নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

জিয়াদের না বুঝে সাপোর্ট করার মুল্য দিচ্ছে জাতি

২৯ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০১



১৯৭১ সালের ২৭মার্চের আগে, পাকিস্তান সেনা-বাহিনীর বেংগল রেজিমেন্টে যে, মেজর জিয়া নামে একজন অফিসার আছে তা সাধারণ মানুষের পক্ষে জানা সম্ভবপর ছিলো না, জানার প্রয়োজনও ছিলো না; ২৭শে মার্চ কালুরঘাট রেডিও থেকে বাংলাদেশের পক্ষে স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র পড়ার পর, জাতির সামান্য অংশের সাথে পরিচিত হন জিয়া; এরপর, তিনি আবার মানুষের দৃষ্টি-সীমার বাহিরে চলে যান, তিনি তাঁর সৈনিকদের নিয়ে চট্টগ্রাম থেকে ফেনীর মাঝখানে সন্মুখ-যুদ্ধে অংশ নেন; তাঁর অধীনের ফোর্সটিকে উনার নামেই নামকরণ করা হয়, "যেড-ফোর্স"; "যেড-ফোর্সে" মুলত ততকালীন বর্ডারফোর্স ইপিআর এবং বেংগল রেজিমেন্টের সৈনিকেরা ছিলেন, সাথে ছিলেন ১ প্লাটুন স্টুডেন্ট মুক্তিযোদ্ধা। তাজুদ্দিন সাহেবের সরকার পুরো দেশকে ১১টি সেক্টরে ভাগ করেন; মেজর জিয়ার এলাকা অফিসিয়েলী ১ নং সেক্টর(ফেনী থেকে কক্সবাজার) নাম পায়; তিনি সেটার কমান্ডার হন; সেক্টরের হেড কোয়ার্টার হয় ত্রিপুরার হরিণায়। জুনের কোন এক সময়ে, তাঁকে কমান্ডার পদ থেকে সরায়ে মেজর রফিককে কমান্ডার করা হয়। জিয়া আনুমানিক ৩ শত জনশক্তি নিয়ে ১নং সেক্টরের অধীনে সন্মুখ যুদ্ধ চালিয়ে যেতে থাকেন; এই সময় তিনি ত্রিপুরার পংবাড়ীতে একটি 'হাইড-আউট' স্হাপন করেন। উনার ফোর্সটি তখনো 'যেড ফোর্স' হিসেবে পরিচিত ছিলো। উনাকে নতুন করে ১১ নং সেক্টরের কমান্ডার করা হয়, তিনি সেখানে যেতে চাননি; পরে, যথাসম্ভব আগস্ট মাসের শেষের দিকে ওখানে যেতে বাধ্য হন; এই ঘটনা তাঁর জন্য পীড়াদায়ক ছিলো, হয়তো।

১৯৭২ সালে, শেখ সাহেবের শুরুটা ছিল খুবই গোলযোগপুর্ণ, যা মানুষকে অল্প সময়ে হতাশ করে দেয়; বিপুল পরিমান মানুষের মৃত্যু, ৯ মাসের ভয়ংকর যুদ্ধ, মানুষের ঐক্য, অবদান, স্বপ্ন ও ত্যাগের তুলনায় শেখ সাহেবের শুরুটা কিছুই ছিলো না; মনে হয়, ছাত্ররাজনীতি থেকে উঠে আসা শেখ সাহেব এর বেশী জানতেন না। মানুষের আশার সাথে উনার শুরুটার কোন মিলই ছিলো না; তিনি নিজের ৬ দফার অর্থনৈতিক মডেল দাঁড়া করাতে পারলে, অবস্হা এত হতাশজনক হতো না। স্বাধীনতায় ভারত ও রাশিয়ার সাহায্য থাকায় ক্যাপিটেলিস্ট ব্লক বাংলাদেশকে নজরে রেখেছিল; ১৯৭৫ সালে, শেখ সাহেব যখন "বাকশাল" নামে প্লাটফরম গঠন করলেন, তখন ক্যাপিটেলিস্ট ব্লক ধরে নিয়েছিল যে, শেখ সোভিয়েত ব্লকে নাম লিখাচ্ছে!

ক্যাপিটেলিস্ট ব্লক শেখ সাহেবকে সরানোর ব্যবস্হা করেছিল বাংলাদেশ মিলিটারীর সাহায্যে; তারা সেটা সুন্দরভাবে সফল করেছে; জিয়া তখন বাংলাদেশে মিলিটারীর সেকেন্ড-ইন-কমান্ড; উনাকে সিআইএ নির্বাচন করেছিল, নাকি উনি নিজেই সিআইএ'এর সাথে যোগাযোগ করে এতে জড়ায়েছিল, সেটা অপ্রকাশিত রয়ে গেছে।

যাক, যেভাবেই উনি ক্ষমতায় গিয়ে থাকেন, তাঁর নতুন দায়িত্ব ছিল এই সীমিত সম্পদের দেশে ক্যাপিটেলিজম গড়ে তোলার। শেখ সাহেবকে হত্যা করা যত সহজ ছিলো, মোটামুটি ৮ কোটী প্রায় অদক্ষ মানুষ নিয়ে ক্যাপিটেলিস্ট বাংলাদেশ গড়ার মগজ উনার ছিলো না; উনি নিজ বিদ্যায় যতটুকু পেরেছেন, সেটা করে গেছেন; আজকে সেই বৃক্ষ ফল দিচ্ছে!

মানুষ যদি ১৯৭৫ সালে উনাকে সাপোর্ট না করতো, মিলিটারীকে না মানতেন, দেশ আজকের এই অবস্হানে আসার সুযোগ পেতো না; শেখ সাহেবের মৃত্যুর পর, মানুষ যদি জেনারেল জিয়াকে প্রত্যাখান করতেন, দেশ আগের পথেই থাকতো, গন্তব্য হতো আলাদা, দেশ এর থেকে ভালো থাকতো।



মন্তব্য ৬৯ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৬৯) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১০

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: পড়ে গেলাম ভাই।

২৯ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


মনে আছে তো কি পড়েছেন?

২| ২৯ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১০

উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: মানুষ কিন্তু এখন আওয়ামী লীগের প্রতি ফেরত এসেছে। জরিপ গুলোতে আওয়ামী লীগের জনপ্রিয়তা দেখা যায় শতকরা ৯০ ভাগ।

২৯ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৪

চাঁদগাজী বলেছেন:

এটা ১৯৭৫ সালের আওয়ামী লীগ নয়, এটা বরং জিয়া ও হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর সিনথেসাইজড আওয়ামী লীগ, অনেকটা ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীর সাবসিডিয়ারী।

৩| ২৯ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৮

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ২৭ জানুয়ারি না ২৭ মার্চ হবে । শেষদিকে এসে তালগোল পাকিয়ে ফেলেছেন! সেনাবাহিনীর মধ্যে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা খুব গুরুত্বপূর্ণ ছিলো; জিয়া সেটা ফিরিয়ে এনেছিলেন ।

২৯ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪০

চাঁদগাজী বলেছেন:


ধন্যবাদ, ঠিক করে দিচ্ছি।

সেনাবাহিনীর মাঝে সমস্যা থাকলে, সেটা ঠিক করার দায়িত্ন সিএনসি ও উনার; সরকার প্রধান নিহত হওয়ার পর, সরকার টিকায়ে রাখার দায়িত্বও সিএনসি ও উনার; উনি কি করে মার্শাল'ল প্রধান হয়েছিলেন?

৪| ২৯ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৩

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: শেষের কথাগুলো মিলাতে পারছিনা।


তাকে সুযোগ না দিলে দেশ আজ এই অবস্থানে আসার সুযোগ পেতো না!!
আবার বলেছেন, প্রত্যাখ্যান করলে বলছেন, এর থেকেও ভালো থাকতো!!

কথাদুটি কেমন রহস্যময় মনে হচ্ছে আমার কাছে।
স্পষ্ট মনে হচ্ছে না পোষ্ট আলোচনা!!

২৯ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমরা আজকে যেই অবস্হানে আছি, এটা ভালো অবস্হান নয়; আপনি ঈদে বাড়ী যেতে পারেননি; ঢাকা এয়ারপোর্টে বাংগালী মেয়ে ভারতীয় পাসপোর্টে ধরা পড়েছে; ভুমধ্য-সাগরে প্রতিদিন ছোট নৌকায় বাংগালী ইতালী, গ্রীক যাচ্ছে; এগুলো ভালো নয়; আমরা এর থেকে হাজার গুণে ভালো থাকার কথা

৫| ২৯ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৬

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: তারিখটা সম্ভবত ১৯৭১ সনের ২৭শে মার্চ হবে , একটু দেখে নিলে ভাল হয় ।

২৯ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


ধন্যবাড, ঠিক করে দিয়েছি।

৬| ২৯ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪০

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: আপনি অল্প কথায় জিয়া কে মূল্যায়ন করে উপসংহার টেনেছেন যা পরিস্কার বার্তা দিতে অক্ষম।

২৯ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


আরেকটু দক্ষ লেভেলের লোকদের জন্য লেখা হয়েছে।

৭| ২৯ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৪

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: জিয়া সম্পর্কে আরেকটু যারা দক্ষ তারা আওয়ামী, সাধারণ পাব্লিক নয়।

২৯ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০০

চাঁদগাজী বলেছেন:


আজকে শিক্ষার হার বেড়েছে, মানুষ কিছুটা ইতিহাস বুঝে; এখানে শুধু দেয়া হয়েছে যে, জিয়া ক্যাপিটেলিস্ট ব্লকের হয়ে ক্ষমতায় গিয়েছিলেন; কিন্তু ক্যাপিটেলিজম গড়ে তোলার মতো দক্ষতা উনার ছিলো না; উনি জাতীকে ভুল পথে নিয়ে গেছেন।

৮| ২৯ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৮

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: অর্থনৈতিক মুক্তি প্রদানের মতো যোগ্য নেতা জাতি কখনোই খুঁজে পায়নি। না পারতে একজনকে সমর্থন প্রদান সূত্রে জাতির সমর্থন আবর্তীত হয়েছে।

২৯ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


জাতি ১৯৭৫ সালে, জাতি বিশালভাবে বিভক্ত হয়ে গেছে; অনেক মানুষের ভুল ধারণা ছিল যে, জিয়া হয়তো ভালো কিছু করবে; কিন্তু সেসব মানুষ বুঝতে পারেননি, কিভাবে উনি ক্ষমতায় এলেন, কারা উনাকে সাহায্য করলো; জিয়া কোনদিকে যেতে বাধ্য।

৯| ২৯ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৫

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: জিয়া এ‌সে‌ছি‌লেন সম‌য়ের প্র‌য়োজ‌নে। সু‌যোগ এ‌সে‌ছে, গ্রহণ ক‌রে‌ছেন। ঐ সময় জিয়া না হ‌লেও খা‌লেদ মোশাররফ আসত। ত‌বে জিয়া না আস‌লে মা‌নে মুশতাকরা দেশ চা‌লি‌য়ে গে‌লে দেশ আজ‌কের চাই‌তে ভা‌লো থাক‌তো সেটা হাই‌পো‌থে‌টিক্যাল। আবার এই কথাও হাই‌পো‌থে‌টিক্যাল হ‌বে য‌দি ব‌লি এরশাদ‌কে না বুঝে সাপোর্ট করার মুল্য দিচ্ছে জাতি...

২৯ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


মানুষের বিরাট অংশ এখনো মনে করেন যে, জিয়া সময় ও পরিস্হিতির কারণে এসেছিলেন; এখনেই সিআইএ ও ৩য় বিশ্বের মাঝে পার্থক্য; জিয়াকে পরিকল্পিত উপায়ে আনা হয়েছিল; জিয়া রিস্ক নিয়েছিলেন।

এরশাদও সিআইএ'র মানুষ, জিয়ার স্হানে উনাকে আনা হয়েছিল।

১০| ২৯ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৫

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: জিয়া এ‌সে‌ছি‌লেন সম‌য়ের প্র‌য়োজ‌নে। সু‌যোগ এ‌সে‌ছে, গ্রহণ ক‌রে‌ছেন। ঐ সময় জিয়া না হ‌লেও খা‌লেদ মোশাররফ আসত। ত‌বে জিয়া না আস‌লে মা‌নে মুশতাকরা দেশ চা‌লি‌য়ে গে‌লে দেশ আজ‌কের চাই‌তে ভা‌লো থাক‌তো সেটা হাই‌পো‌থে‌টিক্যাল। আবার এই কথাও হাই‌পো‌থে‌টিক্যাল হ‌বে য‌দি ব‌লি এরশাদ‌কে না বুঝে সাপোর্ট করার মুল্য দিচ্ছে জাতি...

১১| ২৯ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৬

জ্বলন্ত আলো বলেছেন: দুভিক্ষ পিছু ছাড়তো না।

২৯ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


দুর্ভিক্ষ ছিলো শেখ সাহেবের দক্ষতাহীনতার ফসল; শেখ সেটা কাটিয়ে উঠার চেস্টা করছিলেন; উনার পথই সঠিক পথ ছিল, তবে উনার দক্ষতা ছিল খুবই কম।

১২| ২৯ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৮

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: জিয়া এ‌সে‌ছি‌লেন সম‌য়ের প্র‌য়োজ‌নে। সু‌যোগ এ‌সে‌ছে, গ্রহণ ক‌রে‌ছেন। ঐ সময় জিয়া না হ‌লেও খা‌লেদ মোশাররফ আসত। ত‌বে জিয়া না আস‌লে মা‌নে মুশতাকরা দেশ চা‌লি‌য়ে গে‌লে দেশ আজ‌কের চাই‌তে ভা‌লো থাক‌তো সেটা হাই‌পো‌থে‌টিক্যাল। আবার এই কথাও হাই‌পো‌থে‌টিক্যাল হ‌বে য‌দি ব‌লি এরশাদ‌কে না বুঝে সাপোর্ট করার মুল্য দিচ্ছে জাতি...

২৯ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



জিয়া যদি সিআইএর দলে না যেতো, শফি উল্লাহ ও মিলিটারী মোস্তাককে বাক্সের ভেতরে রেখে দিতো; মোস্তাক ও জিয়া একই প্ল্যানের অংশ

১৩| ২৯ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৯

কানিজ রিনা বলেছেন: রাজনীতি বুঝিনা তবে আমাদের দেশে কোনও
সরকার ভালভাবে দেশ চালাবে তাকে মেরে
দেওয়া হবে আবার যে দেশ চালাতে অক্ষম
হবে তাকেও মেরে দেওয়া হবে। এটাইত
দেখছি কেউ কাউকে ভাল দেখতে চায়না।
বানরের মত অবস্থা এক বানর গাছের উপরে
উঠছে আরেক বানর লেজ টেনে ধরছে।

বিএনপি ও আওয়ামীলিগ কেউ কারো ভাল
দিকটা বলেনা। একদল ক্ষমতায় থাকলে
আরেক দল কিভাবে টেনে নিচে নামানো
যায় এইত দেখছি।
সৈরাচারী এরশাদকে দুইদল মিলে টেনে নিচে
নামাল। অথচ দুইদল কেউ কারো কাজের
সাথে একমত হতে পারেনা। দুইদল যে কেউ
ক্ষমতায় থাকলে ভাল কাজ গুলও পছন্দ
করেনা। তাহলে দেশ কিভাবে আগাবে।
ধন্যবাদ।

২৯ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


বর্তমান বিশ্বে রাজনীতিতে 'নীতির' রাজনীতি করতে হয়, ভালো কাজ বলে কিছু নেই; ১৭ কোটীর জন্য যেটা ভালো, সেটা বের করতে হাজার হাজার শিক্ষিত লোকের দরকার হয়; শামীম ওসমান, আবুল হোসেন, হাছান মাহমুদ, হানিফ, শাহজাহানরা ১৭ কোটী নিয়ে ভাবার মতো মগজ নিয়ে জন্ম নেননি।

১৪| ২৯ শে জুন, ২০১৭ রাত ৯:০২

রাজীব নুর বলেছেন: আপনি কি হুমায়ূন আহমেদের 'দেয়াল' উপন্যাসটা পড়েছেন?

২৯ শে জুন, ২০১৭ রাত ৯:১৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


না পড়িনি; তবে, ওটার বিপক্ষে কয়েকজন মুক্তিযোদ্ধা কথা বলেছেন।

১৫| ২৯ শে জুন, ২০১৭ রাত ৯:০৬

মঈনুল ইসলাম ভূঁঁইয়া বলেছেন: দেশ আজ গায়ের জোড়ে চলছে,দেশের ১৬কোটি মানুষের উপর একটি মত চাপিয়ে দেয়া হচ্ছে।এবাবে দেশ ভাল থকতে পারে না ।

২৯ শে জুন, ২০১৭ রাত ৯:১৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


মানুষ বিভক্ত, তাই শেখ হাসিনাকে বেগ পেতে হচ্ছে না; তবে, শেখ হাসিনা অর্থনীতির দিক থেকে জেনারেল জিয়ার পথে আছেন।

১৬| ২৯ শে জুন, ২০১৭ রাত ৯:১৭

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ইতিহাস বড় নির্মম , গোপন কথাটি রবেনা গোপনে , সবকিছু বেরিয়ে আসবে সময়ের প্রয়োজনে ।
ইতিমধ্যে বেরিয়ে আসছে তা বিভিন্ন জনের লেখা ও মুখের বচনে। এখনো সে সময়কার কিছু লোক
রয়ে গেছেন ধরার বুকে , লিখে যাচ্ছেন তারা সবিস্তারে যা একদিন আসবে প্রকাশ্যে , জানতে
পারবে সবাই ইতিহাস কি কথা বলে, কেপিটালিজমের ছোবল কাকে বলে ।

২৯ শে জুন, ২০১৭ রাত ৯:১৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংগালীদের অনেকেই মনে করেছিলেন যে, জিয়া রক্ষাকারী হিসেবে আসছেন; সেটা ভুল ছিল।

১৭| ২৯ শে জুন, ২০১৭ রাত ৯:৫২

আকাশলাল বলেছেন: মাঠের বাইরে থেকে অনেক আলোচনা/সমালোচনা করা সহজ। ইতিহাসকে মুল্যায়ন করতে হলে ইতিহাসের অংশ হতে হয়।
অন্যের সম্পরকে কিছু বলার আগে নিজের অবস্থান ও অবদানও দেখা উচিত বলে মনে করি।

দুঃিখত, যদি আমার কথায় কারো আঘাত লাগে।

২৯ শে জুন, ২০১৭ রাত ১০:০৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


মনে হচ্ছে, মুসলিম হতে হলে ৬১০ সালে মক্কায় থাকার দরকার ছিলো; আর পলাশির যুদ্ধ নিয়ে লিখতে হলে রবার্ট ক্লাইভের সৈন্য হওয়ার দরকার ছিল! আপনার ভাত কে রান্না করেন?

যাক, আমি জিয়ার ইতিহাসের অংশ

১৮| ২৯ শে জুন, ২০১৭ রাত ১০:১৬

মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: জিয়াউর রহমান আসলেই অতিমূল্যায়িত, সময় এই অতিমূল্যায়নকে কারেকশন করে নেবে। স্বল্পসময়ে অনেকসময়ই খলনায়কও নায়ক হিসাবে মূল্যায়িত হয়..........

শেখ মুজিবুর রহমান না বলতে পারেন, তাই বলে "শেখ, শেখ" শুনতে শোভন লাগে ? অন্তত:পক্ষে শেখ সাহেব, শেখ মুজিব অথবা মুজিব বলাটাও শোভন লাগে। যেমন ধরুন আমি কখনও খালেদা, খালেদা বলিনা। বরং বলার সময় খালেদা জিয়াই বলি। আবার হাসিনা, হাসিনা কখনও বলিনা বা লিখিনা। লিখা বা বলার সময় শেখ হাসিনাই বলি। এতটুকু অন্ত:তপক্ষে তারা আমাদের কাছ থেকে পেতে পারেন। যদিও আপনি লেখাটির ভেতরে কয়েকবার শেখ সাহেবই লিখেছেন। শেষবারই অনলি শেখ লিখেছেন। আপনার কয়েকটি লিখাতেই এই ব্যাপারটি আমার চোখে পড়েছে। ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি এভাবে বলার জন্য।

২৯ শে জুন, ২০১৭ রাত ১১:০৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


ঠিক করে দিচ্ছি!
শেখ সাহেব জাতীয় নেতার মতো ছিলেন; অনেক বেশী পরিচিত মানুষকে যেকোনভাবে সম্বোধন করা যায়; যেমন বাংলায়, শেখ বললে শুধু একজনকেই বুঝায়, যদিও লাখের বেশী শেখ আছেন বাংলায়।

আমি অবশ্য উনাকে শেখ সাহেবই লিখে থাকি!

১৯| ২৯ শে জুন, ২০১৭ রাত ১০:২৯

আকাশলাল বলেছেন: কিছু কিছু বিষয় বুঝতে হয়...আপনি যেহেতু তা পারেননি তথাপি আমি বলবনা আপনি অবুঝ।

যাক, শুনে ভালো লাগলো আপনি ইতিহাসের অংশ। নিঃসন্দেহে আপনি আমার বয়োজোষ্ঠ। ধন্যবাদ আপনাকে। ভালো থাকবেন।

২৯ শে জুন, ২০১৭ রাত ১১:১০

চাঁদগাজী বলেছেন:


ওকে

২০| ২৯ শে জুন, ২০১৭ রাত ১০:৩৯

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: বীর উত্তম মেজর( অবসরপ্রাপ্ত) রফিকুল ইসলাম যখন তাঁর লক্ষ প্রাণের বিনিময়ে ( Tells of millions) রচনা করেন তখন তাঁর সাথে কিছু দিন সময় কাটানোর সৌভাগ্য হয়েছিল । সে সময় অনেক কথাই জনতে পেরেছিলাম তাঁর কাছে । সে গুলির ভিত্তিতে লেখা হচ্ছে কাহিনী যা আশা করি সময়ে একদিন প্রকাশ হবে । জুন ৭১ হতে অক্টোবর ৭১ পর্যন্ত সময়ে মেজর জিয়া ১১ নং সেকটরে ময়মনসিংহ ও টাঙ্গাইল এলাকার সেকটর কমান্ডার থাকাকালীন সময়ের কথামালাও কিছু আছে জানা । তার সে সময়কার কথামালা জানতে পেরেছি ময়মনসিংহের ভালুকা থানা এলাকার( সে সময় ভালুকা ছিল খুবই দর্গম এলাকা, নদী ও হাটা পথ ছাড়া রাস্তাঘাট বলতে কিছু ছিলনা ) মুক্তি যোদ্ধা কমান্ডার মেজর আফসার উদ্দীন ও তাঁর ছেলের কাছে । এখানে তাঁর কিছু কথা না বলে পারছিনা ।
মেজর আফসার ১৯৭১ সালে বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের বক্তৃতা শুনে বুঝতে পেরেছিলেন যে বঙ্গবন্ধু তাদের সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়তে আহ্বান দিয়েছেন। তখন তিনি ছিলেন ভালুকা থানা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি। সেনাবাহিনীর একজন অবসরসর প্রাপ্ত সাধারণ সৈনিক হিসাবে তার জানা ছিল কিছু সমর জ্ঞান। তাই তিনি প্রতিরোধবাহিনী গড়তে মাঠে নামেন। ভালুকা উপজেলার রাজৈ ইউনিয়নের জনৈক আওয়ামী লীগ কর্মীর কাছ থেকে একটি রাইফেল সংগ্রহ করে তিনি মুক্তিবাহিনী গড়ার প্রস্তুতি নেন। একটি মাত্র রাইফেল নিয়ে সাড়ে ৪ হাজার সৈন্যের মুক্তিবাহিনী গঠন করেছিলেন মেজর আফসার, তিনি ছিলেন স্বঘোষিত মেজর। পুরো ব্যাটালিয়ন পরিচালিত হতো সামরিকবাহিনীর কাঠামোর নিয়ম-নীতি অনুসরণ করে। তিনি নিজের মেধা, প্রজ্ঞা এবং দক্ষতা দিয়ে সুশৃঙ্খল মুক্তিবাহিনীকে পরিচালনা করতেন। তার বাহিনীর কোনো প্রকার বিশৃঙ্খলা বা দুর্নীতির দুর্নাম নেই। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর মেজর আফসারের বাহিনীর সব সদস্য সুশৃঙ্খলভাবে বঙ্গবন্ধুর কাছে অস্ত্র জমা দিয়ে দেশ গড়ার কাজে আত্মনিয়োগ করেন। মেজর আফসারের তিন ছেলে ছিলেন তার নেতৃত্বাধীন ব্যাটালিয়নের তিনটি সেকশনের দায়িত্বে, তাদের মধ্যে একজন শহীদ হন। ভাওয়ালের বনাঞ্চলে লুকিয়ে থাকা পাক হানাদারদের খবর পান মেজর আফসারের ছেলে সেকশন কমান্ডার নাজিমউদ্দিন। তিনি তার পুরো সেকশন নিয়ে তাদের ওপর আক্রমই করেন। দুই ঘণ্টা অসীম সাহসিকতায় নাজিমুদ্দিন পাকসেনাদের সঙ্গে লড়াই করেন। ওই সময় পাকবাহিনীর গুলিতে নাজিমউদ্দিন আহত হন, পরে মারা যান, ভাওয়ালবাজুর যুদ্ধে সে সময় আরো অনেকেই শহীদ হন । মেজর আফসারের কাছে এ খবর আসে। খবর পেয়ে অস্ত্র হাতে মেজর আফসার ছুটে যান যুদ্ধের স্থানে। তিনি তখন পুত্রশোককে বুকে ধারণ করে দৃঢতার সঙ্গে লড়াই করতে থাকেন পাকসেনাদের সঙ্গে। পাকসেনারা পরাজিত হয়ে পালিয়ে যায়। নিজ সন্তানের লাশ কাঁধে বয়ে বিজয়ীর বেশে ক্যাম্পে ফিরেছিল মেজর আফসার। বাংলায় একটি কথা আছে পৃথবীতে সবচেয়ে বড় ভারী হলো পিতার কাছে ছেলের লাশ বহন করা। আর দেশমাতৃকাকে শত্রুমুক্ত করতে পাথর চাপা দিয়ে মেজর আফসার সহ্য করেছিল সেই দুঃসহ বেদনা।

মেজর আফসারের ব্যাটালিয়ন মুক্ত করেছিল ময়মনসিংহ জেলার দক্ষিণাঞ্চল তথা ময়মনসিংহ জেলার সদর উপজেলা, ত্রিশাল, ফুলবাড়িয়া, মুক্তাগাছা, গফরগাঁও, ভালুকা তৎকালীন ঢাকা দক্ষিণ বর্তমানে গাজীপুর জেলার গাজীপুর সদর, শ্রীপুর, কালিয়াকৈর, কাপাসিয়া, কালীগঞ্জ, টাঙ্গাইল জেলার সখিপুর, ঘাটাইল, মির্জাপুর উপজেলা। মেজর আফসার উদ্দিনের পৃষ্ঠপোষকতায় আফসার ব্যাটালিয়ন থেকে সাপ্তাহিক জাগ্রত বাংলা নামে একটি পত্রিকা প্রকাশিত হতো। পত্রিকাটি এই অঞ্চলের মানুষকে মুক্তিযুদ্ধের খবর পৌঁছিয়ে দিত। এই পত্রিকাটি সংবাদ পরিবেশন করে মুক্তিকামী মানুষের মনে প্রেরণা জোগাত। তাছাড়া তিনি ১৩ জন ডাক্তার ও তিনজন নার্সের মাধ্যমে একটি ভ্রাম্যমাণ হাসপাতাল গড়ে তুলেছিলেন। যে হাসপাতালের মাধ্যমে যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাদের চিকিৎসাসেবা এবং তার নেতৃত্বাধীন রণাঙ্গন এলাকার সাধারণ মানুষদের চিকিৎসাসেবা প্রদান করত।

আফসার বাহিনীর অনেক গুরুত্বপূর্ণ অভিযান চালিয়েছে পাক সেনাদের বিরুদ্ধে তার মধ্য ১৯৭১ সনের জুন মাসে পাকিস্তানি আর্মিরা ভালুকায় তাদের ঘাঁটি স্থাপনের উদ্দেশ্যে সড়কপথে গফরগাঁও থেকে ভালুকার উদ্দেশে রওনা হয়। পাক আর্মিরা ভালুকা আসছে এ সংবাদ আফসার ব্যাটালিয়নে পৌঁছে। ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক মেজর আফসার ৪১ জন মুক্তিযোদ্ধা নিয়ে ১৫০০ সৈন্যের বিশাল পাকসেনাদলের পথ ভালুকা-গফরগাঁও সড়কের ভালিয়াবাজুর নামক স্থানে আটকিয়ে দেয়। টানা ৪৮ ঘণ্টা যুদ্ধ চলে। এই যুদ্ধে মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতিরোধ ব্যুহ ভাঙতে পাকসেনারা ব্যর্থ হয়। ভালিয়াবাজুর যুদ্ধে ১৯৫ জন পাকসেনা নিহত হওয়ার পর পাকসেনারা হেলিকপ্টার দিয়ে মুক্তিযোদ্ধাদের ওপর আক্রমণ শুরু করে। পাকসেনারা পেছন থেকে মুক্তিবাহিনীর ওপর আকাশ থেকে গুলিবর্ষণ শুরু করে আর সামনে ছিল ভালুকার দিকে অগ্রসরমান সেনারা। মুক্তিযোদ্ধারা হকচকিয়ে যায়। আফসার ব্যাটালিয়নের বীর যোদ্ধা মান্নান মেজর অআফসারের অনুমতি নিয়ে সহযোদ্ধাদের নিরাপদ স্থানে চলে যেতে বলেন, আর তিনি ঝোপের ভিতর থেকে বিচ্ছিন্নভাবে গুলি ছুড়তে থাকেন। বীর মুক্তিযোদ্ধা মান্নান একটি লাইট মেশিনগান নিয়ে হেলিকপ্টারের দিকে এলোপাতাড়ি গুলি ছুড়তে থাকে। সব মুক্তিযোদ্ধা নিরাপদ দরত্বে সরে যায়। বীর মান্নান একাকী মেশিনগান চালাতে থাকে। পাক হেলিকপ্টারবাহী সেনারা মনে করে মান্নান যেখান থেকে গুলি ছুড়ছেন এখানেই মুক্তিযোদ্ধারা অবস্থান করছে। এই ভেবে ওই স্থানে হেলিকপ্টার থেকে টিয়ারশেল এবং বোমা নিক্ষেপ করে। পাকসেনার টিয়ারশেলে মান্নান শহীদ হন। এভাবেই নিজের জীবন দিয়ে মান্নান সহযোগী মুক্তিযোদ্ধাদের রক্ষা করেছিলেন। নিশ্চিত মৃত্যু জেনেও পিছু হটেননি বীর মান্নান। সবচেয়ে দু:খজনক হল বীর শহীদ মান্নানকে কোনো খেতাবে ভূষিত করা হয়নি।

শহীদ মান্নানের বীরোচিত আত্মত্যাগের কাহিনীটিও নতুন প্রজন্ম এমনকি ভালিয়াবাজুরের অনেক মানুষও সঠিকভাবে জানে না। এ ধরনের বহু বীরের দেশের জন্য আত্মত্যাগের গৌরবগাথা কাহিনী রয়ে গেছে লোকচক্ষুর অন্তরালে তাদের যথাযোগ্য মর্যাদা দেয়া জাতির নৈতিক দায়িত্ব। তাই দু:খের সাথে বলতে হয় আমরা শুধু জানি মেজর জিয়াদের কথা , লোক চক্ষুর আড়ালে চলে যায় অনেক শহীদ ও বীর মুক্তি যোদ্ধার কথা ।
আপনার এই পোস্টের সুবাদে ময়মনসিংহ সেকটরের যুদ্ধের কিছু কথা অতি সংক্ষপে নীজের অজন্তে হয়ে গেল বলা ।

২৯ শে জুন, ২০১৭ রাত ১১:২১

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনার লেখা থেকে ১১ নং সেক্টরের মুক্তিযোদ্ধাদের বিরাট অবদানের কথা জানলাম; আমি ১ নং সেক্টরে যতটুকু চোখে দেখেছি, ততটুকু জানি; আমি মুক্তিযুদ্ধের উপর তেমন কোন বই পড়িনি।

১১ নং সম্পর্কে আমার কোন ধারণা কখনো ছিল না; শুধু জানতাম যে, মেজর জিয়া আগস্ট মাসের কোন এক সময়ে পংবাড়ী থেকে ওখানে চলে যান; আমি উনার বই পড়িনি এখনো।

২১| ২৯ শে জুন, ২০১৭ রাত ১১:৩০

ইমরান আশফাক বলেছেন: বর্তমান বিশ্বে রাজনীতিতে 'নীতির' রাজনীতি করতে হয়, ভালো কাজ বলে কিছু নেই; ১৭ কোটীর জন্য যেটা ভালো, সেটা বের করতে হাজার হাজার শিক্ষিত লোকের দরকার হয়; শামীম ওসমান, আবুল হোসেন, হাছান মাহমুদ, হানিফ, শাহজাহানরা ১৭ কোটী নিয়ে ভাবার মতো মগজ নিয়ে জন্ম নেননি।

সকল মন্তব্যসমূহ ও পোস্টের নির্যাস এটি, এর সাথে আর দ্বিমত করার সুযোগ নেই কারও।

২৯ শে জুন, ২০১৭ রাত ১১:৪৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


১৯৭৫ সালের ঘটনার পর, আও্য়ামী লীগ রাজনীতিও ভুলে গেছে; ওরা রাজনৈতিক দলের বদলে একটা শক্তিতে পরিণত হয়েছে, শোককে শক্তিতে পরিণত করেছে।

২২| ৩০ শে জুন, ২০১৭ রাত ১:৩১

অসমাপ্ত কাব্য 21 বলেছেন: প্রথম কথাঃ অতীত ইতিহাস নিয়ে ভাববার সময় এখন কই ! কারণ ইতিহাস পেটের ক্ষুদা নিবারণ করতে পারে না; এটাও ইতিহাস থেকে পাওয়া শিক্ষা !
দ্বিতীয়তঃ পৃথিবীতে যে রাষ্ট্রনায়কই নিজ মেধা ছাড়া অন্যের মেধা-মননকে পুঁজি করতে চেয়েছেন তিনিই ব্যর্থ হিসাবে ধরা পড়েছেন ! বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব কিংবা জিয়াউর রহমান সেই কাতারের রাষ্ট্রনায়ক ছিলেন ! জেনারেল এরশাদ সাহেবও শেখ মুজিব কিংবা জিয়াউর রহমানের পথ অনেকাংশেই পরিহার করতে পেরেছিলেন ! আবার খালেদা জিয়া যেমন স্বামীর পথেই হেঁটেছেন, কিন্তু দেখা যায় বঙ্গবন্ধুর কন্যা সবার থেকে ভিন্ন পথেই হাঁটছেন;
'সুষম বন্টন' নীতিতে যে রাষ্ট্রনায়ক ব্যর্থ হবে, সে পুরোটাই ব্যর্থ ! শেখ হাসিনা অন্ততঃ অতীতের ব্যর্থদের ব্যর্থতাকে কাটানোর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন !

৩০ শে জুন, ২০১৭ রাত ৩:১১

চাঁদগাজী বলেছেন:


শেখ হাসিনা নিজের ব্যর্থতাকে ঢেকে রেখেছেন এখন; সবকিছু বের হয়ে আসবে সময়ে।

২৩| ৩০ শে জুন, ২০১৭ রাত ৩:৪০

স্বতু সাঁই বলেছেন: পঁচাত্তরোত্তর জামাতকে পুনঃপ্রতিষ্ঠিত করবার এজেণ্ডা ছিলো জিয়া। জিয়ার জন্য এতটুকুই ইতিহাস। মুক্তিযোদ্ধা জিয়া কোন ইতিহাস না।

৩০ শে জুন, ২০১৭ রাত ৩:৪৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


জিয়া জামাতে বিশ্বাসী ছিলেন না; জিয়া ক্ষমতায় আসার পর, আওয়ামী লীগের ভেতর প্রবেশ করতে চেয়েছিলেন; সেটা ঘটেনি, তখন তাঁর জন্য বাকী ছিলো, যারা পাকিস্তানকে ভাংগতে চাহেনি, ও যারা বাংলাদেশ চাহেনি তাদেরকে সাথে নেয়া; তবে, জিয়ার ব্যক্তিত্ব ছিল, ওরা সবাই পায়ের কাছে ফ্লোরে জায়গা পেয়েছিল।

২৪| ৩০ শে জুন, ২০১৭ সকাল ৯:২২

কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন: জিয়ার ব্যাপার টা আপনার মত করে ভেবে দেখি নী? আমাদের যখন দেশ গড়ার সময় ছিল তখন রাজনৈতিক নেতাদের পদে পদে ভুলের কারনে আজকের এই বাংলাদেশ।

৩০ শে জুন, ২০১৭ সকাল ৯:২৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


কেহ ছিলেন ছাত্রনেতা, কেহ ছিলেন মিলিটারী নেতা, এখন আছে ব্যবসায়ী নেতারা; রাজনীতি-জানা নেতা ছিলো না।

২৫| ০২ রা জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১২:০৪

নাঈমুর রহমান আকাশ বলেছেন: আমি বঙ্গবন্ধুর মৃত্যুর জন্যে জিয়াকে দায়ী করবো না, আমার মনে হয়না কোনও শিক্ষিত সেনা অফিসার তা করবে। প্রকৃতপক্ষে বঙ্গবন্ধুর হত্যা খালেদ-রশীদ গং কর্তৃক ক্ষমতা দখলের ব্যর্থ প্রচেষ্টা ছিলো। আর মুজীব-হত্যা থেকে সিপাহী-বিদ্রোহ(আবার ১৮৫৭ তে যাবেন না, যেটা কর্ণেল তাহের ঘটিয়েছিলেন) পর্যন্ত পুরো সময়টা জিয়া গৃহবন্দী ছিলেন। সেনাবাহিনীতে গৃহবন্দী মানে অনেককিছু।
আর সেনাবাহিনী প্রধান জিয়া কীভাবে হয়েছিলেন এটা ইতিহাস নয় ঠিক, পারিবারিক ব্যপার। আলোচনা না করাই ভালো।
জিয়ার রাষ্ট্র পরিচালনার ইতিহাস আমি খুব ভালো জানি। সেনাবাহিনীতে তাঁর বিরুদ্ধে যে বিরোধ তৈরী হয়েছিলো, মোস্তাক সাহেব না মারলেও তিনি ঠিকই খুন হতেন।

০২ রা জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:২৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি কি "ফাঁস-করা" প্রশ্নে পরীক্ষা দিয়েছেন বরাবরই? শুধু আপনি নন, কোকোও বিশ্বাস করতেন যে, জিয়া শেখ সাহেবের হত্যায় যুক্ত ছিলেন না।

২৬| ০২ রা জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৮

নাঈমুর রহমান আকাশ বলেছেন: স্যার, যদি কোনও বেয়াদবি হয়ে থাকে আমি মাফ চাচ্ছি।
আমার লেখা থেকে হয়তো বোঝা যায়না, কিন্তু ব্যক্তিগতভাবে আমার বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর আভ্যন্তরীণ ইতিহাস ও নিয়মকানুন সম্পর্কে যথেষ্ট জ্ঞান আছে। আমি জীবনের একটা সময় সেনাবাহিনীর ইতিহাস নিয়ে পড়াশোনা করেছি। জিয়াউর রহমান, খালেদ মোশাররফ ও কর্ণেল তাহের সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করার সুযোগ পেয়েছি।
আমি শুধু হুমায়ুন আহমেদের উপন্যাসের ইতিহাস পড়িনি। কর্ণেল তাহের সম্পর্কে তাঁর ধারণা মারাত্মক ভুল।সেনাবাহিনীর সাথে থাকাকালীন কিছু দুষ্প্রাপ্য বই আমার হাতে এসেছিল্। এদের মধ্যে একটি ছিলো খালেদ মোশাররফের সহযোগী এক মেজরের জবানবন্দী। খালেদ মোশাররফের মুজিব-হত্যার প্রতিশোধ নেয়ার পরিকল্পনা ও ক্ষমতায় থাকার প্রতিটি ঘন্টার বিবরণ আমি জানি। খালেদের হত্যার জন্য জিয়াকে দায়ী করা যায়না, জিয়ার ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিলেন তিনি।
আমার প্রিয় সেনাঅধিনায়কদের মধ্যে খালেদ মোশাররফ একজন। আপনার মুজিব-হত্যার পুরো পরিকল্পনা আর্টিলারির লোকেদের করা, জিয়া ইনফ্যান্ট্রির ছিলেন। কোরের মধ্যকার পার্থক্য সিভিলিয়ানদের বোঝার কথা নয়।
আর সত্যি বলতে গেলে বঙ্গবন্ধুর কিছু ভুল পদক্ষেপ যে ছিলো না তা নয়। ’৭২ থেকে ’৮১ পর্যন্ত বাংলার ইতিহাস খুব সুখকর নয়্। বাংলাদেশ যে পাকিস্তানের মতো স্বৈরাচারের কবলে চিরতরে আটকা পড়ে থাকেনি তা সৌভাগ্য বলা যায়।
আমি ফাঁস করা প্রশ্নের যুগের ছাত্র নই, আমার মানসিকতা একটু সেকেলে টাইপ। আর তাই যেটুকু সরাসরি জানি সেটুকুতে কেউ ভুল করলে ধরিয়ে দিতে চাই।
আপনি কি মডারেটর শ্রেণীর একজন? আমার ব্লগিংয়ের ৪ সপ্তাহের বেশী পার হয়ে গেছে এখনও স্বাগতম স্ট্যাটাস ঝুলছে।

০৩ রা জুলাই, ২০১৭ সকাল ৯:২৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমি একজন সাধারণ ব্লগার, ব্লগের মডারেশন বা কোন কইছুর সাথে যুক্ত নই।

২৭| ০২ রা জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫০

নাঈমুর রহমান আকাশ বলেছেন: আমি জিয়ার বিরোধী অবশ্য, কারণ বাংলাদেশের জিয়াউর রহমান আর পাকিস্তানী জিয়াউল হকের আশ্চর্য্য মিলের জন্য। আর কিছুদিন জিয়া ক্ষমতায় থাকলে আমাদের অনেক সমস্যা হতো। তিনি ধর্মীয় রাজনীতির পৃষ্ঠপোষক ছিলেন।

০৩ রা জুলাই, ২০১৭ সকাল ৯:২৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



জিয়া, শেখ সাহেব ও বাংলাদেশ সম্পর্কে আপনার নিজস্ব ভাবনা আছে নিশ্চয়।

২৮| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৭ দুপুর ২:৩৪

মো: হাসানূর রহমান রিজভী বলেছেন: সবাই অল্প পরিশ্রমে ক্ষমতার স্বাদ পেতে চায়।মানুষের ভালোবাসা রাজপথে ত্যাগ স্বীকার থেকে সবাই দূরে থাকে।এটা বিএনপির রাজনীতি তে বেশি দেখা যায়।এরা লুকিয়ে ভিডিও বার্তার মাধ্যমে মানুষ হত্যার অনুমতি দেয়।সঠিক দিকনির্দেশনা দেওয়ার লোকের অভাব।যাও বা দু একজন আছে তারাও আগে আওয়ামীলীগ করতো।

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংগালী জাতির স্বপ্নকে পদদলিত করেছে বিএনপি

২৯| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৪

টারজান০০০০৭ বলেছেন: দেশ গঠনে ভালো হোক বা মন্দ , প্রত্যেক শাসকের অবদান আছে ! তবে একটা গুরুতর প্রশ্ন উত্থাপন করিয়াছেন ! আমাদের শাসক নির্ধারণে বাহিরের শক্তির অবদান ছিল। এখনো আছে ! ফুটবল একই থাকিলেও খেলোয়াড় বদলেছে ! জনগণই সকল ক্ষমতার উৎস , এই বাণী এখন বুড়িগঙ্গায় ফেলার সময় আসিয়াছে।
@নাঈমুর রহমান আকাশ। বাংলাদেশী জিয়া , পাকিস্তানী জিয়ার মতন হইতেন না। কারণ , পাকিস্তানের ক্ষমতার বলয়ে কাদিয়ানীরা যেভাবে আসন গাড়িয়া বসিয়াছিল বাংলাদেশে তাহা তাহার সময়ে হয় নাই। শুধু শুধু ছুঁচো মারিয়া হাত গন্ধ করার লোক তিনি ছিলেন বলিয়া মনে হয় না !

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


আধুনিক রাস্ট্রের উপর ধর্মীয় প্রভাব, মিলিটারী প্রভাব মানুষের অধিকারকে খর্ব করছে ভয়ংকরভাবে; পাকিস্তানের বেলায় কাদিয়ানী প্রভাব কুফল বয়ে এনেছে।

৩০| ০৫ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:০১

নাঈমুর রহমান আকাশ বলেছেন: অপ্রাসঙ্গিক, তবে না বলে পারছি না। চাঁদগাজী সাহেবের কাছে ক্ষমা চাচ্ছি, চাইলে সরিয়েও দিতে পারেন।
সম্মানিত চাঁদগাজী সাহেব, যদি যথেষ্ট তথ্যউপাত্ত ও জ্ঞান থাকে তাহলেই যে আমি আর আপনি কোনও বিষয়ে একমত হবো সেটা কিন্তু ঠিক না। আপনি অনেক জানেন, সুতরাং আপনার নিজস্ব মত আছে। আমি অতিরিক্ত জানিনা ঠিকই, তবে যতটা জানি তাতে আমার মত আলাদা হবার জন্য যথেষ্ট। দেখুন না, পদার্থবিজ্ঞানের দুই মহারথী আইনস্টাইন আর আইজেনবার্গ, অথচ দুজনের নীতি আলাদা ছিলো। আবার যদি সব মুসলমানের মত এক হয়ে যেত, তবে আহমদী বা অআহমদী থাকতো না,, শিয়া সুন্নী থাকতো না, আহলে হাদীস হানাফী থাকতো না, শুধু মুসলমান থাকত। তাই বলে কি কারও জ্ঞান কম?
আবার ধরুণ, মুসা (আ) বলে গেলেন আসবেন ইলিয়াস (আ), অথচ আসলেন ঈসা (আ), বলা ছিলো যে ঈসা মসীহ যখন আসবেন সাথে থাকবে সৈন্য-সামন্ত, অথচ এলেন গরীব মায়ের এক সন্তান। ঈসা (আ) বলে গেলেন ঈশ্বর আসবেন, আসলেন হযরত মুহাম্মদ (সা), হযরত মুহাম্মদ (সা) বলে গেলেন ঈসা (আ) আকাশ থেকে নেমে আসবেন, আপনারা অপেক্ষা করছেন। আপনাদেরই কিছু লোক আমাদের জামাতের প্রতিষ্ঠাতার নামে জঘণ্য ভাষায় গালাগালি ও মিথ্যা অপবাদ দিচ্ছেন আর আপনারা সেটা বিশ্বাসও করছেন। আমরা আহমদীরা সংখ্যায় কম, দুর্বল, আমাদের কাছে অর্থ নেই, চাকচিক্য নেই, জৌলুস নেই, কিন্তু ঈমানের দৃঢ়তা আছে, আর আল্লাহর কাছ থেকে সতর্কবাণী আছে। মুসলমানদের ওপরে যে আল্লাহর আযাব আসতে যাচ্ছে সেটা কিন্তু একবার মুসলিম বিশ্বের হাল দেখলেই বোঝা যায়। আল্লাহ সত্যবাদীদের রক্ষা করুন।
পাকিস্তানে আমাদের প্রভাব যে কুফল না সুফল তা সময় বলতে পারে।
ধর্ম কিন্তু একটাই। আল্লাহও সবারই এক। তবুও……..
আসেন দোয়া করি, যেটা সত্য সেটার বিজয় হোক, আর আমি আপনি যেন সত্যের রাস্তায় চলতে পারি।

০৫ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৯:৪৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


ধর্মের সব সুফল পাবেন মৃত্যুর পর, এখনকার সংগ্রাম হচ্ছে, মানষের জন্য শান্তিপুর্ণ একটা জীবনের ব্যবস্হা করা।

৩১| ০৬ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১:১৫

নাঈমুর রহমান আকাশ বলেছেন: লেখক বলেছেন:


ধর্মের সব সুফল পাবেন মৃত্যুর পর, এখনকার সংগ্রাম হচ্ছে, মানষের জন্য শান্তিপুর্ণ একটা জীবনের ব্যবস্হা করা।


আপনার সাথে আমার মতের মিল হবেনা ভাই। আমার আল্লাহ বাকির কারবার করেননা। পৃথিবীতে যে ধর্ম প্রকৃত পথ দেখাতে পারেনা সে ধর্ম মিথ্যা। যে ঈশ্বর মানুষকে শুধু মৃত্যুর পরের জীবনের আশায় বসিয়ে রাখে সে ভন্ড।
'রাব্বানা আতিনা ফিদ্যুনইয়া হাঁসানাতাও ওয়া ফিল আখিরাতি হাসানাতাও ওয়াকিনা আযাবান নার'
খেয়াল করুন, দুনিয়া আখিরাতের আগে আছে। এটা কিন্তু কুরআনের আয়াত।
যে মুসলমান ধর্মের নামে হত্যা করে, যে মুসলমান ইসলামের নামে সন্ত্রাসবাদ ছড়ায়, তারাই শুধু আখিরাতের আশায় বসে থাকে। প্রকৃত মুসলমানের ধর্ম দুনিয়া ও আখিরাত দুই জায়গাতেই সমান জীবন্ত।
আমাদের যে মোল্লারা বিরোধ করেন, সেই একই মোল্লা পাথর ছুঁড়ে মৃত্যুদন্ডকেও জায়েয বলেন কারণ আমরা ধর্মের নামে সহিংসতাকে নিষিদ্ধ বলি। যে মোল্লা আমাদের কলমের জিহাদকে বাতিল বলেন, সেই একই মোল্লাই সন্ত্রাসীদেরও সশস্ত্র জিহাদকে সমর্থন করেন।
আমার খুব কষ্ট হয় যখন কেউ ইসলামপন্থী বললে জঙ্গি বোঝায়। কিন্তু করার কিছুই নেই। আপনাদের আহমদীয়া-বিরোধী মোল্লারাই আমাদের শান্তির জিহাদের বিরুদ্ধে যেতে গিয়ে এমন সব শিক্ষা তৈরী করেছেন যা জঙ্গিবাদের জন্ম দেয়। অথচ তবু মুসলমানের জ্ঞান হয়না।
আল্লাহ আপনার ভালো করুন।

০৬ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:৫০

চাঁদগাজী বলেছেন:


ধর্মীয় রাজনীতি থেকে আধুনিক মানুষের রাজনীতি অনেক উন্নত।

৩২| ০৬ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:৫৫

নাঈমুর রহমান আকাশ বলেছেন: আহমদীদের প্রকৃত স্বরূআহমদীদের প্রকৃত স্বরূপ আপনার জানা নেই।

এটা ইসরায়েলের আহমদীয়া ন্যাশনাল আমীরের সাথে নরেন্দ্র মোদীর সাক্ষাৎ।

আহমদীদের প্রকৃত স্বরূআহমদীদের প্রকৃত স্বরূপ আপনার জানা নেই।

এটা ইসরায়েলের আহমদীয়া ন্যাশনাল আমীরের সাথে নরেন্দ্র মোদীর সাক্ষাৎ।



ব্রিটেনের কমন ওয়েলথ ও ফরেন অ্যাফেয়ার্স মিনিস্টার। বলবেন না যেন ব্রিটেনে ইসলামী রাজনীতি আছে।

অস্কার কোন রাজনীতিতে পাওআহমদীদের প্রকৃত স্বরূআহমদীদের প্রকৃত স্বরূপ আপনার জানা নেই।

এটা ইসরায়েলের আহমদীয়া ন্যাশনাল আমীরের সাথে নরেন্দ্র মোদীর সাক্ষাৎ।

আহমদীদের প্রকৃত স্বরূআহমদীদের প্রকৃত স্বরূপ আপনার জানা নেই।

এটা ইসরায়েলের আহমদীয়া ন্যাশনাল আমীরের সাথে নরেন্দ্র মোদীর সাক্ষাৎ।



ব্রিটেনের কমন ওয়েলথ ও ফরেন অ্যাফেয়ার্স মিনিস্টার। বলবেন না যেন ব্রিটেনে ইসলামী রাজনীতি আছে।

অস্কার কোন রাজনীতিতে পাওয়া যায়?


আহমদীদের সাথে রাজনীতির সম্পর্ক থাকতে পারে, আহমদীয়ার সাথে নেই। ধর্ম আমাদের জীবনের পথ দেখায়। আধুনিক রাজনীতির সাথে আমরা ধর্মকে মিশিয়ে ফেলি না।
আপনার আমাদের ব্যপারে একটু জানা উচিৎ। তবে অনেক কিছু বুঝতে পারবেন। হয়তো আপনার আমাদের প্রতি যে ঘৃণা সেটা চলে যাবে। আমার ব্লগে অনেক লেখা আছে। একটু পড়তে কষ্ট হবে স্বীকার করি। তবে চেষ্টা করে দেখতে পারেন। ইসলামের নবজাগরণের আর মুসলমানদের উন্নয়নের এরচেয়ে ভালো রাস্তা নেই।

০৭ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১:০৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


ইসলাম আরবদের মাঝে ঐক্য এনেছিল ৭ম শতাব্দীতে; গত ও এই শতাব্দীতে ইসলাম আরবদের ঐক্য ভেংগে (শিয়া, সুন্নী, কুর্দ, আহমেদিয়া, ওয়াহাবী) পরস্পরের শত্রু বানায়েছে।

৩৩| ০৭ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:০১

নাঈমুর রহমান আকাশ বলেছেন: ইসলাম আরবদের ঐক্য ভেংগে (শিয়া, সুন্নী, কুর্দ, আহমেদিয়া, ওয়াহাবী)
আহমদীরা আরবে নির্যাতিত। মধ্যপ্রাচ্যে এক ইসরাইলেই আমরা নিরাপদ ছিলাম। তো বাদবাকি দেশগুলো আল্লাহর আযাব কাকে বলে দেখছে। আমরা তা চাই না। তবে আল্লাহর ইচ্ছা কি তা কে জানে?
আমাদের খলিফা হুজুর (আই.) সম্প্রতি একটা খুতবা দিয়েছেন। অনুবাদ আসতে দেরী হবে। সেটা পড়ার দাওয়াত রইল। আর যদি উর্দু বুঝতে পারেন তো এখানে পাবেন।
www.alislam.org
আমি উর্দুটাই শুনি। অন্যভাষায় অনুবাদও পাওয়া যায়।

০৭ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


স্যরি, আমি উর্দু, হিন্দি বুঝি না।

মুসলিম এলাকাগুলোতে আধুনিক শিক্ষার বিস্তার ঘটানোই সমসয়ার সমাধান হতে পারে।

৩৪| ০৯ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১:৫৯

নাঈমুর রহমান আকাশ বলেছেন: মুসলিম এলাকাগুলোতে আধুনিক শিক্ষার বিস্তার ঘটানোই সমসয়ার সমাধান হতে পারে।

আপনাকে মৌলবীরা নিজের ব্যবসার স্বার্থেই একাজ করতে দেবেননা। ইসলামের এজেন্টরাই ইসলামের শত্রু।
আপনার হিন্দি, উর্দু বোঝা লাগবে না। জানার ইচ্ছা থাকলে এই বাংলা চ্যানেল দেখতে পারেন
https://www.youtube.com/ahmadiyyabangla
আপনার ও আমার ব্লগের বিষয় ও লেখার বস্তু আলাদা হলেও মুল ভাব এক।ধৈর্য নিয়ে আমার সাথে কথা বলার জন্য ধন্যবাদ।
জাযাকুমুল্লাহ।

০৯ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


ওকে, সময় নিয়ে লিংক পড়ে, আমার মন্তব্য জানাবো।

৩৫| ১০ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১:১৫

এম এ মুক্তাদির বলেছেন: সুইস ব্যাঙ্কে বাংলাদেশ থেকে টাকা পাচার হয়েছে । যদি আওয়ামী লীগ সরকার এখনই এই টাকা ফেরত না আনার ব্যবস্থা করে না তাহলে বাংলাদেশের মানুষ মনে করবে, তারাই এই টাকা পাচার করেছে ।
এই টাকা এবং বাংলাদেশ ব্যাঙ্ক থেকে পাচার হয়ে যাওয়া টাকা ফেরত না আনা পর্য্যন্ত এদেশের মানুষের কাছে ভোট চাওয়ার অধিকার আওয়ামী লীগের নেই ।

১০ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:১৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



মনে হয়, আওয়ামী লীগ সব নাগরিকের ভোটের জন্য অপেক্ষা করবে না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.