![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।
জেনারেল জিয়া অন্য যেকোন সেক্টর কমান্ডারের মতোই অবদান রেখেছিলেন স্বাধীনতা যুদ্ধে; কিন্তু সবার দায়িত্ব সমান থাকলেও সব মানুষ সমান থাকেন না, কেহ বেশী দক্ষ থাকেন, নিজের প্রফেশানে বেশী উজ্বল হয়ে থাকেন। যুদ্ধের পর, সৈন্য বাহিনীতে তিনি অন্য অফিসারদের থেকে একটু বেশী উজ্বল ছিলেন। রাতে তারকার থেকে চাঁদের আলো বেশী দেখা গেলে, চাঁদ হঠাৎ করে কারো আত্মীয় হয়ে যায় না; অনেকই তাকে নিজের করে ভাবেন, হয়তো সেটা এক ধরণের সাময়িক অনভুতি মাত্র, চাঁদ চিরদিন দুর আকাশেই থেকে যায়।
আওয়ামী লীগের আচরণ থেকে একটি বিষয় আজো পরিস্কার হয়নি যে, তারা ৬ দফা কি আসলেই বাংগালীদের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক অধিকার প্রতিষ্টার জন্য দিয়েছিলেন, নাকি পুর্ব পাকিস্তানকে আলাদা করার জন্য দিয়েছিলেন! যদি আলাদা করার জন্য দিয়ে থাকেন, তা'হলে শুধু আলাদা করাই উনার স্বপ্ন ছিল, এর বাহিরে কিছু নয়; ৬ দফার মাঝে বাংগালীদের রাজনৈতিক অধিকারের যেসব কথা বলা হয়েছিল, স্বাধীনতার পর, মানুষের সেই অধিকারগুলো প্রতিষ্ঠা করার জন্য দরকারী পদক্ষেপ নেয়ার ক্ষমতা উনাদের হাতে ছিল; কিন্তু তিনি সেগুলো প্রতিষ্টার কাজ শুরু করেননি। অনেকেই বলেন, উনারা সময় পাননি; এটা ভুল ধারণা, শুরু করার মতো সময় উনারা পেয়েছিলেন; কেহ ফল চাহেনি ১৯৭২ সালে, মানুষ ছারা-গাছ দেখতে চেয়েছিলেন; একবার গাছ রোপন করলে, কেহ তা উপড়ে ফেলতে পারতো না।
বাংলাদেশ এক খারাপ সময়ে স্বাধীন হয়েছিল, সোস্যালিজম ও ক্যাপটেলিস্ট পৃথিবীর শীতলযুদ্ধের সময়; আজ যেমন কোরিয়া-আমেরিকাকে নিয়ে সবাই ভীত, সেদিন সোভিয়েত ও আমেরিকাকে নিয়ে সবাই ভীত ছিল। স্বাধীন বাংলাদেশকে ক্যাপিটেলিস্ট ব্লকে নেয়ার জন্য শেখ সাহেবকে হত্যা করা হয়েছিল; সেইদিন রক্তের উপর দিয়ে বুট পায়ে এসে স্বাধীনতার এই বীর, জেনারেল জিয়া বাংলাদেশের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছিলেন; বাংগালীদের জন্য তাঁর কোন স্বপ্ন ছিলো না। উনাকে নিয়ে ক্যাপিটেলিস্ট ব্লকের স্বপ্ন ছিল, ওদের স্বপ্ন পুরণ হয়েছ উনাকে দিয়ে, বাংগালীদের স্বপ্ন নয়।
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
সালমান রহমান, কর্নেল ফারুক, ওরিয়ন, বসুন্ধরার মালিকেরা ১ দিনের আয়ে বরিশালের সব চাল কিনে ভাত বসাতে পারবে হাঁড়িতে! কত ভাত আর দরকার ওদের? একেক পরিবার এত ভাত খেলে বাকীরা ভাত পেলেও, লবন পাবে না।
২| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩২
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ ভাল লিখেছেন । তবে অারো একটু বিশ্লেশন করলে বের হতো কার কি স্বপ্ন ছিল । ৬ দফা না দিলে দেশটা স্বাধীন হতোনা ফলে অনেক জেনারেলদের ব্রেক চাপতে হতে বড় জোর কর্নেল হয়ে , স্বপ্ন ঐটুকুতেই সীমাবদ্ধ থাকতো ।
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
কর্ণেলেরা জেনারেল হয়েছে, জেনারেলের বউরা প্রদজানমন্ত্রী হয়েছে, রওশন এরশাদেরা বিরোধীদলের নেত্রী হয়েছে; সাধরণ মানুষ সৌদীতে রাস্তায় ঝাড়ু দিচ্ছে; তাদের মেয়েরা গার্মেন্টস'এ বসে ডলার আনছে।
৩| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৪
মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: আমি মাঝে মাঝে চিন্তা করি, ঠাঠা শুধু গরিবের মাথায় পড়ে কেন?
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
কারণ, গরীব মাঠে হাল চষে; ইমারত তৈরিট সময় ঠাটা থেকে রক্ষার জন্য পদক্ষেপ নেয়া হয়।
৪| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৯
গেম চেঞ্জার বলেছেন: হুট করে যে ভাবনা মাথায় এলো, সেটাকেই বলে ফেলা বুদ্ধিমানের কাজ না। দুইজনেরই অবদান আছে, তবে বংগবন্ধুর তুলনা হয় না।!
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
অনেকের বেলায় তাবিজও ক্যান্সার নিরাময় করে থাকে, মানুষ চিরদিনই নিজের মতো করে ভাবেন।
৫| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪০
মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: ধন্যবাদ।
ধনী হত হবে।
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
সবার জন্য প্রয়োজনীয় পরিমাণ সম্পদ বিশ্বে আছে, দরকারের বেশী দখল করলে ব্যালেন্স নস্ট হয়!
৬| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৮
মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: তাইলে ঠিকাছে, আমি আর টানাটানি করব না। যা আছে তা দিয়ে চলে যাবে।
(আপনি আসলে বাস্তবিক চিন্তা করেন এবং সত্য প্রকাশ করেন)
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১১
চাঁদগাজী বলেছেন:
কারো টানাটানি থাকার কথা ছিলো না, মানুষ কাজ করবে মানুষের উন্নতি, সুখ, শান্তির জন্য; টানাটানি থাকবে কেন, টানাটানি তো শান্তির চিহ্ন হয়!
৭| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫২
বিলুনী বলেছেন: ধন্যবাদ ,
জিয়ার ন্বপ্ন বাস্বায়ন হয়েছে
উনার স্বপ্ন ছিল
To make politics difficult for the politicians.
সেই জন্য পলিটিক্স শুধু নীজের পরিবারের মধ্যেই রেখেছেন
নীজ বধু আর পুত্র ছাড়া পলিটিক্স করে দলের বড় পদে
যাওয়ার জন্য কারো কোন সুযোগ নেই যুগের পর যুগ ধরে,
এটা আওয়ামী পরিবারের জন্যও খাটে ।
পলিটিক্সকে তিনি ডিফিকাল্ট করে এরশাদকে একযুগ ক্ষমতায় থাকতে সুবিধাই করে দিয়েছেন
শুধু কি তাই, politicians দের জন্য politics difficult হওয়াতে এরশাদ গিন্নীও difficult পলিটিক্সটি করেই
সংসদে বিরোধী দলের নেত্রী হয়ে বসে আছেন, তাই , politics difficult করে কি সুবিধাই না তিনি দিয়েছেন
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
তিনি প্রাণ হারায়েছেন যুদ্ধের কমরেডদের হাতে, এটা প্রমাণ করেছে যে, উনি ধুর্ত ছিলেন, বুদ্ধিমান ছিলেন না। উনি জানতেন না যে, বেগম জিয়াও একদিন ক্ষমতায় আসবে, উনার ছেলে চুরি করবে।
৮| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৭
পৌষ বলেছেন: কর্ণেলেরা জেনারেল হয়েছে, জেনারেলের বউরা প্রদজানমন্ত্রী হয়েছে, রওশন এরশাদেরা বিরোধীদলের নেত্রী হয়েছে; সাধরণ মানুষ সৌদীতে রাস্তায় ঝাড়ু দিচ্ছে; তাদের মেয়েরা গার্মেন্টস'এ বসে ডলার আনছে। সুন্দর বলেছেন। গরীবরা আরো গরীব হবে সামনের দিনে আমার মনে হয়।
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
মনে হয়, এটাই ছিল সোনার বাংলার ফর্মুলা!
৯| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৫
ধ্রুবক আলো বলেছেন: যেই শিরোনাম দিলেন! তৃতীয় বিশ্ব যুদ্ধ লেগে যাবে!
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
৪৬ বছর পর, আমাদের পেছনের ইতিহাসকে সঠিভাবে বুঝতে হবে, না হয় বর্তমানকে বুঝতে ও সামনে যাবার পথে কোনটা ভুল, কোনটা সঠিক নির্ণয় করা কঠিন হবে।
১০| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৬
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন:
সালমান রহমান, কর্নেল ফারুক, ওরিয়ন, বসুন্ধরার মালিকেরা ১ দিনের আয়ে বরিশালের সব চাল কিনে ভাত বসাতে পারবে হাঁড়িতে! কত ভাত আর দরকার ওদের? একেক পরিবার এত ভাত খেলে বাকীরা ভাত পেলেও, লবন পাবে না।
শুধু বরিশাল না- সব বড় শহর গুলোর চাল কিনে ফেলতে পারবে।
আমি অফিসের কাজে প্রায়ই ওরিয়ন আর বসুন্ধরা গ্রুপে যাই। অনেক কিছুই আমার চোখে পড়ে। তার মধ্যে থেকে একটা আপনাকে বলি- বর্তমান সরকারের অনেক মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী এমনকি এমপি'রা তাদের কাছে নিয়মিত যাতায়াত করে। আশা করি তাদের কাছে কেন যায় সেটা আপনাকে বলতে হবে না।
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৮:৩৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
ওরা ইলিশ কেনে না, মন্ত্রী কিনে হালী, কিংবা ডজন হিসেবে।
১১| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫২
সিনবাদ জাহাজি বলেছেন: কথা সত্য।
আর শেখ সাহেবের এলএফও মেনে নির্বাচন তার পাশাপাশি ছয় দফা দাবি এ বিষয়ে একটা লিখা আশা করছি।
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৮:৩৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
"এলএফও মেনে নির্বাচন তার পাশাপাশি ছয় দফা দাবি "
"এলএফও"টা কি? আমি জানি না।
১২| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৮:০৪
টারজান০০০০৭ বলেছেন: ঘটনার পরম্পরা দেখিলে তাহাই মনে হয় বটে যে তাহাদের দেশ স্বাধীনতার পরবর্তী দেশ গঠনের কোনো সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা ছিল না ! তবে আপনার কথা অনুযায়ী বলিতে হয় দেশ স্বাধীন হইয়াছিল দুই পরাশক্তির স্নায়ু যুদ্ধকালে। উনারা উলুখাগড়া হিসেবে তাহার বলি হইয়াছিলেন। কাঁটাযুক্ত চেয়ারে বসিয়া উনারা ইহার চেয়ে বেশি কিছু করিতে পারেন নাই। পরাশক্তিগুলোর মোরোগযুদ্ধের মধ্যে কেউ পারিত বলিয়াও মনে হয় না। সঙ্গে অযোগ্য , স্বার্থপর কিছু অনুসারী জুটিয়াছিলো। যোগ্যরা দেশের স্বাধীনতার পরই দেশ ছাড়া শুরু করিয়াছিল। তবুও স্বাধীনতা যুদ্ধ ও তৎপরবর্তী সংকটকালীন সময়ে তাহাদের অবদান শ্রদ্ধার সাথেই স্মরণ করা উচিত।
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৮:৪৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
শেখ সাহেবকে পরাশক্তিরা কিছু করতে পারতো না, যদি জীবিত ১ লাখ মুক্তিযোদ্ধা ও ৬ কোটী মানুষের উনার সাথে থাকতেন। জিয়ারা চাকুরী করতেন, ওরা যেখান থেকে বেশী বেতন পান, সেদিকে চলে যান।
১৩| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৮:১৮
অবনি মণি বলেছেন: জানিলাম !!
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৮:৪৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমিও জানার চেষ্টা করছি
১৪| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৮:৩২
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: পোস্টটা আরও প্রশস্ত হওয়ার দাবি রাখে ।
'৭৫ এ যে প্রক্রিয়াটা শুরু করেছিলেন, তা আরও আগে শুরু করতে পারলে, আওয়ামীলীগ ভেঙে জাসদ না হলে, সমাজতান্ত্রিক পদ্ধতিতে রাষ্ট্র পরিচালিত হলে উনার স্বপ্নের (শোষণ ও বৈষম্যহীন, ক্ষুধা ও দারিদ্রমুক্ত স্বনির্ভর বাংলাদেশ) বাস্তবায়ন হয়তো আমরা দেখতে পেতাম । সবকিছু গুছিয়ে নিতে তিনি সময় একটু বেশিই নিয়ে ফেলেছিলেন বোধহয়!
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৮:৪৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
অকালে ফসল ফলে না।
উনার সময় ছিলো ১৯৭২ সালের পুরো জানুয়ারী মাস, জানুয়ারী মাসের ভেতরেই মানুষকে বুকে টেনে নেয়ার দরকার ছিল; মানুষের কথা শোনার দরকার ছিলো, মানুষের বুকে ১ বছর যুদ্ধের অনেক কস্টের কথা জমা হয়েছিল।
১৫| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৮:৫৭
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: প্রশাসনিক দক্ষতার অভাবে তিনি অনেককিছুই বুঝে উঠতে পারেন নি! পাকিস্তান সরকারের বেতনভোগী কর্মচারীদেরকে (পাকিস্তানফেরত সেনাসদস্য সহ) বরখাস্ত করে মুক্তিযোদ্ধাদের সরকারের বিভিন্ন সেক্টরে বসানো দরকার ছিলো ।
তিনি হয়তো ওদের দক্ষতাকে কাজে লাগাতে চেয়েছিলেন কিন্তু ওরা কখনও তাঁকে আপন ভাবেনি; পেছন থেকে চাকু মেরেছে!
জনগণকে নিজের কর্মকান্ডের সাথে সম্পৃক্ত করা দরকার ছিলো । শেষদিকে তিনি জনবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছিলেন । জনগণ তাঁর কর্মপরিকল্পনা সম্পর্কে অবগত ছিলো না!
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৯:০৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
এটাই ঘটেছে।
১৬| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৯:০৯
জগতারন বলেছেন:
স্বাধীন বাংলাদেশকে ক্যাপিটেলিস্ট ব্লকে নেয়ার জন্য শেখ সাহেবকে হত্যা করা হয়েছিল;
সেইদিন রক্তের উপর দিয়ে বুট পায়ে এসে স্বাধীনতার এই বীর,
জেনারেল জিয়া বাংলাদেশের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছিলেন;
বাংগালীদের জন্য তাঁর কোন স্বপ্ন ছিলো না।
উনাকে নিয়ে ক্যাপিটেলিস্ট ব্লকের স্বপ্ন ছিল,
ওদের স্বপ্ন পুরণ হয়েছ উনাকে দিয়ে, বাংগালীদের স্বপ্ন নয়।
অকপট সত্য কথা!
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৯:১০
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমাদের ৪৬ বছরের প্যাটার্ণ সেটাই বলছে।
১৭| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১০:০৩
সিনবাদ জাহাজি বলেছেন: এলএফও ১৯৭০ এর নির্বাচনের নীতি। এ নীতির কারনে বেশির ভাগ দল নির্বাচন বর্জন করে।
এল এফ ও তে বলা ছিল নির্বাচনের ১২০ দিন এর মধ্যে সংবিধান প্রনয়ন করতে হবেএবং প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান কর্তৃক সংবিধান অনুমোদিত হতে হবে যাকে ইংরেজিতে বলা হতো – ‘অথেনটিকেশন’। ঘোষণায় আরও বলা হলো পাকিস্তানের সংহতি বিরোধী হলে সেই সংবিধানকে ‘অথেনটিকেশন’করা হবে না।
আমার প্রশ্ন শেখ সাহেব একদিকে বলেছিলেন সংবিধান হবে ছয়দফা ভিত্তিক আবার নির্বাচনে অংশ নিতে উনি এলএফও তেউ সিগনেচার করেছিলেন।
ভাসানী এলএফও না মেনে নির্বাচন বর্জন করেন।
আমার প্রশ্ন শেখ সাহেব ছয়দফা ভিত্তিক সংবিধান প্রনয়ন করলে ইয়াহিয়া যে তা অনুমোদন করবেনা তা কি উনি জানতেন না?
আর এলএফও যদি মানেন তবে ছয় দফা আন্দলনে উনার সম্পৃক্ততার কারন কি??????????
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১১:৩১
চাঁদগাজী বলেছেন:
ধন্যবাদ, ওটার ব্যাপারে ভুলেই গিয়েছিলাম।
মওলানার সাথে বোধ হয়, শেখ সাহেবের অলিখিত সম্পর্ক ছিল, ভোটের বেলায় মওলানা উনাকে সাহায্য করবেন; আবার মওলানার পার্টি সামান্য কয়েক সীটের বেশী পেতো না।
এলএফও ইত্যাদি ছিল ভয়ানক গোজামিল; এগুলো ছিল পরস্পরকে আটকানোর জন্য।
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১১:৩৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
এখন মনে হচ্ছে। ৬ দফা শধু একটা রাজনৈতিক চাপ ছিলো।
১৮| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১০:২৩
মিঃ আতিক বলেছেন: শেখ হাসিনা আগে ৫ বছর ক্ষমতায় ছিলেন, এরপর ৭ বছর ব্যাবধানে গত ৯ বছর ক্ষমতায় আছেন, উনার লক্ষ উদ্দেশ্য কি বুঝতে পারছেন?
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১১:২৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
উনার একটা লক্ষ্য ছিল, বাবার হত্যার সাথে দেশীয় যারা ছিল, তাদের বিচার করা।
উনি জানে, পার্টির শক্তি থাকলে উনি ক্ষমতায় থাকতে পারবেন; সেজন্য পার্টিকে জাতি থেকে বড় মনে করেন; তিনি ক্ষমতায় আছে সামন্তবাদী জমিদারদের মতো, এটা একটা নেশা ও উনার শ্রেণীর ধন সম্পদ রক্ষা ও পরিবর্ধনের জন্য।
১৯| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১১:০২
এক ভিনদেশী বলেছেন: বাংলাদেশে এখন যা হচ্ছে তা কার স্বপ্ন ছিল গাজী ভাই?
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১১:২৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
সাধারণ আওয়ামী লীগ, বিএনপি'র স্বপ্ন এরকমই ছিলো।
২০| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১২:০২
নাইম রাজ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাল লিখেছেন ।
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৭
মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: সর্বনাশ!
এখন চিন্তার বিষয় হলো, সবাই পেট ভরে ভাত খেতে পারবে তো?