নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাজেট নিয়ে প্রত্যেক ব্লগারেরই কিছু লেখা উচিত

০২ রা জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৬



আমাদিগকে দেশের রাজনীতি, অর্থনীতি ও ফাইন্যান্স অবশ্যই বুঝতে হবে, বুঝার চেস্টা করতে হবে; রাজনীতি ও দেশের ফাইন্যান্স মানুষের জীবনকে কন্ট্রোল করছে। দেশের যেই ৫০%কে কৌশলে পড়ালেখা করতে দেয়া হচ্ছে না; তাঁরা রাজনীতি ও দেশের ফাইন্যান্স বুঝার অবস্হানে নেই, তাঁরা চেস্টা করলেও বুঝতে পারবেন না।

সালমান রহমান যদি নতুন এয়ার লাইন্স খুলতে চায়, কর্ণেল ফারুক যদি নতুন পাওয়ার স্টেশন বসাতে চায়, তারা অর্থমন্ত্রীর সাথে দেখা করে; গ্রামের এক ছেলে যদি দুবাই যেতে চায়, সে বাবাকে তার চাষের জমি বিক্রয় করতে বলে, বউয়ের বাবার কাছে টাকা দাবী করে, বসতভিটা বন্ধক রাখে; একই দেশের নাগরিকেরা বিবিধভাবে তাদের ফাইন্যান্সিয়াল নিয়ে অগ্রসর হয়ে থাকেন; এই বিশাল পার্থক্যকে অনুধাবন করা খুবই দরকারী।

কর্ণেল ফারুক সাহেব ও মুহিত সাহেব হোটেল সোনার গাঁ'য়ে বসে আলাপ করেন; গ্রামের ছেলে দুবাই যেতে গিয়ে ল্যান্ড করে লিবিয়ায়; তারপর নৌকায়, ভুমধ্যসাগরের মাঝখানে।

মুহিত সাহেব ৪ লাখ ২৬৬ কোটীর বাজেট প্রস্তাব করেছেন; এত টাকা কোথায় খরচ হবে, কিভাবে আয় হবে, বুঝার দরকার আছে; আপনি কিভাবে বুঝতেছেন, লিখুন; রাতে আপনাদের লেখা পড়তে চাই, লিখুন।

মন্তব্য ৩৭ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৩৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০০

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: ভালো পরামর্শ। সকলের মতামত জানারও দরকার আছে।

শুভকামনা জানবেন।

০২ রা জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


ব্লগারদের কমপক্ষে বাজেট কিছুটা হলেও বুঝতে হবে

২| ০২ রা জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৬

রাজীব নুর বলেছেন: খুব মুল্যবান কথা বলেছেন, আমিও মনে করি প্রতিটা ব্লগারের কিছু না কিছু ''বাজেট' নিয়ে লেখা উচিত।

০২ রা জুন, ২০১৭ রাত ৮:০৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাজেট না বুঝলে, কোন কিছুই সঠিকভাবে ভাবতে কস্ট হওয়ার কথা।

৩| ০২ রা জুন, ২০১৭ রাত ৮:০০

মূর্ক্ষের পিতা হস্তী মূর্ক্ষ বলেছেন: Sala Blake pig, sala monster, sala devil, sala salman f rahaman

০২ রা জুন, ২০১৭ রাত ৮:০৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


এরা বাংলার রাজকুমার

৪| ০২ রা জুন, ২০১৭ রাত ৮:০৪

জুন বলেছেন: যাদের একাউন্টে 99,999 টাকা আছে তাদের থেকে কত টাকা কর হিসেবে কেটে নিবে জানেন কি চাদঁগাজী ?

০২ রা জুন, ২০১৭ রাত ৮:১১

চাঁদগাজী বলেছেন:

কোন কর নেবে না।

৫| ০২ রা জুন, ২০১৭ রাত ৮:০৮

ধ্রুবক আলো বলেছেন: খুব ভালো একটা কথা বলেছেন। সবারই জানা ও বলা দরকার।
আমরা বলিনা বলেই দেশের এতো অধঃপতন, বাজেটের নামে উল্টোপাল্টা টাকা লুটপাট হয়ে যায়!!

০২ রা জুন, ২০১৭ রাত ৮:১০

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাজেট বুঝলে, বা বুঝার চেস্টা করলে, সরকার কি করছে বুঝা যাবে; বাকীগুলোর গুরুত্ব কম।

৬| ০২ রা জুন, ২০১৭ রাত ৯:৩৫

তারছেড়া লিমন বলেছেন: শুধু গানের লিরিক্স টা দিলাম ভাই আর কিছু লিখতে ইচ্ছা করছে না.............

ভিড় করে ইমারত, আকাশটা ঢেকে দিয়ে,

চুরি করে নিয়ে যায় বিকেলের সোনা রোদ।

ছোটো ছোটো শিশুদের শৈশব চুরি ক’রে,

গ্রন্থ-কীটের দল বানায় নির্বোধ।

এরপর চুরি গেলে বাবুদের ব্রীফ-কেস

অথবা গৃহিণীদের সোনার নেকলেস,

সকলে সমস্বরে, একরাশ ঘৃণা ভরে

চিত্কার করে বলে —

চোর, চোর, চোর, চোর, চোর।



প্রতিদিন চুরি যায় মূল্যবোধের সোনা,

আমাদের স্বপ্ন, আমাদের চেতনা।

কিছুটা মূল্য পেয়ে ভাবি বুঝি শোধ-বোধ,

ন্যায় নীতি ত্যাগ করে, মানুষ আপোস ক’রে,

চুরি গেছে আমাদের সব প্রতিরোধ।

এর পর কোনো রাতে, চাকরটা অজ্ঞাতে,

সামান্য টাকা নিয়ে ধরা প’ড়ে হাতে নাতে।

সকলে সমস্বরে, একরাশ ঘৃণা ভরে

চিত্কার করে বলে —

চোর, চোর, চোর, চোর, চোর।



প্রতিদিন চুরি যায় দিন বদলের আশা,

প্রতিদিন চুরি যায় আমাদের ভালবাসা।

জীবনী শক্তি চুরি গিয়ে আসে নিরাশা,

সংঘাত্ প্রতিঘাত্ দেয়ালে দেয়ালে আঁকা,

তবু চুরি যায় প্রতিবাদের ভাষা।

কখনো বাজারে গেলে, দোকানী কিশোর ছেলে,

কাঁপা কাঁপা হাত নিয়ে, ওজনেতে কম দিলে,

সকলে সমস্বরে, একরাশ ঘৃণা ভরে

চিত্কার করে বলে —

চোর, চোর, চোর, চোর, চোর।..............................নচিকেতা

০২ রা জুন, ২০১৭ রাত ৯:৪৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


গান সুন্দর।

আপনার দিকে তাকিয়ে কয়েক কোটী অশিক্ষিত মানুষ।

৭| ০২ রা জুন, ২০১৭ রাত ৯:৪৬

তারছেড়া লিমন বলেছেন: ভাইরে লিখেই যদি দেশ উদ্ধার করতে পারতাম তবে ওদের সাথে আমার পার্থক্য থাকতো না............
আমরা আমজনতা ............... আমার এলাকায় একটা প্রবাদ বলে " জোয়াল কাঁধে তুলে দিলাম, বেটা এইবার টেনে বোঝ"।

০৩ রা জুন, ২০১৭ ভোর ৫:৪৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


লিখে কেহ তেমন দেশ উদ্ধার করেননি, তবে বিশ্ব বদলায়ে দিয়েছেন, যেমন মার্ক্স, এডাম স্মিথ।

৮| ০৩ রা জুন, ২০১৭ রাত ১২:০১

বালাম সিটিকে বলেছেন: আসলে এদেশের সিংহভাগ মানুষ বাজেটই কি, তা জানেনা --- ফাইন্যান্স শুনে তারা বলবে- এটা আবার কি? খায় না পিন্দে?
সুতরাং এধরনের সহজ সরল মানুষগুলোকে নিয়ে রিহার্সেল করাটা খুবই সহজ।

০৩ রা জুন, ২০১৭ ভোর ৫:৫১

চাঁদগাজী বলেছেন:


একটা ছোট "টোকাই মেয়ে" ফুল বিক্রয় করে আয় করে ৫০টাকা থেকে ১০০ টাকা; বসুন্ধরার শাহ আলমের আয় গড়ে এক কোটীর বেশী হবে দৈনিক; শিক্ষিতদের এগুলো বুঝার দরকার আছে।

৯| ০৩ রা জুন, ২০১৭ ভোর ৬:২২

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ২০১৭-১৮ অর্থবছরের বাজেটে আকার ৪ লাখ ২৬৬ কোটি টাকা । গত বাজেট থেকে প্রায় ৮৩ হাজার কোটি টাকা বেশি। প্রতিবছর বাজেটে যে লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়, তার কাছাকাছিও বাস্তবায়ন হয়না । বিগত বছরের ব্যর্থতা উত্তরণের পথ তিনি বাতলাতে পারেননি।

ঘাটতি কীভাবে পূরণ হবে, তার দিকনির্দেশনা বাজেটে নেই।

অর্থমন্ত্রী বিগত বাজেটগুলো বাস্তবায়নে যে অনুকূল পরিবেশ পেয়েছেন, এবার তা পাবেন কি না, সে ব্যাপারে যথেষ্ট সংশয় রয়েছে। সাম্প্রতিক প্রাকৃতিক দুর্যোগের পাশাপাশি চালের দামের ঊর্ধ্বগতি বাজারকে আরও অস্থিতিশীল করে তুলবে। সে ক্ষেত্রে মূল্যস্ফীতি ৫.৫ শতাংশ রাখা কঠিন হবে। অন্যদিকে রপ্তানি প্রবৃদ্ধির গতি শ্লথ হওয়া, প্রবাসী আয় কমে যাওয়া অর্থনীতিকে বড় ঝুঁকিতে ফেলতে পারে।

অর্থ পাচার ও ব্যাংকিং খাতের দুর্বলতা অর্থনীতির জন্য বড় চ্যালেঞ্জ হলেও অর্থমন্ত্রী বিষয়টি উল্লেখ করারই প্রয়োজন বোধ করেননি।

ভোটের কথা মনে রেখে কিছু কিছু পণ্যের ওপর ভ্যাট রহিত করলেও বাকি পণ্যের ওপর ১৫ শতাংশ ভ্যাট বা মূল্য সংযোজন করই বহাল রেখেছেন। শেষ পর্যন্ত এর দায়টা চাপবে সাধারণ ভোক্তার ওপর।

মানবসম্পদের বিভিন্ন খাতে বরাদ্দ কমানো এবং অনুৎপাদনশীল খাতে ব্যয় বাড়ানোর প্রবণতা বাজেটের বড় দুর্বলতা হিসেবেই চিহ্নিত হবে।

যেখানে বিনিয়োগের অনুকূল পরিবেশ নেই, সেখানে ব্যাংকে রাখা অর্থের ওপর মাত্রাতিরিক্ত করারোপ আত্মঘাতী হবে ।

০৩ রা জুন, ২০১৭ সকাল ৯:৩৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


বৃটিশ কলোনীর সময়, ইংরেজদের উপর মানুষের আস্হা বেশী ছিল।

১০| ০৩ রা জুন, ২০১৭ দুপুর ১২:০৯

নাগরিক কবি বলেছেন: এই যে বাজেট গাজী ভাই, এতে সাধারণ জনগণ যে কি পাইবো তা সাধারণ জনগণ এর মাথার উপরে দিয়া যাইতাছে আমার মনে হয় :-&

০৩ রা জুন, ২০১৭ বিকাল ৩:১৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


মুহিত সাহেব এই যুগের নীলকর সাহেব; কেহ মুল টাকার উপর ট্যাক্স নেয় না, ইন্টারেস্ট'এর উপর ট্যাক্স নেয়; ইহা সরকারী চাকুরী পেয়ে খেয়ে দেয়ে ভালো আছেন।

১১| ০৩ রা জুন, ২০১৭ দুপুর ১:০৬

আমি ইহতিব বলেছেন: আমাদের মত সাধারণ মানুষদের কষ্টার্জিত সব টাকা মাল সাহেব নিজেদের পকেটে ঢোকানোর ধান্দায় আছেন। এক আয়ের টাকার কত বার ট্যাক্ষ যে দিতে হয় আমাদের, ইনকাম ট্যাক্স দাও, কোথাও খেতে গেলে কর দাও, কাপড় কিনতে গেলে কর দাও, কোথাও বেড়াতে গেলে কর দাও। এতভাবে এতবার কর দেয়ার পর ও যদি নূন্যতম নাগরিক সুযোগ সুবিধার নিশ্চয়তা দিতে পারতো সরকার তাও আফসোস থাকতোনা।

এ দেশে জন্ম নেয়াটাই যেন পাপ হয়ে গিয়েছে আমাদের।

০৩ রা জুন, ২০১৭ বিকাল ৩:২০

চাঁদগাজী বলেছেন:


গরীব দেশে বাজেট করতে হয় সম্পদ ও সুযোগ সৃস্টির জন্য, উনি করেছেন সরকারের লোকদের বেতন ও ব্যবসায়ীদের মনোপলি সৃস্টি করার জন্য

১২| ০৩ রা জুন, ২০১৭ দুপুর ১:১৫

বিজন রয় বলেছেন: বাজে-জেট নিয়ে লিখে কি হবে!!

০৩ রা জুন, ২০১৭ বিকাল ৩:২১

চাঁদগাজী বলেছেন:


তেমন কিছু না, আমি পড়ে দেখবো; গ্রেইডিং করবো

১৩| ০৩ রা জুন, ২০১৭ দুপুর ১:৪৭

প্রাইমারি স্কুল বলেছেন: বাংলাদেশের বাজেট নিয়ে আলোচনা করা আর চরে পলিমাটিতে বলদ দিয়ে হালচাষ করা একই কথা। গতবছরের বাজেটের কতটুকুন বাস্তবায়ন হয়েছে তার কোন রিপোর্ট দিতে পারেন কেউ ? আজ সারাদিন খুজছি পাইনি।

০৩ রা জুন, ২০১৭ বিকাল ৩:১৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


পোস্ট বাজেট রিভিউ ও রি-ইমপ্লিমেন্টেশন করার মত মগজ মুহিত সাহেবের নেই।

১৪| ০৩ রা জুন, ২০১৭ দুপুর ২:০০

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন: বাজেটের কোন অংশ নিয়ে লেখা যায়, চাঁদগাজী ভাই?

০৩ রা জুন, ২০১৭ বিকাল ৩:১৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


হিউম্যান ডেভেলপমেন্ট ইনডেক্স নিয়ে লিখুন; কিভাবে বাংলাদেশে ইনডেক্স বাড়ানো যায়।

১৫| ০৩ রা জুন, ২০১৭ দুপুর ২:১৬

চিন্তক মাস্টারদা বলেছেন: সময়ে সব কিছু হয় না!


শুভকামনা রইলো আপনার জন্য

০৩ রা জুন, ২০১৭ বিকাল ৩:১৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনার সময়ে সময়ে কিছু হয় না; হবে না; হবু চন্দ্রের সময়ে মানুষ মার হাসতো, ইহা কি আপনার জন্য কম?

১৬| ০৩ রা জুন, ২০১৭ দুপুর ২:৩৭

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: বাজেট হলো গরীবের পকেট কেটে ধনীর পকেট ভরানো। এ যাবৎ এরকমটাই দেখে আসছি। এর থেকে উত্তরনের পথ খুঁজে পাচ্ছিনা।

০৩ রা জুন, ২০১৭ বিকাল ৩:১৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


গরীবদেশে বাজেট করতে হয় সম্পদ সৃস্টির জন্য, মুহিত সাহেব করছেন সরকার চালানোর জন্য ও বাজার সৃস্টির জন্য

১৭| ০৩ রা জুন, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৫

দ্যা ফয়েজ ভাই বলেছেন: বাজেট =p~
কি লিখবো???
যে গরীবের পকেট থেকে টাকা কেটে বড়লোক আরো বড়লোক হয় সেটা???

০৩ রা জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


সেটা মুহিত সাহেবের প্রতিভা, আপনার ধারণা নিয়ে কথা বলেন!

১৮| ১৩ ই জুন, ২০১৭ সকাল ৯:৫২

গরল বলেছেন: ইউএসএইড এর একটা প্রজেক্ট এ BAMU (Budget Analysis and Monitoring Unit) এর স্থাপনের জন্য সফটওয়্যার সিস্টেম ডিজাইন এর কাজ করতে যেয়ে যা দেখেছি সেটা এক কথায় ভাউতাবাজী। আমাদের উদ্দেশ্য ছিল সংক্ষেপে এরকম, তৃণমূল পর্যায় থেকে ডিমান্ড সংগ্রহ করবেন এমপিরা এবং সেই ডিমান্ড এর ভিত্তিতে বাজেট তৈরী হবে এবং এমপিরা মূল্যায়ণ করবেন কতটুকু ডিমান্ড পূরণ হল এবং সে অনুযায়ী পরের বছর খাতওয়ারী টাকা কমবে বা বাড়বে। এর জন্য আমি একটা GIS ভিত্তিক সিস্টেম বানানর পরিকল্পনা করি কিন্তু সমস্যটা দেখা যায় অন্য জাগায়।

আমাদের এমপিদের সংসদীয় এলাকা এবং সরকারের প্রশাসনিক এলাকার সম্পূর্ণ আলাদা আর খরচের হিসাব হয় প্রশাসনিক এলাকার ভিত্তিতে। আবার বাজেটে টাকা ভাগ বা স্যাংশন হয় মণ্ত্রনালয়ের ভিত্তিতে, এলাকার ভিত্তিতে না। মণ্ত্রনালয় গুলো টাকা ভাগ করে তাদের প্রজেক্ট অনুযায়ী, এখানেও এলাকার সমন্বিত চাহিদার মধ্যে কোন সমন্বয় থাকে না। আর এ কারণেই দেখা যায় ব্রীজ হয় রাস্তা হয় না, বাধ দেয় কিন্তু সেচের ব্যাবস্থা হয় না, সেচের জন্য খাল কাটা হয় কিন্তু বিদ্যুৎ নাই সেচ পাম্প চালানর জন্য। ফলন বাড়ানর জন্য সার বীজ দেওয়া হয় কিন্তু সেচ পাম্প দেয় না। সোজা কথা কোন একটা এলাকার চাহিদার সমন্বয় করে সেই ভিত্তিতে টাকা বরাদ্ধ হয় না কারণ এক একটা বিষয় দেখে এক একটা মণ্ত্রণালয় এবং তাদের বাজেট ও প্রায়োরিটি আলাদা আলাদা। এবং বাজেট করার ব্যাপারে এমপি বা সংসদের কিছু করার নাই এমনকি তারা জানেও না যে অর্থ মণ্ত্রণালয়ে কি বাজেট তৈরী হচ্ছে। বাজেট মূলত একটা নির্দিষ্ট ফরমেটের এক্সেল সীট এর মধ্যে আগের বছরের ভ্যালুগুলোর কপি পেষ্ট এবং এডিট।

এজন্যই লোকাল গভর্ণমেন্ট দরকার এবং তাদের বাজেট তারা তৈরী করে উপরে পাঠাবে এবং সেটার ভিত্তিতে জাতীয় বাজেট তৈরী হবে। ব্যাপারটা আরও জটিল যা এত অল্প কথায় বোঝান সম্ভব না। সময় হলে এটা নিয়ে একটা পোষ্ট দেয়ার ইচ্ছা আছে।

১৩ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


পোস্ট দেন।

বাংলাদেশে এমপি'রা তৃণমুল পর্যায়ে বাজেট করার কথা; এমপি'র বাহিরে টিএনও ও উপজেলা চেয়্যারম্যানও করতে পারে; তবে, বাংলাদেশের এমপি ও চেয়ারম্যান এগুলো দেশ ধ্বংসকারী আর টিএনও হলো ব্যুরোক্রেটদের লোক, যে মন্ত্রনালয়ের কথায় চলে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.