


জাতি ভয়ানকভাবে পংগু হয়ে গেছে, "১১ লাখ কিশোরী মেয়ে ঘরের চাকরাণী", এরা জীবন কি জিনিষ সেটা বুঝার সুযোগ পাবে না; ভাবেন, ১২ বছরের মেয়ে, অন্যের পুরো সংসার চালাচ্ছে; ওর মতো বাংগালী মেয়ে মালয়েশিয়া গিয়ে ঈদ করছে।

১২| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৯:৪২

ইউনিয়ন বলেছেন: "সোভিয়েত ইউনিয়ন, ইউনিয়ন কাউন্সিল, ছাত্র ইউনিয়ন, ট্রেড ইউনিয়ন, ব্লাগার ইউনিয়ন"
ব্লগার ইউনিয়ন কে ব্লাগার ইউনিয়ন বলা হয়েছে। এতে আমার তীব্র আপত্তি আছে।

২১ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১০:১৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


স্যরি, ওটা ইচ্ছাপুর্বক নয়; আপনার নামের সামনে ব্লগার লাগানোই কঠিন হয়তো; আমি লিখি ব্লগার, উহা বদলে যায়!

১৩| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৯:৪৪

প্রজ্জলিত মেশকাত বলেছেন: ভালো লিখেছেন। পোস্টে ++। কিন্তু সবসময় পুঁজিবাদ আর জেনারেল জিয়ার বিরুদ্ধে লিখে কি পান? লেলিন, স্ট্যালিন কি করে গেছে? স্ট্যালিন লেলিনের অনুসারীদের পর্যন্ত শ্রেনী শত্রু আক্ষা দিয়ে হত্যা করেছে। হত্যা করেছে লক্ষ লক্ষ মানুষ। পুঁজিবাদ কোন সমস্যা নয়। সমস্যা তৃতীয় বিশ্বের দূর্নীতি। ইউরোপের অধিকাংশ দেশে সামাজিক সুরক্ষা বেস্টনি কতটা শক্ত সেটা কি আপনি জানেন না? সেখানে সবার মৌলিক চাহিদা পূরণের ব্যবস্থা আছে। পুঁজিবাদ কোন সমস্যা নয় যদি সেটাকে ঠিকভাবে মেইনটেইন করা যায়। উত্তর কোরিয়ার কি অবস্থা আপনি জানেন না?

২১ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১০:২৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


পুঁজিবাদ নরওয়ে, সুইডেন, সুইজারল্যান্ড, জার্মানী, অস্ট্রেলিয়া, কানাডার জন্য ভালো; আমেরিকা, সোমালিয়া, সুদান, বাংলাদেশ, পাকিস্তানের জন্য ভালো নয়।

চীনে ও রাশিয়ায় ক্যাপিটেজম এসেছে; দেখেন কারা প্রথম মানুষ খাওয়া শুরু করে।

জেনাারেল জিয়া গড় বাংগালী থেকে অনেক উঁচুতে ছিলেন, সেইজন্য সিআইএ উনাকে আমাদের বিপক্ষে ব্যবহার করেছে।

১৪| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১০:৪৪

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: রাজিব নূর এর কোন এক পোস্টে গিয়ে দেখলাম আপনি আমার কুশল জিজ্ঞেস করেছেন । অনেকদিন ব্লগে ঢুকি নি, তাই খোঁজও পাই নি! হ্যাঁ, আমি ভালোই আছি । আশা করি আপনিও ভালো!

২১ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১১:৪৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


ভালো আছেন জেনে খুশী হলাম।

কি করছেন আজকাল?

১৫| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১১:১৮

মিঃ আতিক বলেছেন: ঐক্যবদ্ধ হওয়ার জন্য মূল মন্ত্র লাগে। এখানে কোন কিছু মূলমন্ত্র হওয়ার আগে রাজনিতির ভাইরাস ঢুকে সেটা আর মূল মন্ত্র থাকেনা। ১/১১ পর ছাত্ররা এক হয়েছিলো সেনা বাহিনীর বিরুদ্ধে সারাদেশের সব কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় গুলোয়, শেষ পর্যন্ত ফলাফল আওামিলিগের পকেটে গেছে।শাহবাগ আন্দলনের ফলাফল আওয়ামীলীগ এর পকেটে গেছে। কিছু গুটি কয়েক ছেঁচড়া চাঁদাবাজির ফাও খাওয়ার লাইসেন্স পাইছে।

১৬| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১১:১৮

মিঃ আতিক বলেছেন: ঐক্যবদ্ধ হওয়ার জন্য মূল মন্ত্র লাগে। এখানে কোন কিছু মূলমন্ত্র হওয়ার আগে রাজনিতির ভাইরাস ঢুকে সেটা আর মূল মন্ত্র থাকেনা। ১/১১ পর ছাত্ররা এক হয়েছিলো সেনা বাহিনীর বিরুদ্ধে সারাদেশের সব কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় গুলোয়, শেষ পর্যন্ত ফলাফল আওামিলিগের পকেটে গেছে।শাহবাগ আন্দলনের ফলাফল আওয়ামীলীগ এর পকেটে গেছে। কিছু গুটি কয়েক ছেঁচড়া চাঁদাবাজির ফাও খাওয়ার লাইসেন্স পাইছে।

২১ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১১:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:


আওয়ামী লীগ ভালো পজিশনে, ওরা আসলে এই রকমই ছিলো, সবকিছু দখলে রাখে; তবে, ওদের একাংশ মানুষের জন্য কাজ করতে চায়।

১৭| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১২:০২

মিঃ আতিক বলেছেন: আজকে দুদু মিয়া বললেন বি এন পি ১ বছর পর ক্ষমতায় যাবে, ভালো বলুক ফাও বলুক এর পর হানিফের কি একশন দেখেছেন, একেবারে সরাসরি বলে উথলেন বি এন পি নাকি পাগল তৈরির কারখানা। বি এন পি জামাত বাদ দেন মান্নার উপর কেমন শত্রুতা করেছে বিনা বিচারে জেল খাটিয়ে;
ওদের তো কাওকেই সহ্য হচ্ছেনা ঐক্যবদ্ধ হব কীভাবে? রাস্তায় নামারিত উপায় নাই।

২২ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১:২৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


বিএনপি কোনদিন রাজনীতির কথা ভাবেনি, মানুষ আওয়ামী লীগেকে শাস্তি দেয়ার জন্য তাদের পক্ষে থাকে। যেমন দুদু মিয়া জীবনে একটা কাজ করেনি যে, সে ভোট পেতে পারে, জেনারেল জিয়ার নামে ভোট পায়; কিন্তু জিয়া কি এদেরকে কোনদিন মানুষ হিসেবে গণ্য করতেন?

মাহমুদুর রহমান রাজনীতি না শিখে, ছাত্র রাজনীতি দিয়ে আওয়ামী লীগের সাথে খেলতে গিয়েছিল; শেখ হাসিনা এগুলো সহ্য করার মত অবস্হানে ছিলো না; তবে, তাকে অকারণ অন্যায়ভাবে আটকায়ে রেখেছিল।

১৮| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১২:০৯

টারজান০০০০৭ বলেছেন: আপনার কথা অনুসারে বলিতে হয় আমাদের তৎকালীন জেনারেল গণ কেউ কেজিবি , কেউ সিআইএ , কেউ র , কেউ বা আইএসআই এর কাছে বিক্রয় হইয়াছিলেন ! তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলো আসলে পরাশক্তিগুলোর দাবার ঘুটি হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করিতে হইলে রিকন্সিলিয়েশন দরকার। শুধু অর্থনৈতিক উন্নয়ন দিয়া সম্ভব নহে। মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের ও বিপক্ষের শক্তিগুলোর মধ্যে এহেন মোটা দাগে বিভক্তি রাখিয়া শুধু অর্থনীতি দিয়া ঐক্য কিভাবে হইতে পারে? একপক্ষ অন্যপক্ষের কাদায় পড়ার অপেক্ষা করিতেছে। অর্থনৈতিক উন্নয়ন এই বিভক্তি কিভাবে দূর করিবে ? সম্ভব নহে। এই বিভক্তি দূর না করিলে দেশ সিরিয়া , আফগানিস্তান হইতে বেশি দেরি হইবে না।
রিকন্সিলিয়েশনের জন্য জাতির কর্ণধারদেরই আগাইতে হইবে। ইহার বিকল্প নাই। শক্তি প্রয়োগ করিয়া এক পক্ষ অন্য পক্ষকে সাময়িক দাবাইতে পারিবে বটে , তবে দৈত্যকে বোতলে পুরিয়া রাখিতে পারিবে না।
মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষ শক্তি অপরাধী হইলে সুষ্ঠূ বিচার সম্পন্ন করিয়া তাহাদের কিভাবে আত্মীকরণ করা যায় সেই পথ দেখান।

২২ শে এপ্রিল, ২০১৭ ভোর ৫:০৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


মুক্তিযুদ্ধের ৪৬ বছর পর, রিকন্সিলিয়েশনের সময় হয়েছে; এই সরকার তা করবে না; তারা ডিভিশনে বিশ্বাস করে; সরকারের বাহিরে রাজনৈতিক দলগুলো চেস্টা করতে পারে; তবে, এই মহুর্তে সেই ধরণের রাজনৈতিক দল নেই।

১৯| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১:২৭

রোকসানা লেইস বলেছেন: খুব ভালো পর্যবেক্ষণ।
জেনারেল জিয়ার আকর্ষণে মানুষ উনার দিকে ধাবিত হয়েছিলেন, যেভাবে আগুনের প্রতি পতংগ ধাবিত হয়, মানুষ জানতো না যে, উনি কোথায় যাচ্ছেন; সবাই জানতেন যে, উনি মুক্তিযোদ্ধা, সঠিক পথেই থাকবেন;
উনি কোনদিকে নিয়ে গেছেন এখন মানুষ কিছুটা বুঝতে পারছে যারা স্বাধীনতাকামি। আর যারা বুঝেছিল তাদের বেশীর ভাগকেই ফিনিস করে দেয়া হয়েছে জিয়ার আমলেই।
উনার দিকে ধাবিত হওয়ার একটা বড় কারণ ছিল আওমিলীগের নেতাদের প্রতি বিরূপ ধারনা। এখন যা মানুষ বুঝতে পারছে আবারও।

বাকি সময়টা তো লুটকরে রাজপরিবার গড়ার, মেধাহীন পরিবারের।
আমার খুব অবক লাগে মেধাবী মানুষের এখনও এদের প্রতি সমর্থন দেখে।
নতুন একটি দল তৈরি হতে না দিয়ে এইসব মৌলবাদী সাপদের নিয়ে সাপলুডু খেলা শেখ হাসিনার ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করছে যতটুকু উঠেছিল তা গড়িয়ে যাচ্ছে নিচে দ্রুত।
অবস্থা ভয়াবহ হবে অচিরেই।ঠিক বলেছেন। নতুনদের নতুন ভাবে এগিয়ে আসতে হবে দেশ রক্ষার জন্য।

২২ শে এপ্রিল, ২০১৭ ভোর ৫:১৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


শেখ হাসিনার সময়ে নতুন রাজনীতির কথা কেহ ভয়ে বলবে না, হয়তো; উনার বাবা জাসদকে(উনার বাবার ছেলেদের দল) দাঁড়াতে দেয়নি।

২০| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৭:৩১

নাইম রাজ বলেছেন: আমাদের জন্য সামনে ভালো দিন অপেক্ষা করছে।

২২ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৫:২০

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমিও তাতে বিশ্বাস করি; তবে, সামনে বলতে কোন টাইম-লাইন?

২১| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৯:৩৩

রক বেনন বলেছেন: আমরা সবাই ঐক্যবদ্ধ তো!! জানেন কোথায়? 'ফেসবুকে'।

২২ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৫:২১

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমার ফেসবুক একাউন্ট নেই, দেখি একটা হয়তো খুলতে হবে।

২২| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৯:৫৯

আততায়ী আলতাইয়ার বলেছেন: বিদেশে যাবার সুযোগ পেলে ১২/১৪ কোটী পালিয়ে যাবে; এর মধ্য মানুষ সিরিয়াও গেছে
এমনটা হলে ভালোই হয়, অবশিষ্টদের মধ্যে দেশের ভূমি সম্পদ ন্যায্য বন্টন হবে, দখল হওয়া নদী নালা খাল বিল কৃষি জমি গুলো আবার দখল মুক্ত করে প্রোডাক্টিভ করা যাবে

২২ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৫:০৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


সময় হয়েছে, বিদেশ থেকে বাংগালীরা ফিরে আসবে।

২৩| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১২:১৭

আল ইফরান বলেছেন: নতুন প্রজন্ম তো লীগ-দল আর জামাতের মতই বিশ্রীভাবে বিভক্ত হয়ে আছে।
প্রান্তিক পর্যায়ের কথা জানি না, সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠের ছেলেমেয়েরাই ডিইউআরসি (ঢাকা ইউনিভার্সিটি রিডিং ক্লাব) এর মত বুদ্ধিবৃত্তিক সংগঠন ভেঙ্গে টুকরো টুকরো করে দেয় সেখানে ঐক্যবদ্ধ করার দায়িত্ব কি লীগ আর দলের ছেলেরা নেবে?
আপনার লেখা পড়ে আশাবাদী হতে ইচ্ছে করে, কিন্তু যখন দেখি নতুন প্রজন্মের মধ্যেও তীব্র ভাঙ্গনের নেশা, তখন সবকিছু দেখে বিশ্বাস আর জন্ম নেয় না।

২২ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৫:১১

চাঁদগাজী বলেছেন:


দেশের সার্বিক পরিস্হিতি, ছাট্রদের মাঝে হতাশা ছড়িয়ে দিয়েছে, তারা কেহ কাউকে বিশ্বাস করে না।

২৪| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৩

আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন:
নতুন করে কেউ জাতির উন্নয়নের কথা বলে নেতৃত্বে আসলেও তিনি/বা তারা নতুন কিছূ বসুন্ধরা, সালমান,ব্রদ্রার্সই তৈরী করবে। সাম্রগ্রিক কছিু করার মত নেতৃত্বর সম্ভাবনা খুবই ক্ষীন।

তবুও আশা রাখি সবার জন্য ভাল কিছু হোক.....

২২ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৫:০৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


এখন নতুন অর্থনীতির সময় হয়েছে।

২৫| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১:২৯

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ঐ স্কুলেই আছি এখনও! সামনের মাসে মাস্টার্স শেষ হয়ে যাবে; বেকার জীবনের অপেক্ষায় আছি!

২২ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


স্কুলে কি চাকুরী?

মাস্টার্স শেষ করার পর, একটা সমবায় সমিতি করেন।

২৬| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৯

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: হ্যাঁ, বাচ্চা পোলাপান পড়াচ্ছি! ডিসেম্বর পর্যন্ত চালিয়ে যাবো যদি আর কোন গতি না হয়! চাকরি-বাকরির পড়ালেখা করতে হবে! পিছিয়ে আছি অনেক!

২২ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৫:০৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমার মনে হয়, এই ধরণের কাজে আপনার হাতে সময় আছে, সেটাকে কাজে লাগান, সমবায় করে, এলাকায় সবাইকে নিয়ে বিনিয়োগ করেন, এটা খুবই বড় চাকুরীর সমান হবে।

২৭| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৫:১৪

মুশি-১৯৯৪ বলেছেন: আধুনিক বুদ্ধিজীবিদের উদেশ নীতি মানে কুসংস্কার। প্রথমে সংস্কার এবং তার আগে কু লাগিয়ে দিলেন। তাঁরা মনে করেন ঝাড় ফুঁকে বিশ্বাস, পীর ফকিরে বিশ্বাস এগুলোই কুসংস্কার। এটা বলতে বলতে তাঁরা বলেন যে কোনো আর্দশ মানে নীতিটীতিতে বিশ্বাস করাও কুসংস্কার।

তাই পরিশেষে চলবার পথে নীতি-আর্দশের সাথে বিচ্ছেদের ব্যবসাটা করতেই হয়। কিন্তু তা কি রকম ভাবে করবেন? দিন শেষে- আপনি এক পান’শালায় ঢুকবেন আর আমি আর একটাতে?

২২ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৫:৪২

চাঁদগাজী বলেছেন:


সময় ওপরিস্হিতি অনুসারে মানুষকে অবস্হান নিতে হয়; বাংলাদেশের যে পরিস্হতি, তা অর্থনৈতিক ইউনিয়ন গড়ার পক্ষে এখন।

২৮| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৫:২২

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: সমবায়-টমবায় আমার ভালো লাগে না!

২২ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি কিছু সরল মানজুষের সাথে কথা বলেন, যারা আপনার মতো অবস্হায় আছে; এটা কস্টকর; কিন্তু এটা আপনাকে সফলতা এনে দেবে; স্হানীয় ব্যাংকের সাথে আলাপ করেন।

২৯| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৬

এডওয়ার্ড মায়া বলেছেন: নতুন জেনারেশনকেই কোন একভাবে জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করার জন্য আপনার সুপারিশমালা গুলো পড়তে চাই ??
লিখুন প্লিজ ।
তার আগে ঘটনা শেয়ার করি -গত সপ্তাহে টনি খান কুলিনারী ইন্সটিঊটে গিয়েছিলাম।টনি খান একজন ইন্টারন্যাশনাল।গুগুল করলেই ওনার সম্পর্কে জানতে পারবেন।
তিনি একটা কথা বলেছেন-শেখ হাসিনা দেশকে এগিয়ে নেয়ার জন্য চেষ্টা করছেন কিন্তু তিনি পেরে উঠতে পারছেন না।আমাদের সবাইকে দেশ এগিয়ে নেবার জন্য যার পক্ষে যতটুকু সম্ভব ততটুকু দেশের জন্য কিছু করতে হবে।
কথাটা আমার ভীষন ভাল লেগেছে।
টনি খান বাংলাদেশে হসপিটালিটি ইণ্ডার্স্টি কে এগিয়ে নেবার জন্য চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।
চাঁদগাজী চাচা সম্ভবত আপনি বিরাট মাপের লোক ।দেশের জন্য নিশ্চিত কিছু করছেন।আম্রা চাই
বিদেশ ছেড়ে দেশে আসেন আমাদের নিয়ে জাতিকে আরো কিছু দেবার জন্য কিছু করেন।
ধন্যবাদ

২২ শে এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমি দেশকে বুঝার চেস্টা করছি। অনেক মানুষ বিচ্ছিন্নভাবে দেশ নিয়ে ভাবছেন; এদের সমন্মের দরকার।

টনি খান ও এই ধরণের অনেক লোক আছেন, যারা দেশকে সাহায্য করছেন, করার চেস্টা করছেন; কিন্তু শেখ হাসিনা সেই পথ খোলা রাখননি, সেটা সমস্যা।

আমি আমার অবস্হান থেকে চেস্টা করবো।

৩০| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৭:৪৩

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: দেশের আয় ও সম্পদ বণ্টনের বৈষম্য নিয়ে লিখা পোষ্টটির জন্য ধন্যবাদ ।
দেশের আয় ও সম্পদ বণ্টনের বৈষম্য হ্রাসে এখনো সাফল্য অর্জিত হয়নি।
সম্প্রতি অক্সফাম সুইজারল্যান্ডের দাভোসে অবস্থিত ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের বৈঠকে উপস্থাপিত একটি গবেষণা প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে বিশ্বের অর্ধেক জনসংখ্যা, মানে ৩৬০ কোটি মানুষের কাছে যে সম্পদ রয়েছে, তার সমপরিমাণ সম্পদ রয়েছে শীর্ষ ৬২ জন ধনাঢ্য ব্যক্তির কাছে। আরেকটি পরিসংখ্যান জানান দিচ্ছে, বিশ্বের ধনাঢ্য ১ শতাংশ জনগণের কাছে বাকি ৯৯ শতাংশ জনগণের সম্মিলিত আয় ও সম্পদের চেয়ে বেশি আয় ও সম্পদ পুঞ্জীভূত হয়ে গেছে। এই অবিশ্বাস্য আয় ও সম্পদ বণ্টনের বৈষম্য বৃদ্ধির প্রবণতা তথাকথিত ‘মুক্তবাজার অর্থনীতির’ ছদ্মবেশধারী পুঁজিবাদের অবশ্যম্ভাবী পরিণতি, এটাই
এই ক্রমবর্ধমান আয় ও সম্পদবৈষম্যের মূল কারণ , পোষ্টের লেখায় এ বিষয়টি সুন্দরভাবে উঠে এসেছে ।

১৯৭০ সালে পাকিস্তানে ২২টি কোটিপতি পরিবারের কথা বলা হতো,যার মধ্যে বাংলাদেশি ছিল মাত্র ২টি পরিবার । গত ২৬ জানুয়ারি ২০১৬ তারিখে অর্থমন্ত্রী সংসদে ঘোষণা দিয়েছেন, দেশে এক কোটি টাকার বেশি আমানতের অ্যাকাউন্ট রয়েছে লক্ষাধিক ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের , তাই দেখা যাচ্ছে এরাই দেশের মালিক হচ্চে ও ভোগ করছে ।

বৈষম্যমূলক শিক্ষাব্যবস্থা ও স্বাস্থ্য খাতের বাজারীকরণ হলো আয়বৈষম্য বৃদ্ধির সবচেয়ে ক্ষতিকর ব্যবস্থা। বাংলাদেশে এই দুটো ব্যবস্থাকেই এগিয়ে নিয়ে গেছে সরকারগুলো। তৃতীয় ডাইমেনশনটি হলো ব্যাংকিং ব্যবস্থা এবং চতুর্থটি হলো সরকারি রাজস্ব ও ব্যয় ব্যবস্থা। ২০১৫-১৬ অর্থবছরের বাজেটে শিক্ষা খাতে সরকারি ব্যয়কে জিডিপির ১ দশমিক ৭৭ শতাংশে নামানোর প্রস্তাব করেছেন অর্থমন্ত্রী। স্বাস্থ্য খাতের সরকারি ব্যয়ও জিডিপির শূন্য দশমিক ৭ শতাংশে নেমে গেছে। আর এ দেশের দারিদ্র্য সৃষ্টির সবচেয়ে বড় যে কারখানা সে কৃষি খাতেও সরকারি ব্যয় বরাদ্দ কমানোর ব্যবস্থা করা হয়েছে!

রাষ্ট্র যদি অত্যন্ত কঠোরভাবে আয় ও সম্পদ পুনর্বণ্টনকারীর ভূমিকা পালন না করে, তাহলে দেশে আয় ও সম্পদ বণ্টনের বৈষম্য বাড়তে বাড়তে দ্রুত বিপজ্জনক স্তরে পৌঁছে যাবে। প্রগতিশীল আয়কর ব্যবস্থা, সম্পত্তি কর ব্যবস্থা ও বিশ্বব্যাপী পুঁজির ওপর ‘গ্লোবাল ট্যাক্স’ বসানোর মাধ্যমে এই আসন্ন মহাবিপদ ঠেকানোর প্রয়োজনকে সামনে নিয়ে আসতে হবে। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ও অর্থমন্ত্রী যেহেতো ‘বৈষম্য নিরসনকারী প্রবৃদ্ধি কৌশল গ্রহণ করছেন না তাই এ জেনারেশনকেই এগিয়ে আসতে হবে ঐক্যবদ্দভাবে ।

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১:১৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


ব্যবসায়ী ও দলবাজরা বিশ্বের অর্থনীতিতে চরম বৈষম্যের সৃস্টি করেছে, যাহা মোটামুটি মানবতাকে পদদলিত করছে।

৩১| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১:০৫

কানিজ ফাতেমা বলেছেন: আমরা তো দেখা যায় গ্রেট আমেরিকানদের থেকে বেশী আপগ্রেট হয়ে গেছি ।

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১:১১

চাঁদগাজী বলেছেন:


ড: কিবরিয়া, সাইফুর রহমান ও মুহিত অর্থনীতির কেহ নন, এরা ছিলেন ভালো কেরানী; এরা ভয়ানক এক অর্থনৈতিক বৈষম্য সৃস্টি করেছে।

৩২| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ২:৪৩

কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন: দেশের অবস্থা ভয়াবহ। এক শ্রেনীর মানুষের হাতে পুরো দেশের জনগন জিম্মি। আপাতত ক্যমো থেরাপি ছাড়া কোন উপায় নাই।

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


যারা ১৯৬৬ সাল থেকে বাংলাকে আলাদা দেশ হিসেবে দেখার চেস্টা করেছিলেন, তাদের নেতাদের স্বপ্ন এটুকুই ছিল।

৩৩| ০৬ ই মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩১

বাংলা-জাতীয়তাবাদি বলেছেন: "যেখানে সেক্রেটারিয়েট এক বিরাট মসজিদ, এবং সেখানে জাতির প্রতিটি সরকারী চাকুরী ও প্রজেক্ট বিক্রয় হচ্ছে; ওখানে সাধারণ মানুষের প্রবেশাধিকারও নেই; ওখানে যারা যেতে পারছে, তারা জাতির ব্যবসা বাণিজ্য, সব ধরণের সুযোগ লুটে নিচ্ছে!"- একদম ঠিক কথা বলেছেন।

০৬ ই মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


মিল আছে?

৩৪| ১৫ ই মে, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৫

ANIKAT KAMAL বলেছেন: এ‌তো নি‌বিষ্ট চি‌ত্তের ভাবনা অাপনা‌কে ষোল কো‌টি মানু‌ষের অন্ত‌রে স্থান দি‌তে না পারলে ও অামার ম‌তো চাকরীজী‌বি শি‌ক্ষিত বেকার‌দের হৃদ‌য়ে অাসন ঠিকই ক‌রে নি‌বেন , ধন্যবাদ বন্ধু

১৫ ই মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি ও লাখ লাখ শিক্ষিত বেকারদের এক হওয়ার দরকার; কিভাবে সেটা শুরু করবেন, পথ বের করেন।

৩৫| ১০ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ২:০৩

Taufik Alahi বলেছেন: বেগম জিয়ার সবই আছে, নেই শুধু মেধা ও দক্ষতা; উনার লোকেরা উনাকে জিয়ার পথে পরিচালিত করেছে; সেটা মানুষের ঐক্য আনার পথ নয়, সেটা ছিল দেশে জামাত ও পাকিস্তানী মনোভাবের লোকদের ইউনিয়ন, যারা জাতির সম্পদ লোপাট করেছেস।


তারা বাংলাদেশ এর সবচেয়ে বড় রাজনীতি দল তারা নিশ্চয় আপনার কাছ থেকে বুদ্ধি ধার নিবেন না।
এখানে জামাত কে ক্রিটিসাইস করার রাইট আপনার নেই তারা এখন রাজনীতিক ভাবে তিন নাম্বার যায়গাতে আছেন।

২৫ শে জুন, ২০১৭ সকাল ৮:০১

চাঁদগাজী বলেছেন:



জামতের যায়গা ৩ নম্বর নয়, পাকিস্তান হওয়ার দরকার।

৩৬| ০১ লা জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:৩০

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: আপনার এই পোষ্টটি ভালো ছিল,
ভালো লাগলো বাজারদর আর বেতন বৈষম্য সুন্দর তুলে ধরেছেন। সম্পদের সঠিক বন্টন দরকার।

০৭ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ২:০০

চাঁদগাজী বলেছেন:


ব্যাখ্যা করার চেস্টা করছি

৩৭| ০৭ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ৭:৫৮

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: ব্যাখ্যা করে কি পাইলেন, এট্টু জানাইয়েন ....

০৭ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ৮:২৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমি শেখ হাসিনার দেশ চালনা বুঝতে পারছি, উনার অবস্হান বুঝতে পারছি; তবে, জাতির সাধারণ মানুষেরা কিছু পাচ্ছে না।

৩৮| ০৭ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ৮:৫৩

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: পাচ্ছে না একেবারে ঠিক না কিন্তু ভাই। পাচ্ছে, সাধারণ মানুষ অনেক কিছু পাচ্ছে।
এই ধরেন, এইবার ফসল পানিতে ভেসে গেছে। এক মন ধানও কেউ কেউ ঘরে তুলতে পারেনি। অথচ দেখেন, খাবার জন্য তেমন হাহাকার নাই। যেখানে মহামারি, কাড়াকাড়ি থাকার কথা, সেখানে সবাই তিন বেলা ভাতই খাচ্ছে। সরকার দশ টাকা কেজি চাল দিচ্ছে যা চলবে সবসময়, কেবল দরিদ্র মানুষের চিন্তা করেই। , এই বন্যার জন্য আগামী ফসল তোলার আগ পর্যন্ত ৩৫ কেজি চাল, ৫০০ টাকা, এক লিটার তেল প্রতিমাস দিয়ে যাবে সরকার। আর এমন না যে রেশনের চাউল খাওয়া যায় না, খুব ভালো চাউলই দিচ্ছে, মোটাও না চিকনও না। এখন বন্টন ব্যাপারে যদি শেখ হাসিনারে দোষ দেয় কেউ তাহলে আর কি করার! তিনি তো আর জনপ্রতি রিলিফ নিজের হাতে দিবেন না।
সমাজে দায়িত্বশীল লোকের অভাব ভাই, সরকারের দিচ্ছে সবই ভেজাল হচ্ছে বন্টনে, স্থানীয় নেতা খেতাদের লোভে কিছুটা এদিক সেদিক হচ্ছে।
আপনার বাংলাদেশ আগামী পাঁচ বছরে উন্নত দেশের সারিতে যাবে নিশ্চিত থাকেন, দরকার কেবল সামাজিক দায়িত্ববোধ সম্পন্ন লোকের।

এত কথা বলা মনে হয় ঠিক হল না আমার, তবুও আপনি বললেন তাই বলে গেলাম।

০৭ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ৯:৩৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



শেখ হাসিনা হয়তো টুংগি পাড়ার ঘরটাও বিক্রয় করে দিয়েছেন হাওরের লোকদের জন্য।

৩৯| ০৭ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ৯:৩৭

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: খালেদা জিয়া কি ঘর বেঁচে জনগণরে দিছিল না কি!! আমার তো মনে হয় না ভাই!! ভুলে গেলাম নাকি!!!

০৭ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:০৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


বেগম জিয়া কি করেছেন, এরশাদ কি করেছেন, জিয়া কি করেছেন, সেটার সহিত শেখ হাসিনা কি করেছেন তুলনা করা সঠিক নয়; সঠিক হলো, মানুষের সম্পদ ও সুযোগ মানুষ পাচ্ছে কিনা, নাকি মানুষের সম্পদ ও সুযোগ অল্প কিছু মানুষ দখল করছে, সেটা বুঝা

৪০| ১০ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১:৩২

এম এ মুক্তাদির বলেছেন: সুইস ব্যাঙ্কে বাংলাদেশ থেকে টাকা পাচার হয়েছে । যদি আওয়ামী লীগ সরকার এখনই এই টাকা ফেরত না আনার ব্যবস্থা করে না তাহলে বাংলাদেশের মানুষ মনে করবে, তারাই এই টাকা পাচার করেছে ।
এই টাকা এবং বাংলাদেশ ব্যাঙ্ক থেকে পাচার হয়ে যাওয়া টাকা ফেরত না আনা পর্য্যন্ত এদেশের মানুষের কাছে ভোট চাওয়ার অধিকার আওয়ামী লীগের নেই ।

১০ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৭

চাঁদগাজী বলেছেন:




সমস্যা হলো যে, আওয়ামী লীগ সামনের বারও ভোটের জন্য অনুরোধ করবে না; দিতে বাধ্য করবে।

৪১| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:০০

শেরপুর মেইল বলেছেন: http://www.sherpurmail24.net প্রতি মুহুর্তের খবর

৪২| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:২৮

আমি তনুর ভাই বলেছেন:

৪৩| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৩২

আমি তনুর ভাই বলেছেন: যার কাছে আমাদের দেশের টাকা নিরাপদ না, তার কাছে দেশের মানচিত্র টা যে নিরাপদ কে বিলিভ করে শুনি।!!

২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ ভোর ৫:২৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


রাষ্ট্রের ইমেজের অনেক মুল্য, ট্রিলিয়ন ডলার, বিলিয়ন ডলার; আমাদের সরকারের অনেক লোভী লোকজন আছে।

৪৪| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:২০

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: চাঁদগাজী খুব অপ্রিয় সত্যি কথা বলেছেন | বাংলাদেশের লোকজন বিএনপি, আওয়ামী লীগ, জামাত এবং জাপা নামক কয়েকটি বৃহৎ রাজনৈতিক দলের নেতা নেত্রীদের পূজা করে থাকে এবং যতদিন এরা এই ক্লাউনদের পূজা করতে থাকবে ততোদিনই 'সেক্রেটারিয়েট' নামক বিরাট মসজিদ, মন্দির বা মাজারের প্রভাব থাকবে সীমাহীন, ধলা বিড়াল সালমান, বসুন্ধরা, মিনটু, ফারুকের সম্পদ থাকবে অসীম আর সাধারণ মানুষ বিদেশে পালাবে এবং বিক্রয় হবে ক্রীতদাসের মতোই | এই দুষ্টচক্র থেকে বের হয়ে আস্তে হলে নতুন জেনারেশনকেই ভাবতে হবে এবং ঝেটিয়ে বিদেয় করতে হবে এই নষ্ট এবং ভ্রষ্ট নেতৃত্বকে |

২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:৪৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


১৯৭১ জেনারেশনকে দেশ চালাতে দেয়নি আওয়ামী লীগ; শেষে এই দেশ জামাতীরাও চালিয়েছে।

এখন নতুন জেনারেশন কিছুটা ভালো পজিশনে, এদের অনেকেই জাতিকে বুঝার সুযোগ পাচ্ছে; দেখা যাক, জাতির জন্য কিছু করে কিনা।

৪৫| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:৫৬

আমি তনুর ভাই বলেছেন:

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:০৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


ছবি সব সময় কথা বলে, এটা সঠিক নয়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.