![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।
কবি নজরুল ইসলামের বাবার মৃত্যু হয়, যখন নজরুলের ইসলামের বয়স ৯ বছর; বাবা ছিলেন মাসজিদের ইমাম; পরিবারে ৩ ভাই, ১ বোন ও মা; কোন আয় নেই; নজরুল ইসলাম হলেন মুয়াজ্জিন। চাচা লেটো গান করতেন, চাচাকে গান লিখে দেয়ার শুরু করলেন; চাচার সহিত গান করতে গেলে নিজের খাওয়াটা হতো, পরিবারের বাকীদের চলতো না; তাই চাকুরী নিলেন বেকারীতে ও চা দোকানে।
ততকালীন বৃটিশ-বিরোধীদের মাঝে বড় হওয়ায়, কৈশোরে নজরুল ইসলাম কলোনিয়েল সিস্টেমের বিপক্ষে কথা বলতেন, গানেও সেই মনোভাব ছিলো; কিন্তু দারিদ্রতা মানুষকে পরাজিত করে, সব সন্মান কেড়ে নেয়; কবি বাধ্য হলেন বৃটিশ মিলিটারীতে যোগ দিতে; তখন ১ম মহাযুদ্ধ চলছে; কবি ম্যাট্রিক পরীক্ষা দিতে পারলেন না।
যুদ্ধ-শেষে কবি দেশে ফিরলেন, কবিতা লিখলেন, গান গাইলেন, সুরকার হলেন, সাংবাদিকতা করলেন, রাজনীতি করলেন; কিন্তু দারিদ্রতা চির সাথী হয়েই রলো। কবি অসুস্হ হলেন ১৯৪২ সালে। ততকালীন কলিকাতাবাসী উনাকে একেবারে ফেলে দেননি, চিকিৎসা করায়েছেন দেশে বিদেশে; কিন্তু পরিবার খুবই দরিদ্র অবস্হায় ছিল; কলিকাতার লোকেরাও বেশীর ভাগ দরিদ্র ছিলেন।
১৯৫৩ সালের পর থেকে কবিপত্নী প্রমিলা দেবীও ক্রমেই অসুস্হতায় ভুগতে থাকেন; এই অসুস্হতা নিয়েও কবির যত্ন নিয়েছেন; প্রমিলা খুবই অসুস্হ থাকলেও স্বামীকে খাওয়ায়ে দিতেন নিয়মিত। ১৯৬২ সালে প্রমিলা দেবীর মৃত্যু হওয়ার পর, কবির পরিবার খুবই অগোছালো ও বেশ দারিদ্রতায় ভোগেন; কবির ভক্তদের সংখ্যাও তখন কমে গেছে; তদুপরি, ১৯৪৭ সালের দেশ বিভাগকে কেন্দ্র করে হিন্দু-মুসলিম সম্পর্কেও টানাটানি চলছিলো।
বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর, শেখ সাহেবের নজরে পড়েন কবির পরিবারের অবস্হা; শেখ সাহেব কবিকে ঢাকা নিয়ে আসেন; শেখ সাহেব পুরো বাংগালী জাতির মুখ উজ্বল করলেন। কবির পরিবারের কেহ কেহ ঢাকায় তাল মিলাতে পারছিেলন না; অসুবিধা নেই, কবির জীবনের শেষ ৪ বছর দারিদ্রতা ছিলো না; নিশ্চয় কবি সেটা অনুভব করতে পেরেছেন; ঢাকার মানুষ কবির প্রতি আগ্রহী ছিলেন, সন্মান করেছেন। শেখ সাহেব ও বাংগালীরা মিলে কমপক্ষে কবিকে শেষ জীবনের সময়টুকু দারিদ্রতার বাহিরে রেখেছিলেন; এটা একটা বড় ইতিহাস।
২৫ শে মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
কবিকে দরিদ্র অবস্হায় পৃথিবী ছাড়তে হয়নি, এটাই খুশীর খব.
২| ২৫ শে মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৯
প্রামানিক বলেছেন: অল্প কথায় কবির পুরো জীবন উঠে এসেছে। ধন্যবাদ
২৫ শে মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
কবি জীবনে অনেক কস্ট পেয়েছিলেন, জীবনের শেষ ৪ বছর কবিকে বাংগালীরা শান্তিতে রেখেছিলেন, এটা বাংগালীদের জন্য একটা বড় ইতিহাস।
৩| ২৫ শে মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১২
ঢাকাবাসী বলেছেন: একটা অসাধারণ প্রতিভা দারিদ্রের কারণে পুরোপুরি বিকশিত হতে পারেনি! দারিদ্র মানুষের আত্মসম্মান আদর্শ সব খেয়ে ফেলে। ভাল লিখেছেন অল্প কথায়।
২৫ শে মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
দারিদ্রতাকে পরাজিত করাই আজকের বাংগালীর জন্য ১ম প্রচেষ্টা হওয়ার দরকার।
৪| ২৫ শে মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৩
কানিজ রিনা বলেছেন: খুব ভাল লাগল নজরুল ইসলামকে নিয়ে
লিখেছেন। নজরুল জম্মজয়ন্তিতে অশেষ
শ্রদ্ধা। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ,
২৫ শে মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
বাংগালী জাতি কমপক্ষে একটা কাজ সঠিকভাবে করেছেন।
৫| ২৫ শে মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৫
হাতেম গাজী বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ
২৫ শে মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
কবিকে সন্মান করে জাতি নিজকে বড় করেছেন
৬| ২৫ শে মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন:
হে দারিদ্র তুমি মোরে করেছ মহান
তুমি মোরে দানিয়াছ খ্রিস্ট্রের সম্মান
কন্টক-মুকুট শোভা।দিয়াছ তাপস,
অসঙ্কোচ প্রকাশের দুরন্ত সাহস;
উদ্ধত উলঙ্গ দৃষ্টি; বাণী ক্ষুরধার
বীণা মোর শাপে তব হল তরবার।
জাতীয় কবির জন্মদিনে প্রার্থনা- তাঁর চেতনায় জেগে উঠুক জাতি।
২৫ শে মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
কবির কবিতা পড়ার মতো ক্ষমতা দিতে হবে প্রতিটি বাংগালীকে; এখন শতকরা ৫০% উনার ছবি দেখেন মাত্র, এটা ভয়ানক অন্যায়।
৭| ২৫ শে মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৩
উম্মে সায়মা বলেছেন: সংক্ষেপে জাতীয় কবির জীবনচরিত। ভালো লাগল চাঁদগাজী ভাই।
২৫ শে মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
আজক ৪০% -৫০% ভাগ বাংগালীর জীবন দারিদ্রতার চাপে ক্লান্ত; আমাদের সম্পদ আছে, মানুষের এই অবস্হা হওয়ার কথা নয়; কবিকে যেভাবে দারিদ্রতা মুক্ত করেছেন বাংগালীরা, সবাইকে সেভাবে মুক্ত করা সম্ভব।
৮| ২৫ শে মে, ২০১৭ রাত ৮:৩৩
সিফটিপিন বলেছেন: আপনার মদ্ধে সব ধরণের লেখার প্রতিভা আছে। একদিন হয়তো কবিতাও লিখবেন।
কবির প্রতি শ্রদ্ধা রইল।
২৫ শে মে, ২০১৭ রাত ৮:৪৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
আসলে ঐ রকম কিছু নয়, আমি সব মানুষকে কোন না কোনভাবে শান্তিতে দেখতে চাই, সবার সুখী হওয়ার মতো যায়গায়, সভ্যতায় এসেছে পৃথিবী।
৯| ২৫ শে মে, ২০১৭ রাত ৯:০১
রাজীব নুর বলেছেন: ৩/৪ বছর আগে আমি নজরুলকে নিয়ে একটা গবেষনামূলক (বিকল্পহীন রবীন্দথানের মতো) লেখা লিখতে শুরু করেছিলাম। কিন্তু কয়েক পর্ব লিখে আর লিখতে পারি নি। আসলে বই পত্র যোগাড় করতে পারি নাই।
২৫ শে মে, ২০১৭ রাত ৯:০৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
কবি নজরুল ইসলাম আজকের সাধারণ বাংগালীদের মতো দরিদ্র জীবন যাপন করেছেন, সংগ্রাম করেছেন, পরিবার চালাতে গিয়ে হিমশিম খেয়েছেন; এটুকু লিখতে আমি আমার কমন-সেন্স ব্যবহার করেছি; উনার কবিত্ব নিয়ে লিখ্তে গেলে পরিশ্রম করতে হবে অনেক; আপনি হয়তো সেদিক থেকে চেস্টা করেছিলেন!
১০| ২৫ শে মে, ২০১৭ রাত ৯:২০
নাগরিক কবি বলেছেন: গাজী ভাই এই লেখাটি আসলেই মেদহীন, সুন্দর। কবির জীবনের একটি সুন্দর চিত্র আপনি তুলে ধরেছেন। খুব ভাল লেগেছে
২৫ শে মে, ২০১৭ রাত ৯:২৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
আজকের সাধরণ বাংগালীর মতো উনার জীবনটা ছিলো কস্টকর; যাক, সাধারণ মানুষ কবির শেষের দিনগুলোকে সুখময় করার চেস্টা করেছেন।
১১| ২৫ শে মে, ২০১৭ রাত ৯:২৩
বিষাদ সময় বলেছেন: জাতীয় কবিকে নিয়ে লেখা পোম্টটি পড়ে ভাল লাগল। কবির প্রতি গভীর শ্রদ্ধাঞ্জলী। তবে তাঁর নামের বানান ”কাযী” নয় “কাজী”।
২৫ শে মে, ২০১৭ রাত ৯:২৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
ঠিক আছে, কাজী করে দিচ্ছি, ধন্যবাদ!
১২| ২৫ শে মে, ২০১৭ রাত ৯:৪২
বিষাদ সময় বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ চাঁদগাজী ভাই।
২৫ শে মে, ২০১৭ রাত ১০:১৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
কবির মতো, আমাদের আরো ১২ কোটী দরিদ্র আছেন; এদের গুণ হলো নামও লিখতে পারেন না।
১৩| ২৫ শে মে, ২০১৭ রাত ৯:৫১
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: দরিদ্র মানুষের দরিদ্র কবিকে লিখাটি ভাল লাগল । ঠিকই বলেছেন দারিদ্রের ভিতরেই তিনি তাঁর সচেতন জীবন কাটিয়েছেন ।
এ প্রসঙ্গে একটি গুরুত্বপুর্ণ বিষয়ে সকলের দৃষ্টি অআকর্ষনের জন্য নীচে কিছু কথামালহ বলা হল :
চুয়াডাঙ্গা জেলা সদরের প্রায় ২০ কিলোমিটার দক্ষিন-পশ্চিমে দামুড়হুদা উপজেলার দর্শনা-মুজিবনগর সড়কে ঐতিহাসিক স্থান কার্পাসডাঙ্গায় দীর্ঘদিন ধরে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম স্বপরিবারে বসবাস করে গেছেন অতি দারিদ্রতার সঙ্গে।
ইংরেজি ১৯২৬ ও ১৯২৭ সালে পর পর দু’বার নদীপথে কবি নজরুল স্বপরিবারে কার্পাসডাঙ্গায় এসেছিলেন। সঙ্গে আসা স্ত্রী প্রমিলা,দু’পূত্র সব্যসাচী ও বুলবুল এবং শাশুড়ী গিরিবালাকে সাথে নিয়ে কবি উঠেছিলেন বর্তমান কার্পাসডাঙ্গার মিশনপাড়ার হর্ষপ্রিয় বিশ্বাসের বাগান বাড়ীর একটি আটচালা খড়ের ঘরে।
এ ঘরটি এখনও বিদ্যমান। বর্তমানে উত্তরাধিকার সূত্রে এ ঘরটিতে হর্ষপ্রিয় বিশ্বাসের পূত্র প্রদ্যুত কুমার বিশ্বাসের ছেলেরা স্বপরিবারে বসবাস করছেন।
কবির ‘লিচু চোর’ কবিতার অংশবিশেষও এই কার্পাসডাঙ্গার বাবুদের তাল ও লিচু বাগানকে কেন্দ্র করে রচিত হয়েছিল বলে জানা গেছে। নদীতীরের সে সানবাঁধানো সিড়ির অবশিষ্ট ধ্বংশপ্রায় ৪টি ধাপ নদীপাড়ের জঙ্গলের মধ্যে এখনও বর্তমান।
বর্তমানে কবির স্মৃতিবিজড়িত আটচালা ঘরটি সংরক্ষণ করে রেখেছেন হর্ষপ্রিয় বিশ্বাসের দৌহিত্র প্রকৃতি বিশ্বাস। ৯০ বছর ধরে বিশ্বাস পরিবার নিজ খরচে খড়ের ঘরটি সংরক্ষণ করে আসছে। ইদানীং চুয়াডাঙ্গা জেলায় মাটির ঘর নেই বললেই চলে। যে কারণে কেউ খড়ের আবাদও করে না। কিন্তু এই বিশ্বাস পরিবারের সন্তান প্রকৃতি বিশ্বাস অনেক খুঁজে খড় জোগাড় করে প্রতি বছর ঘরটি ছেয়ে রাখেন। এ জন্য তার যেমন ভোগান্তি তেমনি খরচও একেবারে কম হয় না। আটচালা ঘরটি সংরক্ষণ ও দেখভালের জন্য একজন কেয়ারটেকার রাখার প্রয়োজন। প্রয়োজন ঘরটি স্থায়ীভাবে প্রশাসনের হস্তগত করা। এ কারণে প্রকৃতি বিশ্বাস যাতে না ঠকেন সেটিও জেলা প্রশাসন খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেবে বলে ভুক্তভোগীরা মনে করেন। এই ঘরটির পাশেই চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় দামুড়হুদা উপজেলা প্রশাসন ২০১৫ সালের ডিসেম্বরে নজরুলের স্মৃতি ফলক নির্মাণ করেছে।
নজরুলের কার্পাসডাঙ্গার স্মৃতি বিজরিত অআটচালা খড়ের ছাউনির মাটির ঘর ।
সুত্র : দৈনিক মাথাভাঙ্গা ৭ মে ২০১৭
দারিদ্রতাই ছিল নজরুলের ভুষন, তাইতো তিনি লিখেছেন
হে দারিদ্র তুমি মোরে করেছ মহান
তুমি মোরে দানিয়াছ খ্রিস্ট্রের সম্মান
কন্টক-মুকুট শোভা দিয়াছ তাপস,
অসঙ্কোচ প্রকাশের দুরন্ত সাহস;
উদ্ধত উলঙ্গ দৃষ্টি; বাণী ক্ষুরধার
বীণা মোর শাপে তব হল তরবার।
দুঃসহ দাহনে তব, হে দর্পী তাপস
অম্লান স্বর্গেরে মোর করিলে বিরস
অকালে শুকালে মোর রূপরস প্রাণ।
শীর্ণ করপুট ভরি সুন্দরের দান
যতবার নিহে চাই হে বুভুক্ষু তুমি
অগ্রে আসি কর পান! শূণ্য মরুভুমি
হেরি মম কল্পলোক।
অনেক ধন্যবাদ প্রিয় কবি নজরুলকে নিয়ে এত মুল্যবান একটি পোষ্ট দেয়ার জন্য ।
২৫ শে মে, ২০১৭ রাত ১০:২০
চাঁদগাজী বলেছেন:
কবির স্মৃতি হিসেবে, এটি আমাদের কাছে যাদুঘর; এটিকে সংরক্ষণ করা হবে; পরিবারটি আমাদের শ্রদ্ধার পাত্র।
১৪| ২৫ শে মে, ২০১৭ রাত ৯:৫৪
মিঃ আতিক বলেছেন: নজরুলের মহান কবিতা ' হে দারিদ্র তুমি মোরে করেছ মহান .....
২৫ শে মে, ২০১৭ রাত ১০:২২
চাঁদগাজী বলেছেন:
কবি হয়তো দারিদ্রতাকে গায়ে মাখেননি, কিন্তু কস্ট আমরা দেখেছি, এবং আমাদের জাতি উনাকে বাংলাদেশে এনে নিজকে মহান করেছেন।
১৫| ২৫ শে মে, ২০১৭ রাত ১০:০২
ধ্রুবক আলো বলেছেন: মহান এই বিদ্রোহী কবিকে জনাই বিনম্র শ্রদ্ধা সব সময়......
পোস্ট খানি এ মাসের সেরা একটা পোষ্ট।
২৫ শে মে, ২০১৭ রাত ১০:১৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
কবির প্রতিভার শত দিক আছে, আমি দেখছি যা বাকী বাংগালীদের সাথে মিল আছে।
১৬| ২৫ শে মে, ২০১৭ রাত ১০:০৭
নূরএমডিচৌধূরী বলেছেন: খুব ভাল লিখেছেন
মুল্যবান পোষ্ট দেয়ার জন্য ধন্যবাদ চাঁদগাজী ভাই।
২৫ শে মে, ২০১৭ রাত ১০:১৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
সাড়ে ৭ কোটী লেগেছে একজন কবির দারিদ্রতা দুর করতে; ১২ কোটীকে সাহায্য করতে কতজন লাগবে?
১৭| ২৫ শে মে, ২০১৭ রাত ১১:২৬
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন: ছোটেবেলা থেকেই মহান কবি দুখু মিঞার কিছু কিছু গান আর কবিতা দুঃখের দিনে দিয়েছে প্রেরণা, আর আনন্দে হয়েছে সঙ্গী। জাতীয় কবির প্রতি শত সহস্র সালাম।
আমার মতো অনেকেই আছেন যারা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে যাই, কিন্তু, উনার কবর জিয়ারত করতে ভুলে যাই। আপনার এই পোস্ট পড়ে উনার কবর জিয়ারতের ইচ্ছে জাগ্রত হলো। পরের বার ঢাকা গেলে অবশ্যই তা করবো।
শুভেচ্ছা নিরন্তর।
২৫ শে মে, ২০১৭ রাত ১১:৩৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
কবির কবর জেয়ারত করতে হলে ঢাকা আসতে হবে? আপনাকে আমি ধর্মীয় ব্যাপারে কথা বলতে দেখেছি; কিন্তু আপনার নিজের ধর্মীয় আস্হা একটু নড়বড়ে, মনে হচ্ছে!
১৮| ২৫ শে মে, ২০১৭ রাত ১১:৪৩
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন: ঠিক তা না। আপনার পোস্টটি করেই একবার জিয়ারত করে ফেলেছি। তবুও, উনার কবরের পাশে গিয়ে একবার করার ইচ্ছে জেগেছে।
আর, ধর্মীয় ব্যাপারে আমি খুবই কম জানি। সাধারণ মানুষদের একজন হিসেবে আমিও কবরের পাশে গিয়ে জিয়ারত করি।
২৬ শে মে, ২০১৭ রাত ১২:১৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
ভালো।
১৯| ২৫ শে মে, ২০১৭ রাত ১১:৫৫
শরীফুর রায়হান বলেছেন: কবির বাকশক্তির সাথে সাথে বোধশক্তিও লোপ পেয়েছিল, তিনি কি বুঝতে পেরেছিলেন যে তার শেষ সময়টা ভালো কাটছে, ভালো লেখেছেন
২৬ শে মে, ২০১৭ রাত ১২:১৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
যাঁরা তাঁকে কলকাতায় দেখেছেন ১৯৭১ সালে( এই সময়ে অনেকেই কবিকে দেখতে গিয়েছিেলন), তাঁরা বলেছেন যে, কবিকে ঢাকায় উৎফুল্ল দেখাতো; কবি মাঝে মাঝে অনেক কিছুই বুঝতেন।
২০| ২৬ শে মে, ২০১৭ রাত ১২:৩১
ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: আপনার অন্য রকম পোষ্ট পড়ে মুগ্ধ হলাম। কবির জন্য সবাই যদি কিছু করতো তবে আরো ভালহতো।
২৬ শে মে, ২০১৭ রাত ১২:৪৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
যথা সময়ে সমস্যা বুঝা অনেকের জন্য কঠিন; না হয়, ১৯৬২ সাল থেকেই বাংগালীরা সাহায্য করতে পারতেন।
তেমনি, আজকে ১২ কোটী দরিদ্র বাংগালীকে সরকার ও প্রশাসন সাহায্য করছে না; ওরা একদিন দেরীতে বুঝতে পারবে।
২১| ২৬ শে মে, ২০১৭ রাত ১২:৫০
ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: আজকে ১২ কোটী দরিদ্র বাংগালীকে সরকার ও প্রশাসন সাহায্য করছে না; ওরা একদিন দেরীতে বুঝতে পারবে। একেবারে বাস্তব কথাটা তুলে এনেছেন। এখন অনেক সময় আপনার কথা একশ ভাগ সঠিক হয়ে যায়।
২৬ শে মে, ২০১৭ রাত ১:০৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
সরকার ও প্রশাসন যেভাবে মানুষের অধিকারকে খর্ব করছে, ও মানুষের সম্পদের অপ-ব্যবহার করেছে, সেখলে মনে হয় যে, কলোনিয়েল সিস্টেমে দেশ চালানো হচ্ছেে!
দেশের প্রশাসনের মাঝে এখন আনেকেই আমেরিকা, কানাডা, মালয়েশিয়ার বাসিন্দার কাগজের অধিকারী; এরা জাতির ক্ষতি ছাড়া ভালো করার কথা নয়।
২২| ২৬ শে মে, ২০১৭ রাত ১:১২
ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: সরকার ও প্রশাসন যেভাবে মানুষের অধিকারকে খর্ব করছে, ও মানুষের সম্পদের অপ-ব্যবহার করেছে, সেখলে মনে হয় যে, কলোনিয়েল সিস্টেমে দেশ চালানো হচ্ছেে!
এ দিক দিয়ে বি এন পি সরকার আরো বেশী নিষ্ঠুর ছিল। সে সময় অনেক শ্রমিকের চাকুরী গিয়েছে। আমাদের এলাকার দু’টি পরিবার এতে ধ্বংস হয়েছে। যাক বাস্তব কথাটা আপনার কাছ থেকে পাওয়া যাচ্ছে।
২৬ শে মে, ২০১৭ রাত ১:১৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
২০০৩ সালে, আদমজী থেকে ১ দিনে ৬৫ হাজার শ্রমিকের চাকুরী শেষ করেছেন বেগম জিয়া ও সাইফুর রহমান; ২ জনই বেকুবের হাড্ডি। বেগম জিয়া ২০০ কোটী টাকার ২ বাড়ী পেয়েছিলেন বাংগালী জাতি থেকে; আর সাইফুর রহমানের বিবি ২২ কোটী টাকা ব্যাংকের ঋণ নিয়ে হাসপাতাল ব্যবসা করেছিলেন; এগুলো চিল-কাউয়া, অমানুষের হাড্ডি
২৩| ২৬ শে মে, ২০১৭ রাত ১:২৩
ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: ২০০৩ সালে, আদমজী থেকে ১ দিনে ৬৫ হাজার শ্রমিকের চাকুরী শেষ করেছেন বেগম জিয়া ও সাইফুর রহমান; ২ জনই বেকুবের হাড্ডি। বেগম জিয়া ২০০ কোটী টাকার ২ বাড়ী পেয়েছিলেন বাংগালী জাতি থেকে; আর সাইফুর রহমানের বিবি ২২ কোটী টাকা ব্যাংকের ঋণ নিয়ে হাসপাতাল ব্যবসা করেছিলেন; এগুলো চিল-কাউয়া, অমানুষের হাড্ডি চাকুরী চ্যুত শ্রমিক পরিবারের কান্না ওরা দেখেনি আর এখন ওদের কান্নাও কেউ দেখেনা।
২৬ শে মে, ২০১৭ রাত ১:৩১
চাঁদগাজী বলেছেন:
আইএমএফ থেকে ডলার লোন নিয়ে, হাতে সামান্য ক্যাশ দিয়ে ৬৫ হাজার পরিবারকে পথে বসায়েছে; এদিকে জাতির কাঁধে ঋণের বোঝা তুলে দিয়েছিল; সাইফুর রহমান হয়তো মারাঠাদের বাচ্ছা ছিলেন?
আজকে প্রাইভেট জুট মিল করে অন্যেরা হাজার কোটীর মালিক।
২৪| ২৬ শে মে, ২০১৭ রাত ১:৫৩
রোকসানা লেইস বলেছেন: মনে মনে লাগে হরি থেকে আল্লা নামের বীজ বুনেছি সব দিককেই পারমাঙ্গ এক প্রতিভা কবির ছোট জীবনী ভালোলাগল।
২৬ শে মে, ২০১৭ রাত ২:০৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
বাংলার সব মানুষ উনার কবিত্বকে বুঝতে পারছেন না, ছোট্ট কারণ, বাংলা পড়তে পারেন না বাংগালী।
২৫| ২৬ শে মে, ২০১৭ রাত ২:২৫
অর্ক বলেছেন: ভাল লাগলো। যদিও শুধু কবির দরিদ্রতা আর অসুস্থতা নিয়ে চর্চা করেছেন লেখায়, এর বাইরেও অনেক বৈচিত্র্যময় কবির সংক্ষিপ্ত স্ববাক জীবন। এই মহান কবির আদর্শকে আমরা বিন্দুমাত্র লালন করতে পারিনি। কবি আজ জীবিত থাকলে নির্ঘাত দেশের রন্ধ্রে রন্ধ্রে নানান অনিয়ম দেখে ভীষণ কষ্ট পেতেন।
২৬ শে মে, ২০১৭ রাত ২:৫১
চাঁদগাজী বলেছেন:
কবির লেখা কবিতা, স্বাধীনতার ৪৬ বছর পরও, শতে ৫০ জন পড়তে পারে না; এরা কবিতা পড়তে পারেন না, বাংলা জানেন না, পড়তে জানেন না। এদের সাথে কবির মিল নেই, কবি ১৮৯৯ সালে জন্মেও মহা কবি হতে পেরেছেন; এরা ১৯৭২ সালে জন্মেও বাংলায় নাম লিখতে পারেন না।
কবি ছিলেন দরিদ্র, আমাদের শতে ৬০ জন দরিদ্র, এদিক থেকে মিল আছে; আমি এদিকটাকে সামনে আনতে চেয়েছি।
২৬| ২৬ শে মে, ২০১৭ ভোর ৬:০৬
চিন্তিত নিরন্তর বলেছেন: তার চিকিৎসার জন্য লেখকদের একটা সমিতি ছিল, কিন্তু দির্ঘদিন সেটা চালিয়ে যাওয়া সম্ভব হয়নি। ভারতের চিকিৎসকেরা তার ফ্রি চিকিৎসা দেয়নি। কিন্তু ইউরোপীয়রা ঠিকই দিয়েছিল, কিন্তু সে সময় অনেক দেরী হয়ে গেছে।
২৬ শে মে, ২০১৭ ভোর ৬:১৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
ইতিহাস আছে, কলিকাতার মানুষ উনার চিকিৎসার জন্য সব ধরণের চেস্টা করেছেন; ততকালীন অনেক বিখ্যাত ডাক্তার কবিকে বাড়ীতে এসে দেখে যেতেন নিয়মিত; স্বাধীনতার পর(১৯৪৭ সালের পর), কিছুটা আর্থিক সমস্যা হয়েছিল, কলিকাতার অনেকেই ব্যবসা বাণিজ্য হারিয়ে সমস্যায় ছিলেন। ইউরোপীয়ানরা উনাকে ই্উরোপে নিয়েছিল।
২৭| ২৬ শে মে, ২০১৭ সকাল ৮:৪০
রানার ব্লগ বলেছেন: কবি কে বোঝার মতো বাংগালী আজ সৃষ্টি হয় নি। আজ তাকে বিচার করা হয় তার ধর্মবোধ নিয়ে।
২৬ শে মে, ২০১৭ সকাল ৯:৩৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
তিনি বাংগালীর মননের কবি, ভালোবাসার কবি, অন্যায়ের বিরুদ্ধে কন্ঠস্বর।
২৮| ২৬ শে মে, ২০১৭ সকাল ৮:৪৯
নীলপরি বলেছেন: কবির জীবনের সারমর্মটা খুব সুন্দর ফুটিয়ে তুলেছেন । ভালো লাগলো । বিনম্র শ্রদ্ধা তাঁর প্রতি ।
২৬ শে মে, ২০১৭ সকাল ৯:৩০
চাঁদগাজী বলেছেন:
কবি চির জীবনের জন্য বাংগালীর বুকে স্হান পেয়েছেন; কবিকে বাংগালীরা সন্মান দেখায়েছেন।
২৯| ২৬ শে মে, ২০১৭ সকাল ৯:১২
সিনবাদ জাহাজি বলেছেন: মম এক হাতে বাকা বাঁশের বাঁশরী ,আর হাতে রণতূর্য
২৬ শে মে, ২০১৭ সকাল ৯:৩১
চাঁদগাজী বলেছেন:
বাংগালীর ভালোবাসার কবি, বাংগালীর বিপ্লবী কবি ছিলেন তিনি।
৩০| ২৬ শে মে, ২০১৭ সকাল ৯:২৩
ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: আইএমএফ থেকে ডলার লোন নিয়ে, হাতে সামান্য ক্যাশ দিয়ে ৬৫ হাজার পরিবারকে পথে বসায়েছে; এদিকে জাতির কাঁধে ঋণের বোঝা তুলে দিয়েছিল; সাইফুর রহমান হয়তো মারাঠাদের বাচ্ছা ছিলেন? এ বদের হাড্ডিগুলা ইসলামের নামে মানুষকে ধোকা দেয়। আর যারা গরীবের কথা ভাবে তারা ইসলামের বিপক্ষে দাঁড়িয়ে গোল্লায় যায়। আর গরীব চিরকাল গরীব থেকে যায়। এ অবস্থা থেকে উত্তরণ জরুরী।
২৬ শে মে, ২০১৭ সকাল ৯:২৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
পশ্চিম বাংলায় দরিদ্রের ঘরে জন্ম নিয়ে, মহা কবি হয়েও দারিদ্রতা থেকে রেহাই পাননি নজরুল ইসলাম; কেহ না কেহ উনার সুযোগ বন্ধ করে রেখেছিল, উহার সুযোগ দখল করে নিয়েছিল, বা কমপক্ষে অদক্ষদের কারণে উনার সুযোগটুকু উনি পাননি।
আজ বাংলাদেশে ৬০% সুযোগ সুযোগ ২০% মানুষ দখল করে নিয়েছে।
৩১| ২৬ শে মে, ২০১৭ সকাল ৯:৪৭
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: এত বড় একজন মানুষ নিয়ে এটা হলো আপনার লেখা চাঁদগাজী? দরিদ্রতা অসুস্থতা আর শেখ সাহেব। আপনার লেখা থেকে নজরুলকে কি হিসেবে চিনবে?
২৬ শে মে, ২০১৭ সকাল ১০:০৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
যেখানে ৫০% মানুষ নাম লিখতে পারে না, নজরুলের কবিতার ১ লাইন পড়তে পারে না; যেখানে মানুষ দারিদ্রতার জ্বালায় বউয়ের অলংকার, বাবার ভিটা বিক্রয় করে সৌদী যায়; সেখানে আমি দারিদ্রতা মুক্তির সংবাদটুকু পরিবেশন করেছি; যারা উনার কবিত্ব বুঝতে চান, তাঁদের জন্য আজকে কমপক্ষে ১ মিলিয়ন লাইন লেখা হয়েছে ২ বাংলায় মিলে; আমি উনার সুখের দিনের কথা লিখেছি, আমি উনার কস্টের দিনের কথা লিখেছি
৩২| ২৬ শে মে, ২০১৭ সকাল ১০:১০
কল্লোল পথিক বলেছেন:
সংক্ষেপে বেশ লিখেছেন।
২৬ শে মে, ২০১৭ সকাল ১০:১৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
উনি অসাধারণ বাংগালী, উনি আমাদের মহাকবি; তারপরও উনাকে দারিদ্রতার সাথে সংগ্রাম করতে হয়েছে; জাতি তাঁকে সন্মানিত করেছেন।
৩৩| ২৬ শে মে, ২০১৭ সকাল ১১:৪৩
সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন:
শেখ সাহেব উনাকে আমাদের সাথে বন্ধনাবদ্ধ করলেন। কবি ও শেখ সাহেবের আত্মার মাগফিরাত কামনা করি।
ধন্যবাদ এমন সুন্দর ও সহজ ভঙিমায় কবিকে আমাদের মাঝে ফুটিয়ে তোলার জন্য।।
২৬ শে মে, ২০১৭ দুপুর ১২:১২
চাঁদগাজী বলেছেন:
জাতির বিরাট অংশ নাম লিখতে না জানলেও কবির আগমনে খুশী হয়েছেন।
৩৪| ২৬ শে মে, ২০১৭ দুপুর ২:৪১
রাজীব নুর বলেছেন: ওস্তাদ সাত বছর ধরে ব্লগে আছি। কোনোদিন মারা-মারি, কাটি-কাটি করি নাই। কিছুক্ষন আগে একটা লেখা পোষ্ট করতে গিয়ে দেখি আমার লেখাটা প্রথম পাতায় আসছে না। তারপর লক্ষ করে দেখলাম আমি এখন সেফ না। জেনারেল। যা গত সাত বছরে ঘটেনি। এডমিন এমন করলো কেন? আমার অপরাধটা কি?
আমি তো আমার কোনো অপরাধ খুঁজে পাচ্ছি না। তবে কয়েকদিন আগে ভুল বশত আমার একটা লেখা - প্রথম পাতায় দুইবার পোষ্ট হয়েছে। এটা তো কোনো বড় অপরাধ হতে পারে না। এর আগে অনেক বার এমন হয়েছে- কিন্তু তখনও কোনো সমস্যা হয়নি।
এখন আমি কি করবো আপনি বলে দেন।
২৬ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৫:০৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
কোন টেকনিক্যাল ভুলের জন্য হচ্ছে, নাকি আপনাকে নোটিস দেয়া হয়েছে দেখেন।
আপনি ব্লগার "কাল্পনিক ভালোবাসার" পোস্টে কমেন্ট করে আপনার অবস্হা জানান; টেকনিক্যাল ভুল ছাড়া অন্য কোন বিষয় আছে কিনা বুঝার চেস্টা করেন, ও উনাকে জানান। নোটিশ পেয়ে থাকলে সেটার জবাব দিয়ে অনুরোধ করেন আপনার স্ট্যাটাস ঠিক করে দেয়ার জন্য। আপনার দিক থেকে কোন ভুল হয়ে থাকলে সেটা ব্যাখ্যা করেন।
শুনে আমি দু:খ পেলাম।
৩৫| ২৬ শে মে, ২০১৭ দুপুর ২:৫৫
নতুন নকিব বলেছেন:
শর্টলি প্রিয় কবিকে নিয়ে দারুন লিখেছেন। অন্তরের অন্ত:স্থল থেকে গভীর ভালবাসা আপনার প্রতি। প্রিয় কবিকে আল্লাহ পাক জান্নাতবাসী করুন।
তার জীবদ্দশায় তার প্রতি সদয় আচরনকারী প্রত্যেকের জন্য অন্তহীন দোআ। আল্লাহ পাক প্রত্যেককে যথাযোগ্য পুরস্কার দিন।
২৬ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
জাতি নিজের দায়িত্ব পালন করেছেন; কবিকে সন্মান করেছেন স্বজাতি।
৩৬| ২৬ শে মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৮
রাজীব নুর বলেছেন: তবে দুপুরবেলা উরবি কে নিয়ে কোন একটা পোষ্টে একটা মন্তব্য (পজেটিভ) করেছি- তারপর উরবি ফেসবুকে আমাকে যা তা বলেছে এবং ব্লক করেছে। এর পর দেখি আমার পোষ্ট প্রথম পাতায় প্রকাশিত হচ্ছে না। আমি নিরাপদ ব্লগার না।
২৬ শে মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
যা হয়েছে, তা হয়েছে; এখন বেরিয়ে আসার চেস্টা করেন; কিছু ব্লগার আছেন, উনাদের পোস্টে গেলে সমস্যা, এরা বাচ্চা ছেলের মত অভিযোগ করেন; সেই দিকে খেয়াল রাখেন; এখন সামুর সাথে যোগাযোগ করে, নিজের স্ট্যাটাস ঠিক করার চেস্টা করেন।
৩৭| ২৬ শে মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৯
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: কবি নজরুলের একাধিক জীবনী গ্রন্থ পাঠ করে জেনেছি, তিনি ও তার পরিবার চরম দারিদ্র্যের মধ্যে জীবন কাটিয়েছেন, যা এই পোস্টে আপনি সংক্ষেপে তুলে ধরেছেন। হাঁ, এটাও ঠিক যে, বাংলাদেশ সরকারের বদান্যতায় তিনি জীবনের শেষ ক'টা বছর দারিদ্র্যমুক্ত ছিলেন।
ধন্যবাদ ভাই চাঁদগাজী।
২৬ শে মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমি কবিতা ভালোবাসি; বিশ্বাস করি যে, বিশ্বে যেই পরিমাণ সম্পদ আছে, তাতে ১জন মানুষও দরিদ্র থাকার কথা নয়।
৩৮| ০৭ ই জুন, ২০১৭ সকাল ৭:৫২
অবিসংবাদিত নেতা নেহরু বলেছেন: অল্প কথায় কবির পুরো জীবন উঠে এসেছে।
বেশ ভাল লিখেছেন ।
ভাল লাগল কবি
ধন্যবাদ
০৭ ই জুন, ২০১৭ সকাল ৯:৪৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
মানুষকে আজকাল অনেক কিছু পড়তে হচ্ছে, হজম করতে হচ্ছে; তাই আমি সামান্য কিছু যোগ করার চেস্টা করি।
©somewhere in net ltd.
১|
২৫ শে মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৪
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: আমার কাছে মনে হল এই পোষ্টটিই আপনার কাছ থেকে পাওয়া আমার সেরা পোষ্ট। অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা আপনার প্রতি।
প্রিয় কবিবর অন্তরে থাকুক, জানাই শ্রদ্ধাঞ্জলি।
শুভকামনা আপনার জন্য।