নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।
মানুষ এই বিশ্বের সৃস্টি সম্পর্কে বড় আকারে জেনেছেন বাইবেলের নিউ টেস্টামেন্ট প্রকাশিত হওয়ার পর: সৃস্টিকর্তা পৃথিবী সৃস্টি করেছেন, পৃথিবীকে আলোকিত করার জন্য চাঁদ, সুরুষ ও তারকাদের সৃস্টি করা হয়েছে; তারা পৃথিবীকে প্রদক্ষিণ করে আলোকিত করবে; পৃথিবীকে বসবাসযোগ্য করার জন্য আলো-বাতাস, গাছ, ফুল পাখী, শস্য, প্রাণী সবই সৃস্টি করা হয়েছে। এইগুলো ওল্ড টেস্টামেন্টেও বলা হয়েছিল; কিন্তু প্রাচীন বিশ্বে, ওল্ড টেস্টামেন্ট মিডলইস্ট এলাকা ছেড়ে বেশীদুর যাবার যাবার সুযোগ পায়নি।
ওল্ড টাস্টামেন্টের বক্তব্য গ্রীকেরা জানতেন, মধ্যপ্রাচ্যের সাথে তাদের যোগাযোগ ছিলো ; তারা এই ধর্মীয় ধারণার বাহিরেও পৃথিবী ও বিশ্ব সম্পর্কে গবেষণা করছিলেন; খ্রিস্টের জন্মের ২৩০ বছর পুর্বে গ্রীক দার্শনিক আরিসটারকাস অব সামোস গ্রীসের ততকালীন শিক্ষিতদের সামনে ঠিক আজকের সৌরমন্ডলের মডেল তুলে ধরতে সমর্থ হন, যা ওল্ড টেস্টামেন্টের ধারণা থেকে বড়; তিনি প্রমাণ করেন যে, পৃথিবী সুর্যের চারিদিকে ঘুরছে, এবং তারকারাজি সুর্য থেকে বড় বা তার সমান আকারের নক্ষত্র। মতবাদটি ধর্মীয়দের কোপানলে পড়ে; ধর্মীয়রা ওল্ড টেস্টামেন্টের মতো ধারণাই পোষণ করতো, শুধু পার্থক্য হলো গ্রীক ধর্মীয়দের মতে তাদের সৃস্টিকর্তা ছিলো আলাদা; এরিটেটল ধর্মীয়দের মতবাদের পক্ষে থাকাতে আরিসটারকাস অব সামোস'এর মতবাদ পেছনের সারিতে চলে যায়। সামোস, সক্রেটিস, প্লেটো ও সমসাময়িক গ্রীক শিক্ষিতরা অন্য দেশ দখলের বিপক্ষে ছিলেন, নিজ দেশে উন্নত জীবন যাপনের পক্ষে ছিলেন; কিন্তু এরিস্টেটল গ্রীক সাম্রাজ্য বিস্তারের পক্ষে ছিলেন, এবং ধর্মীয় পুরোহিতরা গ্রীক বীরদের শক্তিতে বিশ্বাস করতেন; এই কারণে হয়তো এরিস্টেটল ধর্মীয়দের পক্ষ নেন। গ্রীকেরা তখনাকার বিশ্বে এ্যাস্ট্রোনোমি, নেভিগেশন, রাজনীতি, দর্শন, সাহিত্য ও অংকে অন্য জাতিদের থেকে অনেক সামনে ছিলেন।
সময়ের সাথে সামোসের ধরণাকে অংকের সাহায্য নিয়ে ইন্টারপ্লেনার নিয়মে প্রকাশ করেন কোপেরনিকাস, কেপলার ও গ্যালেলিও। আজকে মানুষ হাবেল টেলিস্কোপের সাহায্য অন্য গ্যালাস্কিসমুহকে পর্যবেক্ষন করছেন। ২২৫০ বছরে, সৌর জগৎ ও বিশ্ব সম্পর্কে মানুষের এনালাইকেল ধারনা বিশালভাবে রিফাইন হয়ে এক নতুন উচ্চতায় পৌঁচেছে।
০৯ ই জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
ওকে।
সবকিছুর মুলে মানুষের এনালাইটিক্যাল ধারণা; আমাদের এনালাইটিক্যাল ধারনা কম বলেই আমাদের পদ্মাসেতু গড়ছে চীনারা, আমাদের প্রোকৌশলীরা কবিতা লিখছেন।
২| ০৯ ই জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৬
নতুন বলেছেন: আমাদের দেশের মানুষ এখনো পানিপড়ায় বিশ্বাস করে... কিন্তু এই ইন্টারনেট সবার হাতের কাছে আসায় ...এই রকমের অনেক ধারনাই পরিবত`ন হবে ।
০৯ ই জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
অনেক কিছুই দ্রুত বদলাবে আমাদের দেশেও; তবে, এনালাইকেল ভাবনার প্রসার দ্রুত হবে না, মনে হচ্ছে; কিছু বিষয় আছে, যেগুলো মানুষের ভাবনাকে কন্ট্রোল করছে।
৩| ০৯ ই জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৬
সত্যের ছায়া বলেছেন: @ কুঁড়ের_বাদশা & চাঁদগাজী,
উলটা দিক আছে। আমাদের দেশের শ্রমিকেরা দুবাই, বাহরাইন, সৌদি আরবে হেল্পার, ম্যাসন, ক্লিনার, ড্রাইভার খেটে সে দেশগুলো সচল রেখেছে। সেখান থেক ঝি, চাকর খেটে যে অর্থ দেশে প্রেরণ করেন তা নিয়ে আমাদের দেশের রাজনীতিবিদরা তৃপ্তির ঠেকুর তোলেন... খিক....।
০৯ ই জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩১
চাঁদগাজী বলেছেন:
সরকারে অর্থনীতি ও ফাইন্যান্স-জানা মানুষ থাকলে, বাংগালীরা নিজের জাতির জন্য শ্রম দিতে পারতেন
৪| ০৯ ই জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৯
খরতাপ বলেছেন: মহাকাশ এবং মহাবিশ্ব সম্পর্কে কুরআনে যা কিছু আছে, আজ পর্যন্ত কোন বৈজ্ঞানিক থিওরি তা মিথ্যা প্রমাণ করতে পারেনি। গ্যালিলিও, কোপার্নিকাস এবং সক্রেটিস প্রমুখ যে ধারণা দেবার চেষ্টা করে (ওল্ড টেস্টামেন্টের বিপরীতে গিয়ে) শহীদ হলেন, কোন মুসলিম বিজ্ঞানীকে সেই পরিণতি বরণ করতে হয়নি।
আর এই নিউ টেস্টামেন্ট তথা বাইবেল (এখন যা খ্রিস্টানদের ধর্মীয় গ্রন্থ বলে স্বীকৃত), তার কোন খ্রিস্টীয় বেজ নেই। সম্রাট কন্সটান্টিনোপল তার রাজ্যের কবি সাহিত্যিক বিজ্ঞানিদেরকে দিয়ে নিজের মনের মাধুরী মিশিয়ে কতগুলো গালগপ্পের সমন্বয়ে এটি তৈরি করিয়েছিলেন, যা স্বয়ং ঈশ্বরের ধারণাকেই বিকৃত করে দিয়েছিল।
০৯ ই জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
কুরানের বক্তব্য নিয়ে গ্রীকেরা মাথা ঘাময়নি, তখন কুরান ছিলো না; সৃস্টি সম্পর্কে ইউরোপ প্রথম জেনেছে নিউ টেস্টামেন্ট থেকে।
৫| ০৯ ই জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৭
এস এম মামুন অর রশীদ বলেছেন: পৃথিবী সূর্যের চারদিকে ঘুরে নাকি, কবে থেকে? নাকি দুজনেই দুজনের চারপাশে ঘুরে? আসল ব্যাপারটি কী!
০৯ ই জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪০
চাঁদগাজী বলেছেন:
সুর্ষ পৃথিবীর চারিদিকে ঘুরে দিনের বেলা।
৬| ০৯ ই জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৬
এস এম মামুন অর রশীদ বলেছেন: বোঝা গেল, সময়ের সঙ্গে আপনার এনালাইটিক্যাল ধারণা রিফাইন হচ্ছে না মোটেও। এনালাইটিক্যাল আলোচনার জন্যই প্রশ্নটি করা, ফালতু মজা করার জন্য নয়।
০৯ ই জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
মনে হয়, আপনি আপনার প্রশ্নের উত্তর জানেন।
৭| ০৯ ই জুন, ২০১৭ রাত ৮:৪৫
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: এই পোস্টটি আরও বিস্তারিত আকারে প্রকাশ করার অবকাশ আছে। খুব ভালো টপিক।
ধন্যবাদ ভাই চাঁদগাজী।
০৯ ই জুন, ২০১৭ রাত ৯:৩১
চাঁদগাজী বলেছেন:
সম্ভব; আমি সামান্য একটা বিষয়ের উপর আলোকপাত করেছি মাত্র।
৮| ০৯ ই জুন, ২০১৭ রাত ৯:০৬
ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: ক্রমাম্বয়ে আপনি অল রাউন্ডার হয়ে উঠছেন। এক সময় হয়ত আপনার কাছ থেকে কবিতাও পাওয়া যাবে।
০৯ ই জুন, ২০১৭ রাত ৯:৩০
চাঁদগাজী বলেছেন:
মানুষের ভাবনা বড় হচ্ছে; মানুষকে টিকে থাকতে হলে, সঠিক পদক্ষেপ নিতে হবে।
৯| ০৯ ই জুন, ২০১৭ রাত ৯:৩৩
ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: মানুষের ভাবনা বড় হচ্ছে; মানুষকে টিকে থাকতে হলে, সঠিক পদক্ষেপ নিতে হবে। কথা অল্প হলেও ভাল লাগল অনেক।
০৯ ই জুন, ২০১৭ রাত ১০:০৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমাদের লোকজন সামান্য টাকায় চাকুরী করে; চীনা ও অন্য বিদেশীরা ঢাকা থেকে বড় টাকা নিয়ে যাচ্ছে; তারা এনালাইতিক্যালী আমাদের চেয়ে ভালো অবস্হানে।
১০| ০৯ ই জুন, ২০১৭ রাত ৯:৩৯
বৃষ্টি বিন্দু বলেছেন:
০৯ ই জুন, ২০১৭ রাত ১০:০৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
অংক মংক পারেন তো?
১১| ০৯ ই জুন, ২০১৭ রাত ৯:৩৯
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: ভালো কিছুই জানাইলেন, নতুন কিছু জানতে পারার মজাই আলাদা। আমি অবশ্য এইসব সম্পর্কে জানিনা, তাই বেশি ভালো লাগলো।
(গত চারপাঁচ দিন মোবাইল ডিবাইস বন্ধ ছিল আমার, তাই আসতে পারিনি। কেমন আছেন আপনি ।)
০৯ ই জুন, ২০১৭ রাত ১০:০৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনার কথা ভাবছিলাম, কোথায় আপনি? বুঝলাম, টেকনিক্যাল সমস্যা
১২| ০৯ ই জুন, ২০১৭ রাত ১১:২৮
নাগরিক কবি বলেছেন: খুব ভাল আলোচনা, তবে আরো বিশদ করলে ভাল হতো।
১০ ই জুন, ২০১৭ রাত ১২:১৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
এটা একটা ধারণা দেয়া, আমরা কোথায় আছি বুঝার জন্য।
১৩| ০৯ ই জুন, ২০১৭ রাত ১১:৪৩
ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: ভাবছি আপনার এ পোষ্ট অনুযায়ী আমিও একটা পোষ্ট দেব।
০৯ ই জুন, ২০১৭ রাত ১১:৫৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
ভালো, লিখুন; আমাদের জাতির এনালাইটিক্যাল ধারণা মোটামুটি সমসাময়িক নয়; শিক্ষার মান নীচু হওয়ায়, এনালেইটিক্যাল ধারণার উন্নয়ন হচ্ছে না।
১৪| ০৯ ই জুন, ২০১৭ রাত ১১:৫৬
স্বতু সাঁই বলেছেন: মানুষ বলে, তার নাকি একটা মন আছে। আমি অনেকেরেই জিগাইছি, মনটা দেহের কোথায় থাকে? কেউ কবার পারে না। তখন আমি জিগাই, নিজের মনের খবর যারা জানো না তারা বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের খবর জানবা কেমনে। সকলে কয় এটাও তো একটা ভালো প্রশ্ন। আমি কই, পাগলা এর উত্তরও আছে। সবায়কয়, কি সেটা? চোখ বুইজা ভাব নিয়া মূর্খগো যা কইবা তাই ঠিক। মূর্খ ব্যাটারা কি আর অনুসন্ধান করতে যাইবো নি!!
এই হইলো আমাগো এনালাইটিক্যাল এম্বিশন। শেষে জানাই পোস্টা ভালো লেগেছে। তবে অপেক্ষা করতে হবে কতজন কোরানের সাথে তুলনায় নামে। কারণ মজার ব্যাপার হলো, যারা কোরানের তুলনায় নামে অথচ কোরানের নাড়ীভুড়ী কোথায় কেউ কইতে পারে না। ঠিক মানুষের মনের মত।
১০ ই জুন, ২০১৭ রাত ১২:০৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
কোরান থেকে মানুষ ধর্মীয় শিক্ষা গ্রহন করেন, তাতে তাদের ধর্মীয় ধারনা বাড়ে; এনালাইটিক্যাল ধারণা হচ্ছে মানুষের মৌলিক ধারনা যা, সায়েন্টিফিক ধারণার উপর প্রতিস্ঠিত; এগুলো আলাদা ব্রান্চ।
১৫| ১০ ই জুন, ২০১৭ রাত ১২:১৭
স্বতু সাঁই বলেছেন: "কোরান থেকে মানুষ ধর্মীয় শিক্ষা গ্রহন করেন"
কুট-কৌশল আর গিবত গাওয়ার শিক্ষা যদি ধর্মীয় শিক্ষা হয়ে থাকে বলে বলার আর কিছুই নেই। মুখে কুলুপ লাগিয়ে রাখলাম।
১০ ই জুন, ২০১৭ রাত ১২:৩১
চাঁদগাজী বলেছেন:
ধর্মগ্রন্হ থেকে মানুষ ধর্ম শিখেন; সাহিত্য বই থেকে সাহিত্য; অংকের বই থেকে অংক; এটাই স্বাভাবিক।
১৬| ১০ ই জুন, ২০১৭ রাত ১২:৩৪
স্বতু সাঁই বলেছেন: "ধর্মগ্রন্হ থেকে মানুষ ধর্ম শিখেন;"
মনে হয় না।
১০ ই জুন, ২০১৭ রাত ১২:৩৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
অবশ্য, বেশীর ভাগ মানুষ ধর্ম পালন করে আসেছ্ন শুনে শুনে
১৭| ১০ ই জুন, ২০১৭ রাত ১২:৪৪
স্বতু সাঁই বলেছেন: আল্লাহ কে বোঝে তোমার অপার লীলে,
তুমি আপনি আল্লাহ ডাকো আল্লাহ বলে।
#লালন
১০ ই জুন, ২০১৭ রাত ১:৩৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
লালন শাহ মনে হয়, দরিদ্র মানুষদের অসহায়তা অনুধাবন করেছিলেন; তাদেরকে বাস্তবতার বাইরে সামান্য শান্তি দেয়ার চেস্টা করেছিলেন।
১৮| ১০ ই জুন, ২০১৭ রাত ১২:৪৮
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
প্রানীকুলের মধ্যে মানুষের উদ্ভব খুব অল্পদিন আগে। যেখানে পৃথিবীর জন্ম ৫০০ কোটি বছর আগে।
ডায়নাশর বিলুপ্ত হয়ে গেছে ১২ কোটি বছর আগে।
মাত্র আড়াই কোটি বছর আগে মানুষের মত কিছু স্তন্নপায়ী গুহাবাসি প্রানী দেখা যেতে থাকে।
দুপায়ে হাটতো, পাথরের হাতিয়ার ব্যাবহার করতো
যারা শিকার পেলেই মেরে খেয়ে ফেলে না। বেধে রাখে পরে শীতে দুর্যোগের সময় আহার যোগায়।
তবে বিবর্তন এখনো চলমান
চলমান বিবর্তনে মানুষের ত্রুটিপুর্ন এপেন্ডিক্স ও হার্নিয়া আরো নিরাপদ অবস্থায় আসবে।
পুরুষের নিপল ক্ষতিকর নয় বিধায় আরো কয়েক লাখ বছর থাকবে।
এটিও পড়ুন।
view this link
১০ ই জুন, ২০১৭ রাত ১:৪১
চাঁদগাজী বলেছেন:
লিংক পড়ে দেখবো। মানুষ তার চারিপাশকে বুঝার চেস্টা করে সাফল্যতা অর্জন করেছে।
১৯| ১০ ই জুন, ২০১৭ রাত ১২:৫২
মোঃ কামরুজ্জামান কনক বলেছেন: এনালাইটিক্যাল ধারণা নিয়ে কথা বলার আগে চাঁদগাজীর উচিত কোন প্রাইমারী স্কুলে ভর্তি হয়ে বাংলা ভাষাটা ভালোভাবে রপ্ত করা। বাংলা বানানের এভাবে গুষ্টি উদ্ধার করে জ্ঞান দেওয়ার কোনই দরকার নেই তার। আর তার জ্ঞানের সীমাবদ্ধতাটা সবার সামনে তুলে ধরে নিজেকে পাগল প্রমাণ করাটাও বড়ই বেমানান লাগে আমার কাছে। তারপরেও কিছুই বলার নেই… গুরুজন বলে কথা ।
১০ ই জুন, ২০১৭ রাত ১:৩৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
ফাঁস-কারা প্রশ্ন কিনেছেন, মনে হয়।
২০| ১০ ই জুন, ২০১৭ রাত ১২:৫৯
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: আপাতত প্রিয়তে নিয়ে রাখলাম , অনেক গবেষনার খোরাক এতে আছে ।
অনেক মুল্যবান কথামালা এতে উঠে এসেছে ।
১০ ই জুন, ২০১৭ রাত ১:৩৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
মানুষ সব সময় তার নিজের অবস্হানকে বুঝতে চেয়েছেন, সঠিক উত্তর বেচে নেয়ার চেস্টা করছেন।
২১| ১০ ই জুন, ২০১৭ রাত ১:১৭
গেম চেঞ্জার বলেছেন: পোস্টটা অসম্পুর্ণ মনে হলো। আপনি যদি চান তাহলে আলাপ করা যেতে পারে। অনেকদিন এইসকল তথ্য নিয়ে আলাপ করা হয় না।
১০ ই জুন, ২০১৭ রাত ১:৩৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমি সামান্য ধারনা দিতে চেয়াছি মাত্র; মানুষ সময়ের সাথে কোথা থেকে শুরু করে, কিভাবে এতদুর এলেন, এই সময়ে কতদুর বুঝতে পারলেন, সেটার উপর সামান্য আলোকপাত
২২| ১০ ই জুন, ২০১৭ রাত ১:৫০
কল্লোল পথিক বলেছেন:
পোস্টটা আরও একটু বিশদ হলে ভালো হত।
১০ ই জুন, ২০১৭ ভোর ৪:০০
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমি শুধু একটা উদাহরণ টানতে চেয়েছি; খৃস্টের জন্মের আগেও মানুষ মহা বিশ্বের মডেল জানতেন একটি ছোট পরিসরে; ২২৫০ বছর পর, মানুষ সেটিকে পুরোপুরি বুঝতে পেরেছেন।
২৩| ১০ ই জুন, ২০১৭ রাত ২:১৯
স্বতু সাঁই বলেছেন: জ্ঞানে যারা গরীব তাদের চেয়ে দরিদ্র আর কে আছে এই জগতে।
১০ ই জুন, ২০১৭ ভোর ৪:০২
চাঁদগাজী বলেছেন:
অশিক্ষিত জাতিসমুহ অজ্ঞানতার জন্য অনেক বড় মুল্য দিচ্ছেন
২৪| ১০ ই জুন, ২০১৭ ভোর ৪:৩৫
মিঃ আতিক বলেছেন: ওল্ড ভার্সনের নতুন সংস্করনে কি আছে তার ধারনা দিচ্ছিলেন, প্রচলিত নতুন ভারসনে কি আছে তাও নিশ্চয় বলবেন; অপেক্ষায় রইলাম।
১০ ই জুন, ২০১৭ ভোর ৪:৫৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
ওল্ড ও নিউ টেস্টামেন্টে "সৃস্টি" আগের মতোই আছে, বদলানো হয়নি; সেই সৃস্টি অনুসারে পৃথিবীই সবকিছু, চন্দ্র ও সুর্যের কাজ পৃথিবীকে আলোকিত করা; সুর্য রাতে অবসর নেয়।
২৫| ১০ ই জুন, ২০১৭ সকাল ১১:০৫
নীলপরি বলেছেন: দারুণ বিষয় নিয়ে পোষ্ট দিয়েছেন । বেশ ভালো লাগলো ।
১০ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
সাধারণ ব্যাপার, মানুষের এনালাইটিক্যাল ভাবনার ক্রমাগত পরিশোধনের একটা উদাহরণ
২৬| ১০ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ১:৪১
স্বতু সাঁই বলেছেন: যদি বলা যায় শিক্ষা ব্যবস্থা মানুষের মধ্যে ভদ্রবেশী চৌর্যের সৃষ্টি করছে সমাজে, তাহলে কথাটা একেবারেই অমূলক হবে বলে মনে হয় না। এই ব্লগে ভালো করে খুঁজে দেখলেই পাওয়া যাবে, শত শত ব্লগার অন্যের লিখা চুরি করে ব্লগ পোষ্ট দিচ্ছে। এরা নিশ্চয় অশিক্ষিত নয়। তাহলে আপনিই বলুন, শিক্ষা তাদেরকে নৈতিকতার কোন স্তর দান করলো যে তাদের এই অবস্থা ঘটলো? যদি আপনার লিখাগুলো পর্যালোচনা করি তাহলে দেখা যাবে আপনি আধুনিক সভ্যতার সকল শিক্ষত চোরদেরকে নিয়েই সমালোচনা করেছেন। কদাচিৎ দুই একটা পোস্ট ছাড়া অশিক্ষিতদের নিয়ে আপনার সমালোচনা খুঁজে পাওয়া যাবে না। তাহলে প্রচলিত শিক্ষা মানুষের কি উপকারে আসলো তা ভালোভাবে পর্যবেক্ষন করে দেখুন, সমাজের জন্য বিষফোঁড় শিক্ষিতরা নাকি অশিক্ষিতরা। হ্যাঁ এখন যদি আপনি আধুনিকতার অগ্রগতির কথা ভেবে আপনার ভাবনার কথা বলে থাকেন, তাহলে বলবো আধুনিকতার কতটুকু আপনি বহন করবেন তার লক্ষ্য আগে নির্ধারণ করুন। লাগামহীনভাবে ঘোড়াও চালানো যায় না।
১০ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৪:১০
চাঁদগাজী বলেছেন:
মানুষ লাখ বছর কাটিয়েছেন পাথরের যুগে; শিক্ষা মানুষকে এখানে এনেছে। বাংলা ব্লগে কেহ কেহ অন্যের লেখা নিজের নামে প্রকাশ করছেন, এটা সামান্য সমস্যা; এতে সভ্যতা ভেংগে পড়ছে না; এগুলো সাময়িক।
২৭| ১০ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ২:১১
বিষাদ সময় বলেছেন: পোস্টটি পড়ে ভাল লাগলো। তবে রিফাইন নিয়ে আরো বেশি এনালিসিস আশা করেছিলাম। এক থেমিস নিয়েই হূলস্থুল চলছে আবারও গ্রীক প্রসঙ্গ!
১০ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৪:১২
চাঁদগাজী বলেছেন:
বর্তমান রাজনীতি, সায়েন্স, দর্শন, সাহিত্য ও অংকে গ্রীকেরাই অগ্রপথিক ছিলেন।
২৮| ১০ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৩:০১
জেন রসি বলেছেন: আরো বড় করে সাজিয়ে পোস্ট দেন।
১০ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৪:০৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
চেস্টা করবো! সাজিয়ে গুজিয়ে লিখা সময়ের ব্যাপার, এটা সমস্যা
২৯| ১০ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৩:১৯
ধ্রুবক আলো বলেছেন: পোষ্ট ভালো লাগলো।
বাইবেল আর টেস্টেমেন্ট যাই বলেন এগুলো সবই ইসলামের ধর্মীয় গ্রন্থ তাওরাত, যাবার, ইঞ্জিল থেকেই তথ্য সংগ্রহ করা আর কিছু নিজের মন মত কথা এডিট করে দিয়েছে আর সবচেয়ে বেশি তথ্য গ্রহণ করা হয়েছে কুরআন থেকে।
যেমন বিগ ব্যাং থিওরি যা ১৪০০ বছর আগে কুরআনে বলা হয়েছে।
আরো কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ছিলো যেগুলো হারিয়ে গেছে, যদি পাই আমি তা অবশ্যই শেয়ার করবো।
ধন্যবাদ।
১০ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৪:০৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
নিউ টেস্টামেন্ট কুরানের মতো ওহী হয়ে আসেনি; যীশু তাঁর সাগরেদ ও মানুষের সামনে যা বলেছেন, সেগুলোকে সাগরেদেরা "নিজের ভাষায়" লিখেছেন; এটা হলো নিউ টেস্টামেন্টের ইতিহাস; মানুষের নিজের ভাষায় লিখা বক্তব্য "এডিট" হওয়া স্বাভাবিক; কিন্তু যীশুর বক্তব্য তাতে হারিয়ে যায়নি বলেই মনে করছে খৃস্টান ধর্মাবলম্বীরা। তদুপরি, লেখাপড়ায়, ইতিহাস সংরক্ষণে তারাই ছিলো সবার চেয়ে সামনে; আজো আছে।
৩০| ১০ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৪:০৫
এডওয়ার্ড মায়া বলেছেন: কঠিন পোষ্ট-দূর্বল মস্তিষ্কের জন্য বোঝতে সমেস্যা
১০ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৪:১৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
ব্লগারেরা এখন অনেক উপরের লেভেলে উঠে এসেছেন।
৩১| ১০ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৪:৫০
বিজন রয় বলেছেন: রাজনীতি ছেড়ে বিজ্ঞান নিয়ে হাজির হলেন?
১০ ই জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
আধুনিক রাজনীতি পুরোপুরি বিজ্ঞান: পলিটিক্যাল সায়েন্স, সোস্যাল সায়েন্স, ইতিহাস, লজিক, ফিলোসফি, অংক, ইকোনমি, ফাইন্যন্স; পুরোপুরি বিজ্ঞান
৩২| ১০ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৫:০৬
বিজন রয় বলেছেন: ধর্মও কি বিজ্ঞান?????
১০ ই জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪২
চাঁদগাজী বলেছেন:
না, ধর্ম বিজ্ঞান নয়!
বিজ্ঞান হচ্ছে মানুষের মৌলিক জ্ঞান, যার রূপান্তর ঘটে; নীতিগতভাবে, ধর্মের রূপান্তর হওয়ার কথা নয়, যদিও তা বরাবরই ঘটে আসছে।
৩৩| ১০ ই জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৪
বিজন রয় বলেছেন: তাহলে 'ওরা' বলে কেন ধর্মউ সব, ধর্মই বিজ্ঞান। ধর্মের থেকে বিজ্ঞান বড়!!!
১০ ই জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪০
চাঁদগাজী বলেছেন:
বড় ধর্মগুলোর বয়স ৬০০০ থেকে শুরু করে ১৪০০ বছর; ১ম বড় ধর্ম আসার পর, ২য় বড় ধর্ম কেন আসলো? কারণ, প্রথমটা ক্রমেই তার কার্যকারিতা হারেয়েছিল; এভাবে ক্রমেই বারবার ধর্ম কার্যকারিতা হারেয়েছিল, তাই নতুন করে আবার এসেছে।
কিন্তু একই সময়ে মানুষের মৌলিক জ্ঞান, বা বিজ্ঞান বিশাল, বিশালভাবে উ্ৎকর্ষ লাভ করেছে।
৩৪| ১০ ই জুন, ২০১৭ রাত ৯:০৭
তারছেড়া লিমন বলেছেন: অসম্ভব রকমের সুন্দর হয়েছে ভাই............
১০ ই জুন, ২০১৭ রাত ৯:৩১
চাঁদগাজী বলেছেন:
অনেকেই লজিক খুঁজে পাচ্ছেন, দেখছি
৩৫| ১১ ই জুন, ২০১৭ সকাল ১১:৫০
স্বতু সাঁই বলেছেন: "বাংলা ব্লগে কেহ কেহ অন্যের লেখা নিজের নামে প্রকাশ করছেন, এটা সামান্য সমস্যা; এতে সভ্যতা ভেংগে পড়ছে না; এগুলো সাময়িক।"
হা হা হা... ব্লগে যার অধিকাংশ লিখাই উপদেশ বা শিক্ষামূলক, তিনিই নৈতিক স্খলন দেখে বলছেন, অতি সামান্য বিষয় হয়ে গেলো। হা হা হা... পেট ভরে হেসে নিলাম। জানি না রোজা মাকরুহ না ভঙ্গ হলো বলতে পারবো না। সিয়াম অর্থ নাকি সংযম, কিন্তু হাসতে গিয়ে হাসি তৃপ্তির সংযম করতে পারলাম না বলেই বলছি।
আমার জীবনে দেখা বাঘা রাজনীতিকরাই ডিপ্লোমেটিক হয়ে থাকে। স্বার্থসিদ্ধর অন্যের মন রক্ষার্থে হা তে হা ও না তে না বলে থাকে। তাই রাজনীতিকরা নৈতিক হতে পারে না। নৈতিক স্খলন দেখে ওদেরই মুখে সাজে এতো সামান্য বিষয়। এ বিষয়ে অবশ্য কোরানে সুন্দর ব্যাখ্যা দান করেছেন আল্লাহ।
সুরা বাকারার আয়াত ৮-১৪:
৮) কিছু লোক আছে যারা বলে, 'আমরা আল্লাহ ও অন্তিমকালের বা কিয়ামতের উপর ইমান এনেছি' কিন্তু তারা আসলে মুমেন নহে।
৯) তারা আল্লাহ ও মুমেনকে ঠকাতে চায় কিন্তু তারা নিজেরাই ঠকছে তা তারা বুঝে না।
১০) তাদের মনে রোগ আছে, পরে আল্লাহ তাদের রোগ বাড়িয়ে দেন, তাদের মিথ্যাবাদিতার জন্য রয়েছে কঠিন সাজা।
১১) যখন তাদেরকে বলা হয়, "জগতে অশান্তি সৃষ্টি করো না," তারা বলে, 'আমরা তো শান্তি প্রতিষ্ঠা করছি।'
১২) সাবধান! নিশ্চয় তারাই অশান্তি সৃষ্টি করে, কিন্তু তারা তা বুঝে না।
১৩) আর তাদেরকে যখন বলা হয়, "মুমেনদের মত ইমান আনো," তারা বলে, 'কী!আমরা ঐ মূর্খদের মত ইমান আনবো?' সাবধান! নিশ্চয় তারাই মূর্খ, তারা তা জানে না।
১৪) আবার যখন তারা মুমেনদের সাথে সাক্ষাৎ করে তখন বলে, 'আমরা তোমাদের মতই ইমান এনেছ,' কিন্তু যখন আপন দলের শয়তান দলপতিদের সাথে গোপনে মিলিত হয় তখন বলে, 'আমরা তো মুমেনদের সাথে তামাশা করি মাত্র।'
উপরোক্ত আল্লাহর বাণীর পরে আমার আর কোন বক্তব্য থাকে না।
১১ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৫:২৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
বাংগালীর জন্য ব্লগিং নতুন বিষয়; স্হিতিশীল হতে সময় লাগবে; মানুষ সুরা ভুলে যাবেন, কিন্তু ব্লগিং ভুলবেন না।
৩৬| ১১ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৩
স্বতু সাঁই বলেছেন: বাংলা ব্লগের কোন ভবিষ্যৎ আছে বলে আমি মনে করি না। কিছুদিন ধরে বিভন্ন ব্লগ ঘুরে ঘুরে দেখছি, কোথাও বাঙালী সংস্কৃতি নিয়ে আলোচনা নাই, সব জায়গাতে ভিন দেশীয় চর্চ্চা নিয়ে ব্যস্ত। বাংলা যদি না থাকে, বাঙালী যদি না থাকে, শুধু বাংলায় পোস্ট দিলে তো আর বাংলা ব্লগ হয় না। ব্লগের প্ারম্ভের দিকে যে ব্লগাররা ছিল, এখন তাদেরকেউ আর দেখি না। মনে পড়ে গেদু চাচা, চিকনমিয়া, চোর, আরিফুর রহমান, স্বাধীনতা তুমি, মলিউকুল, এক্সিমো ওদের কথা। ব্লগিং করতে দেখেছিলাম ওদেরকে। ওদের মধ্যে যেরূপ দেশাত্ববোধ দেখেছিলাম, এখকার ব্লগারদের মধ্যে তার কিছুই নাই। সচলায়তন আচল হয়ে পড় আছে। মুক্তমনা নাস্তিকমনা হয়েছে, আমার ব্লগ তার ব্লগ হয়েছে, সামু তো আমু শুরু থেকেই। এসব ব্লগ নিয়ে বাংলা ব্লগিং এর ভবিষ্যৎ উন্নতির কথা কল্পনা করা যায় না। বাংলা ব্লগে বাংলাদেশে কথা না, শুধু কোরান পাঠ চলবে আজীবন।
১১ ই জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
পুরানো ব্লগারদের জন্য সন্মান রলো; উনারা ছিলেন শুরুতে, শুরু সব সময় বর্ণাঢ্য হয়।
ব্লগিংকে থামায়ে দিয়েছেন বেগম জিয়া, মাহমুদুর রহমান, মোল্লা শফি; এবং শেখ হাসিনা ৫৭ ধারা করে; তারপরও বাংগালীরা ভালো করছেন।
ব্লগের বাহিরে, বেশীর ভাগ শিক্ষিত বাংগালী মোটামুটি নির্বোধ।
৩৭| ১২ ই জুন, ২০১৭ সকাল ১০:৪৯
চিন্তিত নিরন্তর বলেছেন: বাইবেল যতটা আধুনিক ছিল ২০০০ বছর আগে সেটা নিয়ে কোন সমালোচনা চলে না। ওরা আরো আধুনিক হত যদিনা রোমানদের খপ্পরে না পরত। রোমানরা তাদের আদি ধর্মকে বাইবেলের সাথে মিলিয়ে দিয়েছে। গীর্জায় যে যীশু মূর্তি দেখা যায় সেটাই তার প্রমাণ। ওরা একসময় মূর্তিপুজক ছিল।
১২ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৪:৫২
চাঁদগাজী বলেছেন:
ধর্মকেও সময়কালীন পরিবেশের উপর ভর টিকে থাকতে হয়েছে; ধর্মকে এখনো পরিবেশের উপর ভর করে টিকতে হচ্ছে।
৩৮| ১২ ই জুন, ২০১৭ সকাল ১১:৪২
স্বতু সাঁই বলেছেন: "ব্লগের বাহিরে, বেশীর ভাগ শিক্ষিত বাংগালী মোটামুটি নির্বোধ।"
না, এটা আমি মানতে রাজি নই। কারণ ব্লগগুলো সীমিত পরিসর নিয়ে, বলা যায় একটা গণ্ডির মধ্যে সীমাবদ্ধ। কিন্তু এফবি বিশাল পরিসর নিয়ে, শুধু যে দেশের কমিউনিটি নিয়ে গড়া তা নয়, লেখনীর ভাবনাগুলো যদি সুন্দর হয় তাহলে মেধাবী বিদেশীরাও আকৃষ্ট হয়। আমি তো দুজনকে বাঙলা পড়াতেও শিখিয়েছি। বাংলা সাহিত্যের প্রতি আগ্রহ অনেক। বাংলা ভাষা আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা হওয়াতে সাহিত্য প্রেমী অনেক বিদেশীদের বাংলা ভাষা শিখার আগ্রহ বেড়েছে। এপার বাংলা ও ওপার বাংলার বাঙালীদের মধ্যে সৌহার্দ বৃদ্ধি পাচ্ছে, ফলে এপার বাংলার সাহিত্যিকদের মধ্যে সাহিত্যচর্চ্চার পরিসর বৃদ্ধি পেয়েছে। এতে করে রবিন্দ্রনাথ নজরুল জীবনান্দ জসিমুদ্দিন লালন এসব পাঠের প্রবণতা বেড়েছে। এখন কথা হলো, আপনি কাদের সাথ মিশবেন সেটা আপনাকেেই নিতে হবে। আপনি যদি ম্লেচ্ছদের সাথে সংসর্গ করতে চান তাহলে ম্লেচ্ছর অভাব নাই। আর যদি পরিহার করে চলতে চান তাও পারেন। সেটা নির্ভর করে মানসিকতার উপর। ব্লগ একটা কুপের মত। সমুদ্রে বসে আকাশকে যত পরিসরে দেখা যায়, কুপে বসে সেই পরিসরে দেখা সম্ভব নয়। যার আকাশ যতো বড় তার ভাবনার পরিসরটাও ঠিক ততো বড়ই হয়।
১২ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
শিক্ষা ও পরিবেশের উপর নির্ভর করে মানুষের ধারনাশক্তি গড়ে উঠে; ব্লগের বাহিরে যারা আছেন, তারা নিজের ধারণাশক্তিকে পরখ করে দেখার সুযোগ পায় না; ফলে, কারো ধারনায় ভুল থাকলে তা থেকে যায়।
৩৯| ১২ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৫:২২
স্বতু সাঁই বলেছেন: যারা হাল্কা মাপের তারা হাল্কা সর্বত্রই। যেমন হাইড্রজেন অক্সিজেন হয়না, জল তেমনি ভাবা অগ্নিও হয় না।
১২ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৫:২৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
বাংলাদেশের শিক্ষিতদের ভালোভাবে পর্যবেক্ষণ করেন, শোনেন; দেখবেন, তাদের ভাবনা, ধারনা ও চালচলন সভ্যতার তুলনায় অনেক পেছেন।
৪০| ১২ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৫:২৯
স্বতু সাঁই বলেছেন: সে তো আছেই। কেবলই ম্লেচ্ছ থেকে ডানা মেলে উড়তে শিখেছে। একটা জাতি কি পঞ্চাশ বা একশ বছরে জাতে উঠতে পারে?
১২ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
মানুষ বেঁচে থাকে গড়ে ৭০ বছর, সেই সময়ের মাঝে সে সম্ভাব্য সবকিছু করে, ও আশা করে; ফলে, আগামী ১০০ বছরে কি হবে, সেটা নিয়ে মানুষ সুখ ভাবনায় হাত-পা গুটিয়ে বসে থাকে না।
©somewhere in net ltd.
১| ০৯ ই জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১১
কুঁড়ের_বাদশা বলেছেন:
চাঁদ গাজী ভাই আপনার ব্লগে অনেক দিন পরে আমার একটা মনে মত পোষ্ট পড়লাম । আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। আপনার এ টাম্পকে নিয়ে পোষ্টগুলো পড়ি কিন্তু মন্তব্য করা হয়না । কারণ, দেশের পলিটিক্স ও ইন্টারন্যাশনাল পলিটিক্স ও বুঝি কম, এবং তা আমার ভালও লাগেনা....।
আশা করি, মাঝে মাঝে দু একটা এমন পোষ্ট দিবেন । ভালো থাকুন।