নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

মুসলমানদিগকে প্রাকৃতিক জ্ঞান আহরণ করতে হবে!

২১ শে জুন, ২০১৭ রাত ৩:৩৭



মুসলমানদের আজকের বিপর্যয়ের মুলে কি কি কাজ করছে? উত্তর: (১) ইহুদী নাসারাদের ষড়যন্ত্র (২) কোরানের শিক্ষা থেকে দুরে সরে যাওয়া, কোরান নিয়ে গবেষণা না করা।

প্রথম উত্তরটা পাবেন যারা মাহফিল ইত্যাদিতে ওয়াজ করেন, জীবনে একজন ইহুদীও দেখেননি; এবং বর্তমান পোপের নাম জানেন না; ভেটিকান কি, উহা কোথায়, উহার আয় ব্যয় সম্পর্কে যার মাথায় কিছু নেই, তাদের কাছে!

দ্বিতীয় উত্তরটা মোটামুটি জামাত, শিবির, ও মাদ্রাসার ছাত্র, বুয়েট, রাজশাহী ও চট্টগ্রাম ইউনিভার্সিটিতে যারা পড়ছেন, তাদের।

যাক, উত্তর ২টিই ভুল; ইহুদী ও খৃস্টানরা বর্তমানে মুসলমানদের বিপক্ষে কোন ষড়যন্ত্র করে না; কারণ, ইউরোপ, আমেরিকা ও কানাডার মানুষ শান্তিপ্রিয়; অশান্তি-প্রিয় হচ্ছে আফ্রিকা ও এশিয়ার বেশী ভাগ লোকজন। আজ, কোরান ও কোরানের সম্পুরক ধর্মীয় পুস্তক প্রকাশনীর দিক থেকে বিশ্বে ২য় স্হানে আছে, ৪০ মিলিয়নের বেশী কপি ছাপানো হয় বছরে। রসুলে ( স: )'এর সময়ে কয় কপি কোরান ছিল আরবে? আব্বাসীয় যুগে কত কপি কোরান ছিল, এবং কতজন পড়তে পারতেন? এখন শতকরা ৯০ ভাগ মুসলমান পড়তে পারেন; যিনি মাতৃভাষায় নিজের নাম লিখতে জানেন না, তিনিও আরবীতে সুরা কালাম পড়তে জানেন।

কোরানের বেশীর ভাগ সুরা নাজেল হয়েছিল নবী (স: ) সময়ের সামাজিক ও ধর্মীয় সমস্যার সমাধান হিসেবে; ততকালীন সময়ে আল্লাহ মানুষের জন্য কোরানে "মেনডেলিভের পেরিওডিক টেবিল" দেননি; কিংবা পদ্মাসেতুর স্ট্রাকচারেল কালকুলেশনের ফরমুলাও দেননি; কোরানে এন্টিবাওটিকের কম্পাউন্ডের সিমবোল দেয়ার দরকার ছিলো না; কারণ ততকালীন মানুষ অতটুকু রসায়ন, পদার্থ বিজ্ঞান জানতেন না। কোরানে এমনভাবে বাণী দেয়া হয়েছে, যেন মানুষ বুঝতে পারেন; এবং ততকালীন মানুষ আজকের মানুষ থেকে বেশ কম বুঝতেন।

রসুল ( স: ) কোরান পাওয়ার আগেও মক্কা ও আশে পাশের মানুষদের প্রাকৃতিক জ্ঞান ছিল; হয়তো গ্রিক, পারসিক, বা রোমানদের সমান ছিলো না; তারা পশু পালন করতেন, কুয়া তৈরি করতেন, মরুদ্যানে চাষ করতেন, তাঁবু বানাতেন, তলোয়ার, বর্শা বানাতেন। কোরান আসার পর, তাদের প্রাকৃতিক জ্ঞান সাথে সাথে বাড়েনি, সময় লেগেছে; তাদের প্রাকৃতিক জ্ঞান বেড়েছে পারশিক, রোমান ও গ্রীকদের সংস্পর্শে এসে; এরপর আববাসীয় যুগে তারা নিজেরাও প্রাকৃতিক জ্ঞান উন্নয়নের চর্চা করেছেন। কোরান আসার আগে, গ্রীকেরা প্রাকৃতিক জ্ঞানে অনেক অগ্রসর ছিল। খৃস্টান ধর্ম ইউরোপে প্রসার হওয়ার পর, প্রাকৃতিক জ্ঞানের সাথে ধর্মীয় জ্ঞানের তেমন সংঘর্ষ হয়নি। আব্বাসীয়দের থেকে শুরু অটোম্যানদের সময়ে প্রাকৃতিক জ্ঞান যতটুকু উন্নতি লাভ করে, তার সামান্যটুকুও প্রসার লাভ করেনি; কারণ, শিক্ষার বিস্তার ঘটেনি।

রেনেসাঁর পুর্বে মুসলিম এলাকায় আল আজহার ব্যতিত নামকরা কোন ইউনিভার্সিটি ছিলো না; নবম ও দশম শতকে ইউরোপে অসংখ্য ইউনিভার্সিটি গড়ে উঠেছে; এসব ইউনিভার্সিটি ছিল রেনেসাঁর জন্মস্হান।

ওল্ড টেস্টামেন্ট, নিউটেস্টামেন্টের সাথে প্রাকৃতিক জ্ঞানের বিশাল কোন সংঘর্ষ হয়নি; সুতরাং, কোরানের সাথে প্রাকৃতিক জ্ঞানের সংঘর্ষের কোন কারণ থাকতে পারে না। অটোম্যনারা মানুষকে পেছনে ধরে রেখে, রাজতন্ত্র চালিয়ে যাবার জন্য ইউনিভার্সিটির যায়গায় মাদ্রাসা করেছিল, যা আজকের পাকিস্তানও করে বেড়াচ্ছে; এতে মুসলমানেরা বিশালভাবে পেছনে পড়ে যায় প্রাকৃতিক জ্ঞানে। এইসব মাদ্রাসার লোকেরা কোনভাবেই ইউরোপের ইউনিভার্সিটির লোকদের সাথে পেরে উঠছিলো না; তারা নিজেদের দৈন্যতা ঢেকেছে অন্যদের উপর দোষ চাপায়ে, স্বয়ং প্রাকৃতিক জ্ঞানকে অপবাদ দিয়ে; তারা প্রাকৃতিক জ্ঞানকে অস্বীকার করে আসছিলো; আজকেও করছে।

প্রাকৃতিক জ্ঞান কঠিন; কারণ ইহা সময়ের সাথে সামনুপাতিক হারে বাড়ছে; ইহা ধর্মীয় জ্ঞান থেকে কঠিন; কিন্তু ইহা ধর্মীয় জ্ঞানের সম্পুরক; মুসলমানদেরকে প্রাকৃতিক জ্ঞান আহরণ করতে হবে; তখন তারা বুঝতে পারবে, তারা কেন পেছনে।


মন্তব্য ১২৬ টি রেটিং +১৫/-০

মন্তব্য (১২৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে জুন, ২০১৭ রাত ৩:৪৬

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: কোরআন ও সুন্নাহ থেকে দূরে সরে যাওয়াই মুসলিমদের পিছিয়ে পরার কারণ। একই ছবি বার বার ব্যবহার কেন ? ভাল থাকুন।

২১ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪২

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি নিশ্চয়ই আল আজহারের পিএইচডি নন, অন্ধকারে ঢিল ছুঁড়লে কাজ হবে না, সভ্যতাকে বুঝতে হবে।

কিছু ছবি আছে, সেগুলো আমার খুবই পছন্দের

২| ২১ শে জুন, ২০১৭ রাত ৩:৫১

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: আপনার পোষ্ট মনোযোগ দিয়ে পড়লাম। বাস্তব কথাই বলেছেন। পিছিয়ে পড়া মুসলমানকে এগিয়ে যেতে হলে তাদেরকে জ্ঞান বিজ্ঞানে এগিয়ে যেতে হবে। এর কোন বিকল্প নেই। তবে অবাক করা বিষয় হলো আপনি ক্বোরআন-হাদীস নিয়েও লিখতে পারেন।

২১ শে জুন, ২০১৭ ভোর ৪:০৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমি কোরান, হাদিস ব্যাখ্যা করার চেস্টা করবো না; তবে, মানুষের প্রাকৃতিক জ্ঞান অবশ্যই ধর্মীয় জ্ঞানের সম্পুরক।

৩| ২১ শে জুন, ২০১৭ ভোর ৪:০৮

দেশী পোলা বলেছেন: প্রাকটিকাল দিক দিয়া দেখলে শিক্ষিত জনগোস্ঠী এখন আর এইসব মুল্লাদের পাত্তা দেয় না, মিলাদ মেহফিলে আরও অনেক কিছুই অনেকে বলে, মানুষজন এককান দিয়া শুইনা আরেক কান থেকে বের করে দেয়।
আপনি মেয়েদেরকে শিক্ষিত করেন, দেশ বদলে যাবে, শিক্ষিত মায়েরা তাদের ছেলেমেয়েদেরকে এমন অশিক্ষিত মুর্খ বানাবে না

২১ শে জুন, ২০১৭ ভোর ৪:১৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


মানুষ বুঝতে চাচ্ছে মুসলমানদের এত অফাধ সম্পদ থাকতে তাদেরকে ইুরোপের রাস্তায় কেন রিফিউজী হতে হচ্ছে? সৌদীতে কেন এত দেরীতে ইউনিভার্সিটি হলো?

শিক্ষিত মায়েরা আগামীদিনের নতুন জেনারেশনকে আলো দেখাবেন।

৪| ২১ শে জুন, ২০১৭ ভোর ৪:০৮

জাহিদ অনিক বলেছেন: রাজশাহী চিটাগাং ভার্সিটি মেডিকেলে যেসব ছাত্র বাইরে থেকে পড়তে যায় , যাওয়ার প্রথম চার মাসের মধ্যে ধর্মীয় জ্ঞান তরতর করে বেড়ে উঠতেই থাকে। এক একজন বিরাট বড় স্কলার হয়ে যায়। এই তরতর করে বেড়ে ওঠা জ্ঞান অল্প একটু বাতাসেই আবার ধসে পড়ে যখন ইহারা উক্ত এলাকা ছেড়ে চাকরি-বাকরি নিয়ে অনত্র গমন করে।
এই ব্যাপারটাকে বলা যায় এলাকার বাতাস গায়ে লাগা ।

২১ শে জুন, ২০১৭ ভোর ৪:১৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


এগুলো নিজের বই উল্টায়ে দেখার সুযোগ পায় না, মানুষের জন্য বেহেশতের নকল চাবি বানায়।

৫| ২১ শে জুন, ২০১৭ ভোর ৪:৩২

আশরাফুল ইসলাম (মাসুম) বলেছেন: "ওল্ডা টেস্টামেন্ট, নিউটেস্টামেন্টের সাথে প্রাকৃতিক জ্ঞানের সংঘর্ষ হয়নি;"
গ্যালিলিওর সাথে চার্চের কি নিয়ে সংঘর্ষ ছিলো?এরকম অসংখ্য নজির আছে!

২১ শে জুন, ২০১৭ ভোর ৫:২১

চাঁদগাজী বলেছেন:


হাতেগোণা সামান্য কিছু হয়েছে, কিন্তু ইউরোপ সব সময় জ্ঞানমুখী ছিলো

৬| ২১ শে জুন, ২০১৭ ভোর ৫:৪৩

তাতিয়ানা পোর্ট বলেছেন: Peace TV er oi lok to medical degree thekeo chagoler moto kotha bole.

২১ শে জুন, ২০১৭ ভোর ৫:৫০

চাঁদগাজী বলেছেন:


কিছু পিএইচডিও আছে, যারা মানুষের লব্ধ প্রাকৃতিক জ্ঞানের সাথে ধর্মীয় জ্ঞানের সম্পৃক্ততা বুঝে না; ওরা বুঝে না যে, মানুষ টিকে আছে জ্ঞানচর্চা করে, এবং আজকের সভ্যতা এখানে এসেছে মানুষের লব্ধ জ্ঞানের কারণে।

৭| ২১ শে জুন, ২০১৭ সকাল ৭:১৬

কলাবাগান১ বলেছেন: সকালে চায়ে চিনি কম পড়লেও ইহুদি/নাসারাদের ষড়যন্ত্র খুজে পায় এনারা। কাল দেখেছেন যে একজন পোস্ট দিল যে ফেসবুকে চিঠি ৭ বার আরেক জন দিলে সুখবর পাওয়া যাবে, তাও নাকি ইহুদি/নাসারাদের ষড়যন্ত্র। আজকাল ইহুদি/নাসারা বাংলাতেও চিঠি লিখে।

২১ শে জুন, ২০১৭ সকাল ৭:২৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


মুসলমানেরা প্রাকৃতিক জ্ঞানে বেশ পেছনে পড়ে গেছেন; ফলে, বিশ্ব সমাজে নিজের অবস্হান নির্ণয় করতে অক্ষম হচ্ছেন; মুসলাানেরা রেনেসাঁকে স্বাগত জানাতে লজ্জা পেয়েছে; কারণ, রেনেসাঁয় তাদের অবদান তেমন ছিলো না। নিজেদের অজ্ঞতাকে ঢেকেছে অন্যদের দোষ দিয়ে।

যাক, নিজেদের সমস্যা বুঝতে পারলে, সমাধান খুঁজে পাবে।

৮| ২১ শে জুন, ২০১৭ সকাল ৮:২৩

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: এদেশে যখন ইংরেজ ক্ষমতায় আসে তখন আলেম সম্প্রাদায়ের বেশিরর ভাগ ফতোয়া দিয়েছে ইংরেজি শিক্ষা করা হারাম! (অথচ কোরআন এবং হাদিসে হারামের সু-স্পষ্ট তালিকা আছে। সেখান কোথা লিখা নাই বিজ্ঞান, বিদেশী ভাষা, জ্ঞান অর্জন করা হারাম, তারা নিজেদের জন্য যা অপছন্দ মনে করেছে তা মানুষদের জন্য হারাম হিসেবে সাবস্ত করেছে)। উপমহাদেশে যখন মুসলমানরা পিছে পড়ে গেল তখন তারা(আলেমসমাজ) নতুন করে ফতোয়া দিল ইংরেজি ভাষা নয় ইংরেজ হওয়া হারাম! অর্থাৎ সময়ের সাথে তাল মিলাতে না পাড়লে পিছে পড়ে যেতে হয়। ধর্মের সাথে বিজ্ঞানের বিরোধ নেই, এই বিরোধ কিছু আবালের সৃষ্টি। এই আবালদের প্রভাব দিন দিন কমে যাচ্ছে। মানুষ নিজে থেকেই জানতে পারছে ধর্মীয় বিধি নিষেধ।

আতঙ্কের কিছু নেই, এখন আর কেউ হুজুরদের/আলেমদের কথায় প্রভাবিত হয়ে ছেলে সন্তান কে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি করে না। নিজেদের সামর্থ অনুযায়ী শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি করছে।

২১ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৪:২২

চাঁদগাজী বলেছেন:



যে যেখানে পড়ুক, তাকে বর্তমান ও ভবিষ্যত সভ্যতায় টিকে থাকার জন্য সকল প্রকার প্রাকৃতিক জ্ঞান আহরণ করতে হবে।

৯| ২১ শে জুন, ২০১৭ সকাল ৮:৩৫

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: নিজেদের দৈন্যতা ঢেকেছে অন্যদের উপর দোষ চাপায়ে, স্বয়ং প্রাকৃতিক জ্ঞানকে অপবাদ দিয়ে; তারা প্রাকৃতিক জ্ঞানকে অস্বীকার করে আসছিলো; আজকেও করছে।...........এই সত্য কথাগুলো বলার সাহস সবার থাকে না, এমন কথার বিরুদ্ধে সঠিক প্রতিউত্তর না দিতে পারলে নাস্তিক ট্যক লাগিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করা হয় অনেক সময়।

২১ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৪:২৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


ধর্মীয় জ্ঞান যদি সভ্যতাকে ধরণা করতে না পারে, ধর্মীয় জ্ঞান দুর্বল হয়ে যাবে।

১০| ২১ শে জুন, ২০১৭ সকাল ৮:৪১

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: আপনার পোষ্ট মনোযোগ দিয়ে পড়লাম। বাস্তব কথাই বলেছেন। পিছিয়ে পড়া মুসলমানকে এগিয়ে যেতে হলে তাদেরকে জ্ঞান বিজ্ঞানে এগিয়ে যেতে হবে। এর কোন বিকল্প নেই। তবে অবাক করা বিষয় হলো আপনি ক্বোরআন-হাদীস নিয়েও লিখতে পারেন।

সত্ত্যি সত্ত্যি আমিও অবাক হয়েছি। তবে অনেক ভাল লিখেছেন। এমন আরও লিখুন।

২১ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৪:২৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



আশাকরি, ব্লগারেরা প্রাকৃতিক জ্ঞান'এর প্রয়োজনীয়তা বুঝতে পারবেন।

১১| ২১ শে জুন, ২০১৭ সকাল ১১:৩৬

কানিজ রিনা বলেছেন: আরে আমি অনেক আগেই বুঝে ছিলাম
তাই বলেছিলাম, চাঁদগাজীর অবর্তমানে
সুর্যগাজী একজন সৃস্টি হবে কিনা।
চাঁদগাজী পৃথিবীর ট্যাম্পু বুস পুতিন বাদশাদের
বিরুদ্ধে কথা বলার সাহস রাখে। তার বলিষ্ট
আত্বার মত আর একজন সুর্যগাজী আসলে
মনেহয় পৃথিবীর মানুষ উপকৃত হবে।
ধন্যবাদ।

২১ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৪:৩১

চাঁদগাজী বলেছেন:


আগামীদিনের ব্লগারেরা সবকিছুকে আজও পরিস্কারভাবে বুঝবেন; তারাই সমাজকে সুসংগঠিত করবেন জ্ঞান ও নতুন ধারণাকে ঘিরে।

১২| ২১ শে জুন, ২০১৭ দুপুর ১:০৫

বাবুরাম সাপুড়ে১ বলেছেন: কোরানের বেশীর ভাগ সুরা নাজেল হয়েছিল নবী (স: ) সময়ের সামাজিক ও ধর্মীয় সমস্যার সমাধান হিসেবে...
--বলেন কি ?? খালি নবীজির সময়ের সামাজিক ও ধর্মীয় সমস্যার সমাধান হিসেবে কোরান নাজেল হয়েছিল ?? কোরান কি সর্বকালের ,সর্বসময়ের ,সর্ব সমস্যার সমাধানএর কিতাব নয় ? আপনার ঈমানের সমস্যা আছে , এই সমস্যা সমাধানের জন্য খুব জলদি কোনো ইছলামিক স্কলার যেমন মহাজ্ঞানী জাকির নায়েকের সাথে যোগাযোগ করেন!

ততকালীন সময়ে আল্লাহ মানুষের জন্য কোরানে "মেনডেলিভের পেরিওডিক টেবিল" দেননি; কিংবা পদ্মাসেতুর স্ট্রাকচারেল কালকুলেশনের ফরমুলাও দেননি; কোরানে এন্টিবাওটিকের কম্পাউন্ডের সিমবোল দেয়ার দরকার ছিলো না; কারণ ততকালীন মানুষ অতটুকু রসায়ন, পদার্থ বিজ্ঞান জানতেন না।

বলেন কি ?? কোরানে বিগ -ব্যাং থেকে কোয়ান্টাম ফিজিক্স , জেনেটিকস থেকে অ্যাস্ট্রোনমি সমস্ত কিছুর জ্ঞান আছে , বিজ্ঞানময় গ্রন্থ --বুক অফ সাইন ,......ইহুদী -নাছারা গুলো এই বিজ্ঞানময় গ্রন্থ পড়েই সব নোবেল প্রাইজ পেয়ে গেলো , মুসলমানরা কোরান পড়ে না ,তাই পায় না। আপনি ঈমানের চিকিৎসা করেন , ডা: জাকির নায়েক এব্যাপারে ভালো ডাক্তার !

২১ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


কিতাবী ধর্মের প্রতিটি গ্রন্হে সমসাময়িক সামজিক ও ধর্মীয় বিপর্যয় থেকে বের হয়ে আসার জন্য মানুষকে নতুন সমাধানের কথা বলা হয়েছে। কিতাবগুলো মানুষের বুঝার স্তরে রাখা হয়েছিল, যাতে মানুষ বুঝতে পারে।

১৩| ২১ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৩:০২

ধ্রুবক আলো বলেছেন: কোরানের শিক্ষা থেকে দুরে সরে যাওয়া, কোরান নিয়ে গবেষণা না করা,মুসলমানেরা এইজন্যই অনেক পিছিয়ে আছে। আমাদের দেশে কোরআনের যেই অসীম জ্ঞান তা বিস্তারিত আলোচনা করা হয় না, অনেক দেশেই একই অবস্থা, সবাই কোরআন থেকে দূরে সরে গিয়েছে। তাই মুসলমানদের আজ দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।

কোরানের বেশীর ভাগ সুরা নাজেল হয়েছিল নবী (স: ) সময়ের সামাজিক ও ধর্মীয় সমস্যার সমাধান হিসেবে...
কোরআন হলো পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান, পৃথিবীর শুরু থেকে কিয়ামত এবং মৃত্যুর পর পুনুরুত্থানের জীবন সব কিছু বিস্তারিত বলা আছে।

ততকালীন সময়ে আল্লাহ মানুষের জন্য কোরানে "মেনডেলিভের পেরিওডিক টেবিল" দেননি; কিংবা পদ্মাসেতুর স্ট্রাকচারেল কালকুলেশনের ফরমুলাও দেননি; কোরানে এন্টিবাওটিকের কম্পাউন্ডের সিমবোল দেয়ার দরকার ছিলো না; কারণ ততকালীন মানুষ অতটুকু রসায়ন, পদার্থ বিজ্ঞান জানতেন না।

এখানে কিছু বলার আছে, কোরআনে বিজ্ঞান, চিকিৎসা সব ধরণের জ্ঞান শিক্ষার বিশদ বর্ণনা উল্লেখ আছে, যেমন বিগ ব্যাং থিওরি যা ১৪০০ বছর আগেই কোরআনে নাজিল হয়েছে। চিকিৎসা বিদ্যার কথা, ফিজিক্স, বা রসায়ন, জীব বিজ্ঞান আরও অনেক বিদ্যা সম্বন্ধে বলা হয়েছে।
কোরআনে সব বর্ণনা এমন ভাবে দেয়া যেন সবাই বুঝতে পারেন। তৎকালীন মানুষ বুঝেছিলো কিন্তু সবাই কাজে লাগাতে পারেনি, দেখুন চিকিৎসা বিজ্ঞানের জনক বলে ইবনে সিনাকে, উনি চিকিৎসা বিজ্ঞানে বিপ্লব ঘটান এখনও উনার নাম উজ্জ্বল।
আর এখন দিনের বেশির ভাগ মানুষ কোরআন গবেষণায় ব্যস্ত না, এর জন্য অনেকেই দায়ী, নিজেদের ইচ্ছেও কম। অথচ উচিত সবার কোরআনের জ্ঞানে আলোকিত হওয়া। এই দেশের আলেম গণ কোরআনের সঠিক বর্ণনা ও শিক্ষা দিতে ব্যর্থ হচ্ছেন। কোরআনের শিক্ষা যদি বিস্তারিত তাফসির/অনুবাদ শানে নুজুল সহ যদি সবার মাঝে ছড়িয়ে দেয়া যেত তাহলে মুসলমানদের মত শক্তিশালি জাতি পৃথিবীতে দ্বিতীয় কেই হতো না।
ভাই কেউ হয়তো মন্তব্য দেখে আমাকে জিজ্ঞেস করতে পারে যে আমি তাফসির সহ তিলাওয়াত করি কি না! আমি সব সময় তাফসির সহ তিলাওয়াত করি। আমার উপদেশ যারা সবসময় কোরআন তিলাওয়াত করেন তারা কোরআন এক খতম দুই খতম দেয়ার পেছনে না ছুটে অন্তত এক আয়াত বুঝে তিলাওয়াত করার চেষ্টা করুন, বুঝতে চেষ্টা করুন যে আল্লাহ্ এই বাণী ধারা কিভাবে জীবন যাপন করতে বলেছেন।
*কোরআন খতম মানে সম্পূর্ন ৩০পাড়া তিলাওয়াত সম্পূর্ণ করা।

অনেক বড় মন্তব্য হয়ে গেছে, গাজী ভাই, সুন্দর পোষ্ট করেছেন, আরেকটু সাবলীল বিস্তারিত থাকলে আরও ভালো হত। তারপরও ভালো হয়েছে। অনেক ধন্যবাদ।








২১ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



বর্তমান "বিগ ব্যাং থিওরি" পুরোপুরি সম্পুর্ণ নয়; ফলে, কোরানে যদি "বিগ ব্যাং থিওরি" থাকে কোরান অসম্পুর্ণ থেকে গেছে। ফিলোসফি হলো সকল "প্রাকৃতিক জ্ঞানের সামগ্রিক প্রয়োগ", ওখানে ইউরেনিয়ামের ফর্মুলা ধর্ম নিয়ে আলাপ হয় না, ধরে নেয়া হয় যে, উহা পদার্থ বিদ্যার বইতে থাকিবে। কোরানের অনুসারীরা নিশ্চয় নতুন করে প্রাকৃতিক জ্ঞান লাভ করে, তাকে তাদের ধর্মীয় জ্ঞানের সাথে সংযোজিত করে আসছেন সব সময়।

আপনি কোন বই থেকে পৃথিবী যে গোলাকার তার প্রমাণ শিখেছেন?

১৪| ২১ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৩:০৮

ধ্রুবক আলো বলেছেন: বাপুরাম সাপুড়ে১ আপনাকে বুঝতে চেয়েছেন যে, কোরআন সম্পর্কে আপনার আরও কিছু বিস্তারিত জ্ঞান অর্জন করা দরকার। উনি হয়তো সম্পূর্ণ বুঝিয়ে বলতে পারেন নি। আপনি এই বিষয়ে যত পড়বেন ততই জ্ঞান লাভ করবেন।

ডঃ জাকির নায়েক, ডঃ বিলাল ফিলিপস (Dr. Bilal Phillips) সহ আরও অনেক ইসলামিক স্কলার আছেন যাদের বক্তব্য আপনি শুনতে পারেন,

১৫| ২১ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৩:৩০

প্রথমকথা বলেছেন: কোরআন আর হাদিস অনুসরণ করলে মোসলমানদের এই সমস্যা থাকতো না,
"প্রাকৃতিক জ্ঞান কঠিন; কারণ ইহা সময়ের সাথে সামনুপাতিক হারে বাড়ছে; ইহা ধর্মীয় জ্ঞান থেকে কঠিন; কিন্তু ইহা ধর্মীয় জ্ঞানের সম্পুরক; মুসলমানদেরকে প্রাকৃতিক জ্ঞান আহরণ করতে হবে; তখন তারা বুঝতে পারবে, তারা কেন পেছনে"।
খুব সুন্দর পোষ্ট।

২১ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


মনে হয়, এই বক্তব্যটুকু সঠিক।

১৬| ২১ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৭

বিএম বরকতউল্লাহ বলেছেন: পড়লাম। এবং খুব উপকার হলো।
শুভেচ্ছা্ নিন।

২১ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৪:১৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


প্রাকৃতিক জ্ঞান না থাকলে মানুষ সময় ও সভ্যতাকে বুঝতে পারার কথা নয়।

১৭| ২১ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৬

বিজন রয় বলেছেন: মুসলমানদিগকে প্রাকৃতিক জ্ঞান আহরণ করতে হবে!........... তাহলে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ করবে কারা??

২১ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৪:১৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


ছাত্র, শিক্ষক ও শিক্ষিতরা।

১৮| ২১ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৪:৩১

নিরাপদ দেশ চাই বলেছেন: ধর্ম আসলে হাজার বছর আগেও ছিল, হাজার বছর পরেও থাকবে। কারন এর সাথে জড়িত বিশ্বাস ও মানসিক শান্তি। তবে ব্যক্তিগতভাবে ধর্ম পালনের মাঝেই ধর্মের সৌন্দর্য নিহিত। আজ থেকে ১৫-২০ বছর আগেও ধর্ম নিয়ে মানূশকে এতটা বাড়াবাড়ি করতে দেখিনি। এখন বেশ কিছু উচ্চশিক্ষিত মানূষকে দেখি উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত হয়েও মধ্য যুগের কায়দায় কথাবলছে !! দেশকে এরা মধ্যযুগে ফিরিয়ে নিতে চায়। কাল বোরখায় ঢেকে মেয়েদের এক প্রকার গৃহবন্দী করে রাখছে। না এরা জঙ্গী না । মানূষ মারা জঙ্গীদের এরা ঘৃনা করে। কিন্তু বাস্তবতা, আধুনিকতা, উন্নয়নের বীপরিতে এইব তাব্লীগিদের কাছ থেকেও ভাল কিছু দেশ আশা করতে পারে না।

২১ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৪:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:


ধর্ম মানুষকে সুনিদ্দিস্ট জ্ঞান পেতে সাহায্য করছে; কিন্তু মানুষ প্রাকৃতিক জ্ঞানের সীমানকে প্রসারিত করছে; এবং মানুষকে সেটা তাদের ধর্মীয় জ্ঞানের সাথে সংযোজিত করতে হবে, এটাই মানব সভ্যতার ইতিহাস; মুসলমানেরা সময়ের মাপে পেছনে পড়ে গেছে।

১৯| ২১ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৫:১৪

শিশির৫৪ বলেছেন: ভাল লাগল। তবে কিছু কথা বলার ছিল। হয়তো আপনার জানা। খোলাফায়ে রাশেদিনের সময় অর্ধ পৃথিবী মুসলমানের দখলে ছিল। আমাদের মুসলমানদের ভেতর দ্বন্দ্ব না হলে হয়ত আজ জ্ঞান-বিজ্ঞানেও আমরা সবার চেয়ে এগিয়ে থাকতাম। মুসলমান পণ্ডিতদের লেখা হাজার হাজার গ্রন্থ ইরাকের ফোরাত নদীতে ফেলে জ্বালিয়ে দেয়া হয়েছিল যে কারনে সে নদীর স্রোত বন্ধ হয়ে গিয়েছিল।

"পরিকল্পনা করে ইহুদি, টাকা দেয় খ্রিস্টান, মাঠ কর্মী মুসলমান।"

২১ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


ইতিহাস থেকে শিক্ষা নিয়ে বর্তমান ও ভবিষ্যতকে কাজে লাগাতে হয়; এটা একটা লজিক্যাল ভাবনা!

২০| ২১ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৯

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: আল্লাহর অনুপম সৃষ্টি ও নিদর্শন নিয়ে চিন্তা করে যে নিঃশ্বাস ব্যয় হয় তা সবচেয়ে সুন্দর নিঃশ্বাস। আল্লার সৃস্টি নিয়ে চিন্তা ও গবেষনা ও তা মানব কণ্যানে নিয়োজিত করার কর্মকান্ড ক্রমান্বয়ে মানুষের অন্তরকে সৃষ্টি থেকে স্রষ্টার দিকে সম্পৃক্ত করে দেয়। আল্লাহর সৃষ্টি নিয়ে চিন্তা করা একটি ইবাদত, একটি পথনির্দেশনা। এর মাধ্যমে বিধাতাসৃষ্ট মানুষ তার প্রতিপালকের মহত্ত্ব জানতে পারে। তার ঈমান ও বিশ্বাস দৃঢ় হয়, সংহত হয়। যে গভীর চিন্তা করে সে আল্লাহর দিকে ফিরে আসে। পূর্ণ সচেতন মস্তিষ্ক সেটিই, যা বস্তুবিশ্বের নিগূঢ় তাৎপর্য তথা পাকৃতিক বিষয়াবলী অনুধাবন করতে পারে। যারা আল্লাহর সৃষ্টি নিয়ে চিন্তা করে, আল্লাহ তাদের বুদ্ধিমান বলে প্রশংসা করেছেন। তিনি বলেন, ‘আকাশমন্ডল, ভূমন্ডল ও দিন-রাতের আবর্তনে বুদ্ধিমানদের জন্য অনেক নিদর্শন রয়েছে। যারা দাঁড়িয়ে কিংবা পার্শ্বে শুয়ে আল্লাহকে স্মরণ করে, আসমান-জমিনের সৃষ্টি নিয়ে ভাবে আর বলে, হে রব, তুমি এসব অহেতুক সৃষ্টি করনি।’ (সূরা আলে ইমরান : ১৯০-১৯১)। আর যারা চিন্তা থেকে বিমুখ থাকে তিনি তাদের নিন্দা করে বলেন, ‘আকাশমন্ডল ও ভূমন্ডলের অনেক নিদর্শনের পাশ দিয়ে তারা অতিক্রম করে, অথচ তারা সে বিষয়ে উদাসীন।’ (সূরা ইউসুফ : ১০৫)। মুসলিম ব্যক্তি তার বুদ্ধি ও চিন্তাকে তার আত্মপর্যালোচনা , বস্তুবিশ্বের নিগূঢ় তাৎপর্য অনুধাবন ও অন্তরের পরিশুদ্ধির জন্য কাজে লাগাবে, এটি একটি অন্যতম উত্তম পন্থা ।

ধন্যবাদ একটি গুরুত্বপুর্ণ বিষয়ে আলোচনার সুত্রপাত করার জন্য ।

আপনার এর পুর্বের পোষ্টে একটি মন্তব্য আছে , মনে হয় তা নজরে আসেনি, যাহোক বিষযটি তেমন গুরুত্বপুর্ণ কিছু নয় ।

২১ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১০

চাঁদগাজী বলেছেন:


মানব ইতিহাসে, বর্তমান সময়ে, মানুষ প্রাকৃতিক জ্ঞানের সীমানকে প্রসারিত করে চলেছে; এটাকে ধর্মীয় জ্ঞানের সাথে সংযোজনে যারা ব্যর্থ হচ্ছে, তারা পেছনে পড়ে যাচ্ছে। মানুষ সুইজারল্যান্ডে বসবাস করছে, আবার সুইজারল্যান্ডের কাছাকাছি আজাদ কাশ্মিরেও বসবাস করছেন।

২১| ২১ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২০

কাবিল বলেছেন: ভাল পোষ্ট।

২১ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩১

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমিও তাই মনে করছি

২২| ২১ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৩

রানার ব্লগ বলেছেন: একটাই কথা বলব মোসলমানরা যদি সারাক্ষন ইহুদী খৃষ্টানদের গন্ধ না শুকে নিজেদের গায়ের দুর্গন্ধ দূর করার বিন্দু মাত্র চেষ্টা করত আজ তবে এমন পরিনিতি হত না।

২১ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


এশিয়া আফ্রিকার লোকেরা সারাক্ষণ নিজের দোষ অণয়ের উপর চাপিয়া দিয়ে আসছে, সেজন্য তাদের সমস্যা রয়ে গেছে।

২৩| ২১ শে জুন, ২০১৭ রাত ৮:১৪

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: মুসলমানদের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে পিছিয়ে পড়ার কারণ ইতিহাস থেকে শিক্ষা না নেওয়া ।
মহান আল্লাহ কোরআনের বিভিন্ন স্থানে ইরশাদ করেন, 'নিশ্চয়ই আমার সৃষ্টির মধ্যে তোমাদের জন্য রয়েছে নিদর্শন, যাতে তোমরা চিন্তা করতে পারো, যাতে তোমরা গবেষণা করতে পারো।'
আসলে আমরা কোরআন পড়ি এবং বিশিষ্ট আলেমরা যেভাবে তাফসির করে গেছেন, সে পর্যন্তই তা সীমাবদ্ধ রাখি। বর্তমান প্রেক্ষাপট অনুযায়ী কোরআন-হাদিসের ব্যাখ্যা করতে আমাদের বিজ্ঞজনরা নারাজ।

২১ শে জুন, ২০১৭ রাত ৮:৩৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


প্রতিটি আগের জেনারেশন তার পরবর্তি জেনারেশনের সমান জানার সুযোগ পাননি; আবার ধর্মীয়দের অনেকে বিশ্বাস করেন যে, ধর্মে প্রাকৃতিক জ্ঞানের স্হান নেই, সেটা একটা সমস্যা; আসলে, মানুষের প্রাকৃতিক জ্ঞান পরিশোধিত হয়ে মানব কল্যানই করছে।

২৪| ২১ শে জুন, ২০১৭ রাত ৮:২০

আহমেদ জী এস বলেছেন: চাঁদগাজী ,




আপনার এই যথোচিত বক্তব্যে কথা না বাড়িয়ে শুধু এটুকুই বলা ------ চোরা না শোনে ধর্মের কাহিনী !

২১ শে জুন, ২০১৭ রাত ৮:৩২

চাঁদগাজী বলেছেন:


ব্লগারদের অনেকেই হয়তো এভাবে চিন্তা করেনি; তারা ভাবার সময় পাবে; প্রাকৃতিক জ্ঞান সবকিছুর জন্য সম্পুরক, ব্লগারেরা এটুকু বুঝলে তাদের পৃথিবী সহজ হয়ে আসবে।

২৫| ২১ শে জুন, ২০১৭ রাত ৮:৪২

বিষাদ সময় বলেছেন: চমৎকার পোস্ট। লেখাটির বেশির ভাগ কথাই সত্য। তবে কিছু বিষয়ে আমার সামান্য দ্বিমত রয়েছে। মুসলমানরা মুলতঃ পিছিয়ে আছে জ্ঞান, বিজ্ঞান চর্চার অভাবে- চরম সত্য কথা। তবে মুসলমানদের বিরুদ্ধে যে একেবারে কোন ষড়যন্ত্র নাই তা বললে মনে হয় মিথ্যা বলা হবে। কারণ মধ্যপ্রাচ্যের দিকে তাকালে এর কিছু আলামত পাওয়া যায়।

ওল্ড টেস্টামেন্ট, নিউটেস্টামেন্টের সাথে প্রাকৃতিক জ্ঞানের বিশাল কোন সংঘর্ষ হয়নি
একথাটিও পুরোপুরি সত্য না। গ্যালিলিউ, ডারউইন এর তত্ত্ব সহ অনেক তত্ত্বের সাথে সংষর্ষ ছিল এবং আছে। কিন্তু ইউরোপের মানুষ চার্চের তত্ত্বের চেয়ে বিজ্ঞানের তত্ত্বকে প্রাধান্য দিয়েছে, ফলে চার্চ তার আধিপত্য হারিয়ে কোনঠাসা হয়ে পড়ায় নিজেদের গণ্ডীকে সীমিত করে ফেলেছে। চার্চের অস্তিত্ত্বকে টিকিয়ে রাখার জন্যই এখন তারা আর বিজ্ঞানের তত্ত্বের সাথে দ্বন্দ্বে জড়ায় না। প্রাকৃতিক বা জ্ঞান বিজ্ঞানের শিক্ষা এবং ধর্মীয় শিক্ষার মধ্যে সীমারেখা টেনে নিয়েছে। এ কারণে এক শিক্ষার সাথে আরেকটির খুব বেশী টানা হেঁচড়া হয় না। ধন্যবাদ।

২১ শে জুন, ২০১৭ রাত ১১:৪৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


ইউরোপে সব সময়ই মৌলিক জ্ঞানকে উপরে স্হান দিয়েছে; ফলে, যা সংঘর্ষ হয়েছে তাতে মানুষের মৌলিক জ্ঞানই জয়ী হয়েছে।

বুদ্ধিহীনের সম্পদ দুস্টরা দখল করে নেয় চলে বলে কৌশলে; মধ্য-প্রাচ্যে সেটাই ঘটছে।

২৬| ২১ শে জুন, ২০১৭ রাত ৯:০৩

বিজন রয় বলেছেন: ছাত্র, শিক্ষক ও শিক্ষিতরা।[/sb ?????
হা হা হা সমভব না

২১ শে জুন, ২০১৭ রাত ১০:১০

চাঁদগাজী বলেছেন:



প্রাকৃতিক জ্ঞান কঠিন, তবে বুঝা সম্ভব।

২৭| ২১ শে জুন, ২০১৭ রাত ৯:৪৪

রাজীব নুর বলেছেন: ইদানিং আমি প্রতিদিন এক ঘন্টা করে ওয়াজ শুনি ইউটেবে।
খুব আনন্দ পাই। হুজুর চোখ মুখ খিঁচিয়ে, অসভ্য ভাষায় নানান কথা বলেন।
সারাদিনের ক্লান্তি চলে যায়।

২১ শে জুন, ২০১৭ রাত ১০:০৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


ওয়াজ হয়তো কোরান হাদিসের আলোকে্ বিষয়ের উপর আলোচনা; এতে মানুষের লজিক্যাল ভাবনা অবশ্যই সংযুক্ত হওয়ার কথা।

২৮| ২১ শে জুন, ২০১৭ রাত ৯:৪৫

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: আমি ভাবছি শিরোনাম দেখে আপনাকে আবার না কেউ নাস্তিক ভেবে বসে হা হা হা!!!!!
আপনি কোরআনের জ্ঞান না আহরণ করে প্রাকৃতিক জ্ঞান!!!!!

২১ শে জুন, ২০১৭ রাত ১০:০৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


কোরান আসার পর, অনেক সময় বয়ে গেছে, ইতিমধ্যে মানুষ নতুন অনেক কিছু নিয়ে ভেবেছে; সেগুলো মুসলমানদের বুঝতে হবে।

২৯| ২১ শে জুন, ২০১৭ রাত ১০:২২

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: তা তো অবশ্যই ভাই ।
কিন্তু অনেকেই তো কোরআনের বাহিরে কিছু বুঝতে নারাজ।

২১ শে জুন, ২০১৭ রাত ১১:১৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


যারা বুঝতে নারাজ, তারা বুজবে না; ৪৫ ভাগ বাংগালী নিজের নামও লিখতে পারে না, সবই সম্ভব।

৩০| ২১ শে জুন, ২০১৭ রাত ১০:২৪

পুকু বলেছেন: @চাঁদগাজী-আপনি মনে হয় অন্ধের(পড়ুন ধর্মান্ধের) দেশে চাঁদনী রাতের গল্প শুনাচ্ছেন!!! আমার এক দাদা রেগে গেলে আমাদের বলতেন শিক্ষিত গাধা!!! মনে হয় আমরা বেশীর ভাগ সেই শ্রেণীতে পড়ি।আপনার বক্তব্য কতজন অনুধাবণ করতে পারবে তাতে যথেষ্ট প্রকাশ করি।অন্ততঃ BLOG এর COMMENTS পড়ে তো তাই মনে হল!!!

২১ শে জুন, ২০১৭ রাত ১১:৩৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


ব্লগের কেহ কেহ হয়তো এসব নিয়ে ভাববেন, মুসলমানদের পেছনে পড়ার কারণ জানতে গিয়ে, এনালাইসিস করার সময়, এটি ফ্যাক্টর হতে পারে।

৩১| ২১ শে জুন, ২০১৭ রাত ১০:৪১

সোহানী বলেছেন: ভালো লাগলো আপনার ব্যাতিক্রমী লিখাটা। যা আগের লিখার কোন ধারবাহিকতা নয়।

সম্পূর্ন সহমত আপনার সাথে। প্রাকৃতিক জ্ঞান অর্জন না হলে কোনভাবেই আমরা আধুনিক বা বাস্তবিক জ্ঞান অর্জন করতে পারবো না। আমরা দিনে দিনে জ্ঞানী মানুষ না হয়ে জঙ্গী মানুষ হবো বা বলতে পারেন অন্ধ মানুষ হবো। যেমন এখনো কোরঅানে হাফেজ হয়, যারা সম্পূর্ণ মুখস্থ বলতে পারে কিন্তু তাদের যদি বলা হয় কি বুঝেছো? তারা এক বর্নও বলতে পারবে না, তাহলে এধরনের মূখস্তের মানে কি? না কোন মানে নেই... শুধু ব্যবসা...

কথা বললে কথা বাড়ে...... ভালো থাকুন।

২১ শে জুন, ২০১৭ রাত ১১:৩৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


মুসলমান সমাজে ধর্মীয় জ্ঞান সহজলভ্য, প্রাকৃতিক জ্ঞান দুর্লভ

৩২| ২১ শে জুন, ২০১৭ রাত ১০:৫১

ধ্রুবক আলো বলেছেন: আমি তো অনেক বইয়ে শিখেছি, কিন্তু বিজ্ঞান কি বলে? পৃথিবী সম্পূর্ণ গোল না!
আমি যে কোরআনের বিশদ বর্ণনার কথা বলেছি তা হলো সারাংশ টাইপ, মানে বলা আছে এবং তা গবেষণা করলেই আরও জ্ঞান লাভ করা যায়।
আমি আপনার পোস্টের কথা গুলো বুঝতে পেরেছি তাই কথা গুলো বলা, আমাদের প্রাকৃতিক জ্ঞান অর্জন করা উচিত।

২১ শে জুন, ২০১৭ রাত ১১:৩৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংগালীদের কথা বলি, ১৭ কোটীর মাঝে, কমপক্ষে ৫/১০ হাজার মানুষ আছেন, যারা আরবীতেই কোরান বুঝেন; তারা কোরান থেকে পৃথিবীর বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা বুঝার অবস্হানে নেই; কিন্তু ভুগোল থেকে আরো সহজেই পৃথিবীর তত্য জানতে পারেন।

৩৩| ২১ শে জুন, ২০১৭ রাত ১১:০২

ওমেরা বলেছেন: লিখাটা ভাল লাগছে । তবে ভাইয়া একটা প্রশ্ন মাথায় আসল কোরআনের জ্ঞান আর প্রকৃতির জ্ঞানের মধ্যে কোন প্রার্থক্য আছে কি ?

আসলে আমি জ্ঞান অনেক কম তাই প্রশ্নটা করলাম আশা করি একটু বুঝিয়ে বলবেন ভাইয়া ।

২১ শে জুন, ২০১৭ রাত ১১:১৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


পার্থক্য আছে; কোরান আসার অনেক পরে, মানুষ "মৌলিক পদার্থের টেবিল , মেনডেলিভের টেবিল তৈরি করেছে", যেখানে পদার্থের বৈজ্ঞানিক তথ্য যোগ করেছে; এই জ্ঞান কোরানের বিপরিত নয়, সাংঘর্ষিক নয়।

৩৪| ২১ শে জুন, ২০১৭ রাত ১১:২৮

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: সেই নিরক্ষরতাকে দুর্বলতা ভেবে কিছু হুজুর মোল্লা'রা তাদের নিজেদের মতো করে মতাদর্শ তুলে ধরেন সাধারণ ধর্মভীরু মুসলমানের সামনে। ব্যাস, সেখান থেকেই বিপত্তি শুরু ইসলামের!!

আমাদের যেমন নিরক্ষরতা দূর করা দরকার, তেমনি কোরআন সম্পর্কেও জানা দরকার সহি শুদ্ধ ভাবে।

আসল কথা কি ভাই, আমাদের আগে মানুষ হওয়া দরকার তারপর ধর্ম এমনিতেই মনের বিশ্বাসের জায়গাটা দখল করে নিবে।(আমার নিজস্ব মতামত)

২১ শে জুন, ২০১৭ রাত ১১:৩৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমরা পেছনে পড়ে যাওয়াতে সবকিছুই কমপ্লেক্স হয়ে গেছে।

৩৫| ২২ শে জুন, ২০১৭ রাত ১২:১৪

ফরহাদ কবির বলেছেন: আপনি সঠিক কথাই বলেছেন ভাই । আফসোস আরো বেশি বেশি করে লোকজন যদি আপনার কথাটা জানতে পারত।
শুভ কামনা রইল। আল্লাহ হাফেজ ।।

২২ শে জুন, ২০১৭ রাত ১২:৪০

চাঁদগাজী বলেছেন:


ক্রমেই ব্লগের বাহিরেও এসব কথা বলবেন মানুষ।

৩৬| ২২ শে জুন, ২০১৭ রাত ১২:২২

কানিজ রিনা বলেছেন:
পুকু নাম হাহাহা ভালই বলেছেন।

তো অনেকের দামী দামী মন্তব্য নিশ্চয় অন্তত
ব্লগ বাসী মুসলীম ব্যক্তিত্বরা অনধাবন করতে
সক্ষম হবেন।
ডাক্তার এমএ আলি,ধ্রবক আলো, প্রথমকথা
বাবুরাম সাঁপুড়ে।
সকল সম্মানীয় ব্যক্তির মন্তব্যের জ্ঞানে আমিও
একাত্বতা প্রকাশ করছি।
আর আসলে আমরা কোরআনের জ্ঞান বিজ্ঞান থেকে পিছিয়ে আছি আমাদের গার্জেন
সৌদী রাস্ট্রর মতদার্শনে চলতে গিয়ে।
সৌদী রাস্ট্র নায়করা মহানবী সঃ এর দেশ
যেখানে মক্কা মদীনার আল্লাহর নির্দশন রয়েছে। সেই স্থান সেই রাস্ট্রের নায়দের গোটা
বিশ্বের মুসলমান মান্য করে চলত।
অথচ আল্লাহর দান মহানবী হযরত মোহাঃ সঃ
দেশ তেলের ক্ষনি সোনার ক্ষনি বিক্রি করেই
তারা শত শত বছর ধরে ধনী।
কোনও জ্ঞান বিজ্ঞান চর্চা করে লাভ কি।
তাই গার্জেনরা কোরআনে শুধু আল্লাহর নাম
ভক্তি করলেই আড়ামে বেহেস্তে চলে যাওয়ার
চেষ্টা করেছে। আমরা সারা বিশ্বের মুসলিম
গার্জেন দেশের পথ অনুসরন করে চলেছি
তাই গোটা মসলিম বিশ্ব কোরআনের জ্ঞান
বিজ্ঞান থেকে পিছিয়ে পরেছি।

আসলে মুসলিমরা এত মহাস্পদের মালিক
হওয়ায় তারা আড়াম আয়েশে গা ভাসিয়ে
চলেছে।
আর গরীব মুসলিম দেশ গুলর অভাব পেট
চলেনা বিজ্ঞানাগার বলাই বাহুল্য।
তাই বলব চাঁদগাজী আপনি বিজ্ঞানী ডাক্তার
সমশের আলির কোরআন ভিত্তিক বিজ্ঞানের
অনেক বই আছে আপনি যোগার করুন।
তাতে এসব লেখার সুবিধা হবে।

শিশির ৫৪ অনেক দামী কথা বলেছেন
সত্যি আমাদের ইসলামীক জ্ঞান বিজ্ঞানের
বই ফোরাত নদীতে হাজার হাজার খন্ড
পুড়িয়ে ফেলা হয়েছিল। একথা বলার সাহস
রেখেছ। ধন্যবাদ তোমাকে।
চাঁদগাজীকে অশেষ ধন্যবাদ।

২২ শে জুন, ২০১৭ রাত ১২:৩৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


ব্লগারেরা আলাদা নতুন এক জেনারেশন, তাঁরা ভেবেচিন্তে কোনটা সঠিক, সেই পথে বের করতে পারবেন।

৩৭| ২২ শে জুন, ২০১৭ রাত ১২:৪০

আবরণ বলেছেন: আসলেই দরকার,,কিন্তু মুসলিম জাতি যে আজ বড়ই অলস।

২২ শে জুন, ২০১৭ রাত ১২:৪১

চাঁদগাজী বলেছেন:


এভাবে হয়তো চালা সম্ভব হবে না শীঘ্রই, তখন অবস্হা বুঝার চেস্টা করা হবে।

৩৮| ২২ শে জুন, ২০১৭ রাত ১২:৫২

জেন রসি বলেছেন: আপনার বিশ্লেষণের কিছু জায়গায় দ্বিমত আছে। তবে সেসব এখানে বলব না। অনেকেই বিশ্বাসের জায়গা থেকে সেটা নিতে পারবেনা। আর আপনার পোস্ট যেহেতু একটা পজিটিভ ইমপ্যাক্ট ক্রিয়েট করেছে তাই সে আবহটাকে প্রশ্নবিদ্ধ করলাম না। তবে একটা ব্যাপার বলে যাই।ইউরোপে খ্রিস্টান ধর্ম প্রসারের ফলে প্রাকৃতিক জ্ঞানের সাথে খ্রিস্টীয় মতবাদের কোন সংঘর্ষ হয়নি এটা আপনার সঠিক মূল্যায়ন হয়নি। ইতিহাস কিন্তু সম্পূর্ণ বিপরীত কথাই বলে।

২২ শে জুন, ২০১৭ রাত ২:২১

চাঁদগাজী বলেছেন:


ইউরোপে প্রাকৃতিক জ্ঞানের ও ধর্মীয় জ্ঞানের কিছুটা সংঘর্ষ হয়েছে; কিন্তু প্রাকৃতিক জ্ঞানের ধারক ও বাহকেরা সহজেই জয়ী হয়েছে; কিন্তু মুসলিম এলাকায় প্রাকৃতিক জ্ঞানের চর্চাও হয়নি সঠিক মতো; এবং যারা প্রাকৃতিক জ্ঞানের কথা বলার কথা, প্রসার ঘটানোর কথা, তারা প্রাকৃতিক জ্ঞানকে "অপজ্ঞান" হিসেবে গণ্য করেছে।

৩৯| ২২ শে জুন, ২০১৭ রাত ২:২৮

শৈবাল আহম্মেদ বলেছেন: আপনি সঠিক কথাই লিখেছেন। স্বভাবগত দিক থেকে মানুষ যেমন-আলাদা আলাদা হয়,তেমনি বোধ শক্তিও মানুষের ভিন্ন ভিন্ন থাকে। ফলে যার যেটা মন্তব্য করার দরকার সেটা করবে। তবে আমি মনে করি, ধর্মীয় জ্ঞানের মূল কথা হল,সৎ পথে চলা-অন্যায় না করা-মিথ্যা না বলা-নিজের ত্রুটিগুলো মনে রেখে সংযত হয়ে পথ চলা আর নিজের মঙ্গলের পাশাপাশি অন্যের মঙ্গল করা। আর মানুষকে সুসৃঙ্খলাব্দ করার জন্যই যত নিয়ম,ফর্মুলা,ভয়,সর্গ,নরক ইত্তাদীর কথা উল্লেখ থাকা। যদিও এসব মহামানবরা মানুষের মঙ্গলের জন্য কথা বলেছেন বা কাজ করেছেন,তাদেরকে কোন কটুকথা বলা দন্ডনীয় অপরাধ বলে মনে করি।
আর প্রাকৃতিক জ্ঞানের মূল কথা হল,লৌকিক,যুক্তিসংগত,বাস্তব,জ্ঞানী,নিরপেক্ষ হয়ে মানুষের মঙ্গলের জন্য ভীন্ন ও নতুন পথ বের করা। কিন্তু এই দুটো পথের কোনটাইকেই আমরা সঠিক ব্যবহার করছিনা। কুরানের কথা, যে যার মনমত নবীর কথার ব্যাখ্যা করেছেন। আবার সেসব শুনে যে যার মনমত বুঝে নিয়েছেন। এভাবে বহু ভূল বুঝে ভেবে নিয়ে ইসলামকে ভূল দিকে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। আবার অন্যদিকে প্রাকৃতিক জ্ঞান,পৃথিবীকে খুচে খুড়ে,জ্বালিয়ে পুড়িয়ে বিস্ফোরন ঘটিয়ে,ঠকানোর নতুন নতুন পদ্ধতি সৃষ্টি করে,প্রত্যেক রাষ্ট্রকে একত্রিত করার পদ্ধতি না করে বরং গোলযোগ করার জন্য সৈন্য পুষে অর্থাপচয় করে ও পৃথিবীতে সকলেরই মঙ্গলের জন্য সকলকেই সাবলম্বি ও ডিসিপিলিন না করে-অন্য গ্রহ আবিস্কার করছে।
এখানে ধর্ম ও প্রাকৃতিক দুটোতেই মাতামাতি চলছে। দুটোকেই উন্মাদ না হয়ে স্বাভাবিক হতে হবে বা সঠিকটা বুঝে নিতে হবে এবং সময়ের পরিবর্তনে প্রায় সবকিছুরই পরিবর্তন ও সংষোধন প্রয়জন।

২২ শে জুন, ২০১৭ রাত ২:৪২

চাঁদগাজী বলেছেন:


মানুষ এটমের অপব্যবহার ইতিমধ্যেই করেছে, এবং মানুষ ভয়ে আছে যে, পৃথিবী থেকে মানুষের চিহ্ন হয়তো মুছেও যেতে পারে; এগুলো প্রাকৃতিক জ্ঞানের ভয়াল দিক।

কিন্তু গ্রহে মানুষকে বেঁচে থাকতে হলে, এটমকে মানবের উন্নয়নের জন্য ব্যবহার করতে হবে; ভবিষ্যতের মানুষ অধিক মানবিক জ্ঞানের অধিকারী হবে বলে মনে হচ্ছে।

৪০| ২২ শে জুন, ২০১৭ ভোর ৪:২২

আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: অামার জানা মতে বর্তমানে সচেতন শিক্ষিতরা (১) ইহুদী নাসারাদের ষড়যন্ত্র (২) কোরানের শিক্ষা থেকে দুরে সরে যাওয়া,
নিয়ে গবেষণা না করা।

এসব বিষয়ে চিন্তা করে সময় ব্যায় করে না। তারা তাদের উন্নতির পথেই এগিয়ে যাচ্ছে। কিছু আছে যারা এখনো সচেতন নয়।

২২ শে জুন, ২০১৭ ভোর ৫:০০

চাঁদগাজী বলেছেন:


হ্যাঁ, অনেকেই চাকুরী করছেন, অনেকেই ইউরোপে ও কলকাতায় বাজার করছেন; সিরিয়ানরা ইউরোপে ভিক্ষা করছে; ইয়েমেনীরা রেডক্রসের দেয়া রুটি চিবাচ্ছেন।

৪১| ২২ শে জুন, ২০১৭ দুপুর ১:৩৬

স্বতু সাঁই বলেছেন: ওমেরা বলেছেন: লিখাটা ভাল লাগছে । তবে ভাইয়া একটা প্রশ্ন মাথায় আসল কোরআনের জ্ঞান আর প্রকৃতির জ্ঞানের মধ্যে কোন প্রার্থক্য আছে কি ?

নাতনী, সাবধান! ঐ জ্ঞানের মধ্যে মাথা ঢুকাইও না!! শেষে তিলেখাজাও মজা লাগবো। এখন বেস্বাদের আছে তাই থাকতে দেও।

২২ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৪:১০

চাঁদগাজী বলেছেন:


কোরান বা সব কিতাবই একটা সময়ের সমস্যাগুলোর সমাধান করার উপর জোর দিয়ে প্রচারিত হয়েছিল; সময়ের সাথে মানুষ নতুন বিষয়ের উপর লেখাপড়া করেছেন, নতুন পথ খুজেছেন, নতুন জ্ঞান লব্ধ করেছেন; সেগুলোই মানুষের প্রাকৃতিক জ্ঞান।

৪২| ২২ শে জুন, ২০১৭ দুপুর ১:৫৩

স্বতু সাঁই বলেছেন: পোস্ট পড়লাম, মন্তব্যও পড়লাম। চালিয়ে যান। আমি তো পারছি না, প্রথম পাতার অনুমতি এখনও মিলে নি।

২২ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৪:০৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি পোস্ট লিখুন, আশাকরি আপনাকে সামনের পাতায় অনুমতি দেবেন।

৪৩| ২২ শে জুন, ২০১৭ দুপুর ২:০৩

বাবুরাম সাপুড়ে১ বলেছেন: যারা কোরানের জ্ঞানে ঈমান এনেছে তাদের প্রাকৃতিক জ্ঞানের প্রয়োজন নেই। ঐসব জ্ঞান ইহুদি -নাছারা -কাফেররা অর্জন করুক ! ঈমানদার পুরুষ এবং মহিলারা কোরানের জ্ঞানে ঈমানএর জন্য নেকী অর্জন করবেন --মানে ১ পরে অনেক শূন্য পাবেন মানে এক , দশ , একশো , হাজার ,দশহাজার , একলক্ষ .. ..এই রকম। কাফেররা যতই ভালো কাজ করুক তাদের ১ নেই , তাই তারা শুধুই শূন্য , শূন্য ,শূন্য .......। .মুসলমানরা ২+২=৪ , কাফেররা ২+২=৩ ...ইহারে কয় ইছলামিক পাটিগণিত ,ইহা সবাইকার শিখা আবশ্যক।কাফেররা বেহশতে যেতে পারবে না কিন্তু ঈমানদার পুরুষস্বামীগণ বেহেশতে গিয়ে ৭২ হুরি সম্ভোগ করতে পারবেন ...কিন্তু তাঁদের ঈমানী স্ত্রীরা হুরিদের সর্দারনী হবেন। এইটা আল্লার নবী পস্টও করে বলে গেছেন।আল্লার নবী অবশ্য একবার জাহান্নামে উঁকি -ঝুঁকি মারার সুযোগ পেয়েছিলেন , উনি অবশ্য জাহান্নামে খালি মহিলাদেরই দেখতে পেয়েছিলেন। ইহা হাদীসে লিখা আছে ।

২২ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৪:০৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


ভারতে ইসলাম প্রচার শুরু হয়েছিল অনেক আগের থেকেই, কিন্তু ভারতে পড়ালেখা ছিলো না তেমন; ফলে, মানুষ আরবী ভাষায় কুরান পড়ে সেখান থেকে ধর্মীয় জ্ঞান অর্জন করেননি, তারা ধর্ম প্রচারক ও আলাপ থেকে ধর্মীয় জ্ঞান লাভ করেছিলেন; আলাপের মাঝে ভুল ও মিরাকল ছিলো।

যাক, আজ মুসলমানদের অর্ধেক পরিমান শিক্ষার সুযোগ পেয়েছেন, তারা যদি বুঝেন যে, মানুষ গত ২০০০ বছরে বিপুল পরিমাণ প্রাকৃতিক আহরণ করেছেন, সেটা সভ্যতাকে বদলাচ্ছে, এবং সেটা ধর্মের জন্য সম্পুরক, তা'হলে মুসলামানেরা বর্তমান বিপর্যয় থেকে বের হতে পারবে।

৪৪| ২২ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৫

স্বতু সাঁই বলেছেন: অনেকদিন আগের লিখা আমার কবিতার দুটি পঙক্তি বলছি,

প্রকৃতির মাঝেই জন্ম আমার,
আমি প্রকৃতির সন্তান!
প্রকৃতিই আমায় লালন করে,
প্রকৃতিই আমার ভগবান!!

আমার জ্ঞান সাধন প্রকৃতির উপরেই, আমি প্রকৃতিবাদী।

২২ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৫:০০

চাঁদগাজী বলেছেন:


প্রাকৃতিক জ্ঞানকে ধারণ না করলে প্রকৃতিতে টিকবে না মানব সমাজ।

৪৫| ২২ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৫:০৬

নতুন বলেছেন: বত`মানে আমাদের দেশের মুসলমানদের মাঝে ভন্ডামী চলছে বেশী।

এরা নামে মুসলমান... (কিন্তু বেশিরভাগই ৯০% বেশিই হবে।) সুদ খাচ্ছে, ঘুষ খাচ্ছে, নামাজ পড়ছেনা, ভ্যাজাল দিচ্ছে,...

মানে নামেই মুসলমান.... কিন্তু কাজে ধম` ব্যবহার করেনা।

যারা ধমীয় শিক্ষা নিয়ে আছেন তারা আধুনিক সমাজ/ বিজ্ঞান সম্পকে খুবই কম যানেন.... এদের সবাই নামাজের জন্য ইমাম, মিলাদের জন্য, কোরবানী দেবার জন্য ডাকেন.... কিন্তু খুবই কম মানুষ তার সন্তানকে মাদ্রাসায় পড়াতে চায়, সবাই ডাক্তার,ইন্জিনিয়ার বানাতে চায়....

দরিদ্রের মাঝে মাদ্রাসা শিক্ষায় পাঠানোর হার বেশি।

এই রকমের চলতে থাকলে.... এই সমাজটা আমাদের দেশের আমিশ সম্প্রদায়ে পরিনত হবে।

২২ শে জুন, ২০১৭ রাত ১০:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


এত সমস্যা হলে, এবং জ্ঞান কম থাকলে, সুখ শান্তির মুখ কিভাবে দেখবে জাতি?

৪৬| ২২ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৫

মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: মুসলমানদের অধ:পতনের শুরু ১২শ শতাব্দির থেকে। যখনি তাদের মনে হলো আদি অরিজিনে ফেরত যেতে হবে। বাকি সব বাতিল। অন্যসব কিছুকে অস্বীকার করে উটপাখির মত মুখ গুজে থাকার ফল এক শতাব্দির মধ্যেই ফলতে থাকে। মঙ্গোলদের বাগদাদ আক্রমন ও ধ্বংস একে ত্বরান্বিত করে। এর মাঝেই ইউরোপে রেঁনেসা ও শিল্পবিপ্লবের ফলশ্রুতিতে জ্ঞানবিজ্ঞানের কেন্দ্র ইউরোপ হয়ে উঠে। যার কেন্দ্র ছিলো বাগদাদ, তাই হয়ে উঠে ইউরোপ্। আমরা জ্ঞান বিজ্ঞান থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়ে আমরা ব্যাস্ত হয়ে পড়ি অক্ষরের নেকি নিয়ে, আর ইউরোপিয়রা আমাদের ফেলে দেয়া জ্ঞান বিজ্ঞানের বই আঁকড়ে ধরে আজকের বিশ্বের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে। আর অামরা দল উপদল সৃষ্টি করে শিয়া সুন্নি বিরোধ করে কাটাকাটি হানাহানি করে বেড়াচ্ছি, আর দোষ দিচ্ছি পশ্চিমাদেরকে..........

২২ শে জুন, ২০১৭ রাত ১১:০৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনার ভাবনা সঠিক।

পশ্চিমারা আরবদের সুবুদ্ধি দিয়ে টাকা পায়, কুবুদ্ধি দিয়েও টাকা পায়; কারণ, আরবেরা জ্ঞান বিজ্ঞান নিয়ে চর্চা ছেড়ে দিয়েছে; এখন জ্ঞান বিজ্ঞান খুবই কম সময়ে শিখে বিশ্বের সাথে তাল মিলানো সম্ভব।

৪৭| ২২ শে জুন, ২০১৭ রাত ৮:০৫

বর্ষন হোমস বলেছেন: আপনার কথার সাথে একমত তবে পুরোপুরি নয়।আপনার কথা গুলো যাবে একমাত্র মাওলানা,হুজুর,ইসলামি গবেষকদের সাথে।তারা সবসময় ধর্মীয়য় কাজে ব্যাস্ত থাকে বলে পরিপার্শ্বের সাথে তাল রেখে চলতে পারে না।তবে যারা সাধারণ মুসলমান তাদের ক্ষেত্রে এমন টা ঘটে না।তারা বরঞ্চ যুগের সাথে মিলে চলতে এতটাই ব্যাস্ত হয়ে পড়ে যে ধর্মের দিকে সময়ই দিতে পারে না।আগে আরবে কয় কপি কোরান ছিল জানা নেই।তবে এতটুকু বলতে পারি তারা নিয়মিত কোরান তেলাওয়াত করতেন।কিন্তু এখন হয়ত মিলিয়ন মিলিয়ন কপি বিক্রি হচ্ছে কিন্তু খোঁজ নিলে দেখবেন খুব অল্প মানুষই নিয়মিত কোরান পড়ে।রোজার সময় আসলে ধুলোমাখা কোরান শরিফ কে নামিয়ে পরিষ্কার করে পড়ে।আমাদের বাসায়ই ৬-৭ কপি কোরান রয়েছে।আমার মা মাঝে মাঝে পড়েন।বাকি সময় এগুলো পড়ে থাকে।অর্থাৎ আমরা নামে মুসলিমদের জন্য এই কথা গুলো প্রযোজ্য নয়।আমরা প্রকৃতে এতই সময় দেই যে ধর্মকর্ম এর সময় থাকে না।


২২ শে জুন, ২০১৭ রাত ১১:১৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


সাধারণ মানুষ সমাজকে লীড দেয় না, যারা লীড দেয়, তাদের প্রথমে জ্ঞানী হতে হবে।

৪৮| ২২ শে জুন, ২০১৭ রাত ৮:১৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: মানুষের প্রাকৃতিক জ্ঞান অবশ্যই ধর্মীয় জ্ঞানের সম্পুরক(২ নং প্রতিমন্তব্য)-- চমৎকার বলেছেন এ কথাটা।
আপনার পোস্ট এবং প্রতিমন্তব্যে দেয়া পরিমিত বক্তব্যগুলো পড়ে মুগ্ধ হ'লাম। তবে, প্রাকৃতিক জ্ঞান সম্পর্কে আরেকটু ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ থাকলে ভাল হতো।

২২ শে জুন, ২০১৭ রাত ১১:১০

চাঁদগাজী বলেছেন:


প্রাকৃতিক জ্ঞান মানুষের ভাবনার সুফল, যার উপর গড়ে উঠেছে টেকনোলজী, চিকিৎসা, টেকসই বাসস্হান, কর্ম-সংস্হান

৪৯| ২২ শে জুন, ২০১৭ রাত ৮:২৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: ২০ নং মন্তব্যে দেয়া তার সুন্দর মন্তব্যের জন্য ডঃ এম এ আলী কে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
২৫ নং মন্তব্যে দেয়া বিষাদ সময় এর যুক্তিপূর্ণ মন্তব্যও ভাল লেগেছে। তাকেও ধন্যবাদ জানাচ্ছি।

২২ শে জুন, ২০১৭ রাত ১১:০৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


মনে হচ্ছে, তাঁদের মন্তব্য আমাকে আবারও পড়তে হবে!

২২ শে জুন, ২০১৭ রাত ১১:২৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


মন্তব্যগুলো আবার পড়লাম: ২৫ নং মন্তব্য মুসলমানদের অবস্হা অনুধাবনের জন্য খুবই সহায়ক; ড: আলীর ভাবনায় উনি ধর্মীয় জ্ঞানের আবর্তের মাঝে প্রাকৃতিক জ্ঞানকে দেখছেন; সব জ্ঞানই মানুষের সুখ শান্তির জন্য, সব জ্ঞানই অন্য জ্ঞানের পরিপুরক হতে পারে।

৫০| ২২ শে জুন, ২০১৭ রাত ৮:৩৪

রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: লেখক বলেছেন: মানুষ বুঝতে চাচ্ছে মুসলমানদের এত অফাধ সম্পদ থাকতে তাদেরকে ইুরোপের রাস্তায় কেন রিফিউজী হতে হচ্ছে? সৌদীতে কেন এত দেরীতে ইউনিভার্সিটি হলো?
আপনার এই মন্তব্যের সাথে আমিও একমত। সঠিক সত্য একটি বিষয় তুলে ধরেছেন এ প্রবন্ধে। সত্যিই আপনার সাথে আমাকেও বলতে হচ্ছে প্রাকৃতিক জ্ঞানকে ধারণ না করলে প্রকৃতিতে টিকবে না মুসলিমেরা।

২২ শে জুন, ২০১৭ রাত ১১:০১

চাঁদগাজী বলেছেন:


প্রাকৃতিক জ্ঞানকে সুসংহত রাখতে ধর্ম কিংবা শাসনতান্ত্রিক আিনের দরকার; প্রাকৃতিক জ্ঞানই যদি না থাকে ধর্মের গুরুত্ব থাকার কথা হয়।

৫১| ২২ শে জুন, ২০১৭ রাত ৮:৪৫

নাঈম ইবনে রেজা বলেছেন: Click This Link

২২ শে জুন, ২০১৭ রাত ১০:৫৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


পড়েছি

৫২| ২২ শে জুন, ২০১৭ রাত ৮:৫৩

আবদুল মমিন বলেছেন: মানুষের প্রাকৃতিক জ্ঞান অবশ্যই ধর্মীয় জ্ঞানের সম্পুরক। সহ মত ।

২২ শে জুন, ২০১৭ রাত ১০:৪৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


প্রাকৃতিক জ্ঞানে পেছনে পড়ে গেলে, ধর্মীয় জ্ঞান বিশুদ্ধ থাকবে না।

৫৩| ২২ শে জুন, ২০১৭ রাত ৮:৫৫

নাঈমুর রহমান আকাশ বলেছেন: যাক, উত্তর ২টিই ভুল; ইহুদী ও খৃস্টানরা বর্তমানে মুসলমানদের বিপক্ষে কোন ষড়যন্ত্র করে না; কারণ, ইউরোপ, আমেরিকা ও কানাডার মানুষ শান্তিপ্রিয়; অশান্তি-প্রিয় হচ্ছে আফ্রিকা ও এশিয়ার বেশী ভাগ লোকজন।
কথাটা দুঃখজনক, তবে সত্য। :|

২২ শে জুন, ২০১৭ রাত ১০:৪৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


ইহুদীরা শান্তিতে থাকতে চায়; ইউরোপ শান্তিতে থাকতে চায়; বেগম জিয়া ও শেখ হাসিনা শান্তিতে থাকতে চাহে না।

৫৪| ২৩ শে জুন, ২০১৭ রাত ৩:০৬

সানোয়ারুল ইসলাম বলেছেন: অবশ্যই জানার কোন বিকল্প নাই । সে প্রাকৃতিক জ্ঞান হোক বা ধর্মীয়।যাই হোক , আপনার লেখার সাথে ১০০ % সহমত হতে পারলাম না। কিছু ধারনা ও তথ্যে ভুল আছে ।

২৩ শে জুন, ২০১৭ রাত ৩:৪৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



ভুল থাকা সম্ভব।

৫৫| ২৩ শে জুন, ২০১৭ দুপুর ১২:৩২

বর্ষন হোমস বলেছেন: চাঁদগাজী বলেছেন:


সাধারণ মানুষ সমাজকে লীড দেয় না, যারা লীড দেয়, তাদের প্রথমে জ্ঞানী হতে হবে।


আমাদের দেশে যারা লীড দেয় তারা কি এমন ধর্মীয় কাজে ব্যাস্ত থাকে যে প্রাকৃতিক জ্ঞান অর্জন করতে পারে না???
আসলে মুসলিমদের মার খাওয়ার কারন অন্য।

২৩ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৫:০৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


ধর্মীয়রা যদি প্রাকৃতিক জ্ঞানে পেছনে থাকে তারা সফল হবে না; ১৯৭১ সাল প্রমাণ করেছে যে, ধর্মীয়রা মানুষের বিপক্ষে ভুল অবস্হান নিয়েছিল; হেফাজতের ১৩টা এজন্ডা মানুষের অধিকারের প্রতিফলন নয়।

৫৬| ২৩ শে জুন, ২০১৭ রাত ১০:২৬

কলাবাগান১ বলেছেন: এই খবর টা দেখুন। নাসার বৈজ্ঞানিক তত্ত্ব শুধু ধর্মকে ই সাপোর্ট করে!!!!
গতকাল যুগান্তর পত্রিকায় দেখলাম যে নাসা নাকি পেয়েছে বছরের একদিন কোন উল্কাপাত হয় না সেটা ২৭ শে রমজানের রাতে আর সেই তথ্য নাকি লুকিয়ে রেখেছে........মুসলিম রা নাসা স্হাপন করলেই নিজেরা সেই ডাটা পেতে পারে

লিং দেওয়া যাচ্ছে না।
নাসার গবেষণায় লাইলাতুল কদর

২৪ শে জুন, ২০১৭ রাত ১২:৩৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


মুসলমানদের একাংশ খুবই দুস্ট হয়ে গেছে।

৫৭| ২৪ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৫:৫২

তথৈবচ ৪২০ বলেছেন: লেখকের নিজস্ব মতের আলোকে লেখা। তবে প্রথম পয়েন্ট দুটি ভাল লেগেছে! :) :) :)

২৪ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১১

চাঁদগাজী বলেছেন:


মানুষ ব্লগে নিজের মতামত প্রকাশ করে থাকেন; এটাই স্বাভাবিক

৫৮| ২৭ শে জুন, ২০১৭ সকাল ১০:১৫

ডার্ক ম্যান বলেছেন: মুসলমানদের ইমান আকিদা ঠিক নাই এখন । তাই তারা আরো পিছিয়ে পড়বে

২৭ শে জুন, ২০১৭ সকাল ১০:২৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


এটা একটা প্রচলিত কথার কথা

৫৯| ২৭ শে জুন, ২০১৭ সকাল ১০:৩১

এখওয়ানআখী বলেছেন: ইহা ধর্মীয় জ্ঞানের সম্পুরক; মুসলমানদেরকে প্রাকৃতিক জ্ঞান আহরণ করতে হবে; তখন তারা বুঝতে পারবে, তারা কেন পেছনে।
---একদম সত্য বোলেছেন--দিনে দিনে আপনার প্রতি মুগ্ধতা বাড়ছে @ চাদগাজী

২৭ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


মুসলমানেরা প্রাকৃতিক জ্ঞান চর্চায় ভয়ানকভাবে পেছেন পড়ে গেছে।

৬০| ২৭ শে জুন, ২০১৭ রাত ৮:৫১

ভারপ্রাপ্ত বুদ্ধিজীবি বলেছেন: জি ভাই । আপনার পোষ্ট পড়লাম । তবে আপনার সাথে আমি একমত নই । আপনি প্রথমেই যে দুটো উত্তর নিয়ে এসেছেন তার প্রথমটা ভূল বরং ২য় কারণের জন্যই মুসলীমরা পিছিয়ে । তা হল কোরানের শিক্ষা থেকে দুরে সরে যাওয়া, কোরান নিয়ে গবেষণা না করা। আপনি সম্ভবত কোরআন মনযোগ দিয়ে পড়েন নি । আর পড়লেও আপনার চোখ এড়িয়ে গেছে । অথচ কোরআনের সূরা জুমুয়া'য় স্পষ্ট লিখা আছে " নামাজ শেষ হলে তোমরা জমিনে ছড়িয়ে পড় ও আল্লাহর অনুগ্রহ তালাশ কর" । অর্থাৎ আল্লাহ নির্দেশ দিয়েছেন নামাজ শেষে বাইরে বেরিয়ে এসে তোমরা কৃষি কার্য,ব্যবসা,কল কারখানা ও উৎপাদন এবং গবেষণা সহ সকল অনুগ্রহ খুঁজার জন্য ।
সূরা ইয়াসিনে প্রথমেই আল্লাহ বলেছেন "বিজ্ঞানময় কোরআনের শপথ " ।
কোথাও আল্লাহ বলেছেন "ষ্জ্ঞান গর্ভ কোরআনের শপথ " ।
ইত্যাদি বহু স্থানে গবেষণার প্রতি আল্লাহ মানুষকে উৎসাহ দিয়েছেন ও কোথাও নির্দেশ দিয়েছেন ।
অতএব, আপনার আভিযোগটি কিছুটা ১ম টা সত্য হলেও ২য় টা ভিত্তিহীন । বরং কোরানের শিক্ষা থেকে দুরে সরে যাওয়া, কোরান নিয়ে গবেষণা না করা পাশাপাশি সবচেয়ে বড় কারণ হল ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য অন্ধের মত ক্ষমতাধর রাষ্ট্র সমূহের শর্ত মেনে রাষ্ট্র পরিচালনা করা ।

২৭ শে জুন, ২০১৭ রাত ৯:১৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


কোরান যেটা আপনার কাছে এসেছে, সেটাতে হয়তো "মেনডেলিভের পেরিওডিক টেবল" আছে হয়তো, এবং বোয়িং এর ইন্জিনের ব্লু প্রিণ্ট আছে; শিয়া, আহমেদিয়া, নেশান অব ইসলামের পর, আপনার কাছে আলাদা কোরান এসেছে।

৬১| ২৭ শে জুন, ২০১৭ রাত ১১:০৫

মুহাম্মদ জালাল উদ্দিন খান বলেছেন: লেখক বাস্তব কথাটি তুলে ধরেছেন। তবে কোরআন যে সম্পূর্ণ তথ্যবহুল একটি গ্রন্থ সেটি স্বীকার করেননি। আর ও গবেষণা করলে হয়ত তিনি ও বুঝতে পারবেন কোরআনে সকল মেথড আছে। আজকাল মুসলমানদের মধ্যে কোরআন নিয়ে গবেষণা হচ্ছেনা বলেই আমাদের সামনে সকল দিক উম্মোচিত হচ্ছেনা। মুসলমানরা পরস্পর বিবাদ ও মুসলমান রাষ্ট্রনায়করা বিলাসিতায় নিমগ্ন, কোরআন নিয়ে গবেষণার দিকে তাদের ভ্রুক্ষেপ নেই। আর যারা কোরআনের ধারক বাহক বলে দাবী করছেন, তারা ওয়াজ নসিহতের মাধ্যমে অর্থ উপার্জনের অবলম্বন হিসেবে কোরআনকে ব্যবহার করছেন। বাস্তবতার নিরিখে কোরআনের ব্যাখ্যা সম্পর্কে তারা উদাসিন অথবা অনভিজ্ঞ। আজ কোরআনকে বুঝতে হলে বাস্তবজ্ঞান অর্জন করতে হবে। তাহলেই আমরা কোরআনের সঠিক উপলদ্ধি অর্জন করতে সক্ষম হব।

২৮ শে জুন, ২০১৭ রাত ১২:১৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


হয়তো, প্রাকৃতিক জ্ঞান চর্চা আমাদেরকে ধর্মীয় বিষয়েও সাহায্য করবে।

৬২| ২৮ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৪:৫১

আব্দুল্লাহ আল নোমান বলেছেন: সামুর একি করুন দশা! :(

২৮ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি না থাকলে সব সময় যা ঘটে আর কি!

৬৩| ০১ লা জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৩:২৩

জ্ঞান ক্ষুধা বলেছেন: মধ্যেপ্রাচ্যের লোকরা নিজেরাই নিজেদের ধ্বংস করতে ব্যাস্ত আরবরা এখন কাতারিদের পিছলে লাগছে শুধুমাত্র নিজেদের ক্ষমতা টিকায়ে রাখার জন্য। এই কাতার কুয়েত আরব আমিরাত এরা যদি নিজেদের দেশে বিজ্ঞান প্রযুক্তিতে প্রচুর বিনিয়োগ করত তাহলে তাদের দেশেই অনেক প্রকৌসুলি তৈরি হত কিন্তু তা না করে কি করতাছে??? এর কারণ জনগন শিক্ষিত হলে রাজার রাজত্বে টানা টানি পরবে। কোরআনে জ্ঞান আহরোন করতে বলা হইছে কিন্তু মূর্খ হুজুররা তা না করে বলে শুধু আমলের ইলম নিতে হবে। তবে কথা হচ্ছে ইউরোপ প্রাচিন থেকেই আগানো আর মধ্যপ্রাচ্য পিছান জাতি।

০১ লা জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


আরব ও ইরান বিশ্বের শান্তি বিনষ্ট করছে; সাথে আছে উ: কোরিয়া

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.