নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

রোমের মুসলমানরা শক্ত মুসলমান

০১ লা জুন, ২০১৭ বিকাল ৪:২৩



আমি রোমে অনেকগুলো মসজিদ দেখেছি; এগুলো মোটামুটি সাধারণ ঘর, বা ঘরের অংশ; মিনার ইত্যাদি দিয়ে তৈরি করা হয়নি; তৈরিকরা ঘর মসজিদ হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে! আমি একটা এলাকায় কিছুদিন ছিলাম, পুরাতন রোমে, কিছু তিউনিসিয়ান বাস করেন এলাকায়, তারা ভাড়া নিয়েছে একটা বড় হল, সেটাই মসজিদ; এলাকায় পার্কিং সমস্যা আছে, অনেকেই পায়ে হেঁটে আসেন।

পায়ে হেঁটে আসার সময়, অনেক মোড়েই মুর্তি পড়ে; রোম মুর্তির শহর; এবং বেশীর ভাগ মুর্তি বেশ আগের তৈরি; রোমান শিল্পীরা মুর্তি তৈরি করলে, সাধারণত শরীর ঢাকার চেস্টা করতেন না।

আমি বেশীদিন ছিলাম না সেখানে; মুর্তি নিয়ে কোন কথা বলতে আমি শুনিনি; কারণ, মসজিদে যারা আসেন তারা নামাজ পড়তে আসেন, নামাজ পড়ে চলে যান, পথে মুর্তি দেখাটা হয়তো বোনাস। এরা আফ্রিকার আরব, এরা নিশ্চয়ই বাংগালীদের মতো মুসলমান নন।

রোমের মুসলমানদের যদি মুর্তি সমস্যা হয়, উহার কোন সমাধান নেই; কারণ, মুর্তি সরানোর কথা কেহ রোমে বলতে পারবে না, কেহ চিন্তা করবে না; তাদেরকে সমস্যা নিয়েই বেঁচে থাকতে হবে।

রোমানরা আদি সভ্য জাতি; সভ্য মানুষেরা বিভিন্ন স্হাপত্য, মিনার, গেইট, মুর্তির মাধ্যমে তাদের ইতিহাস, ট্রেডিশন, ভাবনা, সংস্কৃতিকে ধরে রাখতেন। রোমের আগের মুর্তিগুলো দেখলে, তাদের তখনকার ইতিহাস, সংস্কৃতি, অর্থনীতি, রাজনীতি সম্পর্কে পরিস্কার ধারণা পাওয়া যায়। সিজারের সময়কার মুর্তি থেকে সিজারের সময়ের কিছুটা অনুমান করা যায়; ক্লিওপেট্রা যে রোমে এসেছিলেন, বুঝা যায়। বাংলাদেশ এলাকায় ২০০০ বছর আগে কি ঘটেছে, কিছু বুঝার উপায় নেই, কোন স্হাপত্য নেই; বাংগালীরা সব সময় হয়তো স্হাপনা, মুর্তি ইত্যাদি অপছন্দ করতেন, কিংবা অত দক্ষ ছিলেন না; সম্ভবত বেশীর ভাগ সময় দরিদ্র ছিলেন।


মন্তব্য ৪১ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৪১) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা জুন, ২০১৭ বিকাল ৪:৩০

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: আমাদের অঞ্চলের মুসলমানদের ইমান একটু দুর্বল! ভাস্কর্য দেখেও ইমান ছুটে পালায় হা হা হা!!
আমার হাসি পায়!!!

আপনার সমালোচনা শুরু হবে নিশ্চিত!!!

০১ লা জুন, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


আলোচনা, সমালোচনা হোক, মানুষ মুসলমানদের বুঝুক; বাংলাদেশই শেষ পৃথিবী নয়।

২| ০১ লা জুন, ২০১৭ বিকাল ৪:৩০

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: মসজিদের ভিতর ছবি লটকিয়ে ফটু তুলে খুশি করার জন্য পত্রিকায় ছাপালে তা পাপ হয় না।

দেশে সব জায়েজ।

যাক, আপনি কেমন আছেন? আমি ভালো আছি।

০১ লা জুন, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমি ভালো।
মসজিদ প্রার্থনার যায়গা, সেখানে মিরিয়ামের থাকার কথা নয়; কিন্ত ২০০/৩০০ গজের মাঝে অনেক বাড়ীর সামনে মিরিয়ামের মুর্তি আছে; মুসলমানেরা প্রতিদিন দেখছেন, কোন অসুবিধা হচ্ছে না

৩| ০১ লা জুন, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৭

বেনামি মানুষ বলেছেন: মূর্তি বা ভাস্কর্যে আমাদের কেনো যে এতো প্রবলেম সেটাই বুঝিনা!


জলজ্যান্ত বিভিন্ন সমস্যা থাকার পরেও লোকে এসব নখদন্তহীন জড় বস্তুর পেছনে লাগে।

যারা এর পক্ষে চেঁচায় তারা বুঝেনা এটা কেনো দরকার,
আর যারা বিপক্ষে চেঁচায় তারাও বুঝেনা এটা কেনো দরকার নাই।

০১ লা জুন, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


ছোট পাত্রের ধারণা ক্ষমতা কম।

৪| ০১ লা জুন, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৪

আখেনাটেন বলেছেন: বাংগালীরা সব সময় হয়তো স্হাপনা, মুর্তি ইত্যাদি অপছন্দ করতেন, কিংবা অত দক্ষ ছিলেন না; সম্ভবত দরিদ্র ছিলেন। -- মানতে পারলাম না। বাঙালিরা মূর্তি তৈরিতে সিদ্ধহস্ত ছিল তাতে কোনো সন্দেহ নেই। বাংলাদেশের বেশ কিছু রাজবাড়ীতে দেখেছি যেখানে সেখানে সুন্দর সুন্দর পশুপাখি ইত্যাদির মূর্তি।

এখানে রাজনীতি জড়িত তাই এত হাউকাউ।

০১ লা জুন, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


রাজনীতি অনেক বড় বিদ্যা; অনেকে অ আ পড়েই অনেক বিদ্যা জাহির করছেন।

৫| ০১ লা জুন, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৬

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: আমিতো মাথা নত করে হাঁটি। চোখ তুলে তাকালে অনেক কিছু দেখতে হয়।

০১ লা জুন, ২০১৭ বিকাল ৪:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:


মানুষকে সমাজে থাকতে হয়; সমাজের উপর একার মতামত চাপায়ে দেয়া আধুনিক সময়ের বৈশিস্ঠ্য নয়।

৬| ০১ লা জুন, ২০১৭ বিকাল ৫:০২

কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন: ভাস্কর্যে নিয়ে স্পট ইসলামি কোন ধারনা নাই, তাই ঈমান কম বা বেশি হবে তা বলতে পারবো নাহ। কোন বিজ্ঞ আলেম বা মুফতির নিকট জানতে হবে।

তবে মালয়েশিয়া,ইন্দোনেশিয়া মুসলিম দেশ। মালশিয়াতে তিন জাতির বসবাস। সেখানে কোন ভাস্কর্যে দেখি নাই, কোন চাইনিজ বানাতে গিয়ে মারামারি করছে তা ও শুনি নাই।

আবার কোরিয়াতে অনেক নগ্ন ভাস্কর্যে দেখছি। সেখানে এইসব নিয়ে কারো মাথা ব্যাথা নাই। সবাই আছে নিজের ধান্দায়।

০১ লা জুন, ২০১৭ বিকাল ৫:১০

চাঁদগাজী বলেছেন:


মানুষ উড়োজাহাজ, কম্প্যুটার, ওয়ারলেস বানাতে আলেমদের নিকট থেকে কিছু জানতে চাহেনি, সামান্য মুর্তি বানাতে কি জানতে চাইবে?

৭| ০১ লা জুন, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৫

দ্যা ফয়েজ ভাই বলেছেন: আমরা কিছু পারি না পারি,ক্ষুদ্র একটা ব্যাপারকে বিশায়ায়ায়াল করতে পারি।মুর্তি সরানো আমার কাছে কাছে সাধারণ ইস্যু মনে হয়েছে।এটাকে আমরা টেনেহিঁচড়ে বড় করছি না কি???

০১ লা জুন, ২০১৭ বিকাল ৫:৪১

চাঁদগাজী বলেছেন:


মুর্তি নিয়ে যেসব ঘটনা ঘটেছে, যেভাবে জাতি ব্যস্ত হয়েছেন, এতে প্রমাণিত হচ্ছে যে, আমরা ছোট বিষয় নিয়ে আমাদের মগজকে ব্যস্ত রাখছি; আমাদের মগজের প্রেসেসিং ক্ষমতা বাড়ার দরকার নেই।

৮| ০১ লা জুন, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৭

কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন: জনাব আমি আলেম -ওলামাদের তুচ্ছ করে কিছু করার পক্ষে নয়।

যে বিমান এর কথা বল্লেন, তার দিক নির্দেশনার জন্য কম্পাস ও মানচিএ কিন্তু এই মুসলিম আলেমদের অবদান। ইউরোপের ঘরে ঘরে আলো পৌছায় মুসলমান আলেমদের বইয়ের গবেশনা করে। নিউটন নিজে ও ওমর খৈয়ামের বই পড়ে অনেক গবেষনা করেছেন।

ইউরোপ আমেরিকা গিয়ে ওদের কোল বালিশ আর নরম গদি ব্যবহার করে আরাম পেয়ে এখন আমরা ও ওদের হয়ে কথা বলা শুরু করে দিয়েছি।

০১ লা জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০২

চাঁদগাজী বলেছেন:


কম্পাস আর উড়োজাহাজ এক নয়। কম্পাসের মুল্য ৫০ সেন্ট, অবদান ছিল সমুদ্রে, ভালো; সেই অবদান হারিয়ে যায়নি। তবে, কম্পাস কমপ্লেক্স আবিস্কার নয়; উড়োজাহাজের মুল্য ২৫০ মিলিয়ন ডলার, ইহা কমপ্লেক্স টেকনোলোজী।

ইউরোপ আমেরিকায় না গিয়েও, বাংলাদেশে থেকে বুঝেছি যে, ওয়ারলেস বানাতে আলমদের পরামর্শ নেয়ার দরকার নেই; উহা ফিজিক্সের লোকদের কাজ।

ওমর খৈয়াম অংক ও ফিজিওলোজিতে দক্ষ ছিলেন, উনার অবদান নিশ্চয় সভ্যতাকে উঁচু লেভেলে নিয়েছে। উনি শিক্ষিত ছিলেন; আলেম বলতে বাংলাদেশে যা বুঝায়, উনি সেই রকম কেহ ছিলেন না; উনার রুবাইয়াৎ সেই কথা বলে আসছে।

৯| ০১ লা জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৯

কানিজ রিনা বলেছেন: এক দেশের বুলি কোনও দেশে গালি।
শিল্পিমন শিল্পের প্রকাশ থাকবে সর্ব জনিন
তানা হলে শিল্পিমন বিকাশ ঘটে কিকরে।
দেশের বেশীর ভাগ মানুষ শিল্পিমনা উদার
নীতির উপর অজ্ঞ তা জেনেই শিল্পির বিকাশ
ঘটবে। তানা হলে শিল্পির উদার নীতি থাকল
কোথায়।

০১ লা জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংলাদেশের আলেম সমাজকে কোনদিন সরকারগুলো কোন সুযোগ দেয়নি; মানুষ তাদেরকে সুযোগ দেয়নি; এখন তারা দরকারী বেদরকারী সব ধরণের দাবী তুলছে।

আলেমরা যদি নিজেদের আলাদা হিসেবে দেখেন, উনাদেরকে নিজেদের মৌলিক অধিকারের জন্য চেস্টা করতে হবে; সামান্য ল্যান্ড-স্কেপিং নিয়ে রাজনীতি করলে উনারা কিছু পাবার সম্ভাবনা নেই; সরকারের আগে মানুষ উনাদের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে, অথচ উনারাও সরকারের কাছে নিপিড়িত।

১০| ০১ লা জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২০

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: মক্কা শরীফে ৩৬০ টি মূর্তি মক্কা বিজয়ের পর কিভাবে সরানো হয়েছিল এ ব্যাপারে একটা পোস্ট দিতে পারেন । :)

০১ লা জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমি সেই ব্যাপারে তেমন কিছু জানি না; আরবেরা সেই সময় অনেক পেছনে ছিলো; ইতিহাস তখন লেখা হয়েছিলো কিনা, আমার ধারণা নেই; আরবদের বিজয় ছিলো বড় ধরণের ঝড়ের মতো; তখনকার আরবেরা নিশ্চয় নির্দয় ছিলেন; ভয়ানক কিছু নিশ্চয় ঘটেছিলো, হয়তো

১১| ০১ লা জুন, ২০১৭ রাত ৯:১৪

প্রশ্নবোধক (?) বলেছেন: নন-মুসলিম কান্ট্রিতে ইসলামিক আইন জারি করার অধিকার সংখ্যালখু মুসলিমদের নেই ।তারা সেখানে নুন্যতম ইসলামিক আকিদায় চলতে পারলেই খুশি থাকা উচিত।

@চাদগাজী ভাই, আপনার কাছে "হয়তো" শব্দ দিয়ে কোন বৃহৎবিষয়ক ব্যাখ্যা আশা করতে পারিনা।

০১ লা জুন, ২০১৭ রাত ৯:৪৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


ইসলামিক আইন বাংলাদেশে, ইন্দোনেশিয়া, আলজেরিয়ায় নেই; ইতালীতেও নেই; তবে, অনেক তিউনেশিয়ান-আরব ইতালির নাগরিক; তারা চাইলে কোর্টে যেতে পারেন; কেহ থামাতে পারবে না। তবে, মুর্তি ইত্যাদি নিয়ে কথা বললে, ইউরোপীয়ানরা আকাশ থেকে পড়বে।

১২| ০১ লা জুন, ২০১৭ রাত ৯:৩৭

কানিজ রিনা বলেছেন: মক্কার নবী মোহাঃ সাঃ আল্লাহ্ একত্ব্যবাদে
দলে দলে সম্মতি দিতে আগ্রহ প্রকাশ করল।
মূর্তি পূজকরা জনবল হাড়াল। সবাই আল্লাহ্
একত্ব্যবাদ অনুসরনে বিশ্বাসী হোল।
মক্কার মূর্তি পূজকগন আল্লাহর ভয় প্রদর্শনে
সর্বসম্মতি ক্রমে মক্কার ঘর থেকে সকল মূর্তি
সরিয়ে নবী মোহাঃ সাঃ এর হাতে বায়াত
গ্রহন করেন।

যখন মূর্তি পূজায় আর মানুষের আগ্রহ ছিল
না ঠিক তখনই সরানো হয়েছিল। ধন্যবাদ,

০১ লা জুন, ২০১৭ রাত ৯:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


প্রতিটি ধর্মকে কঠিন অবস্হার মধ্য দিয়ে যেতে হয়েছে; তখনকার মানুষ অশিক্ষিত ছিলেন, ইতিহাসের কি অবস্হা হয়েছে কে জানে?

১৩| ০১ লা জুন, ২০১৭ রাত ১০:২২

কানিজ রিনা বলেছেন: মানুষ যখন লজ্জা অনুভবে গাছের পাতা সাল
চামড়া দিয়ে পোশাক পরত ও মাংশ জাতদ্রব্য
পুড়িয়ে খেতে শিখেছিল আদিম মানুষ তখন
থেকেই সভ্যতা অনুভবে একত্রিত বসবাস শুরু
করে।
লক্ষ লক্ষ বছর ধরে মানুষ একতা বদ্ধ হয়ে
অন্যায়কে রুখে ন্যায়ের পথে অবতরন করতে
শিখেছে। ধন্যবাদ,

০১ লা জুন, ২০১৭ রাত ১০:৩২

চাঁদগাজী বলেছেন:


গত ১০০ বছরের অন্যায় হচ্ছে গলাকাটা ক্যাপিটেলিজম ও ব্যবসায়ীদের রাজনীতি দখল; এ যুগের মানবতা-বিরোধী হচ্ছে মনোপলি ক্যাপিটেলিম ও ব্যবসায়ী রাজনীতিবিদরা; মানুষকে এদের থেকে বাঁচতে হবে।

১৪| ০১ লা জুন, ২০১৭ রাত ১০:৩৭

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন: রোমের মূর্তির বিরুদ্ধে মুসলমানরা একবার স্বর তুললে, তাদের ক্রসে ঝুলিয়ে নির্যাতন করা হতে পারে, এই ভয়ে মনে হয় তারা কিছু বলছেন না।

মনে রাখতে হবে, রোমীয়রা সেই জাতি যারা হযরত ঈসা (আঃ)-কে ক্রুসে ঝুলিয়ে হত্যা চেষ্টা করেছিলো।

০১ লা জুন, ২০১৭ রাত ১০:৪৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


বিশ্বে মুসলমানেরা নিরাপদে ও ভালো অবস্হায় আছে খৃস্টান দেশ সমুহে

১৫| ০১ লা জুন, ২০১৭ রাত ১০:৩৮

আহা রুবন বলেছেন: ইউরোপের ঘরে ঘরে আলো পৌছায় মুসলমান আলেমদের বইয়ের গবেশনা করে। নিউটন নিজে ও ওমর খৈয়ামের বই পড়ে অনেক গবেষনা করেছেন।
ওরা জানতে চায়, তাই সবার বই পড়ে --আমরা জাবর কাটি।
আমরা নিজেরাই তো একেকজন মূর্তি--মূর্তিকে তাই সহ্য হয় না।

০১ লা জুন, ২০১৭ রাত ১০:৪৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


আধুনিক সভ্যতাকে সামনে আনতে সংগ্রাম করেছে ইউরোপিয়ানরা, রেসেসাঁ ওদের; ওরা আধুনিক ভাবনার পথিকৃৎ

১৬| ০১ লা জুন, ২০১৭ রাত ১০:৫১

ধ্রুবক আলো বলেছেন: কাপড় ছাড়া মূর্তি বানিয়ে নিজেদের সভ্য জাতি প্রমান করা বেশ হাস্যকর!! এটা ঠিক মূর্তি তো মূর্তি কাপড় থাকলেও কি না থাকলেই কি।
তবে একটা কথা, মুসলিম প্রধান দেশেই তো মুসলমানরা আজকে দুর্বল আর রোম বেধর্মী দেশ। মূর্তি/ভাস্কর্য কোনো দেশের উন্নয়নের পাথেয় হতে পারেনা।
আরেকটা কথা না বললেই নয়, মূর্তি এখন বাংলাদেশে খুব বড় একটা ইস্যু হয়ে দাঁড়িয়েছে, যা দিয়ে সরকার ভালো রাজনীতি করছে যে বিষয়ে ভাই আমার সাথে নিশ্চিত একমত হবেন!!

০১ লা জুন, ২০১৭ রাত ১১:০০

চাঁদগাজী বলেছেন:


মানুষ হয়তো উষা লগ্ন থেকেই নিজের অবয়ব তৈরি করেছেন; মানুষ কখনো মানুষকে সৃস্টিকর্তা ভাবেনি!

ইউরোপ সবার চেয়ে বেশী ও সুন্দর মুর্তি বানায়েছে, পুজার কথা ভাবেনি; ওরা প্রার্থনা করেছে সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে

১৭| ০১ লা জুন, ২০১৭ রাত ১০:৫৬

কানিজ রিনা বলেছেন: চাঁদগাজী এমন কিছু মানুষ মহামানব জন্ম
নেন তারা জ্ঞানে আলোর দিপ্ততা জন্ম থেকেই
সৃষ্টি কর্তা প্রদত্ব্য। সাধারনত আমাদের কাজী
নজরুল লালন ফকির এমন অসংখ্য আলো
দীপ্ত মানুষ জন্ম থেকে প্রকাশ পায় বাবা মার
কাছে।
সৃষ্টিটাই এমন আকাশের তারা গুল নিজেই
জলে। কেউ নক্ষত্র কেউ গ্রহ।

আকাশ ভরা তারা বিশ্বভরা প্রান
বিশ্বয়ে জাগে আমার মন। রবীন্দ্রনাথ।

০১ লা জুন, ২০১৭ রাত ১১:০৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


এ ধরণের মানুষেরাই সমাজকে উপরে নিয়ে গেছেন।

১৮| ০১ লা জুন, ২০১৭ রাত ১১:৩৮

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:

মূর্তি আর ভাস্কর্য কি এক জিনিস? আপনার পোষ্ট পড়ে ও ইদানীং এ নিয়ে বেশ আলোড়নে জানতে ইচ্ছে হল। জানা থাকলে জানাবেন। উপকৃত হব!

০২ রা জুন, ২০১৭ রাত ১:৫৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


শিল্পী পিকাসো, মাইকেল এনজেলো, লিওনার্দো ডা ভিন্চি আপনার প্রশ্নের উত্তর দিতে পারবেন। রোমে আমি মুর্তি দেখেছি, আমেরিকায় আমি যীশু ও মিরিয়ামের মুর্তি দেখি প্রায়ই মানুষের বাড়ীর সামনে ও গীর্জায় সামনে।

০২ রা জুন, ২০১৭ রাত ২:০৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


পরিচিত মানুষের পুর্ণ অবয়বকে মুর্তিই ধরা হয়: যীশু, মিরিয়াম, সিজার, ক্লিওপেট্রার অবয়বকে মুর্তি বলা হওয়ার কথা।

ভেনাস, ডেভিড, থেমিস, যারা মানুষের কল্পনা, "এ্যাবস্ট্রাক্ট", সেগুলোকে শিল্পীরা শৈল্পিকরূপ দিয়েছেন, এগুলো হয়তো ভাস্কর্য।

১৯| ০১ লা জুন, ২০১৭ রাত ১১:৩৯

কানিজ রিনা বলেছেন: আলোকীত মানুষ থেকেই মানুষ আলো পায়
নক্ষত্র ঘিরে থাকে গ্রহরা ইহাই সৃষ্টির নিয়ম।
আলোকীত মহামানব মহাম্মদ সাঃ আঃ
জন্ম হওয়ার আগের জতিষী গনকরা বলতে
পারত একজন মহাজ্ঞানের আলোক বর্তীকা
আসবেন যার জ্ঞানের আলো ছড়াবে পৃথিবীর
উত্তর মেরু হতে দক্ষিন মেরু পুর্ব হতে পশ্চিম
পর্যন্ত।
সেই জ্ঞানের মুসলিম আজ অজ্ঞান হয়ে
নিজেরা জালিম শক্তির সাথে হাত মিলায়।
দলে বিভক্ত হয়ে। অথচ হযরত মোহাঃ সাঃ
বলেছিলেন মুসলমান যখন দলে বিভক্ত হবে
তখন তাদের উপর লানত নেমে আসবে।
হয়ত তাই আমরা সেই দিনেই পৌছে গেছি।
ধন্যবাদ।

০২ রা জুন, ২০১৭ রাত ১:৪৮

চাঁদগাজী বলেছেন:

মানব সভ্যতা খুবই কমপ্লেক্স অবস্হার মাঝ দিয়ে যাচ্ছে; বিশ্বে কখনো এত মানুষ (সাড়ে ৭ বিলিয়ন) একই সময় ছিলো না; মানুষের হাতে এটম বোমা ছিলো না; মানুষ কখনো একজায়গায় বসে, সারা বিশ্বকে ধ্বংস করার মতো ক্ষমতাশালী ছিলো না; আজকে, লজিক ও অংক বদলে গেছে।

যারা বিশ্বকে সামনের দিকে এনেছেন, সেখানে মুসসলমানদের নামও আছে।

২০| ০২ রা জুন, ২০১৭ রাত ১:৪৮

বর্ষন হোমস বলেছেন:
আমাদের দেশে পুরোনো স্থাপত্য নেই তা ভুল।
বগুড়ার মহাস্থানগড়,সোমপুর বিহার,বৌদ্ধবিহার,ষাঁট গুম্বজ মসজিদ ইত্যাদি আরো অনেক পুরোনো দিনের প্রত্নতত্ত্ব রয়েছে।তাদের অনেক ইতিহাসও রয়েছে।আর ভ্রমরের ডানা ভাইয়ের সাথে এক মত।আমরা ভাস্কর্য কে বার বারই মূর্তি বলে ভুল করছি।
আর আজকে বাজেট প্রকাশিত হল,সেটা নিয়েও কিছু লিখুন।

০২ রা জুন, ২০১৭ রাত ৩:৩২

চাঁদগাজী বলেছেন:


মুহিতের বাজেট নিয়ে লেখার এক পয়সাও ইচ্ছে নেই; উনার কথা মনে হলে, আমার মনে হয়, আমরা আফ্রিকার কোন রাজার রাজত্বে আছি।
কিবরিয়া, সাইফুর রহমান, মুহিত, এগুলো বানরের কলা ভাগের গুরু

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.