নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

ট্রাম্পের সম্ভাব্য ইমপিচমেন্ট নিয়ে আইনবিদদের পরীক্ষা নিরীক্ষা?

২০ শে মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৯



যদিও ট্রাম্পের ইমপিচমেন্ট (বাদ পড়ে যাওয়া) হওয়ার সম্ভাবনা এখনও ০%, তবুও হোয়াইট হাউজেের আইনবিদরা ইমপিচমেন্ট নিয়ে পরীক্ষা নিরীক্ষা শুরু করছেন; হাজার হলেও আমেরিকান, সব সময় অগ্রিম কিছু নিয়ে ভাবার শুরু করে! এই মহুর্তে ট্রাম্প সৌদীতে; উনাকে বিশাল সম্বর্ধনা দেয়া হচ্ছে; বাদশাহের এক পাশে ট্রাম্প ও অন্য পাশে ফাস্ট-লেডী মেলানিয়া ট্রাম্প; সবাই সৌদী কফি খাচ্ছেন; কিন্তু মেলানিয়া ও ট্রাম্পের মেয়ে ইভাংকা মাথায় কাপড় পরেনি; সাধারণত বাদশাহের সাথে দেখা করতে হলে পশ্চিমের সব মহিলাকেও মাথায় কাপড় দিতে হয়; তাই আমি ভাবছি, কে কমান্ডিং পজিশনে, বাদশাহ নাকি ট্রাম্প ফ্যামেলি?

ট্রাম্প মুলত গিয়েছে অস্ত্র বিক্রয় করতে ও সৌদী-আমেরিকান সম্পর্ক নিয়ে আলাপ করতে; ১০৯ বিলিয়ন ডলারের জংগী বিমান দেয়া হবে সৌদীকে এই বছর; ৭ বছরের মাঝে মোট ৩৫০ বিলিয়ন ডালারের অস্ত্র দেয়া হবে! সৌদীর এট অস্তের দরকার কেন? দরকার হচ্ছে ইরানের কারণে; যদিও ইরান ও সৌদীদের মাঝে সীমান্ত, তেলের বাজার বা জাতিগত কোন শত্রুতা নেই, ওদের ধর্মগত অবস্হান ভয়ংকর যুদ্ধের কারণ হতে পারে; সাথে সাথে, সৌদী রাজত্বের অবসান ঘটাতে চায় ইরান। আবার সৌদীরা বলছে, ইরান সমগ্র আরবের শিয়াদের অস্ত্র ও অর্থ দিয়ে জংগী বানায়ে ফেলেছে।

ট্রাম্প সৌদীর পর যাবে ইসরেয়েল; বর্তমানে সৌদী ও ইসরেয়েল বন্ধুদেশ; সৌদী টেকনোলোজী ব্যবসায় ইসরেয়েল প্রবেশ করেছে; আমেরিকা সেটাকে নিজের কন্ট্রোলে রাখার চেস্টা করছে; কারণ, ইসরেয়েল মাঝে মাঝে আমেরিকার কথা শুনতে চাহে না। এরপর, ট্রাম্প মুলত: ভ্যাটিকেন সফরে যাবেন; মনে হয়, তিনি আমেরিকার ধর্মীয়দের সাপোর্ট চাচ্ছেন এই মহুর্তে।

ট্রাম্প সৌদী রওয়ানা হওয়ার পর, ওয়াশিংটন পোস্ট প্রকাশ করে যে, ট্রাম্প হোয়াইট হাউসে বসে রাশিয়ান ফরেন মিনিস্টার ও রাস্ট্রদুতের সামনে এফবিআই ডিরেক্টর জেইমস কোমী'র চাকুরীচ্যুতি নিয়ে নাকি হাসি-তামাসা করেছেন; কোমীকে চাকুরীচ্যুত করাটা আমেরিকানরা পছন্দ করেনি; আবার সেটাকে নিয়ে রাশিয়ানদের সামনে হাসাহাসি করা? এটা সাধারণ আমেরিকানদের জন্য হতাশ হওয়ার মতো ঘটনা।

এদিকে 'রাশান কানেকশান' তদন্তাের জন্য প্রক্তন এফবিআই ডিরেক্টর মুলারকে স্পেশাল কাউন্সেল হিসেবে নিযুক্তি দেয়ার সময়, ট্রাম্পের নিযুক্ত ডেপুটি এটর্নী জেনারেল ট্রাম্পের সাথে আলোচনা করেনি; আবার, স্পেশাল কাউন্সেল তদন্তের বাহিরেও অন্য সম্পর্কিত বিষয়ও খতিয়ে দেখার ক্ষমতা রাখেন।

সিনেট ও কংগ্রেসে রিপাবলিকানরা মেজোরিটি; ফলে, ইমপিচমেন্ট সহজ হবে না। ট্রাম্পকে বাদ দেয়ার পক্ষে বুশ পরিবার ও তাদের পরিচিত মহলের সিনেটর ও কংগ্রেসম্যানরা বড় ভুমিকা রাখতে পারে; তা'ছাড়া সিনেটর ম্যাক-কেইন, উনার পক্ষের লোকজন, সিনেটর রুবিও ও স্পেনিশ ভাষাভাষী কংগ্রেসম্যানরা ট্রাম্পের পিঠে চুরিকাঘাত করতে প্রস্তুত। তবে, রিপাবলিকানরা হিসেব নিকেশ করবে, ট্রাম্পকে ইমপিচ করলে, আগামী ভোটে ডেমোক্রেটদের জয়ী হওয়ার সম্ভাবনা বাড়বে!








মন্তব্য ৫২ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৫২) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৯

ধ্রুবক আলো বলেছেন: আগামী ভোটে ডেমোক্রেটদের জয়ী হওয়ার সম্ভাবনা বাড়বে! বারতেও পারে নাও পারে।

তাই আমি ভাবছি, কে কমান্ডিং পজিশনে, বাদশাহ নাকি ট্রাম্প ফ্যামেলি? আপনার ভাবনা ঠিক আছে। আসলেই ভালো প্রশ্ন।
মিডল ইস্টের এই একটা বড় সমস্যা।

আরেকটা বড় সমস্যা, সৌদি ও ইরান দ্বন্দ, এটা যে কি একটা মারাত্মক প্রভাব ফেলছে এটাই কে বুঝবে। অথচ দুটো দেশ এক থাকলে কতই না ভালো হত। শিয়া সুন্নি মতভেদ অনেক বড় সমস্যার সৃষ্টি করেছে। মুসলিম জাতিকে দুটো ভাগে ভাগ করে ফেলেছে।

২০ শে মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩০

চাঁদগাজী বলেছেন:


আরব ও পারশিকরা ২ ভিন্ন জাতি, ইসলামও তাদের এক করতে পারেনি।

তেলের পয়সা কিছু মানুষকে আলাদিনের দ্বীপ দিয়েছে, লাখ লাখ মানুষের প্রাণ কেড়ে নিয়েছে।

২| ২০ শে মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৮

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ট্রাম্পের ইমপিচমেন্ট এখনো একটা ধারণা মাত্র, যা বাস্তবায়িত হবার আশু কোন সম্ভাবনা দেখছি না।

২০ শে মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩১

চাঁদগাজী বলেছেন:


রাজনৈতিক দিক থেকে ভাবলে অসম্ভব, কিন্তু ট্রাম্পের শত্রুর অভাব নেই।

৩| ২০ শে মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৪

নূর আলম হিরণ বলেছেন: সহমত ট্রাম্পকে বাদ দেওয়ার ঝুকি সিনেটররা নিবে না। বড়জোড় আগামীতে তার সম্ভাবনা নিয়ে উদ্বিগ্ন হতে পারে। তবে ট্রাম্পের কারনেই সৌদি রাজপরিবার আমেরিকার উপর অতীতের যেকোনো সময়ের থেকে বেশি নির্ভরশীল হয়ে উঠবে।

২০ শে মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


বর্তমান পৃথিবীতে রাজতণ্ত্র চালু রাখতে হলে, তার জন্য বিশাল সম্পদ ব্যয় করতে হবে; তবে, সৌদীরা দেশের সম্পদের একাংশ আমেরিকা ও কড়ি পরিমাণ ইসরেয়েলকে দিয়ে রাজতণ্ত্র টিকিয়ে রেখেছে।

৪| ২০ শে মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৭

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: ১০৯ বিলিয়ন ডলারের জংগী বিমান দেয়া হবে সৌদীকে এই বছর; ৭ বছরের মাঝে মোট ৩৫০ বিলিয়ন ডালারের অস্ত্র দেয়া হবে.

তেল শেষ হলে মজা হবে।

২০ শে মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০২

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংলাদেশের গ্যাস শেষ হবে ১৫/২০ বছরে; আরবদের তেল শেষ হবে ১০০ বছরে; আপনি মজা দেখতে চান?

৫| ২০ শে মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৩

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: দেশের সব সেই কবে বিক্রি হয়ে।

১০০ বছর পরে শেষ হলে তার আগে আমিই তেল হয়ে যাব। তেলের আসল রেসেপি হলো মানুষ।

২০ শে মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


বিলিয়ন বছর লেগেছে তেল জমা হতে, মানুষ সেটাকে ৩০০ বছরে শেষ করে দেবে, এটা মানব সভ্যতাকে কিছু সময়ের জন্য পেছনে টেনে রাখবে।

৬| ২০ শে মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৬

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: নিজের ভালো পাগলেও বুঝে। ট্রাম্প নিজের দেশের জন্য বিশাল এক আয়ের পথ চালু করলো। মুসলিম বিরোধী তকমা মুছে গেল। এক ঢিলে দুই পাখি...

২০ শে মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমেরিকান জংগী বিমান ও অস্ত্র প্রস্তুতকারকদের জন্য ভালো খবর; ইসরেয়েলের জন্যও; এরপর, আমেরিকা হয়তো ইরানকে আরো কিছুটা বাড়তে দেবে; সুন্দর প্রক্রিয়া।

৭| ২০ শে মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৭

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ, দুনিয়া এত জলদি ধ্বংস হবে না।

এক বেটায় বলেছে, আর নাকি মাত্র ৮০/৯০ বছর পর সব শেষ হয়ে যাবে। |-)

২০ শে মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


সৌর জগত, গ্রহ উপগ্রহ নিয়ে কথা বলার মতো শিক্ষিত লোকজন খুবই সীমিত; ফলে, কে বলছে দেখতে হবে।

৮| ২০ শে মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৮

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: Hawking says humanity has 100, not 1,000, years to find new planet to live on

২০ শে মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:




সেটাও অসম্ভব; মানুষকে এই গ্রহেই থাকতে হবে; যাওয়ার মতো দুরত্বের ভেতর, বসবাসযোগ্য কোন গ্রহ নেই!

৯| ২০ শে মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫০

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: আমরা শুধু দেখবো আর খবর পড়বো

২০ শে মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমাদের জাতীকে সামনে নেয়ার দায়িত্ব এখন সাধারণ মানুষের হাতে; আমরা নিজেরা কইছু না করলে জাতী আরো অনেক কাল সাক্ষী গোপাল হয়ে থাকবে।

১০| ২০ শে মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৪

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: ধন্যবাদ।

২০ শে মে, ২০১৭ রাত ৮:০৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


ভালো বিষয়ে আলোচানার জন্য আপনাকেও ধন্যবাদ

১১| ২০ শে মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৭

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: আমাদের মতো সাধারণ মানুষের কি করণীয় ভাই!!!
সাধারণ তো সবসময় হিসেবের বাহিরেই থাকে!!!

২০ শে মে, ২০১৭ রাত ৮:০৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


৪৬ বছর অসাধারণেরা দেশ চালিয়ে আমাদেরকে ভুল পথে নিয়ে গেছে; ঠিক করার দায়িত্ব আবারও সাধারণ মানুষের হাতে এসেছে এখন; শিক্ষা, খাদ্য, চাকুরী, যাতায়াত ও চিকিৎসার ভার সাধারণ মানুষের হাতে নিতে হবে।

১২| ২০ শে মে, ২০১৭ রাত ৮:০৫

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: আপনার পোস্টে অনেক কিছু থাকে, বুঝতে হলে চিন্তা করতে হয়।

সবার মঙ্গল হোক এই দোয়া করি।

২০ শে মে, ২০১৭ রাত ৮:০৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমি সাধারণ ও চলমান বিষয় নিয়ে আলোচনা করার জন্য পোস্ট দিয়ে থাকি।

১৩| ২০ শে মে, ২০১৭ রাত ৮:০৯

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: জি, তা আমি খেয়াল করেছি। তবে তা বুঝার মতো, যা আমার বুঝতে চাইনা। আমরা আবার ভাত খাইতো, ভাত খাওয়ার পরে ঘুমে ধরে। ঘুমালে চুরে চুরি করে।

২০ শে মে, ২০১৭ রাত ৯:০৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংগালীরা বিশ্বে ভালো জাতি হিসেবে থাকতে পারতো; জেনারেল জিয়া, এরশদ, বেগম জিয়া ও শেখ হাসিনার কারণে সেই সুযোগ হারিয়ে গেছে।

১৪| ২০ শে মে, ২০১৭ রাত ৮:৫৪

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: সেীদি আমিরিকাকে সব রকম তেল দেয়। সুতরাং বাদশা কমান্ডিং পজিশন থেকে বাদ পড়েছে।

২০ শে মে, ২০১৭ রাত ৯:০৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


সৌদী ও ইরানের ওয়াহবী ও শিয়া মতবাদের বিবাদের কারণে আমেরিকা ট্রিলিয়নের ডলার আয় করছে

১৫| ২০ শে মে, ২০১৭ রাত ৮:৫৬

সত্যের ছায়া বলেছেন: আরবের শেখরা এখন তৈল গায়ে মেখে গড়াগড়ি খাচ্ছে। এটা তাদের ভোগাবে। কারণ এই তৈলের টাকা যদি শিক্ষা, টেকনোলজিতে ব্যবহার না করে এক সময় আবার তাদের রাখাল হতে হবে। কারণ তেলের ভান্ডার অসীম নয়। তা একদিন ফুরিয়ে যাবে। সে সময় ধনী শেখরা মাইগ্রেশন করে ইউরোপে চলে যাবে আর গরীব বেদুঈন রাখালগিরি করবে।

২০ শে মে, ২০১৭ রাত ৯:০৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


১৫০ বছর পর, বর্তমান সৌদী এলাকায় ইয়েমেন ও মিশরের লোকজন বসবাস করবে, সৌদীরা ইউরোপ চলে যাবে।

১৬| ২০ শে মে, ২০১৭ রাত ৯:১২

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: সকল দোষ আমাদের, আমার ভাত খেয়ে কাত থাকি। তাদেরকে আমরা নিয়ন্ত্রণ করার কথা কিন্তু এখন আমরা নিয়ন্ত্রিত।

২০ শে মে, ২০১৭ রাত ৯:২০

চাঁদগাজী বলেছেন:


বিশ্ব সায়েন্স, টেকনোজী ও অর্থনীতিতে যেখানে গেছে, সেটা থেকে যারা দুরে আছে, সে সব জাতিকে কস্ট করতে হবে, দাস্তব করতে হবে।

১৭| ২০ শে মে, ২০১৭ রাত ৯:২১

রাজীব নুর বলেছেন: পড়লাম।

২০ শে মে, ২০১৭ রাত ৯:২৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


ইরানের ভয়ে সৌদীরা ১১০ বিলিয়ন ডালরের অস্ত্র কিনলো ১ দিনেই; ইয়েমেনে তেলেকোকাও জীবিত থাকবে না।

১৮| ২০ শে মে, ২০১৭ রাত ৯:২৫

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: আমরা এখনও লাঙল দিয়ে হালচাষ করি। প্রতিবছর হাওড় ডুবে। আমরা কান্নাকাটি করি, আবার হালচাষ করি। চক্র চলে, জলে দেশ ডুবে। টাকা বিদেশ থেকে আসে এবং আবার বিদেশ চলে যায়।

২০ শে মে, ২০১৭ রাত ৯:২৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


৪৬ বছরের শাসন, ছাত্র রাজনীতিবিদ ও জেনারেলদের শাসন; এর বেশী কিছু ঘটা সম্ভব নয়।

১৯| ২০ শে মে, ২০১৭ রাত ৯:২৯

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: আমিও আহ্মক, ইংলিসদের দেশে বসে তাদের ভাতায়া ভাত খেয়ে বাংলা চর্চা করি।

আমার জন্য দোয়া করবেন।

২০ শে মে, ২০১৭ রাত ৯:৫৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



যেভাবে দেশ চলেছে ৪৬ বছর, সুযোগ পেলে ১২ কোটী পালিয়ে যাবে।

২০| ২০ শে মে, ২০১৭ রাত ৯:৫৮

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: আশ্বস্ত হলাম। আপনাকে ধন্যবাদ।

২০ শে মে, ২০১৭ রাত ১০:০৩

চাঁদগাজী বলেছেন:

ভালো থাকুন।

২১| ২০ শে মে, ২০১৭ রাত ৯:৫৯

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন: আরবরা জাত ব্যবসায়ী। আপনার লেখা দাড়া প্রমাণিত হচ্ছে। উনারা মনে হয় ইসলামিক ন্যাটো'র জন্যে অস্ত্র কিনছেন।

২০ শে মে, ২০১৭ রাত ১০:০২

চাঁদগাজী বলেছেন:


অবশ্যই, এখন ওয়াহাবীইজম বিক্রয়ের জন্য আমেরিকান স্টিলথ কিনছে, আর ইয়েমেনে ফেলার জন্য ইন্টেলিজেন্ট বোমা কিনছে!

২২| ২০ শে মে, ২০১৭ রাত ১১:৫৭

কানিজ রিনা বলেছেন: ট্যামপু সৌদীত গিয়া আজান মারতাছে মনে
হইতাছে। তয় হ্যাতাগো অস্ত্রের ব্যবসা টিকাত
হারলে ট্রামপু বুড়া একখান কাজের কাজ
করিবো। সৌদী ইস্রায়েল হ্যাতারে এবার
লাববান করায় ছারিব। ইরানের বাঁশ নিজে
দিতে না পারলে কি হবে। ইস্রায়েল, সৌদীকে
দিয়ে কামখান করায় নিব। এক ঢিলে দুইপাখি
ব্যবসাও হইল বাঁশও দেওয়া গেল। ধন্যবাদ,

২১ শে মে, ২০১৭ রাত ১:১২

চাঁদগাজী বলেছেন:


ইসলাম আমেরিকানদের ব্যবসার সুযোগ করে দিয়েছে।

২৩| ২০ শে মে, ২০১৭ রাত ১১:৫৮

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন: ইয়েমেনে ফেলার জন্য!!! তাহলে, ইয়েমেন জয়েন করেছে কেন সেখানে!!!

এখানে দেখুন- Islamic Military Alliance

২১ শে মে, ২০১৭ রাত ১:০৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


ইয়েমেন কেন সেখানে আসছে? ইয়েমেনের লোকজন ২ ভাগে বিভক্ত, সুন্নীরা ও ওয়াহাবীরা এসেছে, শিয়ারা আসেনি

২৪| ২১ শে মে, ২০১৭ সকাল ৮:০৭

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ট্রাম্পের পায়ের নীচে শক্ত মরুভুমির মাটি , ইমপিজমেন্টে কি তেমন সুবিধা হবে !!!!

সৌদির রাজা সলমন বিন আব্দুল আজিজের সঙ্গে ডোনাল্ড ট্রাম্প। পাশেই স্কার্ফ-হীন মেলানিয়া। শনিবার রিয়াদে। ছবি: রয়টার্স।

মেলানিয়া মাটিতে পা রাখতেই প্রশ্নের ঝড় বয়ে গেল সোশ্যাল মিডিয়ায়। এ কী, মাথায় স্কার্ফ কোথায়? তাঁর সোনালি চুল যে দিব্যি উড়ছে হাওয়ায়! প্রথা মেনেই কালোয় সেজেছেন ট্রাম্প-পত্নী। কিন্তু স্কার্ফটা কি ভুলে গেলেন? নাকি ইচ্ছে করেই!
মনে পড়ে যাচ্ছে বছর দু’য়েক আগেকার একটি ঘটনাও। সৌদি রাজা আবদুল্লার মৃত্যুর পর সে বার রিয়াদে এসেছিলেন প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা। সস্ত্রীক। স্কার্ফে মাথা ঢাকেননি মিশেল ওবামা। তা নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ার ভিড়ে মিশে ওবামা-দম্পতিকে বিদ্ধ করেছিলেন আজকের প্রেসিডেন্টই। ভোটের মাঠে নামতে তখনও মাস ছ’য়েক বাকি ট্রাম্পের। ট্রাম্প টাওয়ার থেকেই ২০১৫-র জানুয়ারিতে তিনি টুইট করেছিলেন, ‘‘স্কার্ফ ছাড়া সৌদি আরবে গিয়ে সে দেশের মানুষকেই অপমান করেছেন ফার্স্ট লেডি ওবামা।’’

এমন ‘প্রথা-ভাঙার’ জেরে শত্রু বাড়তে পারে বলেও ইঙ্গিত দিয়েছিলেন ট্রাম্প । আজ অবশ্য ট্রাম্প রিয়াদে নেমে সদর্পেই ‘স্কার্ফ-হীন’ মেলানিয়াকে নিয়ে হাত মিলিয়ে এলেন সৌদি রাজার সঙ্গে। এবার কি হবে !!!!

২১ শে মে, ২০১৭ সকাল ৮:২০

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমেরিকা সৌদীর বাদশাহকে বলছে যে, রাজত্ব টিকে আছে আমেরিকার কারণে।

২৫| ২১ শে মে, ২০১৭ দুপুর ২:২৫

কানিজ ফাতেমা বলেছেন: কে কমান্ডিং পজিশনে, বাদশাহ নাকি ট্রাম্প ফ্যামেলি?
বিষয়টি গুরুতর............

২১ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৩:৪১

চাঁদগাজী বলেছেন:


গতকাল সৌদীতে অনুস্ঠান চলেছে ঘন্টার পর ঘন্টা; মিডিয়ায় সৌদী বাদশাহকে ক্লান্ত ও হতাশ দেখাচ্ছিল; বুঝা যাচ্ছিল যে, আমেরিকা তাদের ডলার নিয়ে যাচ্ছে, করার কিছু নেই!

২৬| ২১ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৩:৫০

মেটাফেজ বলেছেন: ইমপিচ করার মত কিছু হয় নাই। গত আমেরিকান নির্বাচন ছিল গণতন্ত্রের সবচেয়ে হাস্যকর উদাহরণ। তখন দুই দল ঠিকমত প্রার্থী দিলে আজকে এত তামাশা হৈত না। ট্রাম্প কোথাও কারও সাহায্য পাইতাসে না। আর গণহারে প্রশাসনের বিরুদ্ধে লাইগা জিনিষটারে আরও ঘোরাল কর্তাসে গাধার মত।

২১ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৪:০২

চাঁদগাজী বলেছেন:


গত ইলেশানে আমেরিকান রিপাবলিকানরা শক্তিশালী ১৮ জন প্রার্থী দিয়েছিল, সবগুলো ট্রাম্পের কাছে বেকুবের মত পরাজিত হয়েছে; হিলারী দুর্বল ছিলো। ট্রাম্প এই ধরণের হওয়ার কথা ছিল।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.